সেনাবাহিনী গণতন্ত্র সুসংহত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে : প্রধানমন্ত্রী
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি অত্যাধুনিক এবং শৃংখলাবদ্ধ সেনাবাহিনীর ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, দেশের গণতন্ত্রকে সুসংহত রাখতে একটি সুশৃঙ্খল ও অত্যাধুনিক সেনাবাহিনী অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ জন্যই মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বলীয়ান, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগে সদা প্রস্তুত, পেশাদার এবং দায়িত্বজ্ঞান সম্পন্ন অফিসারদের হাতে এর নেতৃত্ব ন্যাস্ত করতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে সেনাসদর মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০২১ (প্রথম পর্ব) এ প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের সাহায্যে ভার্চুয়ালি এই সভায় অংশগ্রহণ করেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
আওয়ামী লীগ সরকার সর্বদাই জনগণের সেবক হিসেবে দেশ পরিচালনা করে, শাসক হিসেবে নয়, উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের গণতন্ত্রকে সুসংহত রাখতে একটি সুশৃঙ্খল ও অত্যাধুনিক সেনাবাহিনী অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
তিনি বলেন, ‘এ জন্যই মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বলীয়ান, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগে সদা প্রস্তুত, পেশাদার এবং দায়িত্বজ্ঞান সম্পন্ন অফিসারদের হাতে এর নেতৃত্ব ন্যাস্ত করতে হবে। শৃঙ্খলাই সেনাবাহিনীর মেরুদ-। সেই সঙ্গে পদোন্নতির ক্ষেত্রে সৎ, নির্মোহ, ন্যায়পরায়ণ, জনবান্ধব, মানবিক গুণসম্পন্ন এবং সর্বপরি কর্মজীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব প্রদানে সফল অফিসারদের খুঁজে বের করতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, আমি জেনে খুশি হয়েছি যে, সেনাবাহিনীর অফিসারদের পদোন্নতির জন্য টিআরএসিই-ট্রেস (টার্বুলেটেড রেকর্ড এন্ড কম্পারেটিভ ইভাল্যুয়েশন) পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়, যা তাদের পেশাগত দক্ষতার বিভিন্ন দিকের তুলনামূলক মূল্যায়ন প্রকাশ করে।
এর সাথে নির্বাচকম-লীগণ ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের ঊর্র্ধ্বে উঠে, প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণ বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে যোগ্য ব্যক্তিকেই পদোন্নতির জন্য নির্বাচিত করবেন বলে আমার বিশ^াস, উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনাদেরকে সকল প্রভাব থেকে মুক্ত থেকে নিরপেক্ষতার সঙ্গে যোগ্য নেতৃত্ব খুঁজে বের করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন প্রকার নিযুক্তি যেমন-কমান্ড, স্টাফ, প্রশিক্ষকসহ বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ নিযুক্তির জন্য উপযুক্ত অফিসারদেরকে পদোন্নতি প্রদান করতে হবে। এতে সকলের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে।
গত সাড়ে ১২ বছরে তাঁর সরকার তিন বাহিনীর ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সেনাবাহিনীতে অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র, সেনা বিমান ও হেলিকপ্টারসহ আধুনিক ইনফ্যান্ট্রি গেজেট, ইঞ্জিনিয়ারিং সরমঞ্জামাদি সংযোজন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, তাঁর সরকার বঙ্গবন্ধু প্রণিত প্রতিরক্ষা নীতির ভিত্তিতে নতুন করে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি, ২০১৮’ প্রণয়ন করেছে, যা মন্ত্রিপরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশে^র সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অগ্রগতির মানদ-ে বিশ্বের প্রথম ৫টি দেশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে উল্লেখ করে করে তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ বিশে^র ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা দারিদ্র্যের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশের নীচে নামিয়ে এনেছি এবং মাথাপিছু আয় ২,২২৭ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছি। আর্থ-সামাজিক সকল সূচকে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করেছি।
করোনা মহামারীর সময়ও দেশে সকল মেগা প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সকল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আধুনিক করেছি, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ প্রেরণ করেছি। দেশকে আমরা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এ রূপান্তরিত করেছি। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২ কোটি ছাড়িয়েছে। রূপকল্প-২০২১ এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করেছি।
প্রধানমন্ত্রী ‘মুজিবশতবর্ষ’ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের প্রেক্ষাপট টেনে এনে বলেন, সেখানে বিশ^নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার ভূয়ষী প্রশংসা করেছেন। আমরা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদক নির্মূলে ‘শূন্য সহনশীলতা’ নীতিতে কাজ করছি। ২০৩০ সালের মধ্যে ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’ অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’ গ্রহণ করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার একান্ত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যে অগ্রযত্রা শুরু হয়েছিল, তারই ধারাবাহিকতায় এবং আমাদের সরকারের নিবিড় পরিচর্যার ফলে এই বাহিনী বর্তমানে অত্যন্ত পেশাদার, দক্ষ ও আধুনিক বাহিনীতে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, সম্প্রতিক কালের করোনা মহামারী প্রতিরোধসহ নানা উন্নয়ন এবং জনকল্যাণমূলক কর্মকা-ে আমাদের সেনাবাহিনী অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে চলছে- যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।
শুধু দেশেই নয়, আমাদের সেনাবাহিনী বিশ^ দরবার থেকে দেশের জন্য এক বিরল সম্মান ও মর্যাদা বয়ে এনেছে, যোগ করেন তিনি।
‘৯৬ সালে ২১ বছর পর সরকার গঠন করেই আওয়ামী লীগ সরকারের সশ¯্রবাহিনীর উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপ সমূহের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের শীর্ষ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (এনডিসি) এবং ১৯৯৮ সালে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি), ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ পিস্ সাপোর্ট অপারেশন ট্রেইনিং (বিপসট) এবং আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ (এএফএমসি) প্রতিষ্ঠা করি।
তাঁর সরকার সে সময় নতুন নতুন ব্রিগেড, ইউনিট ও ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠা করে উল্লেখ করে সরকার প্রধান আরো বলেন, সেনাবাহিনীতে পর্যাপ্ত সংখ্যক আর্মার্ড পার্সোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি), আর্মার্ড রিকভারি ভেহিকেল (এআরভি), ব্যাটল ট্যাংক, হেলিকপ্টার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সমরাস্ত্র এবং সরঞ্জামাদি ক্রয় করে।
তিনি বলেন, ২০০০ সালে আর্মি মেডিক্যাল কোরসহ অন্যান্য কোরে নারী অফিসার নিয়োগ শুরু করি। এছাড়া, ২০০০ সালে জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে গৃহীত ১৩২৫ নম্বর সিদ্ধান্তের আওতায় নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়ে আমরা বদ্ধপরিকর।
তাঁর সরকার ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ প্রণয়ন করে সেনাবাহিনীর সাংগঠনিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এর সাংগঠনিক কাঠামোতে ৩টি নতুন ফর্মেশনসহ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ইউনিট ও প্রতিষ্ঠান যুক্ত করেছে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশ পিস বিল্ডিং সেন্টার (বিপিসি) প্রতিষ্ঠা করেছে।
প্রধানমন্ত্রী এবং জাতির পিতার কন্যা তাঁর ভাষণে ’৭৫ এর বিয়োগান্তক অধ্যায়ের উল্লেখ করে জাতির পিতা স্বাধীন বাংলাদেশে একটি সুশৃঙ্খল, উন্নত ও পেশাদার সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে যে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি, ১৯৭৪’ প্রণয়ন করেছিলেন, তাঁর উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, বিভিন্ন সেনানিবাসের অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি একটি বিশ্বমানের মিলিটারি একাডেমি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন জাতির পিতা এবং ১৯৭৪ সালে কুমিল্লা সেনানিবাসে তিনি সেই মিলিটারি একাডেমির উদ্বোধন করেন ।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় ১৯৭৫ সালের ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রদত্ত জাতির পিতার ভাষণের উল্লেখযোগ্য অংশ উদ্ধৃত করেন।
জাতির পিতা বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের মালিক আজ বাংলাদেশের জনসাধারণ। এখন তোমাদের প্রতি আছে দেশ এবং জাতির প্রতি দায়িত্ব, জনগণের প্রতি দায়িত্ব, যে সমস্ত সৈনিকদের তোমরা আদেশ-উপদেশ দেবে-তাদের প্রতি দায়িত্ব এবং তোমাদের নিজেদের প্রতি দায়িত্ব। তোমরা সৎ পথে থাকবে, মাতৃভূমিকে ভালবাসবে। তোমরা হবে আমাদের জনগণের বাহিনী।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা দেশ গঠনের জন্য মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। মাত্র নয় মাসেই তিনি একটি সংবিধান উপহার দিয়েছিলেন।
জাতির পিতা গণপরিষদে খসড়া সংবিধান অনুমোদনের সময় বলেছিলেন, ‘শাসনতন্ত্র ছাড়া, মৌলিক অধিকার ছাড়া দেশের অবস্থা হয় মাঝিহীন নৌকার মত।’ তিনি জাতীয় সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার শর্তে আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতি উন্নয়নে ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ মূলনীতির উপর ভিত্তি করে সেই সংবিধানের ২৫-নং অনুচ্ছেদে স্বাধীন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি রচনা করে দিয়েছেন। এই সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যেই জাতির পিতা যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে রূপান্তরিত করেছিলেন, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, কিন্তু, দুর্ভাগ্য ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধী চক্র রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে ’৭১-এ পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করে।
তিনি বলেন, বিদেশে থাকায় তিনি এবং তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা বেঁচে যান। তাঁদেরকে পরবর্তী ৬ বছর রিফিউজির মত নির্বাসিত থাকতে হয়।
প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দীর্ঘ ২১ বছরের স্বৈরাচার বিরোধী সংগ্রাম ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা জনগণের ভোটে বিজয়ী হয়ে ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করি।
জাতির পিতা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সারাটি জীবন সংগ্রাম করেছিলেন, আমরাও বিশ^াস করি-গণতন্ত্রেই সর্বস্তরের মানুষের মুক্তি, কল্যাণ এবং দেশের উন্নতি, যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশের অর্থনীতির অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারীতে সারা বিশ্বে বিপর্যয় সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি থেমে নেই।
গৃহহীন মানুষের আবাসন নিশ্চিতে সরকারের কার্যক্রম তুলে ধরে তিনি বলেন, করোনাসহ বিভিন্ন দুযোর্গে গৃহহীন মানুষের আশ্রয় নিশ্চিত করে যাচিছ। আমরা সরকারে থাকলে কেউই গৃহহীন থাকবে না।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১৫ জুলাই, ২০২১)
পাঠকের মতামত:
- সুদানে হাসপাতালে ভয়াবহ ড্রোন হামলা, নিহত ৬৭
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় পুনরায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- শিশু আয়ান : দুই চিকিৎসক ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার সুপারিশ
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- "সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গঠনে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে"
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- এআইবি পিএলসির ব্যবসা উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন স্মল অ্যাপ্লায়েন্স নেটওয়ার্কের পার্টনার্স সামিট অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ২৯০ কোটি টাকা
- ন্যূনতম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়: মাহফুজ
- আপাতত চীনের ওপর শুল্ক আরোপ করতে চাই না: ট্রাম্প
- অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি কিস
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তায় যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে পাকিস্তান
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরো দুটি জিনিস পাবে: শফিকুর রহমান
- শিক্ষার গুণগত মানের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
- ফেব্রুয়ারিতে ওমানে বৈঠকে বসতে পারেন তৌহিদ-জয়শঙ্কর
- দেশের সংস্কারের ৯০ ভাগ করেছে বিএনপি: আমীর খসরু
- বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত তালিকা স্থগিত
- দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
- তরুণদের রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানাই : তারেক রহমান
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবেন সাবিনারা
- ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- মধ্যরাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, মাত্রা ৫ দশমিক ১
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল বিশ্বব্যাংক
- ‘অধিকারের প্রশ্নে কারও সঙ্গে আপস করবো না’
- ইনসাফ, ন্যায় শান্তিপূর্ণ পরিচ্ছন্ন সমাজ উপহার দিতে চাই: জামায়াত আমির
- লন্ডনে চিকিৎসা: রাতে বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
- নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ হিসেবে স্বীকৃতি
- গাড়ির গ্লাসে কালো পেপার লাগানো বন্ধের অনুরোধ
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
- ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: শিশির মনির
- বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবেন না : ফারুক
- প্রধান উপদেষ্টার সফর থেকে ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো : প্রেস সচিব
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- এ কে এস খান ফার্মাতে ডেনমার্কের ১২.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
- ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০০০ সেনা নিহত
- মালয়েশিয়ায় ৭১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
- প্রায় অর্ধেক রান একাই করলেন নাঈম, তবু হারলো খুলনা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- রাতভর বিমানবন্দরে তল্লাশি, এবারও পাওয়া গেল না কিছু
- ফখরুলের বিশ্বাস, সরকার আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে
- দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে
- সাড়ে ১৫ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
- জুলাই নৃশংসতা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মধ্যে
- পাচারের অর্থ ফেরাতে ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রেসিডেন্টের সহায়তা কামনা
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত