‘বইমেলা হোক বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত’
কবির হুমায়ূনের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৮ এপ্রিল লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে। স্নাতকোত্তর পাঠ শেষে কর্মজীবন শুরু নজরুল ইনস্টিটিউটে। পাশাপাশি সাংবাদিকতা। ২০০৩ সালে চলে যান চীনের রাজধানী পেইচিংয়ে। প্রথমে কিছুকাল পেইচিং ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচারাল ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন। তারপর পেইচিং সেন্ট্রাল একাডেমি অব ড্রামায়। সেখানে পাঠ নেন চলচ্চিত্র পরিচালনা বিষয়ে। ২০০৮ সালের শেষদিকে দেশে ফিরে প্রবল প্রতিবন্ধকতার মুখে পেশা হিসেবে নির্বাচন করেন চীনাদের সঙ্গে দোভাষীর কাজ। সেটাও ভালো না লাগায় বর্তমানে কাজ করছেন একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকীয় বিভাগে। নব্বই দশকের অন্যতম কবি; কবির হুমায়ূনের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৭। এর বাইরে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উন্মুক্ত গদ্যগ্রন্থ-৩৯ পূর্ব হোয়া হুথং। কবিরের কবিতা চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
বইমেলা, সাংবাদিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। কবির হুমায়ূনের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন হোসেন শহীদ মজনু
এবার মেলায় বই আসেনি কেন?
প্রথম কথা হলো- বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলাকে ঘিরে বই প্রকাশের যে উদ্যোগ, এতে আমার খুব বেশি আগ্রহ নেই। বছরের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বই প্রকাশের কথা নয়। যেহেতু বই একটি পণ্য; এর চাহিদা বছরজুড়ে রয়েছে। সুতরাং বছরজুড়ে বই প্রকাশ শ্রেয়। বাংলাদেশে প্রকাশনা এখনও শিল্প হয়ে উঠেনি। ফলে কিছু মৌসুমি প্রকাশক ফেব্রুয়ারি মাসে টাকা কামানোর ধান্দায় এ লাইনে ভিড় জমান। এবারের বইমেলায় আমার দুটি গ্রন্থ প্রকাশের কথা ছিল; ঐতিহ্য ও ভাষাচিত্র থেকে। গত বছরের মাঝামাঝি পাণ্ডুলিপি তৈরির কাজও শেষ করেছিলাম। কিন্তু ওই সময় যেভাবে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে, ভেবেছিলাম এবারের মেলাও ভেস্তে যাবে। তবে জানুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর হঠাৎ করে যেভাবে দেশে স্থিরতা ফিরতে শুরু করেছে, তা আশা জাগানিয়া। যাই হোক, এখন আর নতুন করে বই দুটি প্রকাশের ইচ্ছা নেই। মেলা শেষ হলে বছরের মাঝামাঝি বই দুটি প্রকাশের উদ্যোগ নেব।
প্রকাশনার কোনো উল্লেখযোগ্য ঘটনা থাকলে বলুন।
এবার নতুন করে কিছু ঘটেনি। বরং প্রকাশক পেয়েও আমি নিজ থেকেই পিছপা হয়েছি। একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে, প্রকাশকরা কবিতার বই প্রকাশে আগ্রহ দেখান কম। কারণ, কবিতার বই বিক্রি হয় অল্প। প্রকাশনা যেহেতু একটি বাণিজ্য, কোনো প্রকাশক চাইবে না বিনিয়োগ করা অর্থ জলে যাক। প্রকাশকদের সঙ্গে আমার বিরোধ নেই। বাংলাদেশে পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। প্রচুর পাঠক বিচিত্র ধরনের গদ্য পড়তে চায়। সুতরাং কোনো লেখক যদি মোটামুটি একটি ভালো বিষয়ের ওপর গদ্য রচনা করে পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন, তবে প্রকাশক পেতে অসুবিধা হয় না। শখের লেখকদের প্রকাশক পেতে হয় না। তারা নিজ থেকেই উল্টো অর্থ নিয়ে প্রকাশকের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেন। এই যে ব্যবস্থা এটি বাংলাদেশের প্রকাশনায় পেশাদারিত্ব সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে কীভাবে বই ছড়িয়ে দেওয়া যায় বলে আপনি মনে করেন।
বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটি দেশ। সুতরাং এই ছোট্ট দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে বই ছড়িয়ে দেওয়া খুব সহজ। একাডেমির বইমেলায় গেলে শত শত প্রকাশক দেখতে পাওয়া যায়। সারা বছর এদের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায় না। আমার বিবেচনায় বই কীভাবে প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা প্রকাশকদের ভাবনা, লেখকদের নয়। আমাদের দেশে হাতেগোনা যে ১০-১২টি পেশাদারি প্রকাশনা সংস্থা রয়েছে তারা কিন্তু ঠিকই প্রান্তিক পর্যায়ে বই পৌঁছে দিচ্ছে। যারা মৌসুমি প্রকাশক তাদের এ সব নিয়ে ভাববার কথা নয়। পণ্যের বিপণন পদ্ধতি না জানা থাকলে পণ্য বাজারজাত করা কঠিন। আমাদের দেশে অধিকাংশ প্রকাশকদের বিপণন ব্যবস্থা সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা নেই। একটা উদাহরণ দেই, যে কোনো দেশে একটি গ্রন্থ প্রকাশের আগে বাজার যাচাই করে দেখা হয় গ্রন্থটি প্রকাশ করলে কতকপি বিক্রি হবে। তেমন কিছু বাংলাদেশে কখনও করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। সঙ্গে একটি বই প্রকাশের পর প্রচারের যে ব্যবস্থা তাও বাংলাদেশে দেখা যায় না। তাহলে প্রান্তের মানুষ জানবে কী করে? আর প্রান্তে বই ছড়িয়ে দেওয়াই বা কী করে সম্ভব? আমাদের সবকিছু মেলাকেন্দ্রিক এক মাসের। তারপর আর খবর নেই। এর ব্যতিক্রম বর্তমানে প্রথমা প্রকাশনী। এ সংস্থাটি বছরজুড়ে বই প্রকাশ করে। আর নতুন একটি বই প্রকাশ করার পর প্রচারমাধ্যমে তা তুলেও ধরে। ফলে প্রথমার বই খুব সহজে প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। পেশাদারি মনোভাব থাকলে অন্য প্রকাশকরাও সেটা করতেন বলে আমার মনে হয়।
মেলায় বই কেনার পরিকল্পনা নিয়ে বলুন।
শুধু এই বছর নয়, প্রায় প্রতিবছরই আমি মেলা থেকে খুব কমসংখ্যক বই কিনি। কারণ, মেলায় আমার পছন্দের বই তেমন একটা খুঁজে পাই না। প্রতিমাসে বই কেনার জন্য আমার আলাদা বাজেট থাকে। সেই মতে প্রতিমাসেই আমি আমার পছন্দের বই কিনি। এবার মেলা থেকে কী কী বই কিনব, এখনও স্পষ্ট করে জানি না। তবে আমি বাংলাদেশের কবিতা নিয়ে সম্প্রতি গবেষণা করতে শুরু করেছি। গবেষণার প্রয়োজনে যদি কোনো বই মেলায় চোখে পড়ে কিনব। বাসায় স্থানের অভাব। যেনতেন বই আর কেনার সুযোগ নেই। সৈয়দ আলী আহসান, ফররুখ আহমেদ, আহসান হাবীব এদের কাব্যসমগ্র আমার সংগ্রহে নেই। এই গ্রন্থগুলো গবেষণার প্রয়োজনে এবারকার বইমেলা থেকে কিনব।
বইমেলার স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যে বইমেলা হয়, তার সঙ্গে তুলনা করলে বলতে হয় আমাদের বইমেলার যে আদল তা নিতান্তই পাড়ামহল্লার মেলার মতো। সুতরাং স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টিকে আমি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখছি। এখন উচিত, বইমেলাকে বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা। মেলা আয়োজন করুক প্রকাশকদের কোনো সংস্থা। তাহলে এই সম্প্রসারণ একটি ভালো বইমেলায় রূপ নিলেও নিতে পারে। বাংলা একাডেমির কাজ হলো- গবেষণা কাজ পরিচালনা করা। কিন্তু সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, মেলা আয়োজন করা ছাড়া বাংলা একাডেমির আর কোনো কাজ নেই। মেলার স্থান সম্প্রসারণ করলেই চলবে না, এটিকে একটি মানসম্পন্ন বইমেলার আদল দিতে হবে। আশা করি প্রকাশকরা এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেবেন।
কেন লেখেন?
এই প্রশ্নটি শুনলে আমার হাসি পায়। উল্টো প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে- আপনি কেন ভাত খান? কেন ঘুম যান? কেন চাকরি করেন? সহজ কথায় বলছি, যদি মাস্তানি করা শিখতাম তবে মাস্তানি করতাম। এতে দুই-চার টাকা আয় রোজগার হতো। যদি ব্যবসা-বাণিজ্য জানতাম তবে তাই করতাম। ওসব আমি জানি না। শিখেছি লিখতে। ফলে লিখি। কাউকে উদ্ধার করতে আমি লিখি না। কিংবা সমাজকে সংস্কারের জন্যও লিখি না। মনের আনন্দে লিখি। সেই আনন্দ যদি অন্যের মনে কিছুটা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয় তবে বাড়তি পাওনা। এর বেশি কিছু নয়। আমি আর কিছু শিখিনি ফলে লিখি।
লেখালেখির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
প্রথম পরিকল্পনা হলো- অন্তত আরও পাঁচ বছর বেঁচে থাকা। ইদানীং আমার মনে হচ্ছে যে কোনো সময় মারা যাব। অর্থাৎ মৃত্যুচিন্তা আমার ভেতরে প্রবলভাবে ক্রীড়া করছে। যদি পাঁচ বছর টিকে যাই তবে তিনটি উপন্যাস লিখব। এর জন্য আমি সব তথ্য উপকরণ সংগ্রহ করেছি। আর ত্রিশের দশক থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত বাংলাদেশের কবিতায় ভাষার বিবর্তন কীভাবে সংঘটিত হয়েছে- এ বিষয়টি নিয়ে একটি বৃহৎ গবেষণা কাজ শেষ করা। এর বাইরে কথাসাহিত্য নিয়ে কিছু গবেষণামূলক কাজ করারও ইচ্ছা রয়েছে। দেখা যাক কতক্ষণ আয়ু পাওয়া যায়।
সাংবাদিকতা করছেন; আপনি কি মনে করেন সাংবাদিকতা লেখালেখির ক্ষতি করে অথবা লেখালেখিতে সুবিধা পাওয়া যায়?
দেখুন, সাংবাদিকতাকে আমি স্রেফ পেশা হিসেবে বিবেচনা করি। বাংলাদেশে লেখালেখি করে বেঁচে থাকা অসম্ভব। দুই-একটি ব্যতিক্রম উদাহরণ মূল বক্তব্য হতে পারে না। জীবন এবং জীবিকার প্রয়োজনে আপনাকে কাজ করতে হবে অর্থাৎ চাকরি কিংবা ব্যবসা করতে হবে। যদিও লেখালেখি খণ্ডকালীন কোনো কাজ নয়। এটিও সম্পূর্ণ পেশাদারি একটি কাজ। কিন্তু বাংলাদেশে এটিকে পেশা হিসেবে নেওয়া অসম্ভব। আরেকদিকে যারা সাংবাদিকতা করেন তারা তো মূলত লেখালেখির মধ্যেই থাকেন। সুতরাং সাংবাদিকতা কেন লেখালেখির ক্ষতি করবে? বরং সুবিধা হওয়ারই কথা। যার প্রমাণ মার্কেজ, সমরেশ বসু, শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ। বাংলাদেশের প্রধান কবিদের অনেকে সাংবাদিক ছিলেন। যেমন- শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ আরও অনেকে। সাংবাদিকতাকে বিশেষ কোনো পেশা ভাবার দিন ফুরিয়ে গেছে। ক্রম-পরিবর্তনশীল বিশ্বব্যবস্থায় সাংবাদিকতাও এখন শুধুই জীবিকা অর্জনের একটি কাজ। লেখালেখি করতে গেলে অপর কাজেও একইভাবে সুবিধা এবং অসুবিধা হতে পারে। যারা প্রকৃত অর্থেই লেখেন, তাদের কাছে এটি কোনো বিষয় নয়। লিখতে চাইলে যে কোনো অবস্থায় যে কোনো পরিবেশে তা সম্ভব।
(দ্য রিপোর্ট/এইচএসএম/শাহ/ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- ৬ মেডিকেল কলেজের নতুন নামকরণ, বাদ শেখ মুজিব-হাসিনার নাম
- ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি হিজবুল্লাহ প্রধানের
- বাংলাদেশ আবারও চ্যাম্পিয়ন
- আফগানিস্তান সিরিজে থাকছেন না, বিসিবিকে জানিয়েছেন সাকিব
- কমনওয়েলথে নতুন প্রজন্মের ভূমিকা তুলে ধরলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অব্যাহতি পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
- তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিল
- ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
- শেখ হাসিনাসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে গুমের মামলা
- ইসি গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি
- পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সেনাবাহিনী-পুলিশের গাড়িতে আগুন
- মিরপুরের সাবেক ডিসি জসিম গ্রেপ্তার
- যাদের অবশ্যই আয়কর রিটার্ন দিতে হবে
- ‘ব্যাংকের মতো পুঁজিবাজারে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন’
- রোনালদো দানব, মেসি দানবের বাবা : গার্দিওলা
- আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী: রাষ্ট্রদূত
- গণতন্ত্র নবায়নে বাংলাদেশের জন্য এখন ঐতিহাসিক সুযোগ: ভলকার তুর্ক
- ইসি গঠনে সার্চ কমিটির প্রধান হচ্ছেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান
- ২০ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
- সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ গ্রেপ্তার
- আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই: নাহিদ
- "স্বৈরাচারের দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়"
- ছাত্র-জনতার আন্দোলন: সাকিবের বাবার নেতৃত্বে ২ হত্যার অভিযোগ!
- ফের সায়েন্সল্যাবে অবরোধের ডাক ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ভিনি-বেলিংহ্যামকে টপকে ব্যালন ডি’অর জিতলেন রদ্রি
- মাহিদুলের অভিষেক, সিরিজ বাঁচাতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
- গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় লেবাননে নিহত ৬০
- ইউটিউব চ্যানেল ফিরে পেলেন মিজানুর রহমান আজহারী
- খরচ কমিয়ে হজ প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
- রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় আনসারীকে মিলারের অভিনন্দন
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু ১২ নভেম্বর, লটারি ডিসেম্বরে
- ছাত্রলীগ, ২৫২ এসআই ও ১৭ বিলিয়ন ডলার লুট নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- টেকনাফ সীমান্তে ফের বিস্ফোরণের শব্দ, জনমনে আতঙ্ক
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- আঘাত পেয়েছেন জাকের, চট্টগ্রাম টেস্টের দলে অঙ্কন
- হাসিনার ঘনিষ্ঠরা ব্যাংকখাত থেকে লুট করেছে ২ লাখ কোটি টাকা: গভর্নর
- আ.লীগের রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার নেই: জামায়াত আমির
- পাশের দেশ থেকে হাসিনা রক্তপাতের উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
- আ. লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১১টি রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে রিট
- পাঠ্যবইয়ে যুক্ত হচ্ছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি
- সংস্কার প্রস্তাব নতুন নয়, ছয় বছর আগেই তা খালেদা জিয়া দিয়েছেন: খসরু
- "গণভবন জাদুঘরে আয়নাঘরের রেপ্লিকা থাকা উচিত"
- বিশ্বমঞ্চে জেসিয়া, পোশাকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান
- ‘ভয়ের’ মোহাম্মদপুরে ‘অভয়’ দিয়ে মাঠে নিরাপত্তা বাহিনী
- ‘ফখরের বাদ পড়ার পেছনে ফিটনেসই বড় ইস্যু’
- এবারও সাফের ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল
- "আমি ফেরারির মতো ছুটছি, যার সামনে কোনো ভবিষ্যৎ নেই"
- প্রতিদিন প্রচুর ভিসা ইস্যু করছে সৌদি দূতাবাস: রাষ্ট্রদূত
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৫৩, লেবাননে ২১
- ‘গোল্ডেন ফাইবার অব বাংলাদেশ’ নামে পাটের জিআই হবে: সাখাওয়াত
- ২৬ দিনে প্রবাসী আয় ২৩ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা
- ৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভিসি
- সংস্কার শেষে নির্বাচন দেবে অন্তর্বর্তী সরকার, প্রত্যাশা ইইউয়ের
- রাষ্ট্রপতির অপসারণ এটা অনেক বড় একটা সিদ্ধান্ত: সৈয়দা রিজওয়ানা
- বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় গঠনের প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে
- সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে : সালাহউদ্দিন
- সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গ্রেপ্তার
- "ষড়যন্ত্রকারীর কোনো ষড়যন্ত্র আর বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না"
- উগ্রপন্থি সংগঠনের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা সরকারের নেই
- "হটকারী সিদ্ধান্ত না নিয়ে সংবিধান অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে চায় বিএনপি"
- ইসরায়েলে ট্রাক হামলায় আহত ৩৫
- ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১২৪৮
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, বিনিয়োগকারীদের মানববন্ধন
- অপরাধীদের ‘স্বর্গরাজ্য’ মোহাম্মদপুর, আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
- হিজবুল্লাহর কোন ধরণের ড্রোন নেতানিয়াহুর বাড়িতে আঘাত হানে?
- সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বাফুফের নতুন সভাপতি তাবিথ আউয়াল
- "সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করা যাবে না"
- "মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠানো হবে না"
- তিন দিনের আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
- ছাত্র আন্দোলনে আহত ৮৬৭ জন দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসাধীন
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ সংগঠন, তাদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার নেই: আইজিপি
- লেবানন থেকে আরও ৩০ বাংলাদেশি ফিরবেন সোমবার
- "রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানায়নি বিএনপি"
- ডিএসইর ফিক্স সার্টিফিকেশন পেলো ৬ ব্রোকারেজ হাউজ
- "অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"
- মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠানো হবে না: সেনাপ্রধান
- শেখ হাসিনা আশ্রয় নেওয়ার পর পুতুলকেও নিরাপত্তা দিয়েছিল দিল্লি পুলিশ
- জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হবে ২৪ এর গণবিপ্লব: ডা. শফিকুর রহমান
- শেখ পরিবারের সদস্য হাসানাত আব্দুল্লাহর ছেলে মঈন গ্রেপ্তার
- বিপ্লবী সরকার গঠন না করার কারণ জানালেন আসিফ নজরুল
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ সংগঠন, তাদের কোনো রাজনৈতিক অধিকার নেই: আইজিপি
- কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন হাসিনা
- "রাষ্ট্রপতির অপসারণ ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানায়নি বিএনপি"
- ছাত্র আন্দোলনে আহত ৮৬৭ জন দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসাধীন
- এক মাসে রিজার্ভ বাড়ল ২৪ কোটি ডলার
- রাতে দেশে ফিরছেন ফখরুল
- নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ সরকারি চাকরি পাবে না: আসিফ মাহমুদ
- গিরগিটির মতো ভুয়া সমন্বয়ক তৈরি হয়েছে: সারজিস
- রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে
- সংবাদমাধ্যমে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের প্রচারণা না চালানোর আহ্বান
- প্রথমবারের মতো বাস রপ্তানীর ঐতিহাসিক কার্যক্রম শুরু করেছে ইফাদ অটোস
- সপ্তাহে ৩ পণ্যের দাম কমলেও বেড়েছে ৭টি
- মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেনেই করা যায় বেকিং এবং গ্রিলিং
- সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে : সালাহউদ্দিন
- ইরানে জুমার খতিবকে গুলি করে হত্যা
- ঢাকা সফরে এসেছেন ভলকার তুর্ক
- সংবিধান নামে যেটা আছে সেটা হাসিনার গার্বেজ : মাহমুদুর রহমান
- অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান