রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খুতবা
এ কে এম মহিউদ্দীন
কৈফিয়তনামা : প্রাচীন আরবী সাহিত্যের ইতিহাসে খুতবা সাহিত্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেখানে একটা বিরাট অংশ জুড়ে রয়েছে এ নিয়ে এন্তার আলোচনা। আলী ইবন আবি তালিব (রাঃ)-এর বক্তৃতার [খুতবা] সংকলন বিদ্বৎসমাজে ব্যাপক প্রচারিত। বিপুল পাঠক তার সেই নাহজুল বালাগ-এ মুগ্ধ। তবে আমরা তাত্ত্বিক দিক থেকে খুতবার ব্যাপক অর্থের দিকে না নজর দিয়ে আমাদের বর্তমান আলোচনা নির্ধারণ করেছি একটা গণ্ডির মধ্যে। এই গণ্ডিটা রাসূল (সাঃ)-এর খুতবাকে কেন্দ্র করেই।
লক্ষ্য করবার বিষয় হচ্ছে, আমাদের দেশের মসজিদগুলোতে যখন খুতবা প্রদান করেন ইমাম সাহেব, সে-দিকে কারুরই ভ্রূক্ষেপ থাকে না। এ নিয়ে কবি নজরুলের ব্যঙ্গ বিদ্রূপ করে লেখা কবিতার চরণ রয়েছে। সে কথা স্মরণ করে অনেকেই ভাবেন খুতবা আসলে এমনই। আমাদের নবী (সাঃ) কেমন করে খুতবা দিতেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
আব্দুল কাইয়ূম নদভী তার খুতবাতে নববী গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন- খুতবা ওয়াজ ও তাকিরেরই নাম। খুতবার আভিধানিক অর্থ ওয়াজ ও নসিহত। খুতবার মধ্যে ওয়াজ করা সুন্নাত। রাসূল (সাঃ) তাঁর খুতবায় ওয়াজ নসিহত করতেন এবং ইসলামের হুকুম-আহকাম ও রীতিনীতি শিক্ষা দিতেন। যেমন আবূ দাউদে বর্ণিত হয়েছে- রাসূল (সাঃ) তাঁর খুতবায় কুরআনের আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করতেন এবং সকলকে নসিহত [উপদেশ] করতেন। সহীহ মুসলিমে উল্লেখ করা হয়েছে, রাসূল (সাঃ) তাঁর খুতবায় কুরআন পাঠ করতেন এবং নসীহত করতেন। অপর এক রিওয়ায়াতে আছে, তিনি খুতবাতে ওয়াজ করতেন। হজরত জাবির ইবন সামুরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) দাঁড়িয়ে খুতবা পড়তেন, দুই খুতবার মাঝখানে বসতেন, কুরআন পাঠ করতেন এবং নসীহত করতেন।
একদল রাবী এই হাদিসটি বর্ণনা করেছেন। ইমাম শাওকানী এই হাদিসের ব্যাখ্যায় লিখেছেন : খুতবার মধ্যে কুরআন পাঠ ও ওয়াজ মাশরু দলীল হিসাবে গ্রহণ করেছেন। ইমাম শাফিয়ীর মতে খুতবার মধ্যে ওয়াজ ও কুরআন তিলাওয়াত করা ওয়াজিব। এ থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে- নবী (সাঃ) খুতবার মধ্যে ওয়াজ করতেন। এটা হাদিস দ্বারাই প্রমাণিত হয়েছে। প্রকান্তরে দেখা যাচ্ছে উল্লিখিত আয়াত, হাদিস ও ইমামদের উক্তির মমার্থ খুতবা-ওয়াজেরই নাম। শ্রোতার ব্যবহৃত ভাষায় এটি উপস্থাপন করতে হবে। অন্যথা এর উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে।
রাসূলের (সাঃ) খুতবার কারণে একটি বর্বর জাতি কেমন আমূল পাল্টে গেল তা ইতিহাসের স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে। যে সমাজে বহমান ছিল বিবিধ পাপাচার, যেমন- ব্যভিচার, নির্লজ্জতা, মদ্যপান, জুয়া, সুদ, হত্যা, ডাকাতি রাহাজানি, জুলুম, অত্যাচার, অশান্তি, বিশৃঙ্খলা, দুরাচার। মোদ্দা কথা এমন কোনো জঘন্য বিষয় ছিল না- যা তাদের দ্বারা সম্পাদন হতো না। এমন একটা জাতিকে ফেরালেন সম্ভাবনার দিকে, ফেরালেন সভ্যতার দিকে। আর তার প্রাথমিক কাজটিই শুরু হয়েছিল মাধুর্যময় খুতবার দ্বারা। এটা অস্বীকারের সুযোগ নেই।
রাসূলের (সাঃ) খুতবা প্রদান পদ্ধতি ও অবস্থা : মহনবী (সাঃ) কখনও জমিনে আবার কখনও মিম্বারে দাঁড়িয়ে, অথবা উটের পিঠে বসে খুতবা দান করতেন। খুতবা দানের সময় তাঁর চেহারা মুবারক প্রভাজ্জ্বল ও কণ্ঠ তেজোদীপ্ত হয়ে উঠত। মনে হতো, যেন একজন জেনারেল তার সেনাবাহিনীর উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিচ্ছেন। তিনি শুরুতে কলেমায়ে শাহাদৎ পড়তেন অর্থাৎ বলতেন, আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি এক, তার কোনো শরীক নেই এবং মুহাম্মদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসূল। আর খুতবার সমাপ্তিতে বলতেন, আমি আল্লাহ্র কাছে ক্ষমা চাচ্ছি এবং তাওবা করছি। তিনি জুমআ ও ঈদ উপলক্ষ্যে অবশ্যই খুতবা দিতেন। এ ছাড়া যখনই প্রয়োজন দেখা দিত, তখনি খুতবা দিতেন। ওই সমস্ত খুতবার মধ্যে তিনি সাময়িক প্রয়োজনাদী ও মঙ্গলজনক কাজকর্মের কথা উল্লেখ করতেন [হাফিজ ইবনুল কাইয়িম : যাদুল মা'আদ, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৯] তবে স্মর্তব্য, রাসূলের (সাঃ)-এর খুতবা প্রধানত সংক্ষিপ্ত হতো। তিনি বলতেন, দূরদর্শিতা এর মধ্যেই যে, খুতবা সংক্ষিপ্ত ও নামাজ দীর্ঘ হবে। [তিবরানী, ৩য় খণ্ড]
মহানবী (সাঃ)-এর খুতবা জুমআ ও ঈদে গৎবাঁধা ছিল না, বরঞ্চ যখন যে কথার প্রয়োজন হতো, তিনি তাঁর ভাষণে তাই বলতেন। তাঁর খুতবায় কুরআনের কিছু আয়াত অবশ্যই থাকত। খুতবা দানকালে তাঁর পবিত্র চেহারা লাল হয়ে উঠত এবং প্রায় ক্ষেত্রেই তাঁর চোখযুগল নিবদ্ধ থাকত আকাশের দিকে। কখনও কখনও তাঁর হাতে থাকত লাঠি, আবার কখনও ধনুক। ভাষণ দানকালে তিনি মাঝে মধ্যে কখনও কখনও ধনুকের উপর ভর দিতেন। [যাদুল মা'আদ, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৯]
রাসূলের(সাঃ) খুতবার প্রভাব : রাসূলের (সাঃ) খুতবা দ্বারা শ্রোতারা প্রভাবিত এতই হতো যে, তা শুনে সব চাইতে পাষাণ হৃদয় ব্যক্তিও গলে পানি হয় যেত। একদা তিনি একটি খুতবা প্রদান করেন। তাতে তিনি সুরা আন-নাজম' তিলাওয়াত করেন। রাবীর বর্ণনানুযায়ী তা শুনে শুধু মুসলমানরা নয়, কাফিররা পর্যন্ত সিজদাবনত হয়ে পড়ে। রাসূল (সাঃ) যখন আখিরাত সম্পর্কে কোনো ভাষণ দিতেন, তখন যেন তিনি জান্নাত ও জাহান্নামের দৃশ্যাদি শ্রোতাদের ঠিক চোখের সামনে তুলে ধরতেন।
প্রিয় পাঠক, এপর্যন্তই আজ আপনাদের কাছে সনির্বন্ধ নিবেদন। পরবর্তীকালে দৃষ্টান্তস্বরূপ পেশকরা হবে রাসূলের (সাঃ) আলোকজ্জ্বল আলোচিত ভাষণগুলি যা তিনি প্রদান করেছেন মক্কী ও মাদানী জীবনে।ফি আমানিল্লাহ।
লেখক : সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০