অজানা এক মুক্তিযোদ্ধার গল্প

আজ ২৬ মার্চ, ৫৩তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। স্বাধীনতার ঘোষণা এবং মুক্তিযুদ্ধের সূচনার এ সময়টি জাতি নিবিড় আবেগের সঙ্গে স্মরণ করে।রাজধানীসহ সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে মহান স্বাধীনতা দিবস। একই সঙ্গে বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতি স্মরণ করছে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের। এমনই এক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম। পেয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানি স্বাক্ষরিত মুক্তিযোদ্ধা সনদ।
যদিও পরে সেই সনদ হারিয়ে যাওয়ায় আর আবেদন করেননি। ফলে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নামও উঠেনি। যুদ্ধের আগে এবং পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে অসংখ্য বার দেখা করেছেন আব্দুর রহিম। বঙ্গবন্ধুর খুব কাছ থেকে আওয়ামী লীগের একজন সংগঠক হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন নিবিড়ভাবে। তিনি ছিলেন পাকিস্তান রেলওয়ের প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার। মুক্তিযুদ্ধের সময় তোফায়েল আহমেদ, ড.কামাল হোসেন সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে অসংখ্য স্মৃতি রয়েছে তাঁর। একাত্তুর সালে বয়স ছিল চল্লিশ। আজ বিরানব্বই বছর বয়সে মনে করতে পারেন না অনেক কিছু। তবে ২৫ মার্চের সেই ভয়ংকর স্মৃতির কথা এখনো মনে আছে। সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ ছিল না তেমন, তখনকার ঢাকা শহর থেকে চার মাইল দূরে তাঁর নিজ বাড়ি সবুজবাগে আশ্রয় নেওয়া হাজার হাজার আশ্রয়প্রার্থীকে থাকা-খাওয়ার সব ব্যবস্থা করেছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প গঠন ও তাদের নয় মাস পর্যন্ত থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। সে সময় ডেমরা কায়েতপাড়া এলাকায় আশ্রয় নেওয়া মানুষের কাছে আব্দুর রহিম ঠিকাদার ছিলেন জনদরদী এক নেতার নাম। অনেক মুক্তিযোদ্ধাকে নানাভাবে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। আমরা সবসময় শুনি সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের গল্প । চলুন আজ শুনি মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধে রসদ যোগানো এক যোদ্ধার গল্প।কথার শুরুতেই দেশের মানুষের প্রতি স্বাধীনতার শুভেচ্ছা জানান আব্দুর রহিম। স্বাধীনতার এই দিনে আব্দুর রহিম ঠিকাদারের সাথে কথা বলেছেন দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকম সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু। সঙ্গে ছিলেন স্টাফ রিপোর্টার মাহি হাসান।
দ্য রিপোর্ট : স্বাধীনতার বয়স ৫২ পেরিয়েছে আজ। কেমন লাগছে আপনার ?
আব্দুর রহিম : খুবই সুখের এক অনুভূতি আমার। আমার মতো মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া মানুষদের জন্য দিনটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
দ্য রিপোর্ট : যুদ্ধের সময় কী ছিল আপনার কর্মকাণ্ড?
আব্দুর রহিম : আমি ছিলাম রেলওয়ের ঠিকাদার। মোটামুটি ভালো বিত্তবান ছিলাম। সে কারণেই মুক্তিযোদ্ধাসহ আশ্রয় নেওয়া সাধারণ মানুষের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমাদের প্রভাব ছিল গ্রামে। তৎকালীন সবুজবাগ থানার বেগুনবাড়ি গ্রামের আমার বাড়িটা হয়ে উঠেছিল মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প । তাদের সব ধরনের সাহায্য করেছি। নয় মাস তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। যুদ্ধের পুরোটা সময় গ্রামের প্রতিটি পরিবারকে সময়টা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি।
দ্য রিপোর্ট : ২৫ মার্চ ভয়ংকর সেই রাতে আপনি কোথায় ছিলেন ? কেমন ছিল সেই রাত?
আব্দুর রহিম : সেদিন আমি আমার মাদারটেকের পাকা বাড়িতে রাতে বন্ধুদের আড্ডা শেষে ঘরে ঢুকেছি। কিছুক্ষণ আগে আড্ডা ছেড়ে যাওয়া আমার এক বিয়াইয়ের ডাকে দরজা খুলি। খুলতেই সে জানালো চারদিকে গুলাগুলি শুরু হয়েছে। ছাদে উঠে দেখি রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অবিরত গুলি হচ্ছে। আগুনের গোলা যেন আমাদের দিকে ছুটে আসছে। সারারাত বোমা আর গুলির শব্দ শুনতে পেলাম। ভয়ংকর ছিল সেই রাত । ছাব্বিশে মার্চ দিনে ঢাকা শহর ছেড়ে লোকজন আমাদের গ্রামের দিকে আসতে শুরু করলো। ছাব্বিশে মার্চ রাতেও ভয়াবহ অবস্থা। কিছুদিন পরে সবুজবাগ থানার বেগুনবাড়িতে নিজেরই গ্রামে চলে যাই । সেখানে দলে দলে শহুরের লোকজন নারী পুরুষ শিশু আশ্রয় নিতে শুরু করে। সেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যে কাজ শুরু করি। প্রতিটি বাড়িতে চার পাঁচজন করে যুবককে পাহারায় নিয়োগ করি, যাতে নারী বা শিশু কিশোরীদের কোনো ক্ষতি না হয়।
দ্য রিপোর্ট : মুক্তিযুদ্ধের আগে বা পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্যে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল আপনার ?
আব্দুর রহিম : অসংখ্যবার । বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হবার সাত দিনে আগেও দেখা করেছি। রুটিন করেই সকাল বিকাল ধানমন্ডি বত্রিশ নম্বরে যাওয়া হতো। আমরা চারজন যেতাম। আমি সহ আমার আরো তিন বন্ধু। এলাকায় আমরা আওয়ামী লীগের সংগঠক ছিলাম। বঙ্গবন্ধু তখন প্রায়ই ডেমরার দিকে আসতেন। নানা সাংগঠনিক কার্যক্রমে তখন দেখা ও কথা হতো। অনেকবারই তাঁর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছে ।
দ্য রিপোর্ট : ১৯৭১ সালে যুদ্ধ শুরুর আগে বঙ্গবন্ধু কি বলতেন ? কিভাবে আপনাদের দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন ?
আব্দুর রহিম : বঙ্গবন্ধু তখন বলতেন "এই আর কিছুদিন পর আমাদের অধিকার আমরা ফিরে পাবো। তোদের নিজেদের যা আছে তা দিয়ে হলেও দাবি আদায় করবো। যা কিছু বিসর্জন দেয়া লাগবে দিবি। তোরা প্রস্তুতি নে ।এই ধরনের নানা কথা বলে আমাদের সাহস যোগাতেন । আমরা তো অস্থির হয়ে পড়েছিলাম।
দ্য রিপোর্ট : ৭ মার্চ কোথায় ছিলেন? রেসকোর্স ময়দানে সেই ভাষণ শুনেছিলেন ?
আব্দুর রহিম : অবশ্যই। আমরা তো মিছিল নিয়ে গেছিলাম। যদিও সেদিন স্টেজে যেতে পারিনি। এতো মানুষ আগে একসাথে আমি কখনো দেখিনি। পিছনে দাঁড়িয়ে শুনার সৌভাগ্য হয়েছিল। সেদিনই আমরা প্রথম পেয়েছিলাম দিক নির্দেশনা। সেদিন তো তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, বলেছিলেন এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতা সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।
দ্য রিপোর্ট: স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে এখন নানা ধরনের তর্ক-বিতর্ক শোনা যাচ্ছে। আপনার মত কী ?
আব্দুর রহিম: স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা আমরা পেয়েছিলাম ৭ মার্চ। সেদিনই আমরা শুনেছিলাম "তোমাদের যা কিছু আছে তা নিয়ে প্রস্তুত থাকো। মনে রাখবা রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দিব। এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম "। একথার মাধ্যমেই আমরা নির্দেশনা পেয়েছিলাম যুদ্ধের। এরপরে ২৫শ মার্চ ভয়ংকর রাতের পরে চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন বলে শুনেছি। তবে নিজে সে ঘোষণা শুনিনি। মানুষের মুখে শোনা ।
দ্য রিপোর্ট: আপনি বলেছিলেন আপনার মুক্তিযোদ্ধা সনদ ছিল। কোন সেক্টর কমান্ডার থেকে সে সনদ আপনি হাতে পেয়েছিলেন ?
আব্দুর রহিম: আমি মেজর এ টি এম হায়দার সাহেবের কাছ থেকে পেয়েছিলাম । যিনি দুই নম্বর সেক্টরের সহ অধিনায়ক, পরবর্তীতে সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন । সেখানে এম এ জি ওসমানী সাহেবের স্বাক্ষর ছিল। সেটা হারিয়ে গেছে । আমার মেয়ে একদিন স্কুলে নিয়ে গিয়েছিল। সে হারিয়ে ফেলে। আমি আর সে সার্টিফিকেট তুলিনি। চেষ্টাও করিনি। আমি সার্টিফিকেট দিয়ে কী করবো? আমার তো ধান্ধা নেই।
দ্য রিপোর্ট: মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময় কেমন চলেছে দেশ?
আব্দুর রহিম: মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশদ্রোহী কিছু মানুষ সুযোগে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়। ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন সোনার বাংলা গড়তে । কাজ শুরু করেছিলেন কিন্তু শেষ করে যেতে পারেননি।
দ্য রিপোর্ট: ৫২ বছর আগে দেশ নিয়ে কী ভেবেছিলেন এবং ৫২ বছর পর কী দেখছেন?
আব্দুর রহিম: দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এতো কিছু বলতে পারিনা । আমি শুধু চাই দেশ ভালো থাকুক । আমার মতো মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছে তাঁরা ভালো থাকুক।
দ্য রিপোর্ট : আমাদের সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আব্দুর রহিম: আপনাদেরও ধন্যবাদ।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/ মাহা/২৬ মার্চ,২০২৩)
পাঠকের মতামত:

- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
- মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় ইআবি ভিসির শোক
- উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২০, চিকিৎসাধীন ১৭১
- ৭ শিশু এতটাই পুড়েছে যে শনাক্তই করা যায়নি
- মরদেহের পরিচয় শনাক্তে লাগবে ডিএনএ পরীক্ষা
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উত্তরার বিমান দুর্ঘটনার খবর
- মাইলস্টোনে হতাহত পরিবারের পাশে থাকার আহ্বান বেগম খালেদা জিয়ার
- তাদের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
- উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: শেষ হলো উদ্ধার অভিযান
- প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
- সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ টুর্নামেন্ট: একই গ্রুপে ভারত-পাকিস্তান
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
- গাজার ভবনগুলো পরিকল্পনা করে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল
- জুলাইয়ের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
- নিম্নকক্ষে না হলেও উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হোক : নুর
- "তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নিয়োগের নতুন প্রস্তাবে একমত দলগুলো"
- ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৫২০৬ জন
- পাটোয়ারী সত্য উন্মোচন করেছেন, বাধা দিয়ে থামানো যাবে না: নাহিদ ইসলাম
- একই ব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ তিন পদে থাকতে সমস্যা দেখছে না বিএনপি
- শেখ হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, মানুষ তাকে ক্ষমা করবে না: মির্জা ফখরুল
- আইপিও রুলস নিয়ে সংশ্লিষ্টদের মতামতের ভিত্তিতে প্রস্তাব দেবে ডিএসই
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশ প্রশিক্ষণকেন্দ্রে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩
- পূজা দাসের জোড়া গোল, টানা পঞ্চম জয় স্বাগতিকদের
- সেনাবাহিনীর বাস দিয়ে কোনো দলকে সহায়তার বিষয়টি মিথ্যা : আইএসপিআর
- সালাহউদ্দিনকে নিয়ে ‘কুরুচিপূর্ণ’ বক্তব্য, বিএনপির বিক্ষোভ
- নতুন করে কোনো গডফাদারের আবির্ভাব হতে দেব না : নাহিদ ইসলাম
- গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সুযোগ হারালে বাংলাদেশ পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
- "স্বৈরাচারের ভাষা বাদ দিন, না হলে বুঝে নেব ফ্যাসিবাদ আপনাদের মনেও"
- জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
- নির্বাচনে ভুল সিদ্ধান্ত না নিতে দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের
- শহিদ পরিবার ও আহতদের সঙ্গে নিয়ে আত্মপ্রকাশ করল ‘নাপুস’
- আওয়ামী লীগ তওবা করার সুযোগও হারিয়েছে: হাসনাত
- কাপ্তাই হ্রদ হবে উন্নয়নের চালিকাশক্তি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৩ গুরুত্বপূর্ণ মিশনে দূত রদবদল করবে সরকার
- কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া: মঈন খান
- পুরোনো মাফিয়া সিস্টেমের সঙ্গে আমরা আর খেলব না: নাহিদ
- বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু
- এই মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের: সালাহউদ্দিন
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- গাজীপুরে কাভার্ড ভ্যানচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
- ফেব্রুয়ারির শুরুতে ভোট, এখনও আশায় বিএনপি: ডা. জাহিদ
- সমাবেশকে কেন্দ্র করে যানজট-ভোগান্তির জন্য আগাম ক্ষমা চাইলো জামায়াত
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
- মুজিববাদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: নাহিদ ইসলাম
- গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনায় বিএনপি
- সিরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩৫০ ছাড়াল
- সাকিবদের বিদায় করে ফাইনালে যাদের পেল রংপুর
- মধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরল বাংলাদেশ
- ইরাকে শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০
- পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
- যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিন: ফারুক
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
- ইরাকে শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- সাকিবদের বিদায় করে ফাইনালে যাদের পেল রংপুর
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- কাপ্তাই হ্রদ হবে উন্নয়নের চালিকাশক্তি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু
- মধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরল বাংলাদেশ
- সিরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩৫০ ছাড়াল
- গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রেস উইং
- গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২০
- গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনায় বিএনপি
- ৩ গুরুত্বপূর্ণ মিশনে দূত রদবদল করবে সরকার
- গাজীপুরে কাভার্ড ভ্যানচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
- আওয়ামী লীগ তওবা করার সুযোগও হারিয়েছে: হাসনাত
- পূজা দাসের জোড়া গোল, টানা পঞ্চম জয় স্বাগতিকদের
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
- সালাহউদ্দিনকে নিয়ে ‘কুরুচিপূর্ণ’ বক্তব্য, বিএনপির বিক্ষোভ
- সেনাবাহিনীর বাস দিয়ে কোনো দলকে সহায়তার বিষয়টি মিথ্যা : আইএসপিআর
- নতুন করে কোনো গডফাদারের আবির্ভাব হতে দেব না : নাহিদ ইসলাম
- গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সুযোগ হারালে বাংলাদেশ পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
- শহিদ পরিবার ও আহতদের সঙ্গে নিয়ে আত্মপ্রকাশ করল ‘নাপুস’
সম্পাদকীয় এর সর্বশেষ খবর
সম্পাদকীয় - এর সব খবর
