thereport24.com
ঢাকা, রবিবার, ২ জুন ২০২৪, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১,  ২৫ জিলকদ  ১৪৪৫

যে ৫টি মেডিকেল টেস্ট অবশ্যই করানো উচিত

২০১৬ অক্টোবর ১৮ ২১:২২:৪১
যে ৫টি মেডিকেল টেস্ট অবশ্যই করানো উচিত

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : শরীরে ছোটখাটো কোনো সমস্যা দেখা দিলে আমরা সাধারণত বিষয়টি এড়িয়ে যাই। অল্প সমস্যার অবহেলার কারণে পরে তার ফল ভোগ করতে হয় আমাদের। তাই ছোট সমস্যাকে কখনোই ছোট করে না দেখে শুরুতেই ডাক্তারের পরামর্শ নিলে শরীরটা বরং বড় অসুখ থেকে বেঁচে যায়। আমাদের সুস্থ থাকতে নিয়মিত ৫টি মেডিকেল টেস্ট অবশ্যই করানোর পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

১. ত্বকের পরীক্ষা- একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ আপনার সারা শরীরের ত্বক পরীক্ষা করে থাকেন। মাথার স্কাল্প থেকে পায়ের আঙুল পর্যন্ত। ত্বকের যেকোনো সমস্যার সমাধান তিনিই দিতে পারবেন। ত্বক ক্যানসারের ঝুঁকি এড়াতে কোনো রকম সমস্যা অবহেলা করবেন না। সামান্য চুলকানি, খসখস, চামড়া উঠে যাওয়া থেকে শুরু করে গুটি ওঠা, রাশ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

২. যৌনাঙ্গে সংক্রমণ- যৌনাঙ্গে সংক্রমণ একজন পুরুষের থেকে মহিলার বেশি হয়। তাই কোনো রকম সমস্যা যেমন- চুলকানি, UTI, স্রাব হলে গাইনোকোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করা অবশ্যই দরকার।

৩. STD পরীক্ষা- যৌন সংক্রমণ ঘটিত রোগগুলো এড়ানোর জন্য রক্ত, মূত্র ও জেনিটাল সোয়াব টেস্ট করানো বাধ্যতামূলক। যাতে গনোরিয়া, ক্ল্যামিডিয়া ও HIV-র মতো সংক্রমণ না ছড়িয়ে পড়ে।

৪. ম্যামোগ্রাম- সাম্প্রতি মহিলাদের মধ্যে ব্রেস্ট ক্যানসারের হার বাড়ছে। আর এজন্যই নিয়মিত ভিত্তিতে ম্যামোগ্রাম করানো জরুরি। ডাক্তাররা বলেন, ৪০ বছর হলেই প্রত্যেক মহিলার নিয়ম করে ম্যামোগ্রাম করানো উচিত। আর পরিবারে যদি আগে কারুর ব্রেস্ট ক্যানসার হয়ে থাকে, তাহলে আরও আগে থেকেই চেকআপ করানো দরকার।

৫. কোলেস্টেরল- নিয়মিত কোলেস্টেরল পরীক্ষা করানো ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। রক্তে দু ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। LDL বা ব্যাড কোলেস্টেরল এবং HDL বা গুড কোলেস্টেরল। এ ছাড়াও থাকে ট্রাইগ্লিসারাইড নামে একধরনের ফ্যাট। লিপিড প্রোফাইল টেস্টের মাধ্যমে রক্তে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য ঠিক আছে কি না, তা বোঝা যায়। রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বিশেষ করে LDL ও ট্রাইগ্লিসারাইডের পরিমাণ বেড়ে গেলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সূত্র- জি নিউজ।

(দ্য রিপোর্ট/পিএম/এস/এম/অক্টোবর ১৮, ২০১৬)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

M

M

SMS Alert

এর সর্বশেষ খবর

- এর সব খবর