কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা-গ্রেফতার ছিল সাজানো!
নেতাদের আঁতাতের মাসুল দিচ্ছে বিএনপি
তারেক সালমান ও মাহমুদুল হাসান, দ্য রিপোর্ট : ব্যাপক জনসমর্থন ও সাধারণ তৃণমূলকর্মীদের আন্তরিকতা থাকা সত্ত্বেও সরকারবিরোধী আন্দোলনে একের পর এক ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। আওয়ামী মহাজোট সরকারের শাসনামলে একটি আন্দোলনেও সফলতা দেখাতে পারেনি স্বাধীনতার পর সবচেয়ে বেশি সময় দেশের শাসনভারের দায়িত্ব পালনকারী এই দলটি। আন্দোলন যখন তুঙ্গে সে সময়েও সরকারের নানা চাপ ও কৌশলের কাছে বার বার ‘ধরা’ খেয়ে ‘ব্যাকফুটে’ চলে গেছে দলটি। সে কারণে ভোটারবিহীন নির্বাচন করে সরকার গঠন করতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি আওয়ামী লীগকে।
তবে কেউ কেউ বলেছেন বিএনপির কৌশলের কাছে বরং হেরে গেছে সরকার। একটি ভোটারবিহীন নির্বাচন সম্পন্ন করার মধ্যে দিয়ে আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক ইমেজ হারিয়েছে। এই ইমেজ নিয়ে খুব বেশি পথ পাড়ি দেওয়া সম্ভব হবে না বলেও মনে করেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী মহল। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. শামসুজ্জামান দুদু দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন ১০০ ভাগ সফল হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে বিএনপি যে আন্দোলন, তার যৌক্তিকতা ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে দেশের জনগণ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে প্রমাণ করেছে।’
দুদু বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচনে তারা (সরকার) লটুপাট, ডাকাতি করে ও জাল ভোট দিয়ে কলঙ্কিত নির্বাচনের ইতিহাস তৈরি করেছে। একটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রায় ৫০০ লোক মারা গেছে, যা পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও ঘটেনি।
দুদু আরও বলেন, পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের মুখে ১৮ দলের নেতাকর্মীরা নিরস্ত্র আন্দোলন করে যাচ্ছে।
বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গে স্থায়ী কমিটির এক প্রবীণ সদস্য নাম না প্রকাশের শর্তে দ্য রিপোর্টকে বলেন, আন্দোলনে জনসমর্থন ও কর্মীর কোনো অভাব নেই বিএনপির। কিন্তু তাদের সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে এক সুতায় গেঁথে আন্দোলনের লক্ষ স্থির করে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। তাদের রাজপথে নামিয়ে দিয়ে, সরকারের পেটোয়া বাহিনীর গুলির মুখে ঠেলে দিয়ে, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের শিকারে পরিণত করে আমরা থেকেছি আরাম-আয়েসে। এটা অবশ্যই সাধারণ নেতাকর্মীদের সঙ্গে বেঈমানী।
ওই নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘নিজেদের কোটি কোটি টাকা ও সম্পদ রক্ষার জন্য সদা ব্যতিব্যস্ত থেকেছেন। সে কারণে আন্দোলনের মাঠ ছেড়ে পর্দার আড়ালে সরকারের সঙ্গে আঁতাতে ব্যস্ত থেকেছেন। কীভাবে আন্দোলনে সফল হবে বলুন?’
এদিকে আন্দোলনে ব্যর্থতার কারণ চিহ্নিত করা শুরু করেছে বিএনপি। দলীয় প্রধান খালেদা জিয়া তার বিশ্বস্ত কয়েক নেতাকে গোপনে এ ব্যাপারে একটি ‘নিরপেক্ষ ও নির্মোহ’ কেসস্টাডি করার দায়িত্ব দিয়েছেন। বিএনপি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। রিপোর্ট খালেদা জিয়ার হাতে পৌঁছানোর পর এ ব্যাপারে তিনি তার অন্য বিশ্বস্ত লোকদের দিয়ে পুনরায় যাচাই-বাছাই করবেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছাড়াও লন্ডনে অবস্থানরত দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানও দল, দলের সাংগঠনিক প্রকৃত চিত্র ও ব্যর্থ নেতাদের বিষয়ে নিজস্ব বলয়ে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। এ ব্যাপারে তারেক তার সাবেক কয়েকজন ‘প্রকৃত শুভাকাঙ্ক্ষী’ সহযোগী এমনকি তার ব্যক্তিগত স্টাফদেরও তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছেন। ইতোমধ্যেই তার হাতে কিছু তথ্য এ সব লোক বিভিন্ন মাধ্যমে পৌঁছে দিয়েছেন। যার আলোকে তিনি যাচাই-বাছাই করে এদের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ ও সচেতন থাকতে মা খালেদা জিয়াকেও কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
তারেকের নিজস্ব অনুসন্ধানের ব্যাপারে দ্য রিপোর্টের পক্ষ থেকে জানতে চাইলে যুক্তরাজ্য বিএনপির একজন শীর্ষ নেতা জানান, পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন হাতে না পেলেও দলের সাংগঠনিক ‘পোস্টমর্টেম’ ও নেতাদের দলীয় আনুগত্য সম্পর্কে কিছু চিত্র দেখে তারেক রহমান রীতিমত অবাক হয়েছেন। আংশিক চিত্র দেখেই তিনি ক্ষুব্ধ ও বিস্মিত। চিত্রে ধরা পড়েছে, তৃণমূল থেকে রাজনীতি না করেই অনেকেই দলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবিতে বহাল হয়েছেন। যাদের অধিকাংশেরই নিজের জেলা, উপজেলা বা নির্বাচনী এলাকার নেতাকর্মীদের সঙ্গেও ভালো যোগাযোগ নেই। তারা মূলত বিগত ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর বিএনপির জাতীয় কাউন্সিলের সময় অনৈতিক পন্থায় ও লেন-দেনের মাধ্যমে এ সব গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়েছেন। টাকার বিনিময়ে নেতা হয়ে এই সব নেতাই দলের কোনো কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ বা এ সব কর্মসূচিতে নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণকে সম্পৃক্ত করতে কোনো চেষ্টা বা আন্তরিকতার আশ্রয় নেননি। যার কারণে কেন্দ্রের হাজারও কর্মসূচি দীর্ঘ সময়েও তৃণমূলকে এক সুতায় গাঁথতে পারেনি।
সূত্র আরও জানায়, ২০০৯ সালের কাউন্সিলে অনেক যোগ্য, ত্যাগী নেতারা কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাদ পড়েছেন সুবিধাভোগী ও অযোগ্যদের ভিড়ে। ব্যক্তিগত লবিংয়ের মাধ্যমে এ সব অনেক অযোগ্য সুবিধাভোগী নেতা দুই থেকে তিনটি পদে নিজেদের অলঙ্কৃত করেছেন। এ ছাড়া, অঙ্গ সংগঠনের প্রধান প্রধান নেতা কমিটি বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে দলীয় ফোরামে।
বিএনপির আরেকটি সূত্র জানায়, স্থায়ী কমিটির অনেক নেতাও সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত করে চলেন এমন অভিযোগ সম্পর্কে বিএনপির চেয়ারপারসন জানতে পেরেছেন। দেশীয় রাজনীতিতে আন্দোলন-সংগ্রামের পীঠস্থান ঢাকা মহানগর নেতারা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে রাজনীতি করছেন, বিএনপিতে এ অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এবার সে অভিযোগের সত্যতা খুঁজে পেয়েছেন দলীয় হাইকমান্ড। অভিযোগ রয়েছে ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক, সদস্য সচিবসহ বেশ কয়েকজন যুগ্ম আহ্বায়ক বিএনপির প্রতি যতটা না অনুগত তার চেয়ে বেশি তারা সরকারের প্রতি আনুগত্য দেখিয়ে এসেছেন। এ কারণে তাদের কারসাজিতেই আন্দোলন সারাদেশে তুঙ্গে উঠলেও ঢাকাতে মুখথুবড়ে পড়েছে।
বিএনপি সূত্র জানায়, গত বছরের ১২ মার্চে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশের নজিরবিহীন হামলা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকাসহ দলের ১৫৩ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতারের বিষয়টিও নেতাদের সাজানো ও সমঝোতা ছিল বলে দলের হাইকমান্ড জানতে পেরেছেন। নির্বাচন কমিশনের গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের (আরপিও) বাধ্যবাধকতার কারণে ওই সময় বিএনপি জাতীয় কাউন্সিল করার লক্ষে অগ্রসর হচ্ছিল। আর দলের কাউন্সিলকে সামনে রেখেই দলীয় কার্যালয়ে পুলিশের হামলা, গুলি ও অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। পুলিশ কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে নেতাদের গ্রেফতারের সঙ্গে সঙ্গে দলের বিভিন্ন দলিল-দস্তাবেজ, গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, কাউন্সিলে অংশগ্রহণকারী সারাদেশের নেতাদের জন্য তৈরি পরিচয়পত্র নিয়ে যায় বলে বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়। এ ঘটনার পর দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে কাউন্সিলের সময় বাড়ানোর জন্য আবেদন করা হয়। এরপর দলের জাতীয় কাউন্সিল আজও হয়নি।
দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা অভিযোগ করে থাকেন, যে সব নেতার দলের গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি হারানোর ভয় ছিল, ওই হামলায় ও অফিস থেকে গণহারে গ্রেফতারের পেছনে সরকারের সঙ্গে তাদের হাত ছিল। তাদের অভিমত, হামলা ও গণগ্রেফতারের উদ্দেশ্য ছিল আহূত কাউন্সিল বাতিল করা। তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে।
সরকারের সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের আঁতাত থাকার কারণে সরকার এককভাবে নির্বাচন করার সুযোগ পেয়েছে- এমন প্রচারণা প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. শামসুজ্জামান দুদু বলেন, না, এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এটি সরকারের পক্ষের লোকদেরই ষড়যন্ত্র। মুক্তিযুদ্ধের সময়ও এ রকম ষড়যন্ত্র হয়েছিলো। যে কারণে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পর জয় পায় বাংলাদেশ। এই সরকার মানার কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে দুদু বলেন, ‘স্বৈরাচার, গণবিরোধী সব কাজই এ সরকার করছে। যেখানে জনগণের চাওয়া তুচ্ছ। এই সরকার মানলে মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করা হবে। কারণ তারা হানাদার বাহিনীর চেয়েও বর্বর কাজ করছে। জনগণের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জয় হবে। একটু সময় লাগবে। তা ছাড়া কোনো স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটাতে কেবল বিএনপিই নয়, যে কোনো সময় যে কেউ রুখে দাঁড়াতে পারে।’
(দ্য রিপোর্ট/টিএস-এমএইচ/এসবি/ এনআই/এইচএসএম/জানুয়ারি ১২, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০