পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : আজ ১২ রবিউল আউয়াল শনিবার (২ ডিসেম্বর), পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারী রহমাতুল্লিল আ’লামিন সাইয়েদুল মুরসালিন খাতামুন্নাবিয়ীন তাজদারে মদিনা জগত্কুল শিরোমণি সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহি ওয়া সাল্লামের জন্ম ও ওফাত দিবস।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা শুভেচ্ছা জানান এবং রাসুলের (সা.) আদর্শ নিজেদের জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন।
আজ থেকে এক হাজার ৪৪৭ বছর আগে আইয়্যামে জাহেলিয়তের যুগে ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এই দিনে সুবহে সাদেকের সময় আরবের মক্কা নগরীর সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশে মা আমেনার কোলে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।
জন্মের পূর্বেই পিতৃহারা হন এবং জন্মের অল্পকাল পরই বঞ্চিত হন মাতৃস্নেহ থেকে। অনেক দুঃখ-কষ্ট আর অসীম প্রতিকূলতার মধ্যদিয়ে চাচা আবু তালিবের আশ্রয়ে বড় হয়ে ওঠেন। চল্লিশ বছর বয়সে তিনি মহান আল্লাহ রাব্বুল আ’লামীনের পক্ষ থেকে নবুওয়তের মহান দায়িত্ব লাভ করেন।
অসভ্য বর্বর ও পথহারা মানব জাতিকে সত্যের সংবাদ দিতে তাদের কাছে তুলে ধরেন তাওহীদের বাণী। কিন্তু অসভ্য-বর্বর আরব জাতি দাওয়াত গ্রহণ না করে তার ওপর নিপীড়ন শুরু করে। আল্লাাহর সাহায্যের ওপর ভরসা করে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম চালিয়ে যান তিনি।
ধীরে ধীরে সত্যান্বেষী মানুষ তার সাথী হতে থাকে। অন্যদিকে কাফেরদের ষড়যন্ত্রও প্রবল আকার ধারণ করে। একপর্যায়ে তারা রাসুলকে (সা.) হত্যার নীলনকশা প্রণয়ন করে। রাসুল (সা.) আল্লাাহর নির্দেশে জন্মভূমি ত্যাগ করে মদীনায় হিজরত করেন। মদীনায় তিনি ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে আল্লাাহর আইন প্রতিষ্ঠা করেন এবং মদীনা সনদ নামে একটি লিখিত সংবিধান প্রণয়ন করেন। মদীনা সনদ বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান হিসাবে খ্যাত। এ সংবিধানে ইহুদী, খ্রিষ্টান, মুসলমানসহ সকলের অধিকার স্বীকৃত হয়। ২৩ বছর অক্লান্ত শ্রম সাধনায় রাসুল (সা.) দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সফল হন। মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে তা পূর্ণতা লাভ করে।
নিরঙ্কুশ তৌহিদ ও সাম্য-মৈত্রীর শিক্ষা প্রদান শেষে ৬৩ বছর বয়সে ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ঠিক এ দিনেই তিনি আল্লাহ তায়ালার ডাকে সাড়া দিয়ে মাওলার সান্নিধ্যে গমন করেন।
এ জন্য দিনটি বিশ্বের মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সর্বশেষ ও সর্বশেষ্ঠ নবীর জন্ম ও মৃত্যু একই দিনে হলেও মুসলিমরা দিনটিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা: বা জন্মোৎসবের দিন হিসেবে পালন করে থাকে।
দিনটি পালনে বাংলাদেশে বিগত বছরগুলোতে সরকারি ছুটি থাকলেও শনিবার হওয়ায় ছুটি ঘোষণার প্রয়োজন হয়নি। তবে স্কুল-কলেজসহ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে দিনটিতে ছুটি পালিত হবে। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
সরকারি, আধা-সরকারি ভবন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি ভবন ও সশস্ত্রবাহিনীর সব স্থাপনায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। জাতীয় পতাকা ও ‘কালিমা তায়্যিবা’ লিখিত ব্যানার ঢাকা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আইল্যান্ড ও লাইট পোস্টে প্রদর্শন করা হবে।
এ ছাড়া রাতে সরকারি ভবনগুলো ও সামরিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় আলোকসজ্জা করা হবে। সারা দেশে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগ, বেসরকারি সংস্থাগুলোয় হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠান হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মাসব্যাপী ইসলামি বইমেলার পাশাপাশি পক্ষকালব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের পাশাপাশি বেসরকারি টেলিভিশন ও রেডিও দিবসটির যথাযোগ্য গুরুত্ব তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। পত্রিকাগুলোয় বিশেষ নিবন্ধ প্রকাশ করা হবে। শিশু একাডেমি শিশুদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। দেশের সব হাসপাতাল, কারাগার, সরকারি শিশুসদন, বৃদ্ধনিবাস, মাদকাসক্তি নিরাময়কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে। এ ছাড়া বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনগুলোতে যথাযথভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা: পালন করা হবে। দেশের মসজিদ-মাদরাসাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে।
ঈদে মিলাদুন্নবীর গুরুত্ব ও তাৎপর্য :
ঈদ, মিলাদ আর নবী তিনটি শব্দ যোগে দিবসটির নামকরণ হয়েছে। ঈদ অর্থ আনন্দোৎসব, মিলাদ অর্থ জন্মদিন আর নবী অর্থ ঐশী বার্তাবাহক। তাহলে ঈদে মিলাদুন্নবীর অর্থ দাঁড়ায় নবীর জন্মদিনের আনন্দোৎসব। ১২ রবিউল আউওয়াল একই সাথে মহানবীর জন্ম ও মৃত্যু দিবস হলেও তা শুধু জন্মোৎসব হিসেবেই পালিত হয়। পৃথিবীর যেকোনো মানুষের মৃত্যুই তার পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য বিরাট শূন্যতা সৃষ্টি করে। কিন্তু মহানবীর মৃত্যু মানবসমাজ ও সভ্যতার কোনো পর্যায়ে কোনো শূন্যতার সৃষ্টি করেনি। যদিও তাঁর মৃত্যুর চেয়ে অধিক বেদনাদায়ক কোনো বিষয় উম্মতের জন্য হতে পারে না। তিনি প্রেরিত হয়েছিলেন সমগ্র পৃথিবীর জন্য আল্লাহর রহমত হিসেবে। চল্লিশ বছর বয়সে নবুওয়াত লাভের পর দীর্ঘ ২৩ বছর হজরত মুহাম্মদ (সা.) কঠোর পরিশ্রম ও শত বাধাবিপত্তি মোকাবেলা করে ইসলামের সুমহান আদর্শ প্রচার করে গেছেন। তার প্রতিটি কাজ ও কথা আমাদের জন্য আদর্শ। তার দেখানো পথেই পৃথিবীতে আসতে পারে শান্তি ও মানবতার মুক্তি। এরশাদ হয়েছে, আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছি। (সূরা আল-আম্বিয়া : ১০৭)
মহান আল্লাহ রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শকে জীবনে ধারণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘হে রাসূল! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবেসে থাক তাহলে আমাকে অনুসরণ করো, আল্লাহ তায়ালা তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহগুলো মা করে দেবেন। আর আল্লাহ পরম মাশীল, অসীম দয়ালু। (সূরা আল-মায়িদা : ৩১) রাসূলুল্লাহ (সা.) চারিত্রিক শ্রেষ্ঠত্বের মাধ্যমেই একটি শ্রেষ্ঠ জাতি গঠন করেছিলেন। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই আমি সর্বোত্তম চরিত্রের পূর্ণাঙ্গতা সাধনের জন্য প্রেরিত হয়েছি। (ইবনে মাজা) রাসূলুল্লাহ (সা.) এর আদর্শ ধারণ করেই সাহাবায়ে কেরাম (রা.) যুগের সর্বোত্তম মানুষ হতে পেরেছিলেন। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সর্বোত্তম মানুষ হলো আমার যুগের মানুষ, অতঃপর তাদের পরবর্তী যুগের মানুষ, তারপর তাদের পরবর্তী যুগের মানুষ। (সহীহ বোখারি)
এ জন্য রাসূল (সা.) সুন্নাতকে আমাদের জীবনে ধারণের লক্ষ্যে বেশি বেশি করে রাসূলুল্লাহ (সা.) এর জীবনী পড়া উচিত। তবে শুধু রবিউল আউয়াল মাসেই রাসূল (সা.) এর ভালোবাসাকে সীমিত না রেখে বছরের প্রতিটি দিনে, প্রতিণে, প্রতি মাসে মোটকথা জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (সা.) এর সুন্নাতের অনুসরণের মাধ্যমে তাঁর রেখে যাওয়া জীবনাদর্শকে বাস্তবায়ন করা আমাদের দায়িত্ব। আসুন আমরা সবাই এ দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে নিজেদের ইহকালীন ও পরকালীন জীবনকে সমৃদ্ধ করি।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/ডিসেম্বর ০২, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানোর মামলায় আরো তিনজন রিমান্ডে
- শেয়ার কারসাজি: আমিনুল-হিরু চক্রকে ১০.১৩ কোটি অর্থদণ্ড
- সাকিবকে নিয়ে ‘বিরক্ত’ শান্ত এবার কী বললেন?
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
- ছাত্রশিবিরের পরিচয় গোপন করে রাজনীতি নিয়ে যা বললেন মাহিন
- সরকার আদৌ নির্বাচন দিতে আন্তরিক কিনা, সন্দেহ ফখরুলের
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
- আইসিবির নতুন এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ
- যুদ্ধের মধ্যেও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী তুরস্ক ও ইউক্রেন
- ‘গ্রুপপর্বের ম্যাচে পাকিস্তান হারিয়ে দেবে ভারতকে’
- আইএমএফের ঋণের কিস্তি ছাড় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই মিলবে পাসপোর্ট, প্রজ্ঞাপন
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- উজ্জীবিত হয়ে ফিরছেন জেলা প্রশাসকরা, লক্ষ্য সুষ্ঠু নির্বাচন
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- "একটু ছাড় দিয়ে মিত্রতা বাড়ালে দেশের জনগণ উপকৃত হবে"
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- "নতুন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে হবে"
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- কানাডায় ৮০ আরোহী নিয়ে অবতরণের সময় উল্টে গেল বিমান
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে বের হয়ে নতুন সংগঠনের ঘোষণা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- ফেনীতে কাভার্ড ভ্যান-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
- আ. লীগের রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- ওমান-কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের বৈঠক
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- ‘আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি আসতে পারে জুনে’
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- যদি বন্ধুত্ব করতে চান, আগে তিস্তার পানি দেন: ভারতকে মির্জা ফখরুল
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
