নজরুলের ছোটগল্প : কতিপয় বিবেচনা-৪
গাজী মোঃ মাহবুব মুর্শিদ
(পূর্ব প্রকাশের পর)
রিক্তের বেদন গল্পগ্রন্থের শ্রেষ্ঠ গল্প ‘রাক্ষুসী’। সত্যিকার অর্থে নজরুল-ছোটগল্পের শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম দাবীদার এই গল্পটি। বীরভূমের বাগদী সম্প্রদায়ের আঞ্চলিক ভাষার স্পর্শ রয়েছে গল্পটিতে। ‘স্বামীহারা’ গল্পে নারীর মনোবেদনার যে শিল্পভাষ্য অঙ্কিত হয়েছিল ‘রাক্ষুসী’-তে এসে তা আরও গাঢ় হয়ে সম্ভবত বাংলা সাহিত্যের অন্যতম নারীবাদী ছোটগল্পে রূপান্তরিত হয়।
বাগদী গৃহবধু বিন্দি স্বামী-সন্তান নিয়ে সুখে-দুঃখে মোটামুটি ভালোভাবেই দিনাতিপাত করছিল। ‘স্বামী আর সন্তানদের সুখেই স্ত্রীর সুখ’ এই চিরন্তন আপ্তবাক্যেই বিন্দির ছিল আস্থা - ‘সোয়ামি আর ছেলেগুলোকে দিতুম ভাত, আর নিজে খেতুম মাড়-শুদ্ধু ভাতের ফেন। মেয়েমানষের আবার সুখ কি, ছেলেমেয়ে যদি ঠান্ডা রইল তাতেই আমাদের জান ঠান্ডা।’ (ন. র. ২ : ২৭৫) প্রসঙ্গত, ‘স্বামীহারা’ গল্পের মতোই ‘রাক্ষুসী’তেও আত্মকথনরীতিতে কাহিনী বিবৃত এবং উভয়ক্ষেত্রেই শ্রোতা তাদের পরিচিত নারী। যাহোক, বিন্দির সুখের সংসারে ঝড় উঠল যখন তার ‘সোজা ভোলনাথ সোয়ামিকে’ পেয়ে বসল রথো বাগদির দু-তিনটে ‘স্যাঙ্গা-করা’ মেয়েটা। বিন্দির স্বামী পাঁচুর বাপ যে শুধু মেয়েটির প্রেমেই পড়ল তা নয়, বিন্দির তিল-তিল করে বহু কষ্টের জমানো টাকা - যা কিনা বিন্দি জমাচ্ছিল সন্তান-সংসারের ভবিষ্যতের সুখের আকাক্সক্ষায় - তা সব লুঠ করে নিল মেয়েটিকে ‘সাঙ্গা’ করবে বলে। এরপর আর কোন্ পথ খোলা থাকে বিন্দির নরকের দুয়ার থেকে স্বামীকে ফেরাবার। অতএব, ‘সোয়ামির পাপ’ তার ‘ইস্ত্রি’কেই নিতে হয় - অনিবার্যভাবে ঘটে একটি হত্যাকান্ড। দায়ের কোপে স্বামীর ধড়-মুন্ডু যখন আলাদা হয়ে যায় সেই দৃশ্যের স্মৃতিচারণায় বিন্দির নেই কোন ক্রোধ কিংবা অনুশোচনা, যেন আছে একধরণের অনুক¤পা, হারানো প্রেমের হাহাকার - ‘মাথাটা যখন কাটা গেল, তখন ঐ আলাদা ধড়টা, ক্যাৎলা মাছকে ডেঙায় তুললে যেমন করে, ঠিক তেমনি করে কাৎরে কাৎরে উঠছিল। এত রক্তও থাকে গো একটা এতটুকু মানুষের দেহে।’ (ন. র. ২ : ২৭৯) একজন সমালোচকের মতে, ‘এই হত্যাদৃশ্যের বর্ণনায় গল্পটির শিল্পরূপ উচ্চচূড়া ছুঁঁয়েছে।’ (কৃষ্ণরূপ ২০১৪ : ২৪০)
এরপর যথারীতি বিচারে বিন্দির জেল হয়, একসময়ে মুক্তিও পায়। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজ-দৃষ্টির কাছে থেকে কি অতো সহজে তার মুক্তি মিলবে ! আইনের বিচারে বিন্দি মুক্ত হলেও সমাজ মানসে সে হয়ে উঠল পাগলি, রাক্ষুসী। কিন্তু বিন্দি জানে, একই অপরাধে নারী-পুরুষের বিচারের ক্ষেত্রে এই সমাজের মানদ- হয়ে যায় পৃথক। আর এজন্যই নারীবাদের ‘ন’ না জেনেও নিম্নবর্গের বিন্দি বাগদীর পক্ষেই সম্ভবপর হয় পুরুষতন্ত্রকে লক্ষ্য করে এমন উচ্চারণ :
আর পুরুষেরা ও-রকম চেঁচাবেই - কারণ তারা দেখে আসছে যে, সেই মান্ধাতার আমল থেকে শুধু মেয়েরাই কাটা পড়েছে তাদের দোষের জন্যে। মেয়েরা পেথম পেথম এই পুরুষদের মতোই চেঁচিয়ে উঠেছিল কিনা এই অবিচারে, তা আমি জানি না। তবে ক্রমে তাদের ধাতে যে এ খুবই সয়ে গিয়েছে এ নিশ্চয়। আমি যদি ঐ রকম একটা কান্ড বাঁধিয়ে বসতুম আর যদি আমার সোয়ামি ঐ জন্য আমাকে কেটে ফেলত, তাহলে পুরুষেরা একটি কথাও বলত না। তাদের সঙ্গে মেয়েরাও বলত, ‘হাঁ, ওরকম খারাপ মেয়েমানুষের ঐ রকমেই মরা উচিত।’ কারণ তারাও বরাবর দেখে আসছে, পুরুষদের সাত খুন মাফ। (ন. র. ২ : ২৭৯-২৮০)
৮
কাজী নজরুল ইসলামের তৃতীয় ও শেষ গল্পগ্রন্থ শিউলিমালা। এর প্রকাশকাল প্রথম দুটি গল্পগ্রন্থ হতে বেশ দূরবর্তী - ১৯৩১, গল্পের সংখ্যাও তুলনামূলক কম - মাত্র চারটি। ‘শিউলিমালা’ ছাড়া এ গ্রন্থের বাকী তিনটি গল্পের পটভূমি গ্রামীণ জীবন। ‘জিনের বাদশা’ ও ‘অগ্নি-গিরি’ পূর্ববাংলার গ্রামীণ জনপদের সমাজচিত্র যেমন ধারণ করেছে, একইভাবে এই অঞ্চলের ভাষা, সংলাপ, প্রবাদ-প্রবচন, লোকছড়া-গল্পদুটিতে অভিদ্যোতিত হয়েছে। নজরুলের ছোটগল্পের সমকালীন প্রতিক্রিয়ায় আমরা শিউলিমালার ইতিবাচক সমালোচনাই লক্ষ করি। মাসিক মোহাম্মদীর কার্তিক, ১৩৪১ সংখ্যায় মুজীবর রহমান খাঁ-র মন্তব্য :
সাধারণ মানব-জীবনের লীলায় সে একটা বলিষ্ঠ প্রাণবন্ত আদিম জীবনের সুর (চৎরসধষ ঘড়ঃব) আছে ... তার ‘শিউলি-মালা’ গল্পগুলির মধ্যে সেটি পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। তার চিত্রিত মানুষগুলি গ্রামের তরুলতা ফুলফলের মত সজীব, মধুর ও স্বাভাবিক। আল্লারাখা, সবুর, নূরজাহান, জোহরা প্রভৃতি চরিত্রগুলি পল্পীর আবেষ্টনের সঙ্গে অচ্ছেদ্যভাবে জড়িত। পশ্চাদ্ভূমির সাথে তাদের জীবনকে বিচ্ছিন্ন করা সম্পূর্ণ অসম্ভব। বাংলার পল্লীবাসীর জীবন অনেকেই অঙ্কিত করেছেন, কিন্তু এমন নিবিড় পরিচয়, এতখানি ঘনিষ্ঠতার উত্তাপ আর কারো চিত্তে পেয়েছি বলে মনে হয় না। গল্পলেখক নজরুলের এখানেই বড় স্বকীয়তা। (মুস্তাফা ১৯৮৩ : ১৬৪)
শিউলিমালার গল্পগুলো কাছাকাছি সময়ের রচনা। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের সওগাত পত্রিকায় পরপর তিনটি সংখ্যায় ‘জিনের বাদশা’, ‘অগ্নি-গিরি’ ও ‘শিউলিমালা’ প্রকাশিত হয়। ‘পদ্মগোখরো’ অবশ্য সাপ্তাহিক দুন্দুভিতে বের হয়েছিল। নজরুল-রচনাবলীর প্রথম সংস্করণের স¤পাদক নজরুল-বিশ্লেষক আবদুল কাদির ‘অগ্নি-গিরি’ ও ‘শিউলিমালা’ সম্পর্কে যে অভিমত জানিয়েছেন, তা এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে :
নজরুলের ‘অগ্নি-গিরি’ নামক সুবিখ্যাত গল্পে বীররামপুর গ্রামের উল্লেখ আছে; বোধ হয় ‘দরিরামপুর’ নামটিই গল্পে বীররামপুর হয়েছে। ... নজরুল কৈশোরে মৈমনসিংহের দরিরামপুর গ্রামে কিছুদিন পড়াশোনা করেছিলেন; তাঁর তৎকালীন জীবনের যৎকিঞ্চিত ছায়া এ গল্পে আছে - এ তথ্য তাঁরই মুখে একদা শুনেছিলাম ...।
১৯২৮ সালের মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে নজরুল ঢাকা মুসলিম সাহিত্য-সমাজের দ্বিতীয় বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন; ... সে-সময় অধ্যক্ষ শ্রী সুরেন্দ্রনাথ মৈত্র ও অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেনের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা ঘটে; সেই সৌহার্দ্যের স্মৃতি তাঁর সুবিখ্যাত ‘শিউলিমালা’ গল্পে কিছু ছায়া ফেলেছে। (ন. র. ৪ : ৪২২)
রোমান্টিক প্রেমের গল্প শিউলিমালা। প্রেম, প্রেমের আকুলতা, বিরহ, বিরহ-ব্যথা, রোমান্টিক ভাবোচ্ছাসে গল্পটি ভরপুর। মুসলিম যুবকের সঙ্গে হিন্দু তরুণীর অপ্রস্ফূটিত, অচরিতার্থ প্রেম ‘শিউলিমালা’র উপজীব্য। রোমান্টিক প্রেমের গল্প হলেও নজরুলের প্রথম পর্যায়ের রোমান্টিক গল্পসমূহের সঙ্গে এর বিস্তর ব্যবধান। কাহিনি উপস্থাপনা, চরিত্র বিনির্মাণ, নাটকীয়তা ও গঠনকৌশলে এখানে গল্পকার নজরুল অনেক পরিণত।
মহানগরী কলকাতা এবং শৈল-শহর শিলং-কে কেন্দ্র করে নজরুল ইসলামের এই নগরকেন্দ্রিক গল্পটি বিস্তারিত। কলকাতার নামকরা তরুণ মুসলিম ব্যারিস্টার আজহারের বৈঠকখানায় নিত্য যে আড্ডাটি বসে তার সঙ্গে কেউ কেউ প্রমথ চৌধুরীর ‘চারইয়ারী কথা’, কিংবা শরদিন্দুর বরদাসিরিজের অথবা পরশুরামের বংশলোচনা বাবুর বৈঠকি গল্পগুলোর মিল খুঁজে পেয়েছেন। (দ্র. সিরাজ ১৯৯০ : ৯২, কৃষ্ণরূপ ২০১৪ : ২৪৩) এই আড্ডার আসরেই আজহার তার স্মৃতির ঝাঁপি উন্মোচিত করে শিউলকথা বিবৃত করে। দাবা খেলতে যেয়ে আজহারের সঙ্গে প্রফেসর চৌধুরী ও তাঁর কন্যা শিউলির পরিচয়। আজহার আর শিউলির সামাজিক-অর্থনৈতিক-শিক্ষাগতযোগ্যতা , কোন কিছুরই বৈষম্য ছিলনা, ছিল কেবল ধর্মের পার্থক্য। গল্পে স্পষ্ট করে উচ্চারিত না হলেও বিরহের মূল কার্যকারণ পাঠকচিত্তে অবিদিত থাকেনা। নায়কের হৃদয়-ছোঁয়া অন্তর্গত ক্রন্দনের চিত্র ‘শিউলিমালা’ থেকে :
আর তার সাথে দেখা হয়নি - হবেও না। একটু হাত বাড়ালেই হয়তো তাকে ছুঁতে পারি, এত কাছে থাকে সে। তবু ছুঁতে সাহস হয় না। শিউলি ফুল - বড় মৃদু, বড় ভিরু, গলায় পরলে দু দণ্ডে আঁউরে যায়। তাই শিউলি-ফুলের আশ্বিন যখন আসে - তখন নিরবে মালা গাঁথি আর জলে ভাসিয়ে দিই। (ন. র. ৪ : ৪১০)
‘জিনের বাদশা’ও প্রেমের গল্প যদিও শেষাবধি তা ট্রাজেটিতে পর্যবসিত। বস্তুত, নজরুল সাহিত্যে; আমরা পূর্বেই উল্লেখ করেছি; - প্রেমের ক্ষেত্রে বিরহ আর ব্যর্থতাই যেন অমোঘ নিয়তি। তবে ‘জিনের বাদশা’কে কেবল রোমান্টিক গল্পরূপে বিবেচনা করা যথেষ্ট নয়, আরো অন্তত দুটি বৈশিষ্ট্য গল্পটিকে প্রাতিসি¦ক করে তুলেছে। একটি হচ্ছে নজরুল এই প্রথম একটি সফল হাস্যরসাত্মক গল্প বিনির্মাণ করলেন, অন্যদিকে পূর্ববঙ্গের মুসলমান অধ্যুষিত গ্রামীণ জীবনযাত্রা এই গল্পে কৃতিত্বের সাথে শিল্পভাষ্যে রূপায়িত । এর পাশাপাশি ‘জিনের বাদশা’র সংলাপে আঞ্চলিক ভাষার সুপ্রয়োগ বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
‘ফরিদপুর জেলায় আড়িয়াল খাঁ নদীর ধারে ছোট্ট গ্রাম। নাম মোহনপুর। অধিকাংশ অধিবাসীই চাষী মুসলমান। গ্রামের একটেরে ঘরকতক কায়স্থ যেন ছোঁয়াচের ভয়েই ওরা একটেরে গিয়ে ঘর তুলেছে।’ (ন. র. ৪ : ৩৭২) -এভাবেই ‘জিনের বাদশা’ গল্পটির সূত্রপাত। অসাম্প্রদায়িক নজরুল এখানে কোন সম্প্রদায়ের প্রতি কটাক্ষ করেননি, বরং সমাজের বাস্তব রূপটিকেই তুলে ধরেছেন। এই গ্রামের মাতব্বর গোছের চুন্নু ব্যাপারির ছেলে আল্লারাখা ও মধ্যবিত্ত চাষী নারদ আলীর মেয়ে চান ভানু এই গল্পটির নায়ক নায়িকা। আল্লারাখার নামকরণ প্রসঙ্গে গল্পকারের বক্তব্য পাঠকচিত্তে যথেষ্ট হাস্যরসের সৃষ্টি করে :
চুন্নু ব্যাপারির তৃতীয় পক্ষের দুই দুইবার মেয়ে হবার পর তৃতীয় দফায় যখন পুত্র এল, তখন সাবধানী মা তার নাম রাখলে আল্লারাখা। আল্লাকে রাখতে দেওয়া হল যে ছেলে, অন্তত তার অকালমৃত্যু স¤¦ন্ধে - আর কেউ না হোক মা তার নিশ্চিন্ত হয়ে রইল ! আল্লাহ হয়তো সেদিন প্রাণ ভরে হেসেছিলেন ! অমন বহু ‘আল্লারাখা’কে আল্লা ‘গোরস্থানে রাখা’ করেছেন, কিন্তু এর বেলায় যেন রসিকতা করেই একে সত্যি সত্যিই জ্যান্ত রাখলেন। মনে মনে বললেন, ‘দাঁড়া, ওকে বাঁচিয়ে রাখব, কিন্তু তোদের জ্বালিয়ে মেরে ছাড়ব। (ন. র. ৪ : ৩৭২)
(আগামী কিস্তিতে শেষ)
লেখক: অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/মে ২৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০