আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চোখে গণজাগরণ মঞ্চ

সালেক খোকন : ৫ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের এক বছর পূর্ণ হল। যাঁদের আত্মত্যাগের কারণে এ দেশটা স্বাধীন হয়েছে, দেশের জন্য যাঁরা হারিয়েছেন নিজের অঙ্গটি কিংবা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তেমনি কয়েকজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার চোখে কেমন ছিল গণমানুষের আন্দোলনে রূপ নেওয়া- গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন? আসুন, দেশমাতৃকার জন্য জীবনবাজী রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া মহান মুক্তিযোদ্ধাগণের মুখ-নিসৃত অভিব্যক্তিগুলো আমরা জানি :
আমাদের আলাপ হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মান্নান আলীর সঙ্গে। ৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৫নং সেক্টরের ভোলাগঞ্জ সাব সেক্টরের ছাতক থানা অপারেশনের সময় সম্মুখ যুদ্ধে সুরমা নদীর তীরে পাকিস্তানী সেনাদের পুতে রাখা মাইনের আঘাতে উড়ে যায় তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ। তাঁর সারা-শরীরেও বিদ্ধ হয় স্প্লিন্টার। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন সম্পর্কে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করতেই আজ পথে নেমেছে তরুণরা। বিয়াল্লিশ বছর পর মানুষের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রতিষ্ঠিত করেছে এই গণজাগরণ মঞ্চ। মুক্তিযোদ্ধাদের মনের কষ্টের কথাগুলোই বলছে তারা। তাই তাদের প্রতি আমাদের দোয়া ও সহযোগিতা থাকবে সব সময়। তবে তথাকথিত রাজনৈতিক বলয়ের বাইরেই সব সময় তাদের থাকতে হবে।’
আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা জি এম জুলফিকার। ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৬নং সেক্টরের লালমণিরহাট বড়খাতা রেলস্টেশনের কাছাকাছি পাকিস্তানীদের পঁচিশ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট দখলের সময় এম-ফোরটিন মাইনের বিস্ফোরণে তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি উড়ে যায়। শরীর ও মুখে লাগে অসংখ্য স্প্লিন্টার। বর্তমানে হুইল চেয়ারেই তাঁর সঙ্গি। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন তাঁর কাছে স্বাধীনতার পক্ষে নতুন প্রজন্মের জেগে ওঠা। তাঁর ভাষায়, ‘এই ছেলেরা সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে সত্য সত্যই থাকে। দেরীতে হলেও সত্য একদিন জাগ্রত হয়- এটাই তার প্রমাণ। ভেবেছিলাম এদের বিচার হবে না। গণজাগরণ মঞ্চ আমাকে আশাবাদী করেছে। এখন আমি মইরা গেলেও এদেশে এদের বিচার হইবেই।’
কেউ কেউ তো এটাকে ‘নাস্তিক’দের আন্দোলনও বলার চেষ্টা করেছে-- এমন প্রশ্ন শুনে মুক্তিযোদ্ধা জুলফিকার নিজেকে ধরে রাখতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল তাঁদেরও তো তখন বলা হতো ইসলামের শক্রু। মুক্তিযোদ্ধারা ধর্ম মানে না এমন কথাও আমাদের শুনতে হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরাও আল্লাহু আল্লাহু বলেছি, গুলি খাইলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলেছি, সুরা কেরাত পরেছি, নামাজ পরেছি। আমরাও তো মুসলমানের পেটে জন্ম নিয়েছি। যারা এমন কথা বলে তারাই তো ধর্মটাকে বিকৃত করেছে। নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে ধর্মকে।’
৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। শাহবাগে জড় হতে থাকে নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ। সবার কণ্ঠে ছিল একটি দাবী, রাজাকারের ফাঁসী চাই। ছবি : লেখক
১৯৭১সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জাহাঙ্গীর খান ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নম্বর-৬৫৭৮১০৩। ২৮ নভেম্বর ১৯৭১তারিখে ২নং সেক্টরের হালুয়াঘাট অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতের কনুয়ের হাড়ের কিছু অংশ উড়ে যায় এবং কয়েকটি গুলি লাগে তলপেটে। ওই হাতটিতে অপারেশন হয়েছে মোট ২৬বার। হাতটা ঝুলেছিল কোনো-রকম। গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকারীদের প্রতি দোয়া করে তিনি বলেন, ‘এই গণজাগরণ না হলে এদের বিচার করা যেত না। কাদের মোল্লার ফাঁসীও হতো না। তাই যে যাই বলুক গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন আজ ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আনোয়ার হোসেন খান যুদ্ধ করেছেন ১১নং সেক্টরে। ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে হালুয়াঘাট দখলের সময় এক সন্মুখ যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি এসে লাগে তাঁর ডান পায়ে। ফলে ওই পায়ের হাঁটুর নীচের অংশ মারাত্মকভাবে জখম হয়। তাঁর বড় ভাই আক্তারুজ্জামানও গিয়েছিলেন যুদ্ধে। তাঁদের মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার অপরাধে রাজাকারদের সহযোগিতায় পাকিস্তানীরা হত্যা করে তাঁর ৫ ও ৭ বছরের দুই ভাই চান্নু ও পান্নুকে। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে এই বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘আমার ছোট ভাইকে যাদের সহযোগিতায় মারা হয়েছিল তাদের বিচার তো আরও আগেই করা উচিত ছিল। বিয়াল্লিশ বছর পর হলেও এদের বিচার হচ্ছে এটা ভেবেই শান্তি পাই। এ জন্য আমি মন থেকে দোয়া করি গণজাগরণ মঞ্চের তরুণদেরকে।’ গণজাগরণ মঞ্চের স্লোগান প্রসঙ্গে তিনি অকপটে তুলে ধরেন নিজের মতামতটি। তাঁর ভাষায়, “জয় বাংলা স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। এটা উচ্চারণ করলেই কেউ আওয়ামী লীগের হয়ে যায় না। এটা তো জিন্দাবাদের দেশ না। জিন্দাবাদের বিরুদ্ধেই তো আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমানও নিজেও ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছিলেন। তাই এটি বাঙালীর স্লোগান।”
আমাদের কথা হয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের সঙ্গে। ১২ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ১১নং সেক্টরের মির্জাপুর থানা অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের রাইফেলের একটি গুলি তাঁর বাম হাতের জয়েন্টে লেগে পেছন দিয়ে বেরিয়ে যায়। এতে তাঁর হাতটি পুরোপুরি অকেজো হয়ে যায়। শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে আনন্দে চোখ ভিজে যায় এ বীরের। তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সব রাজাকারের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তোমরা নিশ্চয়ই সজাগ থাকবে। তোমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে থেকো। মনে রেখো বিচার না হলেও খুনি খুনিই থাকে, রাজাকার থাকে রাজাকারই। এদের সম্পর্কে তোমরা সব সময় সর্তক থেকো।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইউনুছ চৌধুরী (ইনু) যুদ্ধ করেছেন ৩নং সেক্টরে। ১৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ভৈরব ব্রিজের কাছে এক অপারেশনে স্প্লিন্টারের আঘাত লাগে তাঁর কপালে। স্বাধীন দেশে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভালো লাগার অনুভূতি জানতে চাই আমরা। উত্তরে এই বীর বলেন, ‘যখন দেখি কণ্ঠ আকাশে তুলে নতুন প্রজন্ম জয় বাংলা স্লোগান তুলছে তখন মনটা ভরে যায়। বিয়াল্লিশ বছর পরে হলেও রাজাকারদের বিচারের জন্য গণজাগরণ মঞ্চের তরুণরা যখন আন্দোলন গড়ে তোলে- তখন বুকটা ভরে ওঠে।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে যুক্ত হয় সাংস্কৃতিক দলগুলোও। ছবি : লেখক
স্বাধীনতার জন্য এক চোখ হারিয়েছেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাজির আহমদ চৌধুরী। ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৪নং সেক্টরের জকিগঞ্জের আটগ্রাম ডাকবাংলো অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের একটি গুলি তাঁর ডান চোখের পাতার নীচ দিয়ে ঢুকে নাকের হাড় ভেঙ্গে বাম পাশের গাল দিয়ে বেরিয়ে যায়। ফলে নষ্ট হয়ে যায় তাঁর ডান চোখটি। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবীতে গড়ে ওঠা শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে নাজির বলেন, ‘অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সৎ সাহস তারা দেখিয়েছে। তাই তারা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। তাদের আন্দোলন দেখে শান্তি পেয়েছি। মনে হয়েছে স্বাধীন এ দেশটাকে নতুন প্রজন্ম সত্যি অনেক দূর নিয়ে যাবে।’
কথা বলি আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহীমের সঙ্গে। ৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ফেনীর ছাগলনাইয়ায় এক সন্মুখ যুদ্ধে মাইনের আঘাতে তাঁর ডান পায়ের কিছু অংশ উড়ে যায়। রক্তের সাথে তখন ঝরঝর করে পড়ছিল হাড়ের ভেতরের মজ্জাগুলো। পায়ের রগগুলো ঝুলে ছিল শেকড়ের মতো। পরে ওই পায়ের হাঁটুর নীচ পর্যন্ত কেটে ফেলা হয়। বর্তমানে তিনি কৃত্রিম পায়ে চলাফেরা করেন।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুরনো দোসরদের বিরুদ্ধে এ প্রজন্ম আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ করছে। আমরা যা পারিনি তারা তা করে ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে। তাই তাদের মাথার ওপর ছায়ার মতো থাকবে মুক্তিযোদ্ধাদের দোয়া।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সিরাজুল ইসলাম যুদ্ধ করেছেন ৫নং সেক্টরে। ১৭ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে সুনামগঞ্জের বৈশারপাড় গ্রামে পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে তাঁর ডান হাতে মারাত্মক জখম হয়। ফলে তাঁর ডান হাতটি অকেজো হয়ে যায়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে তরুণ প্রজন্মের জেগে ওঠা দেখে চোখ ভিজে যায় এ বীর মুক্তিযোদ্ধার। নতুন প্রজন্ম দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এমনটাই বিশ্বাস তাঁর। তাই চোখেমুখে আলো ছড়িয়ে তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘ সবার ঊর্ধ্বে দেশ। তোমরা দেশের জন্য কাজ করবে সততার সঙ্গে। স্বাধীনতার পক্ষে থাকবে। তবেই দেশ এগিয়ে যাবে। স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে তোমরা সর্বদা সজাগ থেকো।’
গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে পিছিয়ে ছিল না শিশুরাও। ছবি : লেখক
আমাদের সঙ্গে কথা হয় আরেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ লোকমান হাকিমের। ৬ নভেম্বর ১৯৭১ তারিখে ৭ নং সেক্টরের মোহনপুর ত্রিশুলা ক্যাম্প অপারেশনের সময় পাকিস্তানী সেনাদের আর্টিলারির স্প্লিন্টারের আঘাতে জখম হয় তাঁর ডান পায়ের গোড়ালি। স্বাধীন দেশে ভালোলাগার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যখন তরুণরা একত্রিত হয়েছে, তখন বুকটা ভরে গেছে। এটা তো করার কথা ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের। সেটি করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। ফলে নতুন প্রজন্ম নতুন করে দেশের ইতিহাস জানতে পারছে।”
১৯৭১ সালে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফরিদ মিয়া ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। আর্মি নং-৩৯৫৩৭৭২। ২১ অক্টোবর ১৯৭১ তারিখে ২নং সেক্টরের ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার কসবা উপজেলায় এক সম্মুখযুদ্ধে তিনি মারাত্মকভাবে গুলিবিদ্ধ হন। মাথাসহ তাঁর শরীরে আঘাত হানে পাকিস্তানী সেনাদের ২৮টি গুলি। এতে তাঁর বাম পায়ের হাঁটুর নীচ থেকে কেটে ফেলা হয়। তাঁর সারা শরীর প্লাস্টারে আবৃত থাকে প্রায় আড়াই বছর। শরীরের বিভিন্ন অংশে লাগানো হয় কৃত্রিম পাত। তিনি হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন।
নতুন প্রজন্মের দেশপ্রেম সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে শাহবাগে যেসকল তরুণরা পথে নেমেছে তাদের তো কেউ কিছু বলে দেয়নি। অন্যায় হচ্ছে দেখে তারা প্রতিবাদ করেছে। অহিংস আন্দোলন গড়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করে পূর্বসূরীরা যে ভুল করেছে, তারা তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। দেশপ্রেমের এর চেয়ে বড় উদাহরণ আর কী হতে পারে।’
বুকভরা আশা নিয়ে তরুণ প্রজন্মের উদ্দেশে তিনি বললেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসার বোধটুকু থাকলেই এ জাতি এগিয়ে যাবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছি। পরবর্তী প্রজন্মের দায়িত্ব স্বাধীন এ দেশটাকে সারা বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করা। তবেই স্বাধীনতা স্বার্থক হবে।’
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা মনে করেন, যতদিন এদেশের সকল যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি না হবে ততদিন পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিতে হবে গণমানুষের মাঝে। কেননা এটি শুধু একটি আন্দোলন নয়, এটি আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ।
সালেক খোকন : গবেষক ও প্রাবন্ধিক
পাঠকের মতামত:

- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- নাটোরে মাইক্রোবাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬
- পাকিস্তানকে উড়িয়ে র্যাঙ্কিংয়ে জোড়া সুখবর পেল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট: মানবতার সেবায় স্থায়ী দান
- ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শেষ হয়নি: ইসরাইলি সেনাপ্রধান
- দুদকের পক্ষে এতো দুর্নীতির শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব না : বিচারক
- মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় তদন্তের দাবি জামায়াতের নায়েবে আমিরের
- নিহতের সংখ্যা কম দেখানোর কোনো কারণ নেই: প্রেস সচিব
- ফ্যাসিস্ট শক্তি উত্থানের শঙ্কায় মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা: মির্জা ফখরুল
- শক্তিশালী পাসপোর্টের র্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
- সিঙ্গাপুরের প্রতিনিধিদল বার্ন ইনস্টিটিউটে
- সরকার যেতে বললে চলে যাব: শিক্ষা উপদেষ্টা
- মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩১
- চোখের জলে শেষবিদায়, চিরনিদ্রায় শায়িত পাইলট তৌকির
- পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
- সামরিক খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত
- ৯ ঘণ্টা আটকে থাকার পর মাইলস্টোন ছাড়লেন দুই উপদেষ্টা
- সরকার দায়িত্বশীল আচরণ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেত না: নাহিদ
- গণতন্ত্রপন্থি সহযোদ্ধাদের শান্ত-সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
- "এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয় বিএনপি"
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
- সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
- মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় ইআবি ভিসির শোক
- উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২০, চিকিৎসাধীন ১৭১
- ৭ শিশু এতটাই পুড়েছে যে শনাক্তই করা যায়নি
- মরদেহের পরিচয় শনাক্তে লাগবে ডিএনএ পরীক্ষা
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উত্তরার বিমান দুর্ঘটনার খবর
- মাইলস্টোনে হতাহত পরিবারের পাশে থাকার আহ্বান বেগম খালেদা জিয়ার
- তাদের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
- উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: শেষ হলো উদ্ধার অভিযান
- প্রথম কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- দাম কমলো স্বর্ণের
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
মুক্তমত এর সর্বশেষ খবর
মুক্তমত - এর সব খবর
