লর্ড ক্লাইভের মূর্তি সরানোর দাবি উঠেছে ইংল্যান্ডে
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: ইংল্যান্ডের ছোট্ট এক শহর শ্রুসবেরি। স্যাক্সন যুগে স্থাপিত শহরটির কেন্দ্রে এখনো চোখে পড়বে টিউডর যুগের কাঠের ঘরবাড়ি। শহরটি যারা ঘুরে দেখতে যান, তাদের কাছে অবশ্য দ্রষ্টব্য হিসেবে তুলে ধরা হয় শহরের দুই বিখ্যাত ব্যক্তির দুটি মূর্তি।
এর একজন বিশ্ববিখ্যাত ন্যাচারালিস্ট, বিবর্তনবাদের জনক, চার্লস ডারউইন। শহরের পাবলিক লাইব্রেরির বাইরে শোভা পাচ্ছে তার মূর্তি।
শ্রুসবেরি শহর কেন্দ্রের খোলা চত্বরে উঁচু বেদিতে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় মূর্তিটি, ব্রোঞ্জের তৈরি। গত কদিন ধরে এই শহরের মানুষ তীব্রভাবে বিভক্ত হয়ে পড়েছে এটি অপসারণের দাবি নিয়ে।
মূর্তিটি রবার্ট ক্লাইভের। ব্রিটেনে তার পরিচয় লর্ড ক্লাইভ অব ইন্ডিয়া নামে। তার স্মরণে কোন প্রকাশ্য স্থানে এটিই একমাত্র মূর্তি নয়।
ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক কেন্দ্র যে হোয়াইটহল, সেখানে ডাউনিং স্ট্রিটের পেছনে আর ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দফতরের সামনে সগৌরবে দাঁড়িয়ে রবার্ট ক্লাইভের আরেকটি মূর্তি। দাবি উঠেছে এই মূর্তিটিও সেখান থেকে সরানোর।
যারা এই দাবি জানাচ্ছেন, তাদের মধ্যে সাধারণ মানুষ যেমন আছেন, তেমনি আছেন ব্রিটেনের অনেক নামকরা লেখক-ইতিহাসবিদ।
এদের একজন উইলিয়াম ডালরিম্পল। ‘হোয়াইট মুঘলস’ এবং ‘দ্য এনার্কি: দ্য রিলেন্টলেস রাইজ অব দ্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ তার লেখা বিখ্যাত দুটি বই।
উইলিয়াম ডালরিম্পল গার্ডিয়ানে লেখা এক কলামে বেশ জোরালো ভাষায় তার যুক্তি তুলে ধরেছেন কেন তিনি রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি অপসারণের পক্ষে।
ব্রিটিশ সরকারের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে কীভাবে ক্লাইভের মতো লোকের মূর্তি এখনো আছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি লিখেছেন, “ক্লাইভ এমন কোন ব্যক্তি নন, যাকে আমাদের এই যুগে সন্মান জানানো উচিৎ। যখন এডওয়ার্ড কোলস্টোনের (ব্রিস্টলের দাস ব্যবসায়ী) মূর্তি পর্যন্ত উপড়ে ফেলে দেয়া হয়েছে, তখন সময় এসেছে এই মূর্তিটিও যাদুঘরে পাঠিয়ে দেয়ার। ব্রিটেনের যে অন্ধকার অতীত ইতিহাস, ভবিষ্যত প্রজন্মকে তা জানাতে কাজে লাগবে এটি।”
তিনি আরও লিখেছেন, “কেবল এই কাজ করার মাধ্যমেই আমরা শেষ পর্যন্ত আমাদের অতীত কৃতকর্মের মুখোমুখি হতে পারবো এবং যতকিছুর জন্য আমাদের ক্ষমা চাওয়া দরকার, সেই ক্ষমা চাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবো। এবং তারপরই এই সাম্রাজ্যবাদী অতীতের ভারী বোঝা থেকে মুক্ত হয়ে আমরা সামনে আগাতে পারবো।”
মূর্তি সরানোর দাবি যেভাবে শুরু
যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে এক নিরস্ত্র কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর ব্রিটেন জুড়েও বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে। লকডাউনের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে প্রতি সপ্তাহান্তেই বড় বড় বিক্ষোভ হচ্ছে ছোট বড় সব শহরে।
এই আন্দোলনের টার্গেট হয়েছে বর্ণবাদ, ঔপনিবেশিক শাসন আর দাস ব্যবসার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল এমন ব্যক্তিদের মূর্তি। ব্রিস্টলে বিক্ষুব্ধ জনতা এডওয়ার্ড (দাস ব্যবসায়ী) কোলস্টোনের মূর্তি উপড়ে সেটি ফেলে দিয়েছে নদীতে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তীব্র বিক্ষোভ চলছে সেসিল রোডসের মূর্তি সরানোর দাবিতে, যিনি আফ্রিকায় ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিস্তারে ভূমিকা রাখেন।
এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতাতেই রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি অপসারণের দাবি উঠেছে। এই মুহূর্তে বেশ কয়েকটি আবেদনপত্র খোলা হয়েছে চেঞ্জ-ডট-অর্গ ওয়েবসাইটে। প্রতিটি আবেদনপত্রেই রবার্ট ক্লাইভকে একজন বর্ণবাদী, লুটেরা এবং দুর্বৃত্ত বলে বর্ণনা করে বলা হয়েছে, তার মতো মানুষকে মূর্তি বানিয়ে স্মরণ করার কোন কারণ নেই।
ক্লাইভের জন্ম যে শ্রপশায়ার কাউন্টিতে, সেখানে তীব্র বিবাদ চলছে শ্রুসবেরি শহরের চত্ত্বর থেকে মূর্তি সরানোর দাবি নিয়ে। মূর্তি সরানোর দাবিতে দুটি আবেদনের একটিতে আট হাজারের বেশি মানুষ এর মধ্যে সই করেছেন।
‘বর্ণবাদী ক্লাইভের মূর্তি সরিয়ে ফেল’ দাবি জানিয়ে একটি আবেদন করেন ডেভিড প্যাট্রন। তিনি বলছেন, শহর চত্বরের কেন্দ্রে স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ক্লাইভের মূর্তি, কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে দুশো বছর ধরে অপশাসনের কেন্দ্রে ছিল এই ব্যক্তি, যার কারণে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটেছে, উপমহাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে নির্মম অত্যাচার চলেছে।”
তিনি আরও লিখেছেন, “কাদের প্রতীককে আমরা সন্মান জানাবো সময় এসেছে নতুন করে ভাববার। আমাদের শ্রুসবেরির মানুষ কী নিয়ে গর্ব করবো, সেটা নিয়ে ভাববার। যদি আমরা জোসেফ স্ট্যালিন বা চেঙ্গিস খানের মূর্তি মেনে নিতে না পারি, তাহলে ক্লাইভের মূর্তি কীভাবে মেনে নিচ্ছি?”
স্থানীয়রা যা বলছে
এই মূর্তি সরানোর পক্ষে-বিপক্ষে স্থানীয় পত্রিকায় প্রচুর মানুষ তাদের মতামত জানাচ্ছেন। শ্রপশায়ার স্টার পত্রিকার ওয়েবসাইটে টেরি নামের একজন মন্তব্য করেছেন, “মূর্তি বসানো হয় লোকজনকে সন্মান জানানোর জন্য। ক্লাইভের ইতিহাস জানার পর লোকজনের উচিৎ প্রশ্ন তোলা আজকের পৃথিবীতে তাকে রাখার যুক্তিটা কোথায়?”
তবে সোপবক্স জন নামে আরেকজন লিখেছেন, “আমাদের পূর্বপুরুষরা এসব মূর্তি বসিয়েছেন তাদের গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেই। আমাদের উচিৎ সেটাকে শ্রদ্ধা করা। নইলে আমরা ভুলে যাবো আমরা কে ছিলাম।”
মূর্তি সরানোর কোন আবেদনে যখন এক হাজারের বেশি মানুষ সই করেন, তখন সেটি স্থানীয় পৌর কর্তৃপক্ষ শ্রপশায়ার কাউন্সিলের কাছে যায়।
কাউন্সিলের নেত পিটার নাটিং বিবিসিকে জানিয়েছেন, “কাউন্সিলের সংবিধান অনুযায়ী যে কোন আবেদন, যেটিতে এক হাজারের বেশি মানুষ সই করেছে, সেটি আমাদের কাছে উপস্থাপন করা হয়। এটি নিয়ে কাউন্সিলে বিতর্ক হয়। এরপর ঠিক করা হয় কী করা হবে।”
শ্রপশায়ার কাউন্সিলের একজন সদস্য অ্যান্ডি বোডিংটন চান, মূর্তিটি যথাস্থানেই থাক। তাঁর যুক্তি, “যদি আপনি আমাদের কোন কোন নিষ্ঠুর ইতিহাসের ভৌত প্রমাণ সরিয়ে ফেলেন, তাহলে আমাদের ইতিহাসেরই কবর রচিত হওয়ার বিপদ দেখা দিতে পারে।”
তবে পার্শ্ববর্তি টেলফোর্ড কাউন্সিলের সাবেক নেত কুলদিপ সাহোটা চান মূর্তিটি সরিয়ে ফেলা হোক। মিস্টার সাহোটার জন্ম ভারতে। তিনি গত বিশ বছর ধরে শ্রুসবারিতে ব্যবসা করছেন। তিনি বলেছেন, যখন তার বন্ধুরা বেড়াতে আসে, তখন ক্লাইভের মূর্তি দেখে তারা অস্বস্তিতে ভোগেন।
রবার্ট ক্লাইভকে নিয়ে কেন এত বিতর্ক
বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানে স্কুল পর্যায়ের ইতিহাসের শিক্ষার্থীরা ভালো করেই জানেন, রবার্ট ক্লাইভ কে ছিলেন এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসন চালু করার পেছনে তার কী ভূমিকা ছিল।
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার বাহিনীকে পরাজিত করার মাধ্যমে বাংলা তথা ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ ঔপনিবেশিক শাসনের সূচনা হয়েছিল। এরপর কার্যত রবার্ট ক্লাইভ হয়ে উঠেছিলেন ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি। ১৭৫৮ সালে তাকে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সীর প্রথম গভর্নর নিযুক্ত করা হয়েছিল।
ইংরেজ ইতিহাসবিদ লরেন্স জোন্স তার “দ্য মেকিং এন্ড আনমেকিং অব ব্রিটিশ রাজ’ বইতে লিখেছেন, “সেসময় বাংলা ছিল ভারতের সবচেয়ে সমৃদ্ধ, উর্বর আর ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল। কত লোক তখন সেখানে বাস করতো কেউ জানে না। ক্লাইভ বানিয়ে একটা সংখ্যা বলেছিল, দেড় কোটি, যা আসলে অনেক কম। এই সংখ্যা হয়তো অনেক বেশি ছিল। ১৭৬৯-৭০ সালে যে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, তাতে বাংলার এক পঞ্চমাংশ মানুষ মারা যায় বলে ধারণা করা হয়।”
এই দুর্ভিক্ষ ছিল রবার্ট ক্লাইভ এবং তার উত্তরসুরী বৃটিশ শাসকদের শাসনের প্রত্যক্ষ ফল।
১৭৬০ সালে ৩৪ বছর বয়সে ক্লাইভ ফিরে আসেন ইংল্যান্ডে। ততদিনে তিনি সেই যুগের ইংল্যান্ডে অন্যতম বিত্তশালী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছেন। তিনি শ্রুসবারি থেকে এমপি নির্বাচিত হন। পরে শহরের মেয়রও হন। দুই বছর পর তাকে ‘ব্যারন ক্লাইভ অব পলাশী’ উপাধি দেয়া হয়।
ভারতে ক্লাইভের অপশাসন, দুর্নীতি, লুন্ঠন নিয়ে পার্লামেন্টে সেসময় হৈচৈ হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে তদন্তও হয়েছিল। তদন্তে তার সমালোচনা করা হয়েছিল ভারতীয় নেতাদের কাছ থেকে বিরাট অংকের ঘুষ নেয়ার জন্য, যাদের তিনি ক্ষমতায় থাকতে সাহায্য করেছিলেন।
১৭৭৪ সালের ২২শে নভেম্বর তাকে নিজের বাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। যদিও তার পরিবার একথা অস্বীকার করে। মাত্র ৪৯ বছর বয়সে তার মৃত্যু ঘটে। তাকে একটি অচিহ্ণিত কবর দেয়া হয়েছিল নিজের গ্রামে এক অচিহ্ণিত কবরে।
কিন্তু নিজের সময়ে এরকম ঘৃণিত একজন ব্যক্তি পরবর্তীকালে কীভাবে আবার ইংল্যান্ডে পুনর্বাসিত হলেন এবং হোয়াইটহলের মতো জায়গায় তার স্মারক মূর্তি বসানো হলে সেই প্রশ্ন তুলেছেন ঐতিহাসিক উইলিয়ার ডালরিম্পল।
বিস্মৃত ইতিহাস
যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধের বহু বছর পর দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে যেভাবে দাসপ্রথা সমর্থনকারী কনফেডারেট জেনারেলদের মূর্তি স্থাপন করেছিল ‘শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদীরা’, তার সঙ্গে হোয়াইটহলে রবার্ট ক্লাইভের মূর্তি বসানোর সাদৃশ্য দেখছেন তিনি।
লন্ডনে ফরেন অফিসের সামনে ক্লাইভের মূর্তিটি স্থাপন করা হয় এমন এক সময়ে, যখন কী-না ভারতে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন জোরালো হয়ে উঠেছে।
১৯০৭ সাল ভারত থেকে ফিরে সাবেক ভাইসরয় লর্ড কার্জন নাকি ক্লাইভের মূর্তি স্থাপনের পক্ষে জোরালো সমর্থন দেন। কিন্তু তার উত্তরসুরী লর্ড মিন্টো নাকি এই প্রস্তাবে আঁতকে উঠে মন্তব্য করেছিলেন, ‘এটি একটি অপ্রয়োজনীয় উস্কানি।’কিন্তু এসব আপত্তি সত্ত্বেও ১৯১২ সালে ক্লাইভের মূর্তি উন্মোচন করা হয় হোয়াইটহলে।
উইলিয়াম ডালরিম্পল মনে করেন, বিদেশ দফতরের বাইরে ক্লাইভের এই মূর্তি ‘নব্য সাম্রাজ্যবাদী স্বপ্ন’ দেখতে উৎসাহ যোগাতে পারে, এমন বিপদ আছে।
ব্রিটেনে ইতিহাসের কারিকুলামে কেন সাম্রাজ্য স্থাপনের ইতিহাস কার্যত উপেক্ষিত সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
“ব্রিটেনে ইতিহাসের পাঠ্যক্রমে টিউডর রাজাদের কাহিনি থেকে নাজি জার্মানি, হেনরি থেকে হিটলার, আর মাঝখানে সংক্ষেপে উইলিয়াম উইলবারফোর্স আর ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল। এমন একটা ধারণা দেয়া হয়, ব্রিটেন যেন সবসময় দেবদূতদের পক্ষে ছিল। আমাদের ঔপনিবেশিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার সঙ্গে যে নৃশংসতা আর শোষণের ইতিহাস জড়িয়ে, সেটার ব্যাপারে আমরা পুরোপুরি অজ্ঞ। বাকী দুনিয়ার সবার কাছে যেটা জানা, সেটা এখন আমাদের নিজেদের উপলব্ধি করা প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সেটি হচ্ছে: ইতিহাসের একটা সময় জুড়ে আমরাও ছিলাম প্রচন্ডভাবে বর্ণবাদী এবং সম্প্রসারণবাদী এক শক্তি, যারা প্রতিটি মহাদেশে অনেক সহিংসতা, অবিচারর এবং যুদ্ধাপরাধের জন্য দায়ী।” সুত্র: বিবিসি অনলাইন
দ্য রিপোর্ট /টিআইএম/১২ জুন,২০২০
পাঠকের মতামত:
- বিচার না হলে বিপিএল ছাড়ার হুমকি বরিশাল মালিকের
- জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিল
- আর্জেন্টিনা থেকে এল ৫০ হাজার টন গম
- হঠাৎ-ই স্কোয়াড থেকে সরানো হলো বুমরাহকে, বাড়ছে শঙ্কা
- গাজা উপত্যকা দখল করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- উত্তরবঙ্গের সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ ঘোষণা
- আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
- শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস
- বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
- হাসিনার পতন ঘটলেও চূড়ান্ত বিজয় এখনও আসেনি : হাসনাত আবদুল্লাহ
- কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘‘বেস্ট ব্যাংকিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন ঢাকা ক্যাপিটালস টিমের সদস্যরা
- ইসলামী ব্যাংকের সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চট্টগ্রামে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- সৌদি আরবের জ্বালানি বহির্ভূত খাতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ঢাকায় ফিরছেন মুশতাক
- বাংলাদেশ ব্যাংকে গোপন ৩০০ লকারের সন্ধান, যে কোনো সময় অভিযান
- যুক্তরাজ্যের আদলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ার রূপরেখা দিলো বিএনপি
- ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করা প্রয়োজন’
- পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে না
- পাচার সম্পদ পুনরুদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
- "৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব প্রকাশ করা হবে"
- বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
- ছয় মাসে লোকসানে ৬ কোম্পানি
- সরস্বতী পূজা আজ
- আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- ঢাকা ছাড়ছেন রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা
- যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ: বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ শেষ আজ
- "দাবির মুখে সরকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করবে না সরকার"
- আহতদের সুচিকিৎসা দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- তিতুমীর কলেজ ‘শাটডাউন’ ঘোষণা, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
- দাবি পূরণের আশ্বাসে যমুনার সামনে থেকে চলে গেলেন আহতরা
- সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ হলে স্বৈরাচার সুযোগ পাবে: তারেক রহমান
- শীতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ, এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন ৩৫৬ কোটি টাকা
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- পারিশ্রমিক না পাওয়ায় হোটেল ছাড়েননি রাজশাহীর ক্রিকেটাররা
- নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন হান্নান
- কারা অধিদপ্তরের লোগো পরিবর্তন, সরে গেলো নৌকা
- বর্ষার আগে ঢাকার ১৯ খালে প্রবাহ ফেরাতে পারব: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- নিবন্ধনকেন্দ্রে নিরাপত্তা দিতে আইজিপিকে ইসির নির্দেশ
- ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হলো টঙ্গীর তুরাগ তীর
- ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ফখরুল-খসরু
- মহাখালীতে সড়ক অবরোধ, ‘ব্লকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচি শিথিল
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- সান্তোসে ‘রাজপুত্র’ বেশে প্রত্যাবর্তন নেইমারের, পরবেন ‘রাজা’র জার্সি
- হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু, জরুরি তদন্তের নির্দেশ
- যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতার মৃত্যু: উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা
- ফিক্সিংয়ের অভিযোগ, বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রে জনবহুল এলাকায় বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা, উদ্বোধন করবেন ড. ইউনূস
- আজ থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- ঘন কুয়াশা: রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি
- রমজানে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
- সুপ্রিম কোর্টে সচিবালয় স্থাপনের বিকল্প নেই: প্রধান বিচারপতি
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"