রাষ্ট্র পরিচালনায় মহানবী (সা.)

মো. আব্দুস সোবহান
সার্বিকভাবে সফল এক মহান ব্যক্তিত্ব মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। প্রত্যেকটা কাজেই তাকে সফল হতে হয়েছে। কেননা তিনি তো সৃষ্টির সেরা। এখানে তিনি কীভাবে রাষ্ট্র ব্যবস্থার পত্তন করলেন সে বিষয়ে দৃকপাত করা হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে এ লেখায় দেখানো হয়েছে যখন আরবভূমি দারুণভাবে বিপন্ন, গোত্রে গোত্রে দ্বন্দ্ব ও সংঘাত চলছে অবিরাম- তখন তিনি মদিনা রাষ্ট্রের গোড়া পত্তন করেন।
প্রিয় পাঠক আপনাদের নিশ্চয় জানা রয়েছে, কখন কিভাবে রাষ্ট্রযন্ত্রের উৎপত্তি ও আবির্ভাব ঘটে। সে বিষয়টি অদ্যাবধি অমীমাংসিত রয়ে গেলেও এ বিষয়ে সকল রাষ্ট্রবিজ্ঞানী একমত যে, মানব সমাজের বৃহত্তর প্রয়োজনেই রাষ্ট্রযন্ত্রের উদ্ভব। দার্শনিক প্লেটো, এরিস্টটল ও অন্যান্য প্রখ্যাত পণ্ডিত রাষ্ট্র পরিচালনা বিষয়ক বিভিন্ন তাত্ত্বিক বক্তব্য পেশ করলেও রাষ্ট্র পরিচালনার সঙ্গে তাদের প্রত্যক্ষ কোন যোগসূত্র ছিল না এবং আমাদের জানা মতে তাদের দর্শন ও চিন্তা-চেতনার আলোকে কখনও কোথাও কোন আদর্শ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ফলে রাষ্ট্র পরিচালনা সংক্রান্ত তাদের বক্তব্য, চিন্তা-চেতনা, নীতিমালা ও দর্শন তাত্ত্বিক কাঠামো পেরিয়ে বাস্তবে রূপ লাভ করেনি। পক্ষান্তরে, সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ রাসূল হযরত মহাম্মদ (সা.) মদীনা সনদের আলোকে মদীনাতে যে ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেন, মানব জাতির ইতিহাসে এবং রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ইতিহাসে তা সর্বোত্তম জনকল্যাণমূলক আদর্শ রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে। একটি কথা এ প্রসঙ্গে মনে রাখা প্রয়োজন আমদের প্রিয় রাসূল, বিশ্বনবী, বিশ্ব মানবতার মহান আদর্শ ও মহান শিক্ষক, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-র আবির্ভাবকালীন সময়ে তাঁর প্রিয় জন্মভূমি হিজায অঞ্চলসহ সমকালীন বিশ্বের তিনটি মহাদেশ এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকা ছিল রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয়, নৈতিক, সাংস্কৃতিক ইত্যাদি সকল দিক দিয়ে পশ্চাপদতা ও পঙ্কিলতায় পরিপূর্ণ। মানবিক মূল্যবোধের বিকাশ এবং ব্যক্তিত্ব গঠনে সহায়ক কোন উপাদান তখন বিদ্যমান ছিল না। অপর দিকে হিজাযের আশপাশের নিকটবর্তী ও দূরবর্তী দেশসমূহ, যেমন-পারস্য, রোম, মিশর, ইথিওপিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে তখন রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত ছিল।
কিন্তু হিজাযে তখন রাজতন্ত্রের পরিবর্তে শায়েখতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত ছিল। অর্থাৎ সেখানে শায়খ কর্তৃক শাসিত গোত্র ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল। মক্কাকেন্দ্রিক এ গোত্রভিত্তিক শাসন ব্যবস্থাকে রাষ্ট্র বিজ্ঞানীগণ রাষ্ট্রের ঐতিহাসিক বিবর্তনের প্রথম পর্যায় হিসেবে অভিহিত করেন। ৬১০ ঈসায়ী সালে নব্যুয়ত প্রাপ্তির পর মহানবী (সা.) মক্কাকেন্দ্রিক জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং দাওয়াতের মাধ্যমে আদর্শিক প্রচার-প্রসারমূলক কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখেন। কিন্তু মক্কার বৈরি পরিবেশ, কায়েমী স্বার্থবাদীদের প্রচণ্ড বিরোধিতা, নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ও গোত্রপতিদের অসহযোগিতা, সর্বোপরি জীবনের প্রতি চরম হুমকি প্রভৃতি কারণে তিনি আল আক্বাবার শপথের আলোকে মহান আলস্নাহ্ রাব্বুল আলামীনের নির্দেশে ৬২২ সালে মক্কা হতে মদীনায় হিজরত করেন।
এ সময় মদীনাতে তিন শ্রেণির জনগোষ্ঠী বসবাস করতো। এরা হচ্ছেন- মদীনার আদিম পৌত্তলিক সম্প্রদায়, বহিরাগত ইহুদী সম্প্রদায় এবং নবদীক্ষিত মুসলিম সম্প্রদায়। মহানবী (সা.)-র হিজরতের অব্যবহিত পরে মদীনায় মুহাজির ও আনসার মিলে মোট মুসলিম সংখ্যা ছিল মাত্র কয়েকশ। পক্ষান্তরে এ সময় মদীনা নগরীর মোট জনসংখ্যা ছিল আনুমানিক ১০ হাজার, যার প্রায় অর্ধেকই ছিল ইহুদী।
তখন মদীনাকেন্দ্রিক কোন সুসংঘবদ্ধ প্রশাসনিক কাঠামো এবং কেন্দ্রীয় প্রশাসন ব্যবস্থা না থাকার কারণে উক্ত সব গোত্র প্রায়ই পারস্পরিক দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত থাকতো। রাষ্ট্র গঠনের মূল চারটি উপাদান-নির্দিষ্ট ভূখন্ড, জনসমষ্টি, সরকার ও সার্বভৌমত্বের মধ্যে প্রথম দুটি উপাদান তখন সেখানে বিদ্যমান থাকলেও শেষোক্ত দুটি উপাদান ছিল অনুপস্থিত। এমতাবস্থায় হযরত মুহাম্মদ (সা.) নিজের অবস্থান নির্ণয়, স্থানীয় অধিবাসীদের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ, পারস্পারিক সম্পর্ক ও সমঝোতা প্রতিষ্ঠা, গোত্রভিত্তিক সমাজ কাঠামোর পরিবর্তে একটি সার্বজনীন, বহুজাতিক ও বহুমাত্রিক জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং মদীনার প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার লক্ষ্যে হিজরতের প্রথম বর্ষেই মক্কা হতে আগত মুহাজির সম্প্রদায়, মদীনার আনসার সম্প্রদায়, ইহুদী ও আদিম পৌত্তলিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে একটি লিখিত দলিল সম্পাদন করেন, যা ‘কিতাবুর রাসূল’ বা ‘মদীনা সনদ’ নামে বহুল পরিচিত। এটিই পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত সনদ বা সংবিধান, যা মহানবী (সা.) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মদীনা রাষ্ট্রের শাসনতান্ত্রিক সংবিধান এবং মূল ভিত্তি।
মহানবী (সা.) মদীনা সনদ জারি করেন মদীনায় বসবাসকারী সকল জনগোষ্ঠীর উদ্দেশ্যে। এতে প্রতীয়মান হয় এ সনদ জারির পূর্বেই তিনি মদীনা রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং মদীনার সর্বময় শাসন কর্তৃত্বের অধিকারী হন। আর রাষ্ট্র প্রধান হিসাবে প্রাপ্ত ক্ষমতাবলে তিনি এ সনদ জারি করেন, নতুবা সনদ জারি করার কোন আইনগত কর্তৃত্ব তাঁর থাকে না এবং তা মেনে চলার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোরও কোন বাধ্যবাধকতা থাকে না। পারস্পরিক মতবিরোধের ক্ষেত্রে তাঁর সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করা হয় এবং তাঁকে মদীনার সর্বোচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। অন্য দিকে নাগরিকদের দায়িত্ব-কর্তব্য ও অধিকার নির্ধারণ, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং মহানবী (সা.)-র পূর্বানুমতি ব্যতীত কোন পক্ষ যুদ্ধে জড়িয়ে না পড়ার ঘোষণা, প্রকারান্তরে তাঁর চূড়ান্ত নির্বাহী কর্তৃত্বের অবস্থানকে আরও সুসংহত করেছে বলেই প্রতীয়মান হয়। সনদের ২৪তম এবং ৪৬তম ধারার আলোকে মদীনার রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে আল্লাহর সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় এবং মহানবী (সা.)-এর নিরঙ্কুশ নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব এবং রাষ্ট্র প্রধান হিসেবে তাঁর দায়িত্বভার গ্রহণের বিষয়টি সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত হয়। ফলে মদীনা সনদ মদীনায় জনকল্যাণমূলক আদর্শ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে লিখিত সংবিধানের আইনগত মর্যাদা লাভ করে। সুষ্ঠুভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার সুবিধার্থে তথা প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড সুসম্পন্ন করার লক্ষ্যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) মদীনা রাষ্ট্রের প্রশাসনকে বিকেন্দ্রীকরণ করেন। এতদুদ্দেশ্যে তিনি ১৯টি স্তর বিশিষ্ট একটি সুশৃঙ্খল প্রশাসনিক কাঠামো মদীনাবাসীকে উপহার দেন।
এগুলো হচ্ছে-
১. রাষ্ট্র প্রধানের ব্যক্তিগত বিভাগ।
২. সীলমোহর বিভাগ।
৩. ওহী লিখন বিভাগ।
৪. রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধি প্রেরণ বিভাগ।
৫. অনুবাদ বিভাগ।
৬. অভ্যর্থনা বিভাগ।
৭. দাওয়াহ্ বিভাগ।
৮. প্রতিরক্ষা বিভাগ।
৯. আল্-শুরতাহ বা নিরাপত্তা বিভাগ।
১০. সমরাস্ত্র তৈরি ও সংরক্ষণ বিভাগ।
১১. বিচার বিভাগ।
১২. বায়তুল মাল বা রাজস্ব বিভাগ।
১৩. যাকাত ও সাদাকাহ্ বিভাগ।
১৪. জনস্বাস্থ্য বিভাগ।
১৫. শিক্ষা বিভাগ।
১৬. পরিসংখ্যান বিভাগ।
১৭. নগর প্রশাসন বিভাগ।
১৮. নগর উন্নয়ন ও প্রকৌশলী বিভাগ।
১৯. স্থানীয় সরকার বিভাগ।
পরিশেষে একথা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে যে, একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে সেখানে সামাজিক সুবিচার ও অর্থনৈতিক সাম্য প্রতিষ্ঠা করা নিঃসন্দেহে মহানবী (সা.)-এর জীবনের এক চূড়ান্ত সফলতা।
লেখক: সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
.
পাঠকের মতামত:

- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
ধর্ম এর সর্বশেষ খবর
ধর্ম - এর সব খবর
