মাইকেল মধুসূদন দত্ত
বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগের প্রবর্তক
বীরেন মুখার্জী
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ধীর, অলস ও একমাত্রিক জীবন-যাত্রার তাল-ছন্দ ভেঙে বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহ ও সংগ্রামের সূচনা করেন কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। উনিশ শতকের প্রথমভাগে বেঙ্গল নবজাগরণের সূচনালগ্নে, অকুণ্ঠচিত্তে নবজাগরণের ধর্ম স্বীকার করলেন রাজা রামমোহন রায় আর পণ্ডিত বিদ্যাসাগর হয়ে উঠলেন মানবমন্ত্রে সঞ্জীবিত। অপরদিকে ডিরোজিও সত্য-সুন্দর দার্শনিক ব্যাখ্যা দিয়ে নবজাগরণে সক্রিয়দের অন্তর্লোকে জ্বেলে দিলেন তীব্র আলো। এদের অন্যতম ঋত্বিক হিসেবে মধুসূদন দত্ত তেজ ও বীর্যের সম্মিলন ঘটিয়ে কাব্য রচনায় ব্রতী হলেন। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সাহিত্যের মেলবন্ধন ঘটিয়ে সমৃদ্ধ করে তুললেন বাংলা সাহিত্যভাণ্ডার। বলা যায়, অহল্যা উদ্ধারের মতো নির্জীব বাংলা সাহিত্যকে সব ধরনের কূপমণ্ডুকতা থেকে উদ্ধার করে তাতে প্রাণসঞ্চার করেন তিনি। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ‘যুগত্রাতা’ হিসেবে তাকে তাই সহজেই শনাক্ত করা যায়। তার বিদ্রোহ আদর্শিক অর্থেই। কারণ নিরুত্তাপ, নিস্তরঙ্গ দেশী বাংলা ভাষায় তিনি যোগ করেছেন অদৃষ্টপূর্ণ আলো, হৃদয়ের অভাবনীয় তাপ আর আন্তর্জাতিকতার ঢেউ। একমাত্র মধুসূদন দত্তই অবলীলায় শিল্পের জন্য শিল্প বা কবিতার জন্য কবিতা চর্চা করেছেন।
উনিশ শতকের অবিভক্ত বাংলায় পাশ্চাত্য ভাষা, সাহিত্য ও রাজনীতির প্রভাব সমাজ-সাহিত্যে ব্যাপক আলোড়ন তোলে। পাশ্চাত্য সাহিত্য-সমাজের ভাবাদর্শের সঙ্গে বাঙালীর সামাজিক, রাজনীতিক, ধর্ম ও সাহিত্যাদর্শ সাংঘর্ষিক হওয়া সত্ত্বেও প্রকৃতিপ্রদত্ত শক্তি, প্রতিভা এবং অসাধারণ আত্মপ্রত্যয় নিয়ে সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটাতে এগিয়ে আসেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। এ নবীন কবি বিদেশী সাহিত্য থেকে নানা উপকরণ সংগ্রহ করে মাতৃভাষাকে পরিপুষ্ট করলেন, গাম্ভীর্য ও ভাববৈচিত্র্যে বাংলাভাষাকে সমৃদ্ধ করে তুলতে সচেষ্ট হলেন। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে এটাই বোঝাতে সক্ষম হলেন যে, বাংলাভাষায় কেবল ‘বাঁশির মৃদুমধুর গুঞ্জরণ’ অথবা ‘বেণু-বীণানিক্কণ’ ধ্বনিত হয় না, প্রতিভাবান লেখকের হাতে এ ভাষা প্রস্ফুটিত পুষ্পের মতো ফুটে ওঠে।” তিনি প্রমাণ করেছেন ‘বাংলাভাষা নির্জীব নয়, সজীব ভাবধারার বাহন হতে পারে, দৃঢ়তা ও সম্ভাব্যতায়। বাংলা ভাষা যে-কোনো উন্নত ভাষার সমকক্ষ।’ তার সমকালে বাংলা গদ্যের শক্তি আবিষ্কার করেন রামমোহন, বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার এবং পরে বঙ্কিমচন্দ্র; আর মধুসূদন আবিষ্কার করেন বাংলা কাব্য-সাহিত্যের অন্তর্নিহিত শক্তি।
মাইকেলের এই আবিষ্কারের মূলে ছিল পশ্চিমের শক্তিশালী শিক্ষা ও সভ্যতার সংঘাত যা নব্যশিক্ষিত বাঙালী যুবকদের চেতনায় নবযুগের উন্মেষ ঘটায়। এটি ছিল সাহস, সংস্কারমুক্ত ও বন্ধন ছিন্ন করার যুগ। মধুসূদন দত্ত এই যুগের ধর্মে আকৃষ্ট হয়ে তার ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। যে কারণে ইংরেজ বা ইউরোপীয় শিক্ষা তাকে প্রভাবান্বিত করলেও বাঙালী সত্তা তার মন থেকে মুছে ফেলতে পারেনি। বিদেশী শিক্ষা ও সভ্যতার মূল ভাবাদর্শ যেমন রাজা রামমোহন রায় গ্রহণ করেছিলেন তেমনি একইভাবে সেই আদর্শের সঙ্গে বাঙালী মতাদর্শের সম্মিলনে তিনি ‘বাংলা কাব্যে’ অভাবনীয় যুগান্তর ঘটালেন। হোমার-মিলটন থেকে কাব্যরস সংগ্রহ করে রচনা করলেন বাংলা সাহিত্যে অমর কাব্যকর্ম।
আধুনিক বাংলা কাব্য রচনায় ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’ মাইকেল মধুসূদনের অমর কীর্তি। তার ছন্দ সৃষ্টি শুধু যে ভাষা ও ছন্দের একটা আমূল পরিবর্তনই এনে দিল তা নয়, এই নির্মিতির সঙ্গে বাংলা সাহিত্যে গুপ্তযুগেরও অবসান সূচিত হয় বলে কাব্যবোদ্ধারা মনে করেন। তিনি গ্রিক মিথ ও মহাকাব্য এবং ভারতীয় পুরাণের সংমিশ্রণে রচনা করলেন সম্পূর্ণ আধুনিক ধারার মহাকাব্য ‘মেঘনাদবধ’। এই মহাকাব্য কবি প্রতিভার পূর্ণ বিকাশের সাক্ষ্যবহন করছে। তার অমিত্রাক্ষর ছন্দেরও পূর্ণ পরিণতি ঘটে এই মহাকাব্যের মধ্য দিয়ে। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছন্দমুক্তি নিয়ে কঠোর তপস্যা করেছিলেন। ছন্দমুক্তি সম্পর্কে তার দৃঢ়তা ও প্রত্যয় ধরা পড়ে ‘তিলোত্তমাসম্ভব কাব্যে’র উৎসর্গপত্র মঙ্গলাচরণে। নতুন এ ছন্দ ব্যবহারের কৈফিয়ৎ হিসেবে তিনি লেখেন ‘আমার বিলক্ষণ প্রতীতি হতেছে যে, এমন কোনো সময় অবশ্যই উপস্থিত হবে, যখন এ দেশের সর্বসাধারণ জনগণ, ভগবতী বাগদেবীর চরণ হতে, মিত্রাক্ষর স্বরূপ নিগড় ভগ্ন দেখে চরিতার্থ হবেন।’ আধুনিক কাব্য সাহিত্যের বর্তমানের রূপ-ঐশ্বর্য কবির এই ভবিষ্যদ্বাণীর সফলতারই সাক্ষ্যবাহী হিসেবে পাঠকের অন্তরে জেগে থাকে।
প্রকৃতির নেপথ্যে বিধানই যুগ-পরিবর্তনে নেপথ্য ভূমিকা পালন করে। প্রকৃতির কার্য কখনো অসম্পূর্ণ থাকে না, প্রকৃতির এটাই নিয়ম। মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তন না করলেও অন্য কেউ হয়তো নিশ্চয়ই এটি করতেন। কিন্তু মধুসূদনের প্রতিভার অন্যতম উপাদান ছিল বৈপ্লবিক মনীষা, তাই দুঃসাধ্য সাধন তার পক্ষেই সম্ভব হয়েছিল। একটি জাতির ইতিহাসে যখন নতুন যুগের অভ্যুদয় ঘটে তখন অনেকেই এটি স্বীকার করতে চান না। মাইকেলের ক্ষেত্রেও এমনটি ঘটেছিল। বিদ্যাসাগর, প্যারীচরণ সরকারের মতো পণ্ডিতরাও প্রথমে ভাষার এ বিপ্লবকে স্বীকার করতে ইতস্তত করেছিলেন। তবে পরবর্তীকালে বঙ্কিমচন্দ্র, হেমচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, শ্রীঅরবিন্দ প্রমুখ বিশিষ্ট মনীষী মধুসূদনের অমিত্রাক্ষর ছন্দ-প্রবর্তনের প্রচেষ্টার ব্যাপক প্রশংসা করেন। মধুসূদন সৃষ্ট ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’র উদ্ভাবনা মধুসূদনকে যেমন যশের অধিকারী করেছে, তেমনি বাংলা সাহিত্যে বেজে উঠেছিল ছন্দের এক নব অভিযানের দুন্দুভি। কবি সমালোচক বুদ্ধদেব বসু লিখেছিলেন “মাইকেলের যতি স্থাপনের বৈচিত্র্যই বাংলা-ছন্দের ভূত-ঝাড়ানো জাদুমন্ত্র। কী অসহ্য ছিল ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল’-র একঘেঁয়েমি, আর তার পাশে কী আশ্চর্য মাইকেলের যথেচ্ছ-যতির উর্মিলতা। যতিপাতের এ বৈচিত্র্যের সঙ্গে সঙ্গেই যে ছন্দের প্রবহমানতা এসে অন্তহীন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিল।”
অমিত্রাক্ষর ছন্দের মতো, মধুসূদন ‘চতুর্দশপদী’ কবিতার প্রবর্তন করেন। এ ছাড়া গীতিকবিতা, পত্রকাব্য, নাটক, রোমান্টিকতা, ভাষা ও ছন্দ নির্মাণে তিনি ছিলেন আধুনিক। সাহিত্যজীবনের শুরুতে বিদেশী অর্থাৎ ইংরেজি ভাষার প্রতি তার আগ্রহ তৈরি হলেও মাতৃভাষা বাংলাকেই আকুল আবেগে তিনি জড়িয়ে ধরেছেন। এ ভাষাকে নতুন গতিপথে চালনা করে বুঝিয়ে দিয়েছেন মাতৃভাষার প্রতি তার মমতা কত গভীরে প্রোথিত। ‘বঙ্গভাষা’ শীর্ষক সনেটে তিনি স্বীকার করেছেন ‘মাতৃভাষা রূপ খনি পূর্ণ মনিজালে।’ মধুসূদনের প্রতিটি চতুর্দশপদী কবিতার পঙক্তিতে বাংলা ভাষা, দেশ, বাংলার প্রকৃতি ও বাঙালী ঐতিহ্যের প্রতি আনুগত্যের ইঙ্গিত বহন করে। ‘সাংসারিক জ্ঞান’ শীর্ষক চতুর্দশপদীতে কাব্যপ্রীতির পরিণতি ও তার প্রতিক্রিয়া তিনি ব্যক্ত করেছেন এভাবে ‘কি কাজ বাজায়ে বীণা, কি কাজ জাগায়ে/সুমধুর প্রতিধ্বনি কাব্যের কাননে?/কি কাজ গরজে ঘন কাব্যের গগণে/মেঘরূপে, মনোরূপ ময়ূরে নাচায়ে?’ জীবনের অন্তহীন জটিলতা, জাগতিক টানাপড়েন আর আত্মসঙ্কটই কবিকে বাধ্য করেছে ‘কবি’র মতো প্রশ্নশীল সনেট রচনায়; যেখানে তিনি প্রকৃত কবির স্বভাব নির্ণয়ের চেষ্টা করেছেন। তিনি প্রশ্ন করেছেন, ‘কে কবি কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,/শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,/সেই কি সে যম-দমী?’ আবার নিজেই উত্তর দিয়েছেন, ‘সেই কবি মোর মতে, কল্পনাসুন্দরী/ যার মনঃ কমলেতে পাতেন আসন,/অস্তগামী-ভানু-প্রভাব-সদৃশ বিতরি/ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ কিরণ।’ এই কবিতার প্রথম সর্গ আধুনিক কাব্য সমালোচকেরা ‘কবিতার সংজ্ঞা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। তবে নির্দ্ধিধায় বলা যায়, মধুসূদন দত্ত বাংলা কবিতাকে মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছেন। ‘একই সঙ্গে তিনি ধ্রুপদী ও আধুনিক ধারার কাব্যচর্চা করেছেন। এই ধ্রুপদী আধুনিকতার সব রকম বৈশিষ্ট্যই যেমন মহাকাব্যে, তেমনি তার সনেটগুচ্ছেও অস্তিত্বমান।’ বলা যায় মধুসূদন সৃষ্ট সব সাহিত্যকর্মই আধুনিক। মধ্যযুগের বাংলা পয়ার ও ত্রিপদী ছন্দের শৃংখলে বন্দী বাংলা কবিতাকে মুক্ত করে তার উপর অমিত্রাক্ষরের (blank verse) বন্যাপ্রবাহ ছিল যেমন কবির নতুন সৃষ্টি, তেমনি সব ধরনের সাম্প্রদায়িকতা ও অপশক্তির বিরুদ্ধে তার শক্ত অবস্থান নির্ণয় করা যায়, ‘বুড়ো শালিখের ঘাড়ে রো’ ইত্যাদি প্রহসনমূলক রচনার মধ্য দিয়ে। অথচ তিনি যখন ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যে রাবণের কণ্ঠে ঘোষণা দেন ‘জন্মভূমি রক্ষাহেতু কে ডরে মরিতে?/যে ডরে ভীরু সে মূঢ় শতধিক তারে’; তখন এ উচ্চারণ শুধু একজন পরাক্রমশালী লঙ্কেশ্বর রাবণের থাকে না হয়ে ওঠে এক দেশপ্রেমিক ভাগ্য বিড়ম্বিত কবির বাস্তবতা।
১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ী গ্রামে ‘বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগ-প্রবর্তক’ এই কবি জন্মগ্রহণ করেন। আধুনিক ছন্দ সৃষ্টি ছাড়াও অন্তর্জীবন এবং অন্তরঙ্গ ভাবজগতের যে পরিচয় বিধৃত আছে তার সাহিত্যকর্মে, সে জন্যই তিনি সাহিত্যের আকাশে চিরদিন জেগে থাকবেন।
বীরেন মুখার্জী : কবি, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক।
পাঠকের মতামত:
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট