মহান বিজয় দিবস
মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই
মাহমুদুল হাসান, দ্য রিপোর্ট : মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর। গৌরবময় বিজয়ের ৪৩ বছর। চার দশক পেরিয়ে জাতির সামনে আবারও সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। এ দিবসটি এলেই রক্তস্নাত সেই দিনগুলোর স্মৃতি নাড়া দিয়ে যায় বাঙালি জাতিকে। এই দিন কোটি হৃদয় জেগে ওঠে আনন্দ-উল্লাসে। উচ্ছ্বাসে ভাসে পুরো দেশ। এই লাল সবুজের পতাকা পতপত করে উড়তে উড়তে কেটে গেল আমাদের বিজয়ের ৪২ বছর।
স্বাধীনতার এতো বছর পরও দেশের মানুষ আজ শান্তিতে নেই। গণমাধ্যম, চায়ের টেবিল, গাড়ি-বাড়ি, অফিস-আদালত, আড্ডায় কোথাও কোনো সুখবর নেই। সংঘাত আর সহিংসতার মধ্যদিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করছে দেশের মানুষ। সহিংস রাজনীতির কারণে প্রতিদিনই কেউ না কেউ নিহত হচ্ছেন। স্বজনদের আহাজারিতে বাংলার আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠছে প্রতিদিন।
বিদেশিদের হস্তক্ষেপ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে তাদের ভূমিকা চোখে পড়ার মতো। দেশে বিরাজমান সংকটের কারণে প্রতিনিয়তই ঐক্য হারাচ্ছে দেশের মানুষ। সেই সুযোগ নিতে চায় বিদেশিরা। ১৯৭১ সালের মতো আজও আবার মানচিত্র হারাতে বসেছি আমরা।
মনে পড়ে কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের একটি গল্পের কথা। তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো অনুষ্ঠান করতে গেলে প্রায়ই বলতেন, এক স্কুল শিক্ষকের দুষ্টু এক ছেলে ছিলো। ছেলেটিকে সবসময় আগলে রাখতে হতো। স্কুল শিক্ষক একদিন তার শিক্ষার্থীদের দেখানোর জন্য একটা মানচিত্র কিনে আনলেন। দুষ্টু ছেলের ভয়ে স্কুল শিক্ষক মানচিত্রটাকে নিরাপদ স্থানে তুলে রাখলেন। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় শিক্ষক দেখেন মানচিত্র নেই। পাশের ঘরে টুকরো টুকরো অবস্থায় পড়ে আছে। স্কুল শিক্ষক রাগ করে স্কুলে চলে যাওয়ার আগে ছেলেকে বলেন স্কুল থেকে এসে যেন দেখেন মানচিত্র যেমন ছিলো তেমন আছে। তা না হলে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষক বাড়ি ফিরে দেখেন মানচিত্র আগের মতো হয়ে গেছে। তিনি অবাক! কী করে এটা সম্ভব হলো! ছেলেকে কাছে ডাকলেন। ছেঁড়া মানচিত্র জোড়া দেওয়া সম্ভব হলো কী করে তা জানতে চাইলেন তিনি ।
দুষ্টু ছেলে বলল, বাবা আমি যখন মানচিত্র ছিঁড়ি তখন মানচিত্রের পেছনে একটি মানুষ ছিলো। মানচিত্র ছেঁড়ার সময় মানুষটার কান ছিঁড়ে যায়, মাথা ছিঁড়ে যায়, হাত ছিঁড়ে যায়, পা ছিঁড়ে যায়, আস্তে আস্তে সব অঙ্গ ছিঁড়ে যায়। বাবা আমি তো এখন মানচিত্র জোড়া দেয়নি, মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিয়েছি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা দেশের মানচিত্র জোড়া দেইনি। বরং দেশের মানুষগুলোকে জোড়া দিয়ে সবার হাতে হাত মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামে দেশটা স্বাধীন করেছিলাম। এভাবেই বাঁচে আমাদের মানচিত্র।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিদিনই কেউ না কেউ হারাচ্ছে তার প্রিয়জন। কেউ পুলিশের গুলিতে, কেউবা রাজনীতির নামে ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিতে। অথচ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। আর কত রক্ত দিলে এ দেশের মানুষ নিরাপদে বসবাস করতে পারবে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সবার মনে। কিন্তু উত্তর নেই। অথচ আমাদের আছে গর্বের ইতিহাস। মানুষের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে স্বাধীনতা অর্জন করে বাঙালি জাতি।
আজকের দিনে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে স্বাধীনতার স্বপ্ননায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় নেতা, সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের। সারা বাংলার আকাশে শোভা পায় লাল-সবুজ পতাকা। শিশু-কিশোরসহ অগণিত নারী-পুরুষের হাতে থাকে জাতীয় পতাকা।
কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, যে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্যদিয়ে তা শেষ হয়। ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় মহান বিজয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বন্দী হন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। এই সংকটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করে বিদ্রোহ করে। ২৭ মার্চ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
এবার আরও পেছনের কথা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে দুটি আলাদা ভূখণ্ড নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তান নামের একটি দেশ। যাদের মধ্যে ভৌগোলিক দূরত্ব ছিল প্রায় দেড় হাজার মাইল। পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে ভৌগোলিক সংযোগ এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য কোনোটাই ছিল না। শুধু ধর্মের ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্র টিকতে থাকতে পারে না বলেই বাঙালি তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
ভারত ভাগের পরই পাকিস্তানীদের দুরভিসন্ধি ও স্বরূপ খুব দ্রুতই উন্মোচিত হয় বাঙালির কাছে। পাকিস্তানীরা প্রথম আঘাত করে বাঙালির মুখের ভাষার ওপর। সেই থেকে আত্মানুসন্ধানে উদ্দীপ্ত বাঙালি নিজের অধিকার বুঝে নেয়ার সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধিকার আন্দোলন ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার দীর্ঘ সংগ্রামে বার বার দেশের মাটি রক্তে ভিজিয়ে পবিত্র করেছেন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ জাতিকে এ মুক্তির সংগ্রামে অংশ নিতে নির্দেশ দিয়ে তিনি যার যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে পাকিস্তানী হানাদারদের পাশাপাশি তাদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর নিষ্ঠুর হামলার শিকার হয় বাঙালিরা।
নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানেই পাকিস্তানী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্যদিয়ে ১৯৭১ সালে পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যূদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের।
সাড়ে সাত কোটি বাঙালির দৃঢ় প্রত্যয়, ত্যাগ-তিতীক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বের বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকা এবং ভারত ও তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের জোরালো সহযোগিতার কারণেই স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সে সময়ের নেতৃত্ব ও জনসাধারণের প্রতি রয়েছে বাঙালির অশেষ কৃতজ্ঞতা। এছাড়া সেই সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের যেসব রাজনীতিক, মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক, কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সমর্থন দিয়ে এবং বাংলদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত সংগঠনে সহযোগিতা করেন তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানায় বাঙালি জাতি।
গত বছর ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিদেশি বন্ধুদের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয়া হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৬৫জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয় বাংলাদেশ সরকার। স্বাধীনতার চার দশক পর এ নিয়ে চতুর্থ দফায় বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১১ সালে ২৫ জুলাই ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে এ উদ্যোগ শুরু করে র্বতমান সরকার।
বর্তমান সরকার এর আগে গত বছরের মার্চে ১৩২জন বিদেশি বন্ধু এবং ২০১১ সালের ডিসেম্বরে ৭৬জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করে।
১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পালন করে বিজয় উৎসব। দিনটিতে থাকে সরকারি ছুটি। এ উপলক্ষে সংবাদপত্রে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। বেতার ও সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। শহীদদের আত্মার শান্তি, দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনায় মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ উপাসনালয়গুলোতে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে। হাসপাতাল, কারাগারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়ে সত্যিকার গণতান্ত্রিক, মানবিক, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ একটি দেশের স্বপ্ন দেখেন এদেশের জনগণ। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন কতটা পূরণ হয়েছে তার হিসাব মেলানোর সময় এখনই।
এই ৪২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশের হতাশার চিত্র যেমন আছে তেমন অনেক অর্জনও। সুখবরের মধ্যে রয়েছে দেশে দারিদ্র্য-পরিস্থিতির উন্নতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি। বেড়েছে উৎপাদন। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে অনেকাংশে।
একই সঙ্গে বেড়েছে সাধারণের গণতান্ত্রিক চেতনা, প্রসারিত হয়েছে অধিকার সচেতনতা। দৃঢ়তর হয়েছে শাসনব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির দাবি। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি হয়েছে আগের চেয়ে অনেক জোরালো। তারপর কেন বিচার নিয়ে প্রশ্ন? মানবতারবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন হচ্ছে বার বার। শুধু দেশে নয় বিদেশিরাও প্রশ্ন তুলছেন। কাদের মোল্লার ফাঁসি রায় কার্যকর নিয়ে দেখা দেয় নানা জটিলতা। কেউ বলছে সঠিক নিয়মে বিচার কাজ হয়নি, আবার কেউ বলছেন নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এখনও বাকি আরো অনেকের বিচার। এর শেষ কোথায়? এই বিচার নিয়ে স্বচ্ছতার জিজ্ঞাসা থেকে কবে মুক্তি পাবে দেশের মানুষ?
গত চার দশকে রাজনীতি ও প্রশাসনের সর্বস্তরে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি গণতান্ত্রিক চর্চা। মজবুত হয়নি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো। বেড়েছে মানুষে মানুষে অর্থনৈতিক বৈষম্য। এখনো কমেনি দুর্নীতি । ন্যায়বিচার নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে মানুষের মনে।
ইমদাদুল হক মিলনের গল্পে ফিরে যেতে চাই। স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেমনিভাবে ১৯৭১ সালে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানচিত্র রক্ষা করেছে। ঠিক তেমনি আজকে আমরা কি আরেক বার ঐক্যবদ্ধ হতে পারি না? আমরা মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই। ১৬ ডিসেম্বর মহান এ দিনটি হতে পারে আমাদের এ কাজে প্রেরণার উৎস।
(দ্য রিপোর্ট/এমএইচ/এইচএসএম/ডিসেম্বর ১৬, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- বড় জয়ে বছর শুরু করল বার্সেলোনা
- ভারতকে উড়িয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
- দাম বাড়লেও কাটছে না ভোজ্য তেলের সংকট
- বিয়ে করে দোয়া চাইলেন তাহসান
- সার্ভার জটিলতা কাটিয়ে ডিএসইতে লেনদেন চালু
- সীমান্তে নতুন ভাসমান চৌকি বসিয়েছে ভারত
- নাম ব্যবহার করে তদবির বিষয়ে যে বার্তা দিলেন উপদেষ্টা নাহিদ
- লন্ডনে ফ্ল্যাট উপহার: যুক্তরাজ্যে ব্যাপক তদন্তের মুখে টিউলিপ
- ইচ্ছাকৃত ভুল করবে না নির্বাচন কমিশন : সিইসি
- খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা
- তারেক রহমানের চার মামলা বাতিলের রায় বহাল
- টিউলিপকে লন্ডনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট দেন আ.লীগ-সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী
- অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন
- হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন জয়সোওয়াল
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নতুন ভাইরাস এইচএমপিভি, মহামারির শঙ্কা
- শেখ হাসিনাকে ফেরতের প্রশ্নে এখনও নিরুত্তর ভারত
- বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- চার শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অপসারণ
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত
- নতুন দায়িত্বে বাফুফেতে ফিরলেন ছোটন
- গাজায় ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় ঝরল ৭১ প্রাণ
- তাপমাত্রা নামল ৮ ডিগ্রির ঘরে, ফের মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়
- হিন্দুদের চাকরি নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা: প্রেস উইং
- কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
- সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে উপদেষ্টা নাহিদের চিঠি
- নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি
- খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে বাসায় গেলেন সেনাপ্রধান
- পুলিশের ৪৮ কর্মকর্তার পদায়ন
- অভ্যুত্থানের যোদ্ধাদের হেলথকার্ড বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
- ডিসেম্বরে এল রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স
- ইসির ৬২ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
- "হাসিনাকে ফেরত না দিলেও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হবে না"
- আজ রাজবাড়ী যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিভ্রান্ত না হয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: তারেক রহমান
- বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন
- বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যুর রেকর্ড
- বছরের শুরুতেই উত্তরে জেঁকে বসেছে শীত, ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন
- আরও বাজারমুখী হলো ডলারের দাম
- "আ.লীগ আমলে ক্যাম্পাসগুলোকে অস্ত্রাগার বানানো হয়েছিল"
- বিদায়ী বছরে আস্থার সংকটে ভুগেছে পুঁজিবাজার
- সিলেটকে হারিয়ে রংপুরের টানা দ্বিতীয় জয়
- ক্রীড়াঙ্গনে কবে কোন খেলা, একনজরে দেখে নিন
- দ্বিকক্ষ আইনসভার সুপারিশ: কোন মডেলে যাবে বাংলাদেশ?
- আজ থেকে ২২ দিন সব কোচিং সেন্টার বন্ধ
- নতুন বছরের ১ম দিন বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০৯ কোটি
- রাজধানীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে শিশুসহ দগ্ধ ৫
- মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
- আগামীতে বাণিজ্য মেলা হবে দেশজুড়ে : প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকায় থার্টি ফার্স্ট নাইটে দগ্ধ ২ শিশু
- সচিবালয়ে আগুনের প্রাথমিক প্রতিবেদন: তদন্তে যা উঠে এলো
- নতুন প্রত্যাশার নবযাত্রা বাংলাদেশের
- আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের রেডিসন ব্লু ঢাকার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
- পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
- ব্যাংক ও পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
- নববর্ষে আতশবাজি বন্ধে কাজ করবে ভ্রাম্যমাণ আদালত
- চাকরিতে আবেদন ফি ৫০-২০০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি
- রমজানে সরবরাহে এক কোটি ৯০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের উদ্যোগ
- ভোর থেকেই শহীদ মিনারে জড়ো হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
- আজ বিকেলে বৈষম্যবিরোধীদের ‘মার্চ ফর ইউনিটি’
- "অন্তর্বর্তী সরকার ‘জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশ করবে"
- ভোটের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে: তারেক রহমান
- ফ্রিজ-এসি-টিভিতে সেরা ব্র্যান্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করল ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- রঙের বিপিএল বিবর্ণ হওয়ার শঙ্কা নিয়ে শুরুর অপেক্ষায়
- নির্ধারিত সফটওয়্যার ছাড়া ১ মে থেকে লেনদেন বন্ধ
- গাজায় নিহত আরও ৩০, প্রাণহানি ছাড়াল ৪৫ হাজার ৫০০
- চলে গেলেন নোবেলজয়ী সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার
- একদিন এগিয়ে ৩ জানুয়ারি সমাবেশ করবে ২৫ ক্যাডার
- দখল নয়, ইসলামী ব্যাংক মায়ের কোলে ফিরেছে : জামায়াতের আমির
- ১০ বছর পর উপস্থাপক ফারুকী হত্যা মামলায় চার্জশিট দাখিল
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
- প্রবাসী বাংলাদেশিদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে বাসায় গেলেন সেনাপ্রধান
- চাকরিতে আবেদন ফি ৫০-২০০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি
- আজ বিকেলে বৈষম্যবিরোধীদের ‘মার্চ ফর ইউনিটি’
- চলে গেলেন নোবেলজয়ী সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার
- একদিন এগিয়ে ৩ জানুয়ারি সমাবেশ করবে ২৫ ক্যাডার
- ‘জুলাই বিপ্লবের’ ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের সম্পৃক্ততা নেই: প্রেস সচিব
- রমজানে সরবরাহে এক কোটি ৯০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের উদ্যোগ
- ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
- ১০ বছর পর উপস্থাপক ফারুকী হত্যা মামলায় চার্জশিট দাখিল
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
- বিভ্রান্ত না হয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: তারেক রহমান
- ভোটের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে: তারেক রহমান
- নতুন প্রত্যাশার নবযাত্রা বাংলাদেশের
- রঙের বিপিএল বিবর্ণ হওয়ার শঙ্কা নিয়ে শুরুর অপেক্ষায়
- ফ্রিজ-এসি-টিভিতে সেরা ব্র্যান্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করল ওয়ালটন
- নতুন ভাইরাস এইচএমপিভি, মহামারির শঙ্কা
- আগামীতে বাণিজ্য মেলা হবে দেশজুড়ে : প্রধান উপদেষ্টা
- মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
- সিলেটকে হারিয়ে রংপুরের টানা দ্বিতীয় জয়
- আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের রেডিসন ব্লু ঢাকার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর
- রাজধানীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে শিশুসহ দগ্ধ ৫
- ব্যাংক ও পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
- নির্ধারিত সফটওয়্যার ছাড়া ১ মে থেকে লেনদেন বন্ধ
- ঢাকায় থার্টি ফার্স্ট নাইটে দগ্ধ ২ শিশু