বারবার বাধাগ্রস্ত শিল্পখাতে পুঁজির প্রধান যোগানদাতা শেয়ারমার্কেটের প্রাথমিক বাজার

তৌহিদুল ইসলাম, দ্য রিপোর্ট : দ্রুত শিল্পায়নের জন্য প্রয়োজন পুঁজির। আর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হচ্ছে সে দেশের শেয়ার বাজার। কিন্তু নানা কারণে বাংলাদেশে শিল্পায়নের প্রধান উৎস হিসেবে শেয়ার বাজার পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হিসেবে বিকশিত হতে পারে নি। উপরন্তু পুঁজি সরবরাহের এই প্রধান মাধ্যম তথা পুঁজিবাজারের প্রাথমিক বাজারটি নানা কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশে শিল্পায়নের জন্য এখনও ব্যাংকগুলোর অতিমাত্রার সুদ নির্ভর ঋণের যোগানই প্রধান ভরসা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা যখন সুদমুক্ত প্রক্রিয়ায় অর্থ সংগ্রহের জন্য পুঁজিবাজারে যাচ্ছেন, তখন বাংলাদেশের উদ্যেক্তারা বাধ্য হচ্ছেন ব্যাংকের মুখাপেক্ষি থাকতে।দেশের পুঁজিবাজারই যে শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের প্রধান যোগান দাতা-এ কথাটি এখনও বুঝতে সক্ষম নন সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। ‘পুঁজিবাজার’ বলতে তারা বোঝেন সেকেন্ডারী বাজারের কারসাজি বা ফটকাবাজীকে। প্রাথমিক বাজারের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করে তা শিল্প কারখানায় বিনেয়োগ করা সম্ভব-এ ধারণা নীতিনির্ধারকদের অধিকাংশই জানেন না, অথবা বোঝেন না। একজন সাধারণ মানুষের মতোই এদেশের নীতিনির্ধারকদের কাছে প্রতিদিনকার শেয়ার লেনদেন বা শেয়ার কেনা-বেচার হাট হিসেবে পুঁজিবাজার চিহ্নিত হয়ে আছে। তাদের কাছে এই মার্কেটের মূল শক্তি প্রাথমিক বাজার বা প্রাইমারী মার্কেট সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই।
ব্যাংকের অতিমাত্রার ডাবল ডিজিটের সুদ সিঙ্গেল ডিজিটে আনার যে প্রচেষ্টা চলছে,পুঁজিবাজার তার সহায়ক হতে পারে। ব্যাংকগুলোর কাছে ঋণ চাহিদা কমাতে পুঁজিবাজার বড় ভূমিকা রাখতে পারে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ব্যাংকের চাইতে শিল্প খাতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থের সংগ্রহের পরিমাণ অনেক বেশী। এসব বিষয়ে নীতিনির্ধারকরা রয়েছেন অন্ধকারে। দেশের পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক অবস্থা দেখে এমনটাই মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।
সেকেন্ডারী মার্কেট ও প্রাইমারী মার্কেট কী?
মূলত প্রতিদিন স্টক মার্কেটে একটি কোম্পানির যে শেয়ার লেনদেন হয় সেটা সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে লেনদেন শুরুর আগে একটি নিবন্ধিত কোম্পানিকে প্রাথমিক বাজারে লটারীর মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে টাকা বা চাঁদা সংগ্রহ করতে হয়। সেকেন্ডারী বাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা লটারীর মাধ্যমে ওই শেয়ার কিনে নেন। তাতে কোনো কোনো কোম্পানি ১০০ কোটি টাকা থেকে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে পারে।একজন ক্ষু্দ্র বিনিয়োগকারী হয়তো পাঁচ হাজার বা দশ হাজার টাকা দিয়ে একটি কোম্পানির শেয়ার সংগ্রহ করেন। এর মাধ্যমে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী যেমন একটি কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার হচ্ছেন, পাশাপাশি দেশের শিল্পায়নের জন্য নিজের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতে পারছেন। কেননা তার কাছ থেকে সংগৃহিত টাকা দিয়ে কোম্পানি তার উৎপাদন ও ব্যবসা প্রসারের কাজে লাগায়। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ব্যাংকের সুদও পরিশোধের প্রয়োজন পড়ে না । তাতে ব্যবসার ওপর বাড়তি চাপ পড়ে না। কোম্পানি প্রতিবছর লাভের অংশ বিনিয়োগকারীকে লভ্যাংশ বাবদ প্রদান করে। সেকেন্ডারী মার্কেটের যে বিনিয়োগকারীর হাতে ওই কোম্পানির শেয়ার থাকবে তিনিই হবেন লভ্যাংশের প্রাপক। বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে প্রাইমারী মার্কেটে বৃহৎ বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর জন্য বিনিয়োগের সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে এক্ষেত্রেও রয়েছে এক ধরনের বন্ধাত্ম্য। এরও প্রভাব পড়েছে সেকেন্ডারী মার্কেটে। প্রাইমারী মার্কেটে শেয়ারের সরবরাহ কমে গেলে কারসাজির সুযোগ তৈরি হয় সেকেন্ডারী মার্কেটে। কেননা প্রাইমারী মার্কেটের শেয়ারই তালিকাভুক্তি পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে সেকেন্ডারী মার্কেটে লেনদেন শুরু হয়।
প্রাথমিক বাজারে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (ইনিশিয়াল পাবলিক অফার বা আইপিও) মাধ্যমে একটি কোম্পানিকে শেয়ার ছেড়ে থেকে টাকা সংগ্রহের অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজারের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। লটারীর মাধ্যমে শেয়ার বিতরণ করে টাকা সংগ্রহ শেষ হলে তা দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) তালিকাভুক্ত হয়। তালিকাভুক্তির পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমের শেয়ার লেনদেন হতে থাকে। এটাই সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে প্রাইমারী মার্কেটের লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ার বিক্রি শুরু হয় তালিকাভুক্তির পরপরই। প্রতিদিন অফিস সময়ে প্রতিমূহুর্তে শেয়ার হাতবদল বা লেনদেন হতে থাকে। দর ওঠা-নামা করতে থাকে। লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ারের দর এই মার্কেটে বাড়তে পারে, আবার কমতেও পারে। তবে সাধারণত: সেকেন্ডারী মার্কেটে দর বেশী ওঠতে থাকে। যদি কোম্পানির মৌল ভিত্তি বা ফান্ডামেন্টাল ভালো থাকে তবে বিনিয়োগকারীর লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা কম।
সাধারণত: একটি কোম্পানি কয়েক লাখ শেয়ার ছেড়ে প্রাথমিক বাজার থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করে । প্রাথমিক বাজারের ওই শেয়ারের দর নির্ধারণে বিএসইসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোম্পানির মৌল ভিত্তি (অর্থাৎ আবেদনের আগের তিন বছর ওই কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে কত টাকা আয় হয়েছে, প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রকৃত মুনাফা কত হয়েছে বা সম্পদ মূল্য কত, বা কত বছর ব্যবসা করছে, বা কোম্পানি পরিচালকদের ব্যবসায়িক সুনাম কেমন- ইত্যাদি) বিবেচনায় নিয়ে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ করা হয়। দর নির্ধারণে ক্ষেত্রে কয়েকটি মান নির্ধারণী প্রক্রিয়া রয়েছে। সেসব যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করে বিএসইসি।
বাংলাদেশে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ নিয়ে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। মূল সমস্যাটা তৈরি হয়েছে এই দর নির্ধারণ নিয়ে দুর্নীতি অভিযোগ নিয়ে। এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা আজ পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করা হয়নি। বরং অভিযোগের থেকে দায়মুক্তি পেতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি টাকা সংগ্রহের পথ অর্থাৎ আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। প্রাথমিক বাজারে শেয়ার ছেড়ে একটা কোম্পানির টাকা সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে সময় লেগে যায় দুই থেকে তিন বছর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরো বেশী। এ ধরণের দীর্ঘসুত্রিতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে অনেক ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে ব্যাংকের সুদ নির্ভর অর্থায়নের দিকে ঝুকেছে।
ফিরে দেখা প্রাইমারী মার্কেট
বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) ধস নেমেছে। এই অর্থবছরে মাত্র ৪টি কোম্পানি আইপিওর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে ৩৩৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আইপিওর অনুমোদন পেয়েছে ১২টি কোম্পানি। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭-১৮ সালে পেয়েছে ১০টি কোম্পানি ; ২০১৬-১৭ সালে ৫টি; ২০১৫-১৬ সালে ৮টি কোম্পানি,২০১৪-১৫ সালে ১৫টি কোম্পানি,২০১৩-১৪ সালে ১৬টি,২০১২-১৩ সালে১২টি, ২০১১-১২ সালে ১০টি এবং ২০১০- ১১ সালে ৭টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পেয়েছে।
আইপিওর কারনে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এমন সমালোচনায় খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১৯-২০ অর্থবছরে আইপিও অনেকটা স্থগিত করে দেয়। কিন্তু বাজারে এর কোন প্রভাব পড়েনি। এমনকি আইপিও বন্ধ করার পরে শেয়ারবাজারে আরও মন্দা তৈরী হয়েছে। ওই কমিশনের ৯ বছরে বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম আইপিও দিয়েছে। যে কমিশন দায়িত্বের ৯ বছরে নিয়মিতভাবে আইপিও অনুমোদন কমিয়েছে।
ব্যাপারটি এমন যে, মাথা ব্যথা তাই মাথা কেটে ফেলা । অথচ আইপিও’র অনুমোদনের অপেক্ষায় বিএসইসি-তে শতাধিক কোম্পানির আবেদন জমা রয়েছে। শিল্প কারখানা উন্নয়নের কাজে ব্যবহারের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা সরবরাহের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রশ্ন উঠেছে --আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে। ভালো কোম্পানির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্বল কোম্পানিও অনুমোদন পেয়েছে। এসব দুর্বল কোম্পানির অযৌক্তিক শেয়ার দর নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
তবে এমন অভিযোগও শোনা যাচ্ছে, সেকেন্ডারি মার্কেটে যারা গেম্বলিং বা কারসাজির সঙ্গে জড়িত তারাই আই্পিও’র পথ বন্ধ করতে তৎপরতা চালিয়ে থাকে। এরা কমিশনকে বিতর্কিত করতে নানা প্রচারণা চালিয়েছে। সেসব প্রচারণার শিকার হয়েই আইপিও‘র অনুমোদন বন্ধ রয়েছে বলে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। কেননা একটি কোম্পানির আইপিও প্রাথমিক বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে সেকেন্ডারী মার্কেটে অর্থের যোগান কমে যায়। তাতে গেম্বলিং এর সুযোগ সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে।
দেখা গেছে, বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরে (১৯৯৩)শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ২৮৪ কোম্পানি (তালিকাচ্যুত ছাড়া)। এরমধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৯ কোম্পানি। আর দ্বিতীয় ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৪টি। বাকি ৯ বছরে অর্থাৎ খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন সময়ে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯১টি। অথচ এই সময়ে দেশের অর্থনীতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নিত হয়েছে।
নতুন কমিশনের অধিকাংশ সদস্যই আগে থেকেই শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন। তাঁদের সততা ও দক্ষতার অতীত রেকর্ড ভালো। তাই তাদের কাছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা, সঠিক দামে ভালো ভালো কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা হোক। পুঁজিবাজারই হোক নতুন নতুন শিল্পকারাখানা নির্মানের জন্য অর্থ সরবরাহের প্রধান মাধ্যম। ব্যাংক থেকে নয়, লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা হোক সেই কোটি কোটি টাকা পুঁজির যোগানদাতা।
এ বিষয়ে সাবেক সচিব ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী দ্য রিপোর্টকে বলেন, শেয়ারবাজার কোম্পানিগুলো আসে টাকা সংগ্রহের উদ্দেশ্যে, এ টাকা নিয়ে তারা কোম্পানির প্রসার ঘটাবে। কিন্তু কত সময় লাগে? আপনি বলছেন তিন বছর। আমি ধরলাম সর্ব নিম্ন দেড় বছর। ব্যাংক থেকে ঋন নিতে একটা কোম্পানির এক মাস থেকে দেড় সময় লাগে। তো কেন তারা পুঁজিবাজারে আসবে? এখন নব গঠিত কমিশন যদি অল্প সময়ে আইপিও অনুমোদন দিতে পারে তাহলে হয়তো শেয়ারবাজারের দিকে কোম্পানিগুলোর আগ্রহ তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে কমিশনের পরিশ্রম অনেকগুণ বেড়ে যাবে। কেননা যাচাই বাছাই করতে হবে কোম্পানি আবার পুজি নিয়ে বাজার থেকে সরে পড়বে কী না, মৌলভিত্তি কেমন? আর এখন করোনার কারণে সারা বিশ্বসহ বাংলাদেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা তাতে কম্পানিগুলো কতটা এগুতে পারবে সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ।
এ বিষয়ে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে এবং অনেক বড় হয়েছে। কিন্তু দেশের শেয়ারবাজার সেভাবে এগোচ্ছে না। এই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে শেয়ারবাজারের অংশগ্রহণ বাড়ানো দরকার। এক্ষেত্রে বেশি বেশি করে ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনতে হবে। যেমন সম্প্রতি ওয়ালটন এসেছে। আমার দেখেছি আগের অর্থমন্ত্রী মুহিত সাহেব কয়েকবার সরকারি ২৬টি কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেগুলো আসলো না । এগুলো আসলেও তো বে-সরকারি কোম্পানিগুলো প্রভাবিত হতে পারতো। বিদেশী কোম্পানিগুলোকে নেগোশিয়েট করে আনা উচিত। তাদের ক্ষেত্রেতো আইনি কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/ ৭ জুলাই, ২০২০)
পাঠকের মতামত:

- বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৮ জনকে শ্যামনগর থানায় হস্তান্তর
- ব্যাংকের তহবিল প্রতারণায় দায়ী হবেন এমডি-চেয়ারম্যানও, অধ্যাদেশ জারি
- নিজের বক্তব্য ঘিরে বিভ্রান্তি, ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন কোহলি
- ওদিক থেকে গুলি চললে, এদিক থেকে গোলা চলবে: মোদি
- সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার অনুরোধ
- কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পেলেই ব্যবস্থা: সিইসি
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস
- নেতাকর্মীদের উদ্দেশে জামায়াত আমিরের বার্তা
- চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ফোরামের
- ভুটানকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
- ভয়াবহ বন্যায় কঙ্গোয় ৬২ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ৫০
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, ঢাকায় ৩৯.৯ ডিগ্রি
- যে আইনে আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে পারে ইসি
- নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
- শেয়ারবাজার যেন লুটেরাদের আড্ডাখানা না হয় : ড. ইউনূস
- আবদুল হামিদের বিদেশ যাওয়া তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি
- সন্ত্রাসবিরোধী আইন: ‘সত্তার কার্যক্রম’ নিষিদ্ধের বিধান অনুমোদন
- আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: ফখরুল
- আবারও কমল সোনার দাম
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা
- ‘তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে’ রাজি পাকিস্তান-ভারত: ট্রাম্প
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- সকল বিপ্লবী বীরকে অভিনন্দন : ডা. শফিকুর রহমান
- পারিবারিক অনুষ্ঠানে গেলেন খালেদা জিয়া
- আ.লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে উল্লাস
- ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত হবে: আইন উপদেষ্টা
- পতিতদের পুনর্বাসন চায় না জনগণ : তারেক রহমান
- বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
- ওয়ালটনের অত্যাধুনিক ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ উন্মোচন
- ভারতের মাঠে প্রথমার্ধে এগিয় থেকেও জয় পায়নি যুবারা
- ভারতে দ্য ওয়্যার বন্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ
- ৪১ ডিগ্রি পেরোলো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার আভাস
- আ.লীগ নিষিদ্ধের কৌশল জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
- আ.লীগ নিষিদ্ধে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’
- আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল
- সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
- আ.লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার
- "সরকার হয়তো স্বৈরাচারের সহযোগীদের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রও তৈরি করতে চাচ্ছে"
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা যেভাবে দেখছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে স্বাগতম : সারজিস আলম
- এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
- ১৭ বছর পর মাহবুব ভবনে ডা. জোবাইদা
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেবে ইতালি
- খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
- শারীরিক ও মানসিকভাবে খালেদা জিয়া অনেকটাই সুস্থ: জাহিদ হোসেন
- বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশনা
- হজযাত্রীদের সকাল ৬টার মধ্যে হজক্যাম্পে পৌঁছানোর অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণাললের
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- হাসনাতের ওপর হামলা, যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- শিগগিরই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর
শেয়ারবাজার - এর সব খবর
