মহান বিজয় দিবস
মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই
মাহমুদুল হাসান, দ্য রিপোর্ট : মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর। গৌরবময় বিজয়ের ৪৩ বছর। চার দশক পেরিয়ে জাতির সামনে আবারও সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। এ দিবসটি এলেই রক্তস্নাত সেই দিনগুলোর স্মৃতি নাড়া দিয়ে যায় বাঙালি জাতিকে। এই দিন কোটি হৃদয় জেগে ওঠে আনন্দ-উল্লাসে। উচ্ছ্বাসে ভাসে পুরো দেশ। এই লাল সবুজের পতাকা পতপত করে উড়তে উড়তে কেটে গেল আমাদের বিজয়ের ৪২ বছর।
স্বাধীনতার এতো বছর পরও দেশের মানুষ আজ শান্তিতে নেই। গণমাধ্যম, চায়ের টেবিল, গাড়ি-বাড়ি, অফিস-আদালত, আড্ডায় কোথাও কোনো সুখবর নেই। সংঘাত আর সহিংসতার মধ্যদিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন পার করছে দেশের মানুষ। সহিংস রাজনীতির কারণে প্রতিদিনই কেউ না কেউ নিহত হচ্ছেন। স্বজনদের আহাজারিতে বাংলার আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠছে প্রতিদিন।
বিদেশিদের হস্তক্ষেপ বেড়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে তাদের ভূমিকা চোখে পড়ার মতো। দেশে বিরাজমান সংকটের কারণে প্রতিনিয়তই ঐক্য হারাচ্ছে দেশের মানুষ। সেই সুযোগ নিতে চায় বিদেশিরা। ১৯৭১ সালের মতো আজও আবার মানচিত্র হারাতে বসেছি আমরা।
মনে পড়ে কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের একটি গল্পের কথা। তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো অনুষ্ঠান করতে গেলে প্রায়ই বলতেন, এক স্কুল শিক্ষকের দুষ্টু এক ছেলে ছিলো। ছেলেটিকে সবসময় আগলে রাখতে হতো। স্কুল শিক্ষক একদিন তার শিক্ষার্থীদের দেখানোর জন্য একটা মানচিত্র কিনে আনলেন। দুষ্টু ছেলের ভয়ে স্কুল শিক্ষক মানচিত্রটাকে নিরাপদ স্থানে তুলে রাখলেন। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার সময় শিক্ষক দেখেন মানচিত্র নেই। পাশের ঘরে টুকরো টুকরো অবস্থায় পড়ে আছে। স্কুল শিক্ষক রাগ করে স্কুলে চলে যাওয়ার আগে ছেলেকে বলেন স্কুল থেকে এসে যেন দেখেন মানচিত্র যেমন ছিলো তেমন আছে। তা না হলে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হবে। স্কুল শিক্ষক বাড়ি ফিরে দেখেন মানচিত্র আগের মতো হয়ে গেছে। তিনি অবাক! কী করে এটা সম্ভব হলো! ছেলেকে কাছে ডাকলেন। ছেঁড়া মানচিত্র জোড়া দেওয়া সম্ভব হলো কী করে তা জানতে চাইলেন তিনি ।
দুষ্টু ছেলে বলল, বাবা আমি যখন মানচিত্র ছিঁড়ি তখন মানচিত্রের পেছনে একটি মানুষ ছিলো। মানচিত্র ছেঁড়ার সময় মানুষটার কান ছিঁড়ে যায়, মাথা ছিঁড়ে যায়, হাত ছিঁড়ে যায়, পা ছিঁড়ে যায়, আস্তে আস্তে সব অঙ্গ ছিঁড়ে যায়। বাবা আমি তো এখন মানচিত্র জোড়া দেয়নি, মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিয়েছি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা দেশের মানচিত্র জোড়া দেইনি। বরং দেশের মানুষগুলোকে জোড়া দিয়ে সবার হাতে হাত মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামে দেশটা স্বাধীন করেছিলাম। এভাবেই বাঁচে আমাদের মানচিত্র।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিদিনই কেউ না কেউ হারাচ্ছে তার প্রিয়জন। কেউ পুলিশের গুলিতে, কেউবা রাজনীতির নামে ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিতে। অথচ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়। আর কত রক্ত দিলে এ দেশের মানুষ নিরাপদে বসবাস করতে পারবে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সবার মনে। কিন্তু উত্তর নেই। অথচ আমাদের আছে গর্বের ইতিহাস। মানুষের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে স্বাধীনতা অর্জন করে বাঙালি জাতি।
আজকের দিনে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে স্বাধীনতার স্বপ্ননায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় নেতা, সম্ভ্রম হারানো মা-বোনদের। সারা বাংলার আকাশে শোভা পায় লাল-সবুজ পতাকা। শিশু-কিশোরসহ অগণিত নারী-পুরুষের হাতে থাকে জাতীয় পতাকা।
কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, যে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মধ্যদিয়ে তা শেষ হয়। ৩০ লাখ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় মহান বিজয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়। সে রাতে পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হাতে পূর্ব পাকিস্তানের জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বন্দী হন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। এই সংকটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় পশ্চিম পাকিস্তানী বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর জিয়াউর রহমান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করে বিদ্রোহ করে। ২৭ মার্চ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
এবার আরও পেছনের কথা। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে দুটি আলাদা ভূখণ্ড নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তান নামের একটি দেশ। যাদের মধ্যে ভৌগোলিক দূরত্ব ছিল প্রায় দেড় হাজার মাইল। পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে ভৌগোলিক সংযোগ এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য কোনোটাই ছিল না। শুধু ধর্মের ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্র টিকতে থাকতে পারে না বলেই বাঙালি তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
ভারত ভাগের পরই পাকিস্তানীদের দুরভিসন্ধি ও স্বরূপ খুব দ্রুতই উন্মোচিত হয় বাঙালির কাছে। পাকিস্তানীরা প্রথম আঘাত করে বাঙালির মুখের ভাষার ওপর। সেই থেকে আত্মানুসন্ধানে উদ্দীপ্ত বাঙালি নিজের অধিকার বুঝে নেয়ার সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধিকার আন্দোলন ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার দীর্ঘ সংগ্রামে বার বার দেশের মাটি রক্তে ভিজিয়ে পবিত্র করেছেন বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক ভাষণে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ জাতিকে এ মুক্তির সংগ্রামে অংশ নিতে নির্দেশ দিয়ে তিনি যার যা কিছু আছে তা-ই নিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে পাকিস্তানী হানাদারদের পাশাপাশি তাদের এ দেশীয় দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল-বদর ও আল-শামস বাহিনীর নিষ্ঠুর হামলার শিকার হয় বাঙালিরা।
নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানেই পাকিস্তানী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্যদিয়ে ১৯৭১ সালে পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যূদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের।
সাড়ে সাত কোটি বাঙালির দৃঢ় প্রত্যয়, ত্যাগ-তিতীক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বের বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকা এবং ভারত ও তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের জোরালো সহযোগিতার কারণেই স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয়।
ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সে সময়ের নেতৃত্ব ও জনসাধারণের প্রতি রয়েছে বাঙালির অশেষ কৃতজ্ঞতা। এছাড়া সেই সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের যেসব রাজনীতিক, মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক, কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সমর্থন দিয়ে এবং বাংলদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত সংগঠনে সহযোগিতা করেন তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানায় বাঙালি জাতি।
গত বছর ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিদেশি বন্ধুদের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয়া হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৬৫জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা দেয় বাংলাদেশ সরকার। স্বাধীনতার চার দশক পর এ নিয়ে চতুর্থ দফায় বিদেশি বন্ধুদের সম্মাননা দেয়া হয়। ২০১১ সালে ২৫ জুলাই ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে এ উদ্যোগ শুরু করে র্বতমান সরকার।
বর্তমান সরকার এর আগে গত বছরের মার্চে ১৩২জন বিদেশি বন্ধু এবং ২০১১ সালের ডিসেম্বরে ৭৬জন বিদেশি বন্ধু ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করে।
১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পালন করে বিজয় উৎসব। দিনটিতে থাকে সরকারি ছুটি। এ উপলক্ষে সংবাদপত্রে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। বেতার ও সরকারি-বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। শহীদদের আত্মার শান্তি, দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনায় মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ উপাসনালয়গুলোতে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে। হাসপাতাল, কারাগারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়ে সত্যিকার গণতান্ত্রিক, মানবিক, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ একটি দেশের স্বপ্ন দেখেন এদেশের জনগণ। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন কতটা পূরণ হয়েছে তার হিসাব মেলানোর সময় এখনই।
এই ৪২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশের হতাশার চিত্র যেমন আছে তেমন অনেক অর্জনও। সুখবরের মধ্যে রয়েছে দেশে দারিদ্র্য-পরিস্থিতির উন্নতি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি। বেড়েছে উৎপাদন। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এসেছে অনেকাংশে।
একই সঙ্গে বেড়েছে সাধারণের গণতান্ত্রিক চেতনা, প্রসারিত হয়েছে অধিকার সচেতনতা। দৃঢ়তর হয়েছে শাসনব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির দাবি। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবি হয়েছে আগের চেয়ে অনেক জোরালো। তারপর কেন বিচার নিয়ে প্রশ্ন? মানবতারবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন হচ্ছে বার বার। শুধু দেশে নয় বিদেশিরাও প্রশ্ন তুলছেন। কাদের মোল্লার ফাঁসি রায় কার্যকর নিয়ে দেখা দেয় নানা জটিলতা। কেউ বলছে সঠিক নিয়মে বিচার কাজ হয়নি, আবার কেউ বলছেন নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এখনও বাকি আরো অনেকের বিচার। এর শেষ কোথায়? এই বিচার নিয়ে স্বচ্ছতার জিজ্ঞাসা থেকে কবে মুক্তি পাবে দেশের মানুষ?
গত চার দশকে রাজনীতি ও প্রশাসনের সর্বস্তরে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি গণতান্ত্রিক চর্চা। মজবুত হয়নি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো। বেড়েছে মানুষে মানুষে অর্থনৈতিক বৈষম্য। এখনো কমেনি দুর্নীতি । ন্যায়বিচার নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে মানুষের মনে।
ইমদাদুল হক মিলনের গল্পে ফিরে যেতে চাই। স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যেমনিভাবে ১৯৭১ সালে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানচিত্র রক্ষা করেছে। ঠিক তেমনি আজকে আমরা কি আরেক বার ঐক্যবদ্ধ হতে পারি না? আমরা মানচিত্রের পেছনের মানুষটাকে জোড়া দিতে চাই। ১৬ ডিসেম্বর মহান এ দিনটি হতে পারে আমাদের এ কাজে প্রেরণার উৎস।
(দ্য রিপোর্ট/এমএইচ/এইচএসএম/ডিসেম্বর ১৬, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- ট্রাম্পের শপথের আগে বিদেশি শিক্ষার্থীদের দ্রুত ফিরে আসার আহ্বান
- ঘূর্ণিঝড় ফিনজাল: ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
- বিশ্ব ক্রিকেটের মসনদে বসতে অপেক্ষা বাড়ছে জয় শাহর
- সস্ত্রীক লন্ডনে মির্জা ফখরুল
- টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, শুরুতেই বিপর্যয়
- ইলিয়াস হোসেনের বক্তব্য নিয়ে আসিফ নজরুলের প্রতিক্রিয়া
- "ভারতীয় মিডিয়ার আচরণ স্বাভাবিক সম্পর্কের জন্য সহায়ক নয়"
- জনগণের ম্যান্ডেট হবে ক্ষমতায় আসার অবলম্বন: উপদেষ্টা আসিফ
- বাতিল হলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দায়মুক্তি আইন
- পরিবারের জিম্মায় সাংবাদিক মুন্নী সাহা
- মহান বিজয়ের মাস শুরু
- মধ্যরাতে বাড্ডায় সুবাস্তু শপিং কমপ্লেক্সে আগুন
- বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে
- সিরিয়ার আলেপ্পোর বড় অংশ দখলে নেওয়ার দাবি বিদ্রোহীদের
- আবারো বাংলাদেশের পরীক্ষা নেবে ক্যারিবিয়ান পেসাররা
- ইংল্যান্ডের আরও একটি দাপুটে দিন
- ‘স্বাধীনতা রক্ষায় নৌবাহিনীকে শক্তিশালী ও সক্ষম বাহিনীতে পরিণত করা হবে’
- পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
- শাহজালালে ১২ কেজি স্বর্ণের বার উদ্ধার
- চিন্ময় ইস্যুর ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে, জাতিসংঘে জানালো বাংলাদেশ
- আইনজীবী সাইফুল হত্যায় ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা
- বাংলাদেশিদের চিকিৎসা না দেওয়ার ঘোষণা ভারতের হাসপাতালের
- লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন মির্জা ফখরুল
- ঢাকা মাতাবেন রাহাত ফাতেহ আলী, গাইবেন বিনা পারিশ্রমিকে
- আফগানদের উড়িয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
- বাংলাদেশ নিয়ে বেশি কথা বলা ঠিক নয় : কংগ্রেসের এমপি শশী থারুর
- জুলাই বিপ্লব সহজে মেনে নেবে না ভারত, ষড়যন্ত্র চলছে: মাহমুদুর রহমান
- বিক্ষোভের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করল আমিরাত
- ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৪
- রাজনীতি ১৫-১৬ বছরে ২০ হাজার তরুণের প্রাণ নিয়েছে ফ্যাসিস্টরা : ফখরুল
- সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত-বিচারকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ
- ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল
- কলকাতায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা, তীব্র নিন্দা জানাল ঢাকা
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানকে পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে
- চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ইসকনের ১৭ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার
- জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার-দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহতে ঐক্যমত
- ৪৭তম বিসিএসে আবেদন ফি কমাবে পিএসসি
- চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড
- উগান্ডায় ভূমিধসে ৫০ জনের মৃত্যু
- কাট্টলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে ‘নির্দেশ’
- ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- চিন্ময়কাণ্ডে পুলিশের ৩ মামলা, আসামি ১৪৭৬
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- "শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করুন, না হয় জনগণ অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"
- গাজায় একদিনে আরও ৩৩ প্রাণহানি, মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ৩০০
- চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ঢাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- স্ত্রী হত্যা মামলায় এসপি বাবুল আক্তারের জামিন
- মার্কিন দূতাবাসে খালেদা জিয়া
- টিসিবির পণ্য পাবেন ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
- সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিএনপির মহাসচিব
- চাঁদাবাজির মামলায় তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি
- আইনজীবী হত্যা: রাতভর যৌথবাহিনীর অভিযানে ২৭ জন আটক
- ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
- আইনজীবী সাইফুলের জানাজায় মানুষের ঢল
- ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে: হেফাজত আমীর
- জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- ২০১ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেলো উইন্ডিজ
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- "আইনজীবী হত্যায় জড়িত সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তি হবে"
- স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে: তারেক রহমান
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: মির্জা ফখরুল
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিসিএমআইএ’র ১২ দাবি
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জন নিহত
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- মোল্লা কলেজে ছাত্রবেশে পরিকল্পিত হামলা: পুলিশ
- ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে বৈঠকের ডাক বৈষম্যবিরোধীদের
- অনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায়: মাহফুজ আলম
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়