মন্দির রাজনীতিতে কেবল বিজেপির একারই লাভ হয়নি
সৌজন্যে: আনন্দ বাজার
প্রেমাংশু চৌধুরী
২৩ অক্টোবর, ১৯৯০। ঘটনাস্থল পটনা। সাতসকালে ফোন বেজে উঠল সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর সাংবাদিকের বাড়িতে। ফোনের ও-প্রান্তে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ। স্বভাবসিদ্ধ কৌতুকের সুরে প্রশ্ন করলেন, ‘কিতনা সোতে হ্যায়?’
সকালবেলায় সাংবাদিকের বাড়িতে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর ফোন মানে ‘বড় খবর’! লালুপ্রসাদ জানালেন, ‘বাবা কো পাকড় লিয়া! দেহাতি হিন্দিতে ‘বাবা’-র অর্থ বুড়ো মানুষ। নাম লালকৃষ্ণ আডবাণী।
বিরাট বাতানুকূল রথযাত্রায় সওয়ার আডবাণী গুজরাতের সোমনাথ থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন। ৩০ অক্টোবর অযোধ্যায় তাঁর রথযাত্রা শেষ হওয়ার কথা ছিল। তার এক সপ্তাহ আগে লালুপ্রসাদের নির্দেশে আডবাণীকে বিহারের সমস্তিপুরে গ্রেফতার করা হল।
খাতায় কলমে সমস্তিপুরের তদানীন্তন জেলাশাসক রাজকুমার সিংহ সেই গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছিলেন। কালের নিয়মে দেশের স্বরাষ্ট্রসচিবের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর রাজকুমার এখন সাংসদ হয়ে মোদী সরকারের মন্ত্রী। এবং আডবাণী বিজেপির মার্গদর্শকমণ্ডলীতে। রামমন্দিরের শিলান্যাসেই ব্রাত্য। সে অন্য প্রসঙ্গ।
আডবাণী গ্রেফতার হলেও করসেবকদের থামানো গেল না। ৩০ অক্টোবর করসেবকরা বাবরি মসজিদের দিকে এগোতে শুরু করলেন। লখনউয়ের গদিতে তখন মুখ্যমন্ত্রী মুলায়ম সিংহ যাদব। আগেই হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন, অযোধ্যায় ঢোকার চেষ্টা করলে আইন কাকে বলে বুঝিয়ে দেব! সেটাই হল। মুলায়মের নির্দেশে পুলিশ গুলি চালাল করসেবকদের উপর। তিন দিন পরে ২ নভেম্বর ফের করসেবকরা বাবরির দিকে এগোলে দ্বিতীয় বার পুলিশের গুলি চলল। বহু করসেবক নিহত হলেও মুলায়ম বরাবর বলে এসেছেন, তিনি ভুল করেননি।
তিরিশ বছর আগে সেই ঘটনা ভারতের রাজনীতিতে এখনও মাইলফলক। ১৯৮৬-তে আরএসএস অযোধ্যায় রামমন্দিরের দাবিতে প্রচার শুরু করলেও আডবাণীর রথযাত্রার হাত ধরেই ১৯৯০-তে সেই আন্দোলন গতি পায়। তার একটা প্রেক্ষিত ছিল। কেন্দ্রের বিশ্বনাথ প্রতাপ সিংহের সরকার মণ্ডল কমিশনের রিপোর্ট কার্যকর করে জাতপাতের ভিত্তিতে ওবিসি-দের জন্য সংরক্ষণ চালু করল। বিজেপি-আরএসএস নেতৃত্ব প্রমাদ গনলেন। তাঁদের চোখে এটা ছিল জাতপাতের ভিত্তিতে হিন্দু সমাজকে ভাগ করার চেষ্টা। রথযাত্রার পিছনে তাই হিন্দু সমাজকে এককাট্টা করার লক্ষ্যও ছিল।
মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতির সেই শুরু। গত তিন দশকে ভারতের রাজনীতি এই বিভাজনকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত। এখনও বার হতে পারেনি।
আপাত ভাবে মনে হয়, রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকে শুধুমাত্র বিজেপি-ই রাজনৈতিক ফায়দা তুলেছে। একেবারেই ভুল। লালকৃষ্ণ আডবাণীর সেই রথযাত্রা জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির অবশ্যই ‘টার্নিং পয়েন্ট’। উত্তরপ্রদেশ-বিহারে রথযাত্রায় বাধা দিয়ে লালু-মুলায়মও নিজেদের রাজনৈতিক কেরিয়ার গুছিয়ে নিয়েছিলেন। করসেবকদের উপরে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়ে মুলায়মের ‘মৌলানা’ তকমা জুটেছিল। আডবাণীকে গ্রেফতার করে বিহারে লালুপ্রসাদ নিজের মাথায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতি-বিরোধীর মুকুট বসিয়েছিলেন। দু’জনেরই মুসলিম-যাদব মিলে নতুন ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়। এখনও হিন্দি বলয়ের রাজনীতিতে সেই অঙ্ক মেনেই ভোটের হিসেব কষতে হয়।
আরএসএস প্রচারক নরেন্দ্র মোদী ১৯৮৭তে বিজেপির গুজরাতের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পান। আডবাণীর রথযাত্রার গুজরাত-পর্ব সংগঠনের দায়িত্ব পেয়ে সেই সময়ই তিনি গুজরাতে দলের ভিত এমন ভাবে তৈরি করেন যা এখনও নড়েনি। ২০০০২-এর দাঙ্গায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও সঙ্ঘ পরিবারের মধ্যে হয়তো তা মোদীর পায়ের নীচের মাটি শক্তই করেছিল। তাঁর হাতে রামমন্দিরের শিলান্যাসে তাই একটি রাজনৈতিক বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।
রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকেই ভারতীয় রাজনীতিতে নতুন শব্দবন্ধ উঠে আসে। ‘ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতা’। কংগ্রেসের দিকেই বার বার এই ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতার আঙুল উঠেছে। যার অর্থ, মুখে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি, কাজের বেলায় ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ। কংগ্রেস আসলে হিন্দু, মুসলিম দুই ভোটই ঝোলাবন্দি করতে চেয়েছিল। হিন্দু ভোটের লক্ষ্যে কংগ্রেস ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের ইস্তাহারে বলেছিল, কংগ্রেস মসজিদ না ভেঙে মন্দিরের পক্ষে। রাজীব গাঁধী ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের জন্য প্রচার শুরু করেছিলেন অযোধ্যা থেকে। রাম রাজ্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে। কংগ্রেসের তখন দাবি ছিল, রাজীবই ১৯৮৬-তে বাবরি মসজিদের তালা খুলতে দিয়েছিলেন। ১৯৮৯-এ তিনিই রামমন্দিরের শিলান্যাসের অনুমতি দেন। কংগ্রেসের ধারণা ছিল, এ কথা বলে সঙ্ঘ পরিবারের হিন্দুত্ব চালে জল ঢেলে দেওয়া যাবে। পি ভি নরসিংহ রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে মন্দির-মসজিদের চরিত্র বদল রুখতে আইন আনলেন। লক্ষ্য ছিল, কাশী-মথুরার মসজিদ নিয়ে মুসলিমদের দুশ্চিন্তা কাটানো। এই রাওয়ের বিরুদ্ধেই বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় হাত গুটিয়ে বসে থাকার অভিযোগ উঠতে সনিয়া গাঁধীর কংগ্রেস পরবর্তী কালে রাওকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে দিতে কসুর করেনি।
রাম জন্মভূমি আন্দোলনের ধাক্কায় হিন্দি বলয়ের প্রাণকেন্দ্রে কংগ্রেস ক্রমশ মুছে গিয়েছে। কংগ্রেসের উচ্চবর্ণের ভোট বিজেপির কাছে চলে গিয়েছে। মুসলিম, দলিত ভোট চলে গিয়েছে লালু-মুলায়ম-মায়াবতীদের কাছে। কিন্তু কংগ্রেস বাবরি মসজিদের জুজু দেখিয়েই মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক নিজের ঝোলায় পুরেছে। যেখানে কংগ্রেস পারেনি, সেখানে কোনও না কোনও আঞ্চলিক দল একই হাতিয়ারে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়েছে। হিন্দুত্ব, জাতপাত, নরম হিন্দুত্বের এই আবর্তেই আটকে থেকেছে দেশের রাজনীতি।
অযোধ্যায় শিলান্যাস ও ভূমিপুজো হয়ে গিয়েছে। তিন দশকের মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতিতেও কি এ বার দাঁড়ি পড়বে?
বছর সাতেক আগে ডেনমার্কে পরিবেশ-অর্থনীতি বিষয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়ে এক অদ্ভুত প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল। ইউরোপের এক প্রতিনিধি জানতে চেয়েছিলেন, তোমাদের দেশে এমন কোনও রাজনৈতিক দল রয়েছে, যারা শুধু পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে লড়ে? উত্তর দিয়েছিলাম, তা সব দলই এ সব কথা একটু-আধটু বলে। পাল্টা প্রশ্ন এসেছিল, শুধুই এ বিষয়ে সওয়াল করে, তেমন কোনও ছোটখাটো দলও নেই? উত্তর দিতে হয়েছিল, না, নেই।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা বলছেন, রামমন্দির নির্মাণ শুরুর সঙ্গে সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতিও শেষ হল। একই সঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা এ কথাও বলছেন, অযোধ্যা তো ঝাঁকি হ্যায়, কাশী-মথুরা আভি বাকি হ্যায়! কাশী-মথুরার মসজিদও সঙ্ঘ পরিবারের ভবিষ্যতের কর্মসূচিতে থাকছে। আরএসএস নেতৃত্বের মতে, রামমন্দির সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের প্রতীক। ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি দিয়ে তাকে আর দমিয়ে রাখা যাবে না। বিজেপি-সঙ্ঘের ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে ৩৭০ রদ, নাগরিকত্ব আইন, রামমন্দিরের পরেই তালিকায় আসে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। বিবাহ থেকে উত্তরাধিকার— সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের জন্য একই পারিবারিক আইন। মুসলিমদের মধ্যে আশঙ্কা, এই বিধি এনে হিন্দুদের মূল্যবোধ তাঁদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে। সময় হলেই যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কাজ শুরু হবে, তার ইঙ্গিত মিলছে। এর পরেও বাকি, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন চালুর প্রস্তাব। সেখানেও তিরের মুখে মুসলিমরা। মোদী নিজেই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনের কথা বলেছেন। বিজেপি নেতার তরফে সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জমা পড়েছে।
বিজেপির হিন্দুত্বের দাপটে জাতপাতের রাজনীতির কারবারিদের পসারে টান পড়েছে। এত দিন ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারী কংগ্রেস এখন নরম হিন্দুত্বের পথে। মন্দির না মসজিদ, তা নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে থাকা গাঁধী পরিবার এখন রামের জয়গান গেয়ে রামমন্দিরে সাংস্কৃতিক ঐক্য খুঁজছে। তাঁরা এখন ভোটের প্রয়োজনে নিজেদের শিবভক্ত বলে পরিচয় দেন। প্রয়োজনে পৈতে দেখিয়ে হিন্দুত্ব প্রমাণ করেন। উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ ভোট ফিরে পেতে কংগ্রেস এখন ব্রাহ্মণ পরিষদ গঠন করছে।
শুধুমাত্র পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দল এ দেশে এখনও নেই। শুধুমাত্র রুটিরুজির পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দলও এ দেশে তৈরি হয়নি। শুধুমাত্র অর্থনীতির শ্রীবৃদ্ধি, গরিবের রুটিরুজির প্রশ্নে এ দেশে এখনও ভোটের লড়াই হয় না। রামমন্দির তৈরি হতে পারে। কিন্তু সেই ‘রামরাজ্য’ এখনও দূর অস্ত্। রামমন্দিরের আন্দোলন শেষ হলেও এ দেশে ধর্মের নামে রাজনীতির শেষ নেই।
সূত্র: আনন্দ বাজার পত্রিকা
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৮,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ: আপিলে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা