প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান
একজন মহৎ শিক্ষক

পাভেল চৌধুরী
প্রফেসর মোস্তাফিজুুর রহমান মারা গেলেন, চলতি মাসের ১০ তারিখে। বয়স ৮০ বছরের কাছাকাছি হয়েছিলো। শয্যাশায়ী ছিলেন কিছুদিন। তাঁর এই মৃত্যু যে কারণে অপ্রত্যাশিত ছিলো না, তবে অনাকাঙ্ক্ষিত ছিলো অবশ্যই। জীবনের দীর্ঘ সময় শিক্ষকতা করেছেন। মাইকেল মধুসূদন কলেজেই অধিকাংশ সময়, যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সচিব ছিলেন, যশোরে সরকারি সিটি কলেজে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন, স্কাউট আন্দোলনের সাথেও যুক্ত ছিলেন দীর্ঘদিন। কর্মক্ষেত্রের সর্বত্রই তাঁর সাফল্য ছিলো, তাঁকে নিয়ে বিতর্ক ওঠেনি কখনও; সমালোচনাও না।
শিক্ষক হিসাবে জনপ্রিয় ছিলেন। পঠন-পাঠনের কারণে শুধু না, আসলে ছাত্রদের তিনি নৈকট্য লাভ করেছিলেন। স্নেহ আর সহমর্মিতা ছিলো তাঁর অন্যতম গুণ। ছাত্রদের জন্য তিনি বই লিখেছিলেন, অর্থনীতির পাঠ্য বই, উচ্চ মাধ্যমিক আর স্নাতক শ্রেণির জন্য। মন বুঝতেন ছাত্রদের, বুঝতেন মানও। সেই নিরিখেই তিনি তাঁর বইগুলো সাজাতেন। যে কারণে দীর্ঘদিন বাজারে তাঁর বই ছিলো অপ্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমানের এই বাজার অর্থনীতির যুগে বাজারে অসংখ্য অর্থনীতির বই থাকলেও প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমানের বইয়ের পাশে দাঁড়াতে পারেনি কোন বই-ই।
অমায়িক ছিলেন ব্যবহারে, সদাহাস্য, সব শ্রেণীর মানুষের সাথেই মিশতেন আন্তরিক ভাবে। ছাত্র শিক্ষক সম্পর্কের বাইরেও তাঁর ছিলো বিরাট সামাজিক পরিমন্ডল, গ্রহণযোগ্যতাও ছিলো সর্বস্তরেই। অবসর জীবনের অবসরে তিনি বইয়ের ব্যবসা শুরু করেছিলেন। শহরের ব্যস্ততম এলাকা দড়াটানা’য় ‘যশোর বুক ডিপো’ নামে তাঁর বইয়ের দোকান ছিলো। অনেক সময়ই তাঁকে সেই বইয়ের দোকানে বসে থাকতে দেখা যেতো। পরিচিত মানুষজন দেখলে ডেকে কুশলাদি জিজ্ঞেস করতেন, খোঁজখবর নিতেন নিকটজনদের।
প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান ছিলেন একটা যুগের প্রতিনিধি। যে যুগে শিক্ষকরা ছিলেন সমাজের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় সম্মানিত মানুষ। গ্রাম কিংবা শহর কোথাও এই অবস্থানের ব্যতিক্রম ছিলো না। যে কোনো ধরণের সামাজিক সমস্যা সংকট বা পরামর্শ গ্রহণের ক্ষেত্রে শিক্ষকরাই ছিলেন অগ্রগণ্য। এই মান্যতার পেছনে কারণ ছিলো শিক্ষকদের নৈতিকতা, লোভ লালসাহীন তাঁদের পরিচ্ছন্ন জীবনাচরণ। সত্যিকার অর্থেই শিক্ষকরা ছিলেন মানুষ গড়ার কারিগর। এই মানুষ গড়ার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই যথেষ্ঠ ছিলো না, খুব গুরুত্বপূর্ণও ছিলো না, সবচেয়ে বেশী যেটার প্রয়োজন ছিলো সেটা হোলো মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি,নৈতিকতা। শিক্ষকতা পেশার সাথে আর্থিক অবস্থার সম্পর্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ সন্দেহ নেই কিন্তু তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষকদের নৈতিকতা। শিক্ষকরা ছিলেন সেই নৈতিকতার মূর্ত প্রতিক। ছাত্র শিক্ষকের সম্পর্ক ছিলো সম্প্রিতির, সৌহার্দ্যরে। পরিবারের বাইরে শিক্ষকরাই ছিলেন ছাত্রদের ভরসাস্থল, শেষ আশ্রয়। যে কারণে ছাত্রদের প্রতি শিক্ষকের শাসন ছিলো, কখনও কখনও সে শাসন নিষ্ঠুরতার পর্যায়ে পৌঁছাতো হয়তোবা, কিন্তু বিদ্বেষ ছিলো না, ছিলো না প্রতিশোধ স্পৃহাও। সারাজীবনই তাই ছাত্রদের কাছে শিক্ষকরা ছিলেন শ্রদ্ধেয়, সম্মানের প্রতিভু। ছাত্রদের সাফল্য যতো উচ্চ পর্যায়েরই হোক, শিক্ষকদের কাছে তারা ছিলো নতজানু।
এখন পরিস্থিতি পাল্টিয়েছে। শিক্ষক ছাত্র সম্পর্ক এখন আর সৌহার্দ্য বা সম্প্রিতির না, ছাত্ররা হয়ে উঠেছে শিক্ষকের প্রতিপক্ষ। যে কারণে ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক লাঞ্চিত হওয়া বা শিক্ষক কর্তৃক ছাত্র নিগৃহিত হওয়ার ঘটনা এখন নৈমিত্তিক হয়ে উঠেছে। শ্রদ্ধা নেই, স্নেহ নেই, যেটা আছে সেটা হলো দেনা পাওনার হিসাব। কে কতোটুকু দিলো, নিলো কতোটুকু - এটাই মূল কথা। সম্পর্কের এই নব পর্যায়ের কারিগর কে ? - টাকা। শিক্ষক এখন ছুটছে টাকার পেছনে, ব্যক্তিগত ভাবে যেমন, প্রতিষ্ঠানগত ভাবেও তেমন। ক্লাসে ব্লাক বোর্ডে লিখে শিক্ষক পড়াচ্ছেন, হঠাৎ চক্ দিয়ে একটা বড়ো দাগ টেনে বললেন, এ পর্যন্তই, এর পরে যদি জানতে চাও, শিখতে চাও, আমার কাছে আসতে হবে। অর্থাৎ তাঁর কোচিং সেন্টারে যেতে হবে অথবা তাঁকে প্রাইভেট টিউটর হিসেবে রাখতে হবে। টাকা বা মুনাফা যখন কোনো বিষয়ের চালিকা শক্তি হয়; নীতি নৈতিকতা তখন গৌণ হয়ে যায়, গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে সম্পর্কের মান বিচারও। এক অনিদিষ্ট অন্তহীন কুহকের পেছনে মানুষ ছুটতে থাকে, টাকার নেশা মনুষ্যত্বের গুণবাচ্য সবকিছু থেকে তাঁকে নির্মমভাবে প্রত্যাহার করে নেয়। সব শিক্ষকের ক্ষেত্রেই যে এ কথা বলা যাবে এমন না, তবে আমাদের দেশের গোটা শিক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রেই যে উপর্যুক্ত পরিস্থিতি আধিপত্য বিস্তার করেছে এ ব্যাপারে সন্দেহের অবকাশ নেই।
অভিভাবকরাও যে এই পরিস্থিতির বাইরে এমন না। যে কোন কারণেই হোক মানুষের হাতে এখন টাকার পরিমাণ বেড়েছে। টাকাই ক্ষমতা, মান সম্মান এমন কী সামজিক-রাজনৈতিক মর্যাদাও টাকা দিয়ে নির্ধারিত হচ্ছে। অতএব শিক্ষা এর বাইরে থাকবে কেন? কিন্তু শিক্ষার কেনা যায় কোনটা ?-রেজাল্ট, অর্থাৎ পরীক্ষার ফল। পরীক্ষায় ভালো ফল করা এখন একটা টেকনিক্যাল ব্যাপার; নানা ধরণের বই, নানা ধরণের কৌশল, কূটকৌশলও বলা যায় এবং এ ব্যাপারে দক্ষ প্রশিক্ষক এখন টাকার বিনিময়ে কেনা যায়। শিক্ষা তার বৃহৎ পরিসর থেকে গুটিয়ে এসে কেন্দ্রিভূত হয়েছে কেবলমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক রেজাল্টে। ভালো ছাত্র অর্থ দাঁড়িয়েছে ভালো রেজাল্টধারী কিন্তু প্রকৃত শিক্ষিত মানুষের সাথে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার এই রেজাল্টের সম্পর্ক কতোটুকু ? খুব বেশী না, বরং বলা যায় সামান্যই, ক্ষেত্র বিশেষে নেইও। অর্থই অনর্থের মূল,-বাংলা ভাষায় কবে থেকে এই প্রবাদের প্রচলন হয়েছিলো বলা যাবে না তবে অর্থের সর্বনাশা ভূমিকা সম্পর্কে মানুষ যে অনেক আগে থেকেই ভেবেছে এই প্রবাদই সেটা দেখিয়ে দেয়।
প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান যখন শিক্ষকতা করেছেন তখন এই পরিস্থিতি ছিলো না, সূচনা হচ্ছিলো হয়তো। শিক্ষকতার যে একটা নিজস্ব সংস্কৃতি আছে যা অন্যান্য কোন পেশার সাদৃশ্য না মোটেই, একেবারে ভিন্ন, সেই সংস্কৃতি তিনি আমৃত্যু ধারণ করেছিলেন, রপ্ত করেছিলেন দক্ষতার সাথে। যে কারণে তিনি অবিস্মরণীয়, বেঁচে থাকবেন দীর্ঘদিন।
মোস্তাফিজ স্যার আমার সরাসরি শিক্ষক ছিলেন না। তাঁর সাথে প্রথম পরিচয় হয়েছিলো পড়াশোনা শেষে শহীদ সিরাজউদ্দীন হোসেন কলেজ, খাজুরা’য় যেদিন আমি অর্থনীতি বিষয়ের প্রভাষক পদের জন্য ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলাম, সেদিন। অতঃপর ঘটনাক্রমে ঘনিষ্ঠতা। উপশহর কলেজ, যশোর,এ উপাধ্যক্ষের পদ শূন্য হলে তিনি আমাকে ওই পদে আবেদন করার জন্য বলেছিলেন। আমি রাজী হইনি (এর বেশ ক’বছর পরে অবশ্য আমি ঐ কলেজে উপাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পেয়েছিলাম)। আমি প্রায় ১২ বছর আগে এখনকার সরকারী শহীদ মশিয়ূর রহমান কলেজ, ঝিকরগাছা’য় অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পেলে তিনি বাড়ি এসে আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন।
বড়ো মাপের মানুষ; তাঁর বিদেহী আত্মা শান্তিতে থাকুক।
লেখক : কথাশিল্পী
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/অক্টোবর ২০,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
