নিখোঁজ মাস্টারমশাই

পাভেল চৌধুরী
আমাদের মাস্টারমশাই শ্রী কার্ত্তিক চন্দ্র ধর নিখোঁজ হয়ে গেলেন।
বাড়িতে আর যারা ছিল মনিন্দ্রনাথ দত্ত, অমর দত্ত, মধাব দত্ত, কালিপদ দত্ত খুন হলেন নৃশংসভাবে। কিন্তু সেই কাতারে মাস্টারমশাই পড়লেন না, শিক্ষক যে তিনি, মানুষ গড়ার কারিগর, তাঁর পাওনা ছিল আরও অধিক। তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলো তারপর থেকে টিকিটাও আর খুঁজে পাওয়া গেল না।
১৯৭১ সালের ৩-৪ এপ্রিল হবে। সারা দেশ জুড়েই তখন এক ভয়ংকর অবস্থা। একদিকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হামলা, লুটপাট অগ্নিসংযোগ, নির্বিচার হত্যা আর একদিকে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধান, প্রতিরোধ, পাল্টা আক্রমণ, নিজেদের সংগঠিত করে তোলার চেষ্টা’̶ এ রকম অবস্থাতেই পরিবার পরিজন বাইরে পাঠিয়ে বাড়িতে মাস্টার মশাই সবান্ধব অবস্থান করছিলেন পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করতে। অকস্মাৎ হানাদারবাহিনী ঘিরে ফেলে বাড়ি, তারপরই ঘটে এই নারকীয় কাণ্ড।
আমাদের মাস্টার মশাই ছিলেন অজাত শত্রু, নির্বিরোধ মানুষ। ভারি চেহারা, একটু পৃথুল ধরণের শরীর, তাঁর সার্বক্ষণিক পোশাক ছিল সাদা হাউয়াই সার্ট আর ধুতি। রাস্তার ধার দিয়ে তাঁকে হাঁটতে দেখা যেত, আত্মমগ্ন মানুষ, শিক্ষকতার বাইরে আর কিছু নিয়ে তিনি ভাবতেন এরকম মনে হত না। সর্বস্তরের মানুষের কাছেই তিনি ছিলেন সম্মান আর শ্রদ্ধারপাত্র।
এখন বিস্তৃত কংক্রিটের ছাউনি দেওয়া সেটাকে (যশোরে) বেজপাড়া পুঁজোমণ্ডপ বলা হয়, সেই সময় এটাকে পুঁজোর মাঠ বলা হত। একেবারে উন্মুক্ত ছিল জায়গাটা। দক্ষিণের সীমানা ঘেঁষে ছিল ছোটখাট পুঁজোমণ্ডপ। পুঁজোর মাঠে খুটো পুতে গরু বাঁধতো কেউ, বিকেলে ছোট ছেলেমেয়েরা খেলা করত।
১৯২৯ সালে হার্গোট কমিশনের প্রতিবেদনে প্রথম দেশের প্রাথমিক শিক্ষার করুণ চিত্র ধরা পড়ে। অত:পর ১৯৩০ সালে বঙ্গীয় প্রাথমিকশিক্ষা আইন পাশ হলে এই আইনের অধিনে প্রাথমিকস্কুলগুলো তত্ত্বাবধানের জন্য জেলাগুলোতে জেলা স্কুলবোর্ড গঠন করা হয়। জেলা স্কুলইন্সপেকটরদের একজন প্রাথমিক স্কুলগুলো নিয়মিত তত্ত্বাবধান করতেন এবং প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকদের বেতন দেওয়া হত সরকারি ট্রেজারি থেকে। যদিও এই বেতনের পরিমাণ ছিল এত কম যে সরকারি অফিসের পিওনরাও এর থেকে বেশি বেতন পেত।...
পুঁজোর মাঠের পূর্বে গয়ারাম সড়কের ধার ঘেষে দুটো বিশাল দেবদারু গাছ ছিল। সন্ধ্যায় বাদুরের জমায়েত হত সেখানে। পুঁজোর সময় দেবদারু গাছ দুটোর মাঝখানটা গেট হিসেবে ব্যবহার করা হত। এই পুঁজোর মাঠের দক্ষিণে বেজপাড়া মেইন রোডের অপর পারে ছিল মাস্টারমশাইয়ের পাঠশালা। কাগজে কলমে যদিও প্রতিষ্ঠানটার নাম ছিল বেজপাড়া প্রাইমারি স্কুল, যশোর (BECHPARA PRIMARY SCHOOL, JESSORE) কিন্তু ‘পাঠশালা’ নামেই প্রতিষ্ঠানটির পরিচিতি ছিল এলাকার মানুষের কাছে। যতদূর মনে পড়ে গোলপাতার ছাউনির মাটির বারান্দায় চলত পাঠশালার কাজ। দেওয়ালে ঝোলান থাকতো ব্লাকবোর্ড, একটা চেয়ার থাকতো আর চেয়ারের সামনে কয়েকটা বেঞ্চ। এই ছিল পাঠশালার সরঞ্জাম। চেয়ারের উপর এক পা তুলে মাস্টার মশাই বসতেন, হাতে থাকতো পাঠদানের অনুষঙ্গ হিসেবে ছোট একটা বেত। পাঠশালা সংলগ্ন ১নং নিউ বেজপাড়া রোডের বাড়িটি ছিল মাস্টার মশাইয়ের। সেটাও গোলপাতায় ছাওয়া, চটা দিয়ে ঘেরা উঠোন। উঠোনে তুলসীতলা, কয়েকটা ফুলগাছ, চটার ফাঁক দিয়ে চোখে পড়ত। বাড়িটা সবসময়ের জন্যই ছিল এত নীরব যে বাইরে থেকে মানুষের অস্তিত্বই টের পাওয়া যেত না।
সন্ধ্যা হতেই কেমন নিঝুম হয়ে পড়ত নিউ বেজপাড়া রোডের এই এলাকাটা। লোক চলাচল কমে যেত। ঘটাং ঘটাং শব্দের কদাচিৎ দু-চারটে রিকসা যেত হোরিংবোরিং রাস্তা দিয়ে। কাঠের ল্যাম্প পোস্টগুলোতে কম তেজের বৈদ্যুতিক আলো জ্বলে উঠত আর সব বাড়িতেই যে বৈদ্যুতিক আলো জ্বলত এমন না, হারিকেনের প্রচলনও তখন বেশ ছিল।
মাস্টারমশাইয়ের বাড়ি থেকে রবীন্দ্রসঙ্গীতের সুর ভেসে আসত। সঙ্গীতের চর্চা হত সেখানে।
সকাল থেকে শুরু হত পাঠশালা। মাস্টারমশাই উচ্চস্বরে বলতেন বর্ণমালা কিংবা নামতা, শিক্ষার্থীরাও সমস্বরে অনুস্মরণ করত তাঁকে। বেজপাড়া মেইন রোড দিয়ে যারা যাতায়াত করত তাঁদের কাছে এ দৃশ্য ছিল খুবই নৈমিক্তিক।
মাস্টারমশাইয়ের বাবা শ্রী সুরেশ কুমার ধর ছিলেন অবিভক্ত ভারতের বেনারসে রেলওয়ের স্টেশনমাস্টার। এক সময় ঐ অঞ্চলে গুটি বসন্তের মহামারি দেখা দেয়। তখন মহামারি থেকে বাঁচার একমাত্র পথ ছিল এলাকা ত্যাগ। তিনি চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে এলেন। তারপর স্কুল পরিদর্শক যশোরের ঘোপ নিবাসী বন্ধু সহিদুল ইসলামের পরামর্শে ১৯৩০ সালে এই প্রতিষ্ঠানের গোড়া পত্তন করেন।
উল্লেখ্য, ১৯২৯ সালে হার্গোট কমিশনের প্রতিবেদনে প্রথম দেশের প্রাথমিক শিক্ষার করুণ চিত্র ধরা পড়ে। অত:পর ১৯৩০ সালে বঙ্গীয় প্রাথমিকশিক্ষা আইন পাশ হলে এই আইনের অধিনে প্রাথমিকস্কুলগুলো তত্ত্বাবধানের জন্য জেলাগুলোতে জেলা স্কুলবোর্ড গঠন করা হয়। জেলা স্কুলইন্সপেকটরদের একজন প্রাথমিক স্কুলগুলো নিয়মিত তত্ত্বাবধান করতেন এবং প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকদের বেতন দেওয়া হত সরকারি ট্রেজারি থেকে। যদিও এই বেতনের পরিমাণ ছিল এত কম যে সরকারি অফিসের পিওনরাও এর থেকে বেশি বেতন পেত। বরাবরই আমাদের দেশে প্রাথমিক শিক্ষার ব্যাপারে রাষ্ট্র ছিল উদাসীন আর শুধু রাষ্ট্র না, সমাজের উচ্চ শ্রেণির মনযোগও এদিকে তেমন ছিল না। যে কারণে দেখা যায় দেশের সমাজপতি জমিদারশ্রেণি তাঁদের বাবা মা প্রমুখের নামে মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করেছে ঠিকই; কিন্তু প্রাথমিক বিদ্যালয় কেই প্রতিষ্ঠা করেছে এরকম নজির পাওয়া যায় না। যদিও প্রাথমিক শিক্ষাকে একেবারে উপেক্ষা করারও উপায় ছিল না। ১৯৫৭ সালে জেলাস্কুল বোর্ড বিলুপ্ত করা হল এবং প্রাথমিক শিক্ষা তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব পুরোটাই নিল সরকার। স্কুলগুলো কিন্তু যাথারীতি বেসরকারি থেকে গেল। তারপরও এক হিসেবে দেখা যাচ্ছে ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ২৯৬৩৩, সেখানে ১৯৭০ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা কমে এস দাড়াচ্ছে ২৯০২৯ টা।
১৯৫৭ সালে প্রায় ৮০ বছর বয়সে শ্রী সুরেশ কুমার ধর মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুর কিছুদিন আগে থেকে তিনি শয্যাশায়ী ছিলেন। শোনা যায়, শয্যাশায়ী অবস্থাতেও তিনি শিক্ষাকতার কাজ যথারীতি অব্যাহত রেখেছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর আমাদের মাস্টারমশাই শ্রী কার্ত্তিক চন্দ্রধর পাঠশালার হাল ধরেন। ১৯৭১ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি অন্ত:প্রাণ শিক্ষার কাজ চালিয়ে গিয়েছেন।
আজ এতকাল পরে মাস্টার মশাইয়ের কথার সূত্র ধরে মনে প্রশ্ন জাগে আমাদের রাষ্ট্রের গোড়া কি যথেষ্ট মজবুত হয়েছে? স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরও যে দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাই যথেষ্ট সুসংহত হতে পারলো না সে দেশ সম্পর্কে এ প্রশ্ন হয়তো অবান্তরই মনে হবে।...
আমাদের মাস্টারমশাইয়ের পাঠশালা ঠিক কোন পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল জানা যায় না। তবে তিনি নিয়মিত সরকারি মাসোহারা পেতেন। অন্য বিদ্যালয়ে বা উচ্চতর বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে গেলে এই পাঠশালার ছাত্রদের ছাড়পত্র নিতে হত। দেখা যাচ্ছে সদ্য প্রয়াত অধ্যাপক সমির কুমার হালদার ০২/০১/১৯৫৮ তারিখে এই পাঠশালা থেকে ফাইভ পাশের ছাড়পত্র নিয়েছেন। একইভাবে মাস্টারমশাইয়ের নিজের ছেলে এবং মেয়ে যাথাক্রমে বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ প্রণব কুমার ধর ২৮/১০/১৯৫৯ তারিখে ক্লাস থ্রি পাসের ছাড়পত্র নিয়েছেন এবং জয়ন্তি রাণী ধর, এক সময়ের প্রতিশ্রুতিশীল রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, ২৩/০৪/১৯৬৩ তারিখে নিয়েছেন ক্লাস ওয়ান পাসের ছাড়পত্র। বেজপাড়া নিবাসী প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী মরহুম আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ছেলে সর্ব মহলে বিশেষ পরিচিত আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী (নথি অনুযায়ী) ও এই পাঠশালা থেকে ০১/০৮/১৯৬১ সালে ফাইভ পাসের ছাড়পত্র নিয়েছেন বলে সাক্ষ্য রয়েছে। এরকম আরও অনেকের নাম দেখা যায় এই পাঠশালায় যাদের প্রাথমিক শিক্ষার সূচনা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে সমাজের নানা ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সবমিলিয়ে একথা অনস্বীকার্য যে আসলে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বেজপাড়ার অধিবাসীদের জন্য শিক্ষা অর্জনের প্রাথমিক লগ্নে এই ‘পাঠশালা’ বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
বেজপাড়ার স্থায়ী অধিবাসী হওয়া সত্ত্বেও আমি কিন্তু এই পাঠশালার ছাত্র ছিলাম না। মাস্টার মশাই আমাদের বাড়িতে এসে প্রাইভেট পড়াতেন। আমি তখন ক্লাস টু কি থ্রিতে পড়ি। আমার ছোটভাই শুভ’র হাতেখড়ি হয়েছিল মাস্টারমশাইয়ের হাতে। নিউ বেজপাড়া রোডে আমাদের বাড়িতে মাস্টারমশাই আসতেন দুপুরের একটু পরে। লেখাপড়ার জন্য সময়টা প্রীতিকর ছিল না। বিকেলে খেলার টান ছিল, খেলার সঙ্গীদের ইশারা ইঙ্গিত ছিল নানা রকম, তারপরও বাড়ির বাইরের বারান্দায় এক পাশে পাটি বিছিয়ে আমরা পড়তে বসতাম। একটা কথা মাস্টারমশাই প্রায় আপ্ত বাক্যের মত বলতেন; - লেখাপড়ার বেলায় সবার আগে গোড়া পাকা হওয়া দরকার। গোড়া যদি না পাকে তাহলে আসলে কিছুই হবে না।
আড়ালে শুভ মস্টারমশাইয়ের নাম দিয়েছিল ‘গোড়া পাকা মাস্টার’।
আজ এতকাল পরে মাস্টার মশাইয়ের কথার সূত্র ধরে মনে প্রশ্ন জাগে আমাদের রাষ্ট্রের গোড়া কি যথেষ্ট মজবুত হয়েছে? স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরও যে দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাই যথেষ্ট সুসংহত হতে পারলো না সে দেশ সম্পর্কে এ প্রশ্ন হয়তো অবান্তরই মনে হবে।
বলা বাহুল্য, আমাদের মাস্টারমশাইয়ের মত অসংখ্য মানুষের জীবন আর রক্তের উপর এ রাষ্ট্রের ভীত রচিত হয়েছে।
লেখক: কথাসাহিত্যিক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ডিসেম্বর ২৮,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
