ওয়ান ইলেভেনের অজানা কথা-৩
নেপথ্যে কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ ও দুই সম্পাদক
ওয়ান-ইলেভেনের সেনা সমর্থিত বেসামরিক সরকার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে সত্যি সত্যিই মাইনাস করতে চেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার শেখ হাসিনাকে বিদেশে পাঠানোর পর সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলো খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে। এই চেষ্টা সফল হলে তৎকালীন সেনা প্রধান মইন উ আহমেদের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হত। তবে সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেন খালেদা জিয়া। শুধু তাই নয়, শেখ হাসিনা যাতে দেশে ফিরতে পারেন সে জন্য বিভিন্ন চেষ্টা চালাতে থাকেন। তবে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে শেখ হাসিনা দেশে ফেরেন।
চলতি বছরের ২২ জানুয়ারী জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন রচিত ‘জরুরি আইনের সরকারের দুই বছর (২০০৭-২০০৮)’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানে দলটির অপর স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ প্রধান অতিথি ছিলেন। অনুষ্ঠানে ওয়ান-ইলেভেনের স্মৃতিচারণ করে মওদুদ বলেন, দুই নেত্রীকে মাইনাস করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে চেয়েছিলেন ওয়ান-ইলেভেন সময়ের সেনা প্রধান মইন উ আহমেদ। “একদিন আমাকে রাত ২টায় চোখ বেঁধে নিয়ে বলা হয়, এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ চাই। আমি বললাম, এটা অসম্ভব। তখন তারা বললেন, দুই নেত্রীকে দেশ থেকে বের করে দেব। মাইনাস করব। দেশে শূন্যতা সৃষ্টি হলেই তখন আমাদের সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ মইন উ আহমেদ হবেন রাষ্ট্রপতি। কিন্তু আমি তাদের এ প্রস্তাবে রাজি হইনি। কার্যত ওয়ান-ইলেভেন ছিল দেশকে ব্যর্থ করার এক গভীর ষড়যন্ত্র। মইন শুধু রাজনীতিবিদদের সঙ্গেই নন, দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।
মওদুদ বলেন, “ওয়ান-ইলেভেন সরকারের পরিকল্পনাই ছিল ভিন্ন। এজন্য তারা নির্বাচনের দিকে না গিয়ে মইনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য একটি রাজনৈতিক সংস্কার করতে চায়। একদিকে রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে অভিযান অন্যদিকে তাদের ছিল দেশের নেতৃত্ব নেওয়ার খায়েশ।”
আগে থেকেই আঁচ করা গিয়েছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি : বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাবস্থায়ই গুঞ্জন ছিলো ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তাদের ঘনিষ্ঠরা এমনটা আভাসও দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনাকে জানানো হয়েছিলো ১২ জানুয়ারির মধ্যে মার্শাল ল’ হবে। তাকে বলা হয়েছিলো- বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোকে গ্রেফতার করা হবে, মইনুল রোডের বাসভবন তছনছ করে ফেলা হবে। তবে শেখ হাসিনাকেও যে গ্রেফতার করা হবে তা তাকে জানানো হয়নি।
এদিকে সেনা সমর্থিত ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনের কারিগর ছিলেন এই দেশেরই কিছু ব্যর্থ রাজনীতিবিদ। দেশের যেসব ব্যর্থ রাজনীতিবিদদের নাম আলোচনায় ছিলো তারা হলেন, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের সভাপতি ডা: বদরুদ্দোজা চৌধুরী, এলডিপি’র চেয়ারম্যান কর্ণেল (অব.) অলি আহমেদ দীর্ঘদিন থেকে থার্ড ফোর্সকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নানান প্রচারনা ও ইন্ধন দিয়ে যাচ্ছিলেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একটি অংশ এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। পাঁচ বছরে বিএনপি সরকারের পুরো সুবিধা ভোগ করে সেই সরকারের বিদায়ের আগে বেশ কয়েকজন মন্ত্রী বি. চৌধুরী ও কর্নেল অলির দলে ঘটা করে যোগদানের ঘটনাতো সবাই দেখেছেন। ড. কামাল হোসেন ২০০৫ থেকে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
রাজনীতির বাইরে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার আসার পেছনে দুটি পত্রিকার নামকরা সম্পাদকও ছিলেন বলে প্রচার ছিলো। তবে অবশ্য তারা বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তারা শুধু দেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাই নয়-শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার চেষ্টায় আদাজল খেয়ে নেমেছিলেন। তারা যে তত্ত্বের সেঁকোবিষ দেশের মানুষকে গেলাতে চেয়েছিলেন তার অপর নাম মাইনাস টু-থিওরি বা ফর্মুলা। এই তত্ত্বের সর্বনাশা ঝড়ে গোটা দেশের রাজনীতিতে নেমে এসেছিল ঘনঘোর এক অশুভ ছায়া। মাইনাস টু ফর্মুলার এই দুই প্রবক্তা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে গণতন্ত্রের বিকল্প হিসেবে সেনাতন্ত্রের পক্ষে কোমর বেঁধে নেমেছিলেন। ব্যাপারটা এমন দাড়িয়েছিল যে, তারা হয়ে উঠেছিলেন ‘মোর ক্যাথলিক দ্যান দ্য পোপ’। তাদের সম্পাদিত পত্রিকায় প্রকাশিত মন্তব্য প্রতিবেদনে, নিবন্ধে, আলোচনায় বারবার এটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে খালেদা-হাসিনার থাকার কোনো যৌক্তিকতা আর নেই; গণতন্ত্র, দেশ, দেশবাসী তাদের হাতে নিরাপদ নয়।
তাদের কলমের খোঁচায় শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়াকে বিচারের দোষী সাব্যস্ত হবার আগেই দুর্নীতিবাজ বলে প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন দিনের পর দিন। এই দুই মহারথীর উস্কানির সুবাদে সেনা সমর্থিত নতজানু তত্ত্বাবধায়ক সরকার মামলায় জড়িয়ে দুই নেত্রীকে জেলখানায় পর্যন্ত পাঠায়।
শুধু মামলা দিয়ে জেলেখানায় ঢোকানো নয়- দেশের দুই শীর্ষ দলের কিছু নেতাকে টোপ দিয়ে হাত করে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে। একনায়ক বলে গালাগাল করে মাইনাস করারও অপপ্রয়াস করা হয়েছে। তাদের এই অপপ্রয়াসকে আইয়ুব খানের তথাকথিত মৌলিক গণতন্ত্রের আরেক নিকৃষ্ট সংস্করণ বললে বরং কম বলা হয়।
শুধু কাগজে-কলমেই নয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গায়ে যাতে কাঁটার আঁচড় না লাগে সরকার পরিচালনা করতে পারে সেজন্য সরকারে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ডেইলি স্টারের একজন পদস্থ নির্বাহী কর্মকর্তাকে। দুটি বছর তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুণগান করে কাটিয়েছেন। দুই সম্পাদক রাজনীতিবিদ ও দেশবাসীকে দেখাতে চেয়েছে তারা কতো শক্তিশালী।
দেশের প্রধান দুইটি দলের প্রধান দুই নেত্রীকে মাইনাস করার জন্য তাদের বন্দি করে রেখে ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সে ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলা সফল হয়নি, উল্টো গণতন্ত্রকামী মানুষের রোষের মুখে তারাই বাংলাদেশের মাটি থেকে মাইনাস হয়ে গেছেন। সেদিন জনগণ মতাদর্শের দৃষ্টিতে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের নেত্রী এবং বেগম খালেদা জিয়াকে বিএনপির নেত্রী হিসেবে দেখেনি, দেখেছিল গণতন্ত্রের প্রতীক রূপে। ২০০১-এর নির্বাচনের পর খালেদা জিয়া যে জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে সরকার গঠন করেছিলেন, তারা ছিল ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলার নিরব সমর্থক।
ওয়ান-ইলেভেনের পর ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহজোট সরকার। দেশে ফিরে আসে গণতন্ত্র। গণতন্ত্র ফিরে আসলেও প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন বন্ধ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। তারা এও বলেছেন যে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।
ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো : ওয়ান-ইলেভেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে কাছে এনেছিলো। সে সময় উভয় দলের নেতারা পরষ্পরের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতেন। ওয়ান-ইলেভেনের সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই একটি চাঁদাবাজি মামলায় শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করে সংসদ ভবন এলাকার একটি বাড়িতে কারাবন্দি অবস্থায় রাখে।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পর খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর চেষ্টা চালাতে থাকে। ওয়ান-ইলেভেনের সামরিক জান্তা সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বেগম জিয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন- সন্তান নাকি দেশ? খালেদা জিয়া উত্তরে বলেছিলেন-দেশ। এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো আর আরেক সন্তানকে ইলেকট্রিক শক দিয়ে ব্রেন ড্যামেজ করে দেওয়া হলো। এরপর আবার খালেদা জিয়া জিজ্ঞাসা করা হলো-আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন, এই দেশ আমার মা, এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব, আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব। আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহর কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানের মাঝে। এরপর ২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধেও সেনা সমর্থিত সরকার দুর্নীতির দায়ে একটি মামলা করে। ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ খালেদা জিয়াকে তার ক্যান্টনমেন্টের বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয় এবং একই দিন সংসদ ভবন এলাকার দ্বিতীয় সাব-জেলে বন্দি করা হয়। ১১ মাস কারাগারে থাকার পর ২০০৮ সালের ১১ জুন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়েছিলেন। অন্যদিকে ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান খালেদা জিয়া।
আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে বাধাদান ও গ্রেফতারের দিন টেনে-হিঁচড়ে যেভাবে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় তা টিভির পর্দায় দেখে দেশের মানুষের আবেগ সহানুভূতি তার দিকেই ঝুঁকেছে। তখন এ বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার পক্ষে গণমাধ্যমে বিবৃতি দেন তার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান। শুধু তাই নয়, বিবৃতিতে শেখ হাসিনার মুক্তিও দাবি করা হয়। সে সময় মানসিক দূরত্ব না কমলেও নিজেদের স্বার্থে একে অপরের কাছে এসেছিলেন দুই দলের নেতারা। ওয়ান-ইলেভেনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেনাকুঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুখোমুখি হলে একে অপরের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তখন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তিনি গরুর মাংস রান্না করে খালেদা জিয়ার জন্য পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়া সে মাংস পাননি বলে জানিয়েছিলেন।
ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের ব্যর্থতার কারণ : ওয়ান-ইলেভেনের সরকার রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, নির্বাচনী ও সাংবিধানিক ব্যাপক সংস্কারে স্বপ্ন দেখিয়ে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন লাভ করেছিলো। পরবর্তীতে দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী থেকে তৃণমূলকর্মী ও ব্যবসায়ীদের ছাড়াও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষকে ধরে ধরে কারাগারে পাঠায়। তাছাড়া তাদের সামাজিক মান-সম্মান বিনষ্ট, এমনকি স্ত্রী-সন্তানদেরকে নাজেহাল করে জনমত দূরে ঠেলে দেয়।
দলে দুই নেত্রীর অবস্থান সুসংহত হয়েছে : আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিতে দলীয় সংস্কার করার উদ্যোগ নিয়েছিল ওয়ান-ইলেভেনের সরকার। তাদের ভাষায় রাজনীতি ক্লিন বা পরিষ্কার রাখার জন্যই ছিল সে চেষ্টা। এ জন্য দল দুইটির কিছু সিনিয়র নেতাদের নিয়ে সংস্কার প্রস্তাবও দেয়া হয়। তথাকথিত রাজনৈতিক সংস্কার চেষ্টা ব্যর্থ হবার কারণে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এবং দলের ভেতরে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার অবস্থান আরও সংহত হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের পর দল দুইটি কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের ভেতরে এক ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠা করে। শীর্ষ নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করার রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয় এর মাধ্যমে।
লেখক: সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- ঢাকা আসছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- এক কোটি কার্ডধারীকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দিবে টিসিবি