সুয়েজের ওপর নির্ভরতা কমাতে উত্তর মহাসাগরের পথে রাশিয়া

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: কদিন আগেই সুয়েজ খালে আটকে যায় আড়াই লাখ টনের বিশাল মালবাহী জাহাজ এভার গিভেন। প্রায় সপ্তাহখানেক বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এ বাণিজ্যিক জলপথ আটকে থাকায় সৃষ্টি হয় জাহাজজট, ক্ষতি হয় হাজার হাজার কোটি টাকা।
যেখানে মিশর বছরে এই সুয়েজ খাল থেকে আয় করে ৫০০ থেকে ৬০০ কোটি ডলার। সেখানে কেবল এক এভার গিভেনের কারণেই বিশ্ব বাণিজ্যে ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি ক্ষতি হয়েছে।
এর ফলে বিশ্বজুড়ে জ্বালানির দামও বেড়ে যায়। ঘটনার পর থেকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে পরাশক্তিরা। তাদের মাথায় এখন সুয়েজের বিকল্প জলপথ।
সুয়েজ খালের নিয়ন্ত্রণ এবং তা সম্ভব না হলে বিকল্প একটি জলপথ তৈরির পরিকল্পনা ইসরায়েল বহুদিন ধরেই করছে। আর তাতে পূর্ণ সমর্থন রয়েছে আমেরিকা এবং পশ্চিমা অনেক দেশের। আর বিকল্প কোনো খাল তৈরিতে ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েরের পাশে থাকছে সংযুক্ত আরব-আমিরাত।
আবার খাল তৈরির বিকল্প হিসাবে ইসরায়েল সরকার ২০১২ সালে লোহিত সাগরে এইলাট বন্দর থেকে ভূমধ্যসাগরে হাইফা বন্দর পর্যন্ত একটি রেললাইন প্রকল্প অনুমোদন করেছিল। পরিকল্পনা ছিল, এশিয়া থেকে জাহাজ এসে তাদের পণ্য এইলাটে খালাস করবে, তারপর পণ্য ট্রেনে করে হাইফায় নিয়ে ইউরোপগামী জাহাজে তোলা হবে। কিন্তু জাহাজ ব্যবসায়ীরা দুইবার পণ্য ওঠানামার ঝামেলায় রাজি হবে কি না এবং সেই সঙ্গে এইলাট বন্দর বাড়তি কর্মকাণ্ডের চাপ সহ্য করতে পারবে কি না, সেই সন্দেহ থেকে ওই পরিকল্পনা চাপা পড়ে যায়। লোহিত সাগরে ইসরায়েলের বন্দর এইলাট।
সুয়েজ খালের বিকল্প পথ হিসেবে এই বন্দর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত একটি রেলপথের পরিকল্পনা রয়েছে ইসরায়েলের। লোহিত সাগরে ইসরায়েলি বন্দর এইলাট-সুয়েজ খালের বিকল্প পথ হিসেবে এই বন্দর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত একটি রেলপথের পরিকল্পনা রয়েছে ইসরায়েলের।
এমনকি মিশরের সুয়েজ খালের বদলে একটি বিকল্প রুট ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে ইরান। দেশটির চবাহার বন্দরভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল নর্থ-সাউথ করিডোর বা আইএনএসটিসি রুটটি ব্যবহার করার প্রস্তাব দিয়েছে তারা। এক বিবৃতিতে তেহরান জানায়, এশিয়া থেকে ইউরোপে পণ্য পরিবহনের জন্য সুয়েজ খালের তুলনায় এই রুটটির ব্যবহারে ঝুঁকি অনেক কম এবং অনেক বেশি লাভজনক।
আবার চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ব্যবস্থায় একীভূত হওয়া ইস্তাম্বুল-লন্ডন-বেইজিং রেলপথ নিয়েও সরব হয়ে ওঠে তুরস্ক। যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও কয়েকটি সুয়েজের ওপর থেকে নির্ভরতা কমিয়েছে পানামা খাল খনন করে।
রাশিয়াও সুয়েজ খালের বিকল্প হিসেবে আর্কটিক সাগরের মধ্য দিয়ে এশিয়া ও ইউরোপের বাণিজ্য পথ তৈরির পরিকল্পনা করছে। রাশিয়ার জন্য, উত্তর মহাসাগরীয় পথ শুধুমাত্র অর্থনৈতিকভাবেই নয়, সামরিক ও কৌশলগতভাবেও গুরুত্বপূর্ণ।
আর্কটিক ওশ্যান বা উত্তর মহাসাগর
তবে এই সামুদ্রিক পথেও বাঁধা ছিল রাশিয়ার। সেখানে জমতো বরফ। সেই বরফ কেটে মালবাহী জাহাজ যাতায়াতের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসব্রেকার নৌবহরকে সমুদ্রে নামায় রাশিয়া। তবে বৈশ্বিক উষ্ণয়নের ফলে জমাট বরফের বন্ধুর ওই সমুদ্রপথ দিনে দিনে রাশিয়াবান্ধব হয়ে উঠছে।
গত বছরের ২৭ জানুয়ারি রাশিয়ার সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র ইয়ামাল থেকে এলএনজি বোঝাই একটি জাহাজ উত্তর সমুদ্র উপকূল থেকে চীনে যেয়ে ১৯ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ায় ফিরে আসে। সে যাত্রায় কোনো বরফকাটা জাহাজের সহায়তার প্রয়োজন হয়নি।
এই সামুদ্রিক পথটি এখন আর আগের মতো বিপজ্জনক এবং দুর্গম নয়। ফলে প্রতিবছরই সমুদ্র পথে পণ্য পরিবহণে জড়িত সংস্থাগুলোর কাছে এই সামুদ্রিক পথের কদর বাড়ছে।
২০১৮ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাতিমির পুতিন এই সমুদ্রপথের ব্যবহার বাড়ানোর তাগিদ দেন। তিনি ২০২৪ সালের মধ্যে এই পথ দিয়ে ৩ কোটি টন থেকে বাড়িয়ে ৮ কোটি টন মালামাল পরিবহনের নির্দেশ দেন।
শুধু রাশিয়াই নয়, এই পথ ব্যবহারের দিক দিয়ে প্রথম সারিতে রয়েছে চীনও। ২০১৩ সাল থেকে চীনও এই সামুদ্রিক পথ দিয়ে ইউরোপে একের পর এক মালবাহী জাহাজ পাঠাচ্ছে। আর্কটিক কাউন্সিলের পর্যবেক্ষক সংস্থা হিসেবে ২০১৩ সালের চীনা ওয়ান বেল্ট-ওয়ান রোড উদ্যোগ বাস্তবায়নের অন্যতম একটি পদক্ষেপ হিসেবে এই পথ ব্যবহার করছে চীন।
হিসেব অনুযায়ী সুয়েজ খাল হয়ে জাপানের টোকিও থেকে জার্মানির হামবুর্গে মালামাল পরিবহনে সময় লাগে ৪৮ দিন। যেখানে উত্তর সামুদ্রিক পথ দিয়ে ৩৫ দিনেই পৌঁছানো যায়।
এই সমুদ্র পথে চীনের ক্রমবর্ধমান চলাফেরার ফলে রাশিয়া এই রুটকে সক্রিয় করার প্রয়াসে আর একা নেই। ওয়ান বেল্ট-ওয়ান রোড উদ্যোগ নিয়েও ইউরোপীয় বাজারগুলিতে সহজে পৌঁছতে পারছিল না চীন। কয়েক শতাব্দী ধরে রাশিয়ার মতই চীনও ইউরোপীয় বাজারে পৌঁছানোর জন্য দ্রুততর পথের সন্ধান করেছিল।
এক পর্যায়ে উত্তর সমুদ্র পথ খুঁজে পেয়ে দেশ দুটির বহুদিনের অনুসন্ধান সার্থক হয়। সমুদ্রপথটি আরও বাণিজ্যিক করার চেষ্টা করছে রাশিয়া ও চীন। বোঝাই যাচ্ছে সুয়েজ খালের প্রতি নির্ভরতা কমাতে এই সামুদ্রিক পথটি অন্যতম হাতিয়ার হয়ে উঠছে।
সূত্র : আনাদুলু এজেন্সি
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১১ এপ্রিল, ২০২১)
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
