যা বলেছিলেন জীবনের শেষ ভাষণে বঙ্গবন্ধু
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ১৯৭৫ সালে ২৬ মে মার্চ স্বাধীনতা দিবসে সোহরাওয়ার্দ্দী উদ্যানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের শেষ ভাষণ দেন। তৎকালীন পত্রিকায় এই প্রোগ্রামের বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছিল এটি 'বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচির ব্যাখ্যা’। বঙ্গবন্ধু তার জীবনের শেষ বক্তৃতায় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে দেশকে কিভাবে এগিয়ে নেবেন তার একটি সুস্পষ্ট নির্দেশনা ছিল।
সুদীর্ঘ এই বক্তৃতায় জাতির জনক কয়েকটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত।
১। দুর্নীতিবাজদের খতম করতে হবে
২। কলকারখানা ও ক্ষেতে খামারে প্রোডাকশন বাড়াতে হবে।
৩। পপুলেশন কন্ট্রোল অর্থ্যাৎ ফ্যামিলি প্লানিং করতে হবে।
৪। জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
৯ মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর একটু ভঙ্গুর দেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন জাতির পিতা। রাস্তাঘাট, বাড়িঘর, খাদ্য দ্রব্য, ব্যাংক রিজার্ভ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, পোর্ট কিছুই ছিল না এই রাষ্ট্রের। পাকিস্তান সামরিক জান্তারা নিশ্চিত পরাজয় জেনে কার ফিউ জারি করে বাড়ি বাড়ি যেয়ে প্রায় ৩ শতাধিক বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। ওরা ভেবেছিল বাঙালিকে মেধাশূণ্য করলে হয় ততো বাঙালি খুব বেশি দিন স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারবে না। দেশের উন্নয়নের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু সবার সাথে বন্ধুত্ব রক্ষার পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করেছিলেন। দেশ গঠনে পাকিস্তানের কাছ থেকে প্রাপ্য বুঝে পাবার জন্য যুদ্ধ বন্দীদের ক্ষমাও করেন। কিন্তু পাকিস্তান কথা রাখে নি বাঙালির প্রাপ্য ১ কানা কড়িও ফেরত দেয় নি। ব্যাংকে রিজার্ভকৃত টাকা, স্বর্ণ কিছুই ফেরত দেয় নি। বঙ্গবন্ধু তার দেয়া সব ওয়াদার একটি ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। তা করতে না পারার জন্য এই দিন আক্ষেপ প্রকাশ করেন।
বঙ্গবন্ধুর ৩ বছরের শাসনামলে একটি কাগুজে সরকার থেকে দেশ গঠনে সর্বাত্মক অবদান রেখে গেছেন। বিভিন্ন দেশ ও আর্ন্তজাতিক সংগঠনের সম্পর্ক তৈরি করেন। দেশে রাস্তাঘাট নির্মাণ করেন, ১ কোটি মানুষের বাড়িঘর নির্মাণ করেন, বিদেশ থেকে ২২ হাজার কোটি মণ খাদ্য এনে বাংলার গ্রামে গ্রামে দিয়েছিলেন, ব্যাংকে কোনো রিজার্ভ ছিল না, স্বর্ণ ছিল না জনগণের কাছে থাকা স্বর্ণ নিয়ে ব্যাংক রিজার্ভ গঠন করেন, পোর্ট, বৈদেশিক ডিপার্টমেন্ট, প্লানিং ডিপার্টমেন্ট, ডিফেন্স ডিপার্টমেন্ট তৈরি করেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশ পুর্নগঠন করেন। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের পর সবাইকে অস্ত্র জমা দিতে বলেন। পাকিস্তানি কিছু প্রেতাত্মা যারা ঘাপতি মেরে ছিল এদেশে তারা অস্ত্র জমা না দিয়ে লুটতরাজ শুরু করেন। বাংলার নিরীহ মানুষকে হত্যা করতে শুরু করে। ৫ জন পার্লামেন্ট সদস্য, আওয়ামী লীগের প্রায় ৩ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য শাসনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচন দিয়ে বিপুল ভোটে জয় লাভ করলেন। প্রেসিডেন্টশিয়াল সরকার গঠন করলেন। কিন্তু বিদেশি শত্রুরা দেশের ক্রমাগত ক্ষতি করে গেল। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসে লিপ্ত হলো। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বাঁচানোর জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করলেন। বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে বলেন -
'আমার চোখের সামনে মানুষের মুখ ভাসে, আমার দেশের মানুষের রক্ত আমার চোখের সামনে ভাসে। আমারই মানুষেরই আত্মা আমার চোখের সামনে। সে সমস্ত শহীদ ভাইরা ভাসে যারা ফুলের মত ঝরে গেল, শহীদ হলো। তাদের আত্মার কাছে রোজকিয়ামতে কি জবাব দিব ‘আমরা রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করলাম তোমরা স্বাধীনতা নস্যাৎ করেছো, তোমরা রক্ষা করতে পার নাই।’
বঙ্গবন্ধু বন্দুকের নলের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতেন না। তিনি বিশ্বাস করতেন ক্ষমতা জনগণের হাতে। জনগণ না চাইলে তিনি একটি দিনও ক্ষমতায় থাকবেন না। বঙ্গবন্ধু দুঃখী মানুষের রাজনীতি করতেন তিনি শোষণহীন সমাজ কায়েমের রাজনীতি করতেন। বঙ্গবন্ধু আমলের শেষ দিকে এসে দুর্নীতিবাজরা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু কারা দুর্নীতিবাজ সে সম্পর্কেও এই ভাষণে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন-
"আজ কে দুর্নীতিবাজ? যে ফাঁকি দেয় সে দুর্নীতিবাজ। যে ঘুষ খায় সে দুর্নীতিবাজ। যে স্মাগলিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে ব্ল্যাক মার্কেটিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে হোর্ড করে সে দুর্নীতিবাজ। যারা কর্তব্য পালন করে না তারা দুর্নীতিবাজ। যারা বিবেকের বিরুদ্ধে কাজ করে তারাও দুর্নীতিবাজ। যারা বিদেশের কাছে দেশকে বিক্রি করে তারাও দুর্নীতিবাজ। এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম শুরু করতে হবে। আমি কেন ডাক দিয়েছি? এই ঘুণে ধরা ইংরেজ আমলের, পাকিস্তানী আমলের যে শাসন ব্যবস্থা তা চলতে পারে না। একে নতুন করে ঢেলে সেজে গড়তে হবে। তাহলে দেশের মঙ্গল আসতে পারে, না হলে আসতে পারে না। আমি তিন বছর দেখেছি। দেখে শুনে আমি আমার স্থির বিশ্বাসে পৌঁছেছি। এবং তাই জনগণকে পৌঁছিয়ে দিতে হবে শাসনতন্ত্রের মর্মকথা।"
বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন শুধুমাত্র আইন করে দুর্নীতি খতম করা যাবে না। তিনি জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে বলেন। তিনি জানান জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে তিনি কাউকে ক্ষমা করবেন না, কাউকে ছাড় দেবেন না। তিনি তাদের নিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন এই ভাষণে তারও একটা রূপরেখা দিয়েছিলেন। তিনি বলেন-
'আপনাদের গ্রামে গ্রামে আন্দোলন করতে হবে। আন্দোলন করতে পারে কে ছাত্র ভাইরা পারে, পারে কে যুবক ভাইরা পারে, পারে কে বুদ্ধিজীবীরা পারে, পারে কে জনগণ পারে। আপনারা সংঘবদ্ধ হন। ঘরে ঘরে আপনাদের দুর্গ গড়তে হবে। সে দুর্গ গড়তে হবে দুর্নীতিবাজদের খতম করার জন্য, বাংলার দুঃখী মানুষের দুঃখ মোচন করার জন্য। এই দুর্নীতিবাজদের যদি খতম করতে পারেন তা হলে বাংলাদেশের মানুষের শতকরা ২৫ থেকে ৩০ ভাগ দুঃখ চলে যাবে। এত চোরের চোর, এই চোর যে কোথা থেকে পয়দা হয়েছে তা জানি না। পাকিস্তান সব নিয়ে গিয়েছে কিন্তু এই চোর তারা নিয়ে গেলে বাঁচতাম। এই চোর রেখে গিয়েছে। কিছু দালাল গিয়েছে, চোর গেলে বেঁচে যেতাম।'
জাতির জনক শিক্ষিত সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছিলেন। আমরা শতকরা ২০/২৫ জন শিক্ষিত তার মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ জন পরিপূর্ণভাবে শিক্ষিত। তিনি বলেন শিক্ষিত দুর্নীতিবাজদের প্রতি হুশিয়ারি দেন -
"শিক্ষিতদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন আমি যে এই দুর্নীতির কথা বললাম, আমার কৃষক দুর্নীতিবাজ? না। আমার শ্রমিক? না। তাহলে ঘুষ খায় কারা? ব্লাকমার্কেটিং করে কারা? বিদেশী এজেন্ট হয় কারা? বিদেশে টাকা চালান দেয় কারা? হোর্ড করে কারা? এই আমরা, যারা শতকরা ৫ জন শিক্ষিত। এই আমাদের মধ্যেই ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ। আমাদের চরিত্রের সংশোধন করতে হবে আত্মশুদ্ধি করতে হবে। দুর্নীতিবাজ এই শতকরা ৫ জনের মধ্যে এর বাইরে নয়।"
বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে এটাও মনে করিয়ে দেন ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার লাখ লাখ টাকা এদেশের গরিব দুঃখী মানুষের। তাদের প্রতি যথার্থ দায়িত্ব পালন করতে। বঙ্গবন্ধু বলেন -
" সরকারী কর্মচারীদের বলি, মনে রেখ এটা স্বাধীন দেশ। এটা বৃটিশের কলোনী নয়। পাকিস্তানের কলোনী নয়। যে লোককে দেখবে তার চেহারাটা তোমার বাবার মত, তোমার ভায়ের মত, ওরই পরিশ্রমের পয়সা, ওরাই সম্মান বেশী পাবে।"
বঙ্গবন্ধু হোটেল কন্টিনেন্টালে বসে মদ্যপ ব্লাক মার্কেটিং করাদেরও আঘাত করে বলেন - 'মদ খেয়ে অনেষ্টির কথা বলার দাম নাই'।
বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে বুদ্বিজীবীদের বলেন তারা যেন তাদের মেধা যেন দেশের খেদমতে ব্যবহার করেন। জাতির জনক তৎকালীন সময়ে চলা নকলের মহা উৎসব নিয়েও কথা বলেন। টিচারদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন পাশের হার কম দেখিয়ে বাহাদুরি নেবার কিছু নেই। ছাত্রদের ঠিক ভাবে মানুষ করে গড়ে তুলুন, রাজনীতি কম করুন।
জাতির জনক তার এই শেষ বক্তৃতার বেশির ভাগ অংশেই দুর্নীতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন - 'সমাজ ব্যবস্থায় যেন ঘুণ ধরে গেছে। এই সমাজের প্রতি চরম আঘাত করতে চাই যে আঘাত করেছিলাম পাকিস্তানীদের। সে আঘাত করতে চাই এই ঘুণে ধরা সমাজব্যবস্থাকে। আমি আপনাদের সমর্থন চাই। আমি জানি আপনাদের সমর্থন আছে।'
আজ ১৫ আগস্ট সামনে রেখে জাতির পিতার শেষ ভাষণের রূপরেখা অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর সত্যিকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বঙ্গবন্ধু নিজে অকপটে বলে গেছেন শুরুমাত্র আইন দিয়ে দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করা সম্ভব না। দরকার জন ঐক্য, আন্দোলন, সরকার সবার সততার উৎকর্ষতা, এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে শিক্ষিত সমাজ। একমাত্র তারাই পারবে দেশটাকে সারা বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাড় করাতে। একমাত্র তারাই পারবে শহীদের রক্তে ভেজা এদেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রতি ইঞ্চি দুর্নীতিমুক্ত করে ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ নির্যাতিতাদের আত্মাকে শান্তি দিতে।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১৫আগস্ট, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- কাট্টলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে ‘নির্দেশ’
- ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- চিন্ময়কাণ্ডে পুলিশের ৩ মামলা, আসামি ১৪৭৬
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- "শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করুন, না হয় জনগণ অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"
- গাজায় একদিনে আরও ৩৩ প্রাণহানি, মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ৩০০
- চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ঢাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- স্ত্রী হত্যা মামলায় এসপি বাবুল আক্তারের জামিন
- মার্কিন দূতাবাসে খালেদা জিয়া
- টিসিবির পণ্য পাবেন ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
- সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিএনপির মহাসচিব
- চাঁদাবাজির মামলায় তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি
- আইনজীবী হত্যা: রাতভর যৌথবাহিনীর অভিযানে ২৭ জন আটক
- ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
- আইনজীবী সাইফুলের জানাজায় মানুষের ঢল
- ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে: হেফাজত আমীর
- জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- ২০১ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেলো উইন্ডিজ
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- "আইনজীবী হত্যায় জড়িত সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তি হবে"
- স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে: তারেক রহমান
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: মির্জা ফখরুল
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিসিএমআইএ’র ১২ দাবি
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- তাসকিনের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩৩৪
- সংবিধান সংস্কার নিয়ে মতামত দিয়েছেন ৪৭ হাজারের বেশি মানুষ
- বিমানবন্দর থেকে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ গ্রেপ্তার
- শান্তিনগর থেকে অহিংস গণঅভ্যুত্থানের সংগঠক মাহবুবুল গ্রেপ্তার
- অনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায়: মাহফুজ আলম
- মোল্লা কলেজে ছাত্রবেশে পরিকল্পিত হামলা: পুলিশ
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- সরকারে শরিকানা নিশ্চিতে কিছু বাম-ডান উন্মত্ত হয়ে গেছে : মাহফুজ
- ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে বৈঠকের ডাক বৈষম্যবিরোধীদের
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি, অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- সংস্কার নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ নেই: তারেক রহমান
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- চট্টগ্রামের রাউজানে ইসলামী ব্যাংকের পথেরহাট শাখা উদ্বোধন
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- মিউচুয়াল ফান্ডের বিকাশ: অ্যাসেট ম্যানেজারদের সঙ্গে বসবে বিএসইসি
- ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জন নিহত
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- ২৬ সাংবাদিকসহ ২৯ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
- এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে অধ্যাপক ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে: তারেক রহমান
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"