জিইডির প্রতিবেদন
নতুন মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতিকে গুরুত্ব না দেওয়ার পরামর্শ
জোসনা জামান, দ্য রিপোর্ট : নতুন মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেয়ে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া উচিত বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশন। বলা হয়েছে, সকল বিষয় বিবেচনা করে ২০১৩-১৪ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের যে মুদ্রানীতি তৈরি হবে সেখানে চলতি মুদ্রানীতির অবস্থান প্রায় অপরিবর্তিত রাখা যেতে পারে। তবে নতুন মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেয়ে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার ওপর বেশি জোর দেওয়া উচিত হবে।
সরকারের অর্থনৈতিক থিঙ্কট্যাংক হিসেবে পরিচিত পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) এক প্রতিবেদনে এ সব বিষয় উঠে এসেছে। এছাড়া মুদ্রানীতি বাস্তবায়নে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বেশ কিছু ঝুঁকি চিহ্নিত করা হয়েছে প্রতিবেদনে। চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, সাম্প্রতিক সাধারণ ধর্মঘট এবং সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক বৈরিভাবাপন্ন পরিস্থিতি জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে হবে বড় হুমকি বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাপক মুদ্রা বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ মানি, বেসরকারি খাতে ঋণ বৃদ্ধি, সরকারি খাতে ঋণ বৃদ্ধি প্রভৃতিকে কাজে লাগিয়ে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনকেই লক্ষ্যমাত্রা করা উচিত। মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামিয়ে আনাকে নয়। প্রবৃদ্ধি বেশি হলে কিছুটা মূল্যস্ফীতি সহনীয় হতে পারে। তাই ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জনের জন্য মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ থেকে ৭ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য এবং সেক্ষেত্রে ব্যাপক মুদ্রা সরবরাহ বৃদ্ধি ১৭ দশমিক ২ থেকে ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ হতে পারে। পাশাপাশি পরবর্তী মুদ্রানীতিতে সরকারি খাত এবং তৈরি পোশাক খাতে মজুরি বৃদ্ধিজনিত এবং তার ফলে অর্থনীতির অন্যান্য খাতে প্রভাবের ফলে তারল্যজনিত চাপ মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ থাকবে। এটা আশা করা যায় যে, নির্বাচনোত্তর সময়ে বিনিয়োগের পরিবেশ ফিরে আসবে, সেক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা বাড়ানো যেতে পারে। নির্বাচনকালীন সময়েও বিনিময় হার আগের মতই থাকছে, তবে নির্বাচনোত্তর সময়ে পরিস্থিতি বিবেচনায় পুঙ্খানুপুঙ্খ তদারকি ও সমন্বয়ের প্রয়োজন হবে। মুদ্রানীতি বাস্তবায়নে তা যাই হোক, প্রয়োজন হবে ব্যাংক ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবীক্ষণ ও অনুসন্ধান জোরদার করা। মুদ্রানীতিকে প্রবৃদ্ধি অর্জনে আরো সহায়ক করা।
এ বিষয়ে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলম দ্য রিপোর্টকে বলেন, এই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ দুটি মুদ্রানীতির বিশ্লেষণের চেষ্টা করা হয়েছে। প্রতিবেদনটির প্রধান লক্ষ্য হলো মুদ্রানীতি দুটিকে সামষ্টিক অর্থনীতির আলোকে পর্যালোচনা করা ও পরবর্তী মুদ্রানীতি কেমন হতে পারে এবং কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কে একটি পূর্বধারণা প্রদান করা। পরবর্তী মুদ্রানীতি ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। সে জন্যই এ প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের (২০১৩-১৪) অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছু অন্তর্নিহিত ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলো অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ঝুঁকি হিসেবে অভিহিত করা যায়।
অভ্যন্তরীণ ঝুঁকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- রাজনৈতিক অস্থিরতা, পরিবহন খাত এবং স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডের গতিকে ব্যাহত করে। পরিবহন থেকে শুরু করে নির্মাণ এবং অন্যান্য সেবা সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড যেমন, হোটেল ও রেঁস্তোরা এবং পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্যসহ সকল ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের চাহিদা মন্থর হয়েছে। সকল প্রকার টেকসই ও অটেকসই ক্রয়ের ক্ষেত্রে ভোক্তা চাহিদা দ্রুত পতনের কারণে অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যকে প্রভাবিত রবে।
সাধারণ বিনিয়োগ পরিবেশ এবং বিশ্ব প্রতিযোগিতামূলক অর্থনীতি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আরেকটি চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ উৎসাহিতকরণে বাণিজ্যের উৎকর্ষ সাধনকে উচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করা প্রয়োজন। ব্যবসা চুক্তি কার্যকর করতে বাংলাদেশে সময় লাগে মোট ১৪০০ দিনের বেশি যা বিশ্বের সর্বোচ্চ এবং ২০১২ সালের এক জরিপে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৮৩ দেশের মধ্যে ১৮২তম।
এছাড়া জমির কম সহজলভ্যতা, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকট, অনমনীয় শ্রম বাজার এবং লাল ফিতার দৌরাত্ম্য বাংলাদেশে বিনিয়োগের প্রধান অন্তরায়। মূল্যস্ফীতিজনিত চাপ কিছুটা কমলেও এখনও উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিদ্যমান এবং তা উর্ধ্বমুখি। সরকারি খাতসহ অর্থনীতির অন্যান্য সকল খাতে মজুরি বৃদ্ধির প্রত্যাশার কারণে মজুরি বৃদ্ধিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়তে পারে এবং তা প্রবৃদ্ধির গতিকে ব্যহত না করে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পারদর্শিতার প্রশ্ন এখানেই।
বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলো হচ্ছে- বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রধানত তৈরি পোশাক খাতের পণ্যের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের রপ্তানির বৃহৎ বাজার। এছাড়াও এ অঞ্চল এবং অন্যান্য উন্নত অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি প্রবণতা ও আমদানি চাহিদা বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাহ্যিক চ্যালেঞ্জ। এছাড়া খাদ্য ও জ্বালানি মূল্যের সঙ্গে মূল্যস্ফীতি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বাহ্যিক চ্যালেঞ্জ হিসেবে পরিগণিত হয় এবং তা নিয়মিত নিবিড় তদারকির প্রয়োজন হবে।
গ্লোবাল কর্পোরেট চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কূটনীতি জোরদার করা প্রয়োজন এবং বিদেশে শ্রমশক্তি রপ্তানি এবং রেমিট্যান্সের প্রবাহের গতি ধরে রাখার জন্য আগামী দিনগুলোতে নতুন বাজার সম্প্রসারণের দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রতিবছর দুটি ষান্মাসিকে প্রকাশ করে থাকে। প্রতি অর্ধ-বছরের শুরুতে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে দেশের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অবস্থান এবং সংশ্লিষ্ট সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার সারসংক্ষেপ উপস্থাপিত হয়। মুদ্রানীতি প্রণয়নের সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাম্প্রতিক সামষ্টিক অর্থনীতির বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অবস্থা এবং পরবর্তী ছয় মাসের সম্ভাব্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে থাকে।
২০১২-১৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় অর্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি বিবৃতির মূল প্রতিপাদ্য ছিল মূল্যস্ফীতির পরিমাণ যথাসম্ভব নিয়ন্ত্রণে রেখে সরকারের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করা। এ উদ্দেশ্য যাতে সহজেই অর্জিত হয়, সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক উৎপাদনশীল বিনিয়োগের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঋণ প্রবাহের ব্যবস্থা রেখেছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সময়ে সব ধরনের রেপো রেট (সুদের হার) দশমিক ৫০ ভিত্তি অঙ্ক পরিমাণে হ্রাস করেছিল, যাতে করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলে তৎকালে বিরাজমান অনিশ্চয়তা দেশের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। তদুপরি, বাংলাদেশ ব্যাংক, এর মুদ্রা ব্যবস্থাপনা কর্মসূচিতে পরিবর্তন আনয়ন করে। পূর্ববর্তী অর্ধ-বছরের জন্য ধার্য ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যপক মুদ্রা প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধি করে ১৭ দশমিক ৭ শতাংশে নিয়ে আসা হয় এবং বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি ১৮ শতাংশ থেকে ১৮ দশমিক ৫ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ২০১২-১৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় অর্ধের জন্য উৎপাদনশীল খাতে অধিকতর বিনিয়োগবান্ধব ঋণ কর্মসূচি প্রচলন করা হয়। এই ভারসাম্যপূর্ণ মুদ্রানীতি, বিনিময় হারের অস্থিতিশীলতা হ্রাসের ব্যবস্থাও গ্রহণ করে। মোদ্দাকথা, এই মুদ্রানীতি প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির বিপরীতমুখী সম্পর্ককে যথাসম্ভব প্রশমিত করার চেষ্টা করে।
২০১৩-১৪ অর্থবছরের প্রথম অর্ধভাগের (জুলাই-ডিসেম্বর) মুদ্রানীতি, গড় মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে (পুরনো ভিত্তি বছর ধরে) নামিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে প্রণীত হয়। এর অন্যতম কৌশল ছিল পর্যাপ্ত ঋণ প্রবাহ নিশ্চিত করে অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন। এ মুদ্রানীতির সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ছিল সঞ্চিত অর্থের প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৫ শতাংশে ধরে রাখা এবং ডিসেম্বর ২০১৩ এর মধ্যে ব্যাপক মুদ্রার প্রবৃদ্ধি ১৭ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়ে আনা। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ডিসেম্বর ২০১৩ এর জন্য ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ এবং জুন ২০১৪ এর জন্য ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ। ব্যাংকিং খাত হতে সরকারের ঋণ গ্রহণের পরিমাণ ২০১৩-১৪ সালের বাজেটে বর্ণিত অঙ্কের মধ্যে সীমিত রাখার প্রয়াসও এ বিবৃতির লক্ষ্য হিসেবে উদ্ধৃত হয়েছে। এছাড়া এ মুদ্রানীতিতে পূর্ববর্তী অর্ধ-বছরে (জানুয়ারি-জুন) হ্রাসকৃত রেপো রেট (সুদের হার) বজায় রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ মুদ্রানীতিতে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় আরও বৃদ্ধির প্রত্যাশা জ্ঞাপন করা হয়। অবশ্য এ সঞ্চয় পূর্বের চেয়ে ধীরগতিতে করা হবে বলেও মতামত ব্যক্ত করা হয়। তদুপরি, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সময় বাজারভিত্তিক মুদ্রা বিনিময় হার বহাল রাখার পাশাপাশি টাকার মূল্যমানের অস্থিতিশীলতা হ্রাসের জন্যও উদ্যোগ অব্যাহত রাখে।
(দ্য রিপোর্ট/জেজে/জেএম/ডিসেম্বর ৩১, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০