কোটা আন্দোলন: উত্থান-পতনে যেভাবে এসেছে সফলতা
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩ আগস্ট বিকেলে উত্তাল ছাত্র-জনতা। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে নাহিদ ইসলাম বললেন, আমাদের ৯ দফা দাবি ‘এক দফায়’ পরিণত হয়েছে।
সঙ্গে সঙ্গেই ছাত্র-জনতার স্লোগানে প্রকম্পিত হলো পুরো এলাকা।
অন্যদিকে রাজধানীসহ সারাদেশে চলল গুলি। অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি হলো। বন্ধ হলো মোবাইল ইন্টারনেট। সংঘর্ষে দেশ পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, গুলি, রক্ত, লাশ -সর্বত্র একই চিত্র।
ছাত্র-জনতার এই এক দফার দৃঢ়তা এবং দেশব্যাপী মানুষের প্রতিরোধের মুখে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবসান হয় তার দীর্ঘ ১৫ বছরের রাজত্বের। ৫ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের এক মাস হলো।
কোটা ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আন্দোলন নানা উত্থান-পতন পার করে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ৫ জুন কোটা পুনর্বহাল করে হাইকোর্টের রায়ের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু করেন। দলনিরপেক্ষ ছাত্র সংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে শুরু করেন।
ঈদের ছুটির পর শিক্ষার্থীরা আবারও আন্দোলনে নামেন। একইসঙ্গে বিগত সরকারকে স্মারকলিপি প্রদানসহ কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনে নানা মাত্রা যোগ করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারাসহ শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি কমিটি ঘোষণা করেন। কিন্তু সরকার থেকে শিক্ষার্থীদের কোনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।
৭ জুলাই শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ নামে অভিনব কর্মসূচি শুরু করলে আন্দোলন নতুন মোড় নেয়। এসময় তারা চার দফা থেকে সরে এসে নির্বাহী বিভাগের কাছে কোটা সংস্কার করে সংসদে আইন পাশের একদফা দাবি জানান। ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়তে থাকে। প্রতিদিন ৫-৬ ঘণ্টা অচল হয়ে পড়ে রাজধানী।
১৪ জুলাই কোটার বিষয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। ১৫ জুলাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। আন্দোলন নতুন মোড় নেয়।
১৬ জুলাই পুলিশের গুলিতে প্রথম শহীদ হন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। দুই হাত পেতে দাঁড়িয়ে থাকা নিরস্ত্র সাইদের বুকে গুলি করে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন ভিন্ন মোড় নেয়।
এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ও পরিকল্পনার সরাসরি জড়িত ছিলেন সমম্বয়ক আব্দুল কাদের। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, বৈষম্যবিরোধী অবস্থান থেকে আমরা আন্দোলনে নেমেছিলাম। কিন্তু সরকার আমাদের অবহেলা করে। ‘১৫ জুলাই সোমবার ছাত্রলীগ নারকীয় হামলা করে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়। ছাত্রলীগের হামলার পর সরকার কিছুটা নমনীয় হয়। ’
‘কিন্তু ১৬ তারিখ যখন আমরা খবর পেলাম সারাদেশে ছয় জন শহীদ হয়েছেন। আমরা একটা মিটিং ডাকলাম। আমরা অ্যাজেন্ডা সেট করলাম, ছয়টি লাশ পড়ে যাওয়ার পর আন্দোলন কী কোটায় সীমাবদ্ধ থাকে সবাই একমত হলো, এর পরিসর আর কোটায় নেই। বিচ্ছিন্ন কিছু দাবি-দাওয়া এলো। যেমন পুলিশ যেহেতু গুলি করেছে, তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ; স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগকে শাস্তির আওতায় আনা। তবে গোছানো কিছু হয়নি।
তিনি জানান, এসময় সরকার থেকে নানা সূত্রে শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসতে চাপ দেওয়া হয়। ডিজিএফআই শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন করতে বলে। কিন্তু আমরা সংবাদ সম্মেলন না কর প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিলাম এবং উল্লেখ করলাম ‘সরকারই উদ্ভূত সমস্যার জন্য দায়ী এবং সরকারকেই সমাধান করতে হবে’।
দুর্গ ছিল বিজ্ঞানের তিন হল
১৭ আগস্ট ঢাকা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে হল খালি করার ঘোষণা দেয় প্রশাসন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হলেও দুপুরের পর থেকেই সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছুঁড়ে হল খালি করা হয়। ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট এবং ঢাকা মহানগর ইউনিটের এবং পুলিশের বিপরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল, অমর একুশে হল এবং ফজলুল হক মুসলিম হল প্রতিরোধ তৈরি করে।
আব্দুল কাদের জানান, বিজ্ঞানের এই তিন হল সেদিন দুর্গ হয়ে উঠেছিল। ছাদ থেকে ইট, কাচ ছুড়ে ছাত্রলীগকে তারা ঠেকিয়ে দিয়েছিল। আমরা দেখলাম যেহেতু ক্যাম্পাসে প্রবেশের একটি পথ আমাদের আছে। রাত ৯ টার দিকে আমরা মিছিল নিয়ে ছাত্রলীগকে পিছু হটিয়ে দিলাম। আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঘুরে দাঁড়ানো। নইলে আন্দোলনের স্পিরিট নষ্ট হয়ে যায়। আন্দোলন মাঠে মারা যেত। মানুষের কাছেও মনে হতো এরা বোধহয় এখানেই শেষ।
আন্দোলন পুনরায় প্রাণ দেয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
১৭ আগস্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খালি করে দেওয়ার পর আন্দোলন অনেকটাই স্তিমিত হয়ে আসে। তবে ১৮ তারিখ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজপথে নামে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যখন এক ধরনের হাল ছেড়ে দেয় তখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনকে চাঙা রাখে বলে মনে করেন আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছিল। এটা অত্যন্ত সত্য যে, যাদেরকে ‘পশ’, ‘দেশকে অউন করে না’ বলে কেউ কেউ, তারাই মাঠ চাঙা রেখেছিল।
যেভাবে ছড়াল ৯ দফা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৯ দফা ঘোষণার পর কোটা আন্দোলনে চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। আব্দুল কাদের ৯ দফা ঘোষণা করেন এবং গণমাধ্যমের কাছে পৌঁছে দেন।
কীভাবে ৯ দফা পৌঁছে দিয়েছেন তা জানিয়ে আব্দুল কাদের বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার পর আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আসিফ ভাই ও বাকেরকে ডিজিএফআই তুলে নিয়ে গেল। অন্যরাও গুম হলো বা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলো। আমাদেরও নিরাপত্তা শঙ্কা তৈরি হলো। এরমধ্যে গণমাধ্যমে ৮ দফা ছড়িয়ে পড়ল। পরিবর্তন পরিমার্জন করা। সেখানে শহীদদের ত্যাগ ও মানুষের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়নি। তখন আমরা ৯ দফা লিখলাম।
‘১৯ জুলাই শুক্রবার আমরা দাবিগুলোর একটা রূপ দিলাম। তবে ইলেক্ট্রিক মিডিয়া আমাদের ৯ দফা প্রচার করছিল না। সব অফিসে ডিজিএফআইয়ের চাপ ছিল। আমাকে এক ভাই পরামর্শ দিলেন যে, তোমার আলাদা সিম নিতে হবে। আমি তখন যাত্রাবাড়ির আমার এক ছাত্র থেকে একটা সিম নিলাম। আমার মামার বন্ধু থেকে একটা ফোন নিলাম। এসব দিয়ে একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দিলাম। ’
তিনি বলেন, তবে আমার এনালগ ফোনে সব দাবি একসঙ্গে যাচ্ছিল না। সেকারণে কয়েকজনকে আমি এক দফা এক দফা করে পাঠালাম। কাউকে কাউকে কল দিয়ে হুবহু বললাম। এভাবে ৯ দফা গেল। এছাড়াও আমাদের কয়েকজন সহ-সমম্বয়ক ও মাঠের কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে মোটরসাইকেলে করে পত্রিকা অফিসে গিয়ে ৯ দফা পৌঁছে দিল। একইভাবে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের কাছেও ৯ দফা পৌঁছে দিল।
‘তবে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা ছিল। পত্রিকা হাউজগুলো বিশ্বাস করতে পারছিল না এটা আমার পক্ষ থেকে পাঠানো নাকি বায়বীয়। ফলে আমি রেকর্ডিং দিয়ে বা অফিসে কল করে নিশ্চিত করতাম যে, এটা আমি পাঠিয়েছি।
এসময় আব্দুল কাদের থাকতেন যাত্রাবাড়ি কাজলা ব্রিজের পাশে একটি বাসায়। বাসাটি যাত্রাবাড়ি থানার খুব কাছে ছিল। তিনি জানান, প্রতিদিন বিকেলের দিকে বাসা থেকে বের হয়ে সিম অন করতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে রাতে বাসায় ফিরতেন। ইন্টারনেট ব্লাক আউটের সময় এভাবেই গণমাধ্যমের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতেন তিনি। তথ্য পৌঁছে দিতে এরকম ৮-১০ টি আলাদা ফোন ও সিম ব্যবহার করেছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, গোয়েন্দা হেফাজত থেকে বের হয়ে আসিফ ভাই আমাকে কল দিলেন। বললেন, তারা আমাদের ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করেছে। তবে ৯ দফা ঘোষণা করে তুমি তাদের গেমপ্ল্যান চেঞ্জ করে দিয়েছো। ফলে তারা তোমার সঙ্গে একইরকম ট্রিট করবে না।
ডিবি হেফাজতে ৬ সমম্বয়ক
এর মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ ছয় সমম্বয়ককে আটক করে। সমম্বয়কদের অনুপস্থিতিতে আব্দুল কাদেরসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দ্বিতীয় সারির নেতা আব্দুল হান্নান মাসউদ, মাহিন সরকার ও রিফাত রশীদ আন্দোলনের হাল ধরেন। কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে তারা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন। এদিকে অনশনের মুখে ছয় সমম্বয়ককে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ডিবি।
আব্দুল কাদের বলেন, শুক্রবার আন্দোলন নতুন রূপ নেয়। চট্টগ্রামে বিশাল মিছিল বের হয়। মাঠেই একদফার দাবি আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবাই আমাদের একদফা ঘোষণা দিতে বলে।
‘আমরা সেদিন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির একটা মিটিং আহ্বান করি। সেখানে আমরা সামনে আন্দোলন এগিয়ে নেব কী না এই অ্যাজেন্ডা ঠিক হয়। সবাই দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করে যে, এত লাশ পরে যাওয়ার পর আর পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। তবে মাঠের পরিস্থিতি বুঝে আমরা ১ দফা ঘোষণা করব। ’
১ দফা ঘোষণা
৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে নাহিদ ইসলাম এক দফা ঘোষণা করেন। তবে মাঠে আসার আগেও এক দফা ঘোষণার বিষয়টি চূড়ান্ত ছিল না বলে জানান আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, মাঠ এক দফার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তত ছিল। সিনিয়ররা মাঠে এসে যখন পরিস্থিতি দেখলেন, তখন তারা এক দফা ঘোষণা করলেন। অবশ্য আমরা আগে থেকেই তাদেরকে একদফা ঘোষণার চাপ দিয়ে আসছিলাম। কারণ মানুষের জীবন নিয়ে আমরা নিরীক্ষা চালাতে পারি না।
৬ আগস্টের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ৫ আগস্ট এগিয়ে আনার বিষয়ে তিনি বলেন, জ্যৈষ্ঠ সমম্বয়করা বুঝে-শুনে এগোতে চাইছিলেন। কিন্তু মাঠের অবস্থা দেখে আমরা শেখ হাসিনাকে সময় দিতে রাজি ছিলাম না। লং মার্চ এগিয়ে আনতে আমি চাপ দিলাম। কারও কারও সঙ্গে বাক যুদ্ধও হলো। শেষে আসিফ ভাইয়েরা লংমার্চ এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেকারণে শেখ হাসিনা সময় পাননি।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারে ছাত্রদের পক্ষ থেকে সমম্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। দেশের সকল খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী আন্দোলনকারীদের সংগঠিত করবেন।
সোর্স: বাংলানিউজ
পাঠকের মতামত:
- হাসিনাসহ সাবেক ৩ সিইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
- বাংলাদেশে রপ্তানি কমেছে ভারতের
- প্রবাসীরা ঘোষণা করলেন বিশ্বকাপ স্কোয়াড, কারণ জানালেন বাশার
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাংলাদেশ স্কোয়াড ঘোষণা
- হাসিনা সরকারের সদস্যদের সম্পদ তদন্তে ব্রিটেনকে অনুরোধ বাংলাদেশের
- সেনাবাহিনীর হাতে বিচারিক ক্ষমতার কারণ জানালেন জনপ্রশাসন সচিব
- এনআইডি সংশোধন: কর্মকর্তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনছে ইসি
- মেট্রোরেল বন্ধে যাত্রীদের ভোগান্তি
- জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা
- হাজার কোটি টাকা পাচার: সালমানসহ ২৮ জনের নামে মামলা
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- পুঁজিবাজারে পতন
- রাজনৈতিক দল গঠনের অভিপ্রায় নেই: আসিফ মাহমুদ
- ‘ওদের মজা নিতে দিন’ বাংলাদেশকে নিয়ে কেন এমন কথা রোহিতের
- বাংলাদেশকে আরও ২ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
- নির্মম হত্যাকাণ্ডগুলোর বিচার অগ্রাধিকার পাবে : তাজুল ইসলাম
- কোন স্ট্যাটাসে দিল্লিতে শেখ হাসিনা, জানে না অন্তর্বর্তী সরকার
- রাজনৈতিক চাপে সরকারি কর্মকর্তারা সঠিক তথ্য দিতে অসহায় ছিলেন: ড. দেবপ্রিয়
- ছাত্র-জনতার জনস্রোতে স্বৈরাচার হাসিনা ভেসে গেছে: মঈন খান
- ঢাকা শান্তিতে না থাকলে, দিল্লিও থাকতে পারবে না: সোহেল
- যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি সেটা যেন হেলায় চলে না যায়: মির্জা ফখরুল
- সংসদীয় সরকার ছাড়া কোন সংস্কার স্থায়ী হয় না : তারেক রহমান
- আশুলিয়ায় শ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষে নারী নিহত
- ভারতকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য খামেনির, ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি
- অনুশীলনে নেমে পড়লো বাংলাদেশ
- গতিশীল প্রবাসী আয় রিজার্ভের পতন ঠেকাচ্ছে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- মির্জা আব্বাসকে হত্যাচেষ্টা: মেনন তিন দিনের রিমান্ডে
- ক্ষমতার পালাবদলের জন্য জনগণ গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়নি: আসিফ মাহমুদ
- ক্ষমতার পালাবদলের জন্য জনগণ গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়নি: আসিফ মাহমুদ
- শাহরিয়ার কবির, শ্যামল দত্ত ও মোজাম্মেল বাবুর ৭ দিনের রিমান্ড
- মাজার ভাঙা ফৌজদারি অপরাধের সমান: ফরহাদ মজহার
- বাংলাদেশের সঙ্গে আমরা স্থিতিশীল সম্পর্ক চাই : জয়শঙ্কর
- বিএনপির সমাবেশ ঘিরে পল্টন লোকে লোকারণ্য
- রূপালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশবান্ধব আর-২৯০ গ্যাসসমৃদ্ধ নতুন এসি আনলো ওয়ালটন
- কারাগারে আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী
- ক্রেতারা পাশে দাঁড়িয়েছে, এখন ঘুরে দাঁড়ানোর পালা: শ্রম সচিব
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ২২৮ জনের বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ
- মিডিয়ায় নয়, কাজে মনোযোগ দিতে হবে: আসিফ নজরুল
- সংবিধানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে পার্লামেন্ট: ফখরুল
- “আমি মনে করি, নতুন বাংলাদেশে আমি সুবিচার পাবো”
- ছুটির দিনেও আশুলিয়ায় চলছে ১৪০০ কারখানা
- সীমান্তে বিএসএফের হত্যা বন্ধে তিন বিশ্বনেতার কাছে ২০১ বিশিষ্টজনের খোলা চিঠি
- তিতাস গ্যাসের পরিচালক হলেন মানবজমিন সম্পাদক
- সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর গ্রেপ্তার
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
- ঈদে মিলাদুন্নবী : জশনে জুলুসমুখী জনতার ঢল
- ১৪ বছরে সরকারি চাকরিতে ক্ষতিগ্রস্তদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে কমিটি
- জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দলের তদন্ত শুরু মঙ্গলবার
- মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরণীয় আদর্শ: প্রধান উপদেষ্টা
- ভারতে পালানোর সময় সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু-শ্যামল দত্তসহ আটক ৪
- কেজিতে পেঁয়াজের দাম কমল ১৫ টাকা
- ভারতের উত্তরপ্রদেশে ভবনধসে ১০ জনের মৃত্যু
- ২ মাস পর ফিরেই মেসির জোড়া গোল
- ভারতের উদ্দেশে দেশ ছাড়ল টাইগাররা
- সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ৫ দিনের রিমান্ডে
- চার সংস্থায় নতুন পরিচালক নিয়োগ
- পাচারের অর্থ ফেরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশকে ২০২ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র
- এক মাসে ৯০৭ পুলিশ সদস্যের পদোন্নতি
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
- অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৭৫ জনের মধ্যে ৪২২ জন বিএনপির: মির্জা ফখরুল
- বাফুফের পরবর্তী সভাপতি হচ্ছেন তাবিথ!
- ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনের মৃত্যু
- ছাত্রশক্তির কমিটি স্থগিত হলো যে কারণে
- বাফুফের সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন না সালাউদ্দিন
- স্বৈরাচার সরকার ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল: ড. মঈন খান
- দেশে সারের কোনো সংকট নেই: কৃষি উপদেষ্টা
- দিল্লি হয়ে ঢাকায় ডোনাল্ড লু
- রাষ্ট্রের সর্বস্তরে সংস্কার করতে হবে: ফরহাদ মজহার
- স্বাধীন হয়েছি, কিন্তু নাগিনেরা চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে: মির্জা ফখরুল
- রোববার থেকে সব পোশাক কারখানা খোলা, অস্থিরতা হলে বন্ধ
- রাষ্ট্র মেরামতের ভিত্তি হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন : তারেক রহমান
- ৬ মাস পর জামিন পেলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল
- আসছেন ডোনাল্ড লু, ঢাকা ইস্যুতে দিল্লিকে বার্তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র
- যানজট নিরসনে ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ন্ত্রণ জরুরী!
- ড. ইউনূসের ‘মেগাফোন কূটনীতিতে’ বিস্মিত-বিরক্ত-বিচলিত ভারত
- “আমি মনে করি, নতুন বাংলাদেশে আমি সুবিচার পাবো”
- ভারী বৃষ্টিতে কক্সবাজারে পৃথক স্থানে পাহাড় ধসে নিহত ৬
- স্ত্রী-সন্তানসহ বাচ্চুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তারের সুযোগ নেই: মান্না
- যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি সেটা যেন হেলায় চলে না যায়: মির্জা ফখরুল
- ইউজিসির পূর্ণকালীন সদস্য হলেন ২ ঢাবি শিক্ষক
- রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ দ্রুত শেষ করে নির্বাচন দেবে আশা ফখরুলের
- ফের হাসপাতালে নেওয়া হলো খালেদা জিয়াকে
- হাসিনা-কাদেরসহ ১২২ জনের নামে আরো এক হত্যা মামলা
- বুয়েটে নতুন উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য নিয়োগ
- পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ: টাইগারদের প্রধান উপদেষ্টার সংবর্ধনা
- ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনের মৃত্যু
- শ্রমিক-মালিক সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তোলা হবে: ড. ইউনূস
- ভারত সফরের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- আশুলিয়ায় ২১৯ কারখানায় উৎপাদন বন্ধ
- হ্যারিসের সঙ্গে আর টিভি বিতর্কে রাজি নন ট্রাম্প
- অন্তর্বর্তী সরকার সাংবিধানিকভাবে বৈধ: অ্যাটর্নি জেনারেল
- শহীদদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা না হওয়ায় ১৪ সেপ্টেম্বর স্মরণসভা হচ্ছে না
- ‘ভারতের বক্তব্যে শেখ হাসিনার বিচারে প্রভাব পড়বে না’
- দ্বিতীয় ইনিংসেও সাকিবের ৪ উইকেট, প্রথম শ্রেণিতে ৩৫০
- আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর আরেক ‘কারিগর’ গ্রেপ্তার
- অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত নির্বাচনের দিকে যাবে, আশা ফখরুলের