নজরুলের ছোটগল্প : কতিপয় বিবেচনা-৪
গাজী মোঃ মাহবুব মুর্শিদ
(পূর্ব প্রকাশের পর)
রিক্তের বেদন গল্পগ্রন্থের শ্রেষ্ঠ গল্প ‘রাক্ষুসী’। সত্যিকার অর্থে নজরুল-ছোটগল্পের শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম দাবীদার এই গল্পটি। বীরভূমের বাগদী সম্প্রদায়ের আঞ্চলিক ভাষার স্পর্শ রয়েছে গল্পটিতে। ‘স্বামীহারা’ গল্পে নারীর মনোবেদনার যে শিল্পভাষ্য অঙ্কিত হয়েছিল ‘রাক্ষুসী’-তে এসে তা আরও গাঢ় হয়ে সম্ভবত বাংলা সাহিত্যের অন্যতম নারীবাদী ছোটগল্পে রূপান্তরিত হয়।
বাগদী গৃহবধু বিন্দি স্বামী-সন্তান নিয়ে সুখে-দুঃখে মোটামুটি ভালোভাবেই দিনাতিপাত করছিল। ‘স্বামী আর সন্তানদের সুখেই স্ত্রীর সুখ’ এই চিরন্তন আপ্তবাক্যেই বিন্দির ছিল আস্থা - ‘সোয়ামি আর ছেলেগুলোকে দিতুম ভাত, আর নিজে খেতুম মাড়-শুদ্ধু ভাতের ফেন। মেয়েমানষের আবার সুখ কি, ছেলেমেয়ে যদি ঠান্ডা রইল তাতেই আমাদের জান ঠান্ডা।’ (ন. র. ২ : ২৭৫) প্রসঙ্গত, ‘স্বামীহারা’ গল্পের মতোই ‘রাক্ষুসী’তেও আত্মকথনরীতিতে কাহিনী বিবৃত এবং উভয়ক্ষেত্রেই শ্রোতা তাদের পরিচিত নারী। যাহোক, বিন্দির সুখের সংসারে ঝড় উঠল যখন তার ‘সোজা ভোলনাথ সোয়ামিকে’ পেয়ে বসল রথো বাগদির দু-তিনটে ‘স্যাঙ্গা-করা’ মেয়েটা। বিন্দির স্বামী পাঁচুর বাপ যে শুধু মেয়েটির প্রেমেই পড়ল তা নয়, বিন্দির তিল-তিল করে বহু কষ্টের জমানো টাকা - যা কিনা বিন্দি জমাচ্ছিল সন্তান-সংসারের ভবিষ্যতের সুখের আকাক্সক্ষায় - তা সব লুঠ করে নিল মেয়েটিকে ‘সাঙ্গা’ করবে বলে। এরপর আর কোন্ পথ খোলা থাকে বিন্দির নরকের দুয়ার থেকে স্বামীকে ফেরাবার। অতএব, ‘সোয়ামির পাপ’ তার ‘ইস্ত্রি’কেই নিতে হয় - অনিবার্যভাবে ঘটে একটি হত্যাকান্ড। দায়ের কোপে স্বামীর ধড়-মুন্ডু যখন আলাদা হয়ে যায় সেই দৃশ্যের স্মৃতিচারণায় বিন্দির নেই কোন ক্রোধ কিংবা অনুশোচনা, যেন আছে একধরণের অনুক¤পা, হারানো প্রেমের হাহাকার - ‘মাথাটা যখন কাটা গেল, তখন ঐ আলাদা ধড়টা, ক্যাৎলা মাছকে ডেঙায় তুললে যেমন করে, ঠিক তেমনি করে কাৎরে কাৎরে উঠছিল। এত রক্তও থাকে গো একটা এতটুকু মানুষের দেহে।’ (ন. র. ২ : ২৭৯) একজন সমালোচকের মতে, ‘এই হত্যাদৃশ্যের বর্ণনায় গল্পটির শিল্পরূপ উচ্চচূড়া ছুঁঁয়েছে।’ (কৃষ্ণরূপ ২০১৪ : ২৪০)
এরপর যথারীতি বিচারে বিন্দির জেল হয়, একসময়ে মুক্তিও পায়। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজ-দৃষ্টির কাছে থেকে কি অতো সহজে তার মুক্তি মিলবে ! আইনের বিচারে বিন্দি মুক্ত হলেও সমাজ মানসে সে হয়ে উঠল পাগলি, রাক্ষুসী। কিন্তু বিন্দি জানে, একই অপরাধে নারী-পুরুষের বিচারের ক্ষেত্রে এই সমাজের মানদ- হয়ে যায় পৃথক। আর এজন্যই নারীবাদের ‘ন’ না জেনেও নিম্নবর্গের বিন্দি বাগদীর পক্ষেই সম্ভবপর হয় পুরুষতন্ত্রকে লক্ষ্য করে এমন উচ্চারণ :
আর পুরুষেরা ও-রকম চেঁচাবেই - কারণ তারা দেখে আসছে যে, সেই মান্ধাতার আমল থেকে শুধু মেয়েরাই কাটা পড়েছে তাদের দোষের জন্যে। মেয়েরা পেথম পেথম এই পুরুষদের মতোই চেঁচিয়ে উঠেছিল কিনা এই অবিচারে, তা আমি জানি না। তবে ক্রমে তাদের ধাতে যে এ খুবই সয়ে গিয়েছে এ নিশ্চয়। আমি যদি ঐ রকম একটা কান্ড বাঁধিয়ে বসতুম আর যদি আমার সোয়ামি ঐ জন্য আমাকে কেটে ফেলত, তাহলে পুরুষেরা একটি কথাও বলত না। তাদের সঙ্গে মেয়েরাও বলত, ‘হাঁ, ওরকম খারাপ মেয়েমানুষের ঐ রকমেই মরা উচিত।’ কারণ তারাও বরাবর দেখে আসছে, পুরুষদের সাত খুন মাফ। (ন. র. ২ : ২৭৯-২৮০)
৮
কাজী নজরুল ইসলামের তৃতীয় ও শেষ গল্পগ্রন্থ শিউলিমালা। এর প্রকাশকাল প্রথম দুটি গল্পগ্রন্থ হতে বেশ দূরবর্তী - ১৯৩১, গল্পের সংখ্যাও তুলনামূলক কম - মাত্র চারটি। ‘শিউলিমালা’ ছাড়া এ গ্রন্থের বাকী তিনটি গল্পের পটভূমি গ্রামীণ জীবন। ‘জিনের বাদশা’ ও ‘অগ্নি-গিরি’ পূর্ববাংলার গ্রামীণ জনপদের সমাজচিত্র যেমন ধারণ করেছে, একইভাবে এই অঞ্চলের ভাষা, সংলাপ, প্রবাদ-প্রবচন, লোকছড়া-গল্পদুটিতে অভিদ্যোতিত হয়েছে। নজরুলের ছোটগল্পের সমকালীন প্রতিক্রিয়ায় আমরা শিউলিমালার ইতিবাচক সমালোচনাই লক্ষ করি। মাসিক মোহাম্মদীর কার্তিক, ১৩৪১ সংখ্যায় মুজীবর রহমান খাঁ-র মন্তব্য :
সাধারণ মানব-জীবনের লীলায় সে একটা বলিষ্ঠ প্রাণবন্ত আদিম জীবনের সুর (চৎরসধষ ঘড়ঃব) আছে ... তার ‘শিউলি-মালা’ গল্পগুলির মধ্যে সেটি পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। তার চিত্রিত মানুষগুলি গ্রামের তরুলতা ফুলফলের মত সজীব, মধুর ও স্বাভাবিক। আল্লারাখা, সবুর, নূরজাহান, জোহরা প্রভৃতি চরিত্রগুলি পল্পীর আবেষ্টনের সঙ্গে অচ্ছেদ্যভাবে জড়িত। পশ্চাদ্ভূমির সাথে তাদের জীবনকে বিচ্ছিন্ন করা সম্পূর্ণ অসম্ভব। বাংলার পল্লীবাসীর জীবন অনেকেই অঙ্কিত করেছেন, কিন্তু এমন নিবিড় পরিচয়, এতখানি ঘনিষ্ঠতার উত্তাপ আর কারো চিত্তে পেয়েছি বলে মনে হয় না। গল্পলেখক নজরুলের এখানেই বড় স্বকীয়তা। (মুস্তাফা ১৯৮৩ : ১৬৪)
শিউলিমালার গল্পগুলো কাছাকাছি সময়ের রচনা। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের সওগাত পত্রিকায় পরপর তিনটি সংখ্যায় ‘জিনের বাদশা’, ‘অগ্নি-গিরি’ ও ‘শিউলিমালা’ প্রকাশিত হয়। ‘পদ্মগোখরো’ অবশ্য সাপ্তাহিক দুন্দুভিতে বের হয়েছিল। নজরুল-রচনাবলীর প্রথম সংস্করণের স¤পাদক নজরুল-বিশ্লেষক আবদুল কাদির ‘অগ্নি-গিরি’ ও ‘শিউলিমালা’ সম্পর্কে যে অভিমত জানিয়েছেন, তা এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে :
নজরুলের ‘অগ্নি-গিরি’ নামক সুবিখ্যাত গল্পে বীররামপুর গ্রামের উল্লেখ আছে; বোধ হয় ‘দরিরামপুর’ নামটিই গল্পে বীররামপুর হয়েছে। ... নজরুল কৈশোরে মৈমনসিংহের দরিরামপুর গ্রামে কিছুদিন পড়াশোনা করেছিলেন; তাঁর তৎকালীন জীবনের যৎকিঞ্চিত ছায়া এ গল্পে আছে - এ তথ্য তাঁরই মুখে একদা শুনেছিলাম ...।
১৯২৮ সালের মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে নজরুল ঢাকা মুসলিম সাহিত্য-সমাজের দ্বিতীয় বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন; ... সে-সময় অধ্যক্ষ শ্রী সুরেন্দ্রনাথ মৈত্র ও অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেনের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা ঘটে; সেই সৌহার্দ্যের স্মৃতি তাঁর সুবিখ্যাত ‘শিউলিমালা’ গল্পে কিছু ছায়া ফেলেছে। (ন. র. ৪ : ৪২২)
রোমান্টিক প্রেমের গল্প শিউলিমালা। প্রেম, প্রেমের আকুলতা, বিরহ, বিরহ-ব্যথা, রোমান্টিক ভাবোচ্ছাসে গল্পটি ভরপুর। মুসলিম যুবকের সঙ্গে হিন্দু তরুণীর অপ্রস্ফূটিত, অচরিতার্থ প্রেম ‘শিউলিমালা’র উপজীব্য। রোমান্টিক প্রেমের গল্প হলেও নজরুলের প্রথম পর্যায়ের রোমান্টিক গল্পসমূহের সঙ্গে এর বিস্তর ব্যবধান। কাহিনি উপস্থাপনা, চরিত্র বিনির্মাণ, নাটকীয়তা ও গঠনকৌশলে এখানে গল্পকার নজরুল অনেক পরিণত।
মহানগরী কলকাতা এবং শৈল-শহর শিলং-কে কেন্দ্র করে নজরুল ইসলামের এই নগরকেন্দ্রিক গল্পটি বিস্তারিত। কলকাতার নামকরা তরুণ মুসলিম ব্যারিস্টার আজহারের বৈঠকখানায় নিত্য যে আড্ডাটি বসে তার সঙ্গে কেউ কেউ প্রমথ চৌধুরীর ‘চারইয়ারী কথা’, কিংবা শরদিন্দুর বরদাসিরিজের অথবা পরশুরামের বংশলোচনা বাবুর বৈঠকি গল্পগুলোর মিল খুঁজে পেয়েছেন। (দ্র. সিরাজ ১৯৯০ : ৯২, কৃষ্ণরূপ ২০১৪ : ২৪৩) এই আড্ডার আসরেই আজহার তার স্মৃতির ঝাঁপি উন্মোচিত করে শিউলকথা বিবৃত করে। দাবা খেলতে যেয়ে আজহারের সঙ্গে প্রফেসর চৌধুরী ও তাঁর কন্যা শিউলির পরিচয়। আজহার আর শিউলির সামাজিক-অর্থনৈতিক-শিক্ষাগতযোগ্যতা , কোন কিছুরই বৈষম্য ছিলনা, ছিল কেবল ধর্মের পার্থক্য। গল্পে স্পষ্ট করে উচ্চারিত না হলেও বিরহের মূল কার্যকারণ পাঠকচিত্তে অবিদিত থাকেনা। নায়কের হৃদয়-ছোঁয়া অন্তর্গত ক্রন্দনের চিত্র ‘শিউলিমালা’ থেকে :
আর তার সাথে দেখা হয়নি - হবেও না। একটু হাত বাড়ালেই হয়তো তাকে ছুঁতে পারি, এত কাছে থাকে সে। তবু ছুঁতে সাহস হয় না। শিউলি ফুল - বড় মৃদু, বড় ভিরু, গলায় পরলে দু দণ্ডে আঁউরে যায়। তাই শিউলি-ফুলের আশ্বিন যখন আসে - তখন নিরবে মালা গাঁথি আর জলে ভাসিয়ে দিই। (ন. র. ৪ : ৪১০)
‘জিনের বাদশা’ও প্রেমের গল্প যদিও শেষাবধি তা ট্রাজেটিতে পর্যবসিত। বস্তুত, নজরুল সাহিত্যে; আমরা পূর্বেই উল্লেখ করেছি; - প্রেমের ক্ষেত্রে বিরহ আর ব্যর্থতাই যেন অমোঘ নিয়তি। তবে ‘জিনের বাদশা’কে কেবল রোমান্টিক গল্পরূপে বিবেচনা করা যথেষ্ট নয়, আরো অন্তত দুটি বৈশিষ্ট্য গল্পটিকে প্রাতিসি¦ক করে তুলেছে। একটি হচ্ছে নজরুল এই প্রথম একটি সফল হাস্যরসাত্মক গল্প বিনির্মাণ করলেন, অন্যদিকে পূর্ববঙ্গের মুসলমান অধ্যুষিত গ্রামীণ জীবনযাত্রা এই গল্পে কৃতিত্বের সাথে শিল্পভাষ্যে রূপায়িত । এর পাশাপাশি ‘জিনের বাদশা’র সংলাপে আঞ্চলিক ভাষার সুপ্রয়োগ বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
‘ফরিদপুর জেলায় আড়িয়াল খাঁ নদীর ধারে ছোট্ট গ্রাম। নাম মোহনপুর। অধিকাংশ অধিবাসীই চাষী মুসলমান। গ্রামের একটেরে ঘরকতক কায়স্থ যেন ছোঁয়াচের ভয়েই ওরা একটেরে গিয়ে ঘর তুলেছে।’ (ন. র. ৪ : ৩৭২) -এভাবেই ‘জিনের বাদশা’ গল্পটির সূত্রপাত। অসাম্প্রদায়িক নজরুল এখানে কোন সম্প্রদায়ের প্রতি কটাক্ষ করেননি, বরং সমাজের বাস্তব রূপটিকেই তুলে ধরেছেন। এই গ্রামের মাতব্বর গোছের চুন্নু ব্যাপারির ছেলে আল্লারাখা ও মধ্যবিত্ত চাষী নারদ আলীর মেয়ে চান ভানু এই গল্পটির নায়ক নায়িকা। আল্লারাখার নামকরণ প্রসঙ্গে গল্পকারের বক্তব্য পাঠকচিত্তে যথেষ্ট হাস্যরসের সৃষ্টি করে :
চুন্নু ব্যাপারির তৃতীয় পক্ষের দুই দুইবার মেয়ে হবার পর তৃতীয় দফায় যখন পুত্র এল, তখন সাবধানী মা তার নাম রাখলে আল্লারাখা। আল্লাকে রাখতে দেওয়া হল যে ছেলে, অন্তত তার অকালমৃত্যু স¤¦ন্ধে - আর কেউ না হোক মা তার নিশ্চিন্ত হয়ে রইল ! আল্লাহ হয়তো সেদিন প্রাণ ভরে হেসেছিলেন ! অমন বহু ‘আল্লারাখা’কে আল্লা ‘গোরস্থানে রাখা’ করেছেন, কিন্তু এর বেলায় যেন রসিকতা করেই একে সত্যি সত্যিই জ্যান্ত রাখলেন। মনে মনে বললেন, ‘দাঁড়া, ওকে বাঁচিয়ে রাখব, কিন্তু তোদের জ্বালিয়ে মেরে ছাড়ব। (ন. র. ৪ : ৩৭২)
(আগামী কিস্তিতে শেষ)
লেখক: অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/মে ২৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- হজের খরচ আগামী বছর কমে আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন: কৃষিমন্ত্রী
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় পানির সংকট
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- মুনাফা থেকে লোকসানে আইসিবি
- গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেলো ওয়ালটন
- বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬৬ ফিলিস্তিনি নিহত
- রাশিয়ার হামলা ইউক্রেনকে পেছেনে ঠেলে দিচ্ছে: সেনাপ্রধান
- দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- ঋণের পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশের পরামর্শ আইএমএফের
- ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- টিপু-প্রীতি হত্যার ঘটনায় আ.লীগের নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু
- "ভোটার ছাড়া ভোট, চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো"
- বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনকে উৎসব মনে করেন: ইসি আলমগীর
- থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৯ বছর পরে ফিরছে ব্ল্যাক
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- দিনাজপুরে প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা, নিহত ১
- সারা দেশে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে
- এপ্রিলে কমেছে প্রবাসী আয়
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- সারাদেশে হিট স্ট্রোকে ১২ জনের মৃত্যু
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- আজ দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী
- চীনে টর্নেডোর তাণ্ডবে পাঁচজন নিহত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার
- পশু আমদানি করার কোনো পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- "সব সময় চাই বিচার বহির্ভূত কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটুক"
- লুটপাট লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদেরকে নিষেধাজ্ঞা: রিজভী
- "তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির বেশি থাকলে স্থানীয়ভাবে স্কুল বন্ধ"
- দ্বিতীয় মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- মালয়েশিয়ায় ১৩২ জন বাংলাদেশিসহ ২০৬ জন গ্রেপ্তার
- ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- পশ্চিমবঙ্গের এক এলাকায় তাপমাত্রা উঠলো ৪৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ৮টি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট চলছে
- মে দিবসে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নতুন গন্তব্যে এমভি আবদুল্লাহ
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুই বেঞ্চে বিচার কাজ করবে আপিল বিভাগ
- আরো ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি
- "জাতীয় পার্টি কোন চাপে নির্বাচনে এসেছে তা দলটিকে পরিষ্কার করতে হবে"
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- তীব্র তাপদাহে এশিয়ার কোন দেশের কী অবস্থা!
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- "শেরে বাংলার মমত্ববোধ, ভালোবাসা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে"
- বৃষ্টি নিয়ে যে সুখবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে: ওবায়দুল কাদের
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- কী করছেন হিট অফিসার
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও