রেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থাই নাজুক

মীর হোসেন, দ্য রিপোর্ট : রেলের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে দুই মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা দুই বাহিনী। এদের দায়িত্ব এক হলেও সমন্বয়হীনতা প্রকট। যেকোনো ঘটনায় পরস্পরের কাঁধে দায় চাপানোর প্রবণতাও রয়েছে তাদের।
জানা গেছে, দুটি বাহিনীতেই লোকবল সংকট তীব্র। বাহিনী দুটির একটি হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন গভর্নমেন্ট রেলওয়ে পুলিশ বা জিআরপি। অন্যটি হলো রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী বা আরএনবি। আরএনবির দায়িত্বের পরিধি ও অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষমতা জিআরপির চেয়ে কম। দুই বাহিনীর গড়ে সাতজন কর্মী একেকটি রেলস্টেশনের পাহারায় থাকে। দেশের প্রধান রেলস্টেশন কমলাপুরে দায়িত্ব পালন করে মাত্র ১৫ জন। প্রতিটি যাত্রীবাহী ট্রেনে জিআরপি সদস্য থাকেন দুজন। প্রয়োজনমাফিক আরএনবি সদস্যও থাকেন।
সম্প্রতি রেল স্টেশন ও রেলপথে অপরাধ এবং নাশকতার ঘটনা বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে দ্য রিপোর্টের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, রেল স্টেশনগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করতে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসিটিভি) নেই। যাত্রী ও মালপত্র স্ক্যানিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ট্রেন, রেললাইন ও স্টেশনে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা এবং পানির পর্যাপ্ত জোগান নেই এবং রেলপথে নিবিড় পাহারার জন্য প্রয়োজনীয়-সংখ্যক ওয়েম্যান (গ্যাংক) নেই। এ ধরনের আরো অনেক সমস্যা নিয়ে চলছে রেলের নিরাপত্তা কার্যক্রম।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। তবে সমস্যার মূলে না গেলে দেশের ৪৪৪টি স্টেশন ও দুই হাজার ৮৩৫ কিলোমিটার রেলপথ অরক্ষিতই থেকে যাবে বলে তাঁরা মনে করেন।
রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হক দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘দুটি বাহিনী দুই মন্ত্রণালয়ের অধীনে হলেও কাজে তেমন সমস্যা নেই। আমাদের জনবলের সীমাবদ্ধতা আছে, সমস্যা নয়। এ জনবল নিয়েই নিরাপত্তা বিধানের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে আরো বেশি কার্যকর করতে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে।’
রেলওয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত ছয় মাসে রেলপথে দুই শতাধিক নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েও নাশকতা এড়াতে পারেনি। কমলাপুর ও চট্টগ্রাম স্টেশনে অগ্নিসংযোগ, হত্যাকাণ্ডসহ নানা অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। রেলপথ উপড়ে ফেলার ঘটনা ঘটছে প্রতিদিনই। সহিংসতার ভয়ে গানম্যান (সশস্ত্র পুলিশ) পাহারায় ট্রেন চালানোর ব্যবস্থাও করা হয়। জারি করা হয় রেড এলার্ট।
জিআরপি ও ভুক্তভোগীদের তথ্যমতে, রেলপথে ছিনতাইকারী, পকেটমার, টানা পার্টি, ডাকাত, অজ্ঞান পার্টি, মাদক বাণিজ্য, কৃষ্ণমালা পার্টি প্রভৃতি ৮২টি অপরাধী গ্রুপের তৎপরতা বেড়েছে। প্রতিবছর রেললাইনের পাশ থেকে তিন শতাধিক লাশ উদ্ধার করা হয়। যাদের অনেকেরই পরিচয় শনাক্ত করা যায় না। হত্যাকাণ্ডের ঘটনাগুলোর যথাযথ তদন্ত হচ্ছে না।
স্টেশনের নিরাপত্তা নাজুক : সরেজমিনে কমলাপুর রেল স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, আরএনবি কর্মকর্তারা রেলের পণ্য পরিবহন এবং জিআরপি পুলিশ রুটিন কাজে ব্যস্ত থাকছে। ঈদ মৌসুমে যাত্রীদের টিকিট লাইনে কিছু বেশি কর্মী নিয়োগ করা হলেও সেখানে প্রয়োজনের তুলনায় কম কর্মী দায়িত্ব পালন করছেন। কমলাপুরে ১৬টি পয়েন্টে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এ ক্যামেরা মনিটরিং হচ্ছে স্টেশনের ব্যবস্থাপকের কক্ষ থেকে। একটি মনিটর আছে কমলাপুর জিআরপি থানায়। জানা গেছে, ১৫টি পয়েন্টের চিত্র এ ক্যামেরায় ধারণ করা হলেও তা রেকর্ড করা হয় না।
এ ছাড়া টিকিট কাউন্টার, পণ্য খালাসের স্থানসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো এ ক্যামেরার বাইরে। কমলাপুর জিআরপি থানার ওসি আব্দুল মজিদ দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘সিসিটিভি ক্যামেরায় কাভার করে না বলেই আমরা গত ৫ অক্টোবর ইস্রাফিল হত্যার কোনো আলামত সেখান থেকে পাইনি।’ স্টেশনের ব্যবস্থাপক খায়রুল বশার বলেন, ‘১৬টি স্থানে এ ক্যামেরা বসানো হয়েছে। সীমাবদ্ধতার কারণে সব স্থানে দেওয়া যায়নি।’
দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সম্প্রতি কমলাপুরে হামলা ও ট্রেনে আগুনের ঘটনার পর সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা চালু করা হয়। তবে রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেটে ক্লোজসার্কিট ক্যামেরা থাকলেও তা অকার্যকর।
দুই বাহিনীর রশি টানাটানি : জানা গেছে, স্টেশনে ও ট্রেনে নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে আরএনবি ও জিআরপি পুলিশের রশি টানাটানি চলছে। পুলিশ প্রবিধানের অষ্টম অধ্যায়ে রেলওয়ে পুলিশের যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা নিয়েই এ মতভেদ। টার্মিনালের পণ্যবাহী ট্রেন ও স্টেশনের নিরাপত্তায় ঢিলেঢালা অবস্থান করলেও কোনো অপরাধে ব্যবস্থা গ্রহণ থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেয় আরএনবি। একই ট্রেনের যাত্রীবাহী বগিতে জিআরপি এবং মালবাহী বগিতে আরএনবি থাকে। কিন্তু চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই বা অন্য কোনো অঘটন ঘটলে তারা পরস্পরের ওপর দায় চাপায়। পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে জিআরপির একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘বিধিমালা অনুযায়ী আরএনবির অনেক দায়িত্ব। কিন্তু তারা জিআরপির ওপর দায় চাপিয়ে দিয়ে নিজেরা বাঁচতে চায়। আবার আরএনবির কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, জিআরপি অপরাধ-সংক্রান্ত ব্যাপারে আরএনবিকে কাজ করতে দেয় না। সম্প্রতি নাশকতা-সংক্রান্ত গোয়েন্দা প্রতিবেদনেও এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
লোকবল সংকট : রেলের ৪৪৪টি স্টেশনের জন্য জিআরপি সদস্য আছে এক হাজার ৪৪৯ জন। আরএনবি সদস্য আছে দুই হাজার ২৯০ জন। প্রতিটি আন্তনগর যাত্রীবাহী ট্রেনের ৮০০ থেকে ৯০০ যাত্রীর নিরাপত্তায় কাজ করে মাত্র দুই থেকে চারজন পুলিশ। মাঝেমধ্যে দুজন পুলিশ সদস্যের সঙ্গে একজন আনসার সদস্য দেওয়া হয়। তাই অপরাধ দমন ও মামলা তদন্তের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হিমশিম খাচ্ছে জিআরপি। ব্রিটিশ আমল থেকে জিআরপি থানার অফিসার ইনচার্জের (ওসি) দায়িত্ব পালন করেন একজন উপ-পরিদর্শক (সাব-ইনস্পেক্টর) পদমর্যাদার কর্মকর্তা। শুধু ঢাকা ও খুলনা জিআরপি থানার ওসি হিসেবে দুজন পরির্দশক (ইন্সপেক্টর) দায়িত্ব পালন করছেন। রেলওয়ের চট্টগ্রাম জোনে জিআরপি থানা ১২টি এবং ফাঁড়ি ১৮টি। প্রতিটি থানায় আছে দুজন সাব-ইন্সপেক্টর ও ২০ জন কনস্টেবল। সৈয়দপুর জিআরপি জোনে থানা ৮টি এবং ফাঁড়ি ১৭টি। জিআরপি থানাগুলোতে দুজন সাব-ইন্সপেক্টরই সব মামলার তদন্ত করেন।
আরএনবিও ভুগছে লোকবল সংকটে। পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চল মিলে এ বাহিনীতে অন্তত ৬০০ জনবল কম আছে। ঢাকা বিভাগই ৭৩ জন কম কর্মী নিয়ে চলছে।
পুলিশের রেলওয়ে রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সোহরাব হোসেন দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘জনবল সংকট থাকায় প্রতি ট্রেনে পর্যাপ্ত পুলিশ দেওয়া সম্ভব নয়। সীমাবদ্ধতার মধ্যেই রেলওয়ে পুলিশ কাজ করছে। রেলওয়ের গোয়েন্দা ইউনিট আরএসবি ও কাজ করছে। সম্প্রতি অপরাধীচক্রের কিছু সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’
সমস্যার আবর্তে আরএনবি : সূত্র জানায়, প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানা সমস্যায় ডুবে আছে রেলের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনীটি। রেলের সম্পদ পাহারা দেওয়াই এ বাহিনীর প্রধান কাজ। পাশাপাশি রেল স্টেশন, মালবাহী ট্রেন, তেলের গাড়ি, কনটেইনার, কারখানা, স্টোর, রেলের কোচ, ও বুকিং মালামাল পাহারার দায়িত্ব তাদের। ব্যাংকের টাকা স্থানান্তরেও নিরাপত্তা দেয় আরএনবি।
এ ছাড়া উচ্ছেদ অভিযান এবং স্টেশনে টিকিট চেকিংয়ের কাজও করে তারা। কিন্তু এ বাহিনীর আইন প্রয়োগের ক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা এবং কার্যপরিধি খুবই সীমিত। পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলে দুটি সদর দপ্তরে দুজন চিফ কমান্ড্যান্ট বাহিনীটি চালাচ্ছেন। দুই অঞ্চলের দুটি করে মোট চারটি বিভাগে চারজন কমান্ড্যান্ট আছেন। প্রায়ই একক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জটিলতায় পড়তে হয় আরএনবিকে। পুরো বাহিনীর জন্য একজন চিফ কমান্ড্যান্ট নেওয়ার প্রক্রিয়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে লাল ফিতায় আটকে আছে দীর্ঘদিন। আরএনবিকে রেলের নিরাপত্তা বাহিনী বলা হলেও ফৌজদারি ও দণ্ডবিধির অপরাধ তদন্ত করে না তারা।
সূত্র জানায়, দুটি বিভাগে আলাদা প্রসিকিউশন পরিদর্শক আছে। পরিদর্শকরা শুধু রেলের সম্পদ খোয়া গেলে এবং নিজেরা আলামত উদ্ধার করলে আদালতে মামলা করেন। দুয়েকটি মামলা তদন্তও করেন। জরুরি প্রয়োজন মেটাতে আরএনবির রিজার্ভ ফোর্স নেই। ট্যাংক ওয়াগন পাহারার মধ্যেই সীমাবদ্ধ গোয়েন্দা কার্যক্রম। সব বাহিনীর রেশনিং সুবিধা থাকলেও আরএনবি এ থেকে বঞ্চিত। নেই ঝুঁকি ভাতাও। পোশাকের জন্য এ বাহিনীর সদস্যদের বরাদ্দ বছরে এক হাজার ২০০ টাকা। পরির্দশক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের যানবাহন সুবিধা নেই। রয়েছে বেতন বৈষম্য।
আরএনবির কর্মকর্তারা জানান, ২০১১ সালের ১২ জানুয়ারি থেকে সাবেকি আমলের থ্রি-নট-থ্রি রাইফেলের পরিবর্তে ৭.৬২ এমএম, টি-৫৬ সেমি অটোমেটিক চাইনিজ রাইফেল প্রভৃতি আধুনিক অস্ত্র দেওয়া হয় আরএনবিকে। কিন্তু এসব অস্ত্র ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা আছে। রেলে নাশকতা ও অপরাধ দমনে সব ক্ষেত্রে আরএনবির অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষমতা নেই। এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। বিষয়টি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছে।
জানা গেছে, আরএনবি রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীনে হওয়ায় পুলিশসহ অন্য বাহিনীগুলো আরএনবিকে অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষমতা দেওয়ার বিরোধিতা করছে।
আরএনবির চিফ কমান্ড্যান্ট (চট্টগ্রাম-পূর্ব অঞ্চল) ফারুক আহমেদ দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘অনেক সমস্যার মধ্যেও আমরা চেষ্টা করছি ভালো সেবা দেওয়ার। পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করেই আমাদের অনেক কাজ করতে হয়।’
(দ্য রিপোর্ট/এমএইচ/এমসি/এইচএসএম/ডিসেম্বর ০৪, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
