পড়শি দেশের রাজনীতিতে ভারত কতটা হস্তক্ষেপের চেষ্টা করে?
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম দেশ হিসেবে ভারত বরাবরই নিজের চারপাশে একটি নিজস্ব প্রভাব বলয় তৈরি করতে চেয়েছে, তাতে কোনও ভুল নেই।
শুধু বিগত এক দশকের মধ্যেই তারা শ্রীলঙ্কার ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে বিরোধীদের একজোট করার চেষ্টা চালিয়েছে, নেপালের সংবিধান পছন্দ না হওয়ায় স্থলবেষ্টিত ওই দেশটিকে অবরোধের মুখে ঠেলে দিয়েছে - কিংবা ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে গিয়ে কোনও রাজনৈতিক দলকে ভোটে অংশ নিতে বলেছেন - এমন দৃষ্টান্ত আছে অজস্র।
বাংলাদেশে তো এমন একটা ধারণাও তৈরি হয়ে গেছে যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় রয়েছে, সেটা ভারতের সমর্থন ছাড়া কিছুতেই সম্ভব হত না।
এই পটভূমিতে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিঁকিয়ে রাখার জন্য দিল্লিতে গিয়ে তিনি ভারত সরকারকে অনুরোধ করে এসেছেন - বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে. আবদুল মোমেনের এই মন্তব্যকে ঘিরে গত দু'দিন ধরে সঙ্গত কারণেই নজিরবিহীন তোলপাড় চলছে।
তবে ভারতও যে বাংলাদেশের ক্ষমতায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি বন্ধু সরকারকেই দেখতে চায়, সেটাও তারা কখনো গোপন করেনি।
কিন্তু তারপরেও প্রশ্ন থেকে যায়, প্রতিবেশী দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ভারতের প্রভাব বিস্তার করার বা হস্তক্ষেপের আদৌ কতটা ক্ষমতা আছে এবং সেটার কতটুকুই বা তারা প্রয়োগ করে থাকে?
বাংলাদেশ, নেপাল বা শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলোই বা এক্ষেত্রে ভারতের ভূমিকাকে কী চোখে দেখে?
'বন্ধু দেশে চাই বন্ধু সরকার'
দিল্লির থিঙ্কট্যাঙ্ক বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ফেলো শ্রীরাধা দত্তর মতে, প্রতিবেশী দেশে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চাইলেও ভারত সব সময় তা করতে পেরেছে তা কিন্তু নয়।
তিনি বিবিসিকে বলছিলেন, "ঐতিহাসিক কারণেই হোক বা সমসাময়িক কোনও প্রয়োজনীয়তার নিরিখে, একটি বন্ধু দেশে একটি নির্দিষ্ট দলের সরকারকে দেখতে চাওয়াটা কিন্তু অস্বাভাবিক নয়।"
"হয়তো অন্য দলের শাসনকালে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে খুব তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে, তাই সেখানে ফিরে যেতে চাওয়া হয় না। তাই বলে প্রতিবেশী দেশে তত বন্ধুত্বপূর্ণ সরকার ক্ষমতায় এলে ভারত মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, এমনও কিন্তু নয়," বলছিলেন শ্রীরাধা দত্ত।
এই গবেষক বিশ্বাস করেন, অন্য একটি দেশে গিয়ে সে দেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার বা ফলাফলকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা যেমন ভারতের নেই, তেমনি অভিপ্রায়ও নেই।
"কিন্তু যে সরকারের সঙ্গে ভারতের অভিজ্ঞতা ভাল, যাদের আমলে ভালভাবে কাজকর্ম হয়েছে তারা ক্ষমতায় ফিরুক বা ক্ষমতায় থাকুক, এটা ভারত বরাবরই চেয়ে এসেছে," বলছিলেন তিনি।
তবে আমেরিকা যেভাবে সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশগুলোতে সরকারের ওলটপালট ঘটাত কিংবা আজও চীন যেভাবে আশেপাশের এলাকায় ছড়ি ঘুরিয়ে থাকে, তার সঙ্গে কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের ভূমিকার কোনও তুলনাই চলে না, বিবিসিকে বলছিলেন সাবেক সিনিয়র কূটনীতিবিদ ও প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ভাস্বতী মুখার্জি।
মিস মুখার্জির কথায়, "ভারতের ভূমিকা নিয়ে এই যে সব কথাবার্তা চলে আমি সেগুলো 'মিথ' বা 'পারসেপশন'ও বলব না, বরং বলব ডাহা মিথ্যে কথা। এটা সত্যি হলে এই অঞ্চলে ভারত আরও অনেক ক্ষমতাশালী ভূমিকায় থাকতে পারত।"
শ্রীলঙ্কার উদাহরণ দিয়ে তিনি বলছিলেন, শ্রীলঙ্কার চরম বিপদের সময় ভারত তাদের তেল, খাদ্যশস্য, আর্থিক ঋণ দিয়ে সাহায্য করেছে - অথচ সেই শ্রীলঙ্কাই ক'দিন বাদে ভারতের আপত্তি উপেক্ষা করে চীনা গুপ্তচর জাহাজকে হাম্বানটোটা বন্দরে ভিড়তে দিয়েছে।
"ভারত যদি শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে সত্যিই মাতব্বরি করত তাহলে কিন্তু এ জিনিস ঘটতেই পারত না," বলছিলেন তিনি।
ভাস্বতী মুখার্জি আরও বিশ্বাস করেন, হস্তক্ষেপের কথাই যদি আসে তাহলে চীন সেখানে ভারতের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে।
"আপনারা বরং চীনা রাষ্ট্রদূতকে জিজ্ঞেস করুন, ভারতের নেইবারহুডে তাদের কীসের এত গরজ? তাইওয়ান স্ট্রেইট বা সাউথি চায়না সি-তে তারা কী করছেন সেটা তো দেখাই যাচ্ছে, দক্ষিণ এশিয়াকেও কিন্তু তারা ছাড়ছে না," মন্তব্য করছেন তিনি।
নেপাল বা শ্রীলঙ্কা যে চোখে দেখে
ভারতের ভূমিকাকে তিনি হস্তক্ষেপ বলেই মানতে রাজি নন, কিন্তু প্রতিবেশী নেপালের অভিজ্ঞতা কিন্তু অন্য কথা বলছে।
নেপালি কমিউনিস্ট পার্টির প্রবীণ নেতা ও এমপি ভীমবাহাদুর রাওয়ালের মতে, তার দেশের প্রতিটি ব্যাপারে ভারতের ক্রমাগত নাক গলানোতেই নেপালে ভারত-বিরোধী সেন্টিমেন্ট মাথা চাড়া দিয়েছে।
মি. রাওয়াল বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, "ভারত বারে বারে যেভাবে নেপালের বিভিন্ন ইস্যু মাইক্রোম্যানেজ করতে চেয়েছে, সেটা কিন্তু দুটো সার্বভৌম দেশের মধ্যে কখনোই মানা যায় না।"
"আমাদের মধ্যে সীমান্ত সমস্যা আছে, তারপরেও ১৯৫০ সালের মৈত্রী চুক্তিকেই নেপালিরা ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ভিত্তি বলে মনে করে থাকেন। কিন্তু ভারত সেটার মর্যাদা দিতে পারেনি।"
তিনি পরিষ্কার বলেন, ২০১৫তে যখন নেপালের নতুন সংবিধান চূড়ান্ত হল, ভারত সে দেশে জ্বালানি, খাবার-দাবার ঢোকা বন্ধ করে দিয়ে তাদের 'ভাতে মারতে চেয়েছিল' এবং তাঁর মতে নেপালের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে এর চেয়ে বড় হস্তক্ষেপ আর কিছু হতেই পারে না।
"এটা শুধু আঞ্চলিক বিগ ব্রাদারসুলভ মনোভাবই নয়, আমি তো মনে করি দুটো দেশের সম্পর্কে যে পারস্পরিক সম্মানের জায়গাটা, সেই লক্ষণরেখাটা ভারত বারবার লঙ্ঘন করেছে," বলছিলেন মি. রাওয়াল।
শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে পরিস্থিতি অবশ্য একটু ভিন্ন:
পঁয়ত্রিশ বছর আগে সেদেশে শান্তিরক্ষী বাহিনী (আইপিকেএফ) পাঠিয়ে হাত পোড়ানোর পর ভারত শ্রীলঙ্কার ব্যাপারে অনেকটাই সাবধানী অবস্থান নিয়ে চলে, তবে গত কয়েক বছরে সেখানে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবে ভারতও কিন্তু নড়েচড়ে বসেছিল।
কলম্বোতে রাজনৈতিক ভাষ্যকার তিসারানি গুনাসেকারা বলছিলেন, "বাস্তবতা হল এই মুহুর্তে ভারতের হয়তো শ্রীলঙ্কার ওপর কিছু শর্ত চাপিয়ে দেয়ার এক্তিয়ার আছে, কারণ আমাদের শোচনীয় আর্থিক দশায় তারাই একমাত্র দেশ যারা সহায়তা করতে এগিয়ে এসেছে।"
কিন্তু অতীতে যখনই ভারত মনে করেছে শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক পরিস্থিতি তাদের অনুকূলে নয়, তখনই সেখানে সক্রিয়তা দেখাতেও তারা দ্বিধা করেনি।
মিস গুনাসেকারা মনে করিয়ে দিচ্ছেন, "প্রেসিডেন্ট জয়াবর্ধনে যখন শীতল যুদ্ধের সময় আমেরিকা-পাকিস্তান ব্লকের দিকে ঝুঁকছিলেন, বিচলিত ভারত তখন শ্রীলঙ্কায় অতি-সক্রিয়তা দেখিয়েছিল।"
"কিংবা ধরুন প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসা পরিষ্কার চীনপন্থী ছিলেন। ২০১৫তে বিরোধী দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে তাকে হারানোর ক্ষেত্রে ভারতের যে বড় ভূমিকা ছিল, এটাও কিন্তু সুবিদিত। ভারতের ওই পদক্ষেপ ছাড়া মৈত্রীপালা সিরিসেনার পক্ষে ক্ষমতায় আসা খুবই কঠিন হত," জানাচ্ছেন তিনি।
বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা
তবে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ভারতের ভূমিকা নিয়ে এই অঞ্চলে যে দেশটি চিরাচরিতভাবে সবচেয়ে বেশি আলোড়িত - তা নি:সন্দেহে বাংলাদেশ। গত পঞ্চাশ বছরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারত কীভাবে আর কতটা নাক গলিয়েছে, তা নিয়ে তর্কবিতর্কেরও যেন শেষ নেই।
বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেনের কথায়, "এই অঞ্চলের বাকি দেশগুলোর চেয়ে ভারত আকার, অর্থনীতি, জনসংখ্যা বা সামরিক শক্তিতে এতটাই এগিয়ে যে তাদের জন্য একটা হেজিমনিস্টিক বা আধিপত্যবাদী মনোভাব নিয়ে চলাটা খুব স্বাভাবিক আর তারা সেই চেষ্টাটা করেও।"
তবে তিনি সেই সঙ্গেই বিশ্বাস করেন, ভারত কোন দেশে সেটা কতটা করতে পারবে তা কিন্তু সেই দেশের ওপরেও বেশ খানিকটা নির্ভর করে।
"মানে বলতে চাইছি, ওই দেশ ভারতের হস্তক্ষেপ কতটা গ্রহণ করবে সেটাও কিন্তু একটা ফ্যাক্টর। ভারত যেখানে বেশি ইন্টারেস্ট দেখাবে এবং যে দেশ সেটা ভারতকে বেশি করে করতে দেবে, বোঝাই যায় যে সেখানেই হস্তক্ষেপটা বেশি হবে," বলছিলেন মি. হোসেন।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশেষজ্ঞ লাইলুফার ইয়াসমিন মনে করেন, ২০২২ একটা আলাদা যুগ - ২০ বছর আগেও একটা দেশ যেভাবে অন্য দেশে হস্তক্ষেপ করতে পারত তা আজ আর সম্ভব নয়।
"বিংশ শতাব্দীতেও একটা দেশ যেভাবে অন্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক রাখত, আজকের গ্লোবালাইজেশনের যুগে সেটা কিন্তু ওভাবে আর কাজ করে না," তিনি বলছিলেন, আজকের বাংলাদেশেও ভারত কিছুতেই ওভাবে সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।"
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জঙ্গী গোষ্ঠীগুলোকে দমন করতে যেভাবে সাহায্য করেছে, শুধুমাত্র ওই একটি কারণেই দিল্লি আওয়ামী লীগকে ঢাকায় আরও বহুকাল ক্ষমতায় দেখতে চাইবে, ভারতে বহু পর্যবেক্ষকই এ কথা বিশ্বাস করেন।
কিন্তু তার জন্য খুব বেশি হলে অর্থ বা রিসোর্সেস দিয়ে বন্ধুদের সাহায্য করা যেতে পারে, নৈতিক সমর্থন দেওয়া যেতে পারে-কিন্তু ভোটটা সেই দলকে নিজেদেরই জিতে আসতে হবে বলে তাদের অভিমত।
এই প্রসঙ্গে সাবেক কূটনীতিবিদ তৌহিদ হোসেন আবার মনে করিয়ে দিচ্ছেন, "বাংলাদেশে ২০১৪র নির্বাচনে ভারত যে সরাসরি হস্তক্ষেপ করেছিল পাবলিক ডোমেইনেই তার প্রমাণ আছে।"
"আর ২০১৮তেও বাংলাদেশে কোনও সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হয়নি - এবং এদেশের বহু মানুষ বিশ্বাস করেন ভারতের আশীর্বাদ ছাড়া সেটা কিছুতেই সম্ভব ছিল না।"
বিবিসি বাংলার দিল্লি প্রতিনিধি শুভজ্যোতি ঘোষের প্রতিবেদনটি দ্য রিপোর্টের পাঠকদের জন্য তুলে দেওয়া হলো।
পাঠকের মতামত:
- বিচার না হলে বিপিএল ছাড়ার হুমকি বরিশাল মালিকের
- জাবিতে পোষ্য কোটা বাতিল
- আর্জেন্টিনা থেকে এল ৫০ হাজার টন গম
- হঠাৎ-ই স্কোয়াড থেকে সরানো হলো বুমরাহকে, বাড়ছে শঙ্কা
- গাজা উপত্যকা দখল করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- উত্তরবঙ্গের সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ ঘোষণা
- আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
- শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস
- বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
- হাসিনার পতন ঘটলেও চূড়ান্ত বিজয় এখনও আসেনি : হাসনাত আবদুল্লাহ
- কারণে-অকারণে অবরোধ, ধৈর্যের সীমা শেষ করে দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘‘বেস্ট ব্যাংকিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড’’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন ঢাকা ক্যাপিটালস টিমের সদস্যরা
- ইসলামী ব্যাংকের সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চট্টগ্রামে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
- সৌদি আরবের জ্বালানি বহির্ভূত খাতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ঢাকায় ফিরছেন মুশতাক
- বাংলাদেশ ব্যাংকে গোপন ৩০০ লকারের সন্ধান, যে কোনো সময় অভিযান
- যুক্তরাজ্যের আদলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ার রূপরেখা দিলো বিএনপি
- ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করা প্রয়োজন’
- পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন থাকছে না
- পাচার সম্পদ পুনরুদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
- "৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব প্রকাশ করা হবে"
- বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেপ্তার
- ছয় মাসে লোকসানে ৬ কোম্পানি
- সরস্বতী পূজা আজ
- আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- ঢাকা ছাড়ছেন রাজশাহীর বিদেশি ক্রিকেটাররা
- যুক্তরাষ্ট্রে ৯ দিনে ৭ হাজারের বেশি অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ: বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ শেষ আজ
- "দাবির মুখে সরকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করবে না সরকার"
- আহতদের সুচিকিৎসা দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- তিতুমীর কলেজ ‘শাটডাউন’ ঘোষণা, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
- দাবি পূরণের আশ্বাসে যমুনার সামনে থেকে চলে গেলেন আহতরা
- সংস্কারের আলোচনা দীর্ঘ হলে স্বৈরাচার সুযোগ পাবে: তারেক রহমান
- শীতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ, এখন থেকেই নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন ৩৫৬ কোটি টাকা
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- পারিশ্রমিক না পাওয়ায় হোটেল ছাড়েননি রাজশাহীর ক্রিকেটাররা
- নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন হান্নান
- কারা অধিদপ্তরের লোগো পরিবর্তন, সরে গেলো নৌকা
- বর্ষার আগে ঢাকার ১৯ খালে প্রবাহ ফেরাতে পারব: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- নিবন্ধনকেন্দ্রে নিরাপত্তা দিতে আইজিপিকে ইসির নির্দেশ
- ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হলো টঙ্গীর তুরাগ তীর
- ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন ফখরুল-খসরু
- মহাখালীতে সড়ক অবরোধ, ‘ব্লকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচি শিথিল
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- সান্তোসে ‘রাজপুত্র’ বেশে প্রত্যাবর্তন নেইমারের, পরবেন ‘রাজা’র জার্সি
- হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু, জরুরি তদন্তের নির্দেশ
- যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতার মৃত্যু: উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা
- ফিক্সিংয়ের অভিযোগ, বিজয়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রে জনবহুল এলাকায় বিমান বিধ্বস্ত, হতাহতের শঙ্কা
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা, উদ্বোধন করবেন ড. ইউনূস
- আজ থেকে সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ
- ঘন কুয়াশা: রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনার কবলে ৬ গাড়ি
- রমজানে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ
- সুপ্রিম কোর্টে সচিবালয় স্থাপনের বিকল্প নেই: প্রধান বিচারপতি
- এমবিবিএস ভর্তি: প্রমাণ নিয়ে আসেননি মুক্তিযোদ্ধা কোটার ৪৯ শিক্ষার্থী
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- চুক্তি সই করল এআইবি পিএলসি ও দি ইবনে সিনা ট্রাস্ট
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"
- পাকিস্তানে অতর্কিত হামলায় ১৮ সেনা নিহত
- তিন জন বাদ, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ জন
- আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করবে বৈষম্যবিরোধীদের লিগ্যাল সেল
- ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস
- কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের
- আসিফ ও আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিইনি: নাহিদ
- ওয়াশিংটনে মাঝ আকাশে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষ
- কোচ বাটলারকে চান না সাবিনারা
- যারাই ক্ষমতায় আসুক দেশ চালানো চ্যালেঞ্জিং হবে: তারেক রহমান
- ঋণে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কমিটি
- নির্বাচন কমিশন নির্বাহী বিভাগের আজ্ঞাবহ: বদিউল আলম মজুমদার
- সৌদিতে বাংলাদেশি বন্দিদের ক্ষমা করতে আসিফ নজরুলের অনুরোধ
- বিপিএলে পারিশ্রমিক ইস্যুতে তদন্ত কমিটি
- এক গণমাধ্যমে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সর্বোচ্চ ১৫ জন
- বিএসইসির শিবলী রুবাইয়াতসহ ৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা: ‘মনে হয় না আর কেউ বেঁচে আছেন’
- ধর্মের ভিত্তিতে নয়, দেশ পরিচালিত হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে: জামায়াতের আমির
- দাবি পূরণে ৪টা পর্যন্ত সময় দিলেন আহতরা
- ২১ কোম্পানির অর্ধবার্ষিকে মুনাফা বেড়েছে
- বিতর্কিত প্রবন্ধ প্রত্যাহার, ‘ছাত্র সংবাদ’ এর দুঃখ প্রকাশ
- আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের অসন্তোষ
- ব্যাংক লুটের টাকা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনে
- পুলিশ কর্মকর্তাদের শঙ্কা, এভাবে চললে মৃত্যু ঘটবে জুলাই বিপ্লবের
- বোনের বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামান গ্রেপ্তার
- "নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প নেই"