ঘরের ভেতর বদ্ধ বাতাস করোনার সংক্রমণ বাড়ায়
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:বদ্ধ ঘরের ভেতর করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে প্রয়োজন ভাল বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা। অনেক দেশেই ঠাণ্ডার সময় এগিয়ে আসছে, যখন ঘর গরম রাখতে দরোজা জানালা বন্ধ রাখতেই মানুষ বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু এর মধ্যেও বাতাস চলাচলের ভাল ব্যবস্থা রাখাটা খুবই জরুরি। এ বিষয়ে বিবিসির বিজ্ঞান সম্পাদক ডেভিড শুকম্যানের লেখা প্রতিবেদন দ্য রিপোর্টের পাঠকদের জন্য প্রকাশ করা হলো।
গত কয়েকমাস বিজ্ঞানীরা জোর দিয়ে এসেছেন করোনাভাইরাস ঠেকাতে হাত ধোয়া এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ওপর।
এখন বিজ্ঞানীরা এবং সেইসাথে প্রকৌশলীরা বলছেন যে বাতাসে আমরা নি:শ্বাস নিচ্ছি সেই বাতাস নিয়েও চিন্তাভাবনার সময় এসেছে। বিশেষ করে লকডাউন শিথিল হবার পর বেশিরভাগ জায়গায় মানুষের যাতায়াত আবার শুরু হচ্ছে। অফিস আদালত, স্কুল কলেজ, দোকান রেস্তোরাঁগুলো ধীরে ধীরে খুলতে শুরু করছে।
ভাল বাতাস চলাচলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি বিষয়:
১. ঘরের বাতাস গুমোট মনে হলে, বেরিয়ে যান
কোন ঘরের ভেতরে ঢুকে যদি মনে হয় সেখানকার বাতাস গুমোট, বাসি, তাহলে ধরে নেবেন সেই ঘরে বাতাস চলাচল করে না।
কোন ঘরে যদি বাইরের মুক্ত বাতাস না খেলে, তাহলে আপনার করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হবার ঝুঁকি বাড়বে।
সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে বদ্ধ ঘরে ভাইরাস থেকে ''বায়ুবাহিত সংক্রমণের'' আশংকা রয়েছে। এমনকী যদি ভাইরাসের সূক্ষ্ম কণাও বাতাসে থেকে থাকে।
মহামারির আগেও ব্রিটেনে কর্মক্ষেত্রে বাতাস চলাচল বিষয়ে সরকারি নির্দেশিকায় বলা ছিল কর্মস্থলে এমন ব্যবস্থা রাখা বাধ্যতামূলক যাতে প্রত্যেক কর্মী প্রতি সেকেণ্ডে ১০ লিটার পরিষ্কার বাতাস পায়। মহামারি পরিস্থতিতে এটা মেনে চলা এখন খুবই জরুরি।
কাজেই, কোন ঘর যদি বদ্ধ মনে হয়, সেখানে খোলা হাওয়ার অভাব মনে হয়, সেই ঘর থেকে বেরিয়ে যাবেন, বলছেন বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী ড. হাইওয়েল ডেভিস।
তিনি বলছেন পরিষ্কার বাতাসের সরবরাহ রাখা নিতান্তই আবশ্যক:
''ধরুন যে ভবনে আপনি আছেন সেখানে কেউ সংক্রমিত হয়েছে, সেখানে আপনি যদি বাইরে থেকে প্রচুর পরিমাণ পরিষ্কার বাতাস ঢোকান, তাহলে ওই ভাইরাস সংক্রমণের জন্য যেসব উপাদান বাতাসে ছড়িয়েছে তা অনেকটা বাতাসে মিশে দুর্বল হয়ে যাবে। ওই বাতাসে নি:শ্বাস নেবার মাধ্যমে অন্যদের সংক্রমিত হবার ঝুঁকি কমবে।''
২. এয়ার কন্ডিশনিং ব্যবস্থা চেক করুন
অফিস থেকে শুরু করে দোকান সব জায়গায় এখন এয়ার কন্ডিশনিং-য়ের ব্যবস্থা রয়েছে। গরমের দিনে সেটাকে মানুষ স্বাগতই জানায়। কিন্তু দেখে নিন কী ধরনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় দেয়াল বা ছাদে লাগানো স্প্লিট মডেলের এয়ার কন্ডিশনার।
এধরনের এয়ার কন্ডিশনার ঘর থেকে বাতাস টেনে নেয়, সেটাকে ঠাণ্ডা করে এবং সেই বাতাস আবার ঘরের মধ্যে ছাড়ে।
অর্থাৎ এধরনের এয়ার কন্ডিশনার বাতাস পুর্নসঞ্চালন করে।
এয়ার কন্ডিশন যন্ত্র ব্যবহার হচ্ছে এমন ঘরে অল্প ক্ষণের জন্য থাকলে আশংকার কারণ নেই। তবে দীর্ঘক্ষণ কাটাতে হলে যেহেতু ঝুঁকি রয়েছে, তাই কী ধরনের যন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে তা দেখে নেয়া ভাল।
চীনে এক রেস্তোরাঁর ওপর চালানো একটি গবেষণায় ভাইরাস ছড়ানোর জন্য এধরনের এয়ার কন্ডিশনিং যন্ত্রকে দোষারোপ করা হয়েছে।
তাদের গবেষণায় দেখা গেছে রেস্তোরাঁয় আসা একজনের শরীরে ভাইরাস ছিল, তিনি সংক্রমিত হয়েছিলেন, কিন্তু তিনি জানতেন না কারণ তখনও তার উপসর্গ দেখা দেয়নি।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন তিনি কথা বলার সময় তার প্রশ্বাসের সঙ্গে ভাইরাস বাতাসে ছেড়েছিলেন এবং দেয়ালে লাগানো এয়ার কন্ডিশনিং যন্ত্র ওই ভাইরাস টেনে নিয়ে সংক্রমিত বাতাস সারা রেস্তোরাঁ কক্ষে ছড়িয়েছে।
এর ফলে ওই রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়া আরও নয় ব্যক্তি আক্রান্ত হয়েছেন।
এই গবেষণার সূত্র ধরে ড. ডেভিস আবার বলছেন বাইরের পরিষ্কার বাতাস ঘরে সঞ্চালিত হওয়া খুবই জরুরি।
''যদি বাইরের বাতাস প্রচুর পরিমাণে ঘরে সঞ্চালিত হতো, তাহলে খুব কম লোক সেখানে আক্রান্ত হতো- হয়ত একজনও সংক্রমিত হতো না।''
৩. বাইরের বাতাস কতটা অনুপাতে থাকা উচিত
অনেক আধুনিক ভবনে জানালাগুলো স্থায়ীভাবে বন্ধ থাকে, জানালা খোলার ব্যবস্থাই থাকে না। তাহলে সেসব ক্ষেত্রে বাইরের বাতাস ঢুকবে কেমন করে?
সেক্ষেত্রে আপনাকে নির্ভর করতে হবে এমন ভেন্টিলেশন ব্যবস্থার ওপর, যার মাধ্যমে ঘরের দূষিত বা বদ্ধ বাতাস বাইরে বের করে আনা হবে এবং সেই বাতাস পাইপের মাধ্যমে বাইরে একটি বাতাস সঞ্চালন ইউনিটে গিয়ে জমা হবে। সাধারণত এই ইউনিট থাকে এধরনের ভবনের ছাদে।
এই ইউনিট বাইরে থেকে পরিষ্কার বাতাস টেনে নেয় এবং ভেতরের বাসি বাতাসের সঙ্গে তা মিশিয়ে দেয় এবং তারপর ওই মিশ্রিত বাতাস আবার ঘরে ফেরত পাঠায়।
ঘরের ভেতরের বাতাস থেকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার যে ঝুঁকি রয়েছে সেটার পটভূমিতে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন বাইরের পরিষ্কার বাতাস যেন ঘরে যথেষ্ট পরিমাণে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে।
''বাইরের বাতাস শতকরা একশ' ভাগ বা ১০০%এর কাছাকাছি থাকলে ভাল হয়,'' বলছেন ইংল্যান্ডের লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং জরুরিকালীন ইস্যুতে ব্রিটিশ সরকারের বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য ক্যাথ নোকস্। তিনি ব্যক্তিগত পর্যায়ে এই মতামত দিয়েছেন।
"যত বেশি পরিষ্কার বাতাস বাইরে থেকে আসবে, তত আপনার ভবনের মধ্যে ভাইরাস ঘুরে বেড়ানোর ঝুঁকি কমবে," তিনি বলেন।
এক্ষেত্রে বড় বড় ভবনের পরিচালনার সাথে যুক্ত কর্মকর্তারা সাধারণত ঠিক করে থাকেন ভবনের এয়ার কন্ডিশনিংয়ে নতুন ও পুরনো বাতাসের মিশ্রণ ঠিক কী পরিমাণে থাকবে। সাধারণত ভবনের মালিক বা বাসিন্দারা স্থির করেন ভবনের এধরনের কাজের দায়িত্ব তারা কাকে দেবেন।
বাইরের বাতাস শতকরা ১০০ ভাগ রাখতে হলে সেখানে খরচ বেড়ে যায়। কারণ যে পরিমাণ বাতাস বাইরে থেকে যন্ত্র টেনে আনবে, শীতকালে সেই পরিমাণ বাতাসকে গরম করতে হবে আর গরমকালে সেই পরিমাণ বাতাসকে শীতল করতে হবে। কাজেই বাতাসের পরিমাণ যত বেশি হবে, তত বেশি জ্বালানি প্রয়োজন হবে।
৪. ফিল্টারে ভাইরাস আছে কি না সেটার পরীক্ষাও ফলদায়ক
আধুনিক ভেন্টিলেশন ব্যবস্থায় সাধারণত ফিল্টার থাকে, কিন্তু সবসময় সেসব ফিল্টার ঠিকমত কাজ করে কি না সে ব্যাপারে সংশয় আছে।
আমেরিকায় অরিগান হেলথ অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে অনুসন্ধান চালিয়ে গবেষকরা দেখেছেন যে সেখানে ভেন্টিলেশন বা বাতাস চলাচল ব্যবস্থার ফিল্টার কিছু করোনার জীবাণু আটকে দিলেও কিছু ভাইরাস কীভাবে সেই ফিল্টারের মধ্যে দিয়ে গলে গেছে।
ওই প্রকল্পের প্রধান অধ্যাপক কেভিন ভ্যান ডেন ওয়াইমেলেনবার্গ মনে করছেন এধরনের ফিল্টার থেকে সোয়াব বা নমুনা সংগ্রহ করলে জানা যেতে পারে ওই ভবনে কাজ করে বা থাকে এমন কেউ করোনা আক্রান্ত হয়েছে কি না।
দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি অফিস ভবনের ১১ তলার একটি কল সেন্টারে এক ব্যক্তি ৯০ জনের বেশি মানুষকে সংক্রমিত করেছে।
ফিল্টার নিয়মিত পরীক্ষা করলে ভাইরাসের উপস্থিতি দ্রুত চিহ্ণিত করা সম্ভব।
অধ্যাপক কেভিন ভ্যান ডেন ওয়াইমেলেনবার্গ বলছেন ফিল্টার পরীক্ষা করে সংক্রমণ কোথায় রুখতে হবে এবং কখন রুখতে হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব।
৫. বাতাসের প্রবাহের দিকে নজর রাখুন
এ বিষয়ে যে কোন বিশেষজ্ঞকে জিজ্ঞাসা করলে বলবেন পরিষ্কার বাইরের বাতাস সঞ্চালন সংক্রমণ ঠেকানোর গুরুত্বপূর্ণ একটা হাতিয়ার।
কিন্তু বাতাস চলাচলের বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন এমন একজন বিশেষজ্ঞ বলছেন ব্যাপার অত সহজ নয়।
নিক ওয়ার্থ ফরমুলা ওয়ান মোটর দৌড়ের গাড়ি ডিজাইন করতেন। এখন তিনি সুপারমার্কেট এবং খাদ্য প্রক্রিয়াজত কোম্পানির কর্মীদের কর্মস্থলে নিরাপদ রাখার জন্য বাতাস সঞ্চালন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে পরিচালনার কাজ করেন।
তিনি বলছেন একজন কর্মী যদি খোলা জানালার পাশে বসে কাজ করেন এবং তিনি যদি সংক্রমিত হয়ে থাকেন, তাহলে তার শরীরের ভাইরাস জানালা দিয়ে বাতাসের কারণে নিচের দিকে যাবে।
''আপনি যদি জানালা খোলেন, বাতাস কোথায় যাবে? খোলা জানালা দিয়ে বাতাস প্রবাহিত হবে সামনে এবং যারা বাইরে বাতাসের লাইনে থাকবে, তারাই ওই ভাইরাসের লক্ষ্যবস্তু হবে,'' তিনি বলছেন।
যদি ঘরটি উপরের তলায় হয়, বাতাস সোজাসুজি প্রবাহিত হয়ে কিছুটা নিচের দিকে নামবে।
''প্রচুর বাইরের বাতাস আসা ভাল, কিন্তু সেটা যদি সোজাসুজি প্রবাহিত হয় এবং তা ভাইরাসে পূর্ণ থাকে তাহলে তার পরিণাম বাইরের লোকেদের জন্য অভিপ্রেত হবে না।''
এই পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে অধ্যাপক ক্যাথ নোকস বলেন, তার মতে অনেক পরিমাণ পরিষ্কার বাইরের বাতাস ভাইরাসের সাথে মিশলে ভাইরাসের পরিমাণ কমে যাবে এবং ঝুঁকিও কমবে।
তিনি বলেন খোলা জানালার বাইরে ভাইরাস পূর্ণ বাতাসের গতিপথে কেউ থাকলেও তাদের নি:শ্বাসের সাথে যে পরিমাণ ভাইরাস ঢুকবে তা পরিমাণে কম এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ।
বিশেষজ্ঞদের মধ্যে দ্বিমত তো আছেই। এতে অবাক হবার কিছু নেই। আর এই ভাইরাস নিয়ে অনেক কিছু এখনও মানুষের অজানা।
তবে যে বাতাসে আমরা নি:শ্বাস নিচ্ছি তা কতটা ভাইরাস মুক্ত বা ভাইরাস পূর্ণ সেটা আক্রান্ত হবার ঝুঁকি মূল্যায়নের জন্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/২৭ আগস্ট,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার