সাত খুনের নেপথ্য কারিগররা কী অচেনাই রয়ে যাবে?
সাতটি জলজ্যন্ত মানুষকে গুম ও খুন করে ফেলার সঙ্গে যারা সরাসরি জড়িত শুধু তারাই আইনের আওতায় আসলেন। গুম ও খুন করে লাপাত্তা করে দেওয়ার মতো সাহস, ‘ক্ষমতা’ ও পরিকল্পনা করার জন্য নূর হোসেন এবং তারেক সাঈদদের যারা উপযুক্ত করে তুলেছেন তাদের পরিচয় তো আমরা দেশবাসী পেলাম না। বৈচারিক আদালতের কাঠগড়ায় নেপথ্য কারিগরদের উঠানো কঠিন। তাই কমিশন গঠন করে গডফাদারদের পরিচয় প্রকাশ করা জরুরি। নইলে নূর হোসেনদের পর তুফানদের আবির্ভাব ঘটতে থাকবে।
নূর হোসেন সিনেমার কোনো চরিত্র নন, যে আড়াই ঘন্টা পর ভুলে গেলেও চলবে। বাস্তবে তিনি তার বাবা-মা কিংবা পরিবারের কোনো সদস্যের খুনের বদলা নিতে সাত খুনের পরিকল্পনা করেন নি। স্থানীয় পর্যায়ে দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ার আছে এই খুনীর। সেই রাজনীতিতে তার গুরু রয়েছেন। গুরুর ওপরও গুরু আছেন। তাদের আস্কারাতেই সাত খুনের পরিকল্পনাকারী হিসেবে আত্মবিশ্বাস পেয়েছিলেন, একথা বললে অত্যুক্তি হবে না। এর আগেও একের পর এক খুন বা খুনের মতো ঘটনা ঘটিয়ে পার না পাওয়া কোনো সুস্থ মানুষ কী একজন জনপ্রতিনিধি ও নামকরা আইনজীবীসহ সাতটি মানুষকে দিনে দুপুরে তুলে নিয়ে খুনের পরিকল্পনা করে ফেলতে পারেন?
অন্যদিকে তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ সেনাবাহিনী ও র্যাবের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি ও তার অধীনস্ত দুই কর্মকর্তাসহ র্যাবের অন্য খুনীদের বন্দুক থেকে অসাবধানতায় গুলি বের হয়ে সাতটি লোক খুন হয়ে যান নি। বিশেষ এই বাহিনীটির কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে বিচার বর্হিভূত হত্যাকান্ড ও গুমের অভিযোগ আগে থেকেই করে আসছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। সাত খুনের ঘটনায় জড়ানোর মাধ্যমে সেটির প্রত্যক্ষ প্রমাণ দেশবাসী দেখল। নূর হোসেনের যেমন রাজনৈতিক গুরু আছে তেমনি তারেকদের মতো খুনীদেরও ক্ষমতাবান গুরু আছেন। যারা তাদেরকে ওই ধরণের ঘটনা ঘটানোর পরও বাচিঁয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। ওই ধরণের কোনো আশ্বাসের জায়গা না থাকলে আইন, বিচার ও শাস্তি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকার পরও একটি প্রশিক্ষিত বাহিনীর কেউ কী সাত-সাতটি জ্যন্ত মানুষকে টাকার বিনিময়ে হত্যার দায়িত্ব নিতে পারে?
প্রশ্ন হচ্ছে নূর হোসেনের এবং তারেকদের গুরু কারা? এই প্রশ্নের সুরাহা না করতে পারলে ভবিষ্যতে সাত খুনের মতো বা তার চেয়ে বড় ঘটনা ঘটবে না, সে নিশ্চয়তা কে দিতে পারেন? এজন্যই নেপথ্য কারিগরদের চিহ্নিত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করে বিচারের আওতায় আনা উচিত। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে এটা সহজেই সম্ভব। সাত খুন ঘটনার পর থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যত গুরুত্ব দিয়ে খবর বের হয়েছে সেসব বিষয় অনুসন্ধান করলে সহজেই নেপথ্য কারিগরদের ধরা যায়। লোমহর্ষক সেই ঘটনার অন্তত খবরগুলো যারা নিয়মিত পড়েছেন তাদের সবার মনে নেপথ্য কারিগরদের একটি ছবি পরিষ্কার হয়েছে বলে মনে হয়। তাদেরকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিহ্নিত করতে বাধা কোথায়?
সাধারণ মানুষের বিবেকের কাঠগড়া দিয়ে পাঁচ বছরে একবার জনপ্রতিনিধিদের আঘাত করা যায়। কিন্তু সমাজে আইনের শাসন কায়েম করতে হলে তার নিরন্তর চর্চা রাখতে হয়। ক্ষমতাশালীরা আইনের উর্ধ্বে নন, তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হয়। আর তা প্রমাণ না করতে পারলে সেই সমাজে সাত খুন হয়। আমাদের ওই ধরণের ঘাটতি ছিল বলেই সাত খুন হয়েছে। এখন আপাত বিচারে দোষীরা বৈচারিক প্রক্রিয়ায় আসলেও নেপথ্য কারিগরদের না আনতে পারলে ভবিষ্যতে ‘২১ খুন’ হবে।
যাতে একুশ খুন না হয় তার জন্য নূর হোসেন ও তারেক সাঈদের গুরু শ্রেণীর মুখোশ উন্মোচন দরকার। গুরু কারা? নূর হোসেন ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে স্থানীয় একজন সংসদ সদস্যের সঙ্গে টেলিফোনে তাকে বাচাঁনোর আকুতি জানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে তারেক সাঈদের ঠিক নিচের পদে থেকে যে দুই র্যাবের কর্মকর্তা প্রত্যক্ষভাবে খুনের ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের মুখেই গুরুর কথা এসেছে। আরিফ হোসেন ও মাসুদ রানা আদালতে বলেছেন, শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য হিসেবে তারা তাদের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার (তারেক সাঈদের) নির্দেশ পালন করেছেন মাত্র। আরিফ এবং রানার গুরু যদি তারেক হন। আর তারেক যদি বাহিনীটির সর্বোচ্চ কর্মকর্তা না হন তাহলে নিশ্চয় তারেকেরও উর্ধতন রয়েছেন। কিন্তু নূর হোসেনের মতো তারেকের গুরু বিষয়ে কোনো ইঙ্গিত সরাসরি পাওয়া যায় না। এসব বিষয় পরিষ্কার করতেই কমিশন গঠন জরুরী। গুটি কয়েক অসাধু ব্যক্তির জন্য জীবন বাজি রেখে জঙ্গি দমনে কাজ করা র্যাবের মতো দক্ষ একটি বাহিনীর বদনাম হবে কেন?
সাত খুনে প্রশাসনিকভাবে তারেকের উপরের কারও সম্পৃক্ততা ছিল কিনা তদন্তে সেটা আসেনি। কিন্তু সাত খুনই তো র্যাব সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশের প্রথম এবং শেষ ঘটনা নয়। এর আগে কোনো অনিয়মের ছাড় যদি তারেকরা না পেতেন তাহলে কী সাত খুনের প্রজেক্টে হাত দেওয়ার সাহস তারেকরা পেত? এমন প্রশ্ন সহজেই উঠানো যায়, কারণ সাত খুনের পর কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জসহ তারেকের সাবেক কয়েকটি কর্মস্থলে হুমকি দিয়ে দাবিকৃত টাকা না পাওয়ার কারণে অপরহণ ও খুনের অভিযোগ উঠেছে তারেকের বিরুদ্ধে, মামলাও হয়েছে। মনে করলাম তারেক সাঈদের চেয়ে উপরের কোনো কর্মকর্তা সাত খুন সম্পর্কে জানতেন না। কিন্তু তারেকের উর্ধস্থানীয়রা যখন তারেকদের মতো কর্মকর্তাদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল রাখতে ব্যর্থ হলেন তখনও কী তাদের দায় বর্তায় না? কী উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা? তারেকদের গ্রেফতার করতে আদালতকে নির্দেশ দিতে হয়েছিল।
২৯ এপ্রিল ২০১৪। পরের দিন আমার ডে-অফ। যথারীতি একটি ‘সাপ্তাহিক ঘুম দিবসের’ প্রস্তুতি ছিল মনে মনে। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগেই দ্য রিপোর্টের তৎকালীন প্রধান প্রতিবেদক এম এ কে জিলানী ভাইয়ের ফোন। সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু ভাইয়ের নির্দেশ, ডে-অফ বাতিল। যেতে হবে (ওই সময়ের) আতঙ্কের শহর নারায়ণগঞ্জে। আওয়ামী লীগ বিটে কাজ করি। খুন-খারাবির খবর সংগ্রহে যাওয়ার কথা আমার না। তারপরও অফিসের সিদ্ধান্ত। খবর সংগ্রহের জন্য প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে যাওয়া।
চারদিনের মধ্যে দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমে নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ব্রেকিং নিউজটি প্রকাশিত হয়। যদিও নতুন পোর্টাল হওয়ায় জনসাধারণের কাছে তেমনভাবে পৌঁছায় নি। তবে, গণমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত অনেকেই দ্য রিপোর্টের কৃতিত্ব জানতেন। ব্যাক্তিগতভাবে অনেকে বাহবা দিয়েছেন আমাকে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমানের প্রশংসা মনে থাকবে। যদিও শেষ পর্যন্ত তার হুমকির সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল সাত জন গুম হন। নারায়ণগঞ্জে পা রাখি ৩০ এপ্রিল। টানা ১৯ দিন ছিলাম। ৩ মে নূর হোসেন ও র্যাবের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যে এই গুমের ঘটনায় জড়িত সেটি গুম ও খুন হওয়া প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলামের বরাত দিয়ে আমরা প্রকাশ করেছিলাম। দ্য রিপোর্টে ওই সাক্ষাৎকার দেখে পরের দিন (৪ মে) সকালে শামীম ওসমান গাড়ি পাঠিয়ে নজরুলের শ্বশুরকে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া মোড়ে অবস্থিত ‘নারায়ণগঞ্জ রাইফেল ক্লাব’ নিয়ে আসেন। সেদিন নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবি সমিতির ডাকে হরতাল পালিত হচ্ছিল।
ওই দিন নারায়ণগঞ্জের রাস্তায় দু-একটি সাইকেল এবং গণমাধ্যমের গাড়ি ছাড়া অন্য যানবাহন চোখে পড়েনি। ঢাকা থেকে প্রায় সব গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা প্রতিদিন বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সাত খুনের রিপোর্ট কাভার করছিলেন। ওইদিন পূর্ব নির্ধারিত কোনো কর্মসূচি না থাকায় ঢাকা থেকে যাওয়া প্রায় সব গণমাধ্যম কর্মী চাষাড়া মোড়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ততক্ষণে রাইফেল ক্লাবে আসা নজরুলের শ্বশুরের সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করে গণমাধ্যমকর্মীদের খবর পাঠান শামীম ওসমান। শহীদুল ইসলামকে শামীম ওসমান বলেন, ‘গতকাল দ্য রিপোর্টকে যেসব কথা বলছেন ওই কথাগুলো সব চ্যানেলে বলেন।’ এরপরই বড় আকারে চাউর হয় সাত খুনের রহস্য।
নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলায় হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন। নিম্ন-আদালতে ২৬ জনের ফাঁসির রায় হয়েছিল। হাইকোর্ট ১৫ জনের ফাঁসি বহাল রেখেছেন। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার উদ্যোগেই উচ্চ আদালতে মামলাটির প্রথম ধাপ তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হয়েছে, সামনে রয়েছে আপিল ও রিভিয়ের ধাপ। চাঞ্চল্যকর এই মামলার মূল কূশীলবদের আইনের আওতায় আনতেও হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ভারত থেকে নূর হোসেনকে ফিরিয়ে এনে সরকারও নিজেদের আন্তরিকতার পরিচয় দিয়েছে। বাকি ধাপগুলোও ভালোয় ভালোয় পার হোক। সেই সঙ্গে উন্মোচন হোক নূর হোসেন ও তারেক সাঈদদের গডফাদারদের পরিচয়।
স্বাধীনতার পর অঞ্চলভিত্তিক গডফাদারদের পরিচয় দেশবাসী জানেন। তাদের অনেকেই এখন অতীত অথবা নিভু নিভু পর্যায়ে আছে। কিন্তু ডিজিটাল যুগে কৌশল বদলে অনেক নীরব গডফাদার গড়ে উঠেছেন। তাদের নির্মূল করতে হবে। না হয় একুশ শতকের নতুন চ্যালেঞ্জ মোকবেলা করে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (এসডিজি) অর্জন কঠিনতর হয়ে পড়বে।
লেখক : সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ইসলামী ব্যাংকের বঙ্গবাজার উপশাখা উদ্বোধন
- কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
- মিজানুর রহমান আজহারীর আসার খবরে কক্সবাজারে মানুষের ঢল
- ফারুককে বলেছেন সুজন, ‘জাতীয় দলে কোচিংয়ের জন্য তৈরি আছি’
- ১৭ বছর পর সিলেটে শুরু হচ্ছে জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
- ইংরেজি নববর্ষে আতশবাজি-পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান
- এ বছর হচ্ছে না বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক
- গাজায় হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
- "উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী"
- সপ্তাহ ব্যবধানে আলু ও পেঁয়াজের দাম কমল
- সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর হওয়া উচিত : প্রধান উপদেষ্টা
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- "সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় আগুন সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে"
- "আমাদেরকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না"
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
- উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি