প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম;হাঁসফাস করছেন মধ্য ও নিম্নবিত্ত
.jpg)
মাহি হাসান, দ্য রিপোর্ট: প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে নিত্যপণ্যের দাম । বেতন বা মজুরি না বাড়ায় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির মাশুল গুণতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের, হাঁসফাস করছেন তারা। বাজারকে সামলানোর কোন উপায়ই এখন কাজে আসছে না। আসছে রোজায় পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়ার আতঙ্কে আছেন সাধারণ মানুষ। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ,ডলারের উচ্চ মূল্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানীর মূল্য বৃদ্ধি এবং পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পারার কারণকেই মূলত নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। বিপরীতে কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের নেতাদের মতে ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতায় দাম বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত জরিপ করে বাংলাদেশের নিম্ন আয়ের মানুষের আয়-ব্যয় নিয়ে। এতে দেখা গেছে, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ বাবদ খরচ বাড়ায় সামগ্রিকভাবে জীবনযাপনের খরচ বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি বিপদে আছেন ৫৩ শতাংশ মানুষ।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, ৫৩ শতাংশ মানুষ পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে জীবনযাপন ও খাদ্য বাবদ খরচ কমিয়েছে, তারা টিকে থাকতে তিনটি উপায় বেছে নিয়েছেন। এর মধ্যে ২৮ শতাংশ পরিবার বাকিতে খাবার কিনছে। ৫৩ শতাংশ ঋণ করছে, ১৫ শতাংশ তাদের সঞ্চয় বা জমানো টাকা ভেঙে প্রতিদিনের খরচের জোগান দিচ্ছে। বাকি ৪ শতাংশ পরিবার জমি বিক্রি করছে বা অন্যত্র চলে গিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। সার্বিকভাবে মাত্র ১৩ শতাংশ পরিবার সরকারি-বেসরকারি সহায়তা পাচ্ছে। জরিপে দেখা গেছে, একজন মানুষের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম যতটা খাবার দরকার, তার দাম এক বছরে ১২ শতাংশ বেড়েছে। বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম খাবার কেনা বাবদ মাসে মাথাপিছু খরচ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৩৯ টাকা, যা উপার্জন করা সাধারণের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। ২২ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ডব্লিউএফপির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য ৬৮ শতাংশ মানুষের জন্য গভীর দুশ্চিন্তার বিষয়। খাদ্যপণ্যের মধ্যে চালের দাম এক বছরে বেড়েছে ১১ শতাংশ। আর কোভিড সংক্রমণের আগের সময় অর্থাৎ ২০২০ এর মার্চের আগের তুলনায় বেড়েছে ৬১ শতাংশ।
বাজারের পরিস্থিতি জানতে রাজধানীর মালিবাগ,কাওরান বাজার,মৌলভীবাজার ঘুরেছে দ্য রিপোর্টের এ প্রতিবেদক। বাজারে দাম বাড়ছে না এমন পণ্য খুঁজে পাওয়া যায় নি। রাজধানীর রামপুরায় পরিবার নিয়ে থাকেন ইসহাক মিয়া । একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নাইট গার্ডের কাজ করেন। বেতন পান ১৭ হাজার ৫০০ টাকা। ৫ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে থাকতেন পুর্ব রামপুরার একটা ভাড়া বাসায় এক রুম নিয়ে । বাকি ১২ হাজার টাকা দিয়ে দুই সন্তান নিয়ে ভালোই চলতে পারতেন । এর মধ্য এক সন্তানের বয়স ১৪ বছর। ভর্তি করিয়েছিলেন স্কুলে। পড়াশুনাও করছিলো। কিন্তু এই বছরের শুরুতে স্কুলে আর বেতন দিতে পারেন নি। পড়াশুনা বাদ দিয়ে ছেলেকে এক বাড়ির দারোয়ান হিসেবে কাজে পাঠিয়েছেন। ইসহাক মিয়ার সাথে গিত শনিবার বাজারে কথা হচ্ছিলো এই প্রতিবেদকের । আক্ষেপ করে বাজারের ব্যাগ থেকে দেখালেন মুরগি কিনতে এসে নিয়ে যাচ্ছেন মুরগির পা ও চামড়া। জানালেন তার দুই সন্তানকে আগে প্রতিদিন পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে ডিম খাওয়াতেন। সেটাও এখন বাদ দিয়েছেন। কোন রকমে ডাল ভাত খেতে পারলে এখন খুশি। ইসহাক মিয়াই নয় শুধু। দেশের একটি বিশাল গোষ্ঠীকে এখন এই ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হচ্ছে । নওশের আলী নামে এক রিকশাচালক দ্য রিপোর্টকে জানালেন ,তিনি যে মেসে থাকেন সেখানে দুই মাস আগে দুই বেলা খাওয়া বাবদ প্রতিদিন ১০০ টাকা দিতে হতো। গত মাস থেকে ১২০ টাকা দিতে হয়েছে। চলতি মাস থেকে প্রতিদিন ১৪০ টাকা দিতে হচ্ছে। দুই মাসের ব্যবধানে তার প্রতিদিন দুই বেলা খাবার খরচ বেড়েছে ৪০ টাকা।অর্থাৎ, মাসে প্রায় ১২০০ টাকা দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার আয় বেড়েছে কি? এই প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাড়ার তো প্রশ্নই আসে না উল্টো কমেছে। যেখানে রিকশা রাখেন গ্যারেজ ভাড়া বেড়েছে। সারাদিন রিকশা চালানোর মাঝে কোথায় চা-বিস্কুট-পানি যা খাচ্ছেন সবই অতিরিক্ত দামে । সকালের নাস্তা আর দিনভর চা বিস্কুটের জন্য প্রতিদিনের খরচ ৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ -৬০ টাকায় দাড়িয়েছে। কোন ভাবেই পরিস্থিতি সামলে উঠতে পারছেন না বলে জানা চল্লিশোর্ধ এই রিকশাচালক। ঢাকার জ্যামের কারণে বেশী ভাড়া টানতে পারেন না। সময়ে কুলায় না, রাস্তায় আটকে থাকতে থাকতে সময় পেরিয়ে যায়। ফলে রিকশা ভাড়া বাড়লেও দিন শেষে তার আয় বাড়ছে না। শুধু নিম্নবিত্তই নয় ,মধ্যবিত্তকেও পড়তে হচ্ছে চরম বিপদে। দেশের সরকারি একটি ব্যাংকের মধ্যম সারির এক কর্মকর্তা আক্ষেপ করে বললেন, প্রায় ত্রিশ বছর ধরে ঢাকায় বসবাস করছি। কিন্তু এমন বাজে পরিস্থিতির মুখে পড়িনি কখনো। ২২ হাজার টাকা বাসা দিয়ে থেকে আগে অন্তত সপ্তাহে একদিন বাসায় ভালো খাবার (পোলাও,গরু) খাওয়া যেতো। কিন্তু এখন মুরগিই খাওয়ার সুযোগ হয় না। আর পেরে উঠছেন না বলে জানান তিনি । রাজধানীর মালিবাগ বাজারে বাজার করতে আসা এই ব্যাক্তি সংসার চালানোর এ করুণ বর্ণনা দিচ্ছিলেন।
বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান চাল । সেই চালের দাম গত ৪-৫ মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৭-৮ টাকা। গত সেপ্টেম্বরে সরু চাল বিক্রি হতো ৮৮-৯০ টাকায় যা এখন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৮৯- ৯০ টাকায় । মাঝারি চাল ৫৬ থেকে ৫৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । মসুর ডাল ১২০ টাকা থেকে লাফিয়ে উঠতে উঠতে এখন ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চিনি ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে , কখনো ১২০ তে উঠেছে। এই চিনি গত ৬ মাস আগে বিক্রি হতো ৮৫ টাকায় । প্রায় ৩০ টাকা বেড়েছে। ঢাকা শহরে বসবাসরত বিশাল জনগোষ্ঠীর বড় অংশ পুষ্টি নিশ্চিতে ডিম এবং ব্রয়লার মুরগির উপর নির্ভরশীল । কিন্তু গত কয়েকদিনে ডিম আর ব্রয়লার মুরগির দাম নাগালের বাইরে। ব্রয়লার মুরগি এখন ঢাকার প্রায় সব বাজারেই বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায় যা ১৫০-১৬০ টাকায় গত সেপ্টেম্বর- অক্টোবরেই পাওয়া যেতো। এক ডজন ডিম গত সপ্তাহে বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে । যদিও বর্তমানে ১৩৫-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।গত বছর সেপ্টেম্বরে ১১৫-১২০ টাকা ছিলো ডিমের ডজন।
গুড়োদুধের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক মাস ধরে । আবুল খায়ের গ্রুপের মার্কস ব্র্যান্ডের গুঁড়োদুধের দর এক মাসে চারবার বাড়ানো হলো । চার দফায় ২৮০ টাকা কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে মার্কসের। শনিবার কোম্পানিটি একদিনে কেজিপ্রতি ২০ টাকা বাড়িয়েছে গুঁড়ো দুধের দাম। মেঘনা গ্রুপের সুপার পিওর গুঁড়ো দুধের দাম এক মাস আগেও প্রতি কেজি ৬৯০ টাকা ছিল। বর্তমানে তা ৮৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । তরল দুধের প্রায় প্রতিটি কোম্পানিই প্রায় লিটারে বিক্রি হতো ৮০ টাকা বা এর আশেপাশে এখন যা ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ।লবন প্রায় বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়।
আটা ময়দার দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক রকম। গত ৬ মাস আগে কেজি প্যাকেটের আটা পাওয়া যেতো ৫০ টাকায়। বর্তমানে তা কিনতে গুণতে হচ্ছে ৬৮ টাকা। ৬০ টাকায় ময়দা এখন ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রোজার পণ্য হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত এক মাসে ছোলার দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় উঠেছে। মাসখানেক আগেও প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। আর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য বলছে, গত বছরের এই সময়ে বাজারে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আর এক মাসে আগে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া আজোয়া খেজুর এখন ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইরানি মরিয়ম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। এই খেজুরের দাম এক মাস আগেও ছিল ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি। সৌদি মরিয়ম খেজুরের দামও বেড়েছে। এটির দাম কেজিতে ১০০ টাকা বেড়েছে। এখন ৯০০ টাকার আশপাশে ঘুরছে।
এদিকে নিত্য পণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টয়লেট্রিজ আইটেম । এগুলোর দাম যেনো নীরবে বাড়ছে। বৈশ্বিক সংকটের কথা বলে কোনো ঘোষণা ছাড়াই নিত্যব্যবহার্য পণ্য সাবান, টুথপেস্ট, পাউডার, ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পুসহ সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম প্রতিদিনই বাড়ছে। ৬ মাসের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম ১০ থেকে ১২০-১৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে । অনেক কোম্পানি দাম না কমিয়ে পরিমান কমিয়ে ভিন্ন মোড়কে বিক্রি করছে।
তথ্য অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম লাক্স সাবানের দাম ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৫ টাকা। লাইফবয় ১০০ গ্রাম সাবানের দাম ৩২ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫০ টাকা। বেড়েছে সব ধরনের ডিটারজেন্টের দাম। হুইল কাপড় কাচার সাবানের দাম ১৮ টাকা থেকে বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে। ১৩০ টাকার হুইল ডিটারজেন্টের দাম এখন ১৬৫ টাকা। আর ১৫০ টাকার হুইল রিন পাউডারের দাম বেড়ে ২১০ টাকা হয়েছে। ৫০০ গ্রাম ভিমবার লিকুইড বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ১৭৫ গ্রাম রিফিল ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৫ টাকা। বোতলজাত লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ৮৫ টাকা থেকে বেড়ে ১০৫ টাকা হয়েছে। আর ডেটল হ্যান্ডওয়াশের দাম ৭০ টাকা থেকে বেড়ে ৭৫ টাকা হয়েছে।
সানসিল্কের ৩০০ গ্রামের শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪০০ টাকা করা হয়েছে। অন্যদিকে ডাভ শ্যাম্পু ৩২০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫০ টাকা হয়েছে। আর ৩ টাকা দামের সব মিনিপ্যাক শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪ টাকা করা হয়েছে। ৯০ টাকার ক্লোজআপ টুথপেস্টের দাম বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।১০০ গ্রামের পেপসোডেন্ট ৭৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা কিনতে হচ্ছে ১০০ টাকায়। হারপিক ৭৫০ এমএল কিনতে ক্রেতাকে ১৫০ টাকা গুনতে হচ্ছে, আগে যা ছিল ১২০ টাকা।
এদিকে দরবৃদ্ধির দায় নিজেদের কাঁধে নিতে নারাজ ব্যবসায়িরা। তারা বলছেন আমদানি করতে হয় এমন সব পণ্যের এলসি ঠিক মতো এখনো খুলতে পারছেন না। রাজধানীর অন্যতম বড় পাইকারী মার্কেট পুরান ঢাকার মৌলভিবাজার। এই বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী মোহাম্মদ বশির উদ্দিন মনে করেন, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতির মূল কারণ। দ্য রিপোর্টকে বলেন,যে ধারায় পণ্যের দাম বাড়ছে এমনবস্থায় রোজায় যে বাড়বে না এমন কোন নিশ্চয়তা নেই । ঋণপত্র বা এলসি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক এলসি খোলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন "যতদিন ডলারের দাম ১০০ টাকার নিচে না আসবে ততদিন বাজারদর স্বাভাবিক হবে না"। এই ব্যবসায়ী আরও বলেন "ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধে অনেক পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে না। অন্য জায়গায় থেকে আমদানি করায় খরচ বেড়ে যাছে । একারণে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে।"
কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, "গত বছরের তুলনায় এবার সব ধরণের পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতা আরও বেড়েছে। তিনি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় স্বল্পআয়ের মানুষের কষ্ট বেড়েছে।"
(দ্য রিপোর্ট,মাহা/ টিআইএম/ ০৬-০৩-২৩)
পাঠকের মতামত:

- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা ও তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- "খুব শিগগিরই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাব, এই হোক অঙ্গীকার"
- বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ড. আনিসুজ্জামানের বৈঠক আজ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- আবারো বিসিবি সভাপতি বদলের জোর গুঞ্জন
- অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার আগে নিয়ন্ত্রণে নেবে সরকার: গভর্নর
- এবার ঢাবিতে মশাল মিছিলে উত্তেজনা, শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনি
- গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ঢাকা
- শিবির ছাত্ররাজনীতির পরিবেশকে ‘বিষাক্ত’ করে তুলেছে: উমামা ফাতেমা
- জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- নির্বাচনের রোডম্যাপ না পেয়ে ‘হতাশ’ বিএনপি
- পুতিন ‘আগুন’ নিয়ে খেলছেন: ট্রাম্প
- সচিবালয়ে নিরাপত্তা জোরদার, বিজিবি মোতায়েন
- গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ঢাকা
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- আপিল মঞ্জুর, জামায়াত নেতা আজহার খালাস
- সচিবালয়ে নিরাপত্তা জোরদার, বিজিবি মোতায়েন
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা, বিকেলে সংবাদ সম্মেলন
- শিবির ছাত্ররাজনীতির পরিবেশকে ‘বিষাক্ত’ করে তুলেছে: উমামা ফাতেমা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- এবার ঢাবিতে মশাল মিছিলে উত্তেজনা, শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার আগে নিয়ন্ত্রণে নেবে সরকার: গভর্নর
- রাতে জাপান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- ঈদযাত্রার শেষ দিনের টিকিট বিক্রি আজ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- পুতিন ‘আগুন’ নিয়ে খেলছেন: ট্রাম্প
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ইশরাকের শপথ: সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় স্থানীয় সরকার বিভাগ
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
