‘বইমেলা হোক বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত’

কবির হুমায়ূনের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৮ এপ্রিল লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে। স্নাতকোত্তর পাঠ শেষে কর্মজীবন শুরু নজরুল ইনস্টিটিউটে। পাশাপাশি সাংবাদিকতা। ২০০৩ সালে চলে যান চীনের রাজধানী পেইচিংয়ে। প্রথমে কিছুকাল পেইচিং ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচারাল ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন। তারপর পেইচিং সেন্ট্রাল একাডেমি অব ড্রামায়। সেখানে পাঠ নেন চলচ্চিত্র পরিচালনা বিষয়ে। ২০০৮ সালের শেষদিকে দেশে ফিরে প্রবল প্রতিবন্ধকতার মুখে পেশা হিসেবে নির্বাচন করেন চীনাদের সঙ্গে দোভাষীর কাজ। সেটাও ভালো না লাগায় বর্তমানে কাজ করছেন একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকীয় বিভাগে। নব্বই দশকের অন্যতম কবি; কবির হুমায়ূনের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৭। এর বাইরে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উন্মুক্ত গদ্যগ্রন্থ-৩৯ পূর্ব হোয়া হুথং। কবিরের কবিতা চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
বইমেলা, সাংবাদিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। কবির হুমায়ূনের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন হোসেন শহীদ মজনু
এবার মেলায় বই আসেনি কেন?
প্রথম কথা হলো- বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলাকে ঘিরে বই প্রকাশের যে উদ্যোগ, এতে আমার খুব বেশি আগ্রহ নেই। বছরের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বই প্রকাশের কথা নয়। যেহেতু বই একটি পণ্য; এর চাহিদা বছরজুড়ে রয়েছে। সুতরাং বছরজুড়ে বই প্রকাশ শ্রেয়। বাংলাদেশে প্রকাশনা এখনও শিল্প হয়ে উঠেনি। ফলে কিছু মৌসুমি প্রকাশক ফেব্রুয়ারি মাসে টাকা কামানোর ধান্দায় এ লাইনে ভিড় জমান। এবারের বইমেলায় আমার দুটি গ্রন্থ প্রকাশের কথা ছিল; ঐতিহ্য ও ভাষাচিত্র থেকে। গত বছরের মাঝামাঝি পাণ্ডুলিপি তৈরির কাজও শেষ করেছিলাম। কিন্তু ওই সময় যেভাবে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে, ভেবেছিলাম এবারের মেলাও ভেস্তে যাবে। তবে জানুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর হঠাৎ করে যেভাবে দেশে স্থিরতা ফিরতে শুরু করেছে, তা আশা জাগানিয়া। যাই হোক, এখন আর নতুন করে বই দুটি প্রকাশের ইচ্ছা নেই। মেলা শেষ হলে বছরের মাঝামাঝি বই দুটি প্রকাশের উদ্যোগ নেব।
প্রকাশনার কোনো উল্লেখযোগ্য ঘটনা থাকলে বলুন।
এবার নতুন করে কিছু ঘটেনি। বরং প্রকাশক পেয়েও আমি নিজ থেকেই পিছপা হয়েছি। একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে, প্রকাশকরা কবিতার বই প্রকাশে আগ্রহ দেখান কম। কারণ, কবিতার বই বিক্রি হয় অল্প। প্রকাশনা যেহেতু একটি বাণিজ্য, কোনো প্রকাশক চাইবে না বিনিয়োগ করা অর্থ জলে যাক। প্রকাশকদের সঙ্গে আমার বিরোধ নেই। বাংলাদেশে পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। প্রচুর পাঠক বিচিত্র ধরনের গদ্য পড়তে চায়। সুতরাং কোনো লেখক যদি মোটামুটি একটি ভালো বিষয়ের ওপর গদ্য রচনা করে পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন, তবে প্রকাশক পেতে অসুবিধা হয় না। শখের লেখকদের প্রকাশক পেতে হয় না। তারা নিজ থেকেই উল্টো অর্থ নিয়ে প্রকাশকের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেন। এই যে ব্যবস্থা এটি বাংলাদেশের প্রকাশনায় পেশাদারিত্ব সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে কীভাবে বই ছড়িয়ে দেওয়া যায় বলে আপনি মনে করেন।
বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটি দেশ। সুতরাং এই ছোট্ট দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে বই ছড়িয়ে দেওয়া খুব সহজ। একাডেমির বইমেলায় গেলে শত শত প্রকাশক দেখতে পাওয়া যায়। সারা বছর এদের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায় না। আমার বিবেচনায় বই কীভাবে প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা প্রকাশকদের ভাবনা, লেখকদের নয়। আমাদের দেশে হাতেগোনা যে ১০-১২টি পেশাদারি প্রকাশনা সংস্থা রয়েছে তারা কিন্তু ঠিকই প্রান্তিক পর্যায়ে বই পৌঁছে দিচ্ছে। যারা মৌসুমি প্রকাশক তাদের এ সব নিয়ে ভাববার কথা নয়। পণ্যের বিপণন পদ্ধতি না জানা থাকলে পণ্য বাজারজাত করা কঠিন। আমাদের দেশে অধিকাংশ প্রকাশকদের বিপণন ব্যবস্থা সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা নেই। একটা উদাহরণ দেই, যে কোনো দেশে একটি গ্রন্থ প্রকাশের আগে বাজার যাচাই করে দেখা হয় গ্রন্থটি প্রকাশ করলে কতকপি বিক্রি হবে। তেমন কিছু বাংলাদেশে কখনও করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। সঙ্গে একটি বই প্রকাশের পর প্রচারের যে ব্যবস্থা তাও বাংলাদেশে দেখা যায় না। তাহলে প্রান্তের মানুষ জানবে কী করে? আর প্রান্তে বই ছড়িয়ে দেওয়াই বা কী করে সম্ভব? আমাদের সবকিছু মেলাকেন্দ্রিক এক মাসের। তারপর আর খবর নেই। এর ব্যতিক্রম বর্তমানে প্রথমা প্রকাশনী। এ সংস্থাটি বছরজুড়ে বই প্রকাশ করে। আর নতুন একটি বই প্রকাশ করার পর প্রচারমাধ্যমে তা তুলেও ধরে। ফলে প্রথমার বই খুব সহজে প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। পেশাদারি মনোভাব থাকলে অন্য প্রকাশকরাও সেটা করতেন বলে আমার মনে হয়।
মেলায় বই কেনার পরিকল্পনা নিয়ে বলুন।
শুধু এই বছর নয়, প্রায় প্রতিবছরই আমি মেলা থেকে খুব কমসংখ্যক বই কিনি। কারণ, মেলায় আমার পছন্দের বই তেমন একটা খুঁজে পাই না। প্রতিমাসে বই কেনার জন্য আমার আলাদা বাজেট থাকে। সেই মতে প্রতিমাসেই আমি আমার পছন্দের বই কিনি। এবার মেলা থেকে কী কী বই কিনব, এখনও স্পষ্ট করে জানি না। তবে আমি বাংলাদেশের কবিতা নিয়ে সম্প্রতি গবেষণা করতে শুরু করেছি। গবেষণার প্রয়োজনে যদি কোনো বই মেলায় চোখে পড়ে কিনব। বাসায় স্থানের অভাব। যেনতেন বই আর কেনার সুযোগ নেই। সৈয়দ আলী আহসান, ফররুখ আহমেদ, আহসান হাবীব এদের কাব্যসমগ্র আমার সংগ্রহে নেই। এই গ্রন্থগুলো গবেষণার প্রয়োজনে এবারকার বইমেলা থেকে কিনব।
বইমেলার স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যে বইমেলা হয়, তার সঙ্গে তুলনা করলে বলতে হয় আমাদের বইমেলার যে আদল তা নিতান্তই পাড়ামহল্লার মেলার মতো। সুতরাং স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টিকে আমি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখছি। এখন উচিত, বইমেলাকে বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা। মেলা আয়োজন করুক প্রকাশকদের কোনো সংস্থা। তাহলে এই সম্প্রসারণ একটি ভালো বইমেলায় রূপ নিলেও নিতে পারে। বাংলা একাডেমির কাজ হলো- গবেষণা কাজ পরিচালনা করা। কিন্তু সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, মেলা আয়োজন করা ছাড়া বাংলা একাডেমির আর কোনো কাজ নেই। মেলার স্থান সম্প্রসারণ করলেই চলবে না, এটিকে একটি মানসম্পন্ন বইমেলার আদল দিতে হবে। আশা করি প্রকাশকরা এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেবেন।
কেন লেখেন?
এই প্রশ্নটি শুনলে আমার হাসি পায়। উল্টো প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে- আপনি কেন ভাত খান? কেন ঘুম যান? কেন চাকরি করেন? সহজ কথায় বলছি, যদি মাস্তানি করা শিখতাম তবে মাস্তানি করতাম। এতে দুই-চার টাকা আয় রোজগার হতো। যদি ব্যবসা-বাণিজ্য জানতাম তবে তাই করতাম। ওসব আমি জানি না। শিখেছি লিখতে। ফলে লিখি। কাউকে উদ্ধার করতে আমি লিখি না। কিংবা সমাজকে সংস্কারের জন্যও লিখি না। মনের আনন্দে লিখি। সেই আনন্দ যদি অন্যের মনে কিছুটা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয় তবে বাড়তি পাওনা। এর বেশি কিছু নয়। আমি আর কিছু শিখিনি ফলে লিখি।
লেখালেখির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
প্রথম পরিকল্পনা হলো- অন্তত আরও পাঁচ বছর বেঁচে থাকা। ইদানীং আমার মনে হচ্ছে যে কোনো সময় মারা যাব। অর্থাৎ মৃত্যুচিন্তা আমার ভেতরে প্রবলভাবে ক্রীড়া করছে। যদি পাঁচ বছর টিকে যাই তবে তিনটি উপন্যাস লিখব। এর জন্য আমি সব তথ্য উপকরণ সংগ্রহ করেছি। আর ত্রিশের দশক থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত বাংলাদেশের কবিতায় ভাষার বিবর্তন কীভাবে সংঘটিত হয়েছে- এ বিষয়টি নিয়ে একটি বৃহৎ গবেষণা কাজ শেষ করা। এর বাইরে কথাসাহিত্য নিয়ে কিছু গবেষণামূলক কাজ করারও ইচ্ছা রয়েছে। দেখা যাক কতক্ষণ আয়ু পাওয়া যায়।
সাংবাদিকতা করছেন; আপনি কি মনে করেন সাংবাদিকতা লেখালেখির ক্ষতি করে অথবা লেখালেখিতে সুবিধা পাওয়া যায়?
দেখুন, সাংবাদিকতাকে আমি স্রেফ পেশা হিসেবে বিবেচনা করি। বাংলাদেশে লেখালেখি করে বেঁচে থাকা অসম্ভব। দুই-একটি ব্যতিক্রম উদাহরণ মূল বক্তব্য হতে পারে না। জীবন এবং জীবিকার প্রয়োজনে আপনাকে কাজ করতে হবে অর্থাৎ চাকরি কিংবা ব্যবসা করতে হবে। যদিও লেখালেখি খণ্ডকালীন কোনো কাজ নয়। এটিও সম্পূর্ণ পেশাদারি একটি কাজ। কিন্তু বাংলাদেশে এটিকে পেশা হিসেবে নেওয়া অসম্ভব। আরেকদিকে যারা সাংবাদিকতা করেন তারা তো মূলত লেখালেখির মধ্যেই থাকেন। সুতরাং সাংবাদিকতা কেন লেখালেখির ক্ষতি করবে? বরং সুবিধা হওয়ারই কথা। যার প্রমাণ মার্কেজ, সমরেশ বসু, শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ। বাংলাদেশের প্রধান কবিদের অনেকে সাংবাদিক ছিলেন। যেমন- শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ আরও অনেকে। সাংবাদিকতাকে বিশেষ কোনো পেশা ভাবার দিন ফুরিয়ে গেছে। ক্রম-পরিবর্তনশীল বিশ্বব্যবস্থায় সাংবাদিকতাও এখন শুধুই জীবিকা অর্জনের একটি কাজ। লেখালেখি করতে গেলে অপর কাজেও একইভাবে সুবিধা এবং অসুবিধা হতে পারে। যারা প্রকৃত অর্থেই লেখেন, তাদের কাছে এটি কোনো বিষয় নয়। লিখতে চাইলে যে কোনো অবস্থায় যে কোনো পরিবেশে তা সম্ভব।
(দ্য রিপোর্ট/এইচএসএম/শাহ/ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:

- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
- ২০২৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাণ্ডারি শান্ত
- জমজমাট পশুর হাট : ক্রেতার চোখ ছোট-মাঝারি গরুতে
- ঈদযাত্রা: কমলাপুরে ঘরমুখো মানুষের ঢল
- ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ
- "ফেইক আইডি ব্যবহার করে জোবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে"
- ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- আরাফায় দোয়া, ইবাদতে মশগুল হাজিরা
- ছাদে কোনো যাত্রী উঠবে না, জানালা দিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ : রেল উপদেষ্টা
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
অমর একুশে গ্রন্থমেলা এর সর্বশেষ খবর
অমর একুশে গ্রন্থমেলা - এর সব খবর
