জামায়াতের কূটনৈতিক মিশন সফল!

কাওসার আজম, দ্য রিপোর্ট : মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে শীর্ষ নেতাদের বিচার ও দণ্ডাদেশ নিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কূটনৈতিক মিশন অনেকটাই সফল হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকরের আগে ও পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তায়েফে এরদোগানের ফোন ও বিবৃতি এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার নাভি পিল্লাইয়ের চিঠি এ বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে দিয়েছে।
শীর্ষ নেতাদের বিচার ঠেকাতে ব্যর্থ হলেও বিচার প্রক্রিয়া সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলকে সন্দিহান করে তোলা এবং সরকারকে ইসলাম ও গণতন্ত্র বিরোধী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে জামায়াত অনেকটাই সফল বলে আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে।
গত ১২ ডিসেম্বর মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়।
ফাঁসি কার্যকরের আগের দিন ১১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর না করতে টেলিফোন করেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি
একাধিকবার ফোন ও বিবৃতি দেন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী এরদোগান। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধে বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীকে তারা কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর না করার আহ্বান জানান।
এর আগের দিন ১০ ডিসেম্বর রাতে কাদের মোল্লার রায় কার্যকর না করতে আহবান জানান জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার নাভি পিল্লাই। প্রধানমন্ত্রীকে তিনি এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দিয়ে বলেন, কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে আন্তর্জাতিক মান পূরণ হয়নি।
কিন্তু বাংলাদেশ সরকার আন্তর্জাতিক এসব অনুরোধ বা আহ্বানে সাড়া দেননি। ১২ ডিসেম্বর কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়। পরের দিন ১৩ ডিসেম্বর জাতিসংঘের মহাসচিব বানকি মুন এ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন। তুরস্কের এরদোগান সরকার এর প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানায়। কাদের মোল্লার রায়কে ভুল আখ্যা দিয়ে এরদোগান বলেন, এ জন্য ইতিহাস বাংলাদেশকে ক্ষমা করবে না।
কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকরের প্রতিক্রিয়ায় গত সোমবার পাকিস্তান সংসদে শোক ও নিন্দা প্রস্তাব পাশ করা হয়। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়গুলো পুনরায় না এনে জামায়াত নেতাদের ওপর থেকে মামলা প্রত্যাহারেরও আহ্বান জানানো হয় সে দেশের সংসদ থেকে।
পাকিস্তান সরকারের এ প্রস্তাবকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়। গত মঙ্গলবার পাকিস্তানী হাইকমিশনার আফরাসিয়াব মেহদী হাশমি কোরায়শিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ডেকে এনে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে নাক না গলাতে পাকিস্তান সরকারকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। হাইকমিশনারকে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কড়া ভাষায় কূটনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে শীর্ষ নেতাদের বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকেই জামায়াতে ইসলামী রাজপথে আন্দোলন করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা চালায়। নেতাদের বিচার বন্ধে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত, ব্রিটিশ হাই কমিশনার, চীন, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়মিতভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে চলে দলটির নেতারা। একইসঙ্গে দেশের বাইরে দলীয় লবিস্ট দিয়ে বিভিন্ন প্রভাবশালী দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান, মন্ত্রী এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের দ্বারস্থ হয় জামায়াত।
জামায়াত সূত্র জানায়, শীর্ষ নেতাদের বিচার ঠেকাতে না পেরে তারা এ বিচারটিকে প্রশ্নবিদ্ধ হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীদের ওপর সরকারের জুলুম-নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরেন আন্তর্জাতিক মহল ও মিডিয়ায়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জামায়াত বুঝাতে চেষ্টা করে রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্যেই সরকার তাদের শীর্ষ নেতাদের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করছে এবং আন্দোলনরত নেতাকর্মীদের ওপর জুলুম-নিযাতন চালাচ্ছে। একইসঙ্গে বর্তমান সরকারকে ইসলাম ও গণতন্ত্র বিরোধী বলেও প্রচারণা চালাচ্ছে দলটির নেতারা।
জামায়াত নেতাদের আন্তর্জাতিক লবিংয়ের কারণে তুরস্ক, মিশরসহ কয়েকটি মুসলিম দেশের প্রধানরা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ প্রভাবশালী কয়েকটি দেশ ও মানবাধিকার সংগঠনের পক্ষ থেকে বিচার আন্তর্জাতিক মানের হচ্ছে না বলে একাধিকবার মত প্রকাশ করে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে বিচার করার জন্য সরকারের প্রতি চাপ দেয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ঢাকাস্থ মিশন প্রধান রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম হান্নাও বিভিন্ন সময় বলার চেষ্টা করেছেন ইইউ মৃত্যুদণ্ডকে সমর্থন করে না।
জামায়াতের এ মিশন অনেকটাই সফল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ইতোমধ্যে এর প্রতিক্রিয়াও শুরু হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকরের পর পাকিস্তান, তুরস্ক, মিশর, মালয়েশিয়াসহ কয়েকটি মুসলিম দেশে ব্যাপক প্রতিবাদ-বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত ১৫ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, ‘বাংলাদেশ জাতিসংঘের একটি সদস্য রাষ্ট্র। দেশের সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনী জাতিসংঘ মিশন ও বিভিন্ন দেশের শান্তি মিশনে গিয়ে দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছে। বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশের যে মর্যাদা তৈরি হয়েছিল এ সরকার তা ধ্বংস করে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্র করেছে।’
কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ ও মানবাধিকার সংস্থার পক্ষ থেকে ফাঁসি স্থগিত রাখার আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিন্তু সরকার তা শুধু অগ্রাহ্যই করেনি, তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যও করেছে।’
আরেক বিবৃতিতে ২০ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় ডা. শফিকুর বলেন, ‘সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে দলীয় উচ্ছৃঙ্খল ক্যাডাররা রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বিদেশি নাগরিক, কূটনীতিক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর হুমকি সৃষ্টি করছে। সরকারের বাড়াবাড়ির কারণে দেশ আন্তর্জাতিক মহলে বন্ধুহীন হয়ে পড়েছে।’ সরকারের বাড়াবাড়ির কারণে দেশ আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হবে বলেও আশঙ্কার কথা বলেন তিনি।
এ ব্যাপারে সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘কাদের মোল্লার ফাঁসির পর পাকিস্তানের সংসদে নিন্দা প্রস্তাব ও শোক পাশ অত্যন্ত নিন্দনীয়। এতে প্রমাণ হয় অতীতের কর্মকাণ্ডে পাকিস্তানীদের অনুশোচনা হয়নি।’
জামায়াতের কূটনৈতিক তৎপরতার কারণে কাদের মোল্লার ফাঁসির আগে ও পরে জাতিসংঘ মহাসচিব, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন ও বিবৃতি এবং পাকিস্তানের সংসদে নিন্দা প্রস্তাব পাশ হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হতে পারে। কারণ তারা তো তাদের নেতাদের বাঁচাতে চাইবেই। এছাড়া ওইসব দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই সেই বিবেচনায় বা নিজেদের স্বার্থে এসব করতে পারে। তবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুততার সঙ্গেই শেষ করা উচিত। যদি বিচার সুষ্ঠুভাবে হয়ে থাকে।’
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী ড. পিয়াস করিম পাকিস্তানের সংসদে নিন্দা প্রস্তাব এবং জাতিসংঘ মহাসচিব ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনকে এক দৃষ্টিতে দেখতে নারাজ। তিনি দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘পাকিস্তান ১৯৭১ সালে গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের সেনাবাহিনী ধর্ষণ ও লুটপাটের ঘটনার সঙ্গে জড়িত। কাদের মোল্লার ফাঁসির পর পাকিস্তানের সংসদে নিন্দা প্রস্তাব অগ্রহণযোগ্য ও নিন্দনীয়। তবে কাদের মোল্লার ফাঁসির আগে ও পরে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের ফোন ও চিঠি ভিন্ন বিষয়। কারণ জাতিসংঘের অনেক দেশই মৃত্যুদণ্ডের বিরোধী। এমনকি আমেরিকার অধিকাংশ রাজ্যে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই। এই দৃষ্টিতে তারা কাদের মোল্লার ফাঁসির বিরোধিতা করতে পারে।’
জামায়াতের কূটনৈতিক তৎপরতায় এসব হয়েছে কিনা জানতে চাইলে পিয়াস করিম বলেন, ‘জামায়াতের তৎপরতায় এসব হয়েছে কিনা আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। কূটনৈতিক তৎপরতা চালানোর অধিকার তাদের আছে। তবে শুধুমাত্র জামায়াতের তৎপরতায় জাতিসংঘ মহাসচিব ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে ফোন দিয়েছেন এমন নয়। কারণ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনও যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এ ব্যাপারে তারাও ভূমিকা রেখেছে বলে আমি মনে করি।’
ইইউ প্রতিনিধিদের বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে না যাওয়াকে জামায়াতের কূটনৈতিক তৎপরতার সঙ্গে এক করে দেখতে নারাজ এই সমাজ চিন্তক। তার মতে, দেশে যে একদলীয় নির্বাচন হচ্ছে এবং ১৫৪জন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন এটির প্রতি অনাস্থা জানিয়েই বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যাননি।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে তাদের অনুসারীরা কূটনৈতিক তৎপরতাই শুধু নয়, বিপুল পরিমাণ পুঁজিও বিনিয়োগ করেছে। কাদের মোল্লার ফাঁসির পর পাকিস্তানের সংসদে নিন্দা প্রস্তাব পাশের কঠোর সমালোচনা ও নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, এতে প্রমাণ হয় জামায়াতের কূটনৈতিক তৎপরতা অনেকাংশেই সফল হয়েছে। আর পাকিস্তানের সংসদে নিন্দা প্রস্তাব পাশই প্রমাণ করে কাদের মোল্লা অপরাধী।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ঠেলে দিতে একটি মহল সচেষ্ট রয়েছে। সরকারকে এ ব্যাপারে সচেষ্ট হতে হবে। চলমান সহিংসতা আরো বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কাও প্রকাশ করেন ড. ইফতেখারুজ্জামান।
(দ্য রিপোর্ট/কেএ/এইচএসএম/সাদি/ডিসেম্বর ২০, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
