জুমার সর্বপ্রথম খুতবায় মহানবী (সা.)
আল্লাহ্ ও রাসূলের অবাধ্যরা পথহারা
একেএম মহিউদ্দীন : রাসূল (সা.) মক্কার জীবনে প্রবল বিপত্তির মাঝে সদা ব্যতিব্যস্ত ছিলেন। তাঁর পক্ষে সম্ভব হয়নি জুমার নামাজের ব্যবস্থা করার। কাফের ও মুশরিকদের অনবরত ঝামেলা তৈরির কারণে তিনি ছিলেন বিপর্যস্ত। অবশেষে সুযোগ এলো অফুরন্ত। আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের নির্দেশে তিনি পাড়ি জমালেন মদিনার পথে। কুবা ও মদিনার মধ্যখানে অবস্থান বনু সালিম মহল্লার। এখানে যেদিন পৌঁছান সেদিনটি ছিল জুমাবার। মহানবী (সা.) কায়েম করলেন সর্বপ্রথম জুমা আর প্রদান করলেন ইসলামের ইতিহাসের প্রথম খুতবা।
এ দিনটি ছিল ১২ রবিউল আওয়াল, মোতাবেক ২৭ ডিসেম্বর ৬২২ খ্রিস্টাব্দ। তখন মুসল্লির সংখ্যা ছিল ১০০। রাসূলের ( সা.) প্রত্যেকটি ভাষণ সব সময় যুগোপযোগী। বুজুর্গ পাঠক, লক্ষ্য করুন, বর্তমান খুতবাটি কতটা তাজা। মনে হচ্ছে এখনই যেন শুনতে পারছি খুতবাটি। তাহলে আসুন খুতবাটি বাঙলা তরজমায় চোখ বুলিয়ে নিই।
রাসূল (সা.) এ দিন তাঁর ভাষণে বলেন, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহুর প্রাপ্য। আমি তাঁর প্রশংসা করি এবং তাঁরই সাহায্য, পুরস্কার ও পথ প্রদর্শন চাই। তাঁর ওপরই আমার ঈমান ও বিশ্বাস। আমি তাঁর অবাধ্যতা করি না এবং যারা তাঁর অবাধ্যতা করে তাদের মোটেই পছন্দ করি না। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তিনি একক স্বত্বা। তাঁর কোনোই তুলনা নেই। মুহাম্মদ তাঁর বান্দাহ ও রাসূল। তিনিই আমাকে হিদায়াত ও নূর দিয়ে এ যুগে প্রেরণ করেছেন। এর আগে দীর্ঘদিন পর্যন্ত নবীদের আগমন বন্ধ ছিল। জ্ঞান লোপ পেয়েছে ও গোমরাহী (মূর্খতা) বেড়ে গেছে। তাঁকে নবী (সা.) কে শেষ যুগে এবং কিয়ামত ও মৃত্যুর নিকটবর্তী যুগে প্রেরণ করা হয়েছে। যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করবে, সে সাফল্য লাভ করবে। আর যে আল্লাহ ও রাসূলের অবাধ্য হবে, সে পথহারা ।
তিনি আরও বলেন, হে মুসলমানগণ আল্লাহকে ভয় করার জন্য আমি তোমাদের তাকিদ দিচ্ছি। আর সেটাই হচ্ছে শ্রেষ্ঠ তাকিদ, যা একজন মুসলমান অপর একজন মুসলমানের আখিরাতের মঙ্গলের জন্য করে থাকে। হে মানুষ, আল্লাহ তায়ালা যে কথা থেকে তোমাদের বিরত রেখেছেন, তোমরা তা থেকে বিরত থাক। এর চাইতে ভালো না কোনো নসীহত (উপদেশ) আছে, আর না কোনো জিকর। স্মরণ রাখো, আখিরাতে তাকওয়া (আল্লাহ ভীতি) তোমাদের শ্রেষ্ঠ সাহায্যকারী প্রমাণিত হবে। যখন কোনো ব্যক্তি তার এবং আল্লাহর মুআমালাকে গোপনে ও প্রকাশ্যে সঠিক রাখবে, তার এই আচরণ দুনিয়ায় তার জন্য জিকর এবং মৃত্যুর পর তার জন্য ঐশ্বর্যে পরিণত হবে। আল্লাহ্তায়ালা তোমাদের তাঁর দিক থেকে ভীতি প্রদর্শন করছেন। আর আল্লাহ আপন বান্দাদের প্রতি অতিশয় দয়ালু। যে আল্লাহর আদেশ নির্দেশকে সত্য বলে জেনেছে ও আপন অঙ্গীকার পূর্ণ করেছেন, তার সম্পর্কে আল্লাহর বাণী, ‘আমার এখানে কোনো কথার নড়চড় হয় না এবং আমি বান্দাদের ওপর জুলুম করি না।’ হে মুসলমানগণ, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের গোপনীয়, প্রকাশ্য সব কাজেই আল্লাহভীতিকে প্রাধান্য দাও। কেননা মুত্তাকীদের পাপকর্মসমূহ উপেক্ষা (মার্জনা) করা হয়। ফলে তাদের পুরস্কারের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। মুত্তাকী অত্যন্ত বিরাট মর্যাদার অধিকারী হবে। তাকওয়া আল্লাহর অসন্তুষ্টি, উষ্মা এবং শাস্তি দূর করে। তাকওয়া চেহারাকে আলোকিত, আল্লাহ্কে সন্তুষ্ট ও বান্দাহকে উচ্চ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করে।
রাসূলে করীম (সা.) মুসল্লিদের উদ্দেশে আরও বলেন, ‘মুসলমানগণ, জীবন থেকে আপন ভোগের অংশ অবশ্যই গ্রহণ কর। কিন্তু আল্লাহর হক আদায়ের ব্যাপারে অবহেলা করো না। এ জন্যই আল্লাহ্তায়ালা তোমাদেরকে আপন কিতাব শিক্ষা দিয়েছেন এবং আপন পথপ্রদর্শন করেছেন যাতে তোমরা সত্য ও মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করতে পার। হে মানুষ, আল্লাহ তোমাদের সাথে অত্যন্ত ভালো ব্যবহার করেছেন। তোমরাও মানুষের সাথে অনুরূপ ব্যবহার কর। যে আল্লাহর শত্রু, তোমরা তাকে শত্রু মনে কর এবং আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠার জন্য তোমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করো। আল্লাহ তোমাদের (শ্রেষ্ঠ উম্মাত হিসাবে) নির্বাচিত করেছেন এবং তোমাদের নাম মুসলিম রেখেছেন-যাতে যারা ধ্বংস হওয়ার, তারা যেন পরিষ্কার নিদর্শন দেখে টিকে থাকে। এ সব কিছুই হয় আল্লাহর সাহায্যে। হে মানুষ, আল্লাহকে স্মরণ কর এবং আগত জীবনের (আখিরাতের) জন্য আমল কর। যে ব্যক্তি নিজের এবং আল্লাহরে মুআমালাকে (ব্যাপারকে) সঠিক রাখে, আল্লাহতায়ালা ওই ব্যক্তির মুআমালা সুন্দর ও সঠিক করে দেন। আল্লাহ্ তাঁর নির্দেশ অবশ্যই কার্যকর করেন। এক্ষেত্রে অন্য কারো নির্দেশ চলে না। আল্লাহ্ বান্দাদের দণ্ড-মুণ্ডের কর্তা; তাঁর ওপর বান্দাদের কোনো জোর জবরদস্তি চলে না। আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান। তাঁর ওপর কোনো শক্তি নেই। [হাফিজ ইবনুল কায়্যিম, যাদুল মা’আদ ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৫]
সম্মানিত পাঠক, উল্লিখিত ভাষণ পাঠোদ্ধারে এটা প্রমাণিত হয়, আজও এ বিষয়-আশয়গুলো সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। মানবের মুক্তির জন্য মহনবীর (সা.) আগমন ঘটেছিল এই পৃথিবীতে। তিনি মানবমণ্ডলীকে তার সমস্ত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এটাই সমঝে দিতে চেয়েছেন, মানুষের দুনিয়ার জীবনে অতি ক্ষণস্থায়ী, সামনের দিন অর্থাৎ পরকালই স্থায়ী। সে কালের জন্য প্রত্যেকের প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। সত্যের মশাল জ্বালিয়ে সে পথকেই আপন পথ হিসেবে প্রতিপন্ন করে প্রত্যেকটি সফর সেই মঞ্জিলের দিকে হওয়া একান্ত আবশ্যক।
এ কথার সারবত্তা খুঁজে পাওয়া যায় তাঁর মদিনা আগমনের পর সর্বপ্রথম ভাষণে। যেখানে তিনি তাঁর বক্তব্যের এক জায়গায় বলছেন,‘...তুমি আজকের জন্য কী সামগ্রী সেদিন তৈরি করে রেখেছিলে? তখন বান্দাহ আপন ডান দিকে তাকাবে, কিন্তু কিছুই দেখতে পাবে না। কেননা সেদিন তার সামনে জাহান্নাম ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। অতএব যার সামর্থ আছে, সে যেন আগুন থেকে নিজেকে রক্ষা করে-যদি তা এক টুকরা খেজুরের বিনিময়েও হয়। যার এটুকুও নেই, সে যেন অন্তত মানুষের সাথে মিষ্ট ভাষায় কথা বলে। তাহলে তার একটি পুণ্যকর্মের বদলা দশগুণ থেকে সাতশ’গুণ পর্যন্ত দেওয়া হবে। তোমাদের ওপর নাজিল হোক আল্লাহর রহমত, শান্তি ও কল্যাণ। [সীরাতুন্নাবী : ইবনে হিশাম, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৪১]
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০