শিবিরের নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে না
ছাত্রশিবিরের বার্ষিক সদস্য সম্মেলন এবার হচ্ছে না। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, গ্রেফতার আতঙ্কসহ নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে নির্ধারিত সময়ে এ সম্মেলন না হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ফলে নেতৃত্বেরও পরিবর্তন আসছে না।
ছাত্রশিবিরের একাধিক কেন্দ্রীয়, জেলা ও শহর নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে এ সব তথ্য জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, সম্মেলনের মাধ্যমে ক্যাডারভিত্তিক এ সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচন করা ছাড়াও বার্ষিক পরিকল্পনাগ্রহণসহ অন্যান্য নীতিনির্ধারণী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে থাকে।
ছাত্রশিবিরের গঠনতন্ত্রের ১২ ও ১৩ ধারা অনুযায়ী প্রতিবছর সদস্যদের ভোটে (সর্বোচ্চ স্তর) কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচন, সেক্রেটারি জেনারেল ও সেক্রেটারিয়েট গঠন করা হয়ে থাকে। প্রতিবছর ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর এবং ১ জানুয়ারি তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। কিন্তু চলতি বছর জামায়াতে ইসলামী সমর্থিত এই ছাত্র সংগঠনটির সম্মেলন হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে ছাত্রশিবিরের সহকারী প্রচার সম্পাদক মো. জামাল উদ্দিন দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘এবার নির্ধারিত সময়ে সম্মেলন করা যাচ্ছে না।’ কবে নাগাদ এ সম্মেলন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তা পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে।’ চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা, ব্যাপক ধরপাকড়ের কারণে এটা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান জামাল উদ্দিন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রশিবিরের একাধিক শহর ও জেলা সভাপতি দ্য রিপোর্টকে জানান, ‘চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটিই নেতৃত্বে থাকবে। একইভাবে অন্যান্য কমিটিও কাজ করে যাবে।’
ছাত্রশিবিরের ওয়েবসাইটে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায়, মহানগর, শহর, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ শাখা মিলে সারাদেশে সংগঠনটির ১২৪টি সাংগঠনিক শাখা রয়েছে। ক্যাডারভিত্তিক এ ছাত্র সংগঠনটি তিন ক্যাটাগরির (কর্মী, সাথী ও সদস্য) নেতাকর্মী রয়েছে সারাদেশে। এর মধ্যে সদস্য হচ্ছে সর্বোচ্চ ক্যাটাগরি। শিবিরের গঠনতন্ত্রের ১২ ও ১৩ ধারা অনুযায়ী সর্বোচ্চ মানের জনশক্তি অর্থাৎ সদস্যদের ভোটে বছরের শুরুতে কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হবেন। একই সঙ্গে সেক্রেটারি জেনারেল, সেক্রেটারিয়েট (অন্যান্য সম্পাদক) ও মহানগর, জেলাসহ অন্যান্য শাখার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এভাবেই সম্মেলন করে আসছিল ছাত্রশিবির। কিন্তু ২০০৯ সালের পর থেকে শিবিরের এ সম্মেলনে ভাটা পড়ে। ওই বছর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ছাত্রশিবিরের সর্বশেষ বার্ষিক সদস্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীসহ শীর্ষ নেতারা অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এরপর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বিশেষ করে শীর্ষ নেতাদের মুক্তিসহ সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় থাকার কারণে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয়, মহানগর ও জেলা শাখার নেতাকর্মীরা মামলার জালে বন্দি হয়ে গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন। শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতিসহ প্রথমসারির কেন্দ্রীয়, মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা-উপজেলার নেতাকর্মীরা কারাগারে বন্দি আছেন। একই সঙ্গে বাকি নেতাকর্মীরাও মামলার জালে বন্দি হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
এ অবস্থায় গত তিন বছর প্রকাশ্যে ছাত্রিশিবিরের বার্ষিক সদস্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়নি। ২০১০ ও ২০১১ সালে কেন্দ্র অধীনস্থ শাখাগুলোতে ব্যালট পেপার ও বাক্স পাঠিয়ে ভোটগ্রহণ করা হয়। এরপর তা ঢাকাতে এনে স্বল্প পরিসরে সম্মেলনের মাধ্যমে (ছোট মিলনায়তন) কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচনসহ অন্যান্য নেতা নির্বাচন করা হয়।
বিগত ২০১২ সালে এ ধরনের স্বল্প পরিসরেও সম্মেলন করা সম্ভব হয়নি। কারণ শীর্ষ নেতাদের মুক্তির দাবিতে রাজপথে সহিংসতার ফলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তটস্থে থাকেন নেতাকর্মীরা। এ অবস্থায় অনলাইনে ভোট নিয়ে কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচন ও সেক্রেটারি জেনারেলসহ অন্যান্য সম্পাদক পদে নেতা নির্বাচন করে শিবিরের সদস্যরা।
শিবির সূত্র জানায়, জামায়াত-শিবির এখন চরম সঙ্কটকাল অতিক্রম করছে। স্বাধীনতার পর এ ধরনের সঙ্কট আর আসেনি তাদের। বিশেষ করে ৫ জানুয়ারি ঘোষিত নির্বাচন ঠেকানো এখন তাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শিবির নেতারা মনে করেন, আগামীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে রাজনীতি করাই অনিশ্চিত হয়ে পড়বে তদের। তাই সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে মাঠে নেমেছেন তারা। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলন স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্যাডারভিত্তিক এ ছাত্র সংগঠনটি। রাজনৈতিক দৃশ্যপট পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান কমিটিই নেতৃত্ব দেবে দলটির।
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির প্রতিষ্ঠার (আগে ইসলামী ছাত্রসংঘ) পর থেকে দেশের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তৎপরতা শুরু করে ক্যাডারভিত্তিক সংগঠনটি। বিশেষ করে ৮০’র দশকে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে শিবির। পরবর্তীতে কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যলয়, সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যলয়সহ দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় নিজেদের শক্ত অবস্থান করে নেয় তারা। যদিও এ সংগঠনটির বিরুদ্ধে ইসলামী আদর্শ প্রতিষ্ঠার নামে সহিংসতার অভিযোগ উঠে সুশীল সমাজ ও প্রগতিশীলদের পক্ষ থেকে।
ছাত্রশিবির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন নয় বলে জামায়াতে ইসলামী বরাবরই দাবি করে এলেও মূলত শিবিরই তাদের প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে বিভিন্ন সময়ে। বিশেষ করে জামায়াতের বর্তমান তরুণ নেতৃত্ব সাপ্লাই ও চলমান রাজপথে আন্দোলনে শিবিরের নেতাকর্মীদেরই অগ্রভাগে দেখা যায়।
(দ্য রিপোর্ট/কেএ/এসবি/শাহ/জানুয়ারি ০১, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০