‘বইমেলা হোক বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত’
কবির হুমায়ূনের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৮ এপ্রিল লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে। স্নাতকোত্তর পাঠ শেষে কর্মজীবন শুরু নজরুল ইনস্টিটিউটে। পাশাপাশি সাংবাদিকতা। ২০০৩ সালে চলে যান চীনের রাজধানী পেইচিংয়ে। প্রথমে কিছুকাল পেইচিং ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচারাল ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন। তারপর পেইচিং সেন্ট্রাল একাডেমি অব ড্রামায়। সেখানে পাঠ নেন চলচ্চিত্র পরিচালনা বিষয়ে। ২০০৮ সালের শেষদিকে দেশে ফিরে প্রবল প্রতিবন্ধকতার মুখে পেশা হিসেবে নির্বাচন করেন চীনাদের সঙ্গে দোভাষীর কাজ। সেটাও ভালো না লাগায় বর্তমানে কাজ করছেন একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদকীয় বিভাগে। নব্বই দশকের অন্যতম কবি; কবির হুমায়ূনের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৭। এর বাইরে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উন্মুক্ত গদ্যগ্রন্থ-৩৯ পূর্ব হোয়া হুথং। কবিরের কবিতা চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
বইমেলা, সাংবাদিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। কবির হুমায়ূনের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন হোসেন শহীদ মজনু
এবার মেলায় বই আসেনি কেন?
প্রথম কথা হলো- বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলাকে ঘিরে বই প্রকাশের যে উদ্যোগ, এতে আমার খুব বেশি আগ্রহ নেই। বছরের কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে বই প্রকাশের কথা নয়। যেহেতু বই একটি পণ্য; এর চাহিদা বছরজুড়ে রয়েছে। সুতরাং বছরজুড়ে বই প্রকাশ শ্রেয়। বাংলাদেশে প্রকাশনা এখনও শিল্প হয়ে উঠেনি। ফলে কিছু মৌসুমি প্রকাশক ফেব্রুয়ারি মাসে টাকা কামানোর ধান্দায় এ লাইনে ভিড় জমান। এবারের বইমেলায় আমার দুটি গ্রন্থ প্রকাশের কথা ছিল; ঐতিহ্য ও ভাষাচিত্র থেকে। গত বছরের মাঝামাঝি পাণ্ডুলিপি তৈরির কাজও শেষ করেছিলাম। কিন্তু ওই সময় যেভাবে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে, ভেবেছিলাম এবারের মেলাও ভেস্তে যাবে। তবে জানুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর হঠাৎ করে যেভাবে দেশে স্থিরতা ফিরতে শুরু করেছে, তা আশা জাগানিয়া। যাই হোক, এখন আর নতুন করে বই দুটি প্রকাশের ইচ্ছা নেই। মেলা শেষ হলে বছরের মাঝামাঝি বই দুটি প্রকাশের উদ্যোগ নেব।
প্রকাশনার কোনো উল্লেখযোগ্য ঘটনা থাকলে বলুন।
এবার নতুন করে কিছু ঘটেনি। বরং প্রকাশক পেয়েও আমি নিজ থেকেই পিছপা হয়েছি। একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে, প্রকাশকরা কবিতার বই প্রকাশে আগ্রহ দেখান কম। কারণ, কবিতার বই বিক্রি হয় অল্প। প্রকাশনা যেহেতু একটি বাণিজ্য, কোনো প্রকাশক চাইবে না বিনিয়োগ করা অর্থ জলে যাক। প্রকাশকদের সঙ্গে আমার বিরোধ নেই। বাংলাদেশে পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। প্রচুর পাঠক বিচিত্র ধরনের গদ্য পড়তে চায়। সুতরাং কোনো লেখক যদি মোটামুটি একটি ভালো বিষয়ের ওপর গদ্য রচনা করে পাণ্ডুলিপি তৈরি করেন, তবে প্রকাশক পেতে অসুবিধা হয় না। শখের লেখকদের প্রকাশক পেতে হয় না। তারা নিজ থেকেই উল্টো অর্থ নিয়ে প্রকাশকের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেন। এই যে ব্যবস্থা এটি বাংলাদেশের প্রকাশনায় পেশাদারিত্ব সৃষ্টিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে কীভাবে বই ছড়িয়ে দেওয়া যায় বলে আপনি মনে করেন।
বাংলাদেশ খুব ছোট্ট একটি দেশ। সুতরাং এই ছোট্ট দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে বই ছড়িয়ে দেওয়া খুব সহজ। একাডেমির বইমেলায় গেলে শত শত প্রকাশক দেখতে পাওয়া যায়। সারা বছর এদের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায় না। আমার বিবেচনায় বই কীভাবে প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা প্রকাশকদের ভাবনা, লেখকদের নয়। আমাদের দেশে হাতেগোনা যে ১০-১২টি পেশাদারি প্রকাশনা সংস্থা রয়েছে তারা কিন্তু ঠিকই প্রান্তিক পর্যায়ে বই পৌঁছে দিচ্ছে। যারা মৌসুমি প্রকাশক তাদের এ সব নিয়ে ভাববার কথা নয়। পণ্যের বিপণন পদ্ধতি না জানা থাকলে পণ্য বাজারজাত করা কঠিন। আমাদের দেশে অধিকাংশ প্রকাশকদের বিপণন ব্যবস্থা সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা নেই। একটা উদাহরণ দেই, যে কোনো দেশে একটি গ্রন্থ প্রকাশের আগে বাজার যাচাই করে দেখা হয় গ্রন্থটি প্রকাশ করলে কতকপি বিক্রি হবে। তেমন কিছু বাংলাদেশে কখনও করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। সঙ্গে একটি বই প্রকাশের পর প্রচারের যে ব্যবস্থা তাও বাংলাদেশে দেখা যায় না। তাহলে প্রান্তের মানুষ জানবে কী করে? আর প্রান্তে বই ছড়িয়ে দেওয়াই বা কী করে সম্ভব? আমাদের সবকিছু মেলাকেন্দ্রিক এক মাসের। তারপর আর খবর নেই। এর ব্যতিক্রম বর্তমানে প্রথমা প্রকাশনী। এ সংস্থাটি বছরজুড়ে বই প্রকাশ করে। আর নতুন একটি বই প্রকাশ করার পর প্রচারমাধ্যমে তা তুলেও ধরে। ফলে প্রথমার বই খুব সহজে প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে। পেশাদারি মনোভাব থাকলে অন্য প্রকাশকরাও সেটা করতেন বলে আমার মনে হয়।
মেলায় বই কেনার পরিকল্পনা নিয়ে বলুন।
শুধু এই বছর নয়, প্রায় প্রতিবছরই আমি মেলা থেকে খুব কমসংখ্যক বই কিনি। কারণ, মেলায় আমার পছন্দের বই তেমন একটা খুঁজে পাই না। প্রতিমাসে বই কেনার জন্য আমার আলাদা বাজেট থাকে। সেই মতে প্রতিমাসেই আমি আমার পছন্দের বই কিনি। এবার মেলা থেকে কী কী বই কিনব, এখনও স্পষ্ট করে জানি না। তবে আমি বাংলাদেশের কবিতা নিয়ে সম্প্রতি গবেষণা করতে শুরু করেছি। গবেষণার প্রয়োজনে যদি কোনো বই মেলায় চোখে পড়ে কিনব। বাসায় স্থানের অভাব। যেনতেন বই আর কেনার সুযোগ নেই। সৈয়দ আলী আহসান, ফররুখ আহমেদ, আহসান হাবীব এদের কাব্যসমগ্র আমার সংগ্রহে নেই। এই গ্রন্থগুলো গবেষণার প্রয়োজনে এবারকার বইমেলা থেকে কিনব।
বইমেলার স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যে বইমেলা হয়, তার সঙ্গে তুলনা করলে বলতে হয় আমাদের বইমেলার যে আদল তা নিতান্তই পাড়ামহল্লার মেলার মতো। সুতরাং স্থান সম্প্রসারণের বিষয়টিকে আমি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখছি। এখন উচিত, বইমেলাকে বাংলা একাডেমির নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা। মেলা আয়োজন করুক প্রকাশকদের কোনো সংস্থা। তাহলে এই সম্প্রসারণ একটি ভালো বইমেলায় রূপ নিলেও নিতে পারে। বাংলা একাডেমির কাজ হলো- গবেষণা কাজ পরিচালনা করা। কিন্তু সবকিছু দেখেশুনে মনে হচ্ছে, মেলা আয়োজন করা ছাড়া বাংলা একাডেমির আর কোনো কাজ নেই। মেলার স্থান সম্প্রসারণ করলেই চলবে না, এটিকে একটি মানসম্পন্ন বইমেলার আদল দিতে হবে। আশা করি প্রকাশকরা এ বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেবেন।
কেন লেখেন?
এই প্রশ্নটি শুনলে আমার হাসি পায়। উল্টো প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে- আপনি কেন ভাত খান? কেন ঘুম যান? কেন চাকরি করেন? সহজ কথায় বলছি, যদি মাস্তানি করা শিখতাম তবে মাস্তানি করতাম। এতে দুই-চার টাকা আয় রোজগার হতো। যদি ব্যবসা-বাণিজ্য জানতাম তবে তাই করতাম। ওসব আমি জানি না। শিখেছি লিখতে। ফলে লিখি। কাউকে উদ্ধার করতে আমি লিখি না। কিংবা সমাজকে সংস্কারের জন্যও লিখি না। মনের আনন্দে লিখি। সেই আনন্দ যদি অন্যের মনে কিছুটা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয় তবে বাড়তি পাওনা। এর বেশি কিছু নয়। আমি আর কিছু শিখিনি ফলে লিখি।
লেখালেখির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
প্রথম পরিকল্পনা হলো- অন্তত আরও পাঁচ বছর বেঁচে থাকা। ইদানীং আমার মনে হচ্ছে যে কোনো সময় মারা যাব। অর্থাৎ মৃত্যুচিন্তা আমার ভেতরে প্রবলভাবে ক্রীড়া করছে। যদি পাঁচ বছর টিকে যাই তবে তিনটি উপন্যাস লিখব। এর জন্য আমি সব তথ্য উপকরণ সংগ্রহ করেছি। আর ত্রিশের দশক থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত বাংলাদেশের কবিতায় ভাষার বিবর্তন কীভাবে সংঘটিত হয়েছে- এ বিষয়টি নিয়ে একটি বৃহৎ গবেষণা কাজ শেষ করা। এর বাইরে কথাসাহিত্য নিয়ে কিছু গবেষণামূলক কাজ করারও ইচ্ছা রয়েছে। দেখা যাক কতক্ষণ আয়ু পাওয়া যায়।
সাংবাদিকতা করছেন; আপনি কি মনে করেন সাংবাদিকতা লেখালেখির ক্ষতি করে অথবা লেখালেখিতে সুবিধা পাওয়া যায়?
দেখুন, সাংবাদিকতাকে আমি স্রেফ পেশা হিসেবে বিবেচনা করি। বাংলাদেশে লেখালেখি করে বেঁচে থাকা অসম্ভব। দুই-একটি ব্যতিক্রম উদাহরণ মূল বক্তব্য হতে পারে না। জীবন এবং জীবিকার প্রয়োজনে আপনাকে কাজ করতে হবে অর্থাৎ চাকরি কিংবা ব্যবসা করতে হবে। যদিও লেখালেখি খণ্ডকালীন কোনো কাজ নয়। এটিও সম্পূর্ণ পেশাদারি একটি কাজ। কিন্তু বাংলাদেশে এটিকে পেশা হিসেবে নেওয়া অসম্ভব। আরেকদিকে যারা সাংবাদিকতা করেন তারা তো মূলত লেখালেখির মধ্যেই থাকেন। সুতরাং সাংবাদিকতা কেন লেখালেখির ক্ষতি করবে? বরং সুবিধা হওয়ারই কথা। যার প্রমাণ মার্কেজ, সমরেশ বসু, শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ। বাংলাদেশের প্রধান কবিদের অনেকে সাংবাদিক ছিলেন। যেমন- শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ আরও অনেকে। সাংবাদিকতাকে বিশেষ কোনো পেশা ভাবার দিন ফুরিয়ে গেছে। ক্রম-পরিবর্তনশীল বিশ্বব্যবস্থায় সাংবাদিকতাও এখন শুধুই জীবিকা অর্জনের একটি কাজ। লেখালেখি করতে গেলে অপর কাজেও একইভাবে সুবিধা এবং অসুবিধা হতে পারে। যারা প্রকৃত অর্থেই লেখেন, তাদের কাছে এটি কোনো বিষয় নয়। লিখতে চাইলে যে কোনো অবস্থায় যে কোনো পরিবেশে তা সম্ভব।
(দ্য রিপোর্ট/এইচএসএম/শাহ/ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলির প্রক্রিয়া চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধায় বন্ধ
- ফেলানীর ভাই-বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন উপদেষ্টা আসিফ
- একনেকে ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন
- ভারতেকে দেওয়া চিঠির জবাব এখনো পাইনি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সবাই ভাবে রাজপথ দখলে নিলেই সমাধান: ডিএমপি কমিশনার
- লন্ডনে খালেদা জিয়া, মাকে স্বাগত জানালেন তারেক রহমান
- শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়াল ভারত
- এইচএমপিভি ভাইরাস: দেশে দুই যুগ ধরে আছে, আতঙ্ক নেই
- রোনালদোর সঙ্গে একমত নেইমার, ‘ফরাসি লিগের চেয়ে সৌদি লিগ ভালো’
- ‘১৫ বছরে স্টক এক্সচেঞ্জকে অকার্যকর করা হয়েছে’
- লা লিগায় দুই ম্যাচ নিষিদ্ধ ভিনিসিয়ুস
- মেক্সিকো উপসাগরের নাম পাল্টে ‘আমেরিকা’ রাখতে চান ট্রাম্প
- ঘন কুয়াশায় বাড়বে শীত, তাপমাত্রা কমবে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউর সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দেশীয় ফ্রিজ এসি মোটরসাইকেল শিল্পে কর বৃদ্ধি, বাড়তে পারে দাম
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট: খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় দিনের আপিল শুনানি চলছে
- খালেদা জিয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বার্তা দিয়ে গেছেন : মির্জা ফখরুল
- খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডনে গেলেন যারা
- শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
- বাজারে চালের ঘাটতি নেই, দাম বৃদ্ধি অযৌক্তিক : বাণিজ্য উপদেষ্টা
- চসিকের পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কম্বল দিল আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- পদত্যাগ করতে চলেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
- ফ্রেঞ্চ সুপার কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতল পিএসজি
- অবশেষে ভারতেও ছড়াল এইচএমপিভি ভাইরাস, আক্রান্ত ২ শিশু
- জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে ৪.২৩ শতাংশ
- ‘হাসিনার ওপর রাগ হয় না আপনার’ আসিফ নজরুলের প্রশ্নে যা বলেন খালেদা জিয়া
- দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো পলক-জ্যোতিকে
- বৃহস্পতিবার থেকে ফের শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা
- বিনামূল্যে পাওয়া ফ্ল্যাট নিয়ে মিথ্যা বলেছিলেন টিউলিপ : ডেইলি মেইল
- "আয়নাঘর-ভাতের হোটেল বলে কিছু থাকবে না, সিভিল ড্রেসে গ্রেপ্তার নয়"
- গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি লন্ডন ক্লিনিকে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে
- বড় জয়ে বছর শুরু করল বার্সেলোনা
- ভারতকে উড়িয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
- দাম বাড়লেও কাটছে না ভোজ্য তেলের সংকট
- বিয়ে করে দোয়া চাইলেন তাহসান
- সার্ভার জটিলতা কাটিয়ে ডিএসইতে লেনদেন চালু
- সীমান্তে নতুন ভাসমান চৌকি বসিয়েছে ভারত
- নাম ব্যবহার করে তদবির বিষয়ে যে বার্তা দিলেন উপদেষ্টা নাহিদ
- লন্ডনে ফ্ল্যাট উপহার: যুক্তরাজ্যে ব্যাপক তদন্তের মুখে টিউলিপ
- ইচ্ছাকৃত ভুল করবে না নির্বাচন কমিশন : সিইসি
- খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা
- তারেক রহমানের চার মামলা বাতিলের রায় বহাল
- টিউলিপকে লন্ডনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট দেন আ.লীগ-সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী
- অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন
- হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন জয়সোওয়াল
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নতুন ভাইরাস এইচএমপিভি, মহামারির শঙ্কা
- শেখ হাসিনাকে ফেরতের প্রশ্নে এখনও নিরুত্তর ভারত
- বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- চার শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অপসারণ
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত
- নতুন দায়িত্বে বাফুফেতে ফিরলেন ছোটন
- গাজায় ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় ঝরল ৭১ প্রাণ
- তাপমাত্রা নামল ৮ ডিগ্রির ঘরে, ফের মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়
- হিন্দুদের চাকরি নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা: প্রেস উইং
- কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
- সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে উপদেষ্টা নাহিদের চিঠি
- নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি
- খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে বাসায় গেলেন সেনাপ্রধান
- পুলিশের ৪৮ কর্মকর্তার পদায়ন
- অভ্যুত্থানের যোদ্ধাদের হেলথকার্ড বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
- ডিসেম্বরে এল রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স
- ইসির ৬২ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
- "হাসিনাকে ফেরত না দিলেও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হবে না"
- আজ রাজবাড়ী যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিভ্রান্ত না হয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: তারেক রহমান
- বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন
- বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যুর রেকর্ড
- বছরের শুরুতেই উত্তরে জেঁকে বসেছে শীত, ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন
- আরও বাজারমুখী হলো ডলারের দাম
- "আ.লীগ আমলে ক্যাম্পাসগুলোকে অস্ত্রাগার বানানো হয়েছিল"
- বিদায়ী বছরে আস্থার সংকটে ভুগেছে পুঁজিবাজার
- "আয়নাঘর-ভাতের হোটেল বলে কিছু থাকবে না, সিভিল ড্রেসে গ্রেপ্তার নয়"
- নতুন ভাইরাস এইচএমপিভি, মহামারির শঙ্কা
- খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে বাসায় গেলেন সেনাপ্রধান
- বিভ্রান্ত না হয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: তারেক রহমান
- হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন জয়সোওয়াল
- ‘হাসিনার ওপর রাগ হয় না আপনার’ আসিফ নজরুলের প্রশ্নে যা বলেন খালেদা জিয়া
- শেখ হাসিনাকে ফেরতের প্রশ্নে এখনও নিরুত্তর ভারত
- ডিসেম্বরে এল রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স
- অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন
- পুলিশের ৪৮ কর্মকর্তার পদায়ন
- আজ রাজবাড়ী যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- তাপমাত্রা নামল ৮ ডিগ্রির ঘরে, ফের মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়
- ইসির ৬২ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নাম ব্যবহার করে তদবির বিষয়ে যে বার্তা দিলেন উপদেষ্টা নাহিদ
- টিউলিপকে লন্ডনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট দেন আ.লীগ-সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী
- বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন
- নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি
- হিন্দুদের চাকরি নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা: প্রেস উইং
- কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত
- "হাসিনাকে ফেরত না দিলেও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হবে না"
- বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- নতুন দায়িত্বে বাফুফেতে ফিরলেন ছোটন
- চার শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অপসারণ