লর্ড ক্লাইভের মূর্তি সরানোর দাবি উঠেছে ইংল্যান্ডে

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: ইংল্যান্ডের ছোট্ট এক শহর শ্রুসবেরি। স্যাক্সন যুগে স্থাপিত শহরটির কেন্দ্রে এখনো চোখে পড়বে টিউডর যুগের কাঠের ঘরবাড়ি। শহরটি যারা ঘুরে দেখতে যান, তাদের কাছে অবশ্য দ্রষ্টব্য হিসেবে তুলে ধরা হয় শহরের দুই বিখ্যাত ব্যক্তির দুটি মূর্তি।
এর একজন বিশ্ববিখ্যাত ন্যাচারালিস্ট, বিবর্তনবাদের জনক, চার্লস ডারউইন। শহরের পাবলিক লাইব্রেরির বাইরে শোভা পাচ্ছে তার মূর্তি।
শ্রুসবেরি শহর কেন্দ্রের খোলা চত্বরে উঁচু বেদিতে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় মূর্তিটি, ব্রোঞ্জের তৈরি। গত কদিন ধরে এই শহরের মানুষ তীব্রভাবে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এটি অপসারণের দাবি নিয়ে।
মূর্তিটি রবার্ট ক্লাইভের। ব্রিটেনে তার পরিচয় লর্ড ক্লাইভ অব ইন্ডিয়া নামে। তার স্মরণে কোন প্রকাশ্য স্থানে এটিই একমাত্র মূর্তি নয়।
ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক কেন্দ্র যে হোয়াইটহল, সেখানে ডাউনিং স্ট্রিটের পেছনে আর ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দফতরের সামনে সগৌরবে দাঁড়িয়ে রবার্ট ক্লাইভের আরেকটি মূর্তি। দাবি উঠেছে এই মূর্তিটিও সেখান থেকে সরানোর।
যারা এই দাবি জানাচ্ছেন, তাদের মধ্যে সাধারণ মানুষ যেমন আছেন, তেমনি আছেন ব্রিটেনের অনেক নামকরা লেখক-ইতিহাসবিদ।
এদের একজন উইলিয়াম ডালরিম্পল। ‘হোয়াইট মুঘলস’ এবং ‘দ্য এনার্কি: দ্য রিলেন্টলেস রাইজ অব দ্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ তার লেখা বিখ্যাত দুটি বই।
উইলিয়াম ডালরিম্পল গার্ডিয়ানে লেখা এক কলামে বেশ জোরালো ভাষায় তার যুক্তি তুলে ধরেছেন কেন তিনি রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি অপসারণের পক্ষে।
ব্রিটিশ সরকারের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে কীভাবে ক্লাইভের মতো লোকের মূর্তি এখনো আছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি লিখেছেন, “ক্লাইভ এমন কোন ব্যক্তি নন, যাকে আমাদের এই যুগে সন্মান জানানো উচিৎ। যখন এডওয়ার্ড কোলস্টোনের (ব্রিস্টলের দাস ব্যবসায়ী) মূর্তি পর্যন্ত উপড়ে ফেলে দেয়া হয়েছে, তখন সময় এসেছে এই মূর্তিটিও যাদুঘরে পাঠিয়ে দেয়ার। ব্রিটেনের যে অন্ধকার অতীত ইতিহাস, ভবিষ্যত প্রজন্মকে তা জানাতে কাজে লাগবে এটি।”
তিনি আরও লিখেছেন, “কেবল এই কাজ করার মাধ্যমেই আমরা শেষ পর্যন্ত আমাদের অতীত কৃতকর্মের মুখোমুখি হতে পারবো এবং যতকিছুর জন্য আমাদের ক্ষমা চাওয়া দরকার, সেই ক্ষমা চাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবো। এবং তারপরই এই সাম্রাজ্যবাদী অতীতের ভারী বোঝা থেকে মুক্ত হয়ে আমরা সামনে আগাতে পারবো।”
মূর্তি সরানোর দাবি যেভাবে শুরু
যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে এক নিরস্ত্র কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর ব্রিটেন জুড়েও বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে। লকডাউনের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে প্রতি সপ্তাহান্তেই বড় বড় বিক্ষোভ হচ্ছে ছোট বড় সব শহরে।
এই আন্দোলনের টার্গেট হয়েছে বর্ণবাদ, ঔপনিবেশিক শাসন আর দাস ব্যবসার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল এমন ব্যক্তিদের মূর্তি। ব্রিস্টলে বিক্ষুব্ধ জনতা এডওয়ার্ড (দাস ব্যবসায়ী) কোলস্টোনের মূর্তি উপড়ে সেটি ফেলে দিয়েছে নদীতে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তীব্র বিক্ষোভ চলছে সেসিল রোডসের মূর্তি সরানোর দাবিতে, যিনি আফ্রিকায় ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিস্তারে ভূমিকা রাখেন।
এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতাতেই রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি অপসারণের দাবি উঠেছে। এই মুহূর্তে বেশ কয়েকটি আবেদনপত্র খোলা হয়েছে চেঞ্জ-ডট-অর্গ ওয়েবসাইটে। প্রতিটি আবেদনপত্রেই রবার্ট ক্লাইভকে একজন বর্ণবাদী, লুটেরা এবং দুর্বৃত্ত বলে বর্ণনা করে বলা হয়েছে, তার মতো মানুষকে মূর্তি বানিয়ে স্মরণ করার কোন কারণ নেই।
ক্লাইভের জন্ম যে শ্রপশায়ার কাউন্টিতে, সেখানে তীব্র বিবাদ চলছে শ্রুসবেরি শহরের চত্ত্বর থেকে মূর্তি সরানোর দাবি নিয়ে। মূর্তি সরানোর দাবিতে দুটি আবেদনের একটিতে আট হাজারের বেশি মানুষ এর মধ্যে সই করেছেন।
‘বর্ণবাদী ক্লাইভের মূর্তি সরিয়ে ফেল’ দাবি জানিয়ে একটি আবেদন করেন ডেভিড প্যাট্রন। তিনি বলছেন, শহর চত্বরের কেন্দ্রে স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ক্লাইভের মূর্তি, কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে দুশো বছর ধরে অপশাসনের কেন্দ্রে ছিল এই ব্যক্তি, যার কারণে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটেছে, উপমহাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে নির্মম অত্যাচার চলেছে।”
তিনি আরও লিখেছেন, “কাদের প্রতীককে আমরা সন্মান জানাবো সময় এসেছে নতুন করে ভাববার। আমাদের শ্রুসবেরির মানুষ কী নিয়ে গর্ব করবো, সেটা নিয়ে ভাববার। যদি আমরা জোসেফ স্ট্যালিন বা চেঙ্গিস খানের মূর্তি মেনে নিতে না পারি, তাহলে ক্লাইভের মূর্তি কীভাবে মেনে নিচ্ছি?”
স্থানীয়রা যা বলছে
এই মূর্তি সরানোর পক্ষে-বিপক্ষে স্থানীয় পত্রিকায় প্রচুর মানুষ তাদের মতামত জানাচ্ছেন। শ্রপশায়ার স্টার পত্রিকার ওয়েবসাইটে টেরি নামের একজন মন্তব্য করেছেন, “মূর্তি বসানো হয় লোকজনকে সন্মান জানানোর জন্য। ক্লাইভের ইতিহাস জানার পর লোকজনের উচিৎ প্রশ্ন তোলা আজকের পৃথিবীতে তাকে রাখার যুক্তিটা কোথায়?”
তবে সোপবক্স জন নামে আরেকজন লিখেছেন, “আমাদের পূর্বপুরুষরা এসব মূর্তি বসিয়েছেন তাদের গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেই। আমাদের উচিৎ সেটাকে শ্রদ্ধা করা। নইলে আমরা ভুলে যাবো আমরা কে ছিলাম।”
মূর্তি সরানোর কোন আবেদনে যখন এক হাজারের বেশি মানুষ সই করেন, তখন সেটি স্থানীয় পৌর কর্তৃপক্ষ শ্রপশায়ার কাউন্সিলের কাছে যায়।
কাউন্সিলের নেত পিটার নাটিং বিবিসিকে জানিয়েছেন, “কাউন্সিলের সংবিধান অনুযায়ী যে কোন আবেদন, যেটিতে এক হাজারের বেশি মানুষ সই করেছে, সেটি আমাদের কাছে উপস্থাপন করা হয়। এটি নিয়ে কাউন্সিলে বিতর্ক হয়। এরপর ঠিক করা হয় কী করা হবে।”
শ্রপশায়ার কাউন্সিলের একজন সদস্য অ্যান্ডি বোডিংটন চান, মূর্তিটি যথাস্থানেই থাক। তাঁর যুক্তি, “যদি আপনি আমাদের কোন কোন নিষ্ঠুর ইতিহাসের ভৌত প্রমাণ সরিয়ে ফেলেন, তাহলে আমাদের ইতিহাসেরই কবর রচিত হওয়ার বিপদ দেখা দিতে পারে।”
তবে পার্শ্ববর্তি টেলফোর্ড কাউন্সিলের সাবেক নেত কুলদিপ সাহোটা চান মূর্তিটি সরিয়ে ফেলা হোক। মিস্টার সাহোটার জন্ম ভারতে। তিনি গত বিশ বছর ধরে শ্রুসবারিতে ব্যবসা করছেন। তিনি বলেছেন, যখন তার বন্ধুরা বেড়াতে আসে, তখন ক্লাইভের মূর্তি দেখে তারা অস্বস্তিতে ভোগেন।
রবার্ট ক্লাইভকে নিয়ে কেন এত বিতর্ক
বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানে স্কুল পর্যায়ের ইতিহাসের শিক্ষার্থীরা ভালো করেই জানেন, রবার্ট ক্লাইভ কে ছিলেন এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসন চালু করার পেছনে তার কী ভূমিকা ছিল।
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার বাহিনীকে পরাজিত করার মাধ্যমে বাংলা তথা ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসনের সূচনা হয়েছিল। এরপর কার্যত রবার্ট ক্লাইভ হয়ে উঠেছিলেন ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। ১৭৫৮ সালে তাকে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সীর প্রথম গভর্নর নিযুক্ত করা হয়েছিল।
ইংরেজ ইতিহাসবিদ লরেন্স জোন্স তার “দ্য মেকিং এন্ড আনমেকিং অব ব্রিটিশ রাজ’ বইতে লিখেছেন, “সেসময় বাংলা ছিল ভারতের সবচেয়ে সমৃদ্ধ, উর্বর আর ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল। কত লোক তখন সেখানে বাস করতো কেউ জানে না। ক্লাইভ বানিয়ে একটা সংখ্যা বলেছিল, দেড় কোটি, যা আসলে অনেক কম। এই সংখ্যা হয়তো অনেক বেশি ছিল। ১৭৬৯-৭০ সালে যে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, তাতে বাংলার এক পঞ্চমাংশ মানুষ মারা যায় বলে ধারণা করা হয়।”
এই দুর্ভিক্ষ ছিল রবার্ট ক্লাইভ এবং তার উত্তরসুরী বৃটিশ শাসকদের শাসনের প্রত্যক্ষ ফল।
১৭৬০ সালে ৩৪ বছর বয়সে ক্লাইভ ফিরে আসেন ইংল্যান্ডে। ততদিনে তিনি সেই যুগের ইংল্যান্ডে অন্যতম বিত্তশালী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছেন। তিনি শ্রুসবারি থেকে এমপি নির্বাচিত হন। পরে শহরের মেয়রও হন। দুই বছর পর তাকে ‘ব্যারন ক্লাইভ অব পলাশী’ উপাধি দেয়া হয়।
ভারতে ক্লাইভের অপশাসন, দুর্নীতি, লুন্ঠন নিয়ে পার্লামেন্টে সেসময় হৈচৈ হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে তদন্তও হয়েছিল। তদন্তে তার সমালোচনা করা হয়েছিল ভারতীয় নেতাদের কাছ থেকে বিরাট অংকের ঘুষ নেয়ার জন্য, যাদের তিনি ক্ষমতায় থাকতে সাহায্য করেছিলেন।
১৭৭৪ সালের ২২শে নভেম্বর তাকে নিজের বাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। যদিও তার পরিবার একথা অস্বীকার করে। মাত্র ৪৯ বছর বয়সে তার মৃত্যু ঘটে। তাকে একটি অচিহ্ণিত কবর দেয়া হয়েছিল নিজের গ্রামে এক অচিহ্ণিত কবরে।
কিন্তু নিজের সময়ে এরকম ঘৃণিত একজন ব্যক্তি পরবর্তীকালে কীভাবে আবার ইংল্যান্ডে পুনর্বাসিত হলেন এবং হোয়াইটহলের মতো জায়গায় তার স্মারক মূর্তি বসানো হলে সেই প্রশ্ন তুলেছেন ঐতিহাসিক উইলিয়ার ডালরিম্পল।
বিস্মৃত ইতিহাস
যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধের বহু বছর পর দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে যেভাবে দাসপ্রথা সমর্থনকারী কনফেডারেট জেনারেলদের মূর্তি স্থাপন করেছিল ‘শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদীরা’, তার সঙ্গে হোয়াইটহলে রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি বসানোর সাদৃশ্য দেখছেন তিনি।
লন্ডনে ফরেন অফিসের সামনে ক্লাইভের মূর্তিটি স্থাপন করা হয় এমন এক সময়ে, যখন কী-না ভারতে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন জোরালো হয়ে উঠেছে।
১৯০৭ সাল ভারত থেকে ফিরে সাবেক ভাইসরয় লর্ড কার্জন নাকি ক্লাইভের মূর্তি স্থাপনের পক্ষে জোরালো সমর্থন দেন। কিন্তু তার উত্তরসুরী লর্ড মিন্টো নাকি এই প্রস্তাবে আঁতকে উঠে মন্তব্য করেছিলেন, ‘এটি একটি অপ্রয়োজনীয় উস্কানি।’কিন্তু এসব আপত্তি সত্ত্বেও ১৯১২ সালে ক্লাইভের মূর্তি উন্মোচন করা হয় হোয়াইটহলে।
উইলিয়াম ডালরিম্পল মনে করেন, বিদেশ দফতরের বাইরে ক্লাইভের এই মূর্তি ‘নব্য সাম্রাজ্যবাদী স্বপ্ন’ দেখতে উৎসাহ যোগাতে পারে, এমন বিপদ আছে।
ব্রিটেনে ইতিহাসের কারিকুলামে কেন সাম্রাজ্য স্থাপনের ইতিহাস কার্যত উপেক্ষিত সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
“ব্রিটেনে ইতিহাসের পাঠ্যক্রমে টিউডর রাজাদের কাহিনি থেকে নাজি জার্মানি, হেনরি থেকে হিটলার, আর মাঝখানে সংক্ষেপে উইলিয়াম উইলবারফোর্স আর ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল। এমন একটা ধারণা দেয়া হয়, ব্রিটেন যেন সবসময় দেবদূতদের পক্ষে ছিল। আমাদের ঔপনিবেশিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার সঙ্গে যে নৃশংসতা আর শোষণের ইতিহাস জড়িয়ে, সেটার ব্যাপারে আমরা পুরোপুরি অজ্ঞ। বাকী দুনিয়ার সবার কাছে যেটা জানা, সেটা এখন আমাদের নিজেদের উপলব্ধি করা প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সেটি হচ্ছে: ইতিহাসের একটা সময় জুড়ে আমরাও ছিলাম প্রচন্ডভাবে বর্ণবাদী এবং সম্প্রসারণবাদী এক শক্তি, যারা প্রতিটি মহাদেশে অনেক সহিংসতা, অবিচারর এবং যুদ্ধাপরাধের জন্য দায়ী।” সুত্র: বিবিসি অনলাইন
দ্য রিপোর্ট /টিআইএম/১২ জুন,২০২০
পাঠকের মতামত:

- ব্যাংকের তহবিল প্রতারণায় দায়ী হবেন এমডি-চেয়ারম্যানও, অধ্যাদেশ জারি
- নিজের বক্তব্য ঘিরে বিভ্রান্তি, ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন কোহলি
- ওদিক থেকে গুলি চললে, এদিক থেকে গোলা চলবে: মোদি
- সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার অনুরোধ
- কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পেলেই ব্যবস্থা: সিইসি
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস
- নেতাকর্মীদের উদ্দেশে জামায়াত আমিরের বার্তা
- চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ফোরামের
- ভুটানকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
- ভয়াবহ বন্যায় কঙ্গোয় ৬২ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ৫০
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, ঢাকায় ৩৯.৯ ডিগ্রি
- যে আইনে আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে পারে ইসি
- নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
- শেয়ারবাজার যেন লুটেরাদের আড্ডাখানা না হয় : ড. ইউনূস
- আবদুল হামিদের বিদেশ যাওয়া তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি
- সন্ত্রাসবিরোধী আইন: ‘সত্তার কার্যক্রম’ নিষিদ্ধের বিধান অনুমোদন
- আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: ফখরুল
- আবারও কমল সোনার দাম
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা
- ‘তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে’ রাজি পাকিস্তান-ভারত: ট্রাম্প
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- সকল বিপ্লবী বীরকে অভিনন্দন : ডা. শফিকুর রহমান
- পারিবারিক অনুষ্ঠানে গেলেন খালেদা জিয়া
- আ.লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে উল্লাস
- ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত হবে: আইন উপদেষ্টা
- পতিতদের পুনর্বাসন চায় না জনগণ : তারেক রহমান
- বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
- ওয়ালটনের অত্যাধুনিক ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ উন্মোচন
- ভারতের মাঠে প্রথমার্ধে এগিয় থেকেও জয় পায়নি যুবারা
- ভারতে দ্য ওয়্যার বন্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ
- ৪১ ডিগ্রি পেরোলো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার আভাস
- আ.লীগ নিষিদ্ধের কৌশল জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
- আ.লীগ নিষিদ্ধে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’
- আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল
- সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
- আ.লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার
- "সরকার হয়তো স্বৈরাচারের সহযোগীদের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রও তৈরি করতে চাচ্ছে"
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মাঝেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা পাকিস্তানের
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
