ক্ষমতা উৎখাতের পশ্চিমা রাজনীতির 'বড় শিকার' মুরসি

রাফসান গালিব
সাকিবের সেঞ্চুরিটা দেখতে পারি নাই। ওইসময় মিশরে মুরসি মারা গেছেন। দ্রুত নিউজ দিতে কিবোর্ড নিয়ে বসে গেলাম। আদালতে বিচারকের প্রশ্নবাণের মুখে অজ্ঞান হয়ে পড়েন তিনি। সেখানেই মারা গেছেন। বিবিসি আল জাজিরায় এতটুকুই আসছে তখন। দ্রুত নিউজ রেডি করে ব্রেকিং নিউজ ছেড়ে যেই টিভির সামনে আসলাম তখন সাকিবের পাশে বরাবর তিন সংখ্যা জ্বলজ্বল করছে।
সেটা দেখে একটু চিল্লাফাল্লা করে আবার বসে গেলাম, বিস্তারিত নিউজ দিতে। সেটা দিতে গিয়ে মিস করলাম লিটনের হ্যাট্রিক ছক্কা। এগুলো বুঝতেছি পরে। তখন কিন্তু মুরসির ছবিটাই ভাসতেছিল চোখে।
বিদেশে ক্ষমতা উৎখাতের পশ্চিমা রাজনীতির নিঃসন্দেহে 'বড় শিকার' মুরসি। এ মৃত্যু বিশ্ব রাজনীতির 'জঘন্যতম' ঘটনা। একটা দেশের প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে এক বছরেও ক্ষমতায় থাকতে দেয়নি পশ্চিমা শক্তি। যাদের সবার বিশেষ করে বলতে গেলে যুক্তরাষ্ট্রের পেয়ারা মিত্র হচ্ছে ইসরায়েল। ফিলিস্তিনকে কোনঠাসা করে রাখতে মিশরের সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ইসরায়েলের জন্য। যাতে দেখা যায়, গাজা সীমান্ত বন্ধে মিশরের কড়াকড়ি আরোপসহ আরও নানান কর্মকাণ্ড। সেইসঙ্গে ইসরায়েলি আগ্রাসনে মিশরের নিরব ভূমিকা।
সেখানে ফিলিস্তিনের হামাস মিত্র মুসলিম ব্রাদারহুড সমর্থিত সরকার মিসরের ক্ষমতায় চলে আসা মানে ইসরায়েলের জন্য বড় হুমকি। সেইসঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের শক্তির ওপর আঘাত মানে পুরা অঞ্চলে পশ্চিমা আধিপত্যের ওপর হুমকি। ক্ষমতায় এসেই ফিলিস্তিনিদের জন্য মিশরের রাফা সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন মুরসি।
মুরসিকে যাবজ্জীবন দেয়া হয়েছিল কাতারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের কারণে। অভিযোগ আকারে যেটি হচ্ছে, কাতারকে গোপন নথিপত্র সরবরাহ করা। হামাসকে তথ্য পাচারেরও অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে। ২০১৭ তে কাতারের সঙ্গে সৌদি আরব নেতৃত্বাধীন বাণিজ্যিক যুদ্ধটা তো সবার জানাই আছে। মূলত বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনিকে পুনর্গঠনে সহযোগিতা করে যাচ্ছিল কাতার। সেটা সহ্য হয়নি ইসরায়েলের। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব দেশ যেখানে মিশরও আছে তারা যেহেতু সবাই পারস্পরিক মিত্র এবং ব্যবসায়িক ও বাণিজ্যিক স্বার্থসহ ক্ষমতাচর্চায় যোগাযোগ রক্ষার প্রয়োজন পড়ে, ফলে সবার আক্রোশ গিয়ে পড়ে কাতারের ওপর। সেই কাতার সম্পর্কিত কারণে মুরসিকে কাঠগড়ায় তুলল মিশরের সিসি সরকার। মার্কিনি ইন্ধনে ২০১৩ সালে যিনি মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করছিলেন।
ইসলামি সরকার বলে ব্রাদারহুড সমর্থিত মুরসিকে উৎখাত করার দোহায় দেয় পশ্চিমা গোষ্ঠী। ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উত্থানে ভীত হয় তারা। বিপরীতে দেখবেন ভারতে কট্টর হিন্দু সাম্প্রদায়িক দল ক্ষমতায় আসলে বাহবা যোগায় পশ্চিমারা, আলাদাভাবে ইসরায়েল। যার ফলাফল, ফিলিস্তিন ইস্যুতে জাতিসংঘে ভারতকে দেখা যায় ইসরায়েলের পক্ষ নিতে। আদতে অর্থে এ রাজনীতি হইতেছে ইসলামি আইডোলজিরে থ্রেট বা হুমকি মনে করার পশ্চিমা শক্তির যে ঐতিহাসিক কারণ তার ধারাবাহিকতারই অংশ । সঙ্গে যুক্ত থাকে স্থানীয় পুঁজিপতিদের স্বার্থ ও ক্ষমতাবানদের ক্ষমতা আস্বাদনের লোভ।
যাক, আদালতে মুরসির এই মৃত্যুুকে হত্যাকাণ্ড না বলে আর কি বলা যাবে? গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত বৈধ একজন প্রেসিডেন্টকে জোর করে ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করা হল। এরপর বিচারের নামে আটকাবস্থায় ছয় বছর ধরে দৈনিক ২৩ ঘন্টা নির্জন সেলে বন্দি রেখে তার মৃত্যু নিশ্চিত করা হল। নিঃসন্দেহে বিশ্ব ইতিহাসে নিষ্ঠুরতম এক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে এ মৃত্যু।
আরব বসন্তের বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যের শাসক পরিবারগুলো এবং তাদের মদদদানকারী মুরুব্বি দেশগুলোর সরাসরি এক প্রতিশোধ হিসেবেও দেখা যায় এ মৃত্যুকে। নিশ্চয়ই আরব বসন্তের তরুণ-তরুণীরা সকলে মুরসির দল ব্রাদারহুডের সমর্থক ছিলেন না। এমনকি অনেকে তাদের বিরোধীও ছিল। মুরসির বিরুদ্ধে জনগণের একাংশের আন্দোলনও ছিল। কিন্তু মুরসি পপুলার ভোটে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন, এটিও ভুলে যাওয়ার সুযোগ নেই।
এই অধ্যায়ের সবচেয়ে নির্মম দিক হলো আরব বসন্তের জেরে ক্ষমতা হারানো স্বৈরাচারী শাসক হোসনে মুবারক এখনও জীবিত। অথচ আরব বসন্তের শত শত তরুণ-তরুণী এবং নির্বাচিত প্রতিনিধিরা মৃত।
সর্বশেষে, সামরিক বা সামরিক সমর্থনপুষ্ট সরকার শুধু মিশরেই না। সামরিক কর্তৃত্ববাদিতার ছায়া অনেক কথিত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মধ্যেও আছে। সেটার বিরুদ্ধে মানুষের লড়াই জারি থাকুক। বিদায়, মুরসি।
লেখক: সাংবাদিক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুন ১৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
