কোটা আন্দোলন: উত্থান-পতনে যেভাবে এসেছে সফলতা

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩ আগস্ট বিকেলে উত্তাল ছাত্র-জনতা। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে নাহিদ ইসলাম বললেন, আমাদের ৯ দফা দাবি ‘এক দফায়’ পরিণত হয়েছে।
সঙ্গে সঙ্গেই ছাত্র-জনতার স্লোগানে প্রকম্পিত হলো পুরো এলাকা।
অন্যদিকে রাজধানীসহ সারাদেশে চলল গুলি। অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি হলো। বন্ধ হলো মোবাইল ইন্টারনেট। সংঘর্ষে দেশ পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, গুলি, রক্ত, লাশ -সর্বত্র একই চিত্র।
ছাত্র-জনতার এই এক দফার দৃঢ়তা এবং দেশব্যাপী মানুষের প্রতিরোধের মুখে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবসান হয় তার দীর্ঘ ১৫ বছরের রাজত্বের। ৫ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের এক মাস হলো।
কোটা ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আন্দোলন নানা উত্থান-পতন পার করে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ৫ জুন কোটা পুনর্বহাল করে হাইকোর্টের রায়ের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু করেন। দলনিরপেক্ষ ছাত্র সংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে শুরু করেন।
ঈদের ছুটির পর শিক্ষার্থীরা আবারও আন্দোলনে নামেন। একইসঙ্গে বিগত সরকারকে স্মারকলিপি প্রদানসহ কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনে নানা মাত্রা যোগ করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারাসহ শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি কমিটি ঘোষণা করেন। কিন্তু সরকার থেকে শিক্ষার্থীদের কোনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।
৭ জুলাই শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ নামে অভিনব কর্মসূচি শুরু করলে আন্দোলন নতুন মোড় নেয়। এসময় তারা চার দফা থেকে সরে এসে নির্বাহী বিভাগের কাছে কোটা সংস্কার করে সংসদে আইন পাশের একদফা দাবি জানান। ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়তে থাকে। প্রতিদিন ৫-৬ ঘণ্টা অচল হয়ে পড়ে রাজধানী।
১৪ জুলাই কোটার বিষয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। ১৫ জুলাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। আন্দোলন নতুন মোড় নেয়।
১৬ জুলাই পুলিশের গুলিতে প্রথম শহীদ হন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। দুই হাত পেতে দাঁড়িয়ে থাকা নিরস্ত্র সাইদের বুকে গুলি করে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন ভিন্ন মোড় নেয়।
এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ও পরিকল্পনার সরাসরি জড়িত ছিলেন সমম্বয়ক আব্দুল কাদের। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, বৈষম্যবিরোধী অবস্থান থেকে আমরা আন্দোলনে নেমেছিলাম। কিন্তু সরকার আমাদের অবহেলা করে। ‘১৫ জুলাই সোমবার ছাত্রলীগ নারকীয় হামলা করে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়। ছাত্রলীগের হামলার পর সরকার কিছুটা নমনীয় হয়। ’
‘কিন্তু ১৬ তারিখ যখন আমরা খবর পেলাম সারাদেশে ছয় জন শহীদ হয়েছেন। আমরা একটা মিটিং ডাকলাম। আমরা অ্যাজেন্ডা সেট করলাম, ছয়টি লাশ পড়ে যাওয়ার পর আন্দোলন কী কোটায় সীমাবদ্ধ থাকে সবাই একমত হলো, এর পরিসর আর কোটায় নেই। বিচ্ছিন্ন কিছু দাবি-দাওয়া এলো। যেমন পুলিশ যেহেতু গুলি করেছে, তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ; স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগকে শাস্তির আওতায় আনা। তবে গোছানো কিছু হয়নি।
তিনি জানান, এসময় সরকার থেকে নানা সূত্রে শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসতে চাপ দেওয়া হয়। ডিজিএফআই শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন করতে বলে। কিন্তু আমরা সংবাদ সম্মেলন না কর প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিলাম এবং উল্লেখ করলাম ‘সরকারই উদ্ভূত সমস্যার জন্য দায়ী এবং সরকারকেই সমাধান করতে হবে’।
দুর্গ ছিল বিজ্ঞানের তিন হল
১৭ আগস্ট ঢাকা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে হল খালি করার ঘোষণা দেয় প্রশাসন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হলেও দুপুরের পর থেকেই সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছুঁড়ে হল খালি করা হয়। ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট এবং ঢাকা মহানগর ইউনিটের এবং পুলিশের বিপরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল, অমর একুশে হল এবং ফজলুল হক মুসলিম হল প্রতিরোধ তৈরি করে।
আব্দুল কাদের জানান, বিজ্ঞানের এই তিন হল সেদিন দুর্গ হয়ে উঠেছিল। ছাদ থেকে ইট, কাচ ছুড়ে ছাত্রলীগকে তারা ঠেকিয়ে দিয়েছিল। আমরা দেখলাম যেহেতু ক্যাম্পাসে প্রবেশের একটি পথ আমাদের আছে। রাত ৯ টার দিকে আমরা মিছিল নিয়ে ছাত্রলীগকে পিছু হটিয়ে দিলাম। আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঘুরে দাঁড়ানো। নইলে আন্দোলনের স্পিরিট নষ্ট হয়ে যায়। আন্দোলন মাঠে মারা যেত। মানুষের কাছেও মনে হতো এরা বোধহয় এখানেই শেষ।
আন্দোলন পুনরায় প্রাণ দেয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
১৭ আগস্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খালি করে দেওয়ার পর আন্দোলন অনেকটাই স্তিমিত হয়ে আসে। তবে ১৮ তারিখ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজপথে নামে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যখন এক ধরনের হাল ছেড়ে দেয় তখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনকে চাঙা রাখে বলে মনে করেন আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছিল। এটা অত্যন্ত সত্য যে, যাদেরকে ‘পশ’, ‘দেশকে অউন করে না’ বলে কেউ কেউ, তারাই মাঠ চাঙা রেখেছিল।
যেভাবে ছড়াল ৯ দফা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৯ দফা ঘোষণার পর কোটা আন্দোলনে চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। আব্দুল কাদের ৯ দফা ঘোষণা করেন এবং গণমাধ্যমের কাছে পৌঁছে দেন।
কীভাবে ৯ দফা পৌঁছে দিয়েছেন তা জানিয়ে আব্দুল কাদের বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার পর আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আসিফ ভাই ও বাকেরকে ডিজিএফআই তুলে নিয়ে গেল। অন্যরাও গুম হলো বা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলো। আমাদেরও নিরাপত্তা শঙ্কা তৈরি হলো। এরমধ্যে গণমাধ্যমে ৮ দফা ছড়িয়ে পড়ল। পরিবর্তন পরিমার্জন করা। সেখানে শহীদদের ত্যাগ ও মানুষের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়নি। তখন আমরা ৯ দফা লিখলাম।
‘১৯ জুলাই শুক্রবার আমরা দাবিগুলোর একটা রূপ দিলাম। তবে ইলেক্ট্রিক মিডিয়া আমাদের ৯ দফা প্রচার করছিল না। সব অফিসে ডিজিএফআইয়ের চাপ ছিল। আমাকে এক ভাই পরামর্শ দিলেন যে, তোমার আলাদা সিম নিতে হবে। আমি তখন যাত্রাবাড়ির আমার এক ছাত্র থেকে একটা সিম নিলাম। আমার মামার বন্ধু থেকে একটা ফোন নিলাম। এসব দিয়ে একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দিলাম। ’
তিনি বলেন, তবে আমার এনালগ ফোনে সব দাবি একসঙ্গে যাচ্ছিল না। সেকারণে কয়েকজনকে আমি এক দফা এক দফা করে পাঠালাম। কাউকে কাউকে কল দিয়ে হুবহু বললাম। এভাবে ৯ দফা গেল। এছাড়াও আমাদের কয়েকজন সহ-সমম্বয়ক ও মাঠের কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে মোটরসাইকেলে করে পত্রিকা অফিসে গিয়ে ৯ দফা পৌঁছে দিল। একইভাবে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের কাছেও ৯ দফা পৌঁছে দিল।
‘তবে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা ছিল। পত্রিকা হাউজগুলো বিশ্বাস করতে পারছিল না এটা আমার পক্ষ থেকে পাঠানো নাকি বায়বীয়। ফলে আমি রেকর্ডিং দিয়ে বা অফিসে কল করে নিশ্চিত করতাম যে, এটা আমি পাঠিয়েছি।
এসময় আব্দুল কাদের থাকতেন যাত্রাবাড়ি কাজলা ব্রিজের পাশে একটি বাসায়। বাসাটি যাত্রাবাড়ি থানার খুব কাছে ছিল। তিনি জানান, প্রতিদিন বিকেলের দিকে বাসা থেকে বের হয়ে সিম অন করতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে রাতে বাসায় ফিরতেন। ইন্টারনেট ব্লাক আউটের সময় এভাবেই গণমাধ্যমের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতেন তিনি। তথ্য পৌঁছে দিতে এরকম ৮-১০ টি আলাদা ফোন ও সিম ব্যবহার করেছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, গোয়েন্দা হেফাজত থেকে বের হয়ে আসিফ ভাই আমাকে কল দিলেন। বললেন, তারা আমাদের ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করেছে। তবে ৯ দফা ঘোষণা করে তুমি তাদের গেমপ্ল্যান চেঞ্জ করে দিয়েছো। ফলে তারা তোমার সঙ্গে একইরকম ট্রিট করবে না।
ডিবি হেফাজতে ৬ সমম্বয়ক
এর মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ ছয় সমম্বয়ককে আটক করে। সমম্বয়কদের অনুপস্থিতিতে আব্দুল কাদেরসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দ্বিতীয় সারির নেতা আব্দুল হান্নান মাসউদ, মাহিন সরকার ও রিফাত রশীদ আন্দোলনের হাল ধরেন। কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে তারা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন। এদিকে অনশনের মুখে ছয় সমম্বয়ককে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ডিবি।
আব্দুল কাদের বলেন, শুক্রবার আন্দোলন নতুন রূপ নেয়। চট্টগ্রামে বিশাল মিছিল বের হয়। মাঠেই একদফার দাবি আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবাই আমাদের একদফা ঘোষণা দিতে বলে।
‘আমরা সেদিন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির একটা মিটিং আহ্বান করি। সেখানে আমরা সামনে আন্দোলন এগিয়ে নেব কী না এই অ্যাজেন্ডা ঠিক হয়। সবাই দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করে যে, এত লাশ পরে যাওয়ার পর আর পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। তবে মাঠের পরিস্থিতি বুঝে আমরা ১ দফা ঘোষণা করব। ’
১ দফা ঘোষণা
৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে নাহিদ ইসলাম এক দফা ঘোষণা করেন। তবে মাঠে আসার আগেও এক দফা ঘোষণার বিষয়টি চূড়ান্ত ছিল না বলে জানান আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, মাঠ এক দফার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তত ছিল। সিনিয়ররা মাঠে এসে যখন পরিস্থিতি দেখলেন, তখন তারা এক দফা ঘোষণা করলেন। অবশ্য আমরা আগে থেকেই তাদেরকে একদফা ঘোষণার চাপ দিয়ে আসছিলাম। কারণ মানুষের জীবন নিয়ে আমরা নিরীক্ষা চালাতে পারি না।
৬ আগস্টের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ৫ আগস্ট এগিয়ে আনার বিষয়ে তিনি বলেন, জ্যৈষ্ঠ সমম্বয়করা বুঝে-শুনে এগোতে চাইছিলেন। কিন্তু মাঠের অবস্থা দেখে আমরা শেখ হাসিনাকে সময় দিতে রাজি ছিলাম না। লং মার্চ এগিয়ে আনতে আমি চাপ দিলাম। কারও কারও সঙ্গে বাক যুদ্ধও হলো। শেষে আসিফ ভাইয়েরা লংমার্চ এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেকারণে শেখ হাসিনা সময় পাননি।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারে ছাত্রদের পক্ষ থেকে সমম্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। দেশের সকল খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী আন্দোলনকারীদের সংগঠিত করবেন।
সোর্স: বাংলানিউজ
পাঠকের মতামত:

- ‘ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে প্রয়োজনে বিএনপি পথে নামবে’
- ইলন মাস্ককে কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
- সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি
- খালেদা জিয়া ভালো আছেন, দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন
- পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইউরোপ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- দ্বিতীয় দিনেও চলছে পশু কোরবানি
- ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ
- আজ থেকে মেট্রোরেল চালু, মাংস বহন নিষিদ্ধ
- এক দফা দাবিতে রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ইশরাকের
- জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
- বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না: আসিফ মাহমুদ
- জাতি যেনতেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
- এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
- এপ্রিল নয়, ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় বিএনপি: মির্জা ফখরুল
- রাজধানীর নিরাপত্তা নিয়ে আমরা ১০০ ভাগ কনফিডেন্ট: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জাতীয় মসজিদে হবে ঈদের ৫ জামাত, সর্বশেষ পৌনে ১১ টায়
- চিকিৎসা শেষে রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
- কোরবানিকে ত্যাগের মহিমায় গরিববান্ধব করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা : জনসমাগমে মাস্ক পরার নির্দেশনা
- ফিরোজায় কাটবে খালেদা জিয়ার ঈদ, দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা
- জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে: প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
- ২০২৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাণ্ডারি শান্ত
- জমজমাট পশুর হাট : ক্রেতার চোখ ছোট-মাঝারি গরুতে
- ঈদযাত্রা: কমলাপুরে ঘরমুখো মানুষের ঢল
- ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ
- "ফেইক আইডি ব্যবহার করে জোবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে"
- ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- আরাফায় দোয়া, ইবাদতে মশগুল হাজিরা
- ছাদে কোনো যাত্রী উঠবে না, জানালা দিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ : রেল উপদেষ্টা
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
রাজনীতি এর সর্বশেষ খবর
- ‘ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে প্রয়োজনে বিএনপি পথে নামবে’
- খালেদা জিয়া ভালো আছেন, দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন
রাজনীতি - এর সব খবর
