সাত খুনের নেপথ্য কারিগররা কী অচেনাই রয়ে যাবে?
সাতটি জলজ্যন্ত মানুষকে গুম ও খুন করে ফেলার সঙ্গে যারা সরাসরি জড়িত শুধু তারাই আইনের আওতায় আসলেন। গুম ও খুন করে লাপাত্তা করে দেওয়ার মতো সাহস, ‘ক্ষমতা’ ও পরিকল্পনা করার জন্য নূর হোসেন এবং তারেক সাঈদদের যারা উপযুক্ত করে তুলেছেন তাদের পরিচয় তো আমরা দেশবাসী পেলাম না। বৈচারিক আদালতের কাঠগড়ায় নেপথ্য কারিগরদের উঠানো কঠিন। তাই কমিশন গঠন করে গডফাদারদের পরিচয় প্রকাশ করা জরুরি। নইলে নূর হোসেনদের পর তুফানদের আবির্ভাব ঘটতে থাকবে।
নূর হোসেন সিনেমার কোনো চরিত্র নন, যে আড়াই ঘন্টা পর ভুলে গেলেও চলবে। বাস্তবে তিনি তার বাবা-মা কিংবা পরিবারের কোনো সদস্যের খুনের বদলা নিতে সাত খুনের পরিকল্পনা করেন নি। স্থানীয় পর্যায়ে দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আছে এই খুনীর। সেই রাজনীতিতে তার গুরু রয়েছেন। গুরুর ওপরও গুরু আছেন। তাদের আস্কারাতেই সাত খুনের পরিকল্পনাকারী হিসেবে আত্মবিশ্বাস পেয়েছিলেন, একথা বললে অত্যুক্তি হবে না। এর আগেও একের পর এক খুন বা খুনের মতো ঘটনা ঘটিয়ে পার না পাওয়া কোনো সুস্থ মানুষ কী একজন জনপ্রতিনিধি ও নামকরা আইনজীবীসহ সাতটি মানুষকে দিনে দুপুরে তুলে নিয়ে খুনের পরিকল্পনা করে ফেলতে পারেন?
অন্যদিকে তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ সেনাবাহিনী ও র্যাবের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি ও তার অধীনস্ত দুই কর্মকর্তাসহ র্যাবের অন্য খুনীদের বন্দুক থেকে অসাবধানতায় গুলি বের হয়ে সাতটি লোক খুন হয়ে যান নি। বিশেষ এই বাহিনীটির কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে বিচার বর্হিভূত হত্যাকান্ড ও গুমের অভিযোগ আগে থেকেই করে আসছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। সাত খুনের ঘটনায় জড়ানোর মাধ্যমে সেটির প্রত্যক্ষ প্রমাণ দেশবাসী দেখল। নূর হোসেনের যেমন রাজনৈতিক গুরু আছে তেমনি তারেকদের মতো খুনীদেরও ক্ষমতাবান গুরু আছেন। যারা তাদেরকে ওই ধরণের ঘটনা ঘটানোর পরও বাচিঁয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। ওই ধরণের কোনো আশ্বাসের জায়গা না থাকলে আইন, বিচার ও শাস্তি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকার পরও একটি প্রশিক্ষিত বাহিনীর কেউ কী সাত-সাতটি জ্যন্ত মানুষকে টাকার বিনিময়ে হত্যার দায়িত্ব নিতে পারে?
প্রশ্ন হচ্ছে নূর হোসেনের এবং তারেকদের গুরু কারা? এই প্রশ্নের সুরাহা না করতে পারলে ভবিষ্যতে সাত খুনের মতো বা তার চেয়ে বড় ঘটনা ঘটবে না, সে নিশ্চয়তা কে দিতে পারেন? এজন্যই নেপথ্য কারিগরদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করে বিচারের আওতায় আনা উচিত। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে এটা সহজেই সম্ভব। সাত খুন ঘটনার পর থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যত গুরুত্ব দিয়ে খবর বের হয়েছে সেসব বিষয় অনুসন্ধান করলে সহজেই নেপথ্য কারিগরদের ধরা যায়। লোমহর্ষক সেই ঘটনার অন্তত খবরগুলো যারা নিয়মিত পড়েছেন তাদের সবার মনে নেপথ্য কারিগরদের একটি ছবি পরিষ্কার হয়েছে বলে মনে হয়। তাদেরকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিহ্নিত করতে বাধা কোথায়?
সাধারণ মানুষের বিবেকের কাঠগড়া দিয়ে পাঁচ বছরে একবার জনপ্রতিনিধিদের আঘাত করা যায়। কিন্তু সমাজে আইনের শাসন কায়েম করতে হলে তার নিরন্তর চর্চা রাখতে হয়। ক্ষমতাশালীরা আইনের উর্ধ্বে নন, তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হয়। আর তা প্রমাণ না করতে পারলে সেই সমাজে সাত খুন হয়। আমাদের ওই ধরণের ঘাটতি ছিল বলেই সাত খুন হয়েছে। এখন আপাত বিচারে দোষীরা বৈচারিক প্রক্রিয়ায় আসলেও নেপথ্য কারিগরদের না আনতে পারলে ভবিষ্যতে ‘২১ খুন’ হবে।
যাতে একুশ খুন না হয় তার জন্য নূর হোসেন ও তারেক সাঈদের গুরু শ্রেণীর মুখোশ উন্মোচন দরকার। গুরু কারা? নূর হোসেন ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে স্থানীয় একজন সংসদ সদস্যের সঙ্গে টেলিফোনে তাকে বাচাঁনোর আকুতি জানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে তারেক সাঈদের ঠিক নিচের পদে থেকে যে দুই র্যাবের কর্মকর্তা প্রত্যক্ষভাবে খুনের ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের মুখেই গুরুর কথা এসেছে। আরিফ হোসেন ও মাসুদ রানা আদালতে বলেছেন, শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য হিসেবে তারা তাদের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার (তারেক সাঈদের) নির্দেশ পালন করেছেন মাত্র। আরিফ এবং রানার গুরু যদি তারেক হন। আর তারেক যদি বাহিনীটির সর্বোচ্চ কর্মকর্তা না হন তাহলে নিশ্চয় তারেকেরও উর্ধতন রয়েছেন। কিন্তু নূর হোসেনের মতো তারেকের গুরু বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত সরাসরি পাওয়া যায় না। এসব বিষয় পরিষ্কার করতেই কমিশন গঠন জরুরী। গুটি কয়েক অসাধু ব্যক্তির জন্য জীবন বাজি রেখে জঙ্গি দমনে কাজ করা র্যাবের মতো দক্ষ একটি বাহিনীর বদনাম হবে কেন?
সাত খুনে প্রশাসনিকভাবে তারেকের উপরের কারও সম্পৃক্ততা ছিল কিনা তদন্তে সেটা আসেনি। কিন্তু সাত খুনই তো র্যাব সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশের প্রথম এবং শেষ ঘটনা নয়। এর আগে কোনো অনিয়মের ছাড় যদি তারেকরা না পেতেন তাহলে কী সাত খুনের প্রজেক্টে হাত দেওয়ার সাহস তারেকরা পেত? এমন প্রশ্ন সহজেই উঠানো যায়, কারণ সাত খুনের পর কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জসহ তারেকের সাবেক কয়েকটি কর্মস্থলে হুমকি দিয়ে দাবিকৃত টাকা না পাওয়ার কারণে অপরহণ ও খুনের অভিযোগ উঠেছে তারেকের বিরুদ্ধে, মামলাও হয়েছে। মনে করলাম তারেক সাঈদের চেয়ে উপরের কোনো কর্মকর্তা সাত খুন সম্পর্কে জানতেন না। কিন্তু তারেকের উর্ধস্থানীয়রা যখন তারেকদের মতো কর্মকর্তাদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল রাখতে ব্যর্থ হলেন তখনও কী তাদের দায় বর্তায় না? কী উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা? তারেকদের গ্রেফতার করতে আদালতকে নির্দেশ দিতে হয়েছিল।
২৯ এপ্রিল ২০১৪। পরের দিন আমার ডে-অফ। যথারীতি একটি ‘সাপ্তাহিক ঘুম দিবসের’ প্রস্তুতি ছিল মনে মনে। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগেই দ্য রিপোর্টের তৎকালীন প্রধান প্রতিবেদক এম এ কে জিলানী ভাইয়ের ফোন। সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু ভাইয়ের নির্দেশ, ডে-অফ বাতিল। যেতে হবে (ওই সময়ের) আতঙ্কের শহর নারায়ণগঞ্জে। আওয়ামী লীগ বিটে কাজ করি। খুন-খারাবির খবর সংগ্রহে যাওয়ার কথা আমার না। তারপরও অফিসের সিদ্ধান্ত। খবর সংগ্রহের জন্য প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে যাওয়া।
চারদিনের মধ্যে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমে নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ব্রেকিং নিউজটি প্রকাশিত হয়। যদিও নতুন পোর্টাল হওয়ায় জনসাধারণের কাছে তেমনভাবে পৌঁছায় নি। তবে, গণমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত অনেকেই দ্য রিপোর্টের কৃতিত্ব জানতেন। ব্যাক্তিগতভাবে অনেকে বাহবা দিয়েছেন আমাকে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমানের প্রশংসা মনে থাকবে। যদিও শেষ পর্যন্ত তার হুমকির সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল সাত জন গুম হন। নারায়ণগঞ্জে পা রাখি ৩০ এপ্রিল। টানা ১৯ দিন ছিলাম। ৩ মে নূর হোসেন ও র্যাবের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যে এই গুমের ঘটনায় জড়িত সেটি গুম ও খুন হওয়া প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামের বরাত দিয়ে আমরা প্রকাশ করেছিলাম। দ্য রিপোর্টে ওই সাক্ষাৎকার দেখে পরের দিন (৪ মে) সকালে শামীম ওসমান গাড়ি পাঠিয়ে নজরুলের শ্বশুরকে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া মোড়ে অবস্থিত ‘নারায়ণগঞ্জ রাইফেল ক্লাব’ নিয়ে আসেন। সেদিন নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির ডাকে হরতাল পালিত হচ্ছিল।
ওই দিন নারায়ণগঞ্জের রাস্তায় দু-একটি সাইকেল এবং গণমাধ্যমের গাড়ি ছাড়া অন্য যানবাহন চোখে পড়েনি। ঢাকা থেকে প্রায় সব গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা প্রতিদিন বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সাত খুনের রিপোর্ট কাভার করছিলেন। ওইদিন পূর্ব নির্ধারিত কোনো কর্মসূচি না থাকায় ঢাকা থেকে যাওয়া প্রায় সব গণমাধ্যম কর্মী চাষাড়া মোড়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ততক্ষণে রাইফেল ক্লাবে আসা নজরুলের শ্বশুরের সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করে গণমাধ্যমকর্মীদের খবর পাঠান শামীম ওসমান। শহীদুল ইসলামকে শামীম ওসমান বলেন, ‘গতকাল দ্য রিপোর্টকে যেসব কথা বলছেন ওই কথাগুলো সব চ্যানেলে বলেন।’ এরপরই বড় আকারে চাউর হয় সাত খুনের রহস্য।
নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলায় হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন। নিম্ন-আদালতে ২৬ জনের ফাঁসির রায় হয়েছিল। হাইকোর্ট ১৫ জনের ফাঁসি বহাল রেখেছেন। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার উদ্যোগেই উচ্চ আদালতে মামলাটির প্রথম ধাপ তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হয়েছে, সামনে রয়েছে আপিল ও রিভিয়ের ধাপ। চাঞ্চল্যকর এই মামলার মূল কূশীলবদের আইনের আওতায় আনতেও হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ভারত থেকে নূর হোসেনকে ফিরিয়ে এনে সরকারও নিজেদের আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছে। বাকি ধাপগুলোও ভালোয় ভালোয় পার হোক। সেই সঙ্গে উন্মোচন হোক নূর হোসেন ও তারেক সাঈদদের গডফাদারদের পরিচয়।
স্বাধীনতার পর অঞ্চলভিত্তিক গডফাদারদের পরিচয় দেশবাসী জানেন। তাদের অনেকেই এখন অতীত অথবা নিভু নিভু পর্যায়ে আছে। কিন্তু ডিজিটাল যুগে কৌশল বদলে অনেক নীরব গডফাদার গড়ে উঠেছেন। তাদের নির্মূল করতে হবে। না হয় একুশ শতকের নতুন চ্যালেঞ্জ মোকবেলা করে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি) অর্জন কঠিনতর হয়ে পড়বে।
লেখক : সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- "ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে"
- আওয়ামী লীগ এখন পরগাছায় পরিণত হয়েছে: জিএম কাদের
- সোনার ভরি ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে
- "কিরগিজস্তানে কোন বাংলাদেশি ছাত্র গুরুতর আহত হয়নি"
- শিল্প খাত পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- দেশটা এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- হজ যাত্রীদের হেলথ চেক আপে বিকাশে ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
- শেয়ার হস্তান্তর করাবেন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- স্যানিটেশনকর্মীদের স্বাস্থ্যগত রক্ষায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন
- ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- "লড়াকু মানসিকতার শান্ত একজন ভালো নেতা"
- "বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে"
- তাপপ্রবাহের মধ্যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
- ৭ উদ্যোক্ত্যর হাতে জাতীয় এসএমই পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ২১মে ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আজ শেষ হচ্ছে এসএসসির ফলাফলের পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
- মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে: প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!