মহাজোটের আমলে ২৭ হাজার নব্য কোটিপতি

সোহেল রহমান, দ্য রিপোর্ট : ক্ষমতাসীন মহাজোট সরকারের আমলে দেশে কোটিপতির সংখ্যা অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। সরকারের সাড়ে চার বছরে (জানুয়ারি ২০০৯-জুন ২০১৩) দেশে প্রায় ২৭ হাজার নব্য কোটিপতির উত্থান ঘটেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার যখন (জানুয়ারি ২০০৯) ক্ষমতায় আসে তখন দেশে মোট কোটিপতির সংখ্যা ছিল ১৯ হাজার ১৬৩ জন। ২০১৩ সালের জুন শেষে এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ১৩৫ জনে। অর্থাৎ মহাজোট সরকারের সাড়ে চার বছরে দেশে কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছে প্রায় আড়াই গুণ।
ইতোপূর্বে মহাজোট ক্ষমতায় আসার আগে দু’বছরের (২০০৭-০৮) তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ৫ হাজার ১১৪ জন এবং এরও আগে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে (অক্টোবর ২০০১-ডিসেম্বর ২০০৬) কোটিপতির সংখ্যা বেড়েছিল ৮ হাজার ৮৮৭ জন।
এদিকে মহাজোট সরকারের আমলে এ বিপুল সংখ্যক কোটিপতির উত্থানের বিষয়টি স্বাভাবিক বলেই মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দু’জন সাবেক শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা।
সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ইট ইজ নট ব্যাড সাইন। কারণ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়েছে, শিল্পায়ন বেড়েছে। তবে কারা এ সব বিত্তের মালিক হচ্ছেন এবং এর ফলে অসাম্য বাড়ছে কি না-এ সব নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার।’
সাবেক ডেপুটি গভর্নর খন্দকার ইব্রাহীম খালেদ দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। দেখা যাবে, আগামীতে যে সরকার আসবে তখন এ সংখ্যা আরও বাড়বে এবং এটা বাড়তেই থাকবে, কমবে না।’
তিনি বলেন, ‘সরকার যেটা করতে পারে সেটা হচ্ছে, এ সংখ্যা বৃদ্ধির হার কমিয়ে রাখা এবং যে বৈষম্য বাড়ছে সেটা কমিয়ে আনা। কিন্তু এর জন্য যে কমিটমেন্ট থাকা দরকার সেটা কোনো রাজনৈতিক দলের মধ্যে দেখছি না।’
তবে এদের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাত। তার মতে, ‘বাংলাদেশে বৈধ পথে কোটিপতি হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। লুটতরাজই আমাদের দেশে কোটিপতি হওয়ার প্রধান পদ্ধতি। বাংলাদেশে কোটিপতিদের আদি সঞ্চয়নও হয়েছে অবৈধ পথে, কালো টাকার মাধ্যমে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র মতে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব তফসিলি ব্যাংকের কাছ থেকে প্রাপ্ত হিসাবের ভিত্তিতে যে প্রতিবেদন তৈরি করে সেটাই কোটিপতির সংখ্যা নির্ধারণের নির্ভরযোগ্য ভিত্তি। তবে এটা শুধু বৈধ বা রেকর্ডেড কোটিপতির সংখ্যা। আন-রেকর্ডেড বা অবৈধ কোটিপতির সংখ্যা আরও অনেক বেশি।
স্বাধীনতোত্তর বাংলাদেশে গত চার দশকে কোটিপতির সংখ্যা বৃদ্ধির চিত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রতিবার ক্ষমতার পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কোটিপতি আমানতকারীর সংখ্যা বেড়েছে দুই থেকে তিনগুণ। অন্যদিকে আশির দশক পর্যন্ত ব্যাংকগুলোতে মাঝারি ও ক্ষুদ্র আমানতকারীদের একটা বিশেষ অবস্থান ছিল। গত নব্বইয়ের দশক থেকে ব্যাংকগুলোতে কোটিপতি আমানতকারীদের আধিপত্য বাড়তে থাকে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ১৯৭২ সালে দেশে কোটিপতির সংখ্যা ছিল মাত্র ৫ জন। শেখ মুজিবুর রহমান (ডিসেম্বর ১৯৭৫) ও জিয়াউর রহমান সরকারের আমলে (ডিসেম্বর ১৯৮০) এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ৪৭ ও ৯৮ জনে। সে সময়ে তাদের আমানতের পরিমাণ ছিল ব্যাংকিং খাতের মোট আমানতের ১০ শতাংশ। এরশাদ সরকারের পতনের সময় ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে কোটিপতির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৪৩ জন ও আমানতের পরিমাণ দাঁড়ায় ১২ শতাংশ। এই ধারাবাহিকতায় খালেদা জিয়ার প্রথম শাসনামলে ১৯৯৬ সালের জুনে কোটিপতির মোট সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৫৯৪ জন ও আমানতের পরিমাণ ছিল প্রায় সাড়ে ২০ শতাংশ। পরবর্তী সময়ে শেখ হাসিনার প্রথম শাসনামলে ২০০১ সালের সেপ্টেম্বর শেষে কোটিপতির মোট সংখ্যা দাঁড়ায় ৫ হাজার ১৬২ জন ও আমানতের পরিমাণ ছিল প্রায় সাড়ে ২২ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের গত ৩০ জুন পর্যন্ত দেশের ব্যাংকিং খাতে কোটিপতি আমানতকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ৪৬ হাজার ১৩৫ জন। এটা ব্যাংকিং খাতের মোট আমানতকারীর মাত্র দশমিক ০৭ শতাংশ। অন্যদিকে তাদের মোট আমানতের পরিমাণ হচ্ছে ২ লাখ ২৫ হাজার ৩৬৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। যা ব্যাংকিং খাতের মোট আমানতের প্রায় ৪০ শতাংশ।
কোটিপতি হওয়ার ফর্মূলা ও শ্রেণী চরিত্র
বাংলাদেশে কোটিপতিদের শ্রেণী চরিত্র বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশে দুই ধরনের ধনী রয়েছেন। এদের একটি অংশকে বলা হয় ‘বনেদী’আর অন্যটি হচ্ছে ‘নব্য’। এই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সময়ের পার্থক্য ছাড়া তেমন কোনো পার্থক্য নেই। ১৯৪৭ সালের দেশবিভাগের পর হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পত্তি দখল করে বনেদীদের যাত্রা শুরু হয়। অন্যদিকে নব্যরা তাদের যাত্রা শুরু করে স্বাধীনতার পর পাকিস্তানীদের সম্পত্তি দখল করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খন্দকার ইব্রাহীম খালেদ কোটিপতিদের উত্থান প্রসঙ্গে বলেন, ‘স্বাধীনতোত্তর বাংলাদেশে যে ধরনের অর্থনৈতিক নীতি অনুসরণ করা হয়েছিল সেটা ছিল ওয়েলফেয়ার ইকোনমি। কিন্তু ১৯৭৫ এর পর সেটা হয়ে গেছে পুঁজিবাদী অর্থনীতি। আর পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে টাকা কামানোটাই বড় কথা। লুটপাট, চুরি এগুলো কোনো বিষয় নয়। তবে আগে এগুলো অতটা ডাই-হার্ট ছিল না, এখন যতটা হয়েছে। তবে পুঁজি বিকাশের ফলে প্রচুর উন্নতি হয়েছে। এটা অবশ্যই স্বীকার করতে হবে।’
স্বাধীনতোত্তর বাংলাদেশে বিত্তবান হওয়ার যে প্রক্রিয়া এখানে চালু হয়, কেউ কেউ এটাকে তুলনা করেন ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির পুঁজি সংগ্রহের প্রক্রিয়ার সঙ্গে। এই প্রক্রিয়া হচ্ছে ব্যাপক লুণ্ঠনের মাধ্যমে সম্পদ আহরণ। পশ্চিমাদের ফেলে যাওয়া শিল্প প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বীমা ও সব বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করে এগুলো পরিচালনার দায়িত্ব যাদের দেওয়া হয়েছিল, তারা ওইসব প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও লাইসেন্স ইত্যাদি বিক্রি করে প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করলেও নিজেরা হয়েছেন কোটিপতি। একই সঙ্গে ব্যাপক চোরাচালান, মজুতদারী, লাইসেন্স পারমিট ব্যবসা এবং ১৯৭৪-এর দুর্ভিক্ষ ছিল কোটিপতিদের উত্থানের একটি স্বর্ণ কাল।
পঁচাত্তরের পর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে জনগণের সঞ্চয় এবং বৈদেশিক ঋণ ও সাহায্য কতিপয় গোষ্ঠীর মধ্যে বিতরণের জন্য ব্যাংকের দরজা খুলে দেওয়া হয়। এ প্রক্রিয়ায় আশি ও নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত ঋণ খেলাপী ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিরা উঠে আসেন কোটিপতির তালিকায়।
দেখা যায়, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা তাদের শিল্পে যে বিনিয়োগ করেছেন, ব্যাংকে তাদের দেনার পরিমাণ তার চেয়েও অনেক বেশি। অর্থাৎ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কাছে যে যত বেশি ঋণী, সে তত বড় কোটিপতি। এর সঙ্গে নব্বইয়ের দশকে জমি কেনা- বেচা, হাউজিং ও গার্মেন্টস ব্যবসায়ী, চলচ্চিত্র ব্যবসায়ী, নির্মাণ কাজের ঠিকাদাররা কোটিপতির তালিকায় নতুন মাত্রা যুক্ত করেন।
এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে পেশাজীবীদের মধ্যে উকিল ও ডাক্তারদের অনেকে কোটিপতির তালিকায় রয়েছেন। এর বাইরে মাস্তানী, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি করে টোকাই থেকে কোটিপতি হয়েছেন এমন উদাহরণও রয়েছে।
তবে বলাবাহল্য, স্বাধীনতোত্তর বাংলাদেশের শুরু থেকে এখন পযর্ন্ত প্রতিটি পর্বেই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে আমলা, প্রশাসক এমন কী মন্ত্রীরাও এই প্রক্রিয়ার অন্তর্গত।
(দ্য রিপোর্ট/এসআর/এনডিএস/এইচএসএম/জানুয়ারি ০৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
বিশেষ আয়োজন এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ আয়োজন - এর সব খবর
