মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
মাহবুব আলম: মে দিবস হলো শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক উৎসব। শ্রমিক শ্রেণির সংগ্রাম শপথ ও আন্তর্জাতিক সংহতির দিন। সারা দুনিয়ার শ্রমিক শ্রেণির সঙ্গে বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণিও বিপুল উৎসাহ–উদ্দীপনার সাথে এই দিনটি পালন করেন। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। এমন কী সংবাদপত্রেও এ দিনটিতে বাধ্যতামূলক ছুটি থাকে। মজুরি ও দাসত্বের দিক থেকে গার্মেন্ট শ্রমিকদের চাইতেও নিম্নতর বিপজ্জনক অবস্থায় অবস্থান করা সাংবাদিক কর্মচারীরা এদিন মুক্তির নিঃশ্বাস নিয়ে স্ত্রী পুত্র কন্যাসহ পরিবার পরিজনের সাথে আনন্দে মেতে ওঠে।
মে দিবসের লক্ষ্য হলো পুঁজিবাদের ধ্বংস সাধন। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মধ্যদিয়ে এই ধ্বংস সাধন হয়েছিল। তারপর যা হয় তা হলো শ্রমিক শ্রেণির নেতৃত্বে বিশ্বের বুকে সর্বপ্রথম সর্বহারার ক্ষমতায়ন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক সেই রুশ বিপ্লবের সাফল্য ৭০ বছরের বেশি ধরে রাখতে পারেনি রাশিয়ার শ্রমিক শ্রেণি। ঠিক যেমন করে ফরাসিরা ধরে রাখতে পারেনি ফরাসি বিপ্লবের সাফল্য।
১৯৯১ সালে রুশ বিপ্লবের ফসল সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। সেই দেশে আবারও পুঁজিবাদের উত্থান ঘটে। পূর্ব ইউরোপসহ বিশ্বের আরো অনেক দেশেই শ্রমিক শ্রেণি পরাজিত হয় ও পূঁজিবাদের উত্থান ঘটে। অবশ্য সে এক দীর্ঘ চক্রান্ত ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। আজকের বিষয় মে দিবস ও শ্রমিক শ্রেণি। এই মে দিবসের কালজয়ী আন্দোলন সংগ্রামের সূত্রপাত হয়েছিল আজ থেকে ১৬০ বছর আগে, ৮ ঘন্টা কাজের দাবিতে।
মে দিবসের ইতিহাস:
১৮৮৬ সালের পহেলা মে দিনটি ছিল শনিবার। ৮ ঘন্টা কাজের দাবিতে এদিন শিকাগোসহ আমেরিকার প্রায় সকল শহরের শিল্পাঞ্চলে সফল ধর্মঘট হয়। আমেরিকার সংবাদপত্রের রিপোর্ট অনুযায়ী ওই দিনের ধর্মঘটে ৩ লাখ ৪০ হাজার শ্রমিক অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে শিকাগো শহরের মিছিল অংশ নেন ৮০ হাজার শ্রমিক। স্বতঃস্ফুর্ত ু শান্তিপূর্ণভাবে প্রথমদিনের ধর্মঘট ও বিক্ষোভ সমাবেশ সফল হয়। পরের দিন ছিল রবিবার , সরকারি ছুটির দিন। ছুটির পর দিন ৩ মে ধর্মঘট আরো ব্যাপকতা লাভ করে। তাতে ভীত সন্ত্রস্ত পুলিশ ও মালিকদের দালালরা চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র শুরু করে। চক্রান্তের অংশ হিসেবে ৩রা মে শ্রমিক সমাবেশে পুলিশ গুলি বর্ষণ করে।পুলিশের গুলিতে ৬ জনের মৃত্যু হয়। এই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ৪ মে হেমার্কেট স্কয়ারে এক বিশাল শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই সমাবেশ পণ্ড করতে মালিকদের ভাড়াটিয়া গুণ্ডাবাহিনী বোমা নিক্ষেপ করে। তার সঙ্গে শুরু হয় পুলিশের গুলি বর্ষণ। পুলিশের গুলিতে তাৎক্ষণিকভাবে ৪ শ্রমিকের মৃত্যু হয়। আহত হন অসংখ্য শ্রমিক। এই অবস্থায় শুরু হয় পুলিশের সাথে শ্রমিকদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। সংঘর্ষে শিকাগোর হে মার্কেট রক্তের বন্যায় ভেসে যায়। নিহত হন ৭ পুলিশও। ইতিহাসে এই ঘটনা হে মার্কেট ট্রাজেডি হিসেবে চিহ্নিত হয়।
এই হত্যাকাণ্ডের পর শ্রমিকরা ভীত সন্ত্রস্ত না হয়ে তারা তাদের আন্দোলন সংগ্রাম আরো জোরদার করে। আন্দোলন সংগ্রামকে আরো এগিয়ে নেয়। শেষ পর্যন্ত সংগ্রামে বিজয় অর্জন করে। এজন্য শ্রমিকদের আরো সংগ্রাম করতে হয়েছে, দিতে হয়েছে আরো রক্ত। কারণ এই ঘটনার পর শ্রমিকদের ওপর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ভয়াবহ রূপ লাভ করে। সেই সময় আমেরিকার বিভিন্ন সংবাদপত্র এই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসকে সর্বাত্মক সমর্থন ও মদদ দান করে। বিভিন্ন সংবাদপত্রে আন্দোলনরত শ্রমিকদের কমিউনিস্ট হিসেবে বর্ণনা করে বলা হয়, ‘প্রতিটি ল্যাম্পপোস্ট কমিউনিস্টদের লাশ দ্বারা সজ্জিত করা হোক।’ শিকাগো ট্রিবিউন ধর্মঘটী শ্রমিকদের প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়ার দাবি জানায়। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের খুন করলো যারা তাদের বিচার হলো না। বিচার হলো শ্রমিক নেতাদের। বিচারতো নয় প্রহসন হলো। ৪ শ্রমিক নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হলো। ফিশার, এন্জেল ,স্পাইজ ও পার্সলস- শ্রমিক শ্রেণির চার বীর নেতা নির্ভীকচিত্তে ফাঁসির মঞ্চে জীবন দিলেন।
শিকাগোর শ্রমিকদের এই লড়াই ব্যর্থ হয়নি। তাইতো ১৮৮৯ সালের ১৪ জুলাই ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক সম্মেলন থেকে পহেলা মে কে শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস হিসেবে ঘোষনা করা হয়। সেই থেকে আজ পর্যন্ত পহেলা মে শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এই দিবসে সারা দুনিয়ার সর্বত্র এক আওয়াজ হয় ‘ দুনিয়ার মজদুর এক হও’। তাই আধুনিক বিশ্বের ইতিহাসে মে দিবস অত্যন্ত তাৎপর্য, পূর্ণ ঘটনা।
উল্লেখ্য, শুধু আমেরিকার হে মার্কেট শ্রমিকদের রক্তে রঞ্জিত হয়নি। শ্রমিকদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সড়ক- মহাসড়ক। এর মধ্যে ফ্রান্সে একদিনে ৫০ জন শ্রমিকের নিহত হওয়ার ঘটনা বিশেষভাবে উল্লেখ্য। মে দিবসের শ্রমিক সমাবেশে এই বর্বর হত্যাকান্ড হয় ফ্রান্সের ফারমিন্স শহরে।
মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি:
সরকারিভাবে মে দিবসকে স্বীকৃতি দেওয়া হলেও মে দিবসের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের মধ্যে বাংলাদেশে বিস্তর ফারাক রয়েছে।
৮ শ্রমঘন্টার দাবিও পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী কাউকে ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করানো যাবে না। এমন কী আমাদের দেশের শ্রম আইনেও বলা হয়েছে, কোনো শ্রমিককে ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করানো যাবে না। কিন্তু এটা কেতাবে লেখা আছে।বাস্তবে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও শিল্প কারখানায় শ্রমিক কর্মচারীদের নির্বিঘ্নে ৯/১০ এমন কী আরো বেশি সময় কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে গার্মেন্ট, হোটেল ও ট্রান্সপোর্ট শ্রমিকদের অবস্থা ভয়াবহ।
পশ্চিমা বিশ্বে যখন ৮ ঘন্টার শ্রম ঘন্টা কমিয়ে ৫/৬ ঘন্টা করা হয়েছে সেখানে আমাদের দেশে এখনও শ্রমিকদের ১০/১২ ঘন্টা কাজ করতে বাধ্য করা হয়। দেশে সরকারি কর্মচারীরা ২ দিনের ছুটি ভোগ করে। সেখানে শ্রমিকদের এটা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের শ্রমিকদের সঙ্গে এখনো দাস সুলভ আচরণ করা হয়। বিশেষ করে গার্মেন্ট মালিকরা ভাবে শ্রমিকরা হয় পশু নয়তো যন্ত্র। এদের আবার বিশ্রাম কিসের? আর বিনোদন? পশুর আবার বিনোদন? নির্লজ্জের মত গার্মেন্ট মালিকরা শ্রমিকদের এমন কী মহিলা শ্রমিকদের ১০/১২ ঘন্টা করে খাটাচ্ছে। তাও সরকারের নাকের ডগায়। একই অবস্থা হোটেল , ট্রান্সপোর্টসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে। এমন কী সংবাদপত্রেও মালিকরা সাংবাদিক কর্মচারীদের সঙ্গে দাস সুলভ আচরণ করে। শুধু তাই নয় মারধরও করে। অপ্রাতিষ্ঠানিক সংস্থার পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ।
ক্ষেতমজুরদের অবস্থাও নাজুক। তাদের সারা বছরের কাজের নিশ্চয়তা নেই,নেই ন্যায্য মজুরী। উপরন্তু ক্ষেতমজুরদের ওপর চলে নির্মম শোষণ নির্যাতন। ফলে ক্ষেতমজুরদের বৃহৎ অংশের দু-বেলা দু-মুঠো ভাত জোটে না। ছেলে মেয়েদের শিক্ষা-চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারে না। ফলে দিনকে দিন ধনী ও দরিদ্রের বৈষম্য বাড়ছে।
এই অবস্থায় মে দিবসের লড়াই সংগ্রামের তাৎপর্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাইতো মে দিবসের উৎসবে বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি আনন্দ উৎসবের মধ্যেও তাদের সংগ্রামী চেতনাকে শাণিত করতে সংগ্রামের শপথ গ্রহণ করে। যে শপথে বলিয়ান হয়ে এদেশের শ্রমিক শ্রেণি তাদের অধিকার আদায়ের পাশাপাশি সমাজবদলের সংগ্রামকে এগিয়ে নেবে। যে সমাজে শোষণ নির্যাতন থাকবে না, যে সমাজে মালিকের রক্তচক্ষু দেখতে হবে না। বরং শ্রমিকরা তাদের নিজ গরজেই উৎপাদন বৃদ্ধি করে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিবে। এ জন্য দরকার শ্রমিক শ্রেণির ঐক্য । সেই ঐক্যের শিক্ষাই হচ্ছে আজকের মে দিবসের শিক্ষা।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৮৭ কোটি টাকা
- ২-১ গোলের জয়ে বছর শেষ করল বাংলাদেশ
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলা চলছেই, নিহত আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- বিএনপিকে যারা থামাতে গেছে, তারাই ধ্বংস হয়েছে : আমীর খসরু
- "নির্বাচনে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ গুরুতর অন্যায়"
- ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরো ৮ প্রাণ, মৃত্যু ছাড়াল ৪ শ’
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা রশিদ গ্রেপ্তার
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- রান্নার ঝামেলা দূর করে সময় বাঁচাতে মিনিস্টার মিক্সার গ্রাইন্ডার
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- শ্রীলঙ্কায় পার্লামেন্টের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
- গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ৭ দাবি
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- টাকা পাচার মামলায় ফালুসহ ৩ জনকে অব্যাহতি
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
- উপদেষ্টাদের আশ্বাসে হাসপাতালে ফিরলেন আহতরা
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা নিয়ে সেমিনার করবে বিএনপি
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় নতুন অর্থনৈতিক কাঠামোর আহ্বান ড. ইউনূসের
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- থাকবে না এফবিআই, মাস্ক-বিবেককে নতুন দপ্তর দিলেন ট্রাম্প
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের
- খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারার মামলা বাতিল
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- "নতুন বছরের প্রথম মাসেই মিলবে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক"
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- উপদেষ্টাদের বিষয়ে জনগণের অনাগ্রহ থাকলে খতিয়ে দেখব: মাহফুজ আলম
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের