গল্প
তবু একলা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, সখা!
রেজা রিফাত
"সে দেবতা হতে চেয়েছিল জীবনে,
তারপর অনেক অমাবস্যাতিথি পেরিয়ে,
সে জানলো তারপাশে কেউ নেই"
মৌলি আজকাল অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে। গতরাতে যেমন- ওর মনে হচ্ছিল ঘরভর্তি মশা, ও যতবারই কম্বলের নিচ থেকে মুখ বের করে, কেন জানি রুমের সব মশা মুখের এসে কামড়াতে থাকে। মশার উপদ্রবে মুখ কম্বলে ঢেকে ফেলে, যদিও কিছুক্ষণ পরে দম বন্ধ হয়ে আসলে আবার মুখ বের করে নেয়। এবং এই ক্লান্তিকর ব্যাপারটা অনেক কাল ধরে চলতে থাকে। তারপর, ঘুম ভেংগে গেলে- দেখে, আসলে ঘরে কোথাও কোন মশা নেই। ক্যানবেরার মত শহরে মশা থাকার কথাও না। এতক্ষন স্বপ্নের ঘোরে মশার উপদ্রব সহ্য করছিল। এক প্রকান্ড অন্ধকার ঘরে শুয়ে আছে সে, কেবল ঘড়ির কাঁটার শব্দ শোনা যাচ্ছিলো; ভীষন তৃষ্ণা পেল, কিন্তু আলসেমির জন্য বিছানা ছেড়ে উঠতে ইচ্ছে করলো না।
হাতড়ে হাতড়ে মোবাইল খুঁজে বের করলো বালিশের তলা থেকে। রাত দুইটা বাজে মাত্র! তারমানে কেবল ঘণ্টাখানেক ঘুমিয়েছে, অথচ মনে হচ্ছিল ওর ৭/৮ ঘণ্ট ধরে ঘুমাচ্ছিল। তারপর, নানা চিন্তাভাবনা মাথা এসে ভর করলো। ইদানীং এটা প্রায়ই হয়। একবার কোন কিছু নিয়ে ভাবা শুরু হলে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তারপর সারাদিন প্রচণ্ড মাথা ধরে থাকে। ঠিক কতদিন হল ও বাংলাদেশ ছেড়েছে মনে করার চেস্টা করলো; ১৭ বছরের মত হবে! প্রথম কয়েক বছর নিয়মিতভাবে দেশে যেত। শেষ গিয়েছে নয় বছর আগে, আব্বা যেবার মারা গেল। কলেজে থাকতেই মা মারা যায় মৌলির। প্রচুর কেদেঁছিল সে বার। এত অশ্রু কোথায় জমা ছিল চোখের কোণায়, কে জানে!
বাবার মৃত্যু বলতে গেলে একটু প্রত্যাশিত ছিল। পক্ষাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন মৃত্যুর বছর কয়েক আগে। সবাই যেন হাঁপ ছেড়ে বাচঁল। শেষের দিকে ওর চার ভাইয়ের মধ্যে কোন ভাই-ই দায়িত্ব নিতে চাচ্ছিল না। যদিও তারা সবাই তার বাবা মোবারক উদ্দিনের বানানো বাড়ির বিভিন্ন ফ্লোরেই থাকতো। মৌলি-ই সমস্ত খরচ দিত তখন। জীবন কিভাবে বদলে যায়, তার বাবাকে না দেখলে বোঝা যেত না। একসময়ের প্রতাপশালী সরকারি চাকুরে, যার বাজার আর রান্না করার জন্য দু'তিন জন লোক থাকতো, তিনি মারা যাওয়ায় আগে পানি দেয়ার মত কাউকে পাওয়া যেত না।
মৌলি অবশ্য নিজের জীবন দিয়েও বুঝতে পারে আজকাল। ৩৭ ছুঁই ছুঁই একজন রমনীর একটা সংসার কিংবা ঘরভর্তি বাচ্চা থাকতে পারতো। কিছুই হলনা। এখানে আসার পর ফিজিয়ানঅস্ট্রেলিয়ান কৃষানের প্রেমে পড়েছিল। তুমুল প্রেম। পশ্চিমাদের মত নিয়ম করে প্রতি শনিবার রাতে বেরোতো । এইভাবে পাঁচটি বছর কাটিয়েছে সে। তারপর ক্লান্তি আসতে লাগলো। সপ্তাহান্তে এইভাবে রাতে বেরোনো বিরক্তিকর রকমের একঘেয়ে হয়ে গিয়েছিল।ডরোথি পার্কারের একটা কবিতা পড়েছিল এক সময় সে, কি আশ্চর্য রকমের মিল নিজের মধ্যে খুঁজে পায় সে-
“In youth, it was a way I had,
To do my best to please.
And change, with every passing lad
To suit his theories.
But now I know the things I know
And do the things I do,
And if you do not like me so,
To hell, my love, with you.”
ধীরে ধীরে কৃষানকে অসহ্য মনে হতে লাগলো। ধর্ম কখনো মৌলির কাছে বিভেদ করতে পারেনি, তবু যে সংস্কৃতিতে সে বেড়ে উঠেছিল, তাতো ধর্মের-ই আরেক নাম। না চাইতে সামনে চলে আসছিল। কিংবা প্রতি সপ্তাহের নানা বিল কিংবা মুদি খরচের ভাগাভাগি মেনে নিতে আর ইচ্ছে করছিল না। এমন না যে পর্যাপ্ত টাকার অভাব ছিল তার। কিন্তু বহুবছর আগে ফেলে আসা দেশের বাঙ্গালী মেয়েদের মত মন একটা নিশ্চিত আশ্রয় চাচ্ছিল। অর্থের সমস্ত চিন্তা স্বামীর উপর ছেড়ে দিয়ে সংসারে ডুবতে ইচ্ছে করছিল। বাটার ক্রসিয়েন্ট কিংবা গারলিক ব্রেড বাদ দিয়ে হলুদ আলু ভাজি দিয়ে রুটি খেতে ইচ্ছে করতো খুব। একটা ছোট্র বেণী দুলানো বাচ্চার বুকের ভেতর প্রতিনিয়ত ঘুরে বেরাচ্ছে, কিন্তু ও ছুতে পারছিলো না।কিছুই বনিবনা হচ্ছিল না যেন। এক আশ্চর্য হাহাকারে ওর ইচ্ছা করতো, চিৎকার করে সবকিছু খান খান করে দেয়।এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে সন্দেহ। মৌলির প্রায় মনেহত কৃষানের শরীরে অন্য কারো গন্ধ লেগে আছে। পাগলের মত কৃষানের শার্টে কিংবা কোটের কলারে কিছু একটা খুজত। অথচ, কত তুমুল দিনরাত কাটিয়েছিল কৃষানকে ভালোবেসে। ভেবেছিল এভাবেই একটা জীবন অনায়াসে কাটিয়ে দেয়া যাবে। তখন মনে হত বুঝি ভালোবাসার জন্য এক জীবন সম্ভবতযথেস্ট নয়। এই কথাটা ভেবে নিঃশব্দ কৌতুকময় হাসিতে ওর সারামুখ ভরে গেল। কৃষান প্রায়ই এই হাসিতে মুগ্ধ হয়ে যেত। এই হাসি নাকি ছিল ওর বাচাঁর প্রেরণা। আহা জীবন! অথচ কতদিন হয়ে গেল ওরা দুজন দুজনকে দেখেনা! এভাবেও তবু বাঁচা যায়!
আচমকা কুকুরের ডাকে মৌলির ভাবনায় ছেদ পড়লো। রোডের মাথার প্রতিবেশী ক্রিস্টালের এই কুকুরটা এমনভাবে কদিন ধরে চিৎকার করে রাতে, কেমন যেন ভয় করে। এই ভয়টা সবসময়ই তাড়া করে তাকে। ছোটবেলায় যখন গ্রামে বেড়াতে যেত, কুকুরের শব্দ শুনলেই মৌলির দাদী আশি বছরের বৃদ্ধা করিমুন্নেসা প্রচণ্ড ভয় পেতেন। যেন তেন ভয় না, মৃত্যুর ভয়। ডুকরে কেঁদে উঠে বলতেন 'যমে আমারে নিতে আইলো রে!' ঐ কান্নার শব্দ একেবারে বুকের ভেতর এসে লাগতো। পরের বছর কার্তিকের ভরা পূর্ণিমারাতে তার দাদী মারা যাওয়ার আগে নাকি বাড়ির কুকুর এভাবেই ডেকেছিল একটানা প্রতি রাতে। এই মৃত্যুর ভয়ের কারনে কি না কে জানে, মৌলির তার চরম দুঃসময়েও মরে যাবে এটা ভাবনায় কখনো আসেনি, তার সমস্ত জীবনেই বাচঁতে চেয়েছে, যে করেই হোক আরেকটি দিন বেশি বাচঁতে হবে।
কৃষানকে ভালোবেসে মৌলি প্রায় সবকিছু ত্যাগ করেছিল। দেশি কমিউনিটির সাথে উঠাবসা। নিজের দেশীয় খাবার। শাড়িতে একবার তার এক দূরসম্পর্কীয় মামা বলেছিলেন দারুণ লাগে। তখন সে মাত্র কলেজে পড়ে, তার বিরক্ত হয়ে বলার কথা ছিল-"ছি! মামা এসব কি বলছেন? আপনি আমার মামা হোন!" কিন্ত, তার বদলে সে লজ্জা পেয়েছিল, মুগ্ধতা জাগানিয়া লজ্জা! সে শাড়িতে কৃষানের অদ্ভূত লাগে দেখে সে কখনো আর পরতে চায়নি। অথচ, ওর প্রায় ইচ্ছা করতো একটা আটপৌরে শাড়ি আর কপালে একটা ছোট্ট টিপ দিয়ে কফি হাতে নিয়ে বই পড়তে! না, সে একবারের জন্যও করেনি।
তবে, জীবনে যেটা করতে পারবে কখনো মনে করেনি, সেটা সে করেছে, শেষ পর্যন্ত একা বাচঁতে শেখা। কৃষানকে ছেড়ে আসার মত কঠিন সিদ্ধান্তটা সে নিতে পেরেছিল। যে প্রেমকে বাচাঁনোর জন্য সবাইকে ছেড়েছে, নিজের কমিউনিটি কে তুচ্ছ করেছিল। সেই সম্পর্ককে অনায়াসে মুছে দিয়েছে? এটা করার জন্য অবশ্য যে ঘাত প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে গিয়েছে, সে এখন আর তা মনেকরতে ইচ্ছে করছে না। এটা মনে করে আর নিজেকে আবার কস্ট দিতে চায় না। অনেক সয়ে মৌলি নিজেকে ভালোবাসতে শিখেছে।নিজের জন্যও যে বাচাঁ যায় তা এখন সে জানে! যদিও এখনো মাঝে মাঝে ঘুম ভেংগে গেলে মাঝরাতে, তীব্র হাহাকারে ভরে থাকে সমস্ত বুক। তবু, মৌলি কেবল নিজেকে নিয়ে থাকতে পারে। একাকীত্ব এবং নিঃসঙ্গতার মধ্যে সে নিজেই নিঃসঙ্গতা বেছে নিয়েছে! এই স্বেচ্ছা নিঃসঙ্গতা বেশ স্বস্তিকর।
হঠাৎ করে টেলিফোন বেজে উঠলো। অবাক হলো মৌলি, এই গভীর রাতে ল্যান্ডফোনে কে কল করবে? দেশ থেকে না তো! বহুবছরের মধ্যে দেশ থেকে কেউ ফোন করে না। কোন খারাপ খবর? দেশের কারো প্রতি ওর টান আছে বলে মনে হয় না। প্রথম দিকে সবাইকে ও ফোন করতো। পরে বুজলো যে এটা কেবলই অভ্যস্ততা থেকে বলা, কোন টান নেই। এরপরে আর মৌলি ফোন করেনি। টেলিফোনটা বাজতে বাজতে থেমে গেল!
ঘরের ভেতরের সবকিছু ক্রমে স্পষ্ট হতে লাগলো। জানালার কার্টেন গলে কিছু আলো দেখা যাচ্ছে। এই সময়টা কি বলে সুবহে সাদিক? মৌলি ঠিক মনে করতে পারলো না। চিন্তার জোর ক্রমে কমে আসছে। ক্লান্তি এসে জমছে শরীরের শিরায়। একধরনের তন্দ্রা বোধ করছে সে, যেকোন মূহুর্তে ঘুমিয়ে পড়বে। এবার আবার মোবাইল বেজে উঠলো ভোরের নিস্তব্ধতাকে ভেংগে দিয়ে।
কলটা ধরতেই পরিস্কারভাবে ইংরেজিতে মৌলির নাম জানতে চাইলো।
~ জ্বি বলছি
~ আমি পুলিশ স্টেশান থেকে বলছি, কৃষান নামের একজনের জরুরী কন্টাক্টে তোমার নাম পাওয়া গিয়েছে। তাকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। তুমি কি আসবে?
~ সরি অফিসার, আমার প্রচণ্ড ঘুম পাচ্ছে। আমি কি ফোনটা রাখতে পারি এখন?
ফোন ছেড়ে দিয়ে মৌলি সত্যি সত্যি গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল। মনেহচ্ছে, সে বহুদিন ধরে ঘুমায়নি।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জানুয়ারি ০৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- দ্বিতীয় মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- মালয়েশিয়ায় ১৩২ জন বাংলাদেশিসহ ২০৬ জন গ্রেপ্তার
- ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- পশ্চিমবঙ্গের এক এলাকায় তাপমাত্রা উঠলো ৪৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ৮টি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট চলছে
- মে দিবসে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নতুন গন্তব্যে এমভি আবদুল্লাহ
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুই বেঞ্চে বিচার কাজ করবে আপিল বিভাগ
- আরো ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি
- "জাতীয় পার্টি কোন চাপে নির্বাচনে এসেছে তা দলটিকে পরিষ্কার করতে হবে"
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- তীব্র তাপদাহে এশিয়ার কোন দেশের কী অবস্থা!
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- "শেরে বাংলার মমত্ববোধ, ভালোবাসা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে"
- বৃষ্টি নিয়ে যে সুখবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে: ওবায়দুল কাদের
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- কী করছেন হিট অফিসার
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়