আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চোখে গণজাগরণ মঞ্চ
সালেক খোকন : ৫ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের এক বছর পূর্ণ হল। যাঁদের আত্মত্যাগের কারণে এ দেশটা স্বাধীন হয়েছে, দেশের জন্য যাঁরা হারিয়েছেন নিজের অঙ্গটি কিংবা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তেমনি কয়েকজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার চোখে কেমন ছিল গণমানুষের আন্দোলনে রূপ নেওয়া- গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন? আসুন, দেশমাতৃকার জন্য জীবনবাজী রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া মহান মুক্তিযোদ্ধাগণের মুখ-নিসৃত অভিব্যক্তিগুলো আমরা জানি :
আমাদের আলাপ হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মান্নান আলীর সঙ্গে। ৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৫নং সেক্টরের ভোলাগঞ্জ সাব সেক্টরের ছাতক থানা অপারেশনের সময় সম্মুখ যুদ্ধে সুরমা নদীর তীরে পাকিস্তানী সেনাদের পুতে রাখা মাইনের আঘাতে উড়ে যায় তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ। তাঁর সারা-শরীরেও বিদ্ধ হয় স্প্লিন্টার। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন সম্পর্কে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করতেই আজ পথে নেমেছে তরুণরা। বিয়াল্লিশ বছর পর মানুষের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে এই গণজাগরণ মঞ্চ। মুক্তিযোদ্ধাদের মনের কষ্টের কথাগুলোই বলছে তারা। তাই তাদের প্রতি আমাদের দোয়া ও সহযোগিতা থাকবে সব সময়। তবে তথাকথিত রাজনৈতিক বলয়ের বাইরেই সব সময় তাদের থাকতে হবে।’
আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা জি এম জুলফিকার। ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৬নং সেক্টরের লালমণিরহাট বড়খাতা রেলস্টেশনের কাছাকাছি পাকিস্তানীদের পঁচিশ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট দখলের সময় এম-ফোরটিন মাইনের বিস্ফোরণে তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি উড়ে যায়। শরীর ও মুখে লাগে অসংখ্য স্প্লিন্টার। বর্তমানে হুইল চেয়ারেই তাঁর সঙ্গি। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন তাঁর কাছে স্বাধীনতার পক্ষে নতুন প্রজন্মের জেগে ওঠা। তাঁর ভাষায়, ‘এই ছেলেরা সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে সত্য সত্যই থাকে। দেরীতে হলেও সত্য একদিন জাগ্রত হয়- এটাই তার প্রমাণ। ভেবেছিলাম এদের বিচার হবে না। গণজাগরণ মঞ্চ আমাকে আশাবাদী করেছে। এখন আমি মইরা গেলেও এদেশে এদের বিচার হইবেই।’
কেউ কেউ তো এটাকে ‘নাস্তিক’দের আন্দোলনও বলার চেষ্টা করেছে-- এমন প্রশ্ন শুনে মুক্তিযোদ্ধা জুলফিকার নিজেকে ধরে রাখতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল তাঁদেরও তো তখন বলা হতো ইসলামের শক্রু। মুক্তিযোদ্ধারা ধর্ম মানে না এমন কথাও আমাদের শুনতে হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরাও আল্লাহু আল্লাহু বলেছি, গুলি খাইলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলেছি, সুরা কেরাত পরেছি, নামাজ পরেছি। আমরাও তো মুসলমানের পেটে জন্ম নিয়েছি। যারা এমন কথা বলে তারাই তো ধর্মটাকে বিকৃত করেছে। নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে ধর্মকে।’
৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। শাহবাগে জড় হতে থাকে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ। সবার কণ্ঠে ছিল একটি দাবী, রাজাকারের ফাঁসী চাই। ছবি : লেখক
১৯৭১সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জাহাঙ্গীর খান ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নম্বর-৬৫৭৮১০৩। ২৮ নভেম্বর ১৯৭১তারিখে ২নং সেক্টরের হালুয়াঘাট অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতের কনুয়ের হাড়ের কিছু অংশ উড়ে যায় এবং কয়েকটি গুলি লাগে তলপেটে। ওই হাতটিতে অপারেশন হয়েছে মোট ২৬বার। হাতটা ঝুলেছিল কোনো-রকম। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকারীদের প্রতি দোয়া করে তিনি বলেন, ‘এই গণজাগরণ না হলে এদের বিচার করা যেত না। কাদের মোল্লার ফাঁসীও হতো না। তাই যে যাই বলুক গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন আজ ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আনোয়ার হোসেন খান যুদ্ধ করেছেন ১১নং সেক্টরে। ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে হালুয়াঘাট দখলের সময় এক সন্মুখ যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি এসে লাগে তাঁর ডান পায়ে। ফলে ওই পায়ের হাঁটুর নীচের অংশ মারাত্মকভাবে জখম হয়। তাঁর বড় ভাই আক্তারুজ্জামানও গিয়েছিলেন যুদ্ধে। তাঁদের মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার অপরাধে রাজাকারদের সহযোগিতায় পাকিস্তানীরা হত্যা করে তাঁর ৫ ও ৭ বছরের দুই ভাই চান্নু ও পান্নুকে। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে এই বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘আমার ছোট ভাইকে যাদের সহযোগিতায় মারা হয়েছিল তাদের বিচার তো আরও আগেই করা উচিত ছিল। বিয়াল্লিশ বছর পর হলেও এদের বিচার হচ্ছে এটা ভেবেই শান্তি পাই। এ জন্য আমি মন থেকে দোয়া করি গণজাগরণ মঞ্চের তরুণদেরকে।’ গণজাগরণ মঞ্চের স্লোগান প্রসঙ্গে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, “জয় বাংলা স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। এটা উচ্চারণ করলেই কেউ আওয়ামী লীগের হয়ে যায় না। এটা তো জিন্দাবাদের দেশ না। জিন্দাবাদের বিরুদ্ধেই তো আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমানও নিজেও ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছিলেন। তাই এটি বাঙালীর স্লোগান।”
আমাদের কথা হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের সঙ্গে। ১২ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ১১নং সেক্টরের মির্জাপুর থানা অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের রাইফেলের একটি গুলি তাঁর বাম হাতের জয়েন্টে লেগে পেছন দিয়ে বেরিয়ে যায়। এতে তাঁর হাতটি পুরোপুরি অকেজো হয়ে যায়। শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে আনন্দে চোখ ভিজে যায় এ বীরের। তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সব রাজাকারের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তোমরা নিশ্চয়ই সজাগ থাকবে। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে থেকো। মনে রেখো বিচার না হলেও খুনি খুনিই থাকে, রাজাকার থাকে রাজাকারই। এদের সম্পর্কে তোমরা সব সময় সর্তক থেকো।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইউনুছ চৌধুরী (ইনু) যুদ্ধ করেছেন ৩নং সেক্টরে। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ভৈরব ব্রিজের কাছে এক অপারেশনে স্প্লিন্টারের আঘাত লাগে তাঁর কপালে। স্বাধীন দেশে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভালো লাগার অনুভূতি জানতে চাই আমরা। উত্তরে এই বীর বলেন, ‘যখন দেখি কণ্ঠ আকাশে তুলে নতুন প্রজন্ম জয় বাংলা স্লোগান তুলছে তখন মনটা ভরে যায়। বিয়াল্লিশ বছর পরে হলেও রাজাকারদের বিচারের জন্য গণজাগরণ মঞ্চের তরুণরা যখন আন্দোলন গড়ে তোলে- তখন বুকটা ভরে ওঠে।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে যুক্ত হয় সাংস্কৃতিক দলগুলোও। ছবি : লেখক
স্বাধীনতার জন্য এক চোখ হারিয়েছেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাজির আহমদ চৌধুরী। ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৪নং সেক্টরের জকিগঞ্জের আটগ্রাম ডাকবাংলো অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি তাঁর ডান চোখের পাতার নীচ দিয়ে ঢুকে নাকের হাড় ভেঙ্গে বাম পাশের গাল দিয়ে বেরিয়ে যায়। ফলে নষ্ট হয়ে যায় তাঁর ডান চোখটি। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবীতে গড়ে ওঠা শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে নাজির বলেন, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সৎ সাহস তারা দেখিয়েছে। তাই তারা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। তাদের আন্দোলন দেখে শান্তি পেয়েছি। মনে হয়েছে স্বাধীন এ দেশটাকে নতুন প্রজন্ম সত্যি অনেক দূর নিয়ে যাবে।’
কথা বলি আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহীমের সঙ্গে। ৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ফেনীর ছাগলনাইয়ায় এক সন্মুখ যুদ্ধে মাইনের আঘাতে তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ উড়ে যায়। রক্তের সাথে তখন ঝরঝর করে পড়ছিল হাড়ের ভেতরের মজ্জাগুলো। পায়ের রগগুলো ঝুলে ছিল শেকড়ের মতো। পরে ওই পায়ের হাঁটুর নীচ পর্যন্ত কেটে ফেলা হয়। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুরনো দোসরদের বিরুদ্ধে এ প্রজন্ম আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ করছে। আমরা যা পারিনি তারা তা করে ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে। তাই তাদের মাথার ওপর ছায়ার মতো থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের দোয়া।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সিরাজুল ইসলাম যুদ্ধ করেছেন ৫নং সেক্টরে। ১৭ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে সুনামগঞ্জের বৈশারপাড় গ্রামে পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতে মারাত্মক জখম হয়। ফলে তাঁর ডান হাতটি অকেজো হয়ে যায়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে চোখ ভিজে যায় এ বীর মুক্তিযোদ্ধার। নতুন প্রজন্ম দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এমনটাই বিশ্বাস তাঁর। তাই চোখেমুখে আলো ছড়িয়ে তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ সবার ঊর্ধ্বে দেশ। তোমরা দেশের জন্য কাজ করবে সততার সঙ্গে। স্বাধীনতার পক্ষে থাকবে। তবেই দেশ এগিয়ে যাবে। স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে তোমরা সর্বদা সজাগ থেকো।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে পিছিয়ে ছিল না শিশুরাও। ছবি : লেখক
আমাদের সঙ্গে কথা হয় আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ লোকমান হাকিমের। ৬ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৭ নং সেক্টরের মোহনপুর ত্রিশুলা ক্যাম্প অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের আর্টিলারির স্প্লিন্টারের আঘাতে জখম হয় তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি। স্বাধীন দেশে ভালোলাগার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যখন তরুণরা একত্রিত হয়েছে, তখন বুকটা ভরে গেছে। এটা তো করার কথা ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের। সেটি করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। ফলে নতুন প্রজন্ম নতুন করে দেশের ইতিহাস জানতে পারছে।”
১৯৭১ সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফরিদ মিয়া ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নং-৩৯৫৩৭৭২। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার কসবা উপজেলায় এক সম্মুখযুদ্ধে তিনি মারাত্মকভাবে গুলিবিদ্ধ হন। মাথাসহ তাঁর শরীরে আঘাত হানে পাকিস্তানী সেনাদের ২৮টি গুলি। এতে তাঁর বাম পায়ের হাঁটুর নীচ থেকে কেটে ফেলা হয়। তাঁর সারা শরীর প্লাস্টারে আবৃত থাকে প্রায় আড়াই বছর। শরীরের বিভিন্ন অংশে লাগানো হয় কৃত্রিম পাত। তিনি হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন।
নতুন প্রজন্মের দেশপ্রেম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যেসকল তরুণরা পথে নেমেছে তাদের তো কেউ কিছু বলে দেয়নি। অন্যায় হচ্ছে দেখে তারা প্রতিবাদ করেছে। অহিংস আন্দোলন গড়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করে পূর্বসূরীরা যে ভুল করেছে, তারা তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। দেশপ্রেমের এর চেয়ে বড় উদাহরণ আর কী হতে পারে।’
বুকভরা আশা নিয়ে তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসার বোধটুকু থাকলেই এ জাতি এগিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছি। পরবর্তী প্রজন্মের দায়িত্ব স্বাধীন এ দেশটাকে সারা বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করা। তবেই স্বাধীনতা স্বার্থক হবে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা মনে করেন, যতদিন এদেশের সকল যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি না হবে ততদিন পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিতে হবে গণমানুষের মাঝে। কেননা এটি শুধু একটি আন্দোলন নয়, এটি আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ।
সালেক খোকন : গবেষক ও প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০