পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনার প্রশংসায় পাকিস্তানি বুদ্ধিজীবী

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: বাংলাদেশের বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মবিশ্বাস, দূরদর্শিতা আর নিজস্ব অর্থায়নে এই সেতু নির্মাণের সাহসী সিদ্ধান্তের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন পাকিস্তানি খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ ড. মালিকা-ই-আবিদা খাত্তাক।
দেশটির পাঞ্জাবের শিক্ষাবিদ, গবেষক ও আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক ড. মালিকা-ই-আবিদা খাত্তাক পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডেইলি টাইমসে ‘বাংলাদেশের পদ্মা সেতুর গল্প: যা সেতুর চেয়েও বড় কিছু?’ শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন।
পাঠকদের জন্য সেই নিবন্ধের অনুবাদ তুলে ধরা হলো।
বাংলাদেশের বহুল প্রত্যাশিত পদ্মা সেতু একটি স্বপ্নের প্রকল্পও। আগামী ২৫ জুন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ সকাল ১০টায় দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সেতুটি উদ্বোধন করবেন।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার যাত্রীরা বাংলাবাজার-শিমুলিয়া রুটে ফেরি দিয়ে পদ্মা নদী পার হয়। দীর্ঘ যানজটে ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাত্রী ও চালকদের। চালু হলে, এটি হবে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সেতু এবং সড়ক চলাচলের জন্য প্রথম নির্দিষ্ট নদী পারাপার। দ্বি-স্তরের ইস্পাত ট্রাস সেতুটি উপরের স্তরে একটি চার লেনের মহাসড়ক এবং নিচের স্তরে একটি একক-ট্র্যাক রেলপথ বহন করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের লাখো মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু আগামী মাসে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। এর ফলে মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটবে। এই বহুমুখী সেতু বাংলাদেশের একটি স্বপ্নের প্রকল্প। মুন্সিগঞ্জের মাওয়া পয়েন্ট এবং শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টকে সংযুক্ত করবে; যা যাত্রী ও মালবাহী যানবাহনের জন্য যাত্রা সহজ এবং ক্রমান্বয়ে দেশের জিডিপি ১ দশমিক ৩ থেকে ২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করবে।
পদ্মা সেতু নকশা করা হয়েছে দ্বি-স্তর বিশিষ্ট স্টিল-ট্রাস কম্পোজিট কিপিং রোডের ওপর এবং নিচে রেলপথটি বিশ্বের গভীরতম ভিত্তি সেতু। ২৫ জুন পূর্ব পাশে সেতুর উদ্বোধনের পর নদীর অপর প্রান্তে বিশাল জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর এটিই হবে ২০১৮ সালের পর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে জনসাধারণের সামনে তার প্রথম উপস্থিতি।
বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রতীক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ পদ্মা সেতুর মতো বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আত্মবিশ্বাস ও দূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছেন। বিশাল প্রতিবন্ধকতার পথে হাঁটতে হলেও গন্তব্যে ঠিকই পৌঁছেছেন তিনি। সেতুটি নির্মাণের সময় যে ষড়যন্ত্র ছড়িয়েছিল তা দৃঢতার সাথে মোকাবেলা করে সত্য প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি।
শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের স্বাক্ষর বহন করে পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশের সক্ষমতা আরও একবার জানার সুযোগ পেল বিশ্ব। বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যারা বারবার তাদের সক্ষমতা দেখিয়েছে।
পদ্মা সেতুর কাজ প্রায় শেষের দিকে। বিশ্ব ব্যাংক দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগে প্রতিশ্রুতি প্রত্যাহার করে এবং অন্যান্য দাতারা তা অনুসরণ করে। সেতুর ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে এবং পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। বিশ্বব্যাংক ও দাতারা মুখ ফিরিয়ে নেয়। তখন সমালোচকরা হাসিতে ফেটে পড়েন। শেখ হাসিনার পক্ষে পদ্মা সেতু করা সম্ভব হবে না বলে বিরূপ মন্তব্যের ঝড় তোলে তারা।
বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগ এনে এক ব্যক্তির যোগসাজশে বোর্ড সভা না করে সেতু নির্মাণে অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়। যা পরবর্তীতে ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়। পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির কোনও প্রমাণ পায়নি কানাডার আদালত। তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে হয়। এটি ছিল পদ্মা সেতু নির্মাণের শুরুর চিত্র। কিন্তু নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার পর আসে বড় চ্যালেঞ্জ। নদী শাসন ও পাইলিংয়ের ক্ষেত্রে সাহসী এবং যুগান্তকারী প্রকৌশল দক্ষতা প্রয়োজন হয়। একই সময়ে বাড়তে থাকে নির্মাণ ব্যয়।
করোনার হানা শুরু হলেও পুরোদমে চলে সেতুর নির্মাণ কাজ। শেখ হাসিনার অদম্য ইচ্ছা শক্তির কারণে সেতুর কাজ একদিনের জন্যও বন্ধ হয়নি। করোনা মোকাবেলা করেই পদ্মা সেতুর কাজ এগিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ি প্রকল্প, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু রেল সেতু নির্মাণ, পায়রা সমুদ্র বন্দর নির্মাণ, বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরী নির্মাণসহ অনেক প্রকল্প উল্লেখযোগ্য। তবে পদ্মা সেতু নির্মাণ ছিল সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং। পদ্মা সেতু শুধু একটি সেতু নয়; দেশের এক বড় সম্পদও। পদ্মা সেতু বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেলসেতু। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব অংশ সংযুক্ত হবে। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ১৮ দশমিক ১০ মিটার প্রশস্ত সেতুটির নির্মাণ কাজ ২০১৪ সালের ৭ ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল।
পদ্মা সেতু আজ দৃশ্যমান। গর্বের সেতু আজ দাঁড়িয়ে আছে। নিজস্ব অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর একটি সাহসী সিদ্ধান্ত তাকে একজন আত্মবিশ্বাসী, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, ক্রমাগত জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং বিভিন্ন সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অবস্থানের উন্নতি আজ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। এই সেতুর জন্য প্রধানমন্ত্রী যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নের সাফল্য সেই ত্যাগকে যৌক্তিক করে তুলেছে।
প্রাথমিকভাবে নির্মাণ খরচ কম হলেও পরবর্তীতে কয়েক ধাপে বৃদ্ধি পেয়ে ৩.৮৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়ায়। নির্মাণের সময় এবং ব্যয়— উভয়ই বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও নির্মাণ ব্যয় নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মতামত রয়েছে। তারপরও সবচেয়ে আশার বিষয় হলো সেতুটি সম্পূর্ণ হয়েছে এবং জনসাধারণের জন্য জুন মাসে খুলে দেওয়া হবে।
এই সেতুটি রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি এবং সামাজিক বিভিন্ন ঘটনার সাথে গভীরভাবে সংশ্লিষ্ট। সেতুটির নির্মাণ বাংলাদেশের জন্য বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ছিল। সেতুটি চালু হলে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হবে, বদলে যাবে অর্থনীতির কাঠামো।
কৃষির ব্যাপক উন্নয়ন হবে। সেতুটি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে রাজধানীতে কৃষিপণ্য পরিবহনে যুগান্তকারী এক অধ্যায় তৈরি করবে। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ভালো দাম পাবেন। পদ্মা সেতুকে ঘিরে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক শিল্পায়ন ঘটবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের একটি অংশ হয়ে উঠতে পারে পদ্মা সেতু। যোগাযোগ ও পরিবহন ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটবে। এই সেতুর মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন হবে। সেতুটির মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুর অংশে একটি ছয় লেনের এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে; যা অত্যন্ত নজরকাড়া ও চিত্তাকর্ষক।
সংস্কৃতিতে অনন্য ভূমিকা রাখবে এই সেতু। এই সেতুর চারপাশে গড়ে তোলা হবে রিসোর্ট, হোটেল ও রেস্তোরাঁ যেখানে বাঙালি খাবার পরিবেশন করা হবে। যা বিদেশিদের কাছে বাঙালি সংস্কৃতিকে আরও পরিচিত করে তুলবে। পদ্মা সেতু দেশের জিডিপি এবং মাথাপিছু আয় বাড়াবে।
এই সেতু দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে রেল যোগাযোগ আরও মজবুত করবে। মানুষ ঢাকা থেকে স্বল্প সময়ে স্বাচ্ছন্দ্যে যাতায়াত করতে পারবে। সেতু ঘিরে গড়ে উঠবে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাবে বহুগুণ।
পদ্মা সেতুর নাম উচ্চারণ করা হলে শেখ হাসিনা ওয়াজেদের নামও উচ্চারণ করতে হবে। শেখ হাসিনার নাম ও পদ্মা সেতু একে অপরের পরিপূরক। তাদের আলাদা করার সুযোগ নেই। পদ্মা সেতুর নাম শেখ হাসিনা ওয়াজেদের নামে না হলেও প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম জানবে শেখ হাসিনার জন্যই এই সেতু সম্ভব হয়েছে।
শেখ হাসিনা ওয়াজেদ পদ্মা সেতু নির্মাণের বিশাল চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন এবং জয়ী হয়েছেন। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। পদ্মা সেতু দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যেতে এই সেতু অনন্য ভূমিকা রাখবে।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/ ২ জুন, ২০২২)
পাঠকের মতামত:

- এবার তুরস্কে বৈঠকে বসছে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে পুঁজিবাজারকে ধারণ করবে: আমির খসরু
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহকে ওয়ানডে দলে চান না পাকিস্তানি তারকা
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গবেষণায় গুরুত্ব দিন: উপদেষ্টা
- উত্তেজনা-হাতাহাতির মধ্যে নতুন ছাত্র সংগঠনের আবির্ভাব
- ‘দাড়ি-টুপি দেখলেই জঙ্গি নাটক সাজাতো’
- ১৩ মার্চ ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব
- জুলাইয়ে বিক্ষোভকারীদের খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়: জাতিসংঘ
- আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
- রাশিয়ার বিরুদ্ধে জাতিসংঘে নিন্দায় যুক্তরাষ্ট্রের অস্বীকৃতি
- রমজানে ব্যাংকের নতুন সময়সূচি
- ক্যাম্প ছাড়লেন বিদ্রোহী ফুটবলাররা, জানেন না ভবিষ্যৎ কী
- বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান মারা গেছেন
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি বুধবার
- অপরাধ দমনে বাহিনীর কারও গাফিলতি পেলে কঠোর ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়: ফখরুল
- আমরা নিজেরা হানাহানির মধ্যে ব্যস্ত: সেনাপ্রধান
- পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ দায়বদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
- "সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি"
- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির প্রতিবাদে রাজধানীর বনশ্রীতে মশাল মিছিল
- সিএসইতে যোগ দিলেন জামাল ইউসুফ
- ইমরান খানের মামলা নিয়ে বিলম্ব, বিক্ষোভের ডাক দিল পিটিআই
- পাকিস্তানকে নিয়ে ডুবল বাংলাদেশ, সেমিতে ভারত-নিউজিল্যান্ড
- আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা : হাইকোর্টের রায় যেকোনো দিন
- তরুণদের নতুন দলের আত্মপ্রকাশ ২৮ ফেব্রুয়ারি
- "অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া"
- জয়শঙ্করের বক্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন তৌহিদ হোসেন
- মানুষ সরকারের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলছে: পার্থ
- অযাচিত তর্ক-বিতর্কে যেন স্বৈরাচার সুযোগ না পায়: তারেক রহমান
- নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করেননি : প্রেস সেক্রেটারি
- জুনের মধ্যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়, ইঙ্গিত সিইসির
- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান মারা গেছেন
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- সিএসইতে যোগ দিলেন জামাল ইউসুফ
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি বুধবার
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
