মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি

মাহবুব আলম: মে দিবস হলো শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক উৎসব। শ্রমিক শ্রেণির সংগ্রাম শপথ ও আন্তর্জাতিক সংহতির দিন। সারা দুনিয়ার শ্রমিক শ্রেণির সঙ্গে বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণিও বিপুল উৎসাহ–উদ্দীপনার সাথে এই দিনটি পালন করেন। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। এমন কী সংবাদপত্রেও এ দিনটিতে বাধ্যতামূলক ছুটি থাকে। মজুরি ও দাসত্বের দিক থেকে গার্মেন্ট শ্রমিকদের চাইতেও নিম্নতর বিপজ্জনক অবস্থায় অবস্থান করা সাংবাদিক কর্মচারীরা এদিন মুক্তির নিঃশ্বাস নিয়ে স্ত্রী পুত্র কন্যাসহ পরিবার পরিজনের সাথে আনন্দে মেতে ওঠে।
মে দিবসের লক্ষ্য হলো পুঁজিবাদের ধ্বংস সাধন। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মধ্যদিয়ে এই ধ্বংস সাধন হয়েছিল। তারপর যা হয় তা হলো শ্রমিক শ্রেণির নেতৃত্বে বিশ্বের বুকে সর্বপ্রথম সর্বহারার ক্ষমতায়ন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক সেই রুশ বিপ্লবের সাফল্য ৭০ বছরের বেশি ধরে রাখতে পারেনি রাশিয়ার শ্রমিক শ্রেণি। ঠিক যেমন করে ফরাসিরা ধরে রাখতে পারেনি ফরাসি বিপ্লবের সাফল্য।
১৯৯১ সালে রুশ বিপ্লবের ফসল সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। সেই দেশে আবারও পুঁজিবাদের উত্থান ঘটে। পূর্ব ইউরোপসহ বিশ্বের আরো অনেক দেশেই শ্রমিক শ্রেণি পরাজিত হয় ও পূঁজিবাদের উত্থান ঘটে। অবশ্য সে এক দীর্ঘ চক্রান্ত ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। আজকের বিষয় মে দিবস ও শ্রমিক শ্রেণি। এই মে দিবসের কালজয়ী আন্দোলন সংগ্রামের সূত্রপাত হয়েছিল আজ থেকে ১৬০ বছর আগে, ৮ ঘন্টা কাজের দাবিতে।
মে দিবসের ইতিহাস:
১৮৮৬ সালের পহেলা মে দিনটি ছিল শনিবার। ৮ ঘন্টা কাজের দাবিতে এদিন শিকাগোসহ আমেরিকার প্রায় সকল শহরের শিল্পাঞ্চলে সফল ধর্মঘট হয়। আমেরিকার সংবাদপত্রের রিপোর্ট অনুযায়ী ওই দিনের ধর্মঘটে ৩ লাখ ৪০ হাজার শ্রমিক অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে শিকাগো শহরের মিছিল অংশ নেন ৮০ হাজার শ্রমিক। স্বতঃস্ফুর্ত ু শান্তিপূর্ণভাবে প্রথমদিনের ধর্মঘট ও বিক্ষোভ সমাবেশ সফল হয়। পরের দিন ছিল রবিবার , সরকারি ছুটির দিন। ছুটির পর দিন ৩ মে ধর্মঘট আরো ব্যাপকতা লাভ করে। তাতে ভীত সন্ত্রস্ত পুলিশ ও মালিকদের দালালরা চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র শুরু করে। চক্রান্তের অংশ হিসেবে ৩রা মে শ্রমিক সমাবেশে পুলিশ গুলি বর্ষণ করে।পুলিশের গুলিতে ৬ জনের মৃত্যু হয়। এই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ৪ মে হেমার্কেট স্কয়ারে এক বিশাল শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই সমাবেশ পণ্ড করতে মালিকদের ভাড়াটিয়া গুণ্ডাবাহিনী বোমা নিক্ষেপ করে। তার সঙ্গে শুরু হয় পুলিশের গুলি বর্ষণ। পুলিশের গুলিতে তাৎক্ষণিকভাবে ৪ শ্রমিকের মৃত্যু হয়। আহত হন অসংখ্য শ্রমিক। এই অবস্থায় শুরু হয় পুলিশের সাথে শ্রমিকদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। সংঘর্ষে শিকাগোর হে মার্কেট রক্তের বন্যায় ভেসে যায়। নিহত হন ৭ পুলিশও। ইতিহাসে এই ঘটনা হে মার্কেট ট্রাজেডি হিসেবে চিহ্নিত হয়।
এই হত্যাকাণ্ডের পর শ্রমিকরা ভীত সন্ত্রস্ত না হয়ে তারা তাদের আন্দোলন সংগ্রাম আরো জোরদার করে। আন্দোলন সংগ্রামকে আরো এগিয়ে নেয়। শেষ পর্যন্ত সংগ্রামে বিজয় অর্জন করে। এজন্য শ্রমিকদের আরো সংগ্রাম করতে হয়েছে, দিতে হয়েছে আরো রক্ত। কারণ এই ঘটনার পর শ্রমিকদের ওপর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ভয়াবহ রূপ লাভ করে। সেই সময় আমেরিকার বিভিন্ন সংবাদপত্র এই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসকে সর্বাত্মক সমর্থন ও মদদ দান করে। বিভিন্ন সংবাদপত্রে আন্দোলনরত শ্রমিকদের কমিউনিস্ট হিসেবে বর্ণনা করে বলা হয়, ‘প্রতিটি ল্যাম্পপোস্ট কমিউনিস্টদের লাশ দ্বারা সজ্জিত করা হোক।’ শিকাগো ট্রিবিউন ধর্মঘটী শ্রমিকদের প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়ার দাবি জানায়। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের খুন করলো যারা তাদের বিচার হলো না। বিচার হলো শ্রমিক নেতাদের। বিচারতো নয় প্রহসন হলো। ৪ শ্রমিক নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হলো। ফিশার, এন্জেল ,স্পাইজ ও পার্সলস- শ্রমিক শ্রেণির চার বীর নেতা নির্ভীকচিত্তে ফাঁসির মঞ্চে জীবন দিলেন।
শিকাগোর শ্রমিকদের এই লড়াই ব্যর্থ হয়নি। তাইতো ১৮৮৯ সালের ১৪ জুলাই ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক সম্মেলন থেকে পহেলা মে কে শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস হিসেবে ঘোষনা করা হয়। সেই থেকে আজ পর্যন্ত পহেলা মে শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এই দিবসে সারা দুনিয়ার সর্বত্র এক আওয়াজ হয় ‘ দুনিয়ার মজদুর এক হও’। তাই আধুনিক বিশ্বের ইতিহাসে মে দিবস অত্যন্ত তাৎপর্য, পূর্ণ ঘটনা।
উল্লেখ্য, শুধু আমেরিকার হে মার্কেট শ্রমিকদের রক্তে রঞ্জিত হয়নি। শ্রমিকদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সড়ক- মহাসড়ক। এর মধ্যে ফ্রান্সে একদিনে ৫০ জন শ্রমিকের নিহত হওয়ার ঘটনা বিশেষভাবে উল্লেখ্য। মে দিবসের শ্রমিক সমাবেশে এই বর্বর হত্যাকান্ড হয় ফ্রান্সের ফারমিন্স শহরে।
মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি:
সরকারিভাবে মে দিবসকে স্বীকৃতি দেওয়া হলেও মে দিবসের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের মধ্যে বাংলাদেশে বিস্তর ফারাক রয়েছে।
৮ শ্রমঘন্টার দাবিও পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী কাউকে ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করানো যাবে না। এমন কী আমাদের দেশের শ্রম আইনেও বলা হয়েছে, কোনো শ্রমিককে ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করানো যাবে না। কিন্তু এটা কেতাবে লেখা আছে।বাস্তবে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও শিল্প কারখানায় শ্রমিক কর্মচারীদের নির্বিঘ্নে ৯/১০ এমন কী আরো বেশি সময় কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে গার্মেন্ট, হোটেল ও ট্রান্সপোর্ট শ্রমিকদের অবস্থা ভয়াবহ।
পশ্চিমা বিশ্বে যখন ৮ ঘন্টার শ্রম ঘন্টা কমিয়ে ৫/৬ ঘন্টা করা হয়েছে সেখানে আমাদের দেশে এখনও শ্রমিকদের ১০/১২ ঘন্টা কাজ করতে বাধ্য করা হয়। দেশে সরকারি কর্মচারীরা ২ দিনের ছুটি ভোগ করে। সেখানে শ্রমিকদের এটা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের শ্রমিকদের সঙ্গে এখনো দাস সুলভ আচরণ করা হয়। বিশেষ করে গার্মেন্ট মালিকরা ভাবে শ্রমিকরা হয় পশু নয়তো যন্ত্র। এদের আবার বিশ্রাম কিসের? আর বিনোদন? পশুর আবার বিনোদন? নির্লজ্জের মত গার্মেন্ট মালিকরা শ্রমিকদের এমন কী মহিলা শ্রমিকদের ১০/১২ ঘন্টা করে খাটাচ্ছে। তাও সরকারের নাকের ডগায়। একই অবস্থা হোটেল , ট্রান্সপোর্টসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে। এমন কী সংবাদপত্রেও মালিকরা সাংবাদিক কর্মচারীদের সঙ্গে দাস সুলভ আচরণ করে। শুধু তাই নয় মারধরও করে। অপ্রাতিষ্ঠানিক সংস্থার পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ।
ক্ষেতমজুরদের অবস্থাও নাজুক। তাদের সারা বছরের কাজের নিশ্চয়তা নেই,নেই ন্যায্য মজুরী। উপরন্তু ক্ষেতমজুরদের ওপর চলে নির্মম শোষণ নির্যাতন। ফলে ক্ষেতমজুরদের বৃহৎ অংশের দু-বেলা দু-মুঠো ভাত জোটে না। ছেলে মেয়েদের শিক্ষা-চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারে না। ফলে দিনকে দিন ধনী ও দরিদ্রের বৈষম্য বাড়ছে।
এই অবস্থায় মে দিবসের লড়াই সংগ্রামের তাৎপর্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাইতো মে দিবসের উৎসবে বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি আনন্দ উৎসবের মধ্যেও তাদের সংগ্রামী চেতনাকে শাণিত করতে সংগ্রামের শপথ গ্রহণ করে। যে শপথে বলিয়ান হয়ে এদেশের শ্রমিক শ্রেণি তাদের অধিকার আদায়ের পাশাপাশি সমাজবদলের সংগ্রামকে এগিয়ে নেবে। যে সমাজে শোষণ নির্যাতন থাকবে না, যে সমাজে মালিকের রক্তচক্ষু দেখতে হবে না। বরং শ্রমিকরা তাদের নিজ গরজেই উৎপাদন বৃদ্ধি করে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিবে। এ জন্য দরকার শ্রমিক শ্রেণির ঐক্য । সেই ঐক্যের শিক্ষাই হচ্ছে আজকের মে দিবসের শিক্ষা।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:

- সিলেটে এনসিপির ইফতার মাহফিলে হাতাহাতি
- শেয়ার কারসাজি: ১৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে ১৯০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড
- একসঙ্গে নাচলেন পরে শাহরুখকেই কাঁদালেন কোহলি
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় প্রাণ গেল আরও ৩৪ ফিলিস্তিনির
- আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, স্কোর ১৮২
- ভারতের সঙ্গে হওয়া সব অসম চুক্তি বাতিল করতে হবে: আনু মুহাম্মদ
- মিডিয়া ছাড়া গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে না : রিজভী
- ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক বিবেচনাধীন আছে, বললেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- বেইজিংয়ের সঙ্গে আরও গভীর অর্থনৈতিক সহযোগিতার দিকে নজর ঢাকার
- পুঁজিবাজার উন্নয়নে গঠিত কমিটির প্রথম সভা
- দুটি নতুন নিয়ম আনছে আইপিএল
- নরসিংদীতে টেঁটাযুদ্ধে নিহত ২
- গাজায় ৭২ ঘণ্টায় নিহত প্রায় ৬০০
- ঢাবিতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
- "জনগণ সুযোগ দিলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিএনপির কিছু বলার নেই"
- সালাম ফিরিয়েই নারায়ে তাকবির, ফিলিস্তিনে হামলার বিচার দাবিতে মিছিল
- সবজির বাজার স্থিতিশীল, বেড়েছে মুরগির দাম
- আ. লীগ পুনর্বাসনের পরিকল্পনা ফাঁস করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির
- আ. লীগকে ফেরানোর খায়েশ বিপজ্জনক: আসিফ মাহমুদ
- বন্ড মার্কেট ছাড়া বৈচিত্র্যপূর্ণ পুঁজিবাজার সম্ভব : বিএসইসি কমিশনার
- সবাই আফ্রিদি হতে চায়, বলছেন কিংবদন্তি
- জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
- তারেক রহমানের দেশে ফেরায় বাধা কাটল
- তারেক রহমানের দেশে ফেরায় বাধা কাটল
- ঐকমত্য কমিশনে সংস্কার প্রস্তাবনা জমা দিল জামায়াত
- ঢাকা থেকেই বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে অস্ট্রেলিয়া
- এপ্রিলের মাঝামাঝি দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- প্রস্তাব অনুমোদন, ঈদে সরকারি চাকরিজীবীদের টানা ৯ দিনের ছুটি
- সংশোধনী পাস : বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর
- পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে শক্তিশালী করতে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন
- গাজায় পূর্ণশক্তি নিয়ে যুদ্ধ শুরু হয়েছে: নেতানিয়াহু
- ইসলামের প্রতি হামজা চৌধুরীর অনুরাগ, বাড়ির পাশেই মাজার ও মাদ্রাসা
- ‘পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল করতেই জাফর এক্সপ্রেসে হামলা’
- নির্বাচন বিলস্বিত হতে পারে- এমন সংস্কারে সমর্থন দেবে না বিএনপি
- সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ধর্মীয় নয়, রাজনৈতিক: প্রধান উপদেষ্টা
- ধর্ষণের অভিযোগে তরুণকে পিটিয়ে হত্যা
- "শিক্ষায় সংকট কাটাতে সংস্কার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হবে সরকার"
- বহিষ্কৃত ১২৮ জনের তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয়, অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত
- গ্রেনেড হামলা : সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
- ১৯ দেশের মিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে ইসি
- ট্রেনে ঈদ যাত্রা : ২৭ মার্চের টিকিট মিলছে আজ
- পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ
- কাজে ফিরেছেন স্টাফরা, মেট্রোরেলের কার্যক্রম স্বাভাবিক
- স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরিতে বাড়ল ২৬১৩ টাকা
- ধর্ষণ শব্দ এড়ানোর মন্তব্যের নিন্দা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের
- "বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে"
- ঈদের আগে চাঙা প্রবাসী আয়, ১৫ দিনে এলো ১৬৫ কোটি ডলার
- সাত কলেজের নতুন নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
- "চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় সরকার"
- স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্র সচিব
- চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক ২৮ মার্চ
- আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা : ২০ আসামিরই মৃত্যুদণ্ড বহাল
- পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
- এখনই নেবেন না অবসর, জানালেন কোহলি
- ম্যাসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে আগুন, নিহত ৫১
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- যুদ্ধবিরতির শর্ত দিলেন পুতিন, জেলেনস্কি বললেন চালাকি
- পুঁজিবাজারে বিদয়ী সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে
- ভারত বধে প্রস্তুত বাংলাদেশ দল
- গণঅভ্যুত্থানই গণতন্ত্র, ইউনূসের সরকার নির্বাচিত: ফরহাদ মজহার
- আরো অন্তত পাঁচ-দশ বছর তোমরা আমাদের নেতা থাক: আসিফ নজরুল
- "বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে"
- জাতিসংঘ মহাসচিব সংস্কারের ব্যাপারে কোনো কথা বলেননি : ফখরুল
- জনগণই স্বতঃস্ফূর্তভাবে একদফার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল: নাহিদ
- জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
- টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে জাতিসংঘ বাংলাদেশের পাশে থাকবে: গুতেরেস
- রোজা রেখে ইনহেলার ব্যবহার করা যাবে?
- ভূমিকম্পে কাঁপল ভারতের কার্গিল ও অরুণাচল
- দিল্লির মসনদে বসলেন অক্ষর
- পাকিস্তানি কোচের মেয়াদ বাড়াচ্ছে বিসিবি
- ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে নেওয়ার দাবি রুশ বাহিনীর
- ঋণের ১০ শতাংশ খেলাপি হলে লভ্যাংশ ঘোষণা নয়
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের বৈঠক
- স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরিতে বাড়ল ২৬১৩ টাকা
- কাজে ফিরেছেন স্টাফরা, মেট্রোরেলের কার্যক্রম স্বাভাবিক
- পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ
- ঢাকা থেকেই বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে অস্ট্রেলিয়া
- ট্রেনে ঈদ যাত্রা : ২৭ মার্চের টিকিট মিলছে আজ
- ধর্ষণ শব্দ এড়ানোর মন্তব্যের নিন্দা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের
- ১৯ দেশের মিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে ইসি
- প্রস্তাব অনুমোদন, ঈদে সরকারি চাকরিজীবীদের টানা ৯ দিনের ছুটি
- আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির
- আ. লীগ পুনর্বাসনের পরিকল্পনা ফাঁস করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ধর্মীয় নয়, রাজনৈতিক: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল করতেই জাফর এক্সপ্রেসে হামলা’
- গাজায় পূর্ণশক্তি নিয়ে যুদ্ধ শুরু হয়েছে: নেতানিয়াহু
- ধর্ষণের অভিযোগে তরুণকে পিটিয়ে হত্যা
- ইসলামের প্রতি হামজা চৌধুরীর অনুরাগ, বাড়ির পাশেই মাজার ও মাদ্রাসা
- বহিষ্কৃত ১২৮ জনের তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয়, অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত
- তারেক রহমানের দেশে ফেরায় বাধা কাটল
- নির্বাচন বিলস্বিত হতে পারে- এমন সংস্কারে সমর্থন দেবে না বিএনপি
- গ্রেনেড হামলা : সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
- জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
- পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে শক্তিশালী করতে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন
- বন্ড মার্কেট ছাড়া বৈচিত্র্যপূর্ণ পুঁজিবাজার সম্ভব : বিএসইসি কমিশনার
- আ. লীগকে ফেরানোর খায়েশ বিপজ্জনক: আসিফ মাহমুদ
- সবাই আফ্রিদি হতে চায়, বলছেন কিংবদন্তি
- সংশোধনী পাস : বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
