জিডিপি বাড়লেও কমেছে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের অংশীদারত্ব
.jpg)
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: আমাদের জিডিপি বাড়ছে, তবে সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের অংশীদারিত্ব কমে যাচ্ছে। যারা জিডিপি বাড়াচ্ছেন, সেই শ্রমিকরাই এর বাইরে থেকে যাচ্ছেন।
শুক্রবার (১ জুলাই) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে দ্রব্যমূল্য, শ্রমিকের জীবন ও মজুরি প্রশ্ন শীর্ষক সভায় এসব কথা বলেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতি।
আনু মুহাম্মদ বলেন, যেহেতু আমাদের জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নেই, সেহেতু এটা কমেই যাচ্ছে। এর ফলে সব থেকে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন গার্মেন্টস শ্রমিকরা। কিন্তু শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি নিয়ে কোনো কথা হচ্ছে না। শ্রমিকদেরও কোনো সংগঠন করতে দেওয়া হয় না। ফলে সাধারণ শ্রমিকরা প্রতিবাদ করলেই তখন শিল্প পুলিশ দিয়ে ধরপাকড় করা হয়। কিন্তু এই শিল্প পুলিশদের কখনও মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। বলা যায়, মাস্তান বাহিনীর মতোই শিল্প পুলিশ কাজ করে মালিকদের পক্ষে।
শ্রমিকরা যে মজুরি পায় দ্রব্যমূল্য না বাড়লেও তাদের এ মজুরি যথার্থ নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেখানে দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, এর প্রভাব হিসেবে পুষ্টিহীনতায় ভুগছে গার্মেন্টস শ্রমিকরা। আমাদের শ্রমিকদের আবাসন ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য, খাদ্যের বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্ব দিয়ে শিল্প ডাক্তার তৈরি করতে হবে।
সভায় এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন গণ সংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য ফিরোজ আহমেদ, জনস্বাস্থ্যবিদ তৌফিক জোয়ারদার, সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক মাহিন সুলতানা, অ্যাক্টিভিস্ট ফরিদা আক্তার, টেক্সটাইল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মাহমুদুর রহমান ইসমাইল প্রমুখ। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার।
বক্তারা বলেন, বাজেটে শ্রমিকদের জন্য কোনো খাত হয়নি। বর্তমান বাজারে ৮ হাজার টাকা পাওয়া পোশাক শ্রমিকসহ শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। শ্রমজীবী মানুষেরা এমনিতেই অর্থাভাবের কারণে শর্করা জাতীয় খাদ্য চাল, আলুর উপর নির্ভরশীল। এখন যাবতীয় নিত্য-পণ্যেও দাম বাড়ার কারণে শর্করা জাতীয় খাবারসহ সবরকম খাবারেই চাপ বেড়েছে।
আগে যদি একটি পরিবার ৫ কেজি তেল ব্যবহার করতো, এখন তারা ২ কেজি তেল ব্যবহার করে। এভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির চাপ সরাসরি তাদের খাদ্য চাহিদায় ও পুষ্টিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। শ্রমিকরা চা, রুটি, কলা যেসব নাস্তা হিসাবে খান সেসবেরও দাম বাড়ায় এখন সেটুকুও খেতে পারছেন না। ফলে এই দাম বৃদ্ধি শুধু মুখে বিরোধিতার বিষয় না, তাদের একেবারে গায়ে লাগার মতো ঘটনা।
যে শ্রমজীবী একরকম নিজের শরীর খেয়ে এবং দিন রাত পরিশ্রম, ওভার টাইম করে সামান্য পারিশ্রমিকে চলে তার পক্ষে এই অবস্থায় ধৈর্য্য-শৃঙ্খলার পরীক্ষা দেওয়া বিলাসিতা মাত্র। এ কারণেই গত ৪ থেকে ৭ জুন পর্যন্ত হঠাৎ ক্ষেপে উঠতে দেখেছি মিরপুরের পোশাক শ্রমিকদের। তাদের মুখে একটা কথাই ছিল- দ্রব্যমূল্য কমাও মজুরি বাড়াও। শ্রমিকদের এ বিক্ষোভে ফেটে পড়ার ঘটনা আমাদের বিচলিত ও উদ্বিগ্ন করেছে। এর মাঝে নিদারুণ পেটের ক্ষুধা আর পরিবার পরিজন নিয়ে অথৈ সমুদ্রে অনিশ্চয়তায় পড়ার ভয় ও ক্ষোভ ছাড়া আর কোনো ‘চক্রান্ত’ খুঁজে পাইনি আমরা। আমরা মনে করি, নিয়ন্ত্রণহীন বাজারের কারণেই আজ শ্রমজীবীসহ দেশবাসী দিশেহারা।
তারা আরও বলেন, পোশাক খাতে শ্রমিকরা ৮ হাজার টাকা বেতনে প্রায় চার বছর পার করছেন। এই ৪ বছরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ। মূল্যস্ফীতি এবং মুদ্রাস্ফীতির কারণে শ্রমিকদের প্রকৃত আয় কমে গেছে। ফলে ২০১৮ সালে ৮ হাজার টাকা বেতন বাড়লেও তার জীবন মান বৃদ্ধি পায়নি। প্রত্যেকটা ধাক্কা শ্রমিকের জীবনকে যেন এক অতল গহ্বরে টেনে নামাচ্ছে। অথচ আমরা দেখি উদ্যোক্তারা ঠিকই প্রত্যেকটা ধাক্কা সামলে বার বার ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন।
বর্তমানে সরকারও অনিয়ন্ত্রিত বাজারের এই দায় বিশেষভাবে দেয় আন্তর্জাতিক ভুরাজনৈতিক পরিস্থিতি ও ইউক্রেন যুদ্ধ পরবর্তী পরিস্থিতির জন্য। অথচ বাজার নিয়ন্ত্রণসহ আমদানীদ্রব্যে কর কমানোর যথাযথ উদ্যোগ অনুপস্থিত। এই পুরো পরিস্থিতিতে আমরা মনে করি বর্তমান দেশিয় ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে শ্রমিকের চাহিদা কমানোর বদলে মালিকের চাহিদা কমানো এবং শ্রমিকদের বেতন বাড়ানো এখন সময়ের দাবি।
এছাড়া এসব শ্রমিকের মধ্যে যারা ১০ ঘণ্টার বেশি কাজ করে, ৩৫ বছর বয়স পার হলেই তারা বেশি অসুস্থ হয়। এরপর তারা ফার্মেসি থেকে চিকিৎসা নেয়। অতিরিক্ত কাজের ফলে তাদের চোখ শুকিয়ে যাচ্ছে। আমাদের সরকারি হাসপাতালগুলোয় ডাক্তাররা প্রকৃতপক্ষে থাকেন সকাল ১০টা থেকে সর্বোচ্চ দুপুর ১টা পর্যন্ত। এই সময়ে একজন শ্রমিকের পক্ষে তার একদিনের কাজ বন্ধ করে ডাক্তার দেখানো সম্ভব না। ফলে তিনি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ভোগেন। আমাদের ইন্ড্রাস্টিয়াল পুলিশ আছে, কিন্তু ইন্ড্রাস্টিয়াল ডাক্তার নেই। সেদিক থেকেও আমাদের আরও শ্রমিক উপযোগী হওয়া প্রয়োজন।
সভায় বিভিন্ন শ্রমিক বলেন, শ্রমিকদের বেতন ৮ হাজার টাকা। এর মধ্যে কোনো রকমে একটা ঘর নিয়ে থাকলেও তাতে খরচ হয় চার হাজার টাকা। বাকি চার হাজার টাকায় তাদের সারা মাসের বাজার করতে হয়। ফলে আমাদের খাবারের মান কমেছে।
অধিকাংশ শ্রমিক বড় মাছ খেতে পারে না। মাছের মধ্যে তাদের প্রধান খাবার পাঙ্গাস। অথচ তারা যে পাঙ্গাস মাছ বা কমদামী চাষের মাছ খায়, সেগুলোও স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। কেননা এগুলো চাষ করা হয় পুকুরে, ব্রয়লারের উচ্ছিষ্ট বর্জ্য দিয়ে। তারা যে মোটা চাল খায়, সেটির দামও বেড়েছে। দীর্ঘদিন মোটা চাল খেলে শুরু হয় ডায়াবেটিসের মতো স্বাস্থ্য সমস্যা। গত এক বছরে খুব কম সংখ্যক শ্রমিকই গরুর মাংস খেয়েছেন। তাদের কোনো সঞ্চয় নেই। সকাল থেকে রাত অবধি কাজ করার জন্য টিসিবির ট্রাক থেকেও পণ্য কেনার সুযোগ নেই।
মজুরির বিষয় তো আছে, কাজের সময় অনেক শ্রমিককে বাথরুমে যাওয়ার সুযোগ পর্যন্ত মালিক পক্ষ থেকে দেওয়া হয় না। অনেক শ্রমিক তাদের বাচ্চাদের লেখাপড়া করাতে পারছে না এবং অভাবের তাগিদে তারা ১৬-১৭ বছর বয়স থেকেই তাদের আবার শ্রমিক হিসেবে যোগদান করানো হচ্ছে।
এ সময় সভা থেকে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়। এগুলো হলো- অবিলম্বে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য শ্রমিকের ক্রয়ক্ষমতায় আনা; মিরপুর-উত্তরাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে মজুরি আন্দোলনকারীদের হামলা, মামলা-গ্রেফতার বন্ধ করা; অবিলম্বে মজুরি বোর্ড গঠন করে নতুন মজুরি নির্ধারণ করার উদ্যোগ নেওয়া; শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২০ হাজারের কম না করা এবং পোশাক শ্রমিকের জীবন-জীবিকার মান নিশ্চিতের দায় মালিক, সরকার ও বায়ার সব পক্ষকেই নেওয়া; নতুন মজুরি কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত মহার্ঘ্য ভাতা এবং শ্রমিকদের রেশনিং ও সামাজিক সুরক্ষার অধিকারের আওতায় আনা এবং জাতীয় ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা নির্ধারণের উদ্যোগ গ্রহণ করা।
(দ্য রিপোর্ট/মাহা/ ০১ জুলাই, ২০২২)
পাঠকের মতামত:

- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন-মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন বিশেষ কারাগারের আলাদা কক্ষে
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড দ্রুত তদন্ত-দোষীদের শাস্তি দাবি করলেন মির্জা ফখরুল
- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর
