মধুসূদনের কবিতা পাঠের অনিবার্য নিমন্ত্রণ
মিরাজ মোহাইমেন
ফিরে আসল মাইকেল মধুসূদনের জন্মদিন। এর মানে হচ্ছে অন্তত কিছুদিন মধুসূদনকে নিয়ে কবিতাপ্রেমীদের মন উচাটন হবে। ব্যাপকভাবে পঠিত হবে তার সৃজনরাজ্য। সেখানে আমিও স্বেচ্ছা-নিমন্ত্রিত। ক’দিন বাদে আবার তাঁকে নিয়ে আলোচনার পশরা ফুরিয়ে আসবে। এভাবেই একটা জোয়ার ভাটার টান অবধারিতভাবে অব্যাহত। প্রারম্ভ ও যবনিকা ব্যতিরেকে কোনোকিছুই হয় না,- এ প্রত্যয় সৃদৃঢ় আমাদের। বুকে হাত রেখে বলতে পারি, আমাদের তরুণরা যেভাবে মধুসূদনকে নিয়ে চর্চা করে, তাতে মধুসূদনকে যথার্থ মূল্যায়ন করা হয় না। এ কারণে দু’টি কবিতাসমেত নিবেদনের ডালি নিয়ে পাঠকের সামনে হাজির হয়েছি। কবি যেভাবে কবিতা রচনা করেন তা নিয়ে এন্তার আলোচনা রয়েছে। আমরা সে-দিকে যাব না। অন্য একদিন এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোকপাতের সুযোগ থাকছে। মূল কথা পাড়ার আগে আসুন কবিতা দু’টি পড়ে নিই এবং সদর দরোজা দিয়ে প্রবেশ করি আলোচনায়।
১. আমাদের পঠিতব্য সামনের প্রথম কবিতাটি হচ্ছে-
মিত্রাক্ষর
বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,
লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে
মিত্রাক্ষররূপ বেড়ি! কত ব্যথা লাগে
পর’ যবে এ নিগড় কোমল চরণে–
স্মরিলে হৃদয় মোর জ্বলি উঠে রাগে
ছিল না কি ভাবধন, কহ, লো ললনে,
মনের ভাণ্ডারে তার, যে মিথ্যা সোহাগে
ভুলাতে তোমারে দিল এ তুচ্ছ ভূষণে?
কি কাজ রঞ্জনে রাঙি কমলের দলে?
নিজরূপে শশিকলা উজ্জ্বল আকাশে!
কি কাজ পবিত্রি’ মন্ত্রে জাহ্নবীর জলে?
কি কাজ সুগন্ধ ঢালি পারিজাত-বাসে?
প্রকৃত কবিতা রূপী কবিতার বলে,–
চীন-নারী-সম পদ কেন লৌহ ফাঁসে?
-যেকালে এ কবিতা রচনা করেছেন মাইকেল মধুসূদন, সেকালে কবিতায় বেড়ি দেওয়া অব্যাহত ছিল। এই বেড়িটা মূলত পয়ারের। তখন কেউ পদ রচনা করলে অবশ্যই তাকে লিখতে হতো পয়ারের বিধিবদ্ধ নিয়মে। আর এটাতে ভাব প্রকাশ যথার্থভাবে প্রতিফলিত হতো না। প্রতি পদের শেষে অন্তমিল বা মিত্রাক্ষর হতে হবেই এমন বিধিবদ্ধ নিয়ম নিয়ে তাঁর যাবতীয় শ্লেষ বর্তমান কবিতায়। চীনা নারীদের পায়ে যেমন লৌহজুতা পরিধান করানো হতো- সেরূপ নিয়মের যাঁতাকলে কবিতার ভাবকে যেন শাসন করা হতো। এই নিয়মের নিগড় তাঁকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। তারই চূড়ান্ত ফল ফ্রিভার্স চিন্তা। যেটা অমিত্রাক্ষর রূপে চিহ্নিত হল- সেদিকে ঝোঁক নিয়ে তার পরীক্ষা সম্পন্ন করলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত। কবিতার প্রয়োজনেই ছন্দ শাসিত হবে- এই আপ্ত বাক্যের ফলাফল মেঘনাদবধ মহাকাব্য। ছন্দের প্রয়োজনে কবিতা নয়। এখানে এভাবেই প্রমাণ করা হল কবিতার ইতিহাস টেকনিকের ইতিহাস। তিনি প্রকৃতপক্ষে স্বভাবকবি নন, কবিতাকে তিনি নির্মাণ করেছেন সচেতন প্রয়াসে। তার সৃজন ডালি এ কথারই সাক্ষ্য দেবে ব্যাপকভাবে। ভাষা নদী স্রোতের মতো বহমান। এ ভাষার গতিপথকে রোধ করা বাঞ্ছনীয় নয়। প্রতিবন্ধকতা তাই কবিকে ক্ষেপিয়ে তোলে বলেই উচ্চারণ করেন- বড়ই নিষ্ঠুর আমি ভাবি তারে মনে,/লো ভাষা, পীড়িতে তোমা গড়িল যে আগে/মিত্রাক্ষররূপে বেড়ি!- যিনি ভাষাকে প্রথম তৈয়ার করেছিলেন তিনি কি মিত্রাক্ষরের বেড়ি দিয়েই এটা গড়ে ছিলেন (?) এই জিজ্ঞাসা তৎকালের প্রচলিত কবিতার কৃৎকৌশল নিয়ে। কেননা ভালো ইংরেজি জানার কারণে তিনি ইংরেজি কবিতা পড়েছেন অনেক, লক্ষ্য করেছেন ওই ভাষার কবিতা ও কবিকুলের ইতিহাস। পরে মিল্টনে আরক্ত হয়ে ঝুঁকে পড়লেন ফ্রি ভার্সে পদ রচনায়। তিনি প্রকৃত পক্ষে বিপ্লবী। একটা চূড়ান্ত বিপ্লব সাধন করলেন তিনি এভাবে। মুক্তি দিলেন বাঙলা কবিতাকে বেড়ি থেকে। পরবর্তীকালের কবিরা তাঁর এই সাহসে স্পর্ধিত হয়েছে, কবিতা রচনার একটা নতুন রাস্তা খুঁজে পেয়েছেন। এখানেই মধুসূদনের সার্থকতা। একথা স্মরণযোগ্য-- যে-কোনো সাহিত্য ও শিল্প আন্দোলনের পিছনে কোনো দেশ ও জাতির অনিবার্য ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাটা বিরাজ করে যা নতুন স্বপ্ন, নতুন চেতনা ও নতুন বুদ্ধিবৃত্তির সূচনা করে, যার উত্তাপে নতুন কবিতা ও সাহিত্যের জন্ম হয়৷ এগুলো আকাশ থেকে পড়ে না, অথবা কাউকে বা কোনো গোষ্ঠীকে বিখ্যাত করার জন্য এমনি-এমনি এসে হাজির হয় না৷ বাংলাদেশের কবিতার ইতিহাস তাই বলে৷ কবিতার পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে তাই কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখেছেন,
“আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে
প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে
বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে
বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে৷
নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে
লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে৷”
বাংলা ভাষার মাধুর্য, তার লালিত্য মাইকেলকে মুগ্ধ করে বলেই, এর লিরিক্যাল এটিটিউট পছন্দসই বলেই তিনি এর প্রযত্নের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন। এ কারণে এক বিতাতেই শুধু নয়, অসংখ্য কবিতায় তিনি তুলে এনেছেন সঙ্গীতের কথা৷ এই সঙ্গীত শব্দটা মাইকেল মধুসূদন দত্তর অনেক প্রিয় ছিল৷ তিনি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ীতে জন্মগ্রহণের মধ্য দিয়ে যে সঙ্গীতযাত্রা করেছিলেন তা আজো আমাদের কবিতাকে সম্মৃদ্ধ করেছে৷ ঊনিশ শতকের একজন বাঙালী কবি হিসেবে মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার সীমানা ছাড়িয়ে বহুপথ পাড়ি দিয়েছিলেন৷ তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার জনক ছিলেন বলেই তার পক্ষে সম্ভব হয়েছে কবিতায় বৈচিত্র্য তুলে আনা৷ তা না হলে আমাদের কবিতা পড়ে থাকত অন্ধকারের আড়ালে৷ বাংলা সাহিত্যে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রচলন করার জন্যও তিনি বিখ্যাত৷ ‘কপোতাক্ষ নদ’ তাঁর বিখ্যাত চতুর্দশপদী কবিতা৷ যে কবিতায় তিনি জীবনের সঙ্গীতকে তুলে এনেছেন পরম মমতায়। এই আধুনিক কবির কবিতায় সঙ্গীত এসেছে ছন্দিত মায়াবী আলোয়৷ অসাধারণ একজন কবি৷ বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারা সৃষ্টির এবং সে নতুন ধারাকে পুঁজি করে এগিয়ে যাবার জয়গান তিনি গেয়ে গেছেন৷ এখানেই তরুণের জন্যে রয়েছে লুক্কায়িত সাহস।
২. এই পর্বে আমাদের দ্বিতীয় কবিতাটি হচ্ছে-
কবি
কে কবি— কবে কে মোরে? ঘটকালি করি,
শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন,
সেই কি সে যম-দমী? তার শিরোপরি
শোভে কি অক্ষয় শোভা যশের রতন?
সেই কবি মোর মতে, কল্পনা সুন্দরী
যার মনঃ-কমলেতে পাতেন আসন,
অস্তগামি-ভানু-প্রভা-সদৃশ বিতরি
ভাবের সংসারে তার সুবর্ণ-কিরণ।
আনন্দ, আক্ষেপ ক্রোধ, যার আজ্ঞা মানে
অরণ্যে কুসুম ফোটে যার ইচ্ছা-বলে;
নন্দন-কানন হতে যে সুজন আনে
পারিজাত কুসুমের রম্য পরিমলে;
মরুভূমে— তুষ্ট হয়ে যাহার ধেয়ানে
বহে জলবতী নদী মৃদু কলকলে!
মাইকেল মধুসূদন দত্ত আধুনিক বাংলা সাহিত্যের এক ক্ষণজন্মা কবি৷ প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সাহিত্য রসের অপরূপ সমন্বয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলা সাহিত্যে এক স্বতন্ত্রধারার সৃষ্টি করেছেন৷ আধুনিক ভাবনায় পরিশীলিত কবিসত্তায় যেমন দেশপ্রেম, মানবিকতা, নারীর স্বাতন্ত্র্যবোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তেমনি সামাজিক বৈষম্য নিরসনের আহ্বান অত্যন্ত জোরালো৷ মহাকবির স্বতন্ত্র কাব্যরীতি, বিষয়বস্তু ও দৃষ্টিভঙ্গি আজও আমাদের কাছে সমান প্রাসঙ্গিক৷ অমর কাব্যকীর্তির জন্য তিনি বাঙালীর হৃদয়ে চির অম্লান হয়ে থাকবেন৷ কবিতার অনন্য স্রোতস্বিনী সুখ গড়ে চলা কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তাই ওই কবিতায় কবির সংজ্ঞা প্রযুক্ত করেছেন। ‘শবদে শবদে বিয়া দেয় যেই জন’- এই কাজটি কম কঠিন কাজ নয়। জীবনানন্দ দাশে যার একটা ব্যাখ্যা পাওয়া যায়-‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি’। এই ‘কেউ কেউ’য়ের মধ্যে প্রবেশ করতে কত না জীবনপাত করতে হয়েছে অসংখ্য কবিকে। প্রকৃত কবিই চিহ্ণিত করতে পারেন- প্রকৃত কবিতার পথ। ভাবের সংসারে সুবর্ণ কিরণ ছড়াতে না পারলে কবির জীবনে সার্থকতা থাকে না। কবির কাজটা আসলে কী সেই মতামত প্রতিফলিত হয়েছে বর্তমান কবিতাটিতে। কবিতার করণ-কৌশল যুতসই-ভাবে আয়ত্ত করেই চরণসমূহ প্রস্ফুটিত করেছেন। মাইকেল একটা দুঃসাহস, একটা বিস্ময়ের নাম।
তাঁর কর্মযজ্ঞ অবশ্যই তাঁকে বাংলা কবিতায় অনিবার্য করে রাখবে। তরুণের সামনে আরও অনেককাল আদর্শ হয়ে থাকবেন এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায়। কেননা বাংলা কবিতায় তাঁর দার্ঢ্য গুণ সঞ্চারের প্রয়াস বৃথা যায় নি । এ প্রয়াসে পরবর্তীকালে যুক্ত হয়েছেন কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩), যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত (১৮৮৭-১৯৫৪), মোহিতলাল মজুমদার (১৮৮৮-১৯৫২), সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০)। এ ধারাকে সার্থক করে তুলেছেন কবি ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪) এবং কবি আজীজুল হক, আবদুল মান্নান সৈয়দ প্রমুখ এই ধারারই কবি।
লেখক : প্রাবন্ধিক ও আলোচক।
পাঠকের মতামত:
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট