নিখোঁজ মাস্টারমশাই

পাভেল চৌধুরী
আমাদের মাস্টারমশাই শ্রী কার্ত্তিক চন্দ্র ধর নিখোঁজ হয়ে গেলেন।
বাড়িতে আর যারা ছিল মনিন্দ্রনাথ দত্ত, অমর দত্ত, মধাব দত্ত, কালিপদ দত্ত খুন হলেন নৃশংসভাবে। কিন্তু সেই কাতারে মাস্টারমশাই পড়লেন না, শিক্ষক যে তিনি, মানুষ গড়ার কারিগর, তাঁর পাওনা ছিল আরও অধিক। তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলো তারপর থেকে টিকিটাও আর খুঁজে পাওয়া গেল না।
১৯৭১ সালের ৩-৪ এপ্রিল হবে। সারা দেশ জুড়েই তখন এক ভয়ংকর অবস্থা। একদিকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হামলা, লুটপাট অগ্নিসংযোগ, নির্বিচার হত্যা আর একদিকে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধান, প্রতিরোধ, পাল্টা আক্রমণ, নিজেদের সংগঠিত করে তোলার চেষ্টা’̶ এ রকম অবস্থাতেই পরিবার পরিজন বাইরে পাঠিয়ে বাড়িতে মাস্টার মশাই সবান্ধব অবস্থান করছিলেন পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করতে। অকস্মাৎ হানাদারবাহিনী ঘিরে ফেলে বাড়ি, তারপরই ঘটে এই নারকীয় কাণ্ড।
আমাদের মাস্টার মশাই ছিলেন অজাত শত্রু, নির্বিরোধ মানুষ। ভারি চেহারা, একটু পৃথুল ধরণের শরীর, তাঁর সার্বক্ষণিক পোশাক ছিল সাদা হাউয়াই সার্ট আর ধুতি। রাস্তার ধার দিয়ে তাঁকে হাঁটতে দেখা যেত, আত্মমগ্ন মানুষ, শিক্ষকতার বাইরে আর কিছু নিয়ে তিনি ভাবতেন এরকম মনে হত না। সর্বস্তরের মানুষের কাছেই তিনি ছিলেন সম্মান আর শ্রদ্ধারপাত্র।
এখন বিস্তৃত কংক্রিটের ছাউনি দেওয়া সেটাকে (যশোরে) বেজপাড়া পুঁজোমণ্ডপ বলা হয়, সেই সময় এটাকে পুঁজোর মাঠ বলা হত। একেবারে উন্মুক্ত ছিল জায়গাটা। দক্ষিণের সীমানা ঘেঁষে ছিল ছোটখাট পুঁজোমণ্ডপ। পুঁজোর মাঠে খুটো পুতে গরু বাঁধতো কেউ, বিকেলে ছোট ছেলেমেয়েরা খেলা করত।
১৯২৯ সালে হার্গোট কমিশনের প্রতিবেদনে প্রথম দেশের প্রাথমিক শিক্ষার করুণ চিত্র ধরা পড়ে। অত:পর ১৯৩০ সালে বঙ্গীয় প্রাথমিকশিক্ষা আইন পাশ হলে এই আইনের অধিনে প্রাথমিকস্কুলগুলো তত্ত্বাবধানের জন্য জেলাগুলোতে জেলা স্কুলবোর্ড গঠন করা হয়। জেলা স্কুলইন্সপেকটরদের একজন প্রাথমিক স্কুলগুলো নিয়মিত তত্ত্বাবধান করতেন এবং প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকদের বেতন দেওয়া হত সরকারি ট্রেজারি থেকে। যদিও এই বেতনের পরিমাণ ছিল এত কম যে সরকারি অফিসের পিওনরাও এর থেকে বেশি বেতন পেত।...
পুঁজোর মাঠের পূর্বে গয়ারাম সড়কের ধার ঘেষে দুটো বিশাল দেবদারু গাছ ছিল। সন্ধ্যায় বাদুরের জমায়েত হত সেখানে। পুঁজোর সময় দেবদারু গাছ দুটোর মাঝখানটা গেট হিসেবে ব্যবহার করা হত। এই পুঁজোর মাঠের দক্ষিণে বেজপাড়া মেইন রোডের অপর পারে ছিল মাস্টারমশাইয়ের পাঠশালা। কাগজে কলমে যদিও প্রতিষ্ঠানটার নাম ছিল বেজপাড়া প্রাইমারি স্কুল, যশোর (BECHPARA PRIMARY SCHOOL, JESSORE) কিন্তু ‘পাঠশালা’ নামেই প্রতিষ্ঠানটির পরিচিতি ছিল এলাকার মানুষের কাছে। যতদূর মনে পড়ে গোলপাতার ছাউনির মাটির বারান্দায় চলত পাঠশালার কাজ। দেওয়ালে ঝোলান থাকতো ব্লাকবোর্ড, একটা চেয়ার থাকতো আর চেয়ারের সামনে কয়েকটা বেঞ্চ। এই ছিল পাঠশালার সরঞ্জাম। চেয়ারের উপর এক পা তুলে মাস্টার মশাই বসতেন, হাতে থাকতো পাঠদানের অনুষঙ্গ হিসেবে ছোট একটা বেত। পাঠশালা সংলগ্ন ১নং নিউ বেজপাড়া রোডের বাড়িটি ছিল মাস্টার মশাইয়ের। সেটাও গোলপাতায় ছাওয়া, চটা দিয়ে ঘেরা উঠোন। উঠোনে তুলসীতলা, কয়েকটা ফুলগাছ, চটার ফাঁক দিয়ে চোখে পড়ত। বাড়িটা সবসময়ের জন্যই ছিল এত নীরব যে বাইরে থেকে মানুষের অস্তিত্বই টের পাওয়া যেত না।
সন্ধ্যা হতেই কেমন নিঝুম হয়ে পড়ত নিউ বেজপাড়া রোডের এই এলাকাটা। লোক চলাচল কমে যেত। ঘটাং ঘটাং শব্দের কদাচিৎ দু-চারটে রিকসা যেত হোরিংবোরিং রাস্তা দিয়ে। কাঠের ল্যাম্প পোস্টগুলোতে কম তেজের বৈদ্যুতিক আলো জ্বলে উঠত আর সব বাড়িতেই যে বৈদ্যুতিক আলো জ্বলত এমন না, হারিকেনের প্রচলনও তখন বেশ ছিল।
মাস্টারমশাইয়ের বাড়ি থেকে রবীন্দ্রসঙ্গীতের সুর ভেসে আসত। সঙ্গীতের চর্চা হত সেখানে।
সকাল থেকে শুরু হত পাঠশালা। মাস্টারমশাই উচ্চস্বরে বলতেন বর্ণমালা কিংবা নামতা, শিক্ষার্থীরাও সমস্বরে অনুস্মরণ করত তাঁকে। বেজপাড়া মেইন রোড দিয়ে যারা যাতায়াত করত তাঁদের কাছে এ দৃশ্য ছিল খুবই নৈমিক্তিক।
মাস্টারমশাইয়ের বাবা শ্রী সুরেশ কুমার ধর ছিলেন অবিভক্ত ভারতের বেনারসে রেলওয়ের স্টেশনমাস্টার। এক সময় ঐ অঞ্চলে গুটি বসন্তের মহামারি দেখা দেয়। তখন মহামারি থেকে বাঁচার একমাত্র পথ ছিল এলাকা ত্যাগ। তিনি চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে এলেন। তারপর স্কুল পরিদর্শক যশোরের ঘোপ নিবাসী বন্ধু সহিদুল ইসলামের পরামর্শে ১৯৩০ সালে এই প্রতিষ্ঠানের গোড়া পত্তন করেন।
উল্লেখ্য, ১৯২৯ সালে হার্গোট কমিশনের প্রতিবেদনে প্রথম দেশের প্রাথমিক শিক্ষার করুণ চিত্র ধরা পড়ে। অত:পর ১৯৩০ সালে বঙ্গীয় প্রাথমিকশিক্ষা আইন পাশ হলে এই আইনের অধিনে প্রাথমিকস্কুলগুলো তত্ত্বাবধানের জন্য জেলাগুলোতে জেলা স্কুলবোর্ড গঠন করা হয়। জেলা স্কুলইন্সপেকটরদের একজন প্রাথমিক স্কুলগুলো নিয়মিত তত্ত্বাবধান করতেন এবং প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকদের বেতন দেওয়া হত সরকারি ট্রেজারি থেকে। যদিও এই বেতনের পরিমাণ ছিল এত কম যে সরকারি অফিসের পিওনরাও এর থেকে বেশি বেতন পেত। বরাবরই আমাদের দেশে প্রাথমিক শিক্ষার ব্যাপারে রাষ্ট্র ছিল উদাসীন আর শুধু রাষ্ট্র না, সমাজের উচ্চ শ্রেণির মনযোগও এদিকে তেমন ছিল না। যে কারণে দেখা যায় দেশের সমাজপতি জমিদারশ্রেণি তাঁদের বাবা মা প্রমুখের নামে মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করেছে ঠিকই; কিন্তু প্রাথমিক বিদ্যালয় কেই প্রতিষ্ঠা করেছে এরকম নজির পাওয়া যায় না। যদিও প্রাথমিক শিক্ষাকে একেবারে উপেক্ষা করারও উপায় ছিল না। ১৯৫৭ সালে জেলাস্কুল বোর্ড বিলুপ্ত করা হল এবং প্রাথমিক শিক্ষা তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব পুরোটাই নিল সরকার। স্কুলগুলো কিন্তু যাথারীতি বেসরকারি থেকে গেল। তারপরও এক হিসেবে দেখা যাচ্ছে ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ২৯৬৩৩, সেখানে ১৯৭০ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা কমে এস দাড়াচ্ছে ২৯০২৯ টা।
১৯৫৭ সালে প্রায় ৮০ বছর বয়সে শ্রী সুরেশ কুমার ধর মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুর কিছুদিন আগে থেকে তিনি শয্যাশায়ী ছিলেন। শোনা যায়, শয্যাশায়ী অবস্থাতেও তিনি শিক্ষাকতার কাজ যথারীতি অব্যাহত রেখেছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর আমাদের মাস্টারমশাই শ্রী কার্ত্তিক চন্দ্রধর পাঠশালার হাল ধরেন। ১৯৭১ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি অন্ত:প্রাণ শিক্ষার কাজ চালিয়ে গিয়েছেন।
আজ এতকাল পরে মাস্টার মশাইয়ের কথার সূত্র ধরে মনে প্রশ্ন জাগে আমাদের রাষ্ট্রের গোড়া কি যথেষ্ট মজবুত হয়েছে? স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরও যে দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাই যথেষ্ট সুসংহত হতে পারলো না সে দেশ সম্পর্কে এ প্রশ্ন হয়তো অবান্তরই মনে হবে।...
আমাদের মাস্টারমশাইয়ের পাঠশালা ঠিক কোন পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল জানা যায় না। তবে তিনি নিয়মিত সরকারি মাসোহারা পেতেন। অন্য বিদ্যালয়ে বা উচ্চতর বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে গেলে এই পাঠশালার ছাত্রদের ছাড়পত্র নিতে হত। দেখা যাচ্ছে সদ্য প্রয়াত অধ্যাপক সমির কুমার হালদার ০২/০১/১৯৫৮ তারিখে এই পাঠশালা থেকে ফাইভ পাশের ছাড়পত্র নিয়েছেন। একইভাবে মাস্টারমশাইয়ের নিজের ছেলে এবং মেয়ে যাথাক্রমে বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ প্রণব কুমার ধর ২৮/১০/১৯৫৯ তারিখে ক্লাস থ্রি পাসের ছাড়পত্র নিয়েছেন এবং জয়ন্তি রাণী ধর, এক সময়ের প্রতিশ্রুতিশীল রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, ২৩/০৪/১৯৬৩ তারিখে নিয়েছেন ক্লাস ওয়ান পাসের ছাড়পত্র। বেজপাড়া নিবাসী প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী মরহুম আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ছেলে সর্ব মহলে বিশেষ পরিচিত আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী (নথি অনুযায়ী) ও এই পাঠশালা থেকে ০১/০৮/১৯৬১ সালে ফাইভ পাসের ছাড়পত্র নিয়েছেন বলে সাক্ষ্য রয়েছে। এরকম আরও অনেকের নাম দেখা যায় এই পাঠশালায় যাদের প্রাথমিক শিক্ষার সূচনা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে সমাজের নানা ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সবমিলিয়ে একথা অনস্বীকার্য যে আসলে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বেজপাড়ার অধিবাসীদের জন্য শিক্ষা অর্জনের প্রাথমিক লগ্নে এই ‘পাঠশালা’ বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
বেজপাড়ার স্থায়ী অধিবাসী হওয়া সত্ত্বেও আমি কিন্তু এই পাঠশালার ছাত্র ছিলাম না। মাস্টার মশাই আমাদের বাড়িতে এসে প্রাইভেট পড়াতেন। আমি তখন ক্লাস টু কি থ্রিতে পড়ি। আমার ছোটভাই শুভ’র হাতেখড়ি হয়েছিল মাস্টারমশাইয়ের হাতে। নিউ বেজপাড়া রোডে আমাদের বাড়িতে মাস্টারমশাই আসতেন দুপুরের একটু পরে। লেখাপড়ার জন্য সময়টা প্রীতিকর ছিল না। বিকেলে খেলার টান ছিল, খেলার সঙ্গীদের ইশারা ইঙ্গিত ছিল নানা রকম, তারপরও বাড়ির বাইরের বারান্দায় এক পাশে পাটি বিছিয়ে আমরা পড়তে বসতাম। একটা কথা মাস্টারমশাই প্রায় আপ্ত বাক্যের মত বলতেন; - লেখাপড়ার বেলায় সবার আগে গোড়া পাকা হওয়া দরকার। গোড়া যদি না পাকে তাহলে আসলে কিছুই হবে না।
আড়ালে শুভ মস্টারমশাইয়ের নাম দিয়েছিল ‘গোড়া পাকা মাস্টার’।
আজ এতকাল পরে মাস্টার মশাইয়ের কথার সূত্র ধরে মনে প্রশ্ন জাগে আমাদের রাষ্ট্রের গোড়া কি যথেষ্ট মজবুত হয়েছে? স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরও যে দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাই যথেষ্ট সুসংহত হতে পারলো না সে দেশ সম্পর্কে এ প্রশ্ন হয়তো অবান্তরই মনে হবে।
বলা বাহুল্য, আমাদের মাস্টারমশাইয়ের মত অসংখ্য মানুষের জীবন আর রক্তের উপর এ রাষ্ট্রের ভীত রচিত হয়েছে।
লেখক: কথাসাহিত্যিক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ডিসেম্বর ২৮,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
