রোহিঙ্গা ট্র্যাজেডি নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সু চি-কে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে

আমি চট্টগ্রামের যে গ্রামে বড় হয়েছি তা থেকে সামান্য দূরত্বে বিশ্ব মাপের একটি মানবিক বিপর্যয় সংঘঠিত ও ঘনীভূত হচ্ছে। লক্ষ লক্ষ অসহায়, বিধ্বস্ত পুরুষ, নারী ও শিশু যাদের কেউ কেউ মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নিষ্ঠুরতায় গুরুতরভাবে আহত, মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে ছুটে আসছে। নাফ নদীর তীরে প্রতি দিন নারী ও শিশুর লাশ ভেসে আসছে যাদের অধিকাংশই মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা পরিবার ভর্তি নৌকা ডুবির শিকার।
মিয়ানমার সরকার যে যুক্তিতে রোহিংঙ্গাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করছে তা একেবারেই আজগুবি। বর্তমান যে রাখাইন রাজ্যটি, তা ঐতিহাসিকভাবে আরাকান সাম্রাজ্যের মূল ভূখন্ড ছিল। এই সাম্রাজ্যটি একসময় আমার নিজ জেলা চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এর অনেক পরে আরাকান বৃটিশ ভারতের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। ইতিহাস তার নিজ খেয়ালে ও প্রয়োজনে কোনো এলাকার সীমানা ক্রমাগত নির্ধারণ ও পুনঃনির্ধারণ করে যায়, কিন্তু সেখানকার মানুষের সঙ্গে মাটির সম্পর্কটি অপরিবর্তিত থেকে যায়। এলাকাটি যে দেশের নতুন সীমানার মধ্যে পড়ে যায়, তা সে দেশের অংশে পরিণত হয়। মানুষ ইচ্ছায় অনিচ্ছায় সে দেশের নাগরিকে রূপান্তরিত হয়।
১৯৪৮ সালে বৃটিশ শাসন থেকে বার্মা স্বাধীন হবার পর এবং পরবর্তী বিভিন্ন সরকারের সময়কালে বার্মা তার সীমানাভূক্ত রোহিঙ্গাসহ সকল জাতিগোষ্ঠীকে পূর্ণ নাগরিক বলে স্বীকার করে নেয় এবং তাদের প্রতিনিধিত্বের অধিকার দেয়। তার ভিত্তিতে রোহিঙ্গারা সে দেশের সংসদে নির্বাচিত হয় ও সরকারের মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করে।
আশ্চর্যজনকভাবে, ১৯৮০-র দশকে সেদেশের সামরিক শাসকদের উর্বর মস্তিষ্ক থেকে হঠাৎ এই ধারণার উৎপত্তি হয় যে, রোহিঙ্গারা বার্মিজ নয়! এরপর তারা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয় এবং তাদেরকে সে দেশ থেকে বিতাড়িত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সামরিক ও রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করে। শুরু হয় জাতিগত ও ধর্মীয় নিধনের উদ্দেশ্যে সুপরিকল্পিত নির্যাতন।
গত দু’দশকেরও বেশী সময় ধরে হাজার হাজার রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু মিয়ানমার সরকারের নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য বাংলাদেশে এসে ভীড় করছে। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখের পর এই অত্যাচারের মাত্রা এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, গত দুই সপ্তাহেই প্রায় ৩ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবেশ করেছে।
মিয়ানমারের নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের উপর দেশটির এই নির্বিচার সামরিক আক্রমণ - যার ফলে তারা গণহারে দেশটি থেকে পালিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে - বন্ধ করার উদ্দেশ্যে জরুরী ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে গত ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ আমি জাতি সংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে একটি খোলা চিঠি দিই। এর আগেও গত বছরের ডিসেম্বর মাসে আরো কয়েকজন নোবেল বিজয়ীকে সঙ্গে নিয়ে আমি রোহিঙ্গাদের উপর বর্বর হামলার প্রতিবাদে একটি যৌথ আবেদন নিরাপত্তা পরিষদের নিকট পেশ করেছিলাম।
দেশটির এই অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপগুলো কর্তৃক আরাকানের জন্য “স্বাধীনতা”-র দাবীতে ঘৃতাহুতি দিয়েছে। ফলে এশিয়ার এক নিরব প্রান্তে অবস্থিত অত্যন্ত দরিদ্র কিন্তু অর্থনৈতিক ও মানবীয় সম্ভাবনায় বিপুলভাবে সমৃদ্ধ একটি ভূখন্ড হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয়ে উঠলো। প্রতিবেশী দু’দেশের মানুষের একই ধরনের অর্থনৈতিক প্রত্যাশার কারণে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে পরম বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠার সকল উপাদানই বিদ্যমান। আমাদের দু’টি দেশই তাদের অতীতকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাবার এবং সকলের জন্য একটি নতুন বিশ্ব গড়ে তোলার বিশ্বময় কর্মযজ্ঞে মর্যাদাপূর্ণ অংশীদার হবার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি বরাবরই মিয়ানমারকে এই এলাকার আঞ্চলিক সংগঠন সার্কের সদস্যভূক্ত করার এবং বাংলাদেশকে আসিয়ান জোটের সদস্যভূক্ত করার জন্য প্রস্তাব দিয়ে এসেছি - এই দু’টি দেশ এশিয়ার দু’টি শক্তিশালী এবং সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রজোটের মধ্যে দৃঢ় মৈত্রীবন্ধন তৈরী করে দিতে পারে - আমি এই যুক্তিই এর পক্ষে দিয়ে এসেছি। আমি এটা বিশ্বাস করি।
সৌভাগ্যক্রমে, মিয়ানমার সরকার নিজেই বর্তমান রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানের ভিত্তি রচনা করে রেখেছে। কফি আনানের নেতৃত্বাধীন ও মিয়ানমার সরকার নিযুক্ত রাখাইন রাজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা কমিশনের প্রতিবেদনেই তা সম্প্রতি দেয়া হয়েছে। আমরা নতুন বিতর্কে না-গিয়ে সরাসরি এখান থেকেই শুরু করতে পারি। এই প্রতিবেদনে চমৎকার সব সুপারিশ রয়েছে যা মিয়ানমার সরকার গ্রহণ করেছে। কী-কী সংশোধনমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে তা কমিশনের প্রতিবেদনে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। অত্যন্ত আনন্দের ব্যাপার হলো সকল পক্ষই এই প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে।
এই সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে রোহিঙ্গাদেরকে পূর্ণ নাগরিকত্ব প্রদানের ব্যবস্থা; তাদের অবাধ চলাচলের সুযোগ ও আইনের চোখে সমান অধিকার; রোহিঙ্গাদের স্থানীয় প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যার অভাবে স্থানীয় মুসলিমরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে; এবং নিজ ভূমিতে ফিরে আসা রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতি সংঘের সহায়তা কাজে লাগানো। আনান কমিশনের সুপারিশগুলোর পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক বাস্তবায়ন রোহিঙ্গা সংকটের অবসান ঘটাতে সক্ষম।
শান্তি স্থাপনের প্রক্রিয়া এখনই শুরু করা দরকার। আমরা এখনই ব্যবস্থা না নিলে র্যাডিকালাইজেশনের যে আশংকার কথা আনান কমিশন মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে মনে করিয়ে দিয়েছে তা বাস্তবে নিশ্চিতভাবে জটিলতর হতে থাকবে। ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে সময়ক্ষেপণ এবং মিয়ানমার সরকারের নিরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা শান্তি স্থাপন প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত ও কঠিন করে তুলবে।
কমিশনের সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমি নি¤œলিখিত প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপগুলো সুপারিশ করছি:
১. আনান কমিশনের সদস্যদের নিয়ে অবিলম্বে একটি “বাস্তবায়ন কমিটি” গঠন করা যার কাজ হবে কমিশনের সুপারিশগুলোর যথাযথ বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করা।
২. দেশটি থেকে শরণার্থীর প্রবাহ বন্ধ করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ গ্রহণ।
৩. আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদেরকে নিয়মিতভাবে পীড়িত এলাকাগুলো পরিদর্শণ করতে আমন্ত্রণ জানানো।
৪. যেসব শরণার্থীরা ইতোমধ্যে দেশ ত্যাগ করেছে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করা।
৫. ফিরে যাওয়া শরণার্থীদের পুনর্বাসনের জন্য জাতি সংঘের অর্থায়ন ও তত্ত্বাবধানে মিয়ানমারে ট্রানজিট ক্যাম্প স্থাপন।
৬. বাস্তবায়ন কমিটির কর্তৃত্বে আনান কমিশনের প্রতিবেদনের সুপারিশ মোতাবেক রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদান।
৭. রোহিঙ্গাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও অবাধে চলাফেরার স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।
এই প্রক্রিয়ার শুরু হিসেবে মিয়ানমারের জাতীয় নেত্রী অং সান সু চি বাংলাদেশে এসে শরণার্থী ক্যাম্পগুলো পরিদর্শণ করতে পারেন। তিনি শরণার্থীদের এই বলে আশ্বস্ত করতে পারেন যে, মিয়ানমার যেমন তাঁর দেশ, এটা শরণার্থীদেরও নিজেদের দেশ; তিনি তাদের ফিরিয়ে নিতে এসেছেন। এরকম একটি সফর এবং বক্তব্য পুরো পরিস্থিতিই শান্ত করে দিতে পারে।
অং সান সু চি নিশ্চয়ই এমন একটি নতুন মিয়ানমার গড়ে তুলতে চান যেখানে কোনো ধরনের বৈষম্য থাকবে না Ñ জাতিগত, ধর্মীয়, ভাষাগত বা সাংস্কৃতিক, এবং একে গড়ে উঠতে হবে মানুষের অধিকার ও আইনের শাসনের উপর ভিত্তি করে। তাঁর জীবনে সবচেয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবার সময়টা এখন তাঁর সামনে। তিনি কোন পথে যাবেন - শান্তি ও বন্ধুত্বের, নাকি ঘৃণা ও সংঘর্ষের, তা বেছে নেবার ঐতিহাসিক মুহূর্ত এটাই।
লেখক : নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ
পাঠকের মতামত:

- পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে হামলা, ৪৫০ যাত্রীকে জিম্মি
- টেস্ট ক্রিকেটের দেড়শ বছর পূর্তিতে দিবারাত্রির ম্যাচ আয়োজন
- বিমা খাতে দুর্নীতি নির্মূল করবোই: বিআইএ সভাপতি
- স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন সাত বিশিষ্ট ব্যক্তি
- পাচার অর্থ ফেরানো সম্ভব, অনেকেই প্রস্তাব দিয়েছে: আনিসুজ্জামান
- শেখ হাসিনা পরিবারের ১২৪ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
- রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানো প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
- জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পদক ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
- বিটিভিকে জনপ্রিয় করতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
- ধর্ষণের বিচার দাবির গণপদযাত্রায় পুলিশের লাঠিচার্জ
- বিজ্ঞাপন ইস্যুতে ৩ নিষেধাজ্ঞা পেতে যাচ্ছেন কোহলি-গাভাস্কাররা
- টিকটক কিনতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্রের চার কোম্পানি, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
- বিএসইসির ঘটনায় দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে: রাশেদ মাকসুদ
- জামিন নিয়ে পদত্যাগ করলেন বিএসইসির ইডি মাহবুবুল আলম
- বিএসইসির সার্ভেইল্যান্সে সিস্টেম ব্যবহারে অনিয়মের শঙ্কা: দুদক
- ডিএসই ও সিএসইতে নতুন ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন শুরু
- এনআইডিতে যুক্ত করা যাবে একাধিক স্ত্রীর নাম
- হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ নিজ বাসায় খুন
- পল্লবী থানায় ঢুকে যুবকের অতর্কিত হামলা, ওসিসহ তিনজন আহত
- ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ, দীর্ঘ যানজট
- বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের জন্য জরুরিভিত্তিতে সহায়তা চাইল জাতিসংঘ
- "বিচার ও সংস্কার করুন, আমরাই নির্বাচনের ব্যবস্থা করে দেব"
- সাভারে পাওয়ার গ্রিডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
- কানাডার প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন মার্ক কার্নি
- নাসার নজরুলের তিন দেশের সম্পদ জব্দের আদেশ
- গভীররাতে আদালত, মাগুরায় শিশু ধর্ষণ মামলার ৪ আসামির রিমান্ড
- মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর ‘মৃত্যুর গুজব’, যা জানাল আইএসপিআর
- ভোরে রাজধানীর চার থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ, ফিরতি ২৪ মার্চ
- বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
- নব্বই কর্মদিবসের মধ্যে স্টারলিংক ইন্টারনেট চালু করতে চায় সরকার
- ৪ মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানের সেবা ডিজিটাইজড করার নির্দেশ
- শেখ হাসিনাকে ঢাকায় ডেকেছে স্বাধীন তদন্ত কমিশন
- বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় ভারত : রাজনাথ সিং
- ধর্ষণের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
- "বাংলাদেশে সরকার বদলালে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের পরিবর্তন হতে পারে"
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা
- ভারত থেকে ৬ হাজার টন চাল নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে
- নোবেল শান্তি পুরস্কার জেতার স্বপ্ন ট্রাম্পের, এবার সম্ভাবনা কতটুকু?
- পাকিস্তান খেলে টাকার জন্য, ভারতের লক্ষ্য শিরোপা: হাফিজ
- পুলিশের দায়িত্ব পালন করবেন নিরাপত্তাকর্মীরা, করতে পারবেন গ্রেপ্তার
- হিযবুত তাহরীরের প্রধান সংগঠকসহ ৩৬ জন গ্রেপ্তার
- ‘নারীদের ওপর জঘন্য হামলার খবর গভীরভাবে উদ্বেগজনক’
- ওয়ান-ইলেভেনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে ভুল ছিল: সাবেক মার্কিন কূটনীতিক
- মাগুরার সেই শিশুর পাশে তারেক রহমান
- মাগুরার সেই শিশুকে নেওয়া হচ্ছে সিএমএইচে
- মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় মামলা, সব আসামি গ্রেপ্তার
- কার বাহুডোরের সঙ্গে ছবি দিয়ে সরিয়ে নিলেন পরীমণি?
- বিশ্ব সাঁতারে সামিউল ও অ্যানি
- অবসর ভেঙে ফেরা স্টোকস পাচ্ছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব!
- বিএসইসির অস্থিরতা দ্রুত সমাধান চায় বিএমবিএ
- চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএসইসির কর্মচারীরা
- অন্যায় দাবির কাছে মাথা নত করব না: বিএসইসির চেয়ারম্যান
- আগামী দুইদিন তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- জুলাই আন্দোলনে সেনাবাহিনীকে ‘সতর্ক’ করেছিলেন ভলকার তুর্ক
- বেড়েছে সবজির দাম, কমেছে মুরগির
- হিজবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ : পুলিশ সদর দপ্তর
- ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রীম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ
- সিরিয়ায় আসাদপন্থীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষে নিহত ৭০
- বাংলাদেশ নিয়ে ভারত ও যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আলোচনা
- সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
- আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করলেন আসিফ মাহমুদ
- ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি আরও ৭
- ট্রুডোকে মার্কিন রাজ্যের ৫১তম গভর্নর বলায় কানাডায় ক্ষোভ
- ওয়ানডেতে মুশফিকের যত রেকর্ড
- ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরে মুশফিকুর রহিম
- বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবিতে ফের বিক্ষোভ
- চেয়ারম্যান-কমিশনার পদত্যাগ না করায় বিএসইসিতে কর্মবিরতি
- লঞ্চে নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত নিলে ব্যবস্থা : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন ফখরুল
- নিরাপত্তা পদক্রম নিয়ে সিনিয়র স্বরাষ্ট্র সচিবকে হাইকোর্টের তলব
- এনআইডি সেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি ইসি কর্মকর্তাদের
- নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে: ড. ইউনূস
- ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-মামুন
- জেলেনস্কির প্রশংসা করে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প
- ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-মামুন
- জুলাই আন্দোলনে সেনাবাহিনীকে ‘সতর্ক’ করেছিলেন ভলকার তুর্ক
- সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন ফখরুল
- শ্রম আইন সংস্কারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে : নাহিদ
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় অপ্রীতিকর ঘটনা: রাশেদ মাকসুদ
- সিরিয়ায় আসাদপন্থীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষে নিহত ৭০
- এনআইডি সেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি ইসি কর্মকর্তাদের
- হিজবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ : পুলিশ সদর দপ্তর
- শেষদিনে ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ফাইলে স্বাক্ষর করে গেলেন ওয়াহিদউদ্দিন
- "অভ্যুত্থানে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হয়েছে, দায়ীদের বিচার হতে হবে"
- লঞ্চে নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত নিলে ব্যবস্থা : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
- নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে: ড. ইউনূস
- নোবেল শান্তি পুরস্কার জেতার স্বপ্ন ট্রাম্পের, এবার সম্ভাবনা কতটুকু?
- ওয়ানডেতে মুশফিকের যত রেকর্ড
- আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করলেন আসিফ মাহমুদ
- কার বাহুডোরের সঙ্গে ছবি দিয়ে সরিয়ে নিলেন পরীমণি?
- সরকারি যানবাহনের চালকরা ট্রাফিক আইন অমান্য করছে : ডিএমপি
- ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি আরও ৭
- বিশ্ব সাঁতারে সামিউল ও অ্যানি
- শিক্ষকদের অভুক্ত রেখে নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: রিজভী
- ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরে মুশফিকুর রহিম
- চেয়ারম্যান-কমিশনার পদত্যাগ না করায় বিএসইসিতে কর্মবিরতি
- বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবিতে ফের বিক্ষোভ
মুক্তমত এর সর্বশেষ খবর
মুক্তমত - এর সব খবর
