কোটা আন্দোলন: উত্থান-পতনে যেভাবে এসেছে সফলতা

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩ আগস্ট বিকেলে উত্তাল ছাত্র-জনতা। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে নাহিদ ইসলাম বললেন, আমাদের ৯ দফা দাবি ‘এক দফায়’ পরিণত হয়েছে।
সঙ্গে সঙ্গেই ছাত্র-জনতার স্লোগানে প্রকম্পিত হলো পুরো এলাকা।
অন্যদিকে রাজধানীসহ সারাদেশে চলল গুলি। অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি হলো। বন্ধ হলো মোবাইল ইন্টারনেট। সংঘর্ষে দেশ পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, গুলি, রক্ত, লাশ -সর্বত্র একই চিত্র।
ছাত্র-জনতার এই এক দফার দৃঢ়তা এবং দেশব্যাপী মানুষের প্রতিরোধের মুখে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবসান হয় তার দীর্ঘ ১৫ বছরের রাজত্বের। ৫ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের এক মাস হলো।
কোটা ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আন্দোলন নানা উত্থান-পতন পার করে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ৫ জুন কোটা পুনর্বহাল করে হাইকোর্টের রায়ের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু করেন। দলনিরপেক্ষ ছাত্র সংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে শুরু করেন।
ঈদের ছুটির পর শিক্ষার্থীরা আবারও আন্দোলনে নামেন। একইসঙ্গে বিগত সরকারকে স্মারকলিপি প্রদানসহ কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনে নানা মাত্রা যোগ করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারাসহ শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি কমিটি ঘোষণা করেন। কিন্তু সরকার থেকে শিক্ষার্থীদের কোনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।
৭ জুলাই শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ নামে অভিনব কর্মসূচি শুরু করলে আন্দোলন নতুন মোড় নেয়। এসময় তারা চার দফা থেকে সরে এসে নির্বাহী বিভাগের কাছে কোটা সংস্কার করে সংসদে আইন পাশের একদফা দাবি জানান। ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়তে থাকে। প্রতিদিন ৫-৬ ঘণ্টা অচল হয়ে পড়ে রাজধানী।
১৪ জুলাই কোটার বিষয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। ১৫ জুলাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। আন্দোলন নতুন মোড় নেয়।
১৬ জুলাই পুলিশের গুলিতে প্রথম শহীদ হন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। দুই হাত পেতে দাঁড়িয়ে থাকা নিরস্ত্র সাইদের বুকে গুলি করে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন ভিন্ন মোড় নেয়।
এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ও পরিকল্পনার সরাসরি জড়িত ছিলেন সমম্বয়ক আব্দুল কাদের। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, বৈষম্যবিরোধী অবস্থান থেকে আমরা আন্দোলনে নেমেছিলাম। কিন্তু সরকার আমাদের অবহেলা করে। ‘১৫ জুলাই সোমবার ছাত্রলীগ নারকীয় হামলা করে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়। ছাত্রলীগের হামলার পর সরকার কিছুটা নমনীয় হয়। ’
‘কিন্তু ১৬ তারিখ যখন আমরা খবর পেলাম সারাদেশে ছয় জন শহীদ হয়েছেন। আমরা একটা মিটিং ডাকলাম। আমরা অ্যাজেন্ডা সেট করলাম, ছয়টি লাশ পড়ে যাওয়ার পর আন্দোলন কী কোটায় সীমাবদ্ধ থাকে সবাই একমত হলো, এর পরিসর আর কোটায় নেই। বিচ্ছিন্ন কিছু দাবি-দাওয়া এলো। যেমন পুলিশ যেহেতু গুলি করেছে, তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ; স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগকে শাস্তির আওতায় আনা। তবে গোছানো কিছু হয়নি।
তিনি জানান, এসময় সরকার থেকে নানা সূত্রে শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসতে চাপ দেওয়া হয়। ডিজিএফআই শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন করতে বলে। কিন্তু আমরা সংবাদ সম্মেলন না কর প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিলাম এবং উল্লেখ করলাম ‘সরকারই উদ্ভূত সমস্যার জন্য দায়ী এবং সরকারকেই সমাধান করতে হবে’।
দুর্গ ছিল বিজ্ঞানের তিন হল
১৭ আগস্ট ঢাকা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে হল খালি করার ঘোষণা দেয় প্রশাসন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হলেও দুপুরের পর থেকেই সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছুঁড়ে হল খালি করা হয়। ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট এবং ঢাকা মহানগর ইউনিটের এবং পুলিশের বিপরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল, অমর একুশে হল এবং ফজলুল হক মুসলিম হল প্রতিরোধ তৈরি করে।
আব্দুল কাদের জানান, বিজ্ঞানের এই তিন হল সেদিন দুর্গ হয়ে উঠেছিল। ছাদ থেকে ইট, কাচ ছুড়ে ছাত্রলীগকে তারা ঠেকিয়ে দিয়েছিল। আমরা দেখলাম যেহেতু ক্যাম্পাসে প্রবেশের একটি পথ আমাদের আছে। রাত ৯ টার দিকে আমরা মিছিল নিয়ে ছাত্রলীগকে পিছু হটিয়ে দিলাম। আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঘুরে দাঁড়ানো। নইলে আন্দোলনের স্পিরিট নষ্ট হয়ে যায়। আন্দোলন মাঠে মারা যেত। মানুষের কাছেও মনে হতো এরা বোধহয় এখানেই শেষ।
আন্দোলন পুনরায় প্রাণ দেয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
১৭ আগস্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খালি করে দেওয়ার পর আন্দোলন অনেকটাই স্তিমিত হয়ে আসে। তবে ১৮ তারিখ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজপথে নামে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যখন এক ধরনের হাল ছেড়ে দেয় তখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনকে চাঙা রাখে বলে মনে করেন আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছিল। এটা অত্যন্ত সত্য যে, যাদেরকে ‘পশ’, ‘দেশকে অউন করে না’ বলে কেউ কেউ, তারাই মাঠ চাঙা রেখেছিল।
যেভাবে ছড়াল ৯ দফা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৯ দফা ঘোষণার পর কোটা আন্দোলনে চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। আব্দুল কাদের ৯ দফা ঘোষণা করেন এবং গণমাধ্যমের কাছে পৌঁছে দেন।
কীভাবে ৯ দফা পৌঁছে দিয়েছেন তা জানিয়ে আব্দুল কাদের বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার পর আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আসিফ ভাই ও বাকেরকে ডিজিএফআই তুলে নিয়ে গেল। অন্যরাও গুম হলো বা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলো। আমাদেরও নিরাপত্তা শঙ্কা তৈরি হলো। এরমধ্যে গণমাধ্যমে ৮ দফা ছড়িয়ে পড়ল। পরিবর্তন পরিমার্জন করা। সেখানে শহীদদের ত্যাগ ও মানুষের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়নি। তখন আমরা ৯ দফা লিখলাম।
‘১৯ জুলাই শুক্রবার আমরা দাবিগুলোর একটা রূপ দিলাম। তবে ইলেক্ট্রিক মিডিয়া আমাদের ৯ দফা প্রচার করছিল না। সব অফিসে ডিজিএফআইয়ের চাপ ছিল। আমাকে এক ভাই পরামর্শ দিলেন যে, তোমার আলাদা সিম নিতে হবে। আমি তখন যাত্রাবাড়ির আমার এক ছাত্র থেকে একটা সিম নিলাম। আমার মামার বন্ধু থেকে একটা ফোন নিলাম। এসব দিয়ে একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দিলাম। ’
তিনি বলেন, তবে আমার এনালগ ফোনে সব দাবি একসঙ্গে যাচ্ছিল না। সেকারণে কয়েকজনকে আমি এক দফা এক দফা করে পাঠালাম। কাউকে কাউকে কল দিয়ে হুবহু বললাম। এভাবে ৯ দফা গেল। এছাড়াও আমাদের কয়েকজন সহ-সমম্বয়ক ও মাঠের কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে মোটরসাইকেলে করে পত্রিকা অফিসে গিয়ে ৯ দফা পৌঁছে দিল। একইভাবে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের কাছেও ৯ দফা পৌঁছে দিল।
‘তবে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা ছিল। পত্রিকা হাউজগুলো বিশ্বাস করতে পারছিল না এটা আমার পক্ষ থেকে পাঠানো নাকি বায়বীয়। ফলে আমি রেকর্ডিং দিয়ে বা অফিসে কল করে নিশ্চিত করতাম যে, এটা আমি পাঠিয়েছি।
এসময় আব্দুল কাদের থাকতেন যাত্রাবাড়ি কাজলা ব্রিজের পাশে একটি বাসায়। বাসাটি যাত্রাবাড়ি থানার খুব কাছে ছিল। তিনি জানান, প্রতিদিন বিকেলের দিকে বাসা থেকে বের হয়ে সিম অন করতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে রাতে বাসায় ফিরতেন। ইন্টারনেট ব্লাক আউটের সময় এভাবেই গণমাধ্যমের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতেন তিনি। তথ্য পৌঁছে দিতে এরকম ৮-১০ টি আলাদা ফোন ও সিম ব্যবহার করেছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, গোয়েন্দা হেফাজত থেকে বের হয়ে আসিফ ভাই আমাকে কল দিলেন। বললেন, তারা আমাদের ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করেছে। তবে ৯ দফা ঘোষণা করে তুমি তাদের গেমপ্ল্যান চেঞ্জ করে দিয়েছো। ফলে তারা তোমার সঙ্গে একইরকম ট্রিট করবে না।
ডিবি হেফাজতে ৬ সমম্বয়ক
এর মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ ছয় সমম্বয়ককে আটক করে। সমম্বয়কদের অনুপস্থিতিতে আব্দুল কাদেরসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দ্বিতীয় সারির নেতা আব্দুল হান্নান মাসউদ, মাহিন সরকার ও রিফাত রশীদ আন্দোলনের হাল ধরেন। কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে তারা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন। এদিকে অনশনের মুখে ছয় সমম্বয়ককে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ডিবি।
আব্দুল কাদের বলেন, শুক্রবার আন্দোলন নতুন রূপ নেয়। চট্টগ্রামে বিশাল মিছিল বের হয়। মাঠেই একদফার দাবি আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবাই আমাদের একদফা ঘোষণা দিতে বলে।
‘আমরা সেদিন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির একটা মিটিং আহ্বান করি। সেখানে আমরা সামনে আন্দোলন এগিয়ে নেব কী না এই অ্যাজেন্ডা ঠিক হয়। সবাই দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করে যে, এত লাশ পরে যাওয়ার পর আর পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। তবে মাঠের পরিস্থিতি বুঝে আমরা ১ দফা ঘোষণা করব। ’
১ দফা ঘোষণা
৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে নাহিদ ইসলাম এক দফা ঘোষণা করেন। তবে মাঠে আসার আগেও এক দফা ঘোষণার বিষয়টি চূড়ান্ত ছিল না বলে জানান আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, মাঠ এক দফার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তত ছিল। সিনিয়ররা মাঠে এসে যখন পরিস্থিতি দেখলেন, তখন তারা এক দফা ঘোষণা করলেন। অবশ্য আমরা আগে থেকেই তাদেরকে একদফা ঘোষণার চাপ দিয়ে আসছিলাম। কারণ মানুষের জীবন নিয়ে আমরা নিরীক্ষা চালাতে পারি না।
৬ আগস্টের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ৫ আগস্ট এগিয়ে আনার বিষয়ে তিনি বলেন, জ্যৈষ্ঠ সমম্বয়করা বুঝে-শুনে এগোতে চাইছিলেন। কিন্তু মাঠের অবস্থা দেখে আমরা শেখ হাসিনাকে সময় দিতে রাজি ছিলাম না। লং মার্চ এগিয়ে আনতে আমি চাপ দিলাম। কারও কারও সঙ্গে বাক যুদ্ধও হলো। শেষে আসিফ ভাইয়েরা লংমার্চ এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেকারণে শেখ হাসিনা সময় পাননি।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারে ছাত্রদের পক্ষ থেকে সমম্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। দেশের সকল খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী আন্দোলনকারীদের সংগঠিত করবেন।
সোর্স: বাংলানিউজ
পাঠকের মতামত:

- কাফনের কাপড় বেঁধে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
- সঠিক সমালোচনা করুন কিন্তু গুজব ছড়াবেন না : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
- ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, এ ধরনের ফাজলামি বাদ দেন’
- পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ : ভারত
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় বাধা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সবজির বাজার স্থিতিশীল, আগের দামেই মাছ-মুরগি
- ‘গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না’
- ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন
- রোহিঙ্গাদের জন্য ১ কোটি ২৭ লাখ ডলার দেবে সুইডেন
- ঢাকায় এসে আমি খুশি: আমনা বালুচ
- লন্ডনে কী আলোচনা হলো, জানালেন জামায়াত আমির
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৩৭
- এবার প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলম
- ১ মে থেকে দেশজুড়ে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা
- বিএনপি সংস্কারেরই দল, বিপক্ষের না: নজরুল ইসলাম
- বিচার বিভাগ সংস্কার শিগগিরই: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- বৈঠকের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা, আন্দোলন চলবে
- গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক এমপি শাহ সারোয়ার কবীর আটক
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- হ্যান্ডবল ও সাঁতারে ১৯ বছর পর কোচ নিয়োগ
- পিএসএলে উড়ছেন রিশাদ, উড়ছে লাহোরও
- দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বে ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
- ধানমন্ডিতে গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়, ভাইরাল ভিডিওর সেই যুবক আটক
- গাজায় নিহত আরও ২৩ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ছাড়াল ৫১ হাজার
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশি জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২১তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্ট প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করছে ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২০তম পর্ষদ সভা
- বিশ্ব পানি দিবসে ওয়ালটন বাজারে আনল অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওয়াটার পিউরিফায়ার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪১৯তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- এবার ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সিলেটের কাওসার আহমেদ
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ও লুবানা জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে চুক্তি
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার ঢাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মর্তুজা
- গণহত্যা মামলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- গণতান্ত্রিক আকাঙ্খা থেকেই এ অভ্যুত্থান: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- হাজারো প্রাণের উচ্ছ্বাসে শেষ হলো বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
- প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বার্তায় হঠাৎ কোকিলের গান, রহস্য জানালেন প্রেস সচিব
- ব্যতিক্রমধর্মী ড্রোন শোতে ঝলমলে ঢাকার আকাশ
- "আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যা সমাধান হবে"
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- সূচকের পতন, কমেছে শেয়ারদর
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- পাঁচ কোটির সম্মেলনে বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- সারা দেশে সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- কারাগারে অভিনেত্রী মেঘনা আলম
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
রাজনীতি এর সর্বশেষ খবর
রাজনীতি - এর সব খবর
