এই ভূখণ্ডে দুর্ভিক্ষের জন্য কে দায়ী?
সাইফুল ইসলাম খান।। এই ভূখণ্ডে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে যে সব বড় বড় দুর্ভিক্ষ হয়েছে সেসব দুর্ভিক্ষের জন্য যতটা না দায়ী প্রকৃতি, তার চেয়ে বেশি দায়ী মানবসৃষ্ট কারণ। শাসক গোষ্ঠীর অবিবেচনা ও নিষ্ঠুর আচরণের কারণে অনাহারে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষকে। ভয়াবহ সে সব দুর্ভিক্ষের ইতিহাস পড়ে আমরা আজও কেঁদে উঠি। প্রাকৃত্রিক দুর্যোগের সময় কৃষকদের সাহায্য না করে উল্টো কৃত্রিম সংকট তৈরি করার ফলে দুর্ভিক্ষ অনিবার্য হয়ে পড়ে। অনেক সময় খাদ্য থাকা সত্ত্বেও ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নেমে আসে।
নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের মতে, 'খাদ্য থাকাটাই খাদ্য-সরবরাহের একমাত্র পূর্বশর্ত নয়, এক্ষেত্রে বহুবিধ মধ্যবর্তী শক্তির প্রভাব নির্দিষ্ট পরিবারবর্গের ক্রয়ক্ষমতাকে বিপন্ন করে।' অর্থাৎ বহুবিধ মধ্যস্বত্বভোগী যারা রয়েছেন তারা বাড়তি মুনাফার লোভে খাদ্য মজুদ করতে শুরু করে দিলেই খাদ্যের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে। এতে খাদ্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে দুর্ভিক্ষ, মহামারি এবং বিনা চিকিৎসায় একের পর এক মানুষ মারা যেতে থাকে।
খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে মহাস্থানগড়ের শিলালিপিতে এ অঞ্চলের সর্বপ্রাচীন দুর্ভিক্ষের সংবাদ পাওয়া যায়। প্রাচীনকাল থেকে এখানে খাদ্যশস্য খুবই সস্তামূল্যে পাওয়া যেত। উর্বর ভূমির কারণে এখানে সহজে এবং অল্প সময়ের মধ্যে খাদ্যশস্য উৎপন্ন হত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বণিকরা এখান থেকে জাহাজ বোঝাই করে পণ্য কিনে নিয়ে যেত। আর এখানে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিলেই এখানকার মানুষ না খেয়ে মরত, শাসক গোষ্ঠীর উদাসীনতায়।
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল ১৭৭০ সালে (বাংলা ১১৭৬ সন)। যে দুর্ভিক্ষ ইতিহাসে 'ছিয়াত্তরের মন্বন্তর' নামে পরিচিত। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা এই দুর্ভিক্ষের বড় কারণ ছিল। অত্যধিক বৃষ্টিপাত ও বন্যার কারণে সে বছর ব্যাপকহারে ফসলহানী ঘটে। কৃষিফসল তুলতে না পারায় কৃষকরা চরম খাদ্যাভাবে পড়ে যায়। এমন অবস্থায় বাজারে যে খাদ্যশস্য ছিল তা মধ্যস্বত্বভোগীরা বাড়তি মুনাফার লোভে কিনে নিয়ে মজুদ করতে শুরু করে। কোম্পানি জনগণের মাঝে পর্যাপ্ত ত্রাণ বিতরণ করেনি। যা সাহায্য দিয়েছে তাও চলে গিয়েছিল কোম্পানীর চাটুকারদের পকেটে।
দুর্ভিক্ষের আগে, ১৭৬৮ সনে কোম্পানি ১৫ দশমিক ২১ মিলিয়ন রুপি রাজস্ব আদায় করলেও দুর্ভিক্ষের পরের বছর ১৭৭১ সনে কোম্পানী প্রজাদের কাছ থেকে পাঁচ লক্ষ ২২ হাজার রুপি বেশি রাজস্ব আদায় করে। ফলে প্রজাদের ক্রয়ক্ষমতা আরও কমে যায়। কোম্পানি শাসনের সহযোগিতায়, বাড়তি মুনাফার লোভে খাদ্যশস্যের মজুদ এবং অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের ফলে দুর্ভিক্ষ অনিবার্য হয়ে পড়ে। ফলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়। যা ছিল সে সময়ের জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ।
১৮৯৬-৯৮ সময়কালে বাংলা, বিহার, বোম্বে, অযোধ্যা, মধ্যপ্রদেশ ও পাঞ্জাবে অনাবৃষ্টির কারণে কৃষি উৎপাদন দারুণভাবে ব্যহত হয়। তবে সেসময় বাজারে খাদ্যশস্য থাকলেও তা জনসাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে ছিল। ১৮৯৭ সালের ডিসেম্বরে ঘটনার তদন্তে স্যার জে.বি লায়ালের নেতেৃত্বে গঠিত ফেমিন কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত ২০ বছরে দ্রব্যের মূল্য বাড়লেও সেই হারে কৃষি-শ্রমিক ও পেশাজীবীদের মজুরি বাড়েনি। ফলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমে গিয়েছিল। কৃত্রিমভাবে পণ্যের দাম বাড়ানো হলেও ব্রিটিশরা তা নিয়ন্ত্রণের কোন ব্যবহস্থা গ্রহণ করেনি।
১৯৪৩ সালে (বাংলা ১৩৫০ সালে) 'পঞ্চাশের মন্বন্তর' নামে এদেশ আরেকটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়েছিল। জার্মানির নাৎসি বাহিনীর আক্রমণে ১৯৩৯ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশব্যাপী যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল। এতে ৭ কোটিরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে। পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নামে পরিচিত এ যুদ্ধে প্রধান অক্ষশক্তি ছিল জার্মানি, ইটালি এবং জাপান। আর মিত্র শক্তি ছিল যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। ভারতবর্ষে সে সময় ব্রিটিশ শাসন চলছিল। ফলে স্বভাবতই ভারতবর্ষ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্র শক্তির পক্ষে ছিল। বিশ্বব্যাপী এ যুদ্ধে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছিল ফলে পৃথিবীব্যাপী আর্থিক মন্দা অবস্থা বিরাজ করতে শুরু করে। অন্যদিক ১৯৩৮ সাল থেকেই ভারতে ফসলহানি শুরু হয়। ১৯৪২ সালের প্রথমদিকে জাপানিদের আক্রমণে বার্মার পতনের পর ভারতে খাদ্যশস্যের সংকট আরও বৃদ্ধি পেতে থাকে।
সে সময় সরকার যুদ্ধাবস্থা বিবেচনা করে, জনগণকে দু’মাসের খাদ্য মজুত রাখতে নির্দেশ দেয়। এতে কৃষকরা তাদের কৃষিপণ্য বাজারে বিক্রি করা কমিয়ে দেয়। ১৯৪২ সালে আমন ধানের উৎপাদন বেশ কমে যায়। অন্যদিকে বাজারে খাদ্যশস্যের চাহিদা ও দাম উভয় বাড়তে থাকে। আর বার্মা জাপানিদের দখলে চলে যাওয়ায় বার্মা থেকে চাল আমদানি করা বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া নৌপথে আক্রমণের শিকার হওয়ার আশঙ্কায় নৌপথে অন্য দেশ থেকেও চাল আমদানি করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। সামরিক খাতে সরকারের ব্যয় বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সৈন্যদের খাদ্য সরবরাহ করতে সরকার ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সবমিলিয়ে মনুষ্যসৃষ্ট সংকট মোকাবেলায় প্রশাসনের দূরদৃষ্টিহীনতা এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ডেকে আনে। ফলে ১৯৪৩ সাল থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত চলে এ দুর্ভিক্ষ। এই দুর্ভিক্ষে ৩৫ থেকে ৩৮ লক্ষ লোক মারা যায়।
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় গোর্কির আঘাতে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ মৃত্যু বরণ করেছিল। ফসলহানি ও ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছিল দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। কিন্তু পাকিস্তান সরকার সে সময় দ্রুত পর্যাপ্ত সাহায্য নিশ্চিত করতে পারেনি। এর এক বছর পরেই ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ এদেশের উপর পাক আর্মি আক্রমণ করে বসে।
স্বাধীনতার পর যুদ্ধাকালীন ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে না উঠতেই টানা দুই বছর আউশ ও আমন ধানের উৎপাদন ব্যহত হয়। ১৯৭৩ সালে প্রথম অনাবৃষ্টিতে এবং ১৯৭৪ সালে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ফলে দেশে খাদ্যাভাব দেখা দেয়। আর ১৯৭৩ সালের বিশ্বব্যাপী তেলসংকট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আর্থিক মন্দার মুখে যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশেও বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি দেখা দেয়। ফলে সরকারের পক্ষে খাদ্য আমদানি করাও কঠিন হয়ে পড়ে। তবু বাংলাদেশ সে বছর ৭৩২ কোটি টাকার খাদ্যশস্য আমদানি করেছিল। কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগী, দালাল, মজুতদার এবং দুর্নীতিবাজদের কারণে দেশ কঠিন অবস্থার মধ্যে পড়ে যায়। ১৯৭৪ সালের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়কালে দেশে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। এতে বহু মানুষ মারা যায়। অনেকে তাদের ভিটেমাটি ও সর্বস্ব বিক্রি করে খাদ্যের সন্ধানে শহরে পাড়ি জমায়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি সাহায্য করতে বিলম্ব করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সে সময়ের সরকার সাহায্য চেয়েও পায়নি। বাংলাদেশ কিউবার বাণিজ্য সম্পর্ক থাকার অযুহাতে সে সময় যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য দেয়া বন্ধ করে দেয়।
তখন যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবার সম্পর্ক ছিল চরম শত্রুতাপূর্ণ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও কিউবা সমর্থন জানিয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্র বিরোধিতা করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দ্রুতই কিউবা দেশকে স্বীকৃতিও দিয়েছিল। কিউবার সাথে ১৯৭২ সালেই কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ার পর বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশন মাত্র একবারের জন্য ৫০ লাখ ডলারের বিনিময়ে ৪০ লাখ চটের ব্যাগ বিক্রি করেছিল কিউবার কাছে। কোন বাণিজ্য চুক্তি করেনি। তবুও কিউবার সাথে বাণিজ্য করার অযুহাতে সাহায্য বাতিল করেছিল আমেরিকা। ফলে দেশে দুর্ভিক্ষ চরম আকার ধারণ করে।
সম্প্রতি খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন, বছরে খাদ্য চাহিদা রয়েছে দুই কোটি ৯০ লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশে বছরে সাড়ে তিন কোটি মেট্রিক টন খাদ্য উৎপন্ন হয়। হাওর অঞ্চলে ফসল নষ্ট হয়েছে ছয় লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশে বছরে ১৫-২০ লাখ টন চাল উদ্বৃত্ত থাকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দেশে ৩ কোটি ৪৯ লাখ ৬৮ হাজার টন চাল উৎপন্ন হয়েছে। যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরের চেয়ে ২ লাখ ৫৮ হাজার টন বেশি। চলতি অর্থবছরে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ কোটি ৫০ লাখ টন। তবে হাওর এলাকায় এবং দেশের অন্যান্য এলাকায় টানা বর্ষণের ফলে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা কম উৎপাদন হবে।
অন্যদিকে সরকার এই মৌসুমে ৪৮ লাখ হেক্টর জমি থেকে ১ কোটি ৯১ লাখ টন বোরো ধান উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করেছিল। এ বছর হাওরের ২ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছিল, সেখান থেকে প্রায় ৯ লাখ টন চাল উৎপাদনের আশা করেছিল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর (ডিএই)। তবে সেখানকার বড় অংশের ধানই নষ্ট হয়ে যাবে। সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের হিসাব মতে, সিলেটের ১৪৫টি হাওরে প্রায় ৫৯ হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। সিলেটের ১৩টি উপজেলায় অকাল বন্যায় বোরো ফসল হারিয়েছেন দুই লাখ ১২ হাজার ৫৭০ জন কৃষক।
চলনবিলের পাকা ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। নগদ টাকার অভাবে শ্রমিক নিয়ে সে ধান কাটতে পারছে না কৃষক। ভোলার মনপুরায় প্রায় ২ হাজার একর কৃষিশস্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় নিচু অঞ্চলের প্রায় ১ হাজার ৫০০ একর জমির বোরো ধান এবং একই জেলার আখাউড়া উপজেলায় বন্যার পানি বৃদ্ধির ফলে নিচু এলাকার প্রায় ২৫ হেক্টর ফসলি জমি পানির নিচে তলিয়ে গেছে, নড়াইলে কালবৈশাখী ঝড়-বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টিতে প্রায় ১১ হাজার হেক্টর জমির ফসলে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাওর এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে ত্রাণ সাহায্য দিয়েছেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে যখন সমগ্র দেশ কঠিন বন্যার কবলে পড়েছিল তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের হাত থেকে রক্ষা করতে পেরেছিলেন। এবারে বন্যায় ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মী কৃষকদের ধান স্বেচ্ছা শ্রমে কেটে দিয়েছেন। অনেক নেতিবাচক কাজের খবর আমাদের গণমাধ্যমে যেভাবে আসে ছাত্রলীগের এই ভাল উদ্যোগটি সেভাবে আসেনি।
যাহোক, দেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের তুলনায় তাই এ বছরও আশঙ্কা থেকে যায় দেশে যদি কোন দুর্ভিক্ষ হয় তবে তা হবে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌড়াত্ম্যের কারণে। সরকারি সাহায্য মানুষের কাছে যথাযথভাবে পৌঁছে না দেওয়ার কারণে। সরকার যদি কঠোর হাতে চালের অবৈধ মজুদকরণ ফেরাতে না পারে তবে কৃত্রিম সংকটে পড়ে দেশে চরম খাদ্যাভাব দেখা দিবে। তাই এমন অবস্থায় উচিত কে আওয়ামী লীগ করে সেটা না দেখে কঠোর হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা। সাহায্যের কোন অংশ যেন কোন নেতা-পাতি নেতার পকেটে না যায় সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর অবস্থান কামনা করছি।
লেখক: সাংবাদিক ও ঢাবি শিক্ষার্থী
msikhan717@gmail.com
(সূত্র : মহিউদ্দিন আলমগীর, 'ফেমিন ইন সাউথ এশিয়া, ও জি অ্যান্ড এইচ,' কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেটস, ইউএসএ; 'ফেমিনস ইন ইন্ডিয়া : এ স্টাডি ইন সাম আসপেক্টস অব দি ইকোনমিক হিস্টরি অব ইন্ডিয়া (১৮৬০-১৯৫৪), 'এশিয়া পাবলিশিং হাউস, নিউ দিল্লি, ইন্ডিয়া, ১৯৬৩; এম মোফাখ্খারুল ইসলাম, বাংলা পিডিয়া; চল্লিশে বাংলাদেশ : দশম পর্ব, বিবিসি বাংলায় ২০১১ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্রচারিত অনুষ্ঠান; আতিউর রহমান, বাংলা পিডিয়া; জাফর ওয়াজেদ, ‘ কিউবা, যুক্তরাষ্ট্র এবং চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ’, দৈনিক জনকণ্ঠ, ২৮ মার্চ ২০১৬; দৈনিক ইত্তেফাক, ১২ নভেম্বর,২০১৬; ‘চালের দাম বাড়ছে, কষ্টে মানুষ’, দৈনিক প্রথম আলো, ২৮ এপ্রিল ২০১৭; ভোরের কাগজ, ২৭ এপ্রিল, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ