কোটা আন্দোলন: উত্থান-পতনে যেভাবে এসেছে সফলতা

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩ আগস্ট বিকেলে উত্তাল ছাত্র-জনতা। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে নাহিদ ইসলাম বললেন, আমাদের ৯ দফা দাবি ‘এক দফায়’ পরিণত হয়েছে।
সঙ্গে সঙ্গেই ছাত্র-জনতার স্লোগানে প্রকম্পিত হলো পুরো এলাকা।
অন্যদিকে রাজধানীসহ সারাদেশে চলল গুলি। অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি হলো। বন্ধ হলো মোবাইল ইন্টারনেট। সংঘর্ষে দেশ পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, গুলি, রক্ত, লাশ -সর্বত্র একই চিত্র।
ছাত্র-জনতার এই এক দফার দৃঢ়তা এবং দেশব্যাপী মানুষের প্রতিরোধের মুখে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবসান হয় তার দীর্ঘ ১৫ বছরের রাজত্বের। ৫ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের এক মাস হলো।
কোটা ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আন্দোলন নানা উত্থান-পতন পার করে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ৫ জুন কোটা পুনর্বহাল করে হাইকোর্টের রায়ের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু করেন। দলনিরপেক্ষ ছাত্র সংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে শুরু করেন।
ঈদের ছুটির পর শিক্ষার্থীরা আবারও আন্দোলনে নামেন। একইসঙ্গে বিগত সরকারকে স্মারকলিপি প্রদানসহ কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনে নানা মাত্রা যোগ করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারাসহ শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি কমিটি ঘোষণা করেন। কিন্তু সরকার থেকে শিক্ষার্থীদের কোনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।
৭ জুলাই শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ নামে অভিনব কর্মসূচি শুরু করলে আন্দোলন নতুন মোড় নেয়। এসময় তারা চার দফা থেকে সরে এসে নির্বাহী বিভাগের কাছে কোটা সংস্কার করে সংসদে আইন পাশের একদফা দাবি জানান। ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়তে থাকে। প্রতিদিন ৫-৬ ঘণ্টা অচল হয়ে পড়ে রাজধানী।
১৪ জুলাই কোটার বিষয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। ১৫ জুলাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। আন্দোলন নতুন মোড় নেয়।
১৬ জুলাই পুলিশের গুলিতে প্রথম শহীদ হন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। দুই হাত পেতে দাঁড়িয়ে থাকা নিরস্ত্র সাইদের বুকে গুলি করে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন ভিন্ন মোড় নেয়।
এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ও পরিকল্পনার সরাসরি জড়িত ছিলেন সমম্বয়ক আব্দুল কাদের। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, বৈষম্যবিরোধী অবস্থান থেকে আমরা আন্দোলনে নেমেছিলাম। কিন্তু সরকার আমাদের অবহেলা করে। ‘১৫ জুলাই সোমবার ছাত্রলীগ নারকীয় হামলা করে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়। ছাত্রলীগের হামলার পর সরকার কিছুটা নমনীয় হয়। ’
‘কিন্তু ১৬ তারিখ যখন আমরা খবর পেলাম সারাদেশে ছয় জন শহীদ হয়েছেন। আমরা একটা মিটিং ডাকলাম। আমরা অ্যাজেন্ডা সেট করলাম, ছয়টি লাশ পড়ে যাওয়ার পর আন্দোলন কী কোটায় সীমাবদ্ধ থাকে সবাই একমত হলো, এর পরিসর আর কোটায় নেই। বিচ্ছিন্ন কিছু দাবি-দাওয়া এলো। যেমন পুলিশ যেহেতু গুলি করেছে, তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ; স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগকে শাস্তির আওতায় আনা। তবে গোছানো কিছু হয়নি।
তিনি জানান, এসময় সরকার থেকে নানা সূত্রে শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসতে চাপ দেওয়া হয়। ডিজিএফআই শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন করতে বলে। কিন্তু আমরা সংবাদ সম্মেলন না কর প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিলাম এবং উল্লেখ করলাম ‘সরকারই উদ্ভূত সমস্যার জন্য দায়ী এবং সরকারকেই সমাধান করতে হবে’।
দুর্গ ছিল বিজ্ঞানের তিন হল
১৭ আগস্ট ঢাকা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে হল খালি করার ঘোষণা দেয় প্রশাসন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হলেও দুপুরের পর থেকেই সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছুঁড়ে হল খালি করা হয়। ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট এবং ঢাকা মহানগর ইউনিটের এবং পুলিশের বিপরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল, অমর একুশে হল এবং ফজলুল হক মুসলিম হল প্রতিরোধ তৈরি করে।
আব্দুল কাদের জানান, বিজ্ঞানের এই তিন হল সেদিন দুর্গ হয়ে উঠেছিল। ছাদ থেকে ইট, কাচ ছুড়ে ছাত্রলীগকে তারা ঠেকিয়ে দিয়েছিল। আমরা দেখলাম যেহেতু ক্যাম্পাসে প্রবেশের একটি পথ আমাদের আছে। রাত ৯ টার দিকে আমরা মিছিল নিয়ে ছাত্রলীগকে পিছু হটিয়ে দিলাম। আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঘুরে দাঁড়ানো। নইলে আন্দোলনের স্পিরিট নষ্ট হয়ে যায়। আন্দোলন মাঠে মারা যেত। মানুষের কাছেও মনে হতো এরা বোধহয় এখানেই শেষ।
আন্দোলন পুনরায় প্রাণ দেয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
১৭ আগস্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খালি করে দেওয়ার পর আন্দোলন অনেকটাই স্তিমিত হয়ে আসে। তবে ১৮ তারিখ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজপথে নামে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যখন এক ধরনের হাল ছেড়ে দেয় তখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনকে চাঙা রাখে বলে মনে করেন আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছিল। এটা অত্যন্ত সত্য যে, যাদেরকে ‘পশ’, ‘দেশকে অউন করে না’ বলে কেউ কেউ, তারাই মাঠ চাঙা রেখেছিল।
যেভাবে ছড়াল ৯ দফা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৯ দফা ঘোষণার পর কোটা আন্দোলনে চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। আব্দুল কাদের ৯ দফা ঘোষণা করেন এবং গণমাধ্যমের কাছে পৌঁছে দেন।
কীভাবে ৯ দফা পৌঁছে দিয়েছেন তা জানিয়ে আব্দুল কাদের বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার পর আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আসিফ ভাই ও বাকেরকে ডিজিএফআই তুলে নিয়ে গেল। অন্যরাও গুম হলো বা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলো। আমাদেরও নিরাপত্তা শঙ্কা তৈরি হলো। এরমধ্যে গণমাধ্যমে ৮ দফা ছড়িয়ে পড়ল। পরিবর্তন পরিমার্জন করা। সেখানে শহীদদের ত্যাগ ও মানুষের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়নি। তখন আমরা ৯ দফা লিখলাম।
‘১৯ জুলাই শুক্রবার আমরা দাবিগুলোর একটা রূপ দিলাম। তবে ইলেক্ট্রিক মিডিয়া আমাদের ৯ দফা প্রচার করছিল না। সব অফিসে ডিজিএফআইয়ের চাপ ছিল। আমাকে এক ভাই পরামর্শ দিলেন যে, তোমার আলাদা সিম নিতে হবে। আমি তখন যাত্রাবাড়ির আমার এক ছাত্র থেকে একটা সিম নিলাম। আমার মামার বন্ধু থেকে একটা ফোন নিলাম। এসব দিয়ে একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দিলাম। ’
তিনি বলেন, তবে আমার এনালগ ফোনে সব দাবি একসঙ্গে যাচ্ছিল না। সেকারণে কয়েকজনকে আমি এক দফা এক দফা করে পাঠালাম। কাউকে কাউকে কল দিয়ে হুবহু বললাম। এভাবে ৯ দফা গেল। এছাড়াও আমাদের কয়েকজন সহ-সমম্বয়ক ও মাঠের কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে মোটরসাইকেলে করে পত্রিকা অফিসে গিয়ে ৯ দফা পৌঁছে দিল। একইভাবে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের কাছেও ৯ দফা পৌঁছে দিল।
‘তবে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা ছিল। পত্রিকা হাউজগুলো বিশ্বাস করতে পারছিল না এটা আমার পক্ষ থেকে পাঠানো নাকি বায়বীয়। ফলে আমি রেকর্ডিং দিয়ে বা অফিসে কল করে নিশ্চিত করতাম যে, এটা আমি পাঠিয়েছি।
এসময় আব্দুল কাদের থাকতেন যাত্রাবাড়ি কাজলা ব্রিজের পাশে একটি বাসায়। বাসাটি যাত্রাবাড়ি থানার খুব কাছে ছিল। তিনি জানান, প্রতিদিন বিকেলের দিকে বাসা থেকে বের হয়ে সিম অন করতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে রাতে বাসায় ফিরতেন। ইন্টারনেট ব্লাক আউটের সময় এভাবেই গণমাধ্যমের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতেন তিনি। তথ্য পৌঁছে দিতে এরকম ৮-১০ টি আলাদা ফোন ও সিম ব্যবহার করেছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, গোয়েন্দা হেফাজত থেকে বের হয়ে আসিফ ভাই আমাকে কল দিলেন। বললেন, তারা আমাদের ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করেছে। তবে ৯ দফা ঘোষণা করে তুমি তাদের গেমপ্ল্যান চেঞ্জ করে দিয়েছো। ফলে তারা তোমার সঙ্গে একইরকম ট্রিট করবে না।
ডিবি হেফাজতে ৬ সমম্বয়ক
এর মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ ছয় সমম্বয়ককে আটক করে। সমম্বয়কদের অনুপস্থিতিতে আব্দুল কাদেরসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দ্বিতীয় সারির নেতা আব্দুল হান্নান মাসউদ, মাহিন সরকার ও রিফাত রশীদ আন্দোলনের হাল ধরেন। কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে তারা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন। এদিকে অনশনের মুখে ছয় সমম্বয়ককে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ডিবি।
আব্দুল কাদের বলেন, শুক্রবার আন্দোলন নতুন রূপ নেয়। চট্টগ্রামে বিশাল মিছিল বের হয়। মাঠেই একদফার দাবি আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবাই আমাদের একদফা ঘোষণা দিতে বলে।
‘আমরা সেদিন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির একটা মিটিং আহ্বান করি। সেখানে আমরা সামনে আন্দোলন এগিয়ে নেব কী না এই অ্যাজেন্ডা ঠিক হয়। সবাই দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করে যে, এত লাশ পরে যাওয়ার পর আর পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। তবে মাঠের পরিস্থিতি বুঝে আমরা ১ দফা ঘোষণা করব। ’
১ দফা ঘোষণা
৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে নাহিদ ইসলাম এক দফা ঘোষণা করেন। তবে মাঠে আসার আগেও এক দফা ঘোষণার বিষয়টি চূড়ান্ত ছিল না বলে জানান আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, মাঠ এক দফার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তত ছিল। সিনিয়ররা মাঠে এসে যখন পরিস্থিতি দেখলেন, তখন তারা এক দফা ঘোষণা করলেন। অবশ্য আমরা আগে থেকেই তাদেরকে একদফা ঘোষণার চাপ দিয়ে আসছিলাম। কারণ মানুষের জীবন নিয়ে আমরা নিরীক্ষা চালাতে পারি না।
৬ আগস্টের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ৫ আগস্ট এগিয়ে আনার বিষয়ে তিনি বলেন, জ্যৈষ্ঠ সমম্বয়করা বুঝে-শুনে এগোতে চাইছিলেন। কিন্তু মাঠের অবস্থা দেখে আমরা শেখ হাসিনাকে সময় দিতে রাজি ছিলাম না। লং মার্চ এগিয়ে আনতে আমি চাপ দিলাম। কারও কারও সঙ্গে বাক যুদ্ধও হলো। শেষে আসিফ ভাইয়েরা লংমার্চ এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেকারণে শেখ হাসিনা সময় পাননি।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারে ছাত্রদের পক্ষ থেকে সমম্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। দেশের সকল খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী আন্দোলনকারীদের সংগঠিত করবেন।
সোর্স: বাংলানিউজ
পাঠকের মতামত:

- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
- মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় ইআবি ভিসির শোক
- উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২০, চিকিৎসাধীন ১৭১
- ৭ শিশু এতটাই পুড়েছে যে শনাক্তই করা যায়নি
- মরদেহের পরিচয় শনাক্তে লাগবে ডিএনএ পরীক্ষা
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উত্তরার বিমান দুর্ঘটনার খবর
- মাইলস্টোনে হতাহত পরিবারের পাশে থাকার আহ্বান বেগম খালেদা জিয়ার
- তাদের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
- উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: শেষ হলো উদ্ধার অভিযান
- প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- দাম কমলো স্বর্ণের
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
রাজনীতি এর সর্বশেষ খবর
রাজনীতি - এর সব খবর
