‘বইমেলা হোক বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত’

কবির হুমায়ূনের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৮ এপ্রিল লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে। স্নাতকোত্তর পাঠ শেষে কর্মজীবন শুরু নজরুল ইনস্টিটিউটে। পাশাপাশি সাংবাদিকতা। ২০০৩ সালে চলে যান চীনের রাজধানী পেইচিংয়ে। প্রথমে কিছুকাল পেইচিং ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচারাল ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন। তারপর পেইচিং সেন্ট্রাল একাডেমি অব ড্রামায়। সেখানে পাঠ নেন চলচ্চিত্র পরিচালনা বিষয়ে। ২০০৮ সালের শেষদিকে দেশে ফিরে প্রবল প্রতিবন্ধকতার মুখে পেশা হিসেবে নির্বাচন করেন চীনাদের সঙ্গে দোভাষীর কাজ। সেটাও ভালো না লাগায় বর্তমানে কাজ করছেন একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকীয় বিভাগে। নব্বই দশকের অন্যতম কবি; কবির হুমায়ূনের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৭। এর বাইরে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উন্মুক্ত গদ্যগ্রন্থ-৩৯ পূর্ব হোয়া হুথং। কবিরের কবিতা চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
বইমেলা, সাংবাদিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। কবির হুমায়ূনের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন হোসেন শহীদ মজনু
এবার মেলায় বই আসেনি কেন?
প্রথম কথা হলো- বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলাকে ঘিরে বই প্রকাশের যে উদ্যোগ, এতে আমার খুব বেশি আগ্রহ নেই। বছরের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বই প্রকাশের কথা নয়। যেহেতু বই একটি পণ্য; এর চাহিদা বছরজুড়ে রয়েছে। সুতরাং বছরজুড়ে বই প্রকাশ শ্রেয়। বাংলাদেশে প্রকাশনা এখনও শিল্প হয়ে উঠেনি। ফলে কিছু মৌসুমি প্রকাশক ফেব্রুয়ারি মাসে টাকা কামানোর ধান্দায় এ লাইনে ভিড় জমান। এবারের বইমেলায় আমার দুটি গ্রন্থ প্রকাশের কথা ছিল; ঐতিহ্য ও ভাষাচিত্র থেকে। গত বছরের মাঝামাঝি পাণ্ডুলিপি তৈরির কাজও শেষ করেছিলাম। কিন্তু ওই সময় যেভাবে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে, ভেবেছিলাম এবারের মেলাও ভেস্তে যাবে। তবে জানুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর হঠাৎ করে যেভাবে দেশে স্থিরতা ফিরতে শুরু করেছে, তা আশা জাগানিয়া। যাই হোক, এখন আর নতুন করে বই দুটি প্রকাশের ইচ্ছা নেই। মেলা শেষ হলে বছরের মাঝামাঝি বই দুটি প্রকাশের উদ্যোগ নেব।
প্রকাশনার কোনো উল্লেখযোগ্য ঘটনা থাকলে বলুন।
এবার নতুন করে কিছু ঘটেনি। বরং প্রকাশক পেয়েও আমি নিজ থেকেই পিছপা হয়েছি। একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে, প্রকাশকরা কবিতার বই প্রকাশে আগ্রহ দেখান কম। কারণ, কবিতার বই বিক্রি হয় অল্প। প্রকাশনা যেহেতু একটি বাণিজ্য, কোনো প্রকাশক চাইবে না বিনিয়োগ করা অর্থ জলে যাক। প্রকাশকদের সঙ্গে আমার বিরোধ নেই। বাংলাদেশে পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। প্রচুর পাঠক বিচিত্র ধরনের গদ্য পড়তে চায়। সুতরাং কোনো লেখক যদি মোটামুটি একটি ভালো বিষয়ের ওপর গদ্য রচনা করে পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন, তবে প্রকাশক পেতে অসুবিধা হয় না। শখের লেখকদের প্রকাশক পেতে হয় না। তারা নিজ থেকেই উল্টো অর্থ নিয়ে প্রকাশকের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেন। এই যে ব্যবস্থা এটি বাংলাদেশের প্রকাশনায় পেশাদারিত্ব সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে কীভাবে বই ছড়িয়ে দেওয়া যায় বলে আপনি মনে করেন।
বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটি দেশ। সুতরাং এই ছোট্ট দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে বই ছড়িয়ে দেওয়া খুব সহজ। একাডেমির বইমেলায় গেলে শত শত প্রকাশক দেখতে পাওয়া যায়। সারা বছর এদের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায় না। আমার বিবেচনায় বই কীভাবে প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা প্রকাশকদের ভাবনা, লেখকদের নয়। আমাদের দেশে হাতেগোনা যে ১০-১২টি পেশাদারি প্রকাশনা সংস্থা রয়েছে তারা কিন্তু ঠিকই প্রান্তিক পর্যায়ে বই পৌঁছে দিচ্ছে। যারা মৌসুমি প্রকাশক তাদের এ সব নিয়ে ভাববার কথা নয়। পণ্যের বিপণন পদ্ধতি না জানা থাকলে পণ্য বাজারজাত করা কঠিন। আমাদের দেশে অধিকাংশ প্রকাশকদের বিপণন ব্যবস্থা সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা নেই। একটা উদাহরণ দেই, যে কোনো দেশে একটি গ্রন্থ প্রকাশের আগে বাজার যাচাই করে দেখা হয় গ্রন্থটি প্রকাশ করলে কতকপি বিক্রি হবে। তেমন কিছু বাংলাদেশে কখনও করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। সঙ্গে একটি বই প্রকাশের পর প্রচারের যে ব্যবস্থা তাও বাংলাদেশে দেখা যায় না। তাহলে প্রান্তের মানুষ জানবে কী করে? আর প্রান্তে বই ছড়িয়ে দেওয়াই বা কী করে সম্ভব? আমাদের সবকিছু মেলাকেন্দ্রিক এক মাসের। তারপর আর খবর নেই। এর ব্যতিক্রম বর্তমানে প্রথমা প্রকাশনী। এ সংস্থাটি বছরজুড়ে বই প্রকাশ করে। আর নতুন একটি বই প্রকাশ করার পর প্রচারমাধ্যমে তা তুলেও ধরে। ফলে প্রথমার বই খুব সহজে প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। পেশাদারি মনোভাব থাকলে অন্য প্রকাশকরাও সেটা করতেন বলে আমার মনে হয়।
মেলায় বই কেনার পরিকল্পনা নিয়ে বলুন।
শুধু এই বছর নয়, প্রায় প্রতিবছরই আমি মেলা থেকে খুব কমসংখ্যক বই কিনি। কারণ, মেলায় আমার পছন্দের বই তেমন একটা খুঁজে পাই না। প্রতিমাসে বই কেনার জন্য আমার আলাদা বাজেট থাকে। সেই মতে প্রতিমাসেই আমি আমার পছন্দের বই কিনি। এবার মেলা থেকে কী কী বই কিনব, এখনও স্পষ্ট করে জানি না। তবে আমি বাংলাদেশের কবিতা নিয়ে সম্প্রতি গবেষণা করতে শুরু করেছি। গবেষণার প্রয়োজনে যদি কোনো বই মেলায় চোখে পড়ে কিনব। বাসায় স্থানের অভাব। যেনতেন বই আর কেনার সুযোগ নেই। সৈয়দ আলী আহসান, ফররুখ আহমেদ, আহসান হাবীব এদের কাব্যসমগ্র আমার সংগ্রহে নেই। এই গ্রন্থগুলো গবেষণার প্রয়োজনে এবারকার বইমেলা থেকে কিনব।
বইমেলার স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যে বইমেলা হয়, তার সঙ্গে তুলনা করলে বলতে হয় আমাদের বইমেলার যে আদল তা নিতান্তই পাড়ামহল্লার মেলার মতো। সুতরাং স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টিকে আমি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখছি। এখন উচিত, বইমেলাকে বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা। মেলা আয়োজন করুক প্রকাশকদের কোনো সংস্থা। তাহলে এই সম্প্রসারণ একটি ভালো বইমেলায় রূপ নিলেও নিতে পারে। বাংলা একাডেমির কাজ হলো- গবেষণা কাজ পরিচালনা করা। কিন্তু সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, মেলা আয়োজন করা ছাড়া বাংলা একাডেমির আর কোনো কাজ নেই। মেলার স্থান সম্প্রসারণ করলেই চলবে না, এটিকে একটি মানসম্পন্ন বইমেলার আদল দিতে হবে। আশা করি প্রকাশকরা এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেবেন।
কেন লেখেন?
এই প্রশ্নটি শুনলে আমার হাসি পায়। উল্টো প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে- আপনি কেন ভাত খান? কেন ঘুম যান? কেন চাকরি করেন? সহজ কথায় বলছি, যদি মাস্তানি করা শিখতাম তবে মাস্তানি করতাম। এতে দুই-চার টাকা আয় রোজগার হতো। যদি ব্যবসা-বাণিজ্য জানতাম তবে তাই করতাম। ওসব আমি জানি না। শিখেছি লিখতে। ফলে লিখি। কাউকে উদ্ধার করতে আমি লিখি না। কিংবা সমাজকে সংস্কারের জন্যও লিখি না। মনের আনন্দে লিখি। সেই আনন্দ যদি অন্যের মনে কিছুটা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয় তবে বাড়তি পাওনা। এর বেশি কিছু নয়। আমি আর কিছু শিখিনি ফলে লিখি।
লেখালেখির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
প্রথম পরিকল্পনা হলো- অন্তত আরও পাঁচ বছর বেঁচে থাকা। ইদানীং আমার মনে হচ্ছে যে কোনো সময় মারা যাব। অর্থাৎ মৃত্যুচিন্তা আমার ভেতরে প্রবলভাবে ক্রীড়া করছে। যদি পাঁচ বছর টিকে যাই তবে তিনটি উপন্যাস লিখব। এর জন্য আমি সব তথ্য উপকরণ সংগ্রহ করেছি। আর ত্রিশের দশক থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত বাংলাদেশের কবিতায় ভাষার বিবর্তন কীভাবে সংঘটিত হয়েছে- এ বিষয়টি নিয়ে একটি বৃহৎ গবেষণা কাজ শেষ করা। এর বাইরে কথাসাহিত্য নিয়ে কিছু গবেষণামূলক কাজ করারও ইচ্ছা রয়েছে। দেখা যাক কতক্ষণ আয়ু পাওয়া যায়।
সাংবাদিকতা করছেন; আপনি কি মনে করেন সাংবাদিকতা লেখালেখির ক্ষতি করে অথবা লেখালেখিতে সুবিধা পাওয়া যায়?
দেখুন, সাংবাদিকতাকে আমি স্রেফ পেশা হিসেবে বিবেচনা করি। বাংলাদেশে লেখালেখি করে বেঁচে থাকা অসম্ভব। দুই-একটি ব্যতিক্রম উদাহরণ মূল বক্তব্য হতে পারে না। জীবন এবং জীবিকার প্রয়োজনে আপনাকে কাজ করতে হবে অর্থাৎ চাকরি কিংবা ব্যবসা করতে হবে। যদিও লেখালেখি খণ্ডকালীন কোনো কাজ নয়। এটিও সম্পূর্ণ পেশাদারি একটি কাজ। কিন্তু বাংলাদেশে এটিকে পেশা হিসেবে নেওয়া অসম্ভব। আরেকদিকে যারা সাংবাদিকতা করেন তারা তো মূলত লেখালেখির মধ্যেই থাকেন। সুতরাং সাংবাদিকতা কেন লেখালেখির ক্ষতি করবে? বরং সুবিধা হওয়ারই কথা। যার প্রমাণ মার্কেজ, সমরেশ বসু, শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ। বাংলাদেশের প্রধান কবিদের অনেকে সাংবাদিক ছিলেন। যেমন- শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ আরও অনেকে। সাংবাদিকতাকে বিশেষ কোনো পেশা ভাবার দিন ফুরিয়ে গেছে। ক্রম-পরিবর্তনশীল বিশ্বব্যবস্থায় সাংবাদিকতাও এখন শুধুই জীবিকা অর্জনের একটি কাজ। লেখালেখি করতে গেলে অপর কাজেও একইভাবে সুবিধা এবং অসুবিধা হতে পারে। যারা প্রকৃত অর্থেই লেখেন, তাদের কাছে এটি কোনো বিষয় নয়। লিখতে চাইলে যে কোনো অবস্থায় যে কোনো পরিবেশে তা সম্ভব।
(দ্য রিপোর্ট/এইচএসএম/শাহ/ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- নব্বই কর্মদিবসের মধ্যে স্টারলিংক ইন্টারনেট চালু করতে চায় সরকার
- ৪ মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানের সেবা ডিজিটাইজড করার নির্দেশ
- শেখ হাসিনাকে ঢাকায় ডেকেছে স্বাধীন তদন্ত কমিশন
- বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় ভারত : রাজনাথ সিং
- ধর্ষণের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
- "বাংলাদেশে সরকার বদলালে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের পরিবর্তন হতে পারে"
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা
- ভারত থেকে ৬ হাজার টন চাল নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে
- নোবেল শান্তি পুরস্কার জেতার স্বপ্ন ট্রাম্পের, এবার সম্ভাবনা কতটুকু?
- পাকিস্তান খেলে টাকার জন্য, ভারতের লক্ষ্য শিরোপা: হাফিজ
- পুলিশের দায়িত্ব পালন করবেন নিরাপত্তাকর্মীরা, করতে পারবেন গ্রেপ্তার
- হিযবুত তাহরীরের প্রধান সংগঠকসহ ৩৬ জন গ্রেপ্তার
- ‘নারীদের ওপর জঘন্য হামলার খবর গভীরভাবে উদ্বেগজনক’
- ওয়ান-ইলেভেনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে ভুল ছিল: সাবেক মার্কিন কূটনীতিক
- মাগুরার সেই শিশুর পাশে তারেক রহমান
- মাগুরার সেই শিশুকে নেওয়া হচ্ছে সিএমএইচে
- মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় মামলা, সব আসামি গ্রেপ্তার
- কার বাহুডোরের সঙ্গে ছবি দিয়ে সরিয়ে নিলেন পরীমণি?
- বিশ্ব সাঁতারে সামিউল ও অ্যানি
- অবসর ভেঙে ফেরা স্টোকস পাচ্ছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব!
- বিএসইসির অস্থিরতা দ্রুত সমাধান চায় বিএমবিএ
- চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএসইসির কর্মচারীরা
- অন্যায় দাবির কাছে মাথা নত করব না: বিএসইসির চেয়ারম্যান
- আগামী দুইদিন তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- জুলাই আন্দোলনে সেনাবাহিনীকে ‘সতর্ক’ করেছিলেন ভলকার তুর্ক
- বেড়েছে সবজির দাম, কমেছে মুরগির
- হিজবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ : পুলিশ সদর দপ্তর
- ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রীম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ
- সিরিয়ায় আসাদপন্থীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষে নিহত ৭০
- বাংলাদেশ নিয়ে ভারত ও যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আলোচনা
- সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
- আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করলেন আসিফ মাহমুদ
- ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি আরও ৭
- ট্রুডোকে মার্কিন রাজ্যের ৫১তম গভর্নর বলায় কানাডায় ক্ষোভ
- ওয়ানডেতে মুশফিকের যত রেকর্ড
- ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরে মুশফিকুর রহিম
- বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবিতে ফের বিক্ষোভ
- চেয়ারম্যান-কমিশনার পদত্যাগ না করায় বিএসইসিতে কর্মবিরতি
- লঞ্চে নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত নিলে ব্যবস্থা : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন ফখরুল
- নিরাপত্তা পদক্রম নিয়ে সিনিয়র স্বরাষ্ট্র সচিবকে হাইকোর্টের তলব
- এনআইডি সেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি ইসি কর্মকর্তাদের
- নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে: ড. ইউনূস
- ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-মামুন
- জেলেনস্কির প্রশংসা করে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প
- ইমরানুরকে ছাড়াই সাউথ এশিয়ান অ্যাথলেটিক্সে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় অপ্রীতিকর ঘটনা: রাশেদ মাকসুদ
- বিএসইসি চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগ দাবি, নইলে কর্মবিরতি
- সরকারি যানবাহনের চালকরা ট্রাফিক আইন অমান্য করছে : ডিএমপি
- গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে : নাহিদ
- শেষদিনে ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ফাইলে স্বাক্ষর করে গেলেন ওয়াহিদউদ্দিন
- শিক্ষকদের অভুক্ত রেখে নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: রিজভী
- শ্রম আইন সংস্কারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- "অভ্যুত্থানে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হয়েছে, দায়ীদের বিচার হতে হবে"
- ঢাকার অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে ঈদ হস্তশিল্প মেলা শুরু
- "এনআইডি সেবা ইসিতে থাকা উচিত, সরকারকে লিখিতভাবে মতামত জানানো হবে"
- তিন দশকের রেকর্ড দাবানলে পুড়ছে জাপান
- পুঁজিবাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন
- "ভালো আছেন খালেদা জিয়া, সম্মতি পেলে ফিরবেন দেশে"
- সঠিক নীতির চর্চা শুরু হলে আইএমএফ’র ঋণের প্রয়োজন হবে না: গভর্নর
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- "বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আ.লীগের রাজনৈতিক ফয়সালা করতে হবে"
- কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বিতর্কের মুখে বাতিল
- "উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৮.১৬ শতাংশ"
- তবু সিমন্স-সালাউদ্দিনে খুশি বিসিবি, পাচ্ছেন নতুন চুক্তি
- ইউক্রেনে সেনা সহায়তা বন্ধের চিন্তা ট্রাম্পের
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার
- শহিদের রক্তের সঙ্গে কেউ বেইমানি করবেন না: জামায়াত আমির
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে এনসিপির সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু
- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল
- সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন, ইইউ প্রতিনিধিকে ড. ইউনূস
- ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান গ্রেপ্তার
- প্রাথমিকের সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষকের নিয়োগ-পদায়নের তারিখ ঘোষণা
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-মামুন
- খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার
- ঢাকার অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে ঈদ হস্তশিল্প মেলা শুরু
- ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান গ্রেপ্তার
- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল
- কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে এনসিপির সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু
- জুলাই আন্দোলনে সেনাবাহিনীকে ‘সতর্ক’ করেছিলেন ভলকার তুর্ক
- ইউক্রেনে সেনা সহায়তা বন্ধের চিন্তা ট্রাম্পের
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বিতর্কের মুখে বাতিল
- তবু সিমন্স-সালাউদ্দিনে খুশি বিসিবি, পাচ্ছেন নতুন চুক্তি
- "ভালো আছেন খালেদা জিয়া, সম্মতি পেলে ফিরবেন দেশে"
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় অপ্রীতিকর ঘটনা: রাশেদ মাকসুদ
- শহিদের রক্তের সঙ্গে কেউ বেইমানি করবেন না: জামায়াত আমির
- প্রাথমিকের সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষকের নিয়োগ-পদায়নের তারিখ ঘোষণা
- শ্রম আইন সংস্কারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- এনআইডি সেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি ইসি কর্মকর্তাদের
- সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন, ইইউ প্রতিনিধিকে ড. ইউনূস
- গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে : নাহিদ
- সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন ফখরুল
- তিন দশকের রেকর্ড দাবানলে পুড়ছে জাপান
- পুঁজিবাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন
- হিজবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ : পুলিশ সদর দপ্তর
অমর একুশে গ্রন্থমেলা এর সর্বশেষ খবর
অমর একুশে গ্রন্থমেলা - এর সব খবর
