সাক্ষাৎকার
টাকা ছড়িয়ে ভোট কেনার অভিযোগ, পুনর্নির্বাচন চান মান্নান খান
সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী মান্নান খান ৫ জানুয়ারির ভোটে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামের কাছে পরাজিত হয়েছেন। দ্য রিপোর্ট- এর পক্ষ থেকে আমরা মুখোমুখি হয়েছিলাম আওয়ামী লীগের এই কেন্দ্রীয় নেতার। আলোচনায় দশম সংসদ নির্বাচন, প্রতিমন্ত্রী থাকাকালীন তার কার্যক্রমের বিষয়গুলো উঠে এসেছে। খোলামেলা কথা বলেছেন মান্নান খান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন দ্য রিপোর্টের প্রতিবেদক বাহরাম খান
দ্য রিপোর্ট : বিগত সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হয়েছেন। এর কারণ কি?
মান্নান খান : আমার নির্বাচনী এলাকা দু’টি উপজেলা নিয়ে গঠিত। এখানে ২৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ২২টি ইউনিয়নে ভোটের দিক দিয়ে আমি এগিয়ে ছিলাম; প্রায় সাত হাজার ভোটে। একটি ইউনিয়নে আমাকে পরিকল্পিতভাবে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আপনারা জানেন একজন স্বনামধন্য ভূমি ব্যবসায়ী তার পত্রিকায় আমাকে নিয়ে অপপ্রচার করেছে। সেই ব্যক্তি অসম্ভব টাকা ছড়িয়ে ভোট কিনেছে। আমার এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে দেয়নি। অনেক জায়গায় বের করে দিয়েছে।
আপনারা জানেন, বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে অন্তত একজন হলেও নৌকার ভোটার আছে। অথচ ওই ইউনিয়নের প্রতিটি কেন্দ্রে নৌকার ভোট দেখানো হয়েছে ১৮ থেকে ২০টি। বিপরীতে লাঙ্গলে ভোট দেখানো হয়েছে দুই থেকে আড়াই হাজার। এটা কী কোনো গ্রহণযোগ্য ফলাফল হতে পারে?
দ্য রিপোর্ট : বাইশটি ইউনিয়নের ভোটে এগিয়ে থাকাকে একটিমাত্র ইউনিয়নের ভোটে ফলাফল উল্টে দেওয়া সম্ভব?
মান্নান খান : সম্ভব। কারণ ভোটের ব্যবধান ছিল খুবই কম। এ কারণেই একটি ইউনিয়নের ফলাফল দিয়ে নির্বাচনের পুরো ফল উল্টে দিতে পেরেছে।
দ্য রিপোর্ট : নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করেছেন?
মান্নান খান : হ্যাঁ করেছি।
দ্য রিপোর্ট : অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন কি পদক্ষেপ নিয়েছে?
মান্নান খান : বিষয়টি নির্বাচন কমিশনে প্রক্রিয়াধীন আছে। আশা করি, কমিশন থেকে ন্যায় বিচার পাব।
দ্য রিপোর্ট : সুনির্দিষ্ট কি অভিযোগ করেছেন?
মান্নান খান : আমার আসনের সব ভোট পুনর্গণনার আবেদন জানিয়েছি। এবং অস্বাভাবিকভাবে যে সব কেন্দ্রে নৌকা প্রতীক আঠার-বিশ ভোট পেয়েছে সে সব কেন্দ্রে পুনর্নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছি।
দ্য রিপোর্ট : বাকি ২২টি ইউনিয়নে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে মনে করেন?
মান্নান খান : আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়েছে বলা যায়।
দ্য রিপোর্ট : আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় নেতা হয়ে সালমা ইসলামের মতো প্রার্থীর সঙ্গে আপনার দৃষ্টিতে সুষ্ঠু হওয়া ২২ ইউনিয়নের ভোটে কি আপনি সন্তুষ্ট?
মান্নান খান : দেখুন, মীর জাফর, মোশতাক সব দলেই কম-বেশি থাকে। আমাদের দলের অনেক নেতা প্রকাশ্যে লাঙ্গলের পক্ষে কাজ করেছেন। এগুলোতে নেতিবাচক কাজ হয়েছে। প্রার্থী বা নেতা হিসেবে আমার ঘাটতি থাকতে পারে। কিন্তু দল বা প্রতীকের সঙ্গে কোনো বেঈমানী সহ্য করা যায় না। দলের মধ্যে থেকে নিজ হাতে কুড়াল দিয়ে নৌকা ছিদ্র করা ইতিবাচক কাজ হতে পারে না।
দ্য রিপোর্ট : দলীয়ভাবে কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে?
মান্নান খান : আমার দলের সর্বোচ্চ পর্যায় বিষয়টি অবগত আছেন। তারা আমাকে একাধিকবার সতর্কও করেছেন। আমার অতীতের কার্যক্রমের কারণে কিছু ভূমিদস্যু শত্রুর ভূমিকায় কাজ করছে।
দ্য রিপোর্ট : আপনার দলের হাই-কমান্ড থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর প্রতি প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছিল বলে অনেকের আলোচনায় আমরা শুনেছি ...
মান্নান খান : জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে শ্রদ্ধা জানাই। কারণ তিনি এমন একজন নেতা যিনি তার দলের নেতাকর্মীদের জন্য নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করেন। তাই তার অনেক শত্রু। যে শক্তি বঙ্গবন্ধুকে তার দৃঢ়চেতা পথ থেকে সরিয়ে দিয়ে বাংলাদেশকে বিপথে নিতে চেয়েছিল তারাই এ সব অপপ্রচার চালান।
দ্য রিপোর্ট : আপনি নিজেই বলেছেন আপনার আসনে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। সেই হিসেবে পুরো নির্বাচন নিয়ে যে সমালোচনা চলছে তার একটি গ্রহণযোগ্যতা তো তৈরিই হয়, না কি?
মান্নান খান : আমার এলাকায় কতিপয় ষড়যন্ত্রকারী টাকার কাছে আত্মসমর্পণ করে ষড়যন্ত্র করেছে।
দ্য রিপোর্ট : তার মানে নির্বাচন কমিশন এ সব কাজে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেনি ...
মান্নান খান : আমি নির্বাচন কমিশনের প্রতি পরিপূর্ণ আস্থাশীল। তারা আমার অভিযোগ আমলে নিয়ে সঠিক ফলাফল ঘোষণা করবেন।
দ্য রিপোর্ট : নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা তো শপথ নিয়েছেন। আপনার অভিযোগ আমলে থাকলে তো কমিশন ফলাফল স্থগিত করতে পারত বা শপথ গ্রহণ স্থগিত রাখতে পারত। সে রকম তো হয়নি ...
মান্নান খান : দেখুন, কমিশনের এখনও তদন্ত করার এখতিয়ার আছে। আমি তাদের প্রতি আস্থাশীল।
দ্য রিপোর্ট : নতুন সরকার গঠন হল, আপনি কেমন দেখছেন?
মান্নান খান : জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মন্ত্রিসভা বাংলাদেশকে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে বলে আমি আশা করি।
দ্য রিপোর্ট : দলীয় দপ্তর-সম্পাদক নিয়ে বির্তকের কথা শোনা যাচ্ছে। বিষয়টা আসলে কি?
মান্নান খান : মাননীয় নেত্রী আমাকে এই পদের দায়িত্ব দিয়েছেন। এখনও আমি দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। এখানে তো কোনো বির্তকের কারণ দেখি না।
মাননীয় নেত্রী প্রতিদিন আমাকে অফিসে এসে দায়িত্ব পালনের কথা বলেছেন। আমি সেই দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। সম্প্র্রতি সংরক্ষিত মহিলা আসনের বিক্রিত ফরমে দপ্তর-সম্পাদক হিসেবেই স্বাক্ষর করেছি। নেত্রী আমাকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দপ্তর-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে যাব।
দ্য রিপোর্ট : সাংবাদিকরা আওয়ামী লীগের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরেক জনের নাম দপ্তর-সম্পাদক হিসেবে পাচ্ছে। এর কারণ কি?
মান্নান খান : এটা যিনি লিখেছেন তাকে জিজ্ঞেস করুন।
দ্য রিপোর্ট : এটা তো আপনাদের দলীয় দায়িত্ব। কোনো বিষয় নিয়ে যখন বির্তক দেখা দেয় তখন দলই এর সমাধান দিতে পারে। গঠনতন্ত্রে কি একাধিক দপ্তর-সম্পাদক হওয়ার সুযোগ আছে?
মান্নান খান : আমার জানা মতে দলীয় গঠনতন্ত্রে দপ্তর-সম্পাদকের পদ একটি। তারপরও যিনি নিজেকে দপ্তর-সম্পাদক হিসেবে দাবি করছেন তাকে প্রশ্ন করলে উত্তর পাবেন।
দ্য রিপোর্ট : আপনি গত কাউন্সিলের মাধ্যমে নেতা হয়েছেন। তাই আপনার মতামত আগে জানতে চাই ...
মান্নান খান : আমার জানা মতে দলের একটা গঠনতন্ত্র আছে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সম্মেলন হয়। সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচন অথবা মাননীয় নেত্রী সর্বসম্মতভাবে পদ বণ্টন করেন। এর বাইরে আমার কিছু বলার নেই।
দ্য রিপোর্ট : সাবেক প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আপনার নিজের মূল্যায়ন জানতে চাইব ...
মান্নান খান : নবম সংসদে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণ, কঠিন, জটিল ও দূরহতম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দিয়েছিলেন। আমি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা দিয়ে কাজ করেছি। আমি কতটুকু সফল হয়েছি, কতটুকু বিফল হয়েছি তা বিচার করার ভার আমি দেশবাসীর ওপর দিয়েছি।
আপনারা দেখেছেন হাতিরঝিলের মতো প্রকল্প ঢাকা শহরে এর আগে কেউ করতে পারেনি। কুড়িল ফ্লাই-ওভারের কাজ আপনারা দেখেছেন। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারসহ নানামুখী উন্নয়ন কার্যক্রমে ঢাকা আজ নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে।
হাতিরঝিলে গেলে মনে হয় সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডের মতো কোনো দেশের রাস্তায় আছি আমরা।
সাইনবোর্ড লাগিয়ে জমি ব্যবসার অবৈধ কারবারের লাগাম টেনেছি। এতদিনে অনেক কৃষি জমি শেষ হয়ে যেত। আমাদের বাস্তবমুখী কার্যক্রমের কারণে তা অনেকাংশে রোধ হয়েছে।
দ্য রিপোর্ট : ড্যাপ (DAP) ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান তো বাস্তবায়ন হল না ...
মান্নান খান : আপনাকে ধন্যবাদ এই বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন করার জন্য। কারণ, আমার মন্ত্রীত্ব থাকাকালীন সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে এই কাজটির অগ্রগতি করার চেষ্টা করেছি। ড্যাপ প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে কথা বলেছি। ১৬ কোটি মানুষের বসবাস উপযোগী বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য ঊর্ধ্বমুখী বসবাস ব্যবস্থা অর্থাৎ বিশ থেকে পঞ্চাশ তলা বিল্ডিং তৈরির মাধ্যমে কৃষি জমিকে বাঁচানোর পরিকল্পনা আমরা করেছি।
ড্যাপ কোনো এক সরকার বা একক কোনো কাজ নয়। এর জন্য সবার আগ্রহ উদ্দীপক মনোভাব দরকার। কারণ ডিটেলস এরিয়া প্ল্যান একদিনে বাস্তবায়ন সম্ভব না।
(দ্য রিপোর্ট/বিকে/এইচএসএম/সা/জানুয়ারি ২০, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০