মৃত্যুই ভেঙ্গেছে নীরবতা তার

বাহরাম খান
সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন বাংলাদেশের রাজনীতির এক নীরব নাম। সরব থাকার মতো জায়গায় থেকেও তিনি নীরব থেকেছেন। থাকতে পেরেছেন। নীরব থাকার যোগ্যতা তার ছিল। তার পরিবারের সদস্যদেরও আছে। সেই প্রমাণ দেশের মানুষ পেয়েছেন। ৮০ বছর বয়সেও তিনি নীরবতা ভাঙ্গেননি। মৃত্যুই তার নীরবতা ভেঙ্গেছে। সরব হয়েছে মানুষ। তার চেয়েও বেশি মিডিয়া।
জোহরা তাজউদ্দীনের পরিচয়ে স্বামী হিসেবে জড়ানো হয় বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের নাম। বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক। কিন্তু জোহরা তাজউদ্দীনের পরিচয় শুধু তার স্বামীর পরিচয়ে আড়াল হওয়ার মতো নয়। তিনি নিজেই এক আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করেছেন।
এই আলোকবর্তিকা নিভে গেল শুক্রবার। কালের সাক্ষী হলো ইউনাইটেড হাসপাতালের ইটপাথর। গত নভেম্বর থেকে যখন তিনি অসুস্থ তখন থেকেই খোঁজ রাখছিলাম। রিমি (সিমিন হোসেন এমপি, জোহরা তাজউদ্দীনের মেয়ে) আপার সঙ্গে এমনিতে অনিয়মিত যোগাযোগ ছিল। জোহরা তাজউদ্দিন অসুস্থ শুনে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছিলাম। দিল্লির মিদান্তা হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় দু-একদিন পর পর যোগাযোগ ছিল। এত তাড়াতাড়ি এই গুণী মানুষ, রাজনীতিক চলে যাবেন তা ভাবতে পারিনি।
সিমিন হোসেন রিমি তাজউদ্দীন আহমেদ পাঠচক্র পরিচালনা করেন। পাঠচক্রের সদস্য হিসেবে দীর্ঘদিন তার সঙ্গে যোগাযোগ। পাঠচক্রের পারিবারিক আবহে তাজউদ্দীন পরিবারের অনেক কিংবদন্তিতুল্য ঘটনা জানার সৌভাগ্য হয়েছে। বিশেষ করে জোহরা তাজউদ্দীনের রাজনীতি, পারিবারিক জীবন, সংসার চালানো, স্বাধীনতা যুদ্ধের দুঃসময়সহ অনেক কিছু।
জোহরা তাজউদ্দিন ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতি সচেতন ছিলেন। জীবনসঙ্গী হিসেবেও বেছে নিয়েছিলেন একজন রাজনীতিবিদকে। ১৯৫৯ সালের ২৬ এপ্রিল সাতাশ বছর বয়সে তরুণ রাজনীতিক তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। এরপর তার রাজনীতির আগ্রহ আরো বেড়ে যায়। ধীরে ধীরে রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক আরো গভীর হয়। তার জীবন সংসারে যত বড় অর্জন আছে তা দিয়েছে রাজনীতি। সবচেয়ে বড় যে দুঃখ পাওয়ার তাও পেয়েছেন এই রাজনীতি থেকে।
জোহরা তাজউদ্দীন একজন সার্থক রাজনীতিক, স্ত্রী এবং মা। তরুণ রাজনীতিক তাজউদ্দীন আহমেদ বাংলাদেশের প্রধান রাজনীতিবিদদের একজন হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে সৈয়দা জোহরার অবদানও কম নয়। তাজউদ্দীন আহমদ পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ হিসেবে কাজ করার ফলে বেশিরভাগ সময়েই সংসারের দিকে খেয়াল রাখতে পারতেন না। অনেকটা সচেতনভাবেই খেয়াল না রেখেও নিশ্চিন্ত ছিলেন। কারণ তিনি জানতেন তার সংসারে এমন একজন আছেন যিনি থাকলেই যথেষ্ট। তিনি জোহরা তাজউদ্দীন।
তাজউদ্দীন আহমেদ এবং জোহরা তাজউদ্দীন একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও পরস্পরের মধ্যে শ্রদ্ধাবোধ ছিল। ছিল পরিমিতি বোধ। যে কোনো সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে একে অন্যের মূল্যায়ন ছিল। একসময় জোহরা তাজউদ্দীন সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করতে চাইলে তাজউদ্দীন আহমেদের মন্তব্য ছিল এরকম, তোমার রাজনীতির আগ্রহ তোমার কাছে। তোমার সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে আমি শ্রদ্ধাশীল।
স্বাধীনতা যুদ্ধের অমোঘ ডাকে বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে তাজউদ্দীন আহমদ যখন ভারতে চলে যান তখন জোহরা তাজউদ্দীনকে বলে গিয়েছিলেন, আমি চলে যাচ্ছি। জানিনা দেখা হবে কিনা। সাড়ে সাত কোটি মানুষের যা হবে তোমাদেরও তাই হবে। মানুষের সঙ্গে মিশে যেও। চার সন্তান নিয়ে অকুলপাথারে পড়া জোহরা তাজউদ্দীন যোগ্য মায়ের পরিচয়ই দিয়েছেন। শত চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ভারতে যেতে সক্ষম হন।
রাজনীতিবিদ হিসেবে জোহরা তাজউদ্দীন আহমেদের বড় পরীক্ষা ছিল পঁচাত্তর পরবর্তী আওয়ামী লীগকে আগলে রাখা। দলের দুঃসময়ে আহ্বায়ক হিসেবে সেই দায়িত্ব তিনি পালনই শুধু করেননি, তৎকালীন সরকার ও রাজনীতির নানা ঘাত-প্রতিঘাত থেকে রক্ষা করেছেন দলকে। বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরসূরীকে দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছেন। শেখ হাসিনা দেশে আসার পর তার হাতে দলীয় দায়িত্ব অর্পণ করে রাজনীতির ইতিহাসে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছেন।
এত ঘটনাবহুল পারিবারিক ও রাজনৈতিক জীবন সত্বেও নিজের সন্তানদের মানুষ করে তুলেছেন স্বাভাবিকভাবে। রাজনীতির মধ্যে থেকেও প্রচলিত রাজনীতির গতানুগতিকতা তাদের ছুতে পারেনি। তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ, সিমিন হোসেন রিমি তার উজ্জল দৃষ্টান্ত।
মৃত্যু মানুষের নির্ধারিত নিয়তি। তা কখনো এড়ানোর নয়। কিন্তু কিছু মৃত্যু নীরবতা ভেঙ্গে দেয়। জানান দেয় নতুন করে। জোহরা তাজউদ্দীনের মৃত্যু যেন তাই। এ যেন চলে যাওয়া নয়…
পুনশ্চ…একটি ঘটনা
দেশে তখন মুক্তিযুদ্ধ চলছে। লাখো কোটি পরিবারের মতো বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের পরিবারও নতুন যুদ্ধে অবতীর্ণ। স্বামীর অনুপস্থিতিতে চার সন্তান নিয়ে এক পরিচিতের বাসায় গিয়ে আশ্রয় চাইলেন জোহরা তাজউদ্দীন। গৃহকর্তা উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। কৌশলে সন্তানসহ জোহরা তাজউদ্দীনকে নিজের বাসায় না উঠিয়ে আরেকটি নিরাপদ স্থানে রেখে আসার প্রতিশ্রুতি দেন।
সন্তানসমেত জোহরা তাজউদ্দীনকে রাস্তায় দাঁড় করিয়ে কর্মকর্তাটি যান তার বাসায়। এরপর আর ফিরে আসেননি। দরজায় কড়া নেড়েও তার সাড়া পাওয়া যায়নি।
স্বাধীনতার পর অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের হাতে আসে ঐ কর্মকর্তার ফাইল। স্ত্রীকে (জোহরা তাজউদ্দীন) এই বিষয়ে অবহিত করেন তাজউদ্দীন। জোহরার উত্তর ছিল, এটা আপনার অফিসিয়াল বিষয়। ঐ কর্মকর্তা আমার সঙ্গে যে আচরণ করেছিল সেটার সঙ্গে তার পদোন্নতির বিষয় মেলানো উচিত নয়। পদোন্নতি তার কাজের বিচারেই হওয়া উচিত। এই ছিলেন জোহরা তাজউদ্দীন।
লেখক : সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:

- গণহত্যা মামলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- নববর্ষে সম্প্রীতি-জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
- গণতান্ত্রিক আকাঙ্খা থেকেই এ অভ্যুত্থান: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- হাজারো প্রাণের উচ্ছ্বাসে শেষ হলো বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
- প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বার্তায় হঠাৎ কোকিলের গান, রহস্য জানালেন প্রেস সচিব
- ব্যতিক্রমধর্মী ড্রোন শোতে ঝলমলে ঢাকার আকাশ
- "আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যা সমাধান হবে"
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- সূচকের পতন, কমেছে শেয়ারদর
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- পাঁচ কোটির সম্মেলনে বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- সারা দেশে সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- কারাগারে অভিনেত্রী মেঘনা আলম
- বিএসইসির নিরাপত্তা জোরদার, দায়িত্বে আনসার
- ১২৮ বছর পর ক্রিকেট ফিরছে অলিম্পিকে
- ডিপিএলে ফিক্সিং সন্দেহ, তদন্তে নেমেছে বিসিবি
- এবার চীনা পণ্যে ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
- বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮
- সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া নুরুল আবছার আটক
- রিটার্ন না দিলে ব্যাংক হিসেব তলব করা হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান
- বাংলাদেশে ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজে দেখছে পাকিস্তানের শিল্পগোষ্ঠী
- সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি
- স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স
- জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্বেও ড. খলিলুল রহমান
- পহেলা বৈশাখে থাকছে ব্যাপক নিরাপত্তা: ডিএমপি কমিশনার
- ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে দেশের বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না: উপদেষ্টা
- গাজায় আবাসিক ভবনে ইসরাইলি বিমান হামলা, নিহত ৩৫
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
- চীন বাদে অন্যসব দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক স্থগিত করলেন ট্রাম্প
- দীর্ঘ ছুটি শেষে খুললো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- 'মার্চ ফর গাজা' এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ বিশেষ সহকারীর
- মহাকাশ অনুসন্ধানে নাসার সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি সই
- পাকিস্তানকে ১০৯ রানে অল আউট করে ১৬৭ রানে জিতল বাংলাদেশ
- পরীক্ষামূলকভাবে স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালু
- চীনে নার্সিং হোমে আগুন, ২০ জনের মৃত্যু
- রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা : দুই মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর-লুটপাট, সারাদেশে গ্রেফতার ৭২
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- দুনিয়া বদলাতে চাইলে ব্যবসাই সবচেয়ে শক্তিশালী কাঠামো: প্রধান উপদেষ্টা
- কুমিল্লায় কেএফসিতে ভাঙচুর ও লুটপাট
- আইপিও আইনের খসড়া সুপারিশের উপর মতামত আহ্বান
- শক্তিশালী দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে
- মার্কিন শুল্ক পুনর্বিবেচনা চেয়ে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেপ্তার
- জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ করেছে ইসি
- সিলেটসহ অন্যান্য স্থানে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ
- যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব
- বাংলাদেশের জনগণের মহত্ত্ব ভুলব না: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৬০ ফিলিস্তিনি
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ ফিলিস্তিনিকে হত্যা
- "সংস্কার কার্যক্রম জোরদার করে পুঁজিবাজারকে আরো শক্তিশালী করা হবে"
- সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
- জুলাই গণহত্যার দুই মামলার চার্জ চলতি মাসেই
- 'মার্চ ফর গাজা' এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ বিশেষ সহকারীর
- বাংলাদেশের জনগণের মহত্ত্ব ভুলব না: ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
- দুনিয়া বদলাতে চাইলে ব্যবসাই সবচেয়ে শক্তিশালী কাঠামো: প্রধান উপদেষ্টা
- ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেপ্তার
- পরীক্ষামূলকভাবে স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালু
- স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স
- কুমিল্লায় কেএফসিতে ভাঙচুর ও লুটপাট
- জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ করেছে ইসি
- মহাকাশ অনুসন্ধানে নাসার সঙ্গে বাংলাদেশের চুক্তি সই
- মার্কিন শুল্ক পুনর্বিবেচনা চেয়ে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর-লুটপাট, সারাদেশে গ্রেফতার ৭২
- সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়া নুরুল আবছার আটক
- রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা : দুই মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ
- পহেলা বৈশাখে থাকছে ব্যাপক নিরাপত্তা: ডিএমপি কমিশনার
- সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
- এবার চীনা পণ্যে ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
- সিলেটসহ অন্যান্য স্থানে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ
- পাকিস্তানকে ১০৯ রানে অল আউট করে ১৬৭ রানে জিতল বাংলাদেশ
- জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্বেও ড. খলিলুল রহমান
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৬০ ফিলিস্তিনি
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- শক্তিশালী দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে
- দীর্ঘ ছুটি শেষে খুললো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- আইপিও আইনের খসড়া সুপারিশের উপর মতামত আহ্বান
মুক্তমত এর সর্বশেষ খবর
মুক্তমত - এর সব খবর
