ইউক্রেনের যুদ্ধ আর রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রভাব ফেলছে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:মহামারিতে কেঁপে উঠা যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ ধাক্কা সামলে উঠে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই মুখোমুখি হলো আরেক বিরূপ সময়ের। ঠিক দুই বছর আগেই যেখানে কোভিড থেকে বাঁচতে পারাটাই যেন ছিল একমাত্র চাওয়া, সেখানে মানুষকে এখন সম্মুখীন হতে হচ্ছে অনাকাঙ্ক্ষিত নতুন নতুন সঙ্কটের।
একদিকে অপরাধ লাগামহীনভাবে বেড়েই চলেছে, কারণে অকারণে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষ- স্কুল থেকে শুরু করে সাবওয়ের নিরাপত্তা প্রশ্নের সম্মুখীন। অন্যদিকে দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি, লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি তেলের।
স্বল্প আয়ের মানুষের মাঝে উৎকণ্ঠা বেড়ে চলেছে। হু হু করে বাড়ছে নিত্যব্যবহার্য পণ্যের মূল্য। ইতিমধ্যে আইএমএফ বৈশ্বিক মন্দার আশংকা প্রকাশ করেছে। সারা বিশ্ব শীঘ্রই মন্দার দ্বারপ্রান্তে আসতে পারে বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল ।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকের একটি আপডেটে আইএমএফ জানিয়েছে, ইউক্রেনে যুদ্ধ, মুদ্রাস্ফীতি এবং মহামারি ফিরে আসায় সাম্প্রতিক মাসগুলিতে সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সম্ভাবনাগুলি ইতিমধ্যে অন্ধকার হয়ে গেছে।
এই হুমকি যদি তীব্রতর হতে থাকে, বিশ্ব অর্থনীতি ১৯৭০ সালের পর সবচেয়ে দুর্বলতম সময়ের মুখোমুখি হবে, আর তা হবে বিশ্বজুড়ে তীব্র স্থবিরতার সময়। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে মূল্যস্ফীতি ইতোমধ্যে সাধারণ মানুষকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত করে তুলেছে।
দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, বেতন বাড়েনি
নিউ ইয়র্কের একটি স্কুলের সহকারী শিক্ষক ৬৫ বছর বয়সী মিস ওয়িলিয়াম বারবারই দুঃখ করে বলছিলেন, সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। রুটির দাম বেড়েছে প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ, ট্যাক্সির ভাড়া বেড়েছে, বাড়ি ভাড়া বেড়েছে, কিন্তু তার বেতন বাড়েনি।
টেলিভিশন চ্যানেল সিবিএস নিউজে এইচ এন্ড এস বেকারির সহ-মালিক প্যাটেরাকিস, জুলাইয়ে ময়দার মূল্য ৩৫% বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে বলেন, "এটি সম্পূর্ণভাবে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে ঘটেছে।" এই যুদ্ধ "বিশ্বের রুটির ঝুড়ি" হিসাবে বিবেচিত একটি দেশে গম, ওটস এবং রান্নার তেলের উৎপাদন ব্যাহত করেছে।
ইউক্রেন এবং রাশিয়া বিশ্বব্যাপী গমের সরবরাহের ২৫ শতাংশ উৎপাদন করে। রাশিয়ার আক্রমণের ফলে সেখানে বেশিরভাগ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। কিছু রিজার্ভ এখনও থাকলেও তা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
গম চাষ, তেল উৎপাদন
একদিকে সাপ্লাই চেইনে সঙ্কট, মহামারির কারণে সৃষ্ট আংশিকভাবে শ্রমিকের ঘাটতি আরেকদিকে তেলের মূল্য বৃদ্ধি বাড়িয়ে দিয়েছে সরবরাহ ব্যয়।
আমেরিকান বেকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট এবং সিইও রব ম্যাকি বলেছেন, "দুর্ভাগ্যবশত সেই খরচগুলো ভোক্তাদের বহন করতে হবে। এবং আমাদের সমাজের সবচেয়ে দুর্বল ব্যক্তিরা এটি অন্য কারও চেয়ে বেশি অনুভব করতে চলেছে।"
সাময়িকভাবে বিকল্প উপাদান ও ইউক্রেনের বাইরে উৎপাদিত গম এবং ময়দা আনার দিকে ঝুঁকলেও, বেকারি শিল্প সরকারের দিকে তাকিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রে জমি খালি করে আরও গম চাষ, এবং জ্বালানি খরচ কমাতে প্রাকৃতিক গ্যাস ও তেল উৎপাদন বাড়ানোর জন্য।
গ্যাস নিয়ে বাইডেনের প্রতিশ্রুতি
গ্যাসের মূল্য কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসা জো বাইডেন কোনভাবেই পারছেন না এর লাগাম টানতে। রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ অবশেষে যুক্তরাষ্ট্রের নিম্ন আয়ভুক্ত পরিবারগুলোকে বাজারের তালিকা ছোট করতে বাধ্য করছে।
ইউক্রেনে যুদ্ধ এবং রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা বিশ্বব্যাপী তেলের বাজারে এমন ভীতি সৃষ্টি করেছে যার ফলস্বরূপ তেলের মূল্য গত ১৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে। আর এর খেসারত আমেরিকানরা দিচ্ছে তেলের পাম্পে।
অকল্পনীয় মূল্য বৃদ্ধি
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অভিবাসীদের একটি বৃহৎ অংশ উবার এবং লিফটে গাড়ী চালিয়েই জীবন নির্বাহ করে।
পয়তাল্লিশ বছর বয়সী ফিলিপ জিন, যখন গত রবিবার রাতে উবারের জন্য তার গাড়ির ট্যাঙ্ক ভরেছিলেন, তখন প্রতি গ্যালনের দাম ছিল ৪ দশমিক ১৯ ডলার।
সাত ঘণ্টা পরে, এটি লাফিয়ে পৌঁছে ৪ দশমিক ৪৫ এ, যা একটি "অকল্পনীয়" চিত্র।
চার বছর আগে রাইডশেয়ার অ্যাপে কাজ শুরু করা পেনসিলভানিয়ার ড্রাইভার বলেন, জ্বালানি খরচ গড়ে তার আয়ের প্রায় দশ শতাংশ খেয়ে ফেলে, আজ তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ষাট শতাংশে।
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান
অবশেষে উপায়ন্তর না থাকায় উৎপাদন বাড়ানোর জন্য জো বাইডেন নিজ দেশে অনেকের সমালোচনা উপেক্ষা করে সৌদি প্রিন্সের সাথে দেখা করলেন। কিন্তু ফলাফল শুধু শূন্য না, ব্যর্থ এই মিটিংয়ের ফলে তেলের দাম যুক্তরাষ্ট্রে ব্যারেল প্রতি ছেড়ে গেছে একশ ডলার।
সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন তিনি এই মুহূর্তে নতুন করে তেল উৎপাদনের প্রতিশ্রুতি দিতে পারবেন না, বরং তিনি যা করবেন তা বাস্তবতার নিরিখেই করবেন।
সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান সাংবাদিকদের বলেছেন, "আমরা সারা বিশ্বের আমাদের অংশীদার, বন্ধুদের, এবং বিশেষ করে ভোক্তা দেশগুলোর কথা শুনি। কিন্তু দিনের শেষে, ওপেক প্লাস বাজার পরিস্থিতি অনুসরণ করে, সেই প্রয়োজন অনুযায়ীই শক্তি সরবরাহ করবে।"
ওপেক প্লাস
ওপেক প্লাসের বর্তমান চুক্তি অনুযায়ী আগামী মাস থেকে সৌদি আরবের ১১ মিলিয়ন ব্যারেল তেল উৎপাদন করার কথা। তেইশটি তেল উৎপাদনকারী দেশের এই জোট - ওপেক প্লাস, যুক্তরাষ্ট্রসহ ভোক্তা দেশগুলোর অনুরোধে ইতিমধ্যে জুনে তেল উৎপাদন বাড়াতে যাচ্ছে।
তারপরও, বাজারে মন্দার ঝুঁকি থাকায়, সাম্প্রতিক সময়ে তেলের বেড়ে যাওয়া দাম কমে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে, আগামী ৩রা অগাস্ট জোটের পলিসি মিটিংয়ের আগে এই চিত্র বদলে যেতে পারে।
বাস্তবতা হচ্ছে সৌদি আরব মাঝারি মেয়াদে তেল উৎপাদন আর বাড়াতে পারবে না। মে মাসে, সৌদি জ্বালানি মন্ত্রী প্রিন্স আবদুল আজিজ বিন সালমান বলেছেন, সৌদি উৎপাদন "সম্ভবত" ২০২৬ সালের শেষের দিকে বা ২০২৭ সালের শুরুতে প্রতিদিন ১৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন এবং ১৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন ব্যারেলে উন্নীত হবে।''
কিন্তু ২০২৬-২৭ তো বহু দূরের কথা। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকের জন্য তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস সংকটের তাহলে আশু সমাধান কি?
দেশের ভেতরের তেল পাম্প প্রতিষ্ঠানগুলোও কোনো আশার বানী দিচ্ছে না। তেল ও পেট্রোলের দাম বাড়ছে- জ্বালানি কোম্পানির মুনাফা বাড়ছে।
এদিকে ইউরোপও রাশিয়ার উপর নির্ভরতা শেষ করতে চায়। তবুও যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ তেল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এই মুহূর্তে আরও তেল পাম্প করে পুঁজি করতে আগ্রহী নয়।
ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ) এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী পরিশোধন ক্ষমতা ২০২১ সালে প্রতিদিন ৯ দশমিক ১ মিলিয়ন ব্যারেল কমেছে। তিরিশ বছরের মধ্যে বৈশ্বিক পরিশোধন ক্ষমতার একরকম পতন এবারই প্রথম।
তেল পরিশোধন ক্ষমতা কমেছে
যুক্তরাষ্ট্রে ২০২০ সালের শুরু থেকে পরিশোধন ক্ষমতা কমেছে ১ দশমিক ১ মিলিয়ন ব্যারেল। যুক্তরাষ্ট্র এখন তেল উৎপাদন করছে ১১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ব্যারেল, অথচ মহামারির আগে ২০২০ সালের মার্চে সেট করা রেকর্ড অনুযায়ী তেল উৎপাদন করার কথা ছিল ১৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন ব্যারেল।
যুক্তরাষ্ট্রে তেলের উৎপাদন কমে গেছে অথচ যোগ হয়েছে ইউরোপকে তেলের জোগান দেয়ার প্রয়োজনীয়তা।
এক সমীক্ষা অনুযায়ী তেলের উৎপাদন না বাড়ার সবচেয়ে বড় কারণ হল যে যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি কোম্পানি এবং ওয়াল স্ট্রিট বিনিয়োগকারীরা নিশ্চিত নয় যে, প্রচুর পরিমাণে নতুন কূপ খনন করে লাভ করার জন্য তেলের দাম যথেষ্ট বেশি থাকবে।
অনেকেই মাথায় রাখছেন কিভাবে দুই বছর আগে তেলের দাম হঠাৎ করে ভীষণভাবে কমে গিয়েছিল, যার ফলশ্রুতিতে কোম্পানিগুলিকে হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই এবং অনেক কূপ বন্ধ করতে হয়েছিল।
মার্চের মাঝামাঝি ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ডালাস একটি জরিপ করে। এই জরিপে ১৪১ টি তেল কোম্পানির নির্বাহীরা আরও তেল পাম্প না করার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হ'ল বিনিয়োগকারীরা চায় না যে কোম্পানিগুলো আরও বেশি তেল উৎপাদন করুক, কারণ তারা মনে করেন এতে করে তেলের উচ্চমূল্যের সমাপ্তি ত্বরান্বিত হবে।
ইরানের নতুন পারমাণবিক চুক্তি?
তেল এক্সিকিউটিভ এবং বিনিয়োগকারীরা তেলের দাম আবার দ্রুত হ্রাস পেতে পারে আশংকা করে বেশ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, রাশিয়া যুদ্ধে হারতে পারে এবং পিছু হটতে পারে।
চীনে কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাব এবং লকডাউন সেই দেশের অর্থনীতিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি ও এনার্জির চাহিদা কমিয়ে দিতে পারে।
ইরানের সাথে নতুন পারমাণবিক চুক্তি তেল রপ্তানির সূচনা করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের তেল কোম্পানিগুলো শুধু নয় - সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশগুলির সংস্থার অন্যান্য সদস্যরাও ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে অনেক বেশি তেল পাম্প করতে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে।
ওয়াল স্ট্রিট আগ্রহী নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বড় তেল কোম্পানিগুলো অভিযোগ করে যে তারা আরও বিনিয়োগ করতে চাইলেও এটা কঠিন হবে কারণ ওয়াল স্ট্রিট পূঁজি বাজার নতুন জ্বালানি প্রকল্পে অর্থায়ন করতে আগ্রহী নয়।
এর পরিবর্তে কিছু বিনিয়োগকারী যারা জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে উদ্বিগ্ন তারা, তাদের অর্থ পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, বৈদ্যুতিক গাড়ি এবং অন্যান্য ব্যবসায় লাগাচ্ছেন।
বিনিয়োগকারীরা যে পরিবেশবাদী হয়ে উঠেছেন, তা নয়- সিদ্ধান্তগুলো আসছে পুরোটাই বাণিজ্যিক চিন্তা থেকে।
একদিকে রাশিয়ার তেল ধীরে ধীরে এবং অবিচ্ছিন্নভাবে বিশ্ব বাজার থেকে সরানো হচ্ছে। বাড়ছে গ্যাসের সংকট। অপরদিকে চীনে নেয়া হয়েছে, জিরো - কোভিড পলিসি, চলছে লকডাউন- এরকম পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, মূল্যস্ফীতি শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা বলা মুশকিল।
আইএমএফের সতর্কবার্তাকে আমলে নিয়ে বিশ্বনেতারা বৈশ্বিক মন্দা ঠেকাতে কী উদ্যোগ নেয় এর উপরে নির্ভর করছে আগামী দিনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি।
রাশিয়া-ইউক্রেইন যুদ্ধের ফলাফল হয়ত দ্রুতই নির্ধারণ করে দেবে শেষ পর্যন্ত চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান, হয়তো নতুন করে নির্ধারণ হবে বিভিন্ন রাষ্ট্র ও জোটের অবস্থান।
কিন্তু তাতে করে নিন্মবিত্ত মানুষ, দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের ভাগ্যের কোন বদল হবে না, বরং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে গিয়ে তারা যে আরও অসহায় হয়ে যাবে- তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ ক্ষমতার রাজনীতি কিংবা মুনাফার রাজনীতি, নিপীড়িতের জীবন কোনটারই বিবেচ্য নয়।
( দ্য রিপোর্ট / টিআইএম/১ আগস্ট,২০২২)
পাঠকের মতামত:

- পারভেজের সেঞ্চুরিতে আমিরাতকে হারাল বাংলাদেশ
- পুঁজিবাজারের উন্নয়নে অংশীজনদের সঙ্গে বিএসইসি’র মতবিনিময়
- আবার বাড়ল স্বর্ণের দাম
- রায়ের সমালোচনাকারীরা আদালত অবমাননা করছেন: ইশরাক
- সেনানিবাস ঘিরে ‘নাশকতার পরিকল্পনা’, বরখাস্ত সৈনিকসহ গ্রেপ্তার ৩
- গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২০০, ঘরছাড়া ৩ লাখ
- ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
- পরিবারসহ এনসিপি নেতা আখতারকে হত্যার হুমকি দিয়ে চিঠি
- ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনকে ফোন করবেন ট্রাম্প
- "করিডোর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়"
- ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার
- জাতীয় নির্বাচনে ৩৩ শতাংশ নারী প্রার্থী করার দাবি
- ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে বাধা কোথায়: নজরুল ইসলাম খান
- ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ, আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব হলেন যারা
- জনগণের সমর্থনেই আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে : প্রেস সচিব
- পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
- জবি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার
- তথ্য উপদেষ্টার ওপর বোতল নিক্ষেপ: একজন ডিবি হেফাজতে
- ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক, জনমনে আতঙ্ক
- নেপালকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
- ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ রয়েছে: রিজভী
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় লিভ টু আপিল শুনানি ২৬ মে
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভ্রাম্যমাণ দোকান গুঁড়িয়ে দিল ডিএনসিসি
- গ্রেডভিত্তিক ১০ থেকে ২০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার সুপারিশ
- পূর্ণ দিবস ধর্মঘট ঘোষণা, ঢাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক ভবনে তালা
- "গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন"
- দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাটডাউন ঘোষণা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
- নার্স ও মিডওয়াইফদের শাহবাগ অবরোধ
- পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত
- সাম্যের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে যা বললেন বড় ভাই সাগর
- হাইকোর্টে জামিন পেলেন ডা. জুবাইদা রহমান
- সাম্য হত্যা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি
- আহত ৩৮ জন ঢামেকে, কাকরাইল না ছাড়ার ঘোষণা জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
- সাম্য হত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
- ফেসবুক-ইউটিউবসহ আ. লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
- "দেশের অর্থনীতি পাল্টাতে চট্টগ্রাম বন্দরই আমাদের ভরসা"
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
- গাজাজুড়ে বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত অন্তত ৮১
- পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত ও পাকিস্তানের
- ঝড়বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- রাবাদাকে রেখেই ফাইনালের দল দিল দক্ষিণ আফ্রিকা
- পাকিস্তান সফর নিয়ে সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিবি
- মোদির সময় ফুরিয়ে এসেছে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- ঢাবি ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় দুইজন আটক
- দেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো চট্টগ্রাম বন্দর: প্রধান উপদেষ্টা
- চট্টগ্রাম বন্দরে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
- বিক্ষোভের মুখে মেজাজ হারালেন ঢাবি ভিসি, ‘মার বেটা আমাকে, মার’
- ছাত্রদলের বিক্ষোভ, ঢাবি ভিসির পদত্যাগ দাবি
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাবি ছাত্রদল নেতা খুন
- বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৮ জনকে শ্যামনগর থানায় হস্তান্তর
- ব্যাংকের তহবিল প্রতারণায় দায়ী হবেন এমডি-চেয়ারম্যানও, অধ্যাদেশ জারি
- নিজের বক্তব্য ঘিরে বিভ্রান্তি, ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন কোহলি
- ওদিক থেকে গুলি চললে, এদিক থেকে গোলা চলবে: মোদি
- সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার অনুরোধ
- কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পেলেই ব্যবস্থা: সিইসি
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস
- নেতাকর্মীদের উদ্দেশে জামায়াত আমিরের বার্তা
- চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ফোরামের
- ভুটানকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
- ভয়াবহ বন্যায় কঙ্গোয় ৬২ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ৫০
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, ঢাকায় ৩৯.৯ ডিগ্রি
- যে আইনে আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে পারে ইসি
- নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
- শেয়ারবাজার যেন লুটেরাদের আড্ডাখানা না হয় : ড. ইউনূস
- আবদুল হামিদের বিদেশ যাওয়া তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি
- সন্ত্রাসবিরোধী আইন: ‘সত্তার কার্যক্রম’ নিষিদ্ধের বিধান অনুমোদন
- আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: ফখরুল
- আবারও কমল সোনার দাম
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা
- ‘তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে’ রাজি পাকিস্তান-ভারত: ট্রাম্প
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- আহত ৩৮ জন ঢামেকে, কাকরাইল না ছাড়ার ঘোষণা জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
- বিক্ষোভের মুখে মেজাজ হারালেন ঢাবি ভিসি, ‘মার বেটা আমাকে, মার’
- ওদিক থেকে গুলি চললে, এদিক থেকে গোলা চলবে: মোদি
- জবি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিলো সরকার
- নিজের বক্তব্য ঘিরে বিভ্রান্তি, ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার অনুরোধ
- ব্যাংকের তহবিল প্রতারণায় দায়ী হবেন এমডি-চেয়ারম্যানও, অধ্যাদেশ জারি
- বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৮ জনকে শ্যামনগর থানায় হস্তান্তর
- চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পেলেই ব্যবস্থা: সিইসি
- টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন কোহলি
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
- ঝড়বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- নেতাকর্মীদের উদ্দেশে জামায়াত আমিরের বার্তা
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাবি ছাত্রদল নেতা খুন
- ছাত্রদলের বিক্ষোভ, ঢাবি ভিসির পদত্যাগ দাবি
- সাম্য হত্যা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি
- দেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো চট্টগ্রাম বন্দর: প্রধান উপদেষ্টা
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভ্রাম্যমাণ দোকান গুঁড়িয়ে দিল ডিএনসিসি
- পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত ও পাকিস্তানের
- হাইকোর্টে জামিন পেলেন ডা. জুবাইদা রহমান
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
- গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২০০, ঘরছাড়া ৩ লাখ
- ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনকে ফোন করবেন ট্রাম্প
বিশ্ব - এর সব খবর
