মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি

মাহবুব আলম: মে দিবস হলো শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক উৎসব। শ্রমিক শ্রেণির সংগ্রাম শপথ ও আন্তর্জাতিক সংহতির দিন। সারা দুনিয়ার শ্রমিক শ্রেণির সঙ্গে বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণিও বিপুল উৎসাহ–উদ্দীপনার সাথে এই দিনটি পালন করেন। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। এমন কী সংবাদপত্রেও এ দিনটিতে বাধ্যতামূলক ছুটি থাকে। মজুরি ও দাসত্বের দিক থেকে গার্মেন্ট শ্রমিকদের চাইতেও নিম্নতর বিপজ্জনক অবস্থায় অবস্থান করা সাংবাদিক কর্মচারীরা এদিন মুক্তির নিঃশ্বাস নিয়ে স্ত্রী পুত্র কন্যাসহ পরিবার পরিজনের সাথে আনন্দে মেতে ওঠে।
মে দিবসের লক্ষ্য হলো পুঁজিবাদের ধ্বংস সাধন। ১৯১৭ সালে রুশ বিপ্লবের মধ্যদিয়ে এই ধ্বংস সাধন হয়েছিল। তারপর যা হয় তা হলো শ্রমিক শ্রেণির নেতৃত্বে বিশ্বের বুকে সর্বপ্রথম সর্বহারার ক্ষমতায়ন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক সেই রুশ বিপ্লবের সাফল্য ৭০ বছরের বেশি ধরে রাখতে পারেনি রাশিয়ার শ্রমিক শ্রেণি। ঠিক যেমন করে ফরাসিরা ধরে রাখতে পারেনি ফরাসি বিপ্লবের সাফল্য।
১৯৯১ সালে রুশ বিপ্লবের ফসল সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। সেই দেশে আবারও পুঁজিবাদের উত্থান ঘটে। পূর্ব ইউরোপসহ বিশ্বের আরো অনেক দেশেই শ্রমিক শ্রেণি পরাজিত হয় ও পূঁজিবাদের উত্থান ঘটে। অবশ্য সে এক দীর্ঘ চক্রান্ত ষড়যন্ত্রের ইতিহাস। আজকের বিষয় মে দিবস ও শ্রমিক শ্রেণি। এই মে দিবসের কালজয়ী আন্দোলন সংগ্রামের সূত্রপাত হয়েছিল আজ থেকে ১৬০ বছর আগে, ৮ ঘন্টা কাজের দাবিতে।
মে দিবসের ইতিহাস:
১৮৮৬ সালের পহেলা মে দিনটি ছিল শনিবার। ৮ ঘন্টা কাজের দাবিতে এদিন শিকাগোসহ আমেরিকার প্রায় সকল শহরের শিল্পাঞ্চলে সফল ধর্মঘট হয়। আমেরিকার সংবাদপত্রের রিপোর্ট অনুযায়ী ওই দিনের ধর্মঘটে ৩ লাখ ৪০ হাজার শ্রমিক অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে শিকাগো শহরের মিছিল অংশ নেন ৮০ হাজার শ্রমিক। স্বতঃস্ফুর্ত ু শান্তিপূর্ণভাবে প্রথমদিনের ধর্মঘট ও বিক্ষোভ সমাবেশ সফল হয়। পরের দিন ছিল রবিবার , সরকারি ছুটির দিন। ছুটির পর দিন ৩ মে ধর্মঘট আরো ব্যাপকতা লাভ করে। তাতে ভীত সন্ত্রস্ত পুলিশ ও মালিকদের দালালরা চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র শুরু করে। চক্রান্তের অংশ হিসেবে ৩রা মে শ্রমিক সমাবেশে পুলিশ গুলি বর্ষণ করে।পুলিশের গুলিতে ৬ জনের মৃত্যু হয়। এই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ৪ মে হেমার্কেট স্কয়ারে এক বিশাল শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই সমাবেশ পণ্ড করতে মালিকদের ভাড়াটিয়া গুণ্ডাবাহিনী বোমা নিক্ষেপ করে। তার সঙ্গে শুরু হয় পুলিশের গুলি বর্ষণ। পুলিশের গুলিতে তাৎক্ষণিকভাবে ৪ শ্রমিকের মৃত্যু হয়। আহত হন অসংখ্য শ্রমিক। এই অবস্থায় শুরু হয় পুলিশের সাথে শ্রমিকদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। সংঘর্ষে শিকাগোর হে মার্কেট রক্তের বন্যায় ভেসে যায়। নিহত হন ৭ পুলিশও। ইতিহাসে এই ঘটনা হে মার্কেট ট্রাজেডি হিসেবে চিহ্নিত হয়।
এই হত্যাকাণ্ডের পর শ্রমিকরা ভীত সন্ত্রস্ত না হয়ে তারা তাদের আন্দোলন সংগ্রাম আরো জোরদার করে। আন্দোলন সংগ্রামকে আরো এগিয়ে নেয়। শেষ পর্যন্ত সংগ্রামে বিজয় অর্জন করে। এজন্য শ্রমিকদের আরো সংগ্রাম করতে হয়েছে, দিতে হয়েছে আরো রক্ত। কারণ এই ঘটনার পর শ্রমিকদের ওপর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ভয়াবহ রূপ লাভ করে। সেই সময় আমেরিকার বিভিন্ন সংবাদপত্র এই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসকে সর্বাত্মক সমর্থন ও মদদ দান করে। বিভিন্ন সংবাদপত্রে আন্দোলনরত শ্রমিকদের কমিউনিস্ট হিসেবে বর্ণনা করে বলা হয়, ‘প্রতিটি ল্যাম্পপোস্ট কমিউনিস্টদের লাশ দ্বারা সজ্জিত করা হোক।’ শিকাগো ট্রিবিউন ধর্মঘটী শ্রমিকদের প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়ার দাবি জানায়। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের খুন করলো যারা তাদের বিচার হলো না। বিচার হলো শ্রমিক নেতাদের। বিচারতো নয় প্রহসন হলো। ৪ শ্রমিক নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হলো। ফিশার, এন্জেল ,স্পাইজ ও পার্সলস- শ্রমিক শ্রেণির চার বীর নেতা নির্ভীকচিত্তে ফাঁসির মঞ্চে জীবন দিলেন।
শিকাগোর শ্রমিকদের এই লড়াই ব্যর্থ হয়নি। তাইতো ১৮৮৯ সালের ১৪ জুলাই ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক সম্মেলন থেকে পহেলা মে কে শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস হিসেবে ঘোষনা করা হয়। সেই থেকে আজ পর্যন্ত পহেলা মে শ্রমিক শ্রেণির আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এই দিবসে সারা দুনিয়ার সর্বত্র এক আওয়াজ হয় ‘ দুনিয়ার মজদুর এক হও’। তাই আধুনিক বিশ্বের ইতিহাসে মে দিবস অত্যন্ত তাৎপর্য, পূর্ণ ঘটনা।
উল্লেখ্য, শুধু আমেরিকার হে মার্কেট শ্রমিকদের রক্তে রঞ্জিত হয়নি। শ্রমিকদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সড়ক- মহাসড়ক। এর মধ্যে ফ্রান্সে একদিনে ৫০ জন শ্রমিকের নিহত হওয়ার ঘটনা বিশেষভাবে উল্লেখ্য। মে দিবসের শ্রমিক সমাবেশে এই বর্বর হত্যাকান্ড হয় ফ্রান্সের ফারমিন্স শহরে।
মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি:
সরকারিভাবে মে দিবসকে স্বীকৃতি দেওয়া হলেও মে দিবসের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের মধ্যে বাংলাদেশে বিস্তর ফারাক রয়েছে।
৮ শ্রমঘন্টার দাবিও পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী কাউকে ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করানো যাবে না। এমন কী আমাদের দেশের শ্রম আইনেও বলা হয়েছে, কোনো শ্রমিককে ৮ ঘন্টার বেশি কাজ করানো যাবে না। কিন্তু এটা কেতাবে লেখা আছে।বাস্তবে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও শিল্প কারখানায় শ্রমিক কর্মচারীদের নির্বিঘ্নে ৯/১০ এমন কী আরো বেশি সময় কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে গার্মেন্ট, হোটেল ও ট্রান্সপোর্ট শ্রমিকদের অবস্থা ভয়াবহ।
পশ্চিমা বিশ্বে যখন ৮ ঘন্টার শ্রম ঘন্টা কমিয়ে ৫/৬ ঘন্টা করা হয়েছে সেখানে আমাদের দেশে এখনও শ্রমিকদের ১০/১২ ঘন্টা কাজ করতে বাধ্য করা হয়। দেশে সরকারি কর্মচারীরা ২ দিনের ছুটি ভোগ করে। সেখানে শ্রমিকদের এটা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের শ্রমিকদের সঙ্গে এখনো দাস সুলভ আচরণ করা হয়। বিশেষ করে গার্মেন্ট মালিকরা ভাবে শ্রমিকরা হয় পশু নয়তো যন্ত্র। এদের আবার বিশ্রাম কিসের? আর বিনোদন? পশুর আবার বিনোদন? নির্লজ্জের মত গার্মেন্ট মালিকরা শ্রমিকদের এমন কী মহিলা শ্রমিকদের ১০/১২ ঘন্টা করে খাটাচ্ছে। তাও সরকারের নাকের ডগায়। একই অবস্থা হোটেল , ট্রান্সপোর্টসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে। এমন কী সংবাদপত্রেও মালিকরা সাংবাদিক কর্মচারীদের সঙ্গে দাস সুলভ আচরণ করে। শুধু তাই নয় মারধরও করে। অপ্রাতিষ্ঠানিক সংস্থার পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ।
ক্ষেতমজুরদের অবস্থাও নাজুক। তাদের সারা বছরের কাজের নিশ্চয়তা নেই,নেই ন্যায্য মজুরী। উপরন্তু ক্ষেতমজুরদের ওপর চলে নির্মম শোষণ নির্যাতন। ফলে ক্ষেতমজুরদের বৃহৎ অংশের দু-বেলা দু-মুঠো ভাত জোটে না। ছেলে মেয়েদের শিক্ষা-চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারে না। ফলে দিনকে দিন ধনী ও দরিদ্রের বৈষম্য বাড়ছে।
এই অবস্থায় মে দিবসের লড়াই সংগ্রামের তাৎপর্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাইতো মে দিবসের উৎসবে বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি আনন্দ উৎসবের মধ্যেও তাদের সংগ্রামী চেতনাকে শাণিত করতে সংগ্রামের শপথ গ্রহণ করে। যে শপথে বলিয়ান হয়ে এদেশের শ্রমিক শ্রেণি তাদের অধিকার আদায়ের পাশাপাশি সমাজবদলের সংগ্রামকে এগিয়ে নেবে। যে সমাজে শোষণ নির্যাতন থাকবে না, যে সমাজে মালিকের রক্তচক্ষু দেখতে হবে না। বরং শ্রমিকরা তাদের নিজ গরজেই উৎপাদন বৃদ্ধি করে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিবে। এ জন্য দরকার শ্রমিক শ্রেণির ঐক্য । সেই ঐক্যের শিক্ষাই হচ্ছে আজকের মে দিবসের শিক্ষা।
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:

- গণহত্যা মামলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- নববর্ষে সম্প্রীতি-জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
- গণতান্ত্রিক আকাঙ্খা থেকেই এ অভ্যুত্থান: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- হাজারো প্রাণের উচ্ছ্বাসে শেষ হলো বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
- প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বার্তায় হঠাৎ কোকিলের গান, রহস্য জানালেন প্রেস সচিব
- ব্যতিক্রমধর্মী ড্রোন শোতে ঝলমলে ঢাকার আকাশ
- "আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যা সমাধান হবে"
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- সূচকের পতন, কমেছে শেয়ারদর
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- পাঁচ কোটির সম্মেলনে বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- সারা দেশে সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- কারাগারে অভিনেত্রী মেঘনা আলম
- বিএসইসির নিরাপত্তা জোরদার, দায়িত্বে আনসার
- ১২৮ বছর পর ক্রিকেট ফিরছে অলিম্পিকে
- ডিপিএলে ফিক্সিং সন্দেহ, তদন্তে নেমেছে বিসিবি
- এবার চীনা পণ্যে ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
- বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮
- সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া নুরুল আবছার আটক
- রিটার্ন না দিলে ব্যাংক হিসেব তলব করা হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান
- বাংলাদেশে ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজে দেখছে পাকিস্তানের শিল্পগোষ্ঠী
- সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি
- স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স
- জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্বেও ড. খলিলুল রহমান
- পহেলা বৈশাখে থাকছে ব্যাপক নিরাপত্তা: ডিএমপি কমিশনার
- ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে দেশের বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না: উপদেষ্টা
- গাজায় আবাসিক ভবনে ইসরাইলি বিমান হামলা, নিহত ৩৫
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
- চীন বাদে অন্যসব দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক স্থগিত করলেন ট্রাম্প
- দীর্ঘ ছুটি শেষে খুললো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- 'মার্চ ফর গাজা' এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ বিশেষ সহকারীর
- মহাকাশ অনুসন্ধানে নাসার সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি সই
- পাকিস্তানকে ১০৯ রানে অল আউট করে ১৬৭ রানে জিতল বাংলাদেশ
- পরীক্ষামূলকভাবে স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালু
- চীনে নার্সিং হোমে আগুন, ২০ জনের মৃত্যু
- রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা : দুই মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর-লুটপাট, সারাদেশে গ্রেফতার ৭২
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- দুনিয়া বদলাতে চাইলে ব্যবসাই সবচেয়ে শক্তিশালী কাঠামো: প্রধান উপদেষ্টা
- কুমিল্লায় কেএফসিতে ভাঙচুর ও লুটপাট
- আইপিও আইনের খসড়া সুপারিশের উপর মতামত আহ্বান
- শক্তিশালী দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে
- মার্কিন শুল্ক পুনর্বিবেচনা চেয়ে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেপ্তার
- জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ করেছে ইসি
- সিলেটসহ অন্যান্য স্থানে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ
- যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব
- বাংলাদেশের জনগণের মহত্ত্ব ভুলব না: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৬০ ফিলিস্তিনি
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ ফিলিস্তিনিকে হত্যা
- "সংস্কার কার্যক্রম জোরদার করে পুঁজিবাজারকে আরো শক্তিশালী করা হবে"
- সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
- জুলাই গণহত্যার দুই মামলার চার্জ চলতি মাসেই
- 'মার্চ ফর গাজা' এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ বিশেষ সহকারীর
- বাংলাদেশের জনগণের মহত্ত্ব ভুলব না: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
- দুনিয়া বদলাতে চাইলে ব্যবসাই সবচেয়ে শক্তিশালী কাঠামো: প্রধান উপদেষ্টা
- ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেপ্তার
- পরীক্ষামূলকভাবে স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালু
- স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স
- কুমিল্লায় কেএফসিতে ভাঙচুর ও লুটপাট
- জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ করেছে ইসি
- মহাকাশ অনুসন্ধানে নাসার সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি সই
- মার্কিন শুল্ক পুনর্বিবেচনা চেয়ে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর-লুটপাট, সারাদেশে গ্রেফতার ৭২
- সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া নুরুল আবছার আটক
- রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা : দুই মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ
- পহেলা বৈশাখে থাকছে ব্যাপক নিরাপত্তা: ডিএমপি কমিশনার
- সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
- এবার চীনা পণ্যে ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
- সিলেটসহ অন্যান্য স্থানে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ
- পাকিস্তানকে ১০৯ রানে অল আউট করে ১৬৭ রানে জিতল বাংলাদেশ
- জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্বেও ড. খলিলুল রহমান
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৬০ ফিলিস্তিনি
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- শক্তিশালী দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে
- দীর্ঘ ছুটি শেষে খুললো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- আইপিও আইনের খসড়া সুপারিশের উপর মতামত আহ্বান
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
