মাদকের গ্রাস ও নৈতিক মূল্যবোধ-এক
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান
বাংলাদেশে প্রায় সব সমাজের বিশেষ করে শহুরে সমাজের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর একটি বিরাট অংশ এখন মাদকের ভয়াবহ গ্রাসে । বর্তমান সময়ে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে দেশে কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে মাদকাসক্তি আশঙ্কাজনকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আজকের কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ নেশাজাতীয় দ্রব্য গ্রহণের পাশাপাশি ছিনতাই, রাহাজানি, ধর্ষণ, খুন, গুম, পর্নোগ্রাফি, ইভটিজিং, অপহরণ, ও অপমৃত্যুর সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে অনায়াসে। ফলে সর্বনাশা মাদকে তারা একদিকে যেমন মেধাশূন্য হচ্ছে তেমনি অন্যদিকে তাদের মনুষত্ববোধ এবং সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে। বর্তমান সমাজে মানুষের মধ্যে সামাজিক মূল্যবোধ, ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয় এমন এক অবস্থায় উপনীত হয়েছে যে, কেউ কাউকে আর সহ্য করতে পারছে না। তাই এক প্রতিবেশি অন্য প্রতিবেশিকে, এক আত্মীয় অন্য আত্মীয়কে, সন্তান বাবা-মাকে, বাবা সন্তানকে, স্বামী স্ত্রীকে, স্ত্রী স্বামীকে, ভাই ভাইকে, বোন ভাইকে, ভাই বোনকে নির্মমভাবে এবং অনায়াসে হত্যা করছে। এসব অপ্রত্যাশিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রমাণ করে চারপাশের অবস্থা খুব ভালো নয়।
মাদকের ভয়াল পরিণতি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করার লক্ষ্যে ১৯৮৭ সালের ৪২ তম অধিবেশনে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ প্রথম পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা কমেনি বরং বেড়েছে বহুগুনে।
মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক কারণে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশ মাদকাসক্তির জন্য একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে পরিগণিত হচ্ছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল (মায়ানমার, থাইল্যান্ড ও লাওস) এবং উত্তর-পশ্চিমে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট (পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও ইরান) যেখানে আফিম(পপি গাছ), গাঁজা, কোকেন, হেরোইন উৎপাদন ও বাজারজাত করা হয়-যা বাংলাদেশকেও প্রভাবিত করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। বাংলাদেশে যে সকল মাদকদ্রব্য যত্রতত্র পাওয়া যায় সেগুলো হলো বিড়ি, সিগারেট, চুরট, পানের জর্দা, গুল, নস্যি, আফিম, হিরোইন, ফেনসিডিল, গাঁজা, মারিজুয়ানা, ভাং, চরস, ইয়াবা, পেথিডিন সহ বিভিন্ন প্রকার ঘুমের ওষুধ, মদ এবং তামাক জাতীয় অন্যান্য মাদকদ্রব্য।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে গত আট বছরে ইয়াবার ব্যবহার বেড়েছে ৭৭ থেকে ১০০ গুণ। সারাদেশে প্রতিদিন যে পরিমাণ ইয়াবা ঢুকছে তার ৯০ শতাংশ আসছে কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী রুট ব্যবহার করে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী হওয়ায় কক্সবাজার এখন ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্টে পরিণত হয়েছে। এরপর তা জালের মতো ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। দেশে প্রতিবছর যে পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হচ্ছে তার ৫০ শতাংশেরও বেশি মিলছে কক্সবাজারে। সরকারি প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাফ নদীর জাদিরমুরা পয়েন্ট থেকে শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ১৪-১৫ কিলোমিটার, কক্সবাজার ও বান্দরবান এবং কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের দুটি পথের একটি টেকনাফ থেকে সদর উখিয়া ও অন্যটি টেকনাফ থেকে মেরিনড্রাইভ ইয়াবা পাচারের মূল ট্রানজিট পয়েন্ট।
সমুদ্রপথেও ইয়াবা সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা যেমন চট্টগ্রাম, মহেশখালি, সন্দ্বীপ, কুতুবদিয়া, নোয়াখালি, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ,বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা ও যশোর এলাকাসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলে চলে যাচ্ছে। এসব এলাকা থেকে আবার বাস, ট্রেন বা নিরাপদ রুট ধরে ছড়িয়ে পড়ছে তা দেশের পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলে। দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা, সমুদ্র ও নদী তীরবর্তী এলাকা, লঞ্চ ও ফেরি ঘাট, বাস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, বস্তি এলাকা, দূর্গম পাহাড়ি এলাকা, যৌনপল্লি, শহরের অপেক্ষাকৃত দরিদ্র এলাকা, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোর আবাসিক হলের আশ-পাশে, মাজারের পার্শ্ববর্তী এলাকা, বেশ তাৎপর্যসংখ্যক আবাসিক হোটেল, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, অভিজাত ক্লাব, মাদকের আখড়া হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। তুলনামূলকভাবে শহরের স্কুল, কলেজ (বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যম) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবলিক ও প্রাইভেট) শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভয়াবহভাবে ছড়িয়ে পড়ছে মাদক।
নেশা হিসাবে মাদকের প্রতি আসক্তি
মাদকাসক্তি কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজের মধ্যে ধীরে ধীরে শুরু হয় সিগারেট বা ধূমপান থেকে, সমবয়সীদের বা কখনো কখনো অসমবয়সীদের পারস্পরিক সাহচার্যে। মূলত নেশা এবং মাদক কেনার অর্থ জোগাড় করতে গিয়েই কিশোর, তরুণ ও যুবারা বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে । মাদকের জালে একবার জড়িয়ে গেলে কেউ আর সহজে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না বলেই মাদকব্যবসায়ী চক্রের মূল টার্গেট এই কিশোর, তরুণ ও যুব সমাজ। এদেরকে খুব সহজে খুন, ধর্ষণ, রাহাজানি, অপহরণ ও চাঁদাবাজিসহ নানা সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা যায়। ফলে প্রতিনিয়ত মাদকসেবীরা আরো বেপরোয়া ও বিপথগামী হয়ে ওঠে।
মাদকের কারণে মা-বাবার হাহাকার ও কান্নার শেষ নেই । প্রতিটি পরিবারের মা-বাবা কিংবা আত্মীয়-স্বজন মাদকের ভয়াবহতা নিয়ে শঙ্কিত। মাদক মানুষের নৈতিকতা, মানবতা, বিবেক, মেধা ও মননকে নষ্ট করে দেয়। মাদক মানুষকে পশুতে পরিণত করে ।
মাদকের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি
মাদক গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, শিক্ষণ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের ক্ষমতা কমে যায় এমনই গবেষকদের মতামত।পাশাপাশি উচ্চরক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে। জীবনাযাপন পদ্ধতি সঠিক না হলে তা দেহে-মনে মারাত্মক, নেতিবাচক ও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। বিভিন্ন গবেষণা ও সংবাদপত্রের রিপোর্ট বলছে, ধূমপায়ীদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগই মাদকাসক্ত এবং তার মধ্যে শতকরা ৪৪ ভাগ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারের ফলে প্রতি বছর প্রায় ৫৭-৬০ হাজার লোকের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ৪ লাখ মানুষ পঙ্গুত্ববরণ করে। শতকরা ৫৭ জন মাদকাসক্ত যৌনকর্মীর কাছে যায় এবং শতকরা ১০ শিরায় মাদকাসক্ত পুরুষ সমকামী। ফলে এইডসের জন্য বাংলাদেশ দিন দিন একটি ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা বলছে দেশে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে প্রতিদিন ২৭৭ জন মানুষ মারা যায়, দিনে একটি সিগারেটে হৃদরোগের ৫০ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। দেশে তামাক ও তামাকজাত পণ্য ব্যবহারে বছরে মারা যায় ১০ লাখ মানুষ যা মাসে ৮৩৩৩ জন, দিনে ২৭৭, এবং ঘণ্টায় ১২ জন। প্রতি এক হাজার টন তামাক উৎপাদনে এক হাজার জন মানুষ মারা যায়। তামাকের কারণে দেশে ক্যান্সারে ভুগছে ১৩-১৪ লাখ মানুষ। প্রতিবছর ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে আড়াই লাখ এবং মারা যাচ্ছে দুই লাখ মানুষ। মুখ গহ্বর, স্বরযন্ত্র, জিহ্বা ও ফুসফুস ক্যান্সারে প্রায় ৫০ ভাগের জন্যই দায়ী তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য সেবন। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, দেশে হৃদরোগজনিত মৃত্যুর ৩০ শতাংশই দায়ী ধূমপান। টোব্যাকো অ্যাটলাসের ২০১৬ সালের তথ্যানুযায়ী মধ্যমসারির মানব উন্নয়ন সূচকে অবস্থানকারী অন্যান্য দেশের তুলানায় বাংলাদেশে তামাক ব্যবহারজনিত মৃত্যুর হার ২৫.৫৪ শতাংশ বেশি। মাদক ও অবৈধ চোরাচালান ব্যবসার সাথে জড়িত কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ও যুবক-যুবতীর শতকরা ৭০-৮০ জনের কর্মসংস্থান নেই। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, পৃথিবীতে প্রতি ৮ সেকেন্ডে শুধু ধূমপানজনিত কারণে একজন ব্যক্তির মৃত্যু হচ্ছে। যারা ধূমপান করে তারা ও ধূমপায়ী ব্যক্তির ছেড়ে দেওয়া ধোঁয়া থেকে অন্যেরাও সমানভাবে রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
মাদক থেকে বেরুবার উপায়
শিশুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম। বর্তমান প্রজন্ম ও আমাদের প্রজন্মের মধ্যে প্রজন্ম দূরত্ব বেশি দিনের নয়। যান্ত্রিকতার যুগে পরিবারের সদস্যগণের ব্যস্ততা হয়ত বেড়েছে, তবে পরিবারের গুরুত্ব সবাইকে বুঝতে হবে আগে। আমাদের জীবনে এমন অভিজ্ঞতা রয়েছে যে, পরিবারের ধূমপায়ী সদস্যদেরকে কখনো দেখা যায়নি সবার সামনে ধূমপান করতে। চুরি করে সে কাজ করতেন তারা এমনভাবে যেন একটা পাপ করছেন লুকিয়ে। (দ্বিতীয় কিস্তিতে সমাপ্ত)
মোহাম্মাদ আনিসুর রহমান : পি.এইচ.ডি. গবেষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বৈশ্বিক সুশাসন, জেঝিয়াং ইউনিভার্সিটি, চীন ও শিক্ষক সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- ঢাকা আসছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- এক কোটি কার্ডধারীকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দিবে টিসিবি