বদরযুদ্ধ: আত্মত্যাগের অনুপম নিদর্শন
এ.কে.এম মহিউদ্দীন
যুদ্ধের প্রাকমুহূর্ত :
কাবার দিকে কিবলার পরিবর্তন হয় রাসূলের মদীনায় আসার আঠার মাসের প্রথমদিকে শাবান মাসে।আর ইংরেজী সন অনুসারে ১৭ই মার্চ, ৬২৩খ্রীষ্টাব্দ এবং আরবী গণনা হিসেবে ১৭ রমজান দ্বিতীয় হিজরী সনে ইসলামের প্রথম যে যুদ্ধটি শুরু হয় সেটাই বদর যুদ্ধ। ওই দিন সকাল হতেই কুরাইশগণ এগিয়ে এল এবং পাহাড় অতিক্রম করে ইয়াল ইয়াল উপত্যকায় নামল। দূর থেকে তাদের দেখে রাসূলে খোদা আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করলেন, ‘হে আল্লাহ এখানেই কুরাইশগণ এসেছে, তারা তাদের ঔদ্ধত্য এবং গর্ব নিয়ে এসেছে। তারা তোমাকে এবং তোমার প্রেরিত পুরুষকে অস্বীকার করে এসেছে। হে মহান প্রভু, তুমি আমাদের সাহায্য কর, যে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি তুমি আমাকে দিয়েছিলে।’ বদর যুদ্ধ ছিল আত্মত্যাগের এক বিরাট নিদর্শন। যুদ্ধ আরম্ভ হলে দেখা গেল পিতা-পুত্রের বিরুদ্ধে, ভ্রাতা-ভ্রাতার বিরুদ্ধে, বন্ধু-বন্ধুর বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান। হজরত আবু বকর তাঁর পুত্র আব্দুর রহমানের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন, কুরাইশ সেনাপতি ওত্বা তার পুত্র হুজায়ফার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। ইসলামের ইতিহাসে অনেক সংঘর্ষের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে কিন্তু শেষ পর্যন্ত সংঘর্ষ হয়নি, শান্তি স্থাপিত হয়েছে। কিন্তু মহানবী এবারে স্থির নিশ্চয় ছিলেন যে, এই যুদ্ধ এড়ানোর কোনই উপায় নেই। তিনি জানতেন সত্য তাঁর সপক্ষে এবং মহান প্রভু আল্লাহ্ তাঁকে সাহায্য করবেন। বদরের নিকটবর্তী পাহাড়গুলোর উপরে অনেক শকুন এসে বসেছিল, কয়েকটি আকাশেও উড়ছিল। এতে সুস্পষ্ট হয়েছিল যে যুদ্ধে মানুষ নিহত হবে এবং শকুনগুলো নিহত শব ভক্ষণ করবে।
দিনের প্রজ্জ্বলতায় একথা সত্য, ইসলামের ইতিহাসে বদরযুদ্ধ একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এ যুদ্ধে বিজয় লাভের মধ্য দিয়েই পৃথিবীর বুকে পবিত্র ধর্ম ইসলাম প্রতিষ্ঠা লাভ করে। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআনে বদরযুদ্ধকে সত্য ও মিথ্যার মাঝে পার্থক্যকারী হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আজ সত্য বিজিত হলো, মিথ্যা পরাজিত হলো। নিশ্চয় মিথ্যা সর্বদা পরাজিত।’ এ যুদ্ধে বিজয় লাভের পর বিশ্বময় ইসলামের প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধি পায় এবং ইসলামের জনপ্রিয়তা বহু গুণে বেড়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, প্রায় তিন গুণ শত্রুর বিরুদ্ধে এক অভাবনীয় বিজয় লাভের পর নওমুসলিম সাহাবিদের ঈমান এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.)-এর প্রতি আনুগত্যের পরিসর সুউচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে যায়। কাফিরদের ওপর মুসলমানদের এমন বিজয় সত্যের পতাকাবাহীদের পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত করে। বস্তুতপক্ষে বদর কোনো যুদ্ধ নয়, বরং এটি ছিল মহান রাব্বুল আলামিনের পক্ষ থেকে সত্য ও মিথ্যার মাঝে পার্থক্য নির্ণিত হওয়ার একটি শুভক্ষণ।
বদরযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস :
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর সেখানে বিভিন্ন জাতি-ধর্মের লোকেদের সমন্বয়ে মদিনা সনদের ভিত্তিতে একটি নবতর রাষ্ট্র তৈয়ার করেন। তিনি ছিলেন তার অধিপতি। মদিনায় রাসূল (সা.) তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে অতি অল্প সময়ের মধ্যে শতধা বিভক্ত জাতিকে একটি সুশৃঙ্খল জাতিতে (উম্মাহ) পরিণত করেন। একটি নতুন ধর্ম ও রাষ্ট্রের উত্থান এবং মহানবী (সা.) ও মুসলমানদের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি মক্কা-মদিনার ইসলামবিরোধী শক্তিগুলোর জন্য প্রবল আতঙ্ক ও গাত্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ ছাড়া একটি নতুন ধর্মের উন্মেষে নিজেদের প্রাধান্য খর্ব হওয়ায়, স্বতন্ত্র একটি মদিনা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফলে মক্কা থেকে সিরিয়া পর্যন্ত কুরাইশদের যে অবাধ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠিত ছিল তাতে বিঘœ সৃষ্টি হওয়ায়, মদিনার উপকণ্ঠে কুরাইশদের দস্যুবৃত্তির সুযোগ বন্ধ হওয়া এবং নাখলার খণ্ডযুদ্ধ প্রভৃতি কারণ মক্কার কুরাইশদের মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে প্ররোচিত করে। দ্বিতীয় হিজরির রমজান মাসের ৮ তারিখ সোমবার আনসার ও মুহাজিরদের সমন্বয়ে গঠিত মাত্র ৩১৩ জনের একটি মুসলিম বাহিনী নিয়ে কুরাইশদের এক হাজার সৈন্যের একটি সুসজ্জিত সামরিক বাহিনীর গতি রোধ করার জন্য মদিনা থেকে বেরিয়ে পড়েন। ৩১৩ জন মুজাহিদের এ ক্ষুদ্র বাহিনীতে ছিল মাত্র তিনটি ঘোড়া আর উট ছিল ৭০টি। (মুখতাসার সিরাতুর রাসূল ও সিরাতে ইবন হিশাম)
অসামান্য রণনৈপুণ্য, অপূর্ব বীরবিক্রম ও অপরিসীম নিয়মানুবর্তিতার সাথে যুদ্ধ করে মুসলমানগণ গুরুত্বপূর্ণ বদরযুদ্ধে বিধর্মী কুরাইশদের শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে। এ যুদ্ধে ৭০ জন কুরাইশ কাফির নিহত হয় এবং সমসংখ্যক সৈন্য বন্দী হয়। অপর দিকে ১৪ জন মুসলিম সৈন্য শাহাদাত বরণ করেন। কুরাইশ নেতা আবু জেহেল এ যুদ্ধে নিহত হয়। বন্দীদের মধ্যে রাসূল তনয় হজরত যয়নাব (রা.)এর স্বামী আবুল আস ইবন রাবীআ ইবন আব্দুল উয্যা ইবন আব্দ শামস-ও ছিল। অবশ্য পরবর্তীতে ঘটনাক্রমে তিনি ইসলাম কবুল করেছিলেন।
বদর যুদ্ধে প্রথম শহীদ :
ইবন ইসহাকের সূত্র ধরে আমরা জানতে পারি, কাফিরদের পক্ষ থেকে একটি তীর এসে উমর ইবন খাত্তাব (রা.) এর আজাদকৃত গোলাম মিহজা-এর শরীরে বিদ্ধ হয়। ফলে তিনি শহীদ হন। ইনি হলেন বদর যুদ্ধে মুসলমানদের মধ্যে প্রথম শহীদ।
বদরযুদ্ধে আল্লাহর সাহায্য :
ইবন ইসহাক বলেন, আব্দুল্লাহ ইবন আবু বকর বনু সাঈদার জনৈক ব্যক্তি সূত্রে আমার কাছে আবু উসায়দ মালিক ইবন রবী’আ থেকে বর্ণনা করেছেন, যিনি বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বৃদ্ধ বয়সে অন্ধ হয়ে যাওয়ার পর তিনি বলতেন, আজ যদি আমার দৃষ্টি শক্তি থাকত এবং আমি বদর প্রান্তরে থাকতাম, তাহলে আমি তোমাদের সেই গিরিপথটি দেখাতাম, যেখান থেকে ফেরেশতারা বেরিয়ে এসেছিল।। এব্যাপারে আমার কোন সংশয় ও সন্দেহ নেই।
সূরা আনফালের ৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা সাহায্যের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় রবের কাছে, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদ কবুল করলেন যে, আমি তোমাদের সাহায্য করব ধারাবাহিকভাবে আগত ফেরেশতার মাধ্যমে।’ অন্য এক আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি কাফিরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেবো, কাজেই তাদের গর্দানের ওপর আঘাত হান এবং তাদের জোড়ায় জোড়ায় কাট।’ (সূরা আনফাল, আয়াত-১২)
এ ছাড়া এ যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবিদের কাছ থেকেও আল্লাহর প্রত্যক্ষ সাহায্যের বিবরণ পাওয়া যায়। যেমন : হজরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, ‘বদরের দিন ব্যতীত ফেরেশতারা আর কখনো যুদ্ধ করেননি।’ তিনি আরো বলেন, ‘বদরের দিন ফেরেশতারা সাদা পাগড়ি পরিহিত ছিল। যুদ্ধের জন্য তাদের অগ্রভাগে প্রেরণ করা হয়েছিল।’
বদরযুদ্ধের গুরুত্ব :
ঐতিহাসিক জোসেফ হেল বলেন, ‘বদরযুদ্ধ ইসলামের প্রথম সামরিক বিজয়। আমরা নিবিষ্টচিত্তে এটি অনুধাবন করেছি। কারণ এটি স্বজাতীয় দেশবাসীর ওপর মুসলমানদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে।’ এটি অবিসংবাদিত সত্য যে, বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এ যুদ্ধে কাফির বাহিনীর ওপর মুমিনদের বিজয় লাভে আল্লাহর সাহায্য অবতীর্ণ হওয়া একটি স্মরণীয় ঘটনা। এর মাধ্যমে মুসলমানদের সাহস, উদ্দীপনা ও আত্মপ্রত্যয় বহু গুণ বেড়ে যায়। বদরযুদ্ধে বিজয়ের পর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ইসলামের দাওয়াত প্রসারিত হতে থাকে। নওমুসলিমদের সংখ্যা বাড়তে থাকে অতি দ্রুত। হেল বলেন, ‘এ যুদ্ধে বিজয় লাভের পর আরবদের অধিকাংশই স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিনা দ্বিধায় ইসলাম গ্রহণ করতে থাকে।’ আরব ভূখণ্ড পেরিয়ে ইসলামের জনপ্রিয়তা পৌঁছে যায় দূর-দূরান্তে। হিট্টি বলেন, ‘বদরযুদ্ধে মুসলমানদের বিজয় ইসলামি প্রজাতন্ত্রের সম্প্রসারণের সূচনা করে এবং পরবর্তী একশ বছরের মধ্যে (৬২৪-৭২৪) ইসলাম পশ্চিমে আফ্রিকা থেকে পূর্বে ভারতবর্ষ ও মধ্য এশিয়া পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে।’ এ যুদ্ধে জয়লাভ না করলে ইসলাম শুধু রাষ্ট্র হিসেবেই নয়, বরং মূলত ধর্ম হিসেবে পৃথিবীর বুক থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত। কিন্তু এ যুদ্ধে আল্লাহ তায়ালা সরাসরি মুমিনদের সাহায্য করার মাধ্যমে ইসলামি আদর্শকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে সমাসীন করেছেন। এটি হজরত মুহাম্মদ সা:-এর সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধিসহ দুনিয়াব্যাপী ইসলাম প্রসারে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাই সব দিক বিবেচনায় বদরের যুদ্ধ মুসলমানদের ইতিবৃত্তের শুধু একটি বিখ্যাত যুদ্ধই নয়, এর ঐতিহাসিক গুরুত্বও অপরিসীম।
বদরযুদ্ধে বিজয় অর্জন শুধু একটি যুদ্ধে বিজয় অর্জনই নয়। এ বিজয় ছিল মিথ্যার ওপর সত্যের বিজয়। এ বিজয় ছিল কাফিরদের ওপর মুমিনদের বিজয়। এ বিজয় ছিল ইসলামি আদর্শের বিজয়। এ বিজয় ছিল বিশ্বব্যাপী শান্তিকামী মানুষের বিজয়। সুতরাং বদরযুদ্ধকে ইসলামের ইতিহাসে সর্বাধিক আলোড়নকারী (Turning-point) ঘটনা বলা যেতে পারে। বদর ইসলাম ও মুসলমানের জয়ের ইতিহাস। বদর হলো অধিক সংখ্যকের ওপর স্বল্পসংখ্যক মুমিনের সফলকাম হওয়ার ইতিহাস। বদর হলো আত্মত্যাগের ইতিহাস। বদর হলো শাহাদাতের সূচনার ইতিহাস। বদর হলো ইসলাম ও মুহাম্মদ (সা.)-এর সবচেয়ে বড় শত্রু আবু জাহেলের করুণ মৃত্যুর লজ্জাকর ইতিহাস। বদর হলো যুদ্ধের ময়দানে ফেরেশতা দিয়ে মুমিনদেরকে আল্লাহর সাহায্য করার ইতিহাস।
৩১৩ জন সাহাবিকে নিয়ে রণক্ষেত্রে উপস্থিত হয়ে রাসুল (সা.) এই বলে প্রার্থনা করতে থাকেন—‘ইয়া আল্লাহ! আজ যদি তুমি এ দলকে ধ্বংস কর. তা হলে আপনার ইবাদত করার জন্য পৃথিবীতে কেউ থাকবে না। এসময় আবু বকর (রা.) বললেন, হে আল্লাহ্র নবী,! আপনি কম দুআ করুন। কারণ আল্লাহ্ আপনাকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তা তিনি অবশ্যই পুরণ করবেন।
এসময় রাসুল (সা.) তাঁর তাবুর মধ্যে তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন। এরপর তিনি জাগ্রত হয়ে বলেন, হে, আবু বকর! সুসংবাদ গ্রহণ কর। আল্লাহ্র সাহায্য এসে গেছে। এই তো জিবরীল, তিনি ঘোড়ার লাগাম ধরে আছেন, আর তাঁর ঘোড়ার সামনের দাঁতগুলো ময়লা যুক্ত।
হ্যাঁ, সেই দোয়া কবুলের অর্থই হলো আজ একটি স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে পৃথিবীতে আমরা আমাদের অস্তিত্ব ঘোষণা করছি। আর আমাদের উপর তাই প্রধান কর্তব্য হয়ে পড়েছে মানুষকে সত্যের দিকে আহ্বান করার। এই আবেদন নিয়ে প্রতিবছর আমাদের সামনে হাজির হয় ১৭ রমজান-পবিত্র বদর যুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত ইতিহাস।
লেখক: সাংবাদিক ও গবেষক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ জুন ০৩,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- ঢাকা আসছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- এক কোটি কার্ডধারীকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দিবে টিসিবি