জিইডির প্রতিবেদন
নতুন মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতিকে গুরুত্ব না দেওয়ার পরামর্শ
জোসনা জামান, দ্য রিপোর্ট : নতুন মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেয়ে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া উচিত বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশন। বলা হয়েছে, সকল বিষয় বিবেচনা করে ২০১৩-১৪ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের যে মুদ্রানীতি তৈরি হবে সেখানে চলতি মুদ্রানীতির অবস্থান প্রায় অপরিবর্তিত রাখা যেতে পারে। তবে নতুন মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেয়ে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার ওপর বেশি জোর দেওয়া উচিত হবে।
সরকারের অর্থনৈতিক থিঙ্কট্যাংক হিসেবে পরিচিত পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) এক প্রতিবেদনে এ সব বিষয় উঠে এসেছে। এছাড়া মুদ্রানীতি বাস্তবায়নে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বেশ কিছু ঝুঁকি চিহ্নিত করা হয়েছে প্রতিবেদনে। চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, সাম্প্রতিক সাধারণ ধর্মঘট এবং সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক বৈরিভাবাপন্ন পরিস্থিতি জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে হবে বড় হুমকি বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাপক মুদ্রা বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ মানি, বেসরকারি খাতে ঋণ বৃদ্ধি, সরকারি খাতে ঋণ বৃদ্ধি প্রভৃতিকে কাজে লাগিয়ে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনকেই লক্ষ্যমাত্রা করা উচিত। মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামিয়ে আনাকে নয়। প্রবৃদ্ধি বেশি হলে কিছুটা মূল্যস্ফীতি সহনীয় হতে পারে। তাই ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জনের জন্য মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ থেকে ৭ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য এবং সেক্ষেত্রে ব্যাপক মুদ্রা সরবরাহ বৃদ্ধি ১৭ দশমিক ২ থেকে ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ হতে পারে। পাশাপাশি পরবর্তী মুদ্রানীতিতে সরকারি খাত এবং তৈরি পোশাক খাতে মজুরি বৃদ্ধিজনিত এবং তার ফলে অর্থনীতির অন্যান্য খাতে প্রভাবের ফলে তারল্যজনিত চাপ মোকাবিলায় যথাযথ পদক্ষেপ থাকবে। এটা আশা করা যায় যে, নির্বাচনোত্তর সময়ে বিনিয়োগের পরিবেশ ফিরে আসবে, সেক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা বাড়ানো যেতে পারে। নির্বাচনকালীন সময়েও বিনিময় হার আগের মতই থাকছে, তবে নির্বাচনোত্তর সময়ে পরিস্থিতি বিবেচনায় পুঙ্খানুপুঙ্খ তদারকি ও সমন্বয়ের প্রয়োজন হবে। মুদ্রানীতি বাস্তবায়নে তা যাই হোক, প্রয়োজন হবে ব্যাংক ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবীক্ষণ ও অনুসন্ধান জোরদার করা। মুদ্রানীতিকে প্রবৃদ্ধি অর্জনে আরো সহায়ক করা।
এ বিষয়ে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলম দ্য রিপোর্টকে বলেন, এই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ দুটি মুদ্রানীতির বিশ্লেষণের চেষ্টা করা হয়েছে। প্রতিবেদনটির প্রধান লক্ষ্য হলো মুদ্রানীতি দুটিকে সামষ্টিক অর্থনীতির আলোকে পর্যালোচনা করা ও পরবর্তী মুদ্রানীতি কেমন হতে পারে এবং কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কে একটি পূর্বধারণা প্রদান করা। পরবর্তী মুদ্রানীতি ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। সে জন্যই এ প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরের (২০১৩-১৪) অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছু অন্তর্নিহিত ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলো অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ঝুঁকি হিসেবে অভিহিত করা যায়।
অভ্যন্তরীণ ঝুঁকির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- রাজনৈতিক অস্থিরতা, পরিবহন খাত এবং স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডের গতিকে ব্যাহত করে। পরিবহন থেকে শুরু করে নির্মাণ এবং অন্যান্য সেবা সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড যেমন, হোটেল ও রেঁস্তোরা এবং পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্যসহ সকল ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের চাহিদা মন্থর হয়েছে। সকল প্রকার টেকসই ও অটেকসই ক্রয়ের ক্ষেত্রে ভোক্তা চাহিদা দ্রুত পতনের কারণে অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যকে প্রভাবিত রবে।
সাধারণ বিনিয়োগ পরিবেশ এবং বিশ্ব প্রতিযোগিতামূলক অর্থনীতি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আরেকটি চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ উৎসাহিতকরণে বাণিজ্যের উৎকর্ষ সাধনকে উচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করা প্রয়োজন। ব্যবসা চুক্তি কার্যকর করতে বাংলাদেশে সময় লাগে মোট ১৪০০ দিনের বেশি যা বিশ্বের সর্বোচ্চ এবং ২০১২ সালের এক জরিপে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৮৩ দেশের মধ্যে ১৮২তম।
এছাড়া জমির কম সহজলভ্যতা, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকট, অনমনীয় শ্রম বাজার এবং লাল ফিতার দৌরাত্ম্য বাংলাদেশে বিনিয়োগের প্রধান অন্তরায়। মূল্যস্ফীতিজনিত চাপ কিছুটা কমলেও এখনও উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিদ্যমান এবং তা উর্ধ্বমুখি। সরকারি খাতসহ অর্থনীতির অন্যান্য সকল খাতে মজুরি বৃদ্ধির প্রত্যাশার কারণে মজুরি বৃদ্ধিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়তে পারে এবং তা প্রবৃদ্ধির গতিকে ব্যহত না করে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পারদর্শিতার প্রশ্ন এখানেই।
বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলো হচ্ছে- বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রধানত তৈরি পোশাক খাতের পণ্যের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের রপ্তানির বৃহৎ বাজার। এছাড়াও এ অঞ্চল এবং অন্যান্য উন্নত অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি প্রবণতা ও আমদানি চাহিদা বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাহ্যিক চ্যালেঞ্জ। এছাড়া খাদ্য ও জ্বালানি মূল্যের সঙ্গে মূল্যস্ফীতি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বাহ্যিক চ্যালেঞ্জ হিসেবে পরিগণিত হয় এবং তা নিয়মিত নিবিড় তদারকির প্রয়োজন হবে।
গ্লোবাল কর্পোরেট চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কূটনীতি জোরদার করা প্রয়োজন এবং বিদেশে শ্রমশক্তি রপ্তানি এবং রেমিট্যান্সের প্রবাহের গতি ধরে রাখার জন্য আগামী দিনগুলোতে নতুন বাজার সম্প্রসারণের দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রতিবছর দুটি ষান্মাসিকে প্রকাশ করে থাকে। প্রতি অর্ধ-বছরের শুরুতে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে দেশের মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অবস্থান এবং সংশ্লিষ্ট সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার সারসংক্ষেপ উপস্থাপিত হয়। মুদ্রানীতি প্রণয়নের সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাম্প্রতিক সামষ্টিক অর্থনীতির বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অবস্থা এবং পরবর্তী ছয় মাসের সম্ভাব্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে থাকে।
২০১২-১৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় অর্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি বিবৃতির মূল প্রতিপাদ্য ছিল মূল্যস্ফীতির পরিমাণ যথাসম্ভব নিয়ন্ত্রণে রেখে সরকারের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করা। এ উদ্দেশ্য যাতে সহজেই অর্জিত হয়, সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক উৎপাদনশীল বিনিয়োগের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঋণ প্রবাহের ব্যবস্থা রেখেছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সময়ে সব ধরনের রেপো রেট (সুদের হার) দশমিক ৫০ ভিত্তি অঙ্ক পরিমাণে হ্রাস করেছিল, যাতে করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলে তৎকালে বিরাজমান অনিশ্চয়তা দেশের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। তদুপরি, বাংলাদেশ ব্যাংক, এর মুদ্রা ব্যবস্থাপনা কর্মসূচিতে পরিবর্তন আনয়ন করে। পূর্ববর্তী অর্ধ-বছরের জন্য ধার্য ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যপক মুদ্রা প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধি করে ১৭ দশমিক ৭ শতাংশে নিয়ে আসা হয় এবং বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি ১৮ শতাংশ থেকে ১৮ দশমিক ৫ শতাংশে নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ২০১২-১৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় অর্ধের জন্য উৎপাদনশীল খাতে অধিকতর বিনিয়োগবান্ধব ঋণ কর্মসূচি প্রচলন করা হয়। এই ভারসাম্যপূর্ণ মুদ্রানীতি, বিনিময় হারের অস্থিতিশীলতা হ্রাসের ব্যবস্থাও গ্রহণ করে। মোদ্দাকথা, এই মুদ্রানীতি প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির বিপরীতমুখী সম্পর্ককে যথাসম্ভব প্রশমিত করার চেষ্টা করে।
২০১৩-১৪ অর্থবছরের প্রথম অর্ধভাগের (জুলাই-ডিসেম্বর) মুদ্রানীতি, গড় মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে (পুরনো ভিত্তি বছর ধরে) নামিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়ে প্রণীত হয়। এর অন্যতম কৌশল ছিল পর্যাপ্ত ঋণ প্রবাহ নিশ্চিত করে অন্তর্ভূক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন। এ মুদ্রানীতির সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ছিল সঞ্চিত অর্থের প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৫ শতাংশে ধরে রাখা এবং ডিসেম্বর ২০১৩ এর মধ্যে ব্যাপক মুদ্রার প্রবৃদ্ধি ১৭ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়ে আনা। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ডিসেম্বর ২০১৩ এর জন্য ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ এবং জুন ২০১৪ এর জন্য ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ। ব্যাংকিং খাত হতে সরকারের ঋণ গ্রহণের পরিমাণ ২০১৩-১৪ সালের বাজেটে বর্ণিত অঙ্কের মধ্যে সীমিত রাখার প্রয়াসও এ বিবৃতির লক্ষ্য হিসেবে উদ্ধৃত হয়েছে। এছাড়া এ মুদ্রানীতিতে পূর্ববর্তী অর্ধ-বছরে (জানুয়ারি-জুন) হ্রাসকৃত রেপো রেট (সুদের হার) বজায় রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ মুদ্রানীতিতে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় আরও বৃদ্ধির প্রত্যাশা জ্ঞাপন করা হয়। অবশ্য এ সঞ্চয় পূর্বের চেয়ে ধীরগতিতে করা হবে বলেও মতামত ব্যক্ত করা হয়। তদুপরি, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সময় বাজারভিত্তিক মুদ্রা বিনিময় হার বহাল রাখার পাশাপাশি টাকার মূল্যমানের অস্থিতিশীলতা হ্রাসের জন্যও উদ্যোগ অব্যাহত রাখে।
(দ্য রিপোর্ট/জেজে/জেএম/ডিসেম্বর ৩১, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা