মুস্তাফিজুর রহমান নাহিদের উপন্যাস–বৃদ্ধাশ্রম (পর্ব ৪ ও ৫)
চার
হাসপাতালে বিছানায় শুয়ে আছে রীনা। তার শরীরটাও ভালো নেই। মাথার ব্যাথাটা এখনো টনটন করছে। তাকে সেবা করছে বোন বীনা। অন্যদিকে স্ত্রীকে হাসপাতালে রেখে বাসায় ফিরে এসেছে আজমল। ইজিচেয়ারে শরীর এলিয়ে দিয়ে ভাবছে রীনার সঙ্গে যেটা করা হয়েছে তা ঠিক নয়। স্ত্রীক মারধর করা কোন ভদ্রতার লক্ষণ নয়। রাগের বসে যেটা ঘটে গেছে তার জন্য রীনা কে সরি বলতে হবে। পরোক্ষণে রীনার ব্যবহারের কথা মনে পড়ে। নিমিষেই পরিবর্তন হয়ে যায় সে। সে ভাবে রীনার সঙ্গে যে ব্যববহার করেছে ঠিকই করেছে। তার মতো মেয়ের জন্য এটাই প্রাপ্য। কথায় কথায় লিমিট ক্রস করা এই মহিলার স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন থেকে তার সঙ্গে এমন ব্যবহার করবে বলে ঠিক করে আজমল। আবার ভাবে সে যেটা করেছে সেটা আসলে ঠিক নয়। ইদানিং তার মাথাটা মাঝে মাঝে এলামেলো হয়ে যায়। উদ্ভট উদ্ভট চিন্তা আসে। মানুষ খুন করতে ইচ্ছে হয়। রক্ত দেখতে ইচ্ছে হয়!্ তবে কী কোন গন্ডগোল আছে তার মাথায়।
ইজি চেয়ার ছেড়ে নিজের ঘরে যায় আজমল। সঙ্গে চাবির গোছা। সিড়ির পশের রুমে সামনে গিয়ে দাড়ায় সে। এটা তার মায়ের রুম। দীর্ঘদিন দরজা বন্ধ অবস্থায় পড়ে আছে ঘরটা। তালা খুলে ভিতরে ঢোকে আজমল। ঘরময় ধুলাময়লা। বিছনাপত্র ছড়িয়ে ছিয়ে পড়ে আছে। দীর্ঘদিন কেউ বাস না করলে সেই ঘরের যে অবস্থা হয় ঠিক সেই অবস্থা এই ঘরটার। নাকে কাপড় বেধে ঘর পরিস্কার করতে শুরু করে আজমল। হঠাৎ তার চোখ আটকে যায় ড্রেসিং টেবিলের উপর রাখা মায়ের দুটি চুলের কাটায়। তার পাশে ফ্লোরে পড়ে রয়েছে মায়ের পানের বাটা। আলমারিটা ঠিক তেমনি বন্ধ অবস্থায় রয়েছে। দেওয়ালে টানানো মায়ের ছবিটতে ময়লার স্তর পড়ে গেছে। বোঝা যাচ্ছে না এটা ছবি। ময়লা সরাতেই মায়ের মুখটা ভেসে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে কী শূন্যতায় বুকের মধ্যে আহা আহা করে ওঠে আমজলের। এই মুখটা পৃথিবীতে তার কাছে সবচেয়ে প্রিয় মুখ। তার কিছু হলে সবচেয়ে বেশি উদবিগ্ন যিনি হোন তিনি এই নারী। অথচ আর এক নারীর জন্য সে মাকে বৃদ্ধনিবাসে রেখে এসেছে। সেটা আবার এমন এক নারী যার সঙ্গে সম্পর্ক শুধু কাগজ কলমের। আত্মার নয়, রক্তের নয় এমন কী নাড়িরও নয়। নিজের অজান্তে চোখের ঝরে আজমলের। মায়ের জন্য তার মন কেঁদে ওঠে। কেন এমন ভুল করেছে সে। আজমল ভাবে পৃথিবীতে কোন সর্ম্পকটা বড়। রক্তের, নাড়ীর, কাগজকলম, আত্মা ,নাকি মায়ার বাঁধন। শেষ পর্যন্ত কোন বাঁধনটা টিকে থাকে! রক্ত কিংবা নাড়ীর সম্পর্ক যদি বড় হয় তাহলে আত্মার অথবা মায়ার বাঁধন মূল্যহীন। আর কাগজ কলমের সম্পর্ক যদি অন্য সম্পর্ককে বিলিন করে দেয় তাহলে কী এই সম্পর্কের কোন অর্থ থাকে। কাগজ কলমের এই ঠুনকো সম্পর্কটা বারবার বদলানো যায়। অতীতে বারবার বদলে গেছে এই সম্পর্কটা ভবিষ্যতেও দলে যাবে। কিন্তু নাড়ী কিংবা রক্তের সম্পর্ক এটা কী বদলে যায়। নিজেকে প্রশ্ন করে আজমল। এমন সময় ঘরে আসে তার ছেলে অভিষেক। আজমল তা লক্ষ করে না। সে মায়ের স্মৃতি হাতড়াতে নিবিষ্ট।
পাপা তুমি দাদীর ঘরে কী করছো ?
অভিষেকের ডাকে চমকে ওঠে আজমল। নিজেকে সামলে নিয়ে বলে না কিছু না। এমনি আসলাম। তুমি এতো সকালে স্কুল থেকে চলে এলে কেন?
আজ একটা ক্লাস হয়নি। ছুটি হয়ে গেছে তাড়াতাড়ি। তুমি কী করছো পাপা ?
তোমার দাদীর ঘরটা পরিস্কার করছি।
যে নেই তার ঘর পরিস্কার করে কী লাভ ?
অভিষের কথায় থমকে যায় আজমল। ভাবে সত্যিই তো যে নেই তার ঘর পরিস্কার করে লাভ কী। শুধু শুধু কষ্ট বাড়ানো। ইদানিং মায়ের জন্য তার খুব বেশি কষ্ট হয়। মায়ের সঙ্গে কেন এমন করল সে। এক নারীর ভালোবাসার মৌহে পড়ে সে নিজের মাকে বৃদ্ধ নিবাসে রেখে এসেছে! এর চেয়ে অন্যায় আর কী হতে পারে। সে ভাবে যেমন করে হোক এই ভুল সংশোধন করতে হবে।
পাপা
ছেলের ডাকে বাস্তবে ফিরে আসে আজমল। বলে হ্যা বলো কী হয়েছে ?
কিছু না। তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করার ছিলো।
আজমল ভাবে কী জানতে চাইবে অভিষেক। সে কোন ভাবে তার দাদীর ব্যাপারটি জেনে যায় নি তো। তাহলে তো সর্বনাশ হয়ে যাবে। ছেলের সামনে মুখ দেখাতে পারবে না।
কী হলো পাপা কথা বলছো না কেন ?
না, বলো কী জানতে চাও ?
দাদীর জন্য তোমার খুব খারাপ লাগে, তাই না ?
হ্যা লাগেই তো, মায়ের জন্য খারাপ লাগবে না।
তোমার তো এখন অনেক বয়স হয়েছে, এখন আর খোকাবাবু নেই তুমি। এই বয়সে কী আর মায়ের প্রয়োজন হয় ?
হয় বাবা। সন্তানের জীবনে কখনো বাবা মায়ের প্রয়োজন ফুরায় না।
আচ্ছা পাপা আমরা কেন ধরে নেই দাদী মারা গেছে ? এমনও তো হতে পারে তিনি বেঁচে আছেন। হঠাৎ একদিন বাড়ি ফিরে আসবে। এলে কিন্তু দারুন হবে তাই না পাপা ?
আজমল কী উত্তর দেবে ভেবে পায় না। অভিষেককে জানানো হয়েছিলো তার দাদী বাবার বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় লঞ্চ ড়–বিতে মারা গেছে। এই ছাড়া অভিষেক কে বোঝানোর কোন উপাই ছিলো না।
ও পাপা কথা বলছো না কেন, আজ কী হয়েছে তোমার! দাদী ফিরে আসলে দারূন ব্যাপার হবে। আমার মনে হয় লঞ্চ তুবিতে দাদাী মারা যাননি। দাদী তো সাঁতার জানতেন। কেন যেন মনে হয় উনি বেঁচে আছেন। জান পাপা আমি প্রায় রাতে দাদীকে স্বপ্নে দেখি। দেখি দাদী ফিরে এসেছেন। দাদীর কাছে শুয়ে শুয়ে গল্প শুনছি আমি। জানত পাপা দাদী অনেক মজার মজার গল্প জানতেন।
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আজমল বলে জানি।
পাপা দাদী কী তোমায় ছোট বেলায় এমন গল্প শোনাত।
ছেলের কথার উত্তর দিতে মন চাইছে না আজমলের। তবুও বলে
হ্যা অনেক গল্প শোনাত।
শাক তোলা বুড়ির গল্প শুনিয়েছে তোমাকে। আমাকে প্রায় শোনাত। গল্পটা দারুণ তাই না পাপা। তুমি শুনে ছিলে ?
হ্যা ছোট বেলা মা আমাকে প্রায় এইসব গল্প বলে ঘুম পাড়াতেন।
শুয়ো রানী দুয়ো রানীর গল্প শোনাত, আর হাতির ভেতর শিয়াল, সাতভাই চম্পা এসব।
হ্যা সব গল্প শোনাত। দারুণ গল্প বলতেন মা।
জানা পাপা তোমার একটা বড় ভুল হয়ে গেছে ।
কী ভুল ?
তুমি যদি সে দিন দাদীকে একা একা লঞ্চে না তুলে দিতে তা হলে এমন হতো না। আমি বাড়িতে থাকলে দাদীকে যেতেই দিতাম না। আমি স্কুলে চলে গেলাম আর তোমরাও তারা পাঠিয়ে দিলে। দাদীর জন্য আমারও খুব খারাপ লাগে। অভিষেকের চোখ দিয়ে অশ্রু ঝরতে থাকে। সে আর কথা বলতে পারে না। আজমলের অবস্থা অভিষেকের চেয়েও খারাপ। তার চোয়াল শক্ত হয়ে আসছে। ছেলে কে কী বলে বোঝাবে এই ভাষা জানা নেই তার। উপায়ান্ত না পেয়ে অভিষেককে কাছে টেনে নেয় আজমল।
পাঁচ
বৃদ্ধ নিবাসের পরিবেশটা আজ কেমন ভারি ভাবি শোকাবহ। কেউ মারা গেছে সে জন্য নয়। কেউ মারা গেলে এখানে শোক নেমে আসে না। কারণ এদের মৃত্যু পৃথিবীর স্বার্থপর মানুষ গুলোকে মুক্তি দিয়ে যায়। এখানে কারো মৃত্যু হলে তার পরিবারকে খবর দেয়া হয়। কারো পরিবার থেকে লাশ নিতে আসে, কারো আসে না। অগত্য তাদের শেষ ঠিকানা হয় এই বৃদ্ধ নিবাসের কবর স্থান কিংবা ছোট্ট নদীর শশ্মান ঘাটে। কেউ কাঁদে না এদেন জন্য। একজনের মৃত্যু দেখলে অন্যদের মৃত্যুর কথা স্মরণ হয়। মনে মনে তৈরী হয় ওপারে যাওয়ার জন্য। কয়েক দিন মন খারাপ থাকার পর আবার ভালো হয়ে যায়। স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে সবাই। আজ তাদের মন খারাপ অন্য কারণে। হারান বাবু তার ছেলে সঙ্গে ফিরে গেছেন। এই নিবাস থেকে কেউ পরিবারে ফিরে গেলে সবাই খুশি হয়। কিন্তু হারান বাবুর বেলায় ঘটেছে অন্য ঘটনা। সবাই তাকে খুব মিস করছে। প্রতিদিন সন্ধ্যা বেলায় এই লোকটা গানের আসর বসাতেন। পুঁথি পড়ে শোনাতেন অন্যদের। হাসি আনন্দে মাতিয়ে রাখতেন পুরো বৃদ্ধ নিবাস। আজ থেকে এই মানুষটা কে কেউ দেখতে পাবে না এটা মেনে নিতে পারছে না কেউ।
এদিকে হারান বাবুর ফিরে যাওয়াতে সবাই মন খারাপ করলেও রেহেনা মন খারাপ করে নি। বরং হারান বাবু তার কথা রেখেছেন এটা ভাবতে ভালো লাগছে। আজ থেকে তিনি আবার পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন এটা ভালো খবর। সুখ হোক দুঃখ হোক কাছের মানুষদের সঙ্গে থাকার চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে! হঠাৎ আজমলের কথা স্মরণ হয় রেহেনার। ভাবে তার ছেলেও নিশ্চয় তাকে এক দিন নিতে আসবে। আবার পরিবারের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটাতে পারবে। ছেলে, ছেলের বউ আর নাতি নিয়ে এক ছাদের নিচে থাকবে। একদিন ভুল বুঝতে পেরে আজমল ঠিকই এখানে এসে হাজির হবে। কিন্তু সে কী ছেলের সঙ্গে ফিরে যাবে, নাকি তাকে ফিরিয়ে দেবে ভাবে রেহেনা। তার উচিত হবে ছেলেকে ফিরিয়ে দেওয়া। যে উটকো ঝামেলা থেকে সে নিজেই মুক্ত হতে চেয়েছিলো সেই ছেলের সঙ্গে ফিরে যাওয়া ঠিক হবে না। কিন্তু তাকে ফিরিয়ে দিতে পারবে,পারবে না। হঠাৎ তার মাথা থেকে এসব চিন্তা উধাও হয়ে যায়। ছেলে খুঁজতে আসলেও তাকে পাবে না। রেহেনাকে তার ছেলে যে বৃদ্ধ নিবাসে রেখে গিয়েছিলো সেখান থেকে সে অনেক আগেই পালিয়ে এসেছে। আজমল একদিন হলেও তাকে ফিরিয়ে নিতে আসবে এটা ভেবে পালিয়ে ছিলো সে। একবার যে বাঁধন ছিড়ে গেছে সে বাঁধন আর নতুন করে দেওয়ার ইচ্ছে নেই তার। যতই কষ্ট হোক আর কখনো এখান থেকে অন্য কোথাও যাবে না সে। যদি কখনও কোন কারণে তাকে এখান থেকে চলে যেতে হয় সেটা অন্য কোথাও। আজমলের কাছে নয়। পৃথিবীটা অনেক বড়। কোথাও না কোথায়ও ঠিকই ঠাই হবে তার। যার ঘর বাড়ি নেই, ঠিকানা নেই পুরা পৃথিবীটাই তার। সে যখন এসব নিয়ে ভাবনায় বিভোর তখন তার ঘরে আসে পরিজান।
কী করছো বুবু ?
না কিছু না এমনিতেই শুয়ে আছি। বলে রেহেনা। শোয়া থেকে ওঠে বসে।
তোমার মন ভালো তো বুবু ?
হ্যা ভালো আছি কিছু বলবে ?
কিছু বলার নেই । হারান বাবু চলে গেছে তার জন্য খারাপ লাগছে। ভাবলাম তোমার সঙ্গে একটু গল্প করে আসি।
সে তো ভালো কথা, বস। কথা বলতে পারলে আমারো ভালো লাগবে।
হারান বাবু অনেক ভালো লোক ছিলেন তাই না বুবু। আমাদের সবাইকে হাসি আনন্দে মাতিয়ে রাখতেন সারাক্ষণ। উনি যাওয়ার সময় কী বলে গেছেন জানো, বলেছেন মাঝে মাঝে আমাদের দেখতে আসবেন। এটা নাকি তার বাড়ি ঘর হয়ে গেছে।
রেহেনা ভাবে সত্যিই তাই এখন এটায় তাদের বাড়ি ঘর। এই বৃদ্ধ নিবাসের সবাই এক একটা সুতো কাটা ঘুড়ি। নীল আকাশই যার ঠিকানা। এখানে কারো সাঙ্গে কারো রক্তের সম্পর্ক নেই। কিন্তু সবাই সবার আপনজন। সুখ দুঃখে সবাই এক সঙ্গে থাকে। ভাগ করে নেয় সবকিছু।
বুবু কী ভাবছো ?
না কিছু না, বলো। বাস্তবে ফির্ েআসে রেহেনা।
আমারা কী মনে হয় জানো বুবু। তুমি বুঝিয়ে না বললে হারান বাবু কিছুতেই ফিরে যেতেন না। তোমার অনেক ক্ষমতা বুবু। কী ভাবে সব ম্যানেস করে ফেললে।
হারান বাবু আমার কথায় ফিরে যায় নি পরি বুবু ?
কী যে বলো বুবু তুমি, বুঝিয়ে না বললে কী উনি যেতেন, কখনো যেতেন না।
যেতেন। হারান বাবু ফিরে গেছেন সন্তানের টানে। আসলে সন্তানের ওই মলিন মুখখানা দেখতে ওনার কষ্ট হচ্ছিল। হারান বাবুকে দেখতে যতটাই কঠিন মনে হোক আসলে উনার মনটা খুব নরম। সেই কোমল মনের টানে সাড়া দিয়েই ফিরে গেছেন উনি। সন্তানের জন্য সব বাবা মায়ের মনই কোমল।
আমি মুর্খ মানুষ এতো কথা বুঝি না বুবু। আমার যা মনে হয়েছে তাই বললাম। তুমি না বললে উনি যেতেন না। তুমি এই বৃদ্ধ নিবাসের দেবী বুবু। সবাই তোমার কথা শোনে।
তোমার কথা শুনলে হাসি পায় মানুষ কি কখনো দেবী হতে পারে, পারে না।
কিন্তু অনেকেই তোমাকে তাই ভাবে । মনে পড়ে তুমি যে দিন এখানে এসেছিলে সে দিন খুব বৃষ্টি হয়েছিলো । সবাই বলেছিলো এটা তোমার সৌজন্য। সে দিন সবাই তোমাকে দেবী ভেবেছিলো। কারণ কী জান এর আগে আমরা বহুদিন বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করছিলাম।
চলবে….( প্রতি সপ্তাহের শনিবার ও মঙ্গলবার প্রকাশিত হবে উপন্যাসটি)
উপন্যাস : মুস্তাফিজু ররহমান নাহিদ
প্রচ্ছদ : সাদিক আহমেদ
পাঠকের মতামত:
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- মুনাফা থেকে লোকসানে আইসিবি
- গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেলো ওয়ালটন
- বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬৬ ফিলিস্তিনি নিহত
- রাশিয়ার হামলা ইউক্রেনকে পেছেনে ঠেলে দিচ্ছে: সেনাপ্রধান
- দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- ঋণের পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশের পরামর্শ আইএমএফের
- ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- টিপু-প্রীতি হত্যার ঘটনায় আ.লীগের নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু
- "ভোটার ছাড়া ভোট, চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো"
- বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনকে উৎসব মনে করেন: ইসি আলমগীর
- থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৯ বছর পরে ফিরছে ব্ল্যাক
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- দিনাজপুরে প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা, নিহত ১
- সারা দেশে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে
- এপ্রিলে কমেছে প্রবাসী আয়
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- সারাদেশে হিট স্ট্রোকে ১২ জনের মৃত্যু
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- আজ দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী
- চীনে টর্নেডোর তাণ্ডবে পাঁচজন নিহত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার
- পশু আমদানি করার কোনো পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- "সব সময় চাই বিচার বহির্ভূত কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটুক"
- লুটপাট লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদেরকে নিষেধাজ্ঞা: রিজভী
- "তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির বেশি থাকলে স্থানীয়ভাবে স্কুল বন্ধ"
- দ্বিতীয় মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- মালয়েশিয়ায় ১৩২ জন বাংলাদেশিসহ ২০৬ জন গ্রেপ্তার
- ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- পশ্চিমবঙ্গের এক এলাকায় তাপমাত্রা উঠলো ৪৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ৮টি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট চলছে
- মে দিবসে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নতুন গন্তব্যে এমভি আবদুল্লাহ
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুই বেঞ্চে বিচার কাজ করবে আপিল বিভাগ
- আরো ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি
- "জাতীয় পার্টি কোন চাপে নির্বাচনে এসেছে তা দলটিকে পরিষ্কার করতে হবে"
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- তীব্র তাপদাহে এশিয়ার কোন দেশের কী অবস্থা!
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- "শেরে বাংলার মমত্ববোধ, ভালোবাসা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে"
- বৃষ্টি নিয়ে যে সুখবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে: ওবায়দুল কাদের
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- কী করছেন হিট অফিসার
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও