বারবার বাধাগ্রস্ত শিল্পখাতে পুঁজির প্রধান যোগানদাতা শেয়ারমার্কেটের প্রাথমিক বাজার
তৌহিদুল ইসলাম, দ্য রিপোর্ট : দ্রুত শিল্পায়নের জন্য প্রয়োজন পুঁজির। আর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হচ্ছে সে দেশের শেয়ার বাজার। কিন্তু নানা কারণে বাংলাদেশে শিল্পায়নের প্রধান উৎস হিসেবে শেয়ার বাজার পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হিসেবে বিকশিত হতে পারে নি। উপরন্তু পুঁজি সরবরাহের এই প্রধান মাধ্যম তথা পুঁজিবাজারের প্রাথমিক বাজারটি নানা কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশে শিল্পায়নের জন্য এখনও ব্যাংকগুলোর অতিমাত্রার সুদ নির্ভর ঋণের যোগানই প্রধান ভরসা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা যখন সুদমুক্ত প্রক্রিয়ায় অর্থ সংগ্রহের জন্য পুঁজিবাজারে যাচ্ছেন, তখন বাংলাদেশের উদ্যেক্তারা বাধ্য হচ্ছেন ব্যাংকের মুখাপেক্ষি থাকতে।দেশের পুঁজিবাজারই যে শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের প্রধান যোগান দাতা-এ কথাটি এখনও বুঝতে সক্ষম নন সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। ‘পুঁজিবাজার’ বলতে তারা বোঝেন সেকেন্ডারী বাজারের কারসাজি বা ফটকাবাজীকে। প্রাথমিক বাজারের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করে তা শিল্প কারখানায় বিনেয়োগ করা সম্ভব-এ ধারণা নীতিনির্ধারকদের অধিকাংশই জানেন না, অথবা বোঝেন না। একজন সাধারণ মানুষের মতোই এদেশের নীতিনির্ধারকদের কাছে প্রতিদিনকার শেয়ার লেনদেন বা শেয়ার কেনা-বেচার হাট হিসেবে পুঁজিবাজার চিহ্নিত হয়ে আছে। তাদের কাছে এই মার্কেটের মূল শক্তি প্রাথমিক বাজার বা প্রাইমারী মার্কেট সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই।
ব্যাংকের অতিমাত্রার ডাবল ডিজিটের সুদ সিঙ্গেল ডিজিটে আনার যে প্রচেষ্টা চলছে,পুঁজিবাজার তার সহায়ক হতে পারে। ব্যাংকগুলোর কাছে ঋণ চাহিদা কমাতে পুঁজিবাজার বড় ভূমিকা রাখতে পারে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ব্যাংকের চাইতে শিল্প খাতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থের সংগ্রহের পরিমাণ অনেক বেশী। এসব বিষয়ে নীতিনির্ধারকরা রয়েছেন অন্ধকারে। দেশের পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক অবস্থা দেখে এমনটাই মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।
সেকেন্ডারী মার্কেট ও প্রাইমারী মার্কেট কী?
মূলত প্রতিদিন স্টক মার্কেটে একটি কোম্পানির যে শেয়ার লেনদেন হয় সেটা সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে লেনদেন শুরুর আগে একটি নিবন্ধিত কোম্পানিকে প্রাথমিক বাজারে লটারীর মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে টাকা বা চাঁদা সংগ্রহ করতে হয়। সেকেন্ডারী বাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা লটারীর মাধ্যমে ওই শেয়ার কিনে নেন। তাতে কোনো কোনো কোম্পানি ১০০ কোটি টাকা থেকে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে পারে।একজন ক্ষু্দ্র বিনিয়োগকারী হয়তো পাঁচ হাজার বা দশ হাজার টাকা দিয়ে একটি কোম্পানির শেয়ার সংগ্রহ করেন। এর মাধ্যমে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী যেমন একটি কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার হচ্ছেন, পাশাপাশি দেশের শিল্পায়নের জন্য নিজের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতে পারছেন। কেননা তার কাছ থেকে সংগৃহিত টাকা দিয়ে কোম্পানি তার উৎপাদন ও ব্যবসা প্রসারের কাজে লাগায়। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ব্যাংকের সুদও পরিশোধের প্রয়োজন পড়ে না । তাতে ব্যবসার ওপর বাড়তি চাপ পড়ে না। কোম্পানি প্রতিবছর লাভের অংশ বিনিয়োগকারীকে লভ্যাংশ বাবদ প্রদান করে। সেকেন্ডারী মার্কেটের যে বিনিয়োগকারীর হাতে ওই কোম্পানির শেয়ার থাকবে তিনিই হবেন লভ্যাংশের প্রাপক। বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে প্রাইমারী মার্কেটে বৃহৎ বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর জন্য বিনিয়োগের সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে এক্ষেত্রেও রয়েছে এক ধরনের বন্ধাত্ম্য। এরও প্রভাব পড়েছে সেকেন্ডারী মার্কেটে। প্রাইমারী মার্কেটে শেয়ারের সরবরাহ কমে গেলে কারসাজির সুযোগ তৈরি হয় সেকেন্ডারী মার্কেটে। কেননা প্রাইমারী মার্কেটের শেয়ারই তালিকাভুক্তি পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে সেকেন্ডারী মার্কেটে লেনদেন শুরু হয়।
প্রাথমিক বাজারে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (ইনিশিয়াল পাবলিক অফার বা আইপিও) মাধ্যমে একটি কোম্পানিকে শেয়ার ছেড়ে থেকে টাকা সংগ্রহের অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজারের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। লটারীর মাধ্যমে শেয়ার বিতরণ করে টাকা সংগ্রহ শেষ হলে তা দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) তালিকাভুক্ত হয়। তালিকাভুক্তির পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমের শেয়ার লেনদেন হতে থাকে। এটাই সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে প্রাইমারী মার্কেটের লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ার বিক্রি শুরু হয় তালিকাভুক্তির পরপরই। প্রতিদিন অফিস সময়ে প্রতিমূহুর্তে শেয়ার হাতবদল বা লেনদেন হতে থাকে। দর ওঠা-নামা করতে থাকে। লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ারের দর এই মার্কেটে বাড়তে পারে, আবার কমতেও পারে। তবে সাধারণত: সেকেন্ডারী মার্কেটে দর বেশী ওঠতে থাকে। যদি কোম্পানির মৌল ভিত্তি বা ফান্ডামেন্টাল ভালো থাকে তবে বিনিয়োগকারীর লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা কম।
সাধারণত: একটি কোম্পানি কয়েক লাখ শেয়ার ছেড়ে প্রাথমিক বাজার থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করে । প্রাথমিক বাজারের ওই শেয়ারের দর নির্ধারণে বিএসইসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোম্পানির মৌল ভিত্তি (অর্থাৎ আবেদনের আগের তিন বছর ওই কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে কত টাকা আয় হয়েছে, প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রকৃত মুনাফা কত হয়েছে বা সম্পদ মূল্য কত, বা কত বছর ব্যবসা করছে, বা কোম্পানি পরিচালকদের ব্যবসায়িক সুনাম কেমন- ইত্যাদি) বিবেচনায় নিয়ে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ করা হয়। দর নির্ধারণে ক্ষেত্রে কয়েকটি মান নির্ধারণী প্রক্রিয়া রয়েছে। সেসব যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করে বিএসইসি।
বাংলাদেশে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ নিয়ে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। মূল সমস্যাটা তৈরি হয়েছে এই দর নির্ধারণ নিয়ে দুর্নীতি অভিযোগ নিয়ে। এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা আজ পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করা হয়নি। বরং অভিযোগের থেকে দায়মুক্তি পেতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি টাকা সংগ্রহের পথ অর্থাৎ আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। প্রাথমিক বাজারে শেয়ার ছেড়ে একটা কোম্পানির টাকা সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে সময় লেগে যায় দুই থেকে তিন বছর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরো বেশী। এ ধরণের দীর্ঘসুত্রিতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে অনেক ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে ব্যাংকের সুদ নির্ভর অর্থায়নের দিকে ঝুকেছে।
ফিরে দেখা প্রাইমারী মার্কেট
বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) ধস নেমেছে। এই অর্থবছরে মাত্র ৪টি কোম্পানি আইপিওর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে ৩৩৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আইপিওর অনুমোদন পেয়েছে ১২টি কোম্পানি। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭-১৮ সালে পেয়েছে ১০টি কোম্পানি ; ২০১৬-১৭ সালে ৫টি; ২০১৫-১৬ সালে ৮টি কোম্পানি,২০১৪-১৫ সালে ১৫টি কোম্পানি,২০১৩-১৪ সালে ১৬টি,২০১২-১৩ সালে১২টি, ২০১১-১২ সালে ১০টি এবং ২০১০- ১১ সালে ৭টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পেয়েছে।
আইপিওর কারনে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এমন সমালোচনায় খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১৯-২০ অর্থবছরে আইপিও অনেকটা স্থগিত করে দেয়। কিন্তু বাজারে এর কোন প্রভাব পড়েনি। এমনকি আইপিও বন্ধ করার পরে শেয়ারবাজারে আরও মন্দা তৈরী হয়েছে। ওই কমিশনের ৯ বছরে বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম আইপিও দিয়েছে। যে কমিশন দায়িত্বের ৯ বছরে নিয়মিতভাবে আইপিও অনুমোদন কমিয়েছে।
ব্যাপারটি এমন যে, মাথা ব্যথা তাই মাথা কেটে ফেলা । অথচ আইপিও’র অনুমোদনের অপেক্ষায় বিএসইসি-তে শতাধিক কোম্পানির আবেদন জমা রয়েছে। শিল্প কারখানা উন্নয়নের কাজে ব্যবহারের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা সরবরাহের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রশ্ন উঠেছে --আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে। ভালো কোম্পানির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্বল কোম্পানিও অনুমোদন পেয়েছে। এসব দুর্বল কোম্পানির অযৌক্তিক শেয়ার দর নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
তবে এমন অভিযোগও শোনা যাচ্ছে, সেকেন্ডারি মার্কেটে যারা গেম্বলিং বা কারসাজির সঙ্গে জড়িত তারাই আই্পিও’র পথ বন্ধ করতে তৎপরতা চালিয়ে থাকে। এরা কমিশনকে বিতর্কিত করতে নানা প্রচারণা চালিয়েছে। সেসব প্রচারণার শিকার হয়েই আইপিও‘র অনুমোদন বন্ধ রয়েছে বলে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। কেননা একটি কোম্পানির আইপিও প্রাথমিক বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে সেকেন্ডারী মার্কেটে অর্থের যোগান কমে যায়। তাতে গেম্বলিং এর সুযোগ সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে।
দেখা গেছে, বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরে (১৯৯৩)শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ২৮৪ কোম্পানি (তালিকাচ্যুত ছাড়া)। এরমধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৯ কোম্পানি। আর দ্বিতীয় ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৪টি। বাকি ৯ বছরে অর্থাৎ খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন সময়ে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯১টি। অথচ এই সময়ে দেশের অর্থনীতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নিত হয়েছে।
নতুন কমিশনের অধিকাংশ সদস্যই আগে থেকেই শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন। তাঁদের সততা ও দক্ষতার অতীত রেকর্ড ভালো। তাই তাদের কাছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা, সঠিক দামে ভালো ভালো কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা হোক। পুঁজিবাজারই হোক নতুন নতুন শিল্পকারাখানা নির্মানের জন্য অর্থ সরবরাহের প্রধান মাধ্যম। ব্যাংক থেকে নয়, লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা হোক সেই কোটি কোটি টাকা পুঁজির যোগানদাতা।
এ বিষয়ে সাবেক সচিব ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী দ্য রিপোর্টকে বলেন, শেয়ারবাজার কোম্পানিগুলো আসে টাকা সংগ্রহের উদ্দেশ্যে, এ টাকা নিয়ে তারা কোম্পানির প্রসার ঘটাবে। কিন্তু কত সময় লাগে? আপনি বলছেন তিন বছর। আমি ধরলাম সর্ব নিম্ন দেড় বছর। ব্যাংক থেকে ঋন নিতে একটা কোম্পানির এক মাস থেকে দেড় সময় লাগে। তো কেন তারা পুঁজিবাজারে আসবে? এখন নব গঠিত কমিশন যদি অল্প সময়ে আইপিও অনুমোদন দিতে পারে তাহলে হয়তো শেয়ারবাজারের দিকে কোম্পানিগুলোর আগ্রহ তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে কমিশনের পরিশ্রম অনেকগুণ বেড়ে যাবে। কেননা যাচাই বাছাই করতে হবে কোম্পানি আবার পুজি নিয়ে বাজার থেকে সরে পড়বে কী না, মৌলভিত্তি কেমন? আর এখন করোনার কারণে সারা বিশ্বসহ বাংলাদেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা তাতে কম্পানিগুলো কতটা এগুতে পারবে সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ।
এ বিষয়ে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে এবং অনেক বড় হয়েছে। কিন্তু দেশের শেয়ারবাজার সেভাবে এগোচ্ছে না। এই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে শেয়ারবাজারের অংশগ্রহণ বাড়ানো দরকার। এক্ষেত্রে বেশি বেশি করে ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনতে হবে। যেমন সম্প্রতি ওয়ালটন এসেছে। আমার দেখেছি আগের অর্থমন্ত্রী মুহিত সাহেব কয়েকবার সরকারি ২৬টি কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেগুলো আসলো না । এগুলো আসলেও তো বে-সরকারি কোম্পানিগুলো প্রভাবিত হতে পারতো। বিদেশী কোম্পানিগুলোকে নেগোশিয়েট করে আনা উচিত। তাদের ক্ষেত্রেতো আইনি কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/ ৭ জুলাই, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- বিচার না হলে বিপিএল ছাড়ার হুমকি বরিশাল মালিকের
- জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিল
- আর্জেন্টিনা থেকে এল ৫০ হাজার টন গম
- হঠাৎ-ই স্কোয়াড থেকে সরানো হলো বুমরাহকে, বাড়ছে শঙ্কা
- গাজা উপত্যকা দখল করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- উত্তরবঙ্গের সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ ঘোষণা
- আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
- শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস
- বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
- হাসিনার পতন ঘটলেও চূড়ান্ত বিজয় এখনও আসেনি : হাসনাত আবদুল্লাহ
- কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘‘বেস্ট ব্যাংকিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন ঢাকা ক্যাপিটালস টিমের সদস্যরা
- ইসলামী ব্যাংকের সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চট্টগ্রামে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- সৌদি আরবের জ্বালানি বহির্ভূত খাতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ঢাকায় ফিরছেন মুশতাক
- বাংলাদেশ ব্যাংকে গোপন ৩০০ লকারের সন্ধান, যে কোনো সময় অভিযান
- যুক্তরাজ্যের আদলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ার রূপরেখা দিলো বিএনপি
- ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করা প্রয়োজন’
- পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে না
- পাচার সম্পদ পুনরুদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
- "৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব প্রকাশ করা হবে"
- বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
- ছয় মাসে লোকসানে ৬ কোম্পানি
- সরস্বতী পূজা আজ
- আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- ঢাকা ছাড়ছেন রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা
- যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ: বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ শেষ আজ
- "দাবির মুখে সরকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করবে না সরকার"
- আহতদের সুচিকিৎসা দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- তিতুমীর কলেজ ‘শাটডাউন’ ঘোষণা, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
- দাবি পূরণের আশ্বাসে যমুনার সামনে থেকে চলে গেলেন আহতরা
- সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ হলে স্বৈরাচার সুযোগ পাবে: তারেক রহমান
- শীতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ, এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন ৩৫৬ কোটি টাকা
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- পারিশ্রমিক না পাওয়ায় হোটেল ছাড়েননি রাজশাহীর ক্রিকেটাররা
- নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন হান্নান
- কারা অধিদপ্তরের লোগো পরিবর্তন, সরে গেলো নৌকা
- বর্ষার আগে ঢাকার ১৯ খালে প্রবাহ ফেরাতে পারব: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- নিবন্ধনকেন্দ্রে নিরাপত্তা দিতে আইজিপিকে ইসির নির্দেশ
- ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হলো টঙ্গীর তুরাগ তীর
- ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ফখরুল-খসরু
- মহাখালীতে সড়ক অবরোধ, ‘ব্লকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচি শিথিল
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- সান্তোসে ‘রাজপুত্র’ বেশে প্রত্যাবর্তন নেইমারের, পরবেন ‘রাজা’র জার্সি
- হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু, জরুরি তদন্তের নির্দেশ
- যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতার মৃত্যু: উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা
- ফিক্সিংয়ের অভিযোগ, বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রে জনবহুল এলাকায় বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা, উদ্বোধন করবেন ড. ইউনূস
- আজ থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- ঘন কুয়াশা: রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি
- রমজানে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
- সুপ্রিম কোর্টে সচিবালয় স্থাপনের বিকল্প নেই: প্রধান বিচারপতি
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"