বেতন বাড়েনি সময়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে
বাড়িভাড়া নিয়ে সঙ্কটে সরকারি চাকুরেরা

রানা মুহম্মদ মাসুদ, দ্য রিপোর্ট : শাহরিয়ার হোসাইন (ছদ্ম নাম) সরকারের একজন উপসচিব। গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রণালয়ে আছেন। জেলা প্রশাসক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। থাকেন সংসদ ভবনের কাছাকাছি মণিপুরী পাড়ায়। তিনি যে ফ্ল্যাটে থাকেন তার ভাড়া ৩০ হাজার টাকা। তার মূল বেতন ২২ হাজার ২৫০ টাকা। মূল বেতন অনুযায়ী তিনি বাড়িভাড়া পান ১১ হাজার ১২৫ টাকা। কেমন করে চলেন?- বিস্মিত জিজ্ঞাসার সামনে তিনি মৃদু হেসে বলেন, বাড়িটা শ্বশুরের বলে রক্ষা। ভাড়া দিতে হয় না।
একটু পরে খানিকটা ইঙ্গিত করে বলেন, নচেৎ অন্য পথ ধরতে হয়তো বাধ্য হতাম। সেই ‘অন্যপথে’র ইঙ্গিতটা সহজে ধরে নেওয়া যায়। শাহরিয়ার শ্বশুরের বদৌলতে সে পথে না গেলেও ঢাকায় বসবাস করা প্রশাসনের নিরুপায় অনেককেই সে পথ থেকে ফেরানো যাচ্ছে না।
শাহরিয়ারের মতো বাড়িভাড়াসহ সুযোগ-সুবিধাগত অপ্রতুলতার কারণে প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তাই সঙ্কটে পড়েছেন। হতাশা বাড়ছে। বেসরকারি খাত কোনো কোনো ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে গেলেও মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল রেখে মূল বেতন, বাড়িভাড়াসহ অন্যান্য ভাতাদি বাড়েনি বলে অভিযোগ রয়েছে প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের।
সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর আবাসনের দায়িত্ব সরকারের হলেও নগন্য সংখ্যক চাকরিজীবীর আবাসনের ব্যবস্থা করতে পেরেছে সরকার। প্রশাসনে কর্মরতদের বড় অংশকেই আবাসনের ব্যবস্থা তাদের নিজেদের করতে হচ্ছে। অপ্রতুল বাড়িভাড়া ভাতা বর্তমানে প্রশাসনে দুর্নীতির ব্যাপকতার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
বর্তমানে দেশে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ১১ লাখ। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বর্তমানে প্রায় ৭ শতাংশ আবাসন সুবিধা ভোগ করছে। প্রায় ৯৩ শতাংশ কর্মকর্তা-কর্মচারী এই সুবিধার বাইরে রয়েছে। সরকারের দেওয়া বাড়িভাড়া ভাতা নিয়েও সন্তুষ্ট নন তারা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সচিবালয়ে কর্মরত অসংখ্য কর্মকর্তা-কর্মচারী বাড়িভাড়া ভাতা নিয়ে তাদের অভিযোগের কথা জানান।
জাতীয় বেতন স্কেল ২০০৯ অনুযায়ী সর্বোচ্চ বেতন ধাপ (প্রথম গ্রেড) ৪০ হাজার টাকা (নির্ধারিত) ও সর্বনিম্ন বেতন ধাপ (২০তম গ্রেড) ৪ হাজার ১০০ টাকা করা হয়েছে।
যাদের মূল বেতন ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত তারা ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় বাড়িভাড়া পাবেন মূল বেতনের ৬৫ শতাংশ হারে। আর ঢাকার বাইরে অর্থাৎ নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশালের মেট্রোপলিটন বা পৌর এলাকার জন্য ৫৫ ভাগ হারে, তবে অন্যান্য স্থানের জন্য ৫০ ভাগ হারে। ৫ হাজার ১ টাকা থেকে ১০ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য ৬০ ভাগ, অন্যান্য মেট্রোপলিটন ও পৌর এলাকার জন্য ৫০ ভাগ ও অন্যান্য স্থানের জন্য ৪৫ ভাগ হারে ১০ হাজার ৮০১ টাকা থেকে ২১ হাজার ৬০০ টাকা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য ৫৫ ভাগ, অন্যান্য মেট্রোপলিটন ও পৌর এলাকার জন্য ৪৫ ভাগ ও অন্যান্য স্থানের জন্য ৪০ ভাগ হারে, পরবর্তী উপরের ধাপের সব কর্মকর্তার জন্য ৫ ভাগ হারে বাড়িভাড়া কমবে।
এ হার অনুযায়ী একজন সহকারী সচিব ও সমমর্যাদার কর্মকর্তা ঢাকায় বাড়িভাড়া পান ৬ হাজার ৫০০ টাকা (ন্যূনতম হিসেবে), সিনিয়র সহকারী সচিব পান ৮ হাজার ২৫০ টাকা, উপসচিব পান ১০ হাজার ১৭৫ টাকা, যুগ্মসচিব পান ১২ হাজার ৮৭৫ টাকা, অতিরিক্ত সচিব পান ১৬ হাজার ৭৫০। এ ছাড়া একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী পান ২ হাজার ৮০০ টাকা, তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী পান প্রায় সাড়ে ৩ হাজার টাকা, দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা পান ৪ হাজার ৮০০ টাকা।
এ বাড়িভাড়া ‘বাস্তবতা বিবর্জিত’ বলে অভিযোগ করেছেন অসংখ্য কর্মকর্তা-কর্মচারী। অনেকেই বলছেন ঢাকায় বাড়িভাড়া বেড়ে বেড়ে এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে, এখন ৮ হাজার টাকার নিচে কোনো ফ্ল্যাট পাওয়া যায় না। স্থান ভেদে এ মূল্য লাখ টাকাও ছাড়িয়ে যায়। ফার্মগেট, তেজগাঁও, শাহজাহানপুর, ওয়ারী, টিকাটুলিসহ কয়েকটি এলাকায় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার নিচে কোনো ফ্ল্যাটই পাওয়া যায় না।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, একজন সচিব বেতন পান ৪০ হাজার টাকা। তিনি বাড়িভাড়া পান ২০ হাজার টাকা। এ টাকায় তার পক্ষে ধানমন্ডি কিংবা গুলশানে মোটামুটি মানের একটি ফ্ল্যাট নিয়ে থাকতে পারাও প্রায় অসম্ভব।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী বলেন, ‘সরকার বাসাভাড়া দেয় ২ হাজার ৮০০ টাকা। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। এই ভাড়া দিয়ে কোথায় থাকব আমি।’ তিনি ৩ হাজার টাকা খরচ করে মেরাদিয়ার একটি ছোট্ট বাসা নিয়ে থাকেন বলে জানান।
একজন সিনিয়র সহকারী সচিব বলেন, ‘আমার এক মেয়ে কলেজে পড়ে, ছেলে প্রাথমিকে। আমি বাসাভাড়া পাই সাড়ে ৮ হাজার টাকার মতো। এই টাকায় স্বাস্থ্যকরভাবে জীবনযাপন করা যায় মূল শহরের মধ্যে এমন কোনো ফ্ল্যাট পাওয়া যাবে? আমি থাকি টিকাটুলিতে। বাসাভাড়া দিতে হয় ১৫ হাজার টাকা।’
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একজন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী বলেন, ‘আমি সাড়ে ৩ হাজার টাকা বাড়িভাড়া পাই। একটু সাশ্রয়ের জন্য কর্মস্থল থেকে অনেক দূরে শ্যামপুর থানার মেরাজনগরে থাকতে হচ্ছে আমাকে। তা-ও ছোট্ট দু’রুমের ফ্ল্যাটের জন্য আমাকে ভাড়া দিতে হয় সাড়ে ৪ হাজার টাকা।’
সরকারি চাকুরেদের আবাসনের দায়িত্বে থাকা আবাসন পরিদফতর বেশির ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারীর আবাসনের ব্যবস্থাও করতে পারছে না।
আবাসন পরিদফতর সূত্রে জানা গেছে, তারা শুধু ডি-২, ডি-১, ই, ‘এফ’ও সুপিরিয়র টাইপ বাসা বরাদ্দ দেয়। ‘এ’ ‘বি’ ‘সি’ টাইপ বাসা বরাদ্দ দেয় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম মিলিয়ে আবাসন পরিদফতরের বিভিন্ন ধরনের মোট বাসার সংখ্যা ১৫ হাজার ৩৬৬টি। এর মধ্যে ঢাকায় ১২ হাজার ৯৯৭ (পরিত্যক্ত ৫৪১টি) ও চট্টগ্রামে পরিত্যক্তসহ ২ হাজার ৩৬৯টি।
আবাসন পরিদফতর কেবল ঢাকা ও চট্টগ্রামে মধ্যে ৫ ধরনের বাসা বরাদ্দ দিয়ে থাকে। মূল বেতন ৯ হাজার ৬০১ টাকা থেকে সর্বোচ্চ পর্যন্ত দ্বিতীয় ও প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের মধ্যে বাসা বরাদ্দ দেয়।
যাদের মূল বেতন ৯ হাজার ৬০১ টাকা থেকে ১৩ হাজার ৮৯৯ টাকা তারা ডি-২ টাইপ বাসা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৩ হাজার ৯০০ থেকে ২২ হাজার ৪৪৯ টাকা মূল বেতন পান তাদের মধ্য থেকে ডি-১ টাইপ বাসা দেওয়া হয়। ২২ হাজার ৫০০ থেকে ২৬ হাজার ৭৪৯ টাকা পর্যন্ত মূল বেতনধারীরা ‘ই’ এবং ২৬ হাজার ৭৫০ থেকে ৩২ হাজার ২৯৯ পর্যন্ত ‘এফ’ ও ৩২ হাজার ৩০০ টাকার উপরের মূল বেতনধারীরা ‘সুপিরিয়র টাইপ’ বাসা পেয়ে থাকে।
অনেকেই বলছেন, বাড়িভাড়া বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় অনেক কর্মকর্তাই সততা বজায় রাখতে পারছেন না। তারা দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে বর্তমান প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। জীবনাযাপনের রসদ না দিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছ থেকে সততা আশা করা যায় না।’
গত বছরের ২১ এপ্রিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কার্যালয়ে প্রাক-বাজেট আলোচনায় সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক এম এস সেকিল চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তাদের বাড়িভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করে বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়ানো হলে অফিসে ঘুষ লেনদেন কমবে, রাস্তায় বস্তা-বস্তা টাকা পাওয়া যাবে না। তখন ব্যবসায়ীরাও সরকারি কর্মকর্তাদের সহায়তা পাবে। পরোক্ষভাবে দেশের উন্নয়ন হবে।’
স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে যে হারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে সে হারে প্রশাসনের চাকরিজীবীদের বেতন বাড়েনি বলে মনে করছেন প্রশাসনের বেশির ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব বলেন, ‘১৯৭১-৭২ সালের দিকে প্রশাসনে প্রবেশ করা একজন কর্মকর্তারা মূল বেতন ছিল ৪৫০ টাকা। এ সময় প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ছিল ১০০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে। মূল বেতনের টাকা দিয়ে ৪ থেকে সাড়ে ৪ ভরি স্বর্ণ কেনা যেত।’
একজন যুগ্মসচিব বলেন, ‘ওই সময় চালের কেজি ছিল ৮ থেকে ১০ আনা। বর্তমানে একজন কর্মকর্তা প্রশাসনে প্রবেশকালে মূল বেতন ১১ হাজার টাকা।’ তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘এখন মূল বেতন দিয়ে কত মন চাল কেনা যায়?’
অপর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আজ থেকে ৩০-৩৫ বছর আগে টেলিভিশন, ফ্রিজ, মোবাইল ফোনসহ অনেক উপকরণ ব্যবহারের বিষয় ছিল না। এখন জীবনযাপনে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিসের দামই কেবল বাড়েনি, নতুন নতুন অনেক জিনিস ব্যবহার করতে হচ্ছে। কিন্তু বেতন নির্ধারণে তার প্রতিফলন নেই।’
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব বলেন, ‘১৯৯৯ সালে আমি অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রশিক্ষণে অংশ নেই। তখন আমি সিনিয়র সহকারী সচিব। প্রশিক্ষণে একজন ভারতীয় উপসচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। আমরা দু’জনেই ১৯৮৮ সালে চাকরিতে প্রবেশ করি। তিনি ওই সময় উপসচিব হয়ে ৪০ হাজার ভারতীয় রূপি বেতন পান। আমি তখন সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে সাকুল্যে পাই ১৫ হাজার টাকা।’
এ বিষয়ে জনপ্রশাসন সচিব আবদুস সোবহান সিকদার দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘প্রশাসনে কমকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা খানিকটা কম। সরকার কয়েক বছর আগে পে স্কেল ঘোষণা করেছে। আবার হয়তো করবে। বেতন-ভাড়া বাড়ানোর বিষয়ে সরকারেরও সীমাবদ্ধতা রয়েছে।’
সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান বদিউর রহমান বলেন, ‘প্রশাসনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা প্রয়োজনের তুলনায় অবশ্যই কম। এ বেতনে চলতে কষ্ট হবে।
এম হাফিজ উদ্দিন খান বলেন, ‘সরকার ৩-৪ বছর পর পর পে স্কেল ঘোষণা করে। নতুন পে স্কেল ঘোষণা বাজারের ওপর প্রভাব ফেলে, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়। আবার ৩-৪ বছর এভাবে চলে এতে সমস্যা থেকেই যায়। পে স্কেল করার সময় আমাকে ডাকা হলে আমি এ সমস্যার সমাধানে প্রতি বছর মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় সরকারি কমকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা সমন্বয়ের সুপারিশ করেছিলাম। কিন্তু তা মানা হয়নি।’
(দ্য রিপোর্ট/আরএমএম/আইজেকে/এস/এইচএসএম/ডিসেম্বর ০৪, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
