‘বইমেলা হোক বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত’

কবির হুমায়ূনের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৮ এপ্রিল লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে। স্নাতকোত্তর পাঠ শেষে কর্মজীবন শুরু নজরুল ইনস্টিটিউটে। পাশাপাশি সাংবাদিকতা। ২০০৩ সালে চলে যান চীনের রাজধানী পেইচিংয়ে। প্রথমে কিছুকাল পেইচিং ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচারাল ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন। তারপর পেইচিং সেন্ট্রাল একাডেমি অব ড্রামায়। সেখানে পাঠ নেন চলচ্চিত্র পরিচালনা বিষয়ে। ২০০৮ সালের শেষদিকে দেশে ফিরে প্রবল প্রতিবন্ধকতার মুখে পেশা হিসেবে নির্বাচন করেন চীনাদের সঙ্গে দোভাষীর কাজ। সেটাও ভালো না লাগায় বর্তমানে কাজ করছেন একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকীয় বিভাগে। নব্বই দশকের অন্যতম কবি; কবির হুমায়ূনের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৭। এর বাইরে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উন্মুক্ত গদ্যগ্রন্থ-৩৯ পূর্ব হোয়া হুথং। কবিরের কবিতা চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
বইমেলা, সাংবাদিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। কবির হুমায়ূনের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন হোসেন শহীদ মজনু
এবার মেলায় বই আসেনি কেন?
প্রথম কথা হলো- বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলাকে ঘিরে বই প্রকাশের যে উদ্যোগ, এতে আমার খুব বেশি আগ্রহ নেই। বছরের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বই প্রকাশের কথা নয়। যেহেতু বই একটি পণ্য; এর চাহিদা বছরজুড়ে রয়েছে। সুতরাং বছরজুড়ে বই প্রকাশ শ্রেয়। বাংলাদেশে প্রকাশনা এখনও শিল্প হয়ে উঠেনি। ফলে কিছু মৌসুমি প্রকাশক ফেব্রুয়ারি মাসে টাকা কামানোর ধান্দায় এ লাইনে ভিড় জমান। এবারের বইমেলায় আমার দুটি গ্রন্থ প্রকাশের কথা ছিল; ঐতিহ্য ও ভাষাচিত্র থেকে। গত বছরের মাঝামাঝি পাণ্ডুলিপি তৈরির কাজও শেষ করেছিলাম। কিন্তু ওই সময় যেভাবে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে, ভেবেছিলাম এবারের মেলাও ভেস্তে যাবে। তবে জানুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর হঠাৎ করে যেভাবে দেশে স্থিরতা ফিরতে শুরু করেছে, তা আশা জাগানিয়া। যাই হোক, এখন আর নতুন করে বই দুটি প্রকাশের ইচ্ছা নেই। মেলা শেষ হলে বছরের মাঝামাঝি বই দুটি প্রকাশের উদ্যোগ নেব।
প্রকাশনার কোনো উল্লেখযোগ্য ঘটনা থাকলে বলুন।
এবার নতুন করে কিছু ঘটেনি। বরং প্রকাশক পেয়েও আমি নিজ থেকেই পিছপা হয়েছি। একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে, প্রকাশকরা কবিতার বই প্রকাশে আগ্রহ দেখান কম। কারণ, কবিতার বই বিক্রি হয় অল্প। প্রকাশনা যেহেতু একটি বাণিজ্য, কোনো প্রকাশক চাইবে না বিনিয়োগ করা অর্থ জলে যাক। প্রকাশকদের সঙ্গে আমার বিরোধ নেই। বাংলাদেশে পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। প্রচুর পাঠক বিচিত্র ধরনের গদ্য পড়তে চায়। সুতরাং কোনো লেখক যদি মোটামুটি একটি ভালো বিষয়ের ওপর গদ্য রচনা করে পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন, তবে প্রকাশক পেতে অসুবিধা হয় না। শখের লেখকদের প্রকাশক পেতে হয় না। তারা নিজ থেকেই উল্টো অর্থ নিয়ে প্রকাশকের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেন। এই যে ব্যবস্থা এটি বাংলাদেশের প্রকাশনায় পেশাদারিত্ব সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে কীভাবে বই ছড়িয়ে দেওয়া যায় বলে আপনি মনে করেন।
বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটি দেশ। সুতরাং এই ছোট্ট দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে বই ছড়িয়ে দেওয়া খুব সহজ। একাডেমির বইমেলায় গেলে শত শত প্রকাশক দেখতে পাওয়া যায়। সারা বছর এদের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায় না। আমার বিবেচনায় বই কীভাবে প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা প্রকাশকদের ভাবনা, লেখকদের নয়। আমাদের দেশে হাতেগোনা যে ১০-১২টি পেশাদারি প্রকাশনা সংস্থা রয়েছে তারা কিন্তু ঠিকই প্রান্তিক পর্যায়ে বই পৌঁছে দিচ্ছে। যারা মৌসুমি প্রকাশক তাদের এ সব নিয়ে ভাববার কথা নয়। পণ্যের বিপণন পদ্ধতি না জানা থাকলে পণ্য বাজারজাত করা কঠিন। আমাদের দেশে অধিকাংশ প্রকাশকদের বিপণন ব্যবস্থা সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা নেই। একটা উদাহরণ দেই, যে কোনো দেশে একটি গ্রন্থ প্রকাশের আগে বাজার যাচাই করে দেখা হয় গ্রন্থটি প্রকাশ করলে কতকপি বিক্রি হবে। তেমন কিছু বাংলাদেশে কখনও করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। সঙ্গে একটি বই প্রকাশের পর প্রচারের যে ব্যবস্থা তাও বাংলাদেশে দেখা যায় না। তাহলে প্রান্তের মানুষ জানবে কী করে? আর প্রান্তে বই ছড়িয়ে দেওয়াই বা কী করে সম্ভব? আমাদের সবকিছু মেলাকেন্দ্রিক এক মাসের। তারপর আর খবর নেই। এর ব্যতিক্রম বর্তমানে প্রথমা প্রকাশনী। এ সংস্থাটি বছরজুড়ে বই প্রকাশ করে। আর নতুন একটি বই প্রকাশ করার পর প্রচারমাধ্যমে তা তুলেও ধরে। ফলে প্রথমার বই খুব সহজে প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। পেশাদারি মনোভাব থাকলে অন্য প্রকাশকরাও সেটা করতেন বলে আমার মনে হয়।
মেলায় বই কেনার পরিকল্পনা নিয়ে বলুন।
শুধু এই বছর নয়, প্রায় প্রতিবছরই আমি মেলা থেকে খুব কমসংখ্যক বই কিনি। কারণ, মেলায় আমার পছন্দের বই তেমন একটা খুঁজে পাই না। প্রতিমাসে বই কেনার জন্য আমার আলাদা বাজেট থাকে। সেই মতে প্রতিমাসেই আমি আমার পছন্দের বই কিনি। এবার মেলা থেকে কী কী বই কিনব, এখনও স্পষ্ট করে জানি না। তবে আমি বাংলাদেশের কবিতা নিয়ে সম্প্রতি গবেষণা করতে শুরু করেছি। গবেষণার প্রয়োজনে যদি কোনো বই মেলায় চোখে পড়ে কিনব। বাসায় স্থানের অভাব। যেনতেন বই আর কেনার সুযোগ নেই। সৈয়দ আলী আহসান, ফররুখ আহমেদ, আহসান হাবীব এদের কাব্যসমগ্র আমার সংগ্রহে নেই। এই গ্রন্থগুলো গবেষণার প্রয়োজনে এবারকার বইমেলা থেকে কিনব।
বইমেলার স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যে বইমেলা হয়, তার সঙ্গে তুলনা করলে বলতে হয় আমাদের বইমেলার যে আদল তা নিতান্তই পাড়ামহল্লার মেলার মতো। সুতরাং স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টিকে আমি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখছি। এখন উচিত, বইমেলাকে বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা। মেলা আয়োজন করুক প্রকাশকদের কোনো সংস্থা। তাহলে এই সম্প্রসারণ একটি ভালো বইমেলায় রূপ নিলেও নিতে পারে। বাংলা একাডেমির কাজ হলো- গবেষণা কাজ পরিচালনা করা। কিন্তু সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, মেলা আয়োজন করা ছাড়া বাংলা একাডেমির আর কোনো কাজ নেই। মেলার স্থান সম্প্রসারণ করলেই চলবে না, এটিকে একটি মানসম্পন্ন বইমেলার আদল দিতে হবে। আশা করি প্রকাশকরা এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেবেন।
কেন লেখেন?
এই প্রশ্নটি শুনলে আমার হাসি পায়। উল্টো প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে- আপনি কেন ভাত খান? কেন ঘুম যান? কেন চাকরি করেন? সহজ কথায় বলছি, যদি মাস্তানি করা শিখতাম তবে মাস্তানি করতাম। এতে দুই-চার টাকা আয় রোজগার হতো। যদি ব্যবসা-বাণিজ্য জানতাম তবে তাই করতাম। ওসব আমি জানি না। শিখেছি লিখতে। ফলে লিখি। কাউকে উদ্ধার করতে আমি লিখি না। কিংবা সমাজকে সংস্কারের জন্যও লিখি না। মনের আনন্দে লিখি। সেই আনন্দ যদি অন্যের মনে কিছুটা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয় তবে বাড়তি পাওনা। এর বেশি কিছু নয়। আমি আর কিছু শিখিনি ফলে লিখি।
লেখালেখির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
প্রথম পরিকল্পনা হলো- অন্তত আরও পাঁচ বছর বেঁচে থাকা। ইদানীং আমার মনে হচ্ছে যে কোনো সময় মারা যাব। অর্থাৎ মৃত্যুচিন্তা আমার ভেতরে প্রবলভাবে ক্রীড়া করছে। যদি পাঁচ বছর টিকে যাই তবে তিনটি উপন্যাস লিখব। এর জন্য আমি সব তথ্য উপকরণ সংগ্রহ করেছি। আর ত্রিশের দশক থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত বাংলাদেশের কবিতায় ভাষার বিবর্তন কীভাবে সংঘটিত হয়েছে- এ বিষয়টি নিয়ে একটি বৃহৎ গবেষণা কাজ শেষ করা। এর বাইরে কথাসাহিত্য নিয়ে কিছু গবেষণামূলক কাজ করারও ইচ্ছা রয়েছে। দেখা যাক কতক্ষণ আয়ু পাওয়া যায়।
সাংবাদিকতা করছেন; আপনি কি মনে করেন সাংবাদিকতা লেখালেখির ক্ষতি করে অথবা লেখালেখিতে সুবিধা পাওয়া যায়?
দেখুন, সাংবাদিকতাকে আমি স্রেফ পেশা হিসেবে বিবেচনা করি। বাংলাদেশে লেখালেখি করে বেঁচে থাকা অসম্ভব। দুই-একটি ব্যতিক্রম উদাহরণ মূল বক্তব্য হতে পারে না। জীবন এবং জীবিকার প্রয়োজনে আপনাকে কাজ করতে হবে অর্থাৎ চাকরি কিংবা ব্যবসা করতে হবে। যদিও লেখালেখি খণ্ডকালীন কোনো কাজ নয়। এটিও সম্পূর্ণ পেশাদারি একটি কাজ। কিন্তু বাংলাদেশে এটিকে পেশা হিসেবে নেওয়া অসম্ভব। আরেকদিকে যারা সাংবাদিকতা করেন তারা তো মূলত লেখালেখির মধ্যেই থাকেন। সুতরাং সাংবাদিকতা কেন লেখালেখির ক্ষতি করবে? বরং সুবিধা হওয়ারই কথা। যার প্রমাণ মার্কেজ, সমরেশ বসু, শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ। বাংলাদেশের প্রধান কবিদের অনেকে সাংবাদিক ছিলেন। যেমন- শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ আরও অনেকে। সাংবাদিকতাকে বিশেষ কোনো পেশা ভাবার দিন ফুরিয়ে গেছে। ক্রম-পরিবর্তনশীল বিশ্বব্যবস্থায় সাংবাদিকতাও এখন শুধুই জীবিকা অর্জনের একটি কাজ। লেখালেখি করতে গেলে অপর কাজেও একইভাবে সুবিধা এবং অসুবিধা হতে পারে। যারা প্রকৃত অর্থেই লেখেন, তাদের কাছে এটি কোনো বিষয় নয়। লিখতে চাইলে যে কোনো অবস্থায় যে কোনো পরিবেশে তা সম্ভব।
(দ্য রিপোর্ট/এইচএসএম/শাহ/ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- কাফনের কাপড় বেঁধে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
- সঠিক সমালোচনা করুন কিন্তু গুজব ছড়াবেন না : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
- ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, এ ধরনের ফাজলামি বাদ দেন’
- পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ : ভারত
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় বাধা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সবজির বাজার স্থিতিশীল, আগের দামেই মাছ-মুরগি
- ‘গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না’
- ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন
- রোহিঙ্গাদের জন্য ১ কোটি ২৭ লাখ ডলার দেবে সুইডেন
- ঢাকায় এসে আমি খুশি: আমনা বালুচ
- লন্ডনে কী আলোচনা হলো, জানালেন জামায়াত আমির
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৩৭
- এবার প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলম
- ১ মে থেকে দেশজুড়ে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা
- বিএনপি সংস্কারেরই দল, বিপক্ষের না: নজরুল ইসলাম
- বিচার বিভাগ সংস্কার শিগগিরই: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- বৈঠকের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা, আন্দোলন চলবে
- গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক এমপি শাহ সারোয়ার কবীর আটক
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- হ্যান্ডবল ও সাঁতারে ১৯ বছর পর কোচ নিয়োগ
- পিএসএলে উড়ছেন রিশাদ, উড়ছে লাহোরও
- দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বে ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
- ধানমন্ডিতে গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়, ভাইরাল ভিডিওর সেই যুবক আটক
- গাজায় নিহত আরও ২৩ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ছাড়াল ৫১ হাজার
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশি জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২১তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্ট প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করছে ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২০তম পর্ষদ সভা
- বিশ্ব পানি দিবসে ওয়ালটন বাজারে আনল অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওয়াটার পিউরিফায়ার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪১৯তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- এবার ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সিলেটের কাওসার আহমেদ
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ও লুবানা জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে চুক্তি
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার ঢাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মর্তুজা
- গণহত্যা মামলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- গণতান্ত্রিক আকাঙ্খা থেকেই এ অভ্যুত্থান: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- হাজারো প্রাণের উচ্ছ্বাসে শেষ হলো বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
- প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বার্তায় হঠাৎ কোকিলের গান, রহস্য জানালেন প্রেস সচিব
- ব্যতিক্রমধর্মী ড্রোন শোতে ঝলমলে ঢাকার আকাশ
- "আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যা সমাধান হবে"
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- সূচকের পতন, কমেছে শেয়ারদর
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- পাঁচ কোটির সম্মেলনে বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- সারা দেশে সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- কারাগারে অভিনেত্রী মেঘনা আলম
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
অমর একুশে গ্রন্থমেলা এর সর্বশেষ খবর
অমর একুশে গ্রন্থমেলা - এর সব খবর
