যা বলেছিলেন জীবনের শেষ ভাষণে বঙ্গবন্ধু

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ১৯৭৫ সালে ২৬ মে মার্চ স্বাধীনতা দিবসে সোহরাওয়ার্দ্দী উদ্যানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের শেষ ভাষণ দেন। তৎকালীন পত্রিকায় এই প্রোগ্রামের বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছিল এটি 'বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচির ব্যাখ্যা’। বঙ্গবন্ধু তার জীবনের শেষ বক্তৃতায় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে দেশকে কিভাবে এগিয়ে নেবেন তার একটি সুস্পষ্ট নির্দেশনা ছিল।
সুদীর্ঘ এই বক্তৃতায় জাতির জনক কয়েকটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত।
১। দুর্নীতিবাজদের খতম করতে হবে
২। কলকারখানা ও ক্ষেতে খামারে প্রোডাকশন বাড়াতে হবে।
৩। পপুলেশন কন্ট্রোল অর্থ্যাৎ ফ্যামিলি প্লানিং করতে হবে।
৪। জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
৯ মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর একটু ভঙ্গুর দেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন জাতির পিতা। রাস্তাঘাট, বাড়িঘর, খাদ্য দ্রব্য, ব্যাংক রিজার্ভ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, পোর্ট কিছুই ছিল না এই রাষ্ট্রের। পাকিস্তান সামরিক জান্তারা নিশ্চিত পরাজয় জেনে কার ফিউ জারি করে বাড়ি বাড়ি যেয়ে প্রায় ৩ শতাধিক বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। ওরা ভেবেছিল বাঙালিকে মেধাশূণ্য করলে হয় ততো বাঙালি খুব বেশি দিন স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারবে না। দেশের উন্নয়নের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু সবার সাথে বন্ধুত্ব রক্ষার পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করেছিলেন। দেশ গঠনে পাকিস্তানের কাছ থেকে প্রাপ্য বুঝে পাবার জন্য যুদ্ধ বন্দীদের ক্ষমাও করেন। কিন্তু পাকিস্তান কথা রাখে নি বাঙালির প্রাপ্য ১ কানা কড়িও ফেরত দেয় নি। ব্যাংকে রিজার্ভকৃত টাকা, স্বর্ণ কিছুই ফেরত দেয় নি। বঙ্গবন্ধু তার দেয়া সব ওয়াদার একটি ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। তা করতে না পারার জন্য এই দিন আক্ষেপ প্রকাশ করেন।
বঙ্গবন্ধুর ৩ বছরের শাসনামলে একটি কাগুজে সরকার থেকে দেশ গঠনে সর্বাত্মক অবদান রেখে গেছেন। বিভিন্ন দেশ ও আর্ন্তজাতিক সংগঠনের সম্পর্ক তৈরি করেন। দেশে রাস্তাঘাট নির্মাণ করেন, ১ কোটি মানুষের বাড়িঘর নির্মাণ করেন, বিদেশ থেকে ২২ হাজার কোটি মণ খাদ্য এনে বাংলার গ্রামে গ্রামে দিয়েছিলেন, ব্যাংকে কোনো রিজার্ভ ছিল না, স্বর্ণ ছিল না জনগণের কাছে থাকা স্বর্ণ নিয়ে ব্যাংক রিজার্ভ গঠন করেন, পোর্ট, বৈদেশিক ডিপার্টমেন্ট, প্লানিং ডিপার্টমেন্ট, ডিফেন্স ডিপার্টমেন্ট তৈরি করেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশ পুর্নগঠন করেন। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের পর সবাইকে অস্ত্র জমা দিতে বলেন। পাকিস্তানি কিছু প্রেতাত্মা যারা ঘাপতি মেরে ছিল এদেশে তারা অস্ত্র জমা না দিয়ে লুটতরাজ শুরু করেন। বাংলার নিরীহ মানুষকে হত্যা করতে শুরু করে। ৫ জন পার্লামেন্ট সদস্য, আওয়ামী লীগের প্রায় ৩ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য শাসনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচন দিয়ে বিপুল ভোটে জয় লাভ করলেন। প্রেসিডেন্টশিয়াল সরকার গঠন করলেন। কিন্তু বিদেশি শত্রুরা দেশের ক্রমাগত ক্ষতি করে গেল। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসে লিপ্ত হলো। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বাঁচানোর জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করলেন। বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে বলেন -
'আমার চোখের সামনে মানুষের মুখ ভাসে, আমার দেশের মানুষের রক্ত আমার চোখের সামনে ভাসে। আমারই মানুষেরই আত্মা আমার চোখের সামনে। সে সমস্ত শহীদ ভাইরা ভাসে যারা ফুলের মত ঝরে গেল, শহীদ হলো। তাদের আত্মার কাছে রোজকিয়ামতে কি জবাব দিব ‘আমরা রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করলাম তোমরা স্বাধীনতা নস্যাৎ করেছো, তোমরা রক্ষা করতে পার নাই।’
বঙ্গবন্ধু বন্দুকের নলের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতেন না। তিনি বিশ্বাস করতেন ক্ষমতা জনগণের হাতে। জনগণ না চাইলে তিনি একটি দিনও ক্ষমতায় থাকবেন না। বঙ্গবন্ধু দুঃখী মানুষের রাজনীতি করতেন তিনি শোষণহীন সমাজ কায়েমের রাজনীতি করতেন। বঙ্গবন্ধু আমলের শেষ দিকে এসে দুর্নীতিবাজরা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু কারা দুর্নীতিবাজ সে সম্পর্কেও এই ভাষণে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন-
"আজ কে দুর্নীতিবাজ? যে ফাঁকি দেয় সে দুর্নীতিবাজ। যে ঘুষ খায় সে দুর্নীতিবাজ। যে স্মাগলিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে ব্ল্যাক মার্কেটিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে হোর্ড করে সে দুর্নীতিবাজ। যারা কর্তব্য পালন করে না তারা দুর্নীতিবাজ। যারা বিবেকের বিরুদ্ধে কাজ করে তারাও দুর্নীতিবাজ। যারা বিদেশের কাছে দেশকে বিক্রি করে তারাও দুর্নীতিবাজ। এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম শুরু করতে হবে। আমি কেন ডাক দিয়েছি? এই ঘুণে ধরা ইংরেজ আমলের, পাকিস্তানী আমলের যে শাসন ব্যবস্থা তা চলতে পারে না। একে নতুন করে ঢেলে সেজে গড়তে হবে। তাহলে দেশের মঙ্গল আসতে পারে, না হলে আসতে পারে না। আমি তিন বছর দেখেছি। দেখে শুনে আমি আমার স্থির বিশ্বাসে পৌঁছেছি। এবং তাই জনগণকে পৌঁছিয়ে দিতে হবে শাসনতন্ত্রের মর্মকথা।"
বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন শুধুমাত্র আইন করে দুর্নীতি খতম করা যাবে না। তিনি জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে বলেন। তিনি জানান জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে তিনি কাউকে ক্ষমা করবেন না, কাউকে ছাড় দেবেন না। তিনি তাদের নিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন এই ভাষণে তারও একটা রূপরেখা দিয়েছিলেন। তিনি বলেন-
'আপনাদের গ্রামে গ্রামে আন্দোলন করতে হবে। আন্দোলন করতে পারে কে ছাত্র ভাইরা পারে, পারে কে যুবক ভাইরা পারে, পারে কে বুদ্ধিজীবীরা পারে, পারে কে জনগণ পারে। আপনারা সংঘবদ্ধ হন। ঘরে ঘরে আপনাদের দুর্গ গড়তে হবে। সে দুর্গ গড়তে হবে দুর্নীতিবাজদের খতম করার জন্য, বাংলার দুঃখী মানুষের দুঃখ মোচন করার জন্য। এই দুর্নীতিবাজদের যদি খতম করতে পারেন তা হলে বাংলাদেশের মানুষের শতকরা ২৫ থেকে ৩০ ভাগ দুঃখ চলে যাবে। এত চোরের চোর, এই চোর যে কোথা থেকে পয়দা হয়েছে তা জানি না। পাকিস্তান সব নিয়ে গিয়েছে কিন্তু এই চোর তারা নিয়ে গেলে বাঁচতাম। এই চোর রেখে গিয়েছে। কিছু দালাল গিয়েছে, চোর গেলে বেঁচে যেতাম।'
জাতির জনক শিক্ষিত সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছিলেন। আমরা শতকরা ২০/২৫ জন শিক্ষিত তার মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ জন পরিপূর্ণভাবে শিক্ষিত। তিনি বলেন শিক্ষিত দুর্নীতিবাজদের প্রতি হুশিয়ারি দেন -
"শিক্ষিতদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন আমি যে এই দুর্নীতির কথা বললাম, আমার কৃষক দুর্নীতিবাজ? না। আমার শ্রমিক? না। তাহলে ঘুষ খায় কারা? ব্লাকমার্কেটিং করে কারা? বিদেশী এজেন্ট হয় কারা? বিদেশে টাকা চালান দেয় কারা? হোর্ড করে কারা? এই আমরা, যারা শতকরা ৫ জন শিক্ষিত। এই আমাদের মধ্যেই ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ। আমাদের চরিত্রের সংশোধন করতে হবে আত্মশুদ্ধি করতে হবে। দুর্নীতিবাজ এই শতকরা ৫ জনের মধ্যে এর বাইরে নয়।"
বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে এটাও মনে করিয়ে দেন ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার লাখ লাখ টাকা এদেশের গরিব দুঃখী মানুষের। তাদের প্রতি যথার্থ দায়িত্ব পালন করতে। বঙ্গবন্ধু বলেন -
" সরকারী কর্মচারীদের বলি, মনে রেখ এটা স্বাধীন দেশ। এটা বৃটিশের কলোনী নয়। পাকিস্তানের কলোনী নয়। যে লোককে দেখবে তার চেহারাটা তোমার বাবার মত, তোমার ভায়ের মত, ওরই পরিশ্রমের পয়সা, ওরাই সম্মান বেশী পাবে।"
বঙ্গবন্ধু হোটেল কন্টিনেন্টালে বসে মদ্যপ ব্লাক মার্কেটিং করাদেরও আঘাত করে বলেন - 'মদ খেয়ে অনেষ্টির কথা বলার দাম নাই'।
বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে বুদ্বিজীবীদের বলেন তারা যেন তাদের মেধা যেন দেশের খেদমতে ব্যবহার করেন। জাতির জনক তৎকালীন সময়ে চলা নকলের মহা উৎসব নিয়েও কথা বলেন। টিচারদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন পাশের হার কম দেখিয়ে বাহাদুরি নেবার কিছু নেই। ছাত্রদের ঠিক ভাবে মানুষ করে গড়ে তুলুন, রাজনীতি কম করুন।
জাতির জনক তার এই শেষ বক্তৃতার বেশির ভাগ অংশেই দুর্নীতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন - 'সমাজ ব্যবস্থায় যেন ঘুণ ধরে গেছে। এই সমাজের প্রতি চরম আঘাত করতে চাই যে আঘাত করেছিলাম পাকিস্তানীদের। সে আঘাত করতে চাই এই ঘুণে ধরা সমাজব্যবস্থাকে। আমি আপনাদের সমর্থন চাই। আমি জানি আপনাদের সমর্থন আছে।'
আজ ১৫ আগস্ট সামনে রেখে জাতির পিতার শেষ ভাষণের রূপরেখা অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর সত্যিকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বঙ্গবন্ধু নিজে অকপটে বলে গেছেন শুরুমাত্র আইন দিয়ে দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করা সম্ভব না। দরকার জন ঐক্য, আন্দোলন, সরকার সবার সততার উৎকর্ষতা, এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে শিক্ষিত সমাজ। একমাত্র তারাই পারবে দেশটাকে সারা বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাড় করাতে। একমাত্র তারাই পারবে শহীদের রক্তে ভেজা এদেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রতি ইঞ্চি দুর্নীতিমুক্ত করে ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ নির্যাতিতাদের আত্মাকে শান্তি দিতে।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১৫আগস্ট, ২০২০)
পাঠকের মতামত:

- কানাডার প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন মার্ক কার্নি
- নাসার নজরুলের তিন দেশের সম্পদ জব্দের আদেশ
- গভীররাতে আদালত, মাগুরায় শিশু ধর্ষণ মামলার ৪ আসামির রিমান্ড
- মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর ‘মৃত্যুর গুজব’, যা জানাল আইএসপিআর
- ভোরে রাজধানীর চার থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ, ফিরতি ২৪ মার্চ
- বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
- নব্বই কর্মদিবসের মধ্যে স্টারলিংক ইন্টারনেট চালু করতে চায় সরকার
- ৪ মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানের সেবা ডিজিটাইজড করার নির্দেশ
- শেখ হাসিনাকে ঢাকায় ডেকেছে স্বাধীন তদন্ত কমিশন
- বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় ভারত : রাজনাথ সিং
- ধর্ষণের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
- "বাংলাদেশে সরকার বদলালে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের পরিবর্তন হতে পারে"
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা
- ভারত থেকে ৬ হাজার টন চাল নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে
- নোবেল শান্তি পুরস্কার জেতার স্বপ্ন ট্রাম্পের, এবার সম্ভাবনা কতটুকু?
- পাকিস্তান খেলে টাকার জন্য, ভারতের লক্ষ্য শিরোপা: হাফিজ
- পুলিশের দায়িত্ব পালন করবেন নিরাপত্তাকর্মীরা, করতে পারবেন গ্রেপ্তার
- হিযবুত তাহরীরের প্রধান সংগঠকসহ ৩৬ জন গ্রেপ্তার
- ‘নারীদের ওপর জঘন্য হামলার খবর গভীরভাবে উদ্বেগজনক’
- ওয়ান-ইলেভেনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে ভুল ছিল: সাবেক মার্কিন কূটনীতিক
- মাগুরার সেই শিশুর পাশে তারেক রহমান
- মাগুরার সেই শিশুকে নেওয়া হচ্ছে সিএমএইচে
- মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় মামলা, সব আসামি গ্রেপ্তার
- কার বাহুডোরের সঙ্গে ছবি দিয়ে সরিয়ে নিলেন পরীমণি?
- বিশ্ব সাঁতারে সামিউল ও অ্যানি
- অবসর ভেঙে ফেরা স্টোকস পাচ্ছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব!
- বিএসইসির অস্থিরতা দ্রুত সমাধান চায় বিএমবিএ
- চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএসইসির কর্মচারীরা
- অন্যায় দাবির কাছে মাথা নত করব না: বিএসইসির চেয়ারম্যান
- আগামী দুইদিন তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- জুলাই আন্দোলনে সেনাবাহিনীকে ‘সতর্ক’ করেছিলেন ভলকার তুর্ক
- বেড়েছে সবজির দাম, কমেছে মুরগির
- হিজবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ : পুলিশ সদর দপ্তর
- ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রীম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ
- সিরিয়ায় আসাদপন্থীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষে নিহত ৭০
- বাংলাদেশ নিয়ে ভারত ও যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আলোচনা
- সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
- আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করলেন আসিফ মাহমুদ
- ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি আরও ৭
- ট্রুডোকে মার্কিন রাজ্যের ৫১তম গভর্নর বলায় কানাডায় ক্ষোভ
- ওয়ানডেতে মুশফিকের যত রেকর্ড
- ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরে মুশফিকুর রহিম
- বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবিতে ফের বিক্ষোভ
- চেয়ারম্যান-কমিশনার পদত্যাগ না করায় বিএসইসিতে কর্মবিরতি
- লঞ্চে নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত নিলে ব্যবস্থা : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন ফখরুল
- নিরাপত্তা পদক্রম নিয়ে সিনিয়র স্বরাষ্ট্র সচিবকে হাইকোর্টের তলব
- এনআইডি সেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি ইসি কর্মকর্তাদের
- নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে: ড. ইউনূস
- ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-মামুন
- জেলেনস্কির প্রশংসা করে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প
- ইমরানুরকে ছাড়াই সাউথ এশিয়ান অ্যাথলেটিক্সে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় অপ্রীতিকর ঘটনা: রাশেদ মাকসুদ
- বিএসইসি চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগ দাবি, নইলে কর্মবিরতি
- সরকারি যানবাহনের চালকরা ট্রাফিক আইন অমান্য করছে : ডিএমপি
- গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে : নাহিদ
- শেষদিনে ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ফাইলে স্বাক্ষর করে গেলেন ওয়াহিদউদ্দিন
- শিক্ষকদের অভুক্ত রেখে নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: রিজভী
- শ্রম আইন সংস্কারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- "অভ্যুত্থানে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হয়েছে, দায়ীদের বিচার হতে হবে"
- ঢাকার অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে ঈদ হস্তশিল্প মেলা শুরু
- "এনআইডি সেবা ইসিতে থাকা উচিত, সরকারকে লিখিতভাবে মতামত জানানো হবে"
- তিন দশকের রেকর্ড দাবানলে পুড়ছে জাপান
- পুঁজিবাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন
- "ভালো আছেন খালেদা জিয়া, সম্মতি পেলে ফিরবেন দেশে"
- সঠিক নীতির চর্চা শুরু হলে আইএমএফ’র ঋণের প্রয়োজন হবে না: গভর্নর
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- "বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আ.লীগের রাজনৈতিক ফয়সালা করতে হবে"
- কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বিতর্কের মুখে বাতিল
- "উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৮.১৬ শতাংশ"
- তবু সিমন্স-সালাউদ্দিনে খুশি বিসিবি, পাচ্ছেন নতুন চুক্তি
- ইউক্রেনে সেনা সহায়তা বন্ধের চিন্তা ট্রাম্পের
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-মামুন
- ঢাকার অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে ঈদ হস্তশিল্প মেলা শুরু
- খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার
- জুলাই আন্দোলনে সেনাবাহিনীকে ‘সতর্ক’ করেছিলেন ভলকার তুর্ক
- ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান গ্রেপ্তার
- কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে এনসিপির সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু
- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল
- সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
- শ্রম আইন সংস্কারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বিতর্কের মুখে বাতিল
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় অপ্রীতিকর ঘটনা: রাশেদ মাকসুদ
- ইউক্রেনে সেনা সহায়তা বন্ধের চিন্তা ট্রাম্পের
- তবু সিমন্স-সালাউদ্দিনে খুশি বিসিবি, পাচ্ছেন নতুন চুক্তি
- "ভালো আছেন খালেদা জিয়া, সম্মতি পেলে ফিরবেন দেশে"
- সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন, ইইউ প্রতিনিধিকে ড. ইউনূস
- গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে : নাহিদ
- শহিদের রক্তের সঙ্গে কেউ বেইমানি করবেন না: জামায়াত আমির
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন ফখরুল
- প্রাথমিকের সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষকের নিয়োগ-পদায়নের তারিখ ঘোষণা
- হিজবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ : পুলিশ সদর দপ্তর
- এনআইডি সেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি ইসি কর্মকর্তাদের
- তিন দশকের রেকর্ড দাবানলে পুড়ছে জাপান
- পুঁজিবাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন
রাজনীতি এর সর্বশেষ খবর
রাজনীতি - এর সব খবর
